নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মাঝে মাঝে মনে হয় জীবনটা অন্যরকম হবার কথা ছিল!

শেরজা তপন

অনেক সুখের গল্প হল-এবার কিছু কষ্টের কথা শুনি...

শেরজা তপন › বিস্তারিত পোস্টঃ

দুস্টু-মিষ্টি রাশিয়ান জোকস!!

১৬ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ২:৩০


মুদ্রাস্ফিতি, লাগামহীন দ্রব্যমুল্যার উর্ধ্বগতির বাজারে যখন উচ্চমধ্যবিত্তেরও হাঁসফাঁস করে হাঁস গেলার অবস্থা, নির্বাচন নিয়ে দেশে অরাজকতার টেনশন! আমি কি ধার্মিক, মুনাফিক নাকি নাস্তিক এই নিয়ে যখন ফাঁস-গেড়ো অবস্থা! সাইদীর মৃত্যুতে আমি কি নেত্য করব নাকি কইষ্যা গালি দেব এই নিয়া যখন ভাবতে ভাবতে দিশেহারা। রাশিয়া উক্রাইনের যুদ্ধে কোন পক্ষে যামু তাই নিত্যা রাতের ঘুম হারাম সহ ভীষণ দুঃশ্চিন্তায় যাদের সময় কাটছে এবং এখন ব্লগে বসে যারা আমার মত প্রায় অলস সময় কাটাচ্ছেন; তাদের মনটা ভাল করার মানসে এই জোকসগুলো। জোকসগুলো পড়ুন আর দিলখোশ করে বিন্দাস চাঙ্গা হয়ে যান।
(ত মে মাসের শেষে আচমকা কারিগরি ত্রূটির জন্য কয়েকদিন ব্লগ স্থবির হয়ে পড়ে। তখন জোকসগুলো শেয়ার করে ব্লগটাকে চাঙ্গা করার ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা হিসেবে আমি এই কৌতুকগুলো সাময়িকভাবে পোস্ট করেছিলাম। অনেক ব্লগার তখন এগুলো মিস করেছেন। অনেকেই মন্তব্য করতে গিয়ে সফলকাম হননি। মোদ্দা কথা এই জোকসগুলো ফাউ কামে ড্রাফটে পড়ে থেকে লাভ কি তাই ফের শেয়ার করা।)

সতর্কবাণীঃ ~ইহা বাচ্চা পুলাপাইন ও ব্লগের মুখোশ পরা অতি ভদ্রজন সুশীলদের জন্য নহে।

***বচ্চা তৈরির কম্পিটারঃ
ঙ্গল গ্রহে অভিযান শেষ হল। রাশিয়ান ক্রুরা সবাই তাদের স্পেসশীপে ফিরে দেখে একজন ক্রু নিখোঁজ। স্পেসশীপ পৃথিবীতে ফিরে যাবার জন্য কাউন্ট ডাউন শুরু হয়েছে কিন্তু সেই ক্রু লাপাত্তা! সবাই টেনশনে; একদম শেষ মুহুর্তে সেই নিখোঁজ ক্রুকে একটা বড় পাথরেরর আড়াল থেকে রুদ্ধশ্বাসে দৌড়ে আসতে দেখা গেল-তবে তার তার পিছনে দৌড়রত একজন যুবতী এবং সুন্দরী মঙ্গলগ্রহের মহিলা।
'আপনি দেরি করেছেন কেন? এখুনিতো আমরা স্পেসশীপ ছেড়ে দিতাম।" কমান্ডার ক্রুদ্ধ কন্ঠে করলেন।
ক্রু হাঁপাতে হাঁপাতে বলল। স্যরি কমরেড, আমি এই ভদ্রমহিলার সাথে পরিচিত হয়েছিলাম।
আলাপে গল্পে একসময় সে আমাকে দেখিয়েছে যে এখানে মানে মঙ্গল গ্রহে কীভাবে বাচ্চাদের তৈরি করে।
কি আশ্চর্য! শুধুমাত্র কম্পিউটারে একটি বোতামে চাপ দিলেই একটা বাচ্চা বেরিয়ে আসে। একবার দিলে ছেলে, দু’বার চাপ দিলে মেয়ে বাচ্চা হয়।,
তারপর সে আমাকে জিজ্ঞেস করলো আমরা পৃথিবীতে এটা কিভাবে করি। আমি তাকে দেখালাম, এবং এখন সে আমার পিছনে দৌড়াচ্ছে এবং চিৎকার করছে, "দয়া করে, আমাকে আপনার কম্পিউটারটা বিক্রি করে দিন।

***পুরনো পদ্ধতি আর কাজ করেনাঃ
কটি পার্কে একজন বৃদ্ধ, একটি শিশু ও তাকে বেড়াতে নিয়ে আসা আয়ার পাশেই একটি বেঞ্চে বসে ছি্লেন।
পিচ্চির হাজারো উদ্ভট প্রশ্ন।
আয়া বাচ্চাকে বুঝাচ্ছিলেন কিভাবে বাবা-মা তাদের বাচ্চাদের তৈরি করে।
"তারা একটি পাত্রে ফুটন্ত জল ঢেলে, এবং ময়দা, এবং মধু, এবং ক্রিম, এবং সামান্য কোকা-কোলা যোগ করে, এবং ভালভাবে নাড়ুন, এবং এটি রাতের জন্য একটা ফ্রিজে রেখে দেয় এবং সকালে সেই মন্ড থেকে একটি শিশুর জন্ম হয় ।"
বৃদ্ধ লোকটি তার সব কথা শুনে অতি নরম কণ্ঠে জিজ্ঞেস করলে,
"মাফ করবে মামণি, কিন্তু পুরানো পদ্ধতির কি হবে? এটা কি আর এখন কার্যকর হয় না?"

***সাক্ষী যখন আসামীঃ
রিপূর্ণ একটি আদালত কক্ষ। একটি বাড়ির তৃতীয় তলা থেকে রেফ্রিজারেটর ছুড়ে একজন পথচারীকে আহত করার জন্য একজন ব্যক্তির বিচার করা হচ্ছে।
উকিল আসামীকে জিজ্ঞাসাবাদ করছেন। "বিবাদী, আমাদের বলুন কি হয়েছিল?"
"আমি একটি ব্যবসায়িক ট্রিপ থেকে বাড়িতে ফিরে আসার পরে বুঝতে পারছিলাম কোন একটা সমস্যা হয়েছে। আমার স্ত্রী স্পষ্টতই খুব নার্ভাস ছিল। আমি তাকে সরাসরি জিজ্ঞাসা করলাম, "সে হারামজাদাটা কোথায়?" কিন্তু সে তো কোন মতেই বলছিল না।
হঠাৎ আমি জানালা দিয়ে দেখি এই লোকটা দৌড়ে পালাচ্ছে । স্বাভাবিকভাবেই, আমি তখন ভীষোন রেগে গিয়েছিলাম, ্তখন আমি হাতের কাছে আর কিছু না পেয়ে ফ্রিজটা তুলে ওই জারজকে লক্ষ্য করে জানালার দিয়ে ছুড়ে মেরেছিলাম।"
"ভিকটিম," উকিল জিজ্ঞেস করলেন, "এখন আপনার গল্প বলুন?"
"আমি প্রতিদিনের মতো সেদিন সকালে জগিং করছিলাম। আচমকা, একটা রেফ্রিজারেটর উপড় থেকে আমার গেয়ে এসে পড়ল। ভাগ্য ভাল যে, আমি অল্পের জন্য বেঁচে গেছি। কিন্তু আমার পা-টা ভেঙ্গে গেছে।
উকিল এবার সাক্ষীকে ডাকলেন, "এখন সাক্ষী। তোমার গল্প কী? ... সাক্ষী কোথায়?"
দুই নার্স তখন এক প্রত্যক্ষদর্শীকে কাঠগড়ায় এনে হাজির করলেন- তাঁর সারা শরিরে ব্যান্ডেজে জড়ানো।
"সাক্ষী, এবার আপনার গল্প বলুন?"
"আসলে, আমি সেই অভিশপ্ত ফ্রিজটার মধ্যেই বসে ছিলাম তখন......


***গরমের দিনে বউ-এর ঠান্ডা লাগলে কি করণীয়ঃ
মাঝরাতে, একজন স্ত্রী তার স্বামীকে জাগিয়ে বললেন, "ডার্লিং,আমার খুব ঠান্ডা লাগছে !"
স্বামী বিছানা থেকে লাফিয়ে উঠলেন, আলমারি থেকে আরও একটি কম্বল নিয়ে এসে যত্ন সহকারে তার স্ত্রীর শরীরের চারপাশে জড়িয়ে দিলেন।
কিছুক্ষণ পর, স্ত্রী তাকে আবার জাগিয়ে বললেন, "জান, আমার খুব গরম লাগছে।" স্বামী বিছানা থেকে লাফিয়ে উঠে জানালা খুলতে ছুটে গেল।
কয়েক মিনিটের মধ্যে স্ত্রী তাকে আরও একবার জাগিয়ে বললেন, "সুট হার্ট, তুমি বুঝতে পারছ না আমি একজন সত্যিকারের পুরুষের সান্নিধ্য চাই।"
বেশ চিন্তিত হয়ে স্বামী নরম কন্ঠে বলল, কিন্তু হানি-
"এই মাঝরাতে আমি একজন পুরুষ মানুষ কোথায় পাব?"

মন্তব্য ৫০ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৫০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৩:১০

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এই জোকগুলো কি মাত্র কিছুদিন আগেও একবার শেয়ার করেছিলেন? খুব তরতাজা মনে হচ্ছে :)

যাই হোক, জোক আমার কাছে কখনো পুরোনো হয় না, স্ত্রীর মতোই সারাজীবন সে নতুন :)

১৬ ই আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৩:১৮

শেরজা তপন বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য। আমি এটা রিপোস্ট করেছি। পোস্টে সেটা উল্লেখ করেছি। আপনার সম্ভবত দৃষ্টি এড়িয়ে গেছে;
(ত মে মাসের শেষে আচমকা কারিগরি ত্রূটির জন্য কয়েকদিন ব্লগ স্থবির হয়ে পড়ে। তখন জোকসগুলো শেয়ার করে ব্লগটাকে চাঙ্গা করার ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা হিসেবে আমি এই কৌতুকগুলো সাময়িকভাবে পোস্ট করেছিলাম। অনেক ব্লগার তখন এগুলো মিস করেছেন। অনেকেই মন্তব্য করতে গিয়ে সফলকাম হননি। মোদ্দা কথা এই জোকসগুলো ফাউ কামে ড্রাফটে পড়ে থেকে লাভ কি তাই ফের শেয়ার করা।)

২| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৪

কিরকুট বলেছেন: ভাই এখণ অবিবাহিত । রাশিয়ান কোন সুন্দুরীর সাথে যোগাযোগের সম্ভাবনা থাকলে জানাবেন । কাজি নিয়া রেডি আছি । ধরি তক্তা মারি পেরেক !!

২০ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৯:০৮

শেরজা তপন বলেছেন: আমিও তেমন কাউকে খুঁজছি, আপনার তালাশে থাকলে বলবেন। একা আপনার খাটুনি বেশী হয়ে যাবে, দুইভাই মিলেই পেরেক মারব না হয় :)


আমারযতগুলো বন্ধু রাশিয়ান সুন্দরী বিয়ে করেছিল তাদের প্রায় সবাই এখন বাঙ্গালী ললনা নিয়ে মহা আনন্দে ঘর সংসার করছে। তবে রুশ নারী বিয়ের সুবাদে প্রায় সবাই এক আধটা বাচ্চা কাচ্চার বাপ হবার সৌভাগ্য অর্জন করেছে, এবং সেই বাচ্চারা নতুন ঘরের বাচ্চাদের সাথে মিলে মিশে থাকে। দেশি রমণীদের চেহারা সুরত রুশীয় ললনাদের ধারে কাছে না হলেও ওদের বউ নিয়ে গদগদ ভাব দেখলে মনে হয় একেকজন মিস ইউনিভার্স। তবে বাঙ্গালী বউদের স্পেশাল কিছু গুন আছেরে ভাই। ভাউড়া পুলাপাইনরে কিভাবে ভেড়া বানিয়ে দিয়েছে সে নিজের চোখে না দেখলে বিশ্বাস হয় না!!!
একজনের বউ নাকি টেলিফোনেও মদের গন্ধ পায়!!!!

*শারিরিক অসুস্থতার জন্য দেরীতে উত্তর দিতে বাধ্য হলাম। কিছু মনে করবেন না।

৩| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৫

মোগল সম্রাট বলেছেন:


আমি এগুলো মিস করছিলাম তপন ভাই ।

গরমের দিনেরটা সেই রকম হইসে..!
B-) :) :P

২০ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:০৪

শেরজা তপন বলেছেন: দেরীতে উত্তর দেবার জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখিত।
জেনে ভাল লাগল- আসলেই ওইটা মজার :)
কি দিগদারি- বেচারা এত রাইতে পুরুষ মানুষ পাবে কই!!!!

৪| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৯

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: হে হে!! মনডা বিন্দাস হয়ে গলো, শেষেরটা বেশি জোস হইছে!! B-)

২০ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:০৬

শেরজা তপন বলেছেন: আপনার মনটা বিন্দাস করতে পেরেছি বলে আমারও বিন্দাস লাগছে!
ঝিমানো ব্লগকে একটু চাঙ্গা করার চেষ্টা করে আমিই উড়াল দিয়েছিলাম!! :(

৫| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৩

মিরোরডডল বলেছেন:




জোকস খুব পছন্দ করি কিন্তু আজব বিষয় আমি যদি কোন জোকস শেয়ার করি কেউ হাসে না, কারণ কমন পরে যায়।
জানা জোকস শুনে আর কে হাসবে, দেখা যায় সবাই জানে শুধু আমিই জানি না :(



২০ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:০৭

শেরজা তপন বলেছেন: তাহলে এখন থেকে নম্বর বলবেন।
যে মনে করতে পারবে সে হাসবে যে পারবে না সে জিগাবে, তখন বলবেন যে হাসতেছে তাঁর কাছ থেকে শুনে নাওঃ)

৬| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৫:২৭

মিরোরডডল বলেছেন:




এলাম যখন কিছু জোকস শেয়ার করেই যাই, কমন হলে হোক।
...............

ছোটবেলায় মা কপালে টিপ দিয়ে দিতো, যাতে কারোর নজর না লাগে।
শালার সেই টিপে এতোই জোর ছিলো যে এখন পর্যন্ত কোন মেয়েই নজর দিলো না!

.....................

রাবণকে কোর্টে নিয়ে যাবার পর বলা হলো, 'গীতার ওপর হাত রাখো'।
রাবণ বলল, শালা!!! সীতাকে ছুঁয়েছিলাম বলে এতো বড় কাণ্ড হয়ে গিয়েছিলো।
এখন আবার গীতার ওপর!!
I'm not interested.

.....................

কি রে! শুনলাম তোর নাকি তিনটে বয়ফ্রেন্ড?
হ্যাঁ রে, জিনিসপত্রের যা দাম বেড়েছে, আমি চাই না একজনের ওপর চাপ পড়ুক।

.....................

What happens if two vampires go on a first date?
It would be love at first bite!

........................

এক্স : তুমি কি এখনো আমাকে স্বপ্নে দেখো?
মি : আয়াতুল কুরসি পড়ে ঘুমাই। শয়তান দেখার প্রশ্নই আসে না !!!

........................

প্রত্যেক মানুষের বিয়ে করা উচিৎ।
কারণ, জীবনে শান্তিটাই সবকিছু নয়।
অশান্তিরও দরকার আছে।

...........................

পাত্র মেয়ে দেখতে আসছে।

মেয়ের বাবা: তুমি কি মদ গাঁজা খাও নাকি?

পাত্র : না কাকু ওসব এখন থাক।
বিয়ের পরে যখন আসবো, তখন দেবেন।
এখন চা বা কফি হলেই হবে।

...........................

আগে জানতাম মানুষ প্রেমে পড়লে দিওয়ানা হয়ে যায় কিন্তু এখন তোতলা হয়ে যায়।
যেমন : অলে বাবালে, আমার বাবুতা কি কলে, আমাল পাখিটা লাগ কলেছে।

আমাদের প্রিয় আপুটার মতো।
এই রে!!! আপু আসলে আমার খবর আছে।
আসার আগে আমি পালাই........


২০ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:১১

শেরজা তপন বলেছেন: সবগুলাইতো মজার! গানের মত আপনার জোকসের স্টক সাংঘাতিক!!
বিবাহিত পুরুষদের জন্য এইটা পারফেক্ট;
প্রত্যেক মানুষের বিয়ে করা উচিৎ।
কারণ, জীবনে শান্তিটাই সবকিছু নয়।
অশান্তিরও দরকার আছে।

রাবন আর ভ্যাম্পায়ারেরটাও বেশ মজার। ধন্যবাদ এত্তোগুলা জোকস শেয়ার করার জন্য।

৭| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৫:৩৬

রাজীব নুর বলেছেন: উপভোগ্য।

২০ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:১২

শেরজা তপন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
দেরীতে উত্তর দেবার জন্য দুঃখিত।

৮| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১৩

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: প্রিলিউড পড়ি নাই। সরাসরি জোকসে হিট করেছিলাম। তবে আমি আমার স্মৃতিশক্তিতে মুগ্ধ। এটা যে আগে শেয়ার করেছিলেন, তা আমার স্মৃতিতে জমা হয়ে আছে :)

আমার কমেন্টে একটা জোক বলেছি, খেয়াল করেন নাই :)

২০ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:১৪

শেরজা তপন বলেছেন: আপনার যে দুর্দান্ত স্মৃতিশক্তি এটা আপনি বাদে সবাই জানত :) এদ্দিন বাদে আপনি জানলেন।
প্রিলিউড পড়াটা এমন জরুরী নয়। লেখার জন্য লেখা আরক।
সব জোকসই পুরনো কিংবা নতুন, পরিবেশ পরিস্থিতিতে একেকটা হিট করে।
আপনার কমেন্টের জোকস খেয়েয়াল করেছিলাম। :)

৯| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:১৯

শায়মা বলেছেন: শেরজা ভাইয়ু এই পোস্ট পলে কমেন্ত দেবো না দেবো না ভাবছিলাম। মিররমনিকে দেখে সাহস হলো।


আর তারপর হঠাৎ চোখে পড়ে গেলো তাল কমেন্তো!!!!!!!!! #:-S


আগে জানতাম মানুষ প্রেমে পড়লে দিওয়ানা হয়ে যায় কিন্তু এখন তোতলা হয়ে যায়।
যেমন : অলে বাবালে, আমার বাবুতা কি কলে, আমাল পাখিটা লাগ কলেছে।

আমাদের প্রিয় আপুটার মতো।
এই রে!!! আপু আসলে আমার খবর আছে।
আসার আগে আমি পালাই........


তাল মানে কি আমি কি সব সময় প্রেমে পড়ে দেওয়ানাই হয়ে থাকি!!!!!!!!!! #:-S :|| 8-|

আমি কিন্তু ঝগড়ার সময়ও তোতলা হই ---- এই তো সেদিন একজনকে বললাম ওলে সোনাল তান্দ পিতলা ঘুঘু আসছেন ...... দুলে গিয়ে মলো বাবু..... মোটেই কিন্তু প্রেমে পড়ে দেওয়ানা হয়ে বলিনি কসম!!!!!!!!!!


২০ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:৫২

শেরজা তপন বলেছেন: আমরা কি বলেছি আপনি প্রেমে দিওয়ানা হয়ে বলেছেন?? তাহলে কিরা কসম কাটছেন কেন- নিশ্চয়ই ' ডালমে কুছ কালা হ্যায়' :)
প্রেমে পড়লে তোতলা হবার বয়স আমাদের চলে গেছে সম্ভবব। এখন আরো বেশী বাঁচাল হই- কিংবা জানিনা কি হয়, কেননা প্রেমেতো পড়ি নাই আর।


কেন মন্তব্য করতে গড়িমসি করছিলেন সেটাতো বলেননি??

১০| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:১৫

ভুয়া মফিজ বলেছেন: জোকস সবগুলোই আপনের আগের পোষ্টে পড়া। তারপরেও এই পোষ্টে ভদ্রতা করে লাইক দিলাম। আপনে তো জানেনই আমি আবার অভদ্রতাকে চরম অপছন্দ করি!!! =p~

২০ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:৫৫

শেরজা তপন বলেছেন: ফের ঝাতির কাছে দ্ব-দ্ব্যার্থহীনভাবে প্রমাণ হইল ভুয়া মফিজ ব্যাপক ভদ্র ও সজ্জন! :)
আশা করি এখন থেকে এমন ভদ্রতা সব সময় বজায় রাখবেন।

১১| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:৫০

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার কৌতুক শুনে হাসতে হাসতে মাটিতে কয়েকটা গড়াগড়ি দিলাম। এখন হাল্কা ডোজের শিশুতোষ কয়েকটা কৌতুক শোনেনঃ
১।
টিচার : ডেঙ্গু থেকে বাচতে হলে এডিস মশার বংশ বৃদ্ধি রোধ করতে হবে।
পিচ্চি ছাত্র : হি!হি!হি!
টিচার : হাসছিস কেন বেয়াদব! (রেগে)
পিচ্চি : স্যার এত ছোট ছোট বেলুন বানাইবেন ক্যামনে?

২।
এক তরুণ পথিক রাত কাটানোর জন্য জায়গা খুঁজছে। এক বাড়িতে গিয়ে বলল,
‘একটু থাকার জায়গা হবে কি খালা?’
না, আমার ঘরে যুবতী মেয়ে আছে।
পথিক এগিয়ে আরেকটি বাড়িতে গেল।
আপনার ঘরে কি একটু থাকার জায়গা হবে খালা?
না না, আমার ঘরে সেয়ানা মেয়ে আছে।
এভাবে আরো কয়েক বাড়িতে গিয়ে থাকার জায়গা চেয়ে সবার কাছ থেকে একই উত্তর পেয়ে খুব হতাশ হয়ে সবশেষের বাড়িটাতে গিয়ে বলল,
আপনার ঘরে কি যুবতী বা সেয়ানা মেয়ে আছে খালা? কেন? তা দিয়ে তোমার দরকার কী?
না মানে, রাতটা একটু কাটাতে চাই।
তবে রে…. দাঁড়া দেখাচ্ছি মজা!

৩। বস: আচ্ছা সোনিয়া, তুমি এত ছোট ছোট কাপড় পরে অফিসে আস কেন?
সোনিয়া: বস, আপনি খুব কম বেতন দেন বলে আমার পর্যাপ্ত কাপড় কেনার জন্য বাড়তি টাকা থাকে না।
বস: আগামী মাস থেকে তোমার বেতন বন্ধ….!

৪। আপনার মঙ্গল গ্রহের আরেক রূপসী বালার সাথে রাশিয়ান আরেক তরুণ নভোচারীর দেখা হইল। রাশিয়ান নভোচারী সুন্দরী কন্যাকে পটানোর উদ্দেশ্যে বলছে যে তোমাদের এখানে বাচ্চা কিভাবে পয়দা হয় হে অপরুপা? সুন্দরী বলে যে আমাদের এখানে কম্পিউটারের সুইচে টিপ দিলেই বাচ্চা পয়দা হয়। এক টিপ দিলে ছেলে আর দুই টিপ দিলে মেয়ে। রাশিয়ান বলে যে তাই নাকি। কিন্তু আমাদের দেশে বাচ্চা পয়দা করার অন্য একটা নিয়ম আছে। সুন্দরী বলল যে আমাকে একটু খুলে বলা যায় না। রাশিয়ান বলল, কি যে বল, তোমাকে সব খুলে বলবো না তো কাকে বলব। তবে এটা তো আসলে শুধু মুখে বললে তুমি বুঝবে না। এসো আমি তোমাকে দেখিয়ে দিচ্ছি। তো, রাশিয়ান বেশ সময় নিয়ে ব্যাপারটা সুন্দরীকে ভালো করে দেখিয়ে দিল। দেখানোর কাজ শেষ হলে সুন্দরী বলল যে বাচ্চা কখন পাওয়া যাবে? রাশিয়ান বলল যে বাচ্চা পাওয়া যাবে ৯ মাস পরে। তখন সুন্দরী বিস্ময়ের সাথে বলল ৯ মাস পরে বাচ্চা পাওয়া যাবে, বল কি?!!! তাহলে তুমি এতো তাড়াহুড়া করছিলে কেন শেষের দিকে???!!! :)

২০ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:৫৯

শেরজা তপন বলেছেন: মঙ্গল গ্রহে ফের দেখা হইলে কইয়েন- মঙ্গল গ্রহে রাশানরা একেক সময়ে একেক কান্ড ঘটাচ্ছে। ইলন মাস্ক যে কি করবে ওখানে গিয়ে। তাঁর কম্পিউটার আবার খুলে না রাখে :)
ডেঙ্গুরটা পয়লাবার শোনা :)
মজাক পাইলাম তবে আপনার হেসে গড়াগড়ি খাবার একটা পিক দিলে আরো মজা পাইতাম...

১২| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:১৩

কামাল১৮ বলেছেন: জোকস পড়ার কি কোন বয়ষ আছে?অথবা মন কেমন থাকলে জোক্‌স ভালো লাগে।আমি ৯০ সাল থেকে নিয়মিত রিডার ডাইজেস্ট পড়ি।ওখানে কিছু জোক্‌স থাকে।কখনো ভালো লাগে কখনো লাগে না।

২০ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১১:০০

শেরজা তপন বলেছেন: অনেকে মাইন্দ করেন বলে ওটা লিখে দিতে হয়।
কারো কাছে কোন লেখা গরুর রচনা মনে হইলেও কেউবা সেটা হাতির রচনা বিবেচনা করে।
রিডার ডাইজেস্ট কখনো পড়া হয়নি।

১৩| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:৪৩

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: মিরোরডডল জনৈক আপুর কথা বলল আর অমনি কোথা থেকে এক তোতলা নাচুনী বুড়ি এসে তোতলাতে শুরু করলো। বলে কিনা 'থাতুর ধরে তে, আমি
ত..অ.. অ..লা থাই না।' কি যে অবস্থা। যে বাচ্চাগুলিকে পড়ায় সেগুলিও তোতলা হয়ে যাবে। বলবে 'মিত মিত তুমি ত..অ.. অ..লা বেতি থিল্লে কেন, এথন তলা আবার থিক তরে দাও। নইলে তোমার মত তো... ও.. ও ওতলাবো তিন্তু। X(

মিরোরডলের থিতা গিতা আর দামাই থতুরের কৌতুক খুব ভালো লেগেছে নাচুনী বুড়ির তোতলামির চেয়ে।

২০ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১১:০৩

শেরজা তপন বলেছেন: বাপরে আপনার তোতলামীর ভাষা পড়তে গিয়ে আমি তোতলা হয়ে গেলাম!!!
কলা ছিলার কাহিনী আমার প্রাক্টিক্যাল হয়েছিল :)
আপনি ও ডল আপুর কৌতুকের ভারি স্টক আছে।

১৪| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:৫৫

শেরজা তপন বলেছেন: সুপ্রিয় ব্লগারস, কিঞ্চিৎ শারীরিক অসুস্থতার জন্য আমি আপনাদের চমৎকার এবং মজাদার সব মন্তব্যের উত্তর এই মুহূর্তে দিতে পারছিনা বলে আন্তরিকভাবে দুঃখিত।
যারা মন্তব্য করেছেন তাদের প্রতি আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা ভালো থাকুন সবাই।

১৫| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:৩৪

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এক মফিজ (মানে বেকুব টাইপের লোক) বাংলাদেশের কোন এক দূরবর্তী অঞ্চল থেকে বাসের ছাদে চড়ে ঢাকা এসেছে খালাতো ভাইয়ের বিয়ে খেতে। বাসের অর্ধেক সিট খালি ছিল কিন্ত তারপরও সে যেহেতু মফিজ (আমাদের ভুয়া মফিজ না) তাই বাসের ছাদে চড়ে এসেছে। সন্ধ্যা বেলায় বিয়ের অনুষ্ঠানে গিয়ে খাওয়া দাওয়া করে সুন্দরী মেয়েদের দেখে বেড়াচ্ছে। যেহেতু মফিজ নিজে বিয়ে করে নাই তাই তরুণী মেয়ে দেখলেই আলাপ জুড়ে দিচ্ছে।
তার ইচ্ছা একটা মেয়েকে প্রপোজ করতেই হবে আজকে। সে আবার ব্লগের এক নাচুনী বুড়ির মত তোতলা। তারপরও এক তরুণীর সাথে আলাপ শুরু করেছে। আলাপের এক পর্যায়ে মফিজ মেয়েটিকে জিজ্ঞেস করছে;

মফিজ - আপনার বাত্তা কাত্তা কয়তা?
ঠাস স স স!!!!! ঠাস স স স!!!!! ঠাস স স স!!!!!! ক'রে কয়েকটা চড় মফিজের গালের উপর পড়ল।
মফিজ - আপনি আমাকে ত...অ.. অ.. ড় মারলেন তেন?
তরুণী - আবার জিগাইলে আরো চড় খাবি। আমার তো বিয়াই হয় নাই হারামজাদা।

মফিজ লজ্জায় এদিক ওদিক তাকায়। তারপর ভাবে না কেউ মনে হয় দেখে নাই। মফিজ ভয়ে ভয়ে সেই মেয়ে থেকে দূরে সরে আসে আর বিয়ে বাড়ির আরেক প্রান্তে চলে যায়। মনে মনে ঠিক করে কোন মেয়েকে আগে বাচ্চা কাচ্চার কথা জিজ্ঞাস করা যাবে না, আগে বিয়ার কথা জিজ্ঞেস করতে হবে। যাই হোক আগের থাপ্পড়ের ব্যথা কমার পরে সে আরেক মেয়ের দিকে নজর দেয়। সেই তরুণীর সাথে বেশ কিছুক্ষণ কথা বলার পরে তার আত্মবিশ্বাস ফিরে আসে। বেশ ভাব জমে যায় মেয়েটার সাথে। মফিজ তখন সাহস করে তরুণীকে জিজ্ঞেস করে;

মফিজ - আপনার তি বিয়ে হয়েথে?
তরুণী - না। আমার বিয়ে হয়নি এখনও।
মফিজের আত্মবিশ্বাস আরও বেড়ে যায় কারণ মেয়েটি তাকে এখনও থাপ্পড় ঠাপ্পড় মারে নি তার কথা শোনার পরে। তাই সাহস করে সাথে সাথে জিজ্ঞেস করে;
মফিজ - আপনার বাত্তা কাত্তা ক.. অ.. অ.. য়তা?
ঠাস স স স!!!!! ঠাস স স স!!!!! ঠাস স স স!!!!! ঠাস স স স!!!! :)

২০ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১১:০৬

শেরজা তপন বলেছেন: মফিজতো বাহের দেশের লোকরে বলে না কি?

এই জোকসটাও মজার ছিল! :) :) :) ;)

১৬| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:৩৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: অন্যের বাড়িতে গিয়ে বেশী গরম লাগলে ফ্রিজের মধ্যে ঢুকে যাবেন না যেন। এই গরম ঠাণ্ডা- গরম থেকেই আপনি অসুস্থ হয়ে গেলেন কি না কে জানে।

২০ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১১:০৮

শেরজা তপন বলেছেন: আপনারও কি এমন অভ্যাস আছে ভ্রাতা ;)
আমি আগে জানতাম এই অভ্যাসটা শুধু আমারই আছে- তাইতো কই আমার এর সর্দি-কাশী হয় কেন!!!

১৭| ১৭ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১১:৩৬

জুন বলেছেন: মিষ্টি কোথায়! সবই তো দুষ্ট দুষ্ট #:-S
শেরজা আপনার কি হয়েছে ভাই? ডেংগু নাতো!!
এখন মানুষের সামান্য অসুস্থতার কথা শুনলেই ভয় করে। আল্লাহ ভরষা, শীঘ্রই সব ঠিক হয়ে যাবে।

১৮| ১৯ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৯:৩৯

জুন বলেছেন: শেরজা আপনার খবর কি? অন্য কোনো উপায় নেই তাই এখানেই জিজ্ঞেস করছি। এখন একটু ভালো আছেন তো? আপনার মত একটিভ ব্লগার চুপচাপ তাই চিন্তা হচ্ছে। কষ্ট করে এক লাইন লিখে জানান কাইন্ডলি।

২০ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৮:৪৮

শেরজা তপন বলেছেন: সহমর্মিতা ও আন্তরিকতার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জুনাপু।
আমার দীর্ঘ সময় ধরে চোখের কিছু উদ্ভট সমস্যায় ভুগছি। বেশিক্ষন অন স্ক্রিন থাকলেই বিশেষ করে কম্পিউটারে বসলেই চোখের চারপাশ থেকে শুরু করে কপাল হয়ে পুরো মাথাব্যাথা শুরু হয় এবং দীর্ঘ সময় ধরে কন্টিনিউ হতে থাকে তবে তৎক্ষণাৎ নয় ব্যাথাটা শুরু হয় শেষ রাতে ঘুম ভাঙ্গলেই- তারপরে সারাদিন চলতে থাকে। ব্যাথা খুব তীব্র নয় কিন্তু বিরক্তকর- আইসব্যাগে কিছুটা উপশম হয়। টিভি দেখলে সমস্যা হয় না কিন্তু কম্পিউটারে বসলেই সমস্যা। অনেকগুলো ডাক্তার দেখালাম; গ্লুকোমা টেষ্ট থেকে শুরু করে আই বল সহ সব ধরনের টেষ্ট দিয়েছে। নানা ধরনের চোখের ড্রপ থেকে শুরু করে বিভিন্ন পাওয়ার ও কাঁচের ( ইউভি রে প্রটেক্ট, এন্টি রিফ্লেকশন সহ বিবিধ) চশমা দিয়ে কাজ কাম হচ্ছে না।
ব্যাথার তীব্রতা বেশী থাকায় গত তিনদিন কম্পিউটারের সামনেই আসি নাই। ফের ডাক্তারের কাছে যেতে হবে।
ফের ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইল- ভাল থাকবেন।

১৯| ১৯ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১১:০২

সোহানী বলেছেন: =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

তাড়াতাড়ি সুস্থ্য হয়ে উত্তর দেন রে ভাইজান...............

২০ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৮:৫১

শেরজা তপন বলেছেন: আপনার আন্তরিকতার জন্য ধন্যবাদ।
এখন সুস্থ্য আছি- আগের প্রতি মন্তব্যে জুনাপুকে বিস্তারিত বলেছি। সমস্যাটা শুরু হয় ভোররাতে- ভাল ঘুম হবারও পরে :(
চোখের সমস্যার সমাধান না হইলে ধীরে ধীরে ব্লগিং কমিয়ে ফেলতে হবে।
অনেক ধন্যবাদ ও আন্তরিক শুভকামনা আপু ভাল থাকুন।

২০| ১৯ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৫:৩৫

মিরোরডডল বলেছেন:




কি হয়েছে শেরজা?
অসুস্থতা কিঞ্চিৎ বলে মনে হচ্ছে না।

man, get well soon.

২০ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৮:৫৯

শেরজা তপন বলেছেন: কিঞ্চিৎ-ই তবে বিরক্তিকর! সমস্যাটা তিন বছর ধরে চলছে। যত পড়াশুনা বেশী করছি,অনস্ক্রিন বেশী থাকছি, স্বাভাবিকভাবেই সমস্যাটা দিন দিন বাড়ছে।
কালকে টেস্ট করার জন্য একটানা ৫ ঘন্টা টিভিতে নেটফ্লিক্সে ফিল্ম দেখেছি- সমস্যা হয়নি। কম্পিউটারের স্ক্রিনের এত কাছের রিফ্লেকশনে মনে হয় প্রব্লেম হচ্ছে।

ওদিকে আরেকটা সমস্যা মোবাইলে ব্লগে ফুল ভার্সানে প্রবেশ করা যায় না। সেখানে স্পিচ টু রাইট সহজ কিন্তু মোবাইল ভার্সানে থাকার জন্য মন্তব্য পড়া হলেও উত্তর দেয়া যায় না। সে জন্য আপনাদের মন্তব্য পড়লেও উত্তর দেয়া হয়নি।
আমার প্রতি আন্তরিক অনুভবের জন্য নিরন্তর ভালবাসা ও শুভকামনা ডল আপু।

২১| ১৯ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৪

মিরোরডডল বলেছেন:




শেরজার জোকসগুলো আগেই পড়েছিলাম।
আগের পোষ্টে কমেন্ট করেছিলাম শেষেরটা খুব মজার।

সাচুর জোকসগুলো খুবই মুখরোচক।

আচ্ছা, সাচু কি বুঝতে পেরেছে যে জামাই শ্বশুরের জোকসটা যে আসলে শেরজা আর তার শ্বশুরকে নিয়ে?


২২| ১৯ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:৪১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: @ মিরোরডডল - আসলে রতনে রতন চেনে। নইলে শ্বশুর মশাই বুঝলো কিভাবে যে জামাই বাবু রাশিয়ান গাঁজাখোর। আমার ধারণা শ্বশুর মশাই একজন সত্যবাদী গাঁজাখোর জামাই খুজছিলেন। জামাই বাবুও গাঁজাখোর শ্বশুর পেয়ে ব্লাইন্ডে কবুল বলে দিয়েছে কনে না দেখেই। কনে কেমন সেটা বড় কথা না জামাই শ্বশুর একসাথে গাঁজায় দম দিতে পারবে এই খুশিতেই দুজনে আত্মহারা। :) আমি কিন্তু শেরজা ভাইয়ের কথা কই নাই। কিন্তু ঘটনা মিলে গেলে আমার কোন দোষ নাই।

২৩| ২০ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৯:০২

জুন বলেছেন: আপনি ভালো আছেন জেনে খুব ভালো লাগলো শেরজা। আপনার ক্যাটারাক্ট হয় নি তো শেরজা! বয়স নিশ্চয় ৪০ হয়েছে আর এটাই চালশে পরার সময়। আমার চোখের ডাক্তার বলেছে ক্যাটারাক্ট হলেই নাকি এমন প্রচন্ড চোখ ঘাড় আর মাথা ব্যাথা হয়।

একটা কথা বলি মাইন্ড করবেন না সেটা হলো ব্লগকে পুনরুজ্জীবিত করার জন্য আপনার নিজের রুটি রুজির জন্য দরকার ছাড়াও অনেকটা সময় ল্যাপটপ এর সামনে থাকতেন। যা চোখের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। তবে এটা আমার অবজারভেশন। নাও হতে পারে। ভালো থাকুন এই দুয়া করি।

২০ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৯:৩০

শেরজা তপন বলেছেন: কি বলেন আমার 'পঞ্চাশের কবিতা' পড়েন নি??
ক্যাটারাক্ট মানে ছানি তো। না তা হয়নি তবে এক চোখে মাইল্ড ক্যাটারাক্ট আছে যা অপারেশনের পর্যায়ে যায় নি।
করোনাকালীন সময় থেকে মোবাইল আর ডেক্সটপে অনেকবেশী পড়াশুনা হয়েছে।
আমি ল্যাপি ব্যাবহার করি না- ভীষণ বিরক্তিকর মনে হয়। তবে নিজের রুটি রুজির জন্য দিনের কিছুসময়তো অনস্ক্রিনে থাকতেই হয়।
আপনিও ভাল থাকুন সুস্থ্য থাকুন। আপনার পেঁচার কবিতার অপেক্ষায় আছি।
আপনার একটা সিরিজের শেষ পর্ব দেখলাম পড়া হয়নি। সুযোগ করে আসছি।

২৪| ২০ শে আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৬

করুণাধারা বলেছেন: আল্লাহকে শুকরিয়া। এটা নিরাময়যোগ্য অসুখ, শিগগিরই সুস্থ হয়ে উঠুন। শুভকামনা রইল।

আমি মন্তব্যে নিয়মিত না হলেও সব পোস্টই পড়ি, তাই খুব অবাক হয়েছিলাম যখন আপনি আমার পোস্টে মন্তব্য করলেন অথচ নিজের পোস্টে জানালেন শারীরিক সমস্যার জন্য মন্তব্যের উত্তর দিতে পারছেন না। আমি বেশ চিন্তায় পড়ে গিয়েছিলাম আপনার কী হলো ভেবে।

আমি ব্লগিং এর শুরুর দিকে ল্যাপটপ থেকে করতাম কিন্তু যখন স্পিচ টু রাইট শিখলাম, তখন থেকে আমি একটা এন্ড্রয়েড ফোন থেকে সব পোস্ট দেই, জিবোর্ড ব্যবহার করে। যদিও এতে ছবি ভালো আসে না।

আমি জানিনা কেন আপনার ডেস্কটপ ভার্সন আসে না। আমি যে আইফোন ব্যবহার করি সেটা থেকেও খুব কমই ডেস্কটপ ভার্সন আসে। কিন্তু অ্যান্ড্রয়েডে তো অসুবিধা হয় না...

কম্পিউটারে বসার সময় একটু কমিয়ে দিলে হয়তো ভালো হবে।

এই মন্তব্যের উত্তর দেবার দরকার নেই। আপনি দেখলেই হলো!

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:১৪

শেরজা তপন বলেছেন: উত্তর দিতে মানা করেছিলেন তারপরও সৌজন্যতাবোধের খাতিরে নিদেন পক্ষে ধন্যবাদটা দেয়া উচিত ভেবে সেটুকুই দিচ্ছি।
আমার প্রতি আপনার সহমর্মিতা ও মমত্ববোধ দেখে দারুণভাবে প্রীত হলা।
ভাল থাকুন শুভকামনা রইলো।

২৫| ২২ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৯

আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: ভালো লাগলো। আপনার জন্যে শুভ কামনা।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:১৬

শেরজা তপন বলেছেন: অনেকদিন বাদে আপনাকে পেয়ে ভাল লাগল। মন্তব্য আগেই দেখেছিলাম কিন্তু উত্তর দিতে দেরি হয়ে গেল।
আপনার প্রতিও শুভকামনা রইলো। ভাল থাকুন।

২৬| ২২ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:৫০

মিরোরডডল বলেছেন:




শেরজার চোখের কি অবস্থা?

আসলেই আমরা সারাদিন স্ক্রিনে এতোটা সময় দেই চোখের ওপর প্রেশার হয়।

সামুতে অডিও সিস্টেম করতে হবে। নো মোর টাইপ পোষ্ট অর রিডিং।
পোষ্ট, মন্তব্য, প্রতিমন্তব্য সব অডিও :)

অডিও ব্লগিং কিন্তু শুরু হয়েছে।


০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:১৯

শেরজা তপন বলেছেন: এখন বেশ ভাল বোধ করছি। আপনার আন্তরিকতার তুলনা নেই।
সামু যেটুকু যেভাবে আছে তাই-ই কুড়িয়ে পাওয়া চৌদ্দ আনা, এর থেকে বেশী আশা করা বোকামি।
অডিওতে মজা পাইনা- আরেক জনের কন্ঠে এভাবে কিছু শুনতে ভাল লাগে না। পড়ার মজাই আলাদা।

২৭| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৫

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনের শইল-স্বাস্থ্যের খবর কি? সমস্যা মিটছে??

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৫১

শেরজা তপন বলেছেন: খানিকটা ভাল- সেজন্যই তো ব্লগে ঘোরাফিরা করছি :)
পুরো মিটেছে কিনা মাস খানেক বাদে বোঝা যাবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.