নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনেক সুখের গল্প হল-এবার কিছু কষ্টের কথা শুনি...
* ব্লগের কি হাল!! গত ১২ ঘন্টায় কোন পোস্ট হয়নি!!! এই পোস্টের পরে দেখি কে কে পোস্ট দেবার অপেক্ষায় ছিল...(ব্লগে প্রথমদিকে প্রচুর প্রবাস জীবনের রম্যগল্প লিখেছি। রম্য আমার প্রিয় বিষয়। এখন অনেক কাঠখোট্টা হয়ে গেছি! গতকালের একটু অবসরে পুরনো লেখা খুঁজে দেখি দু'য়েকটা এখনো পোস্ট করা হয়নি। সালঃ ২০০০, স্থানঃ দুবাই।)
***জুলাই মাস। বাইরে প্রচণ্ড গরম। ট্যাপের পানিও যেন টগবগ করে ফুটছে। গায়ে লাগলে ফোস্কা পড়ে যায়। বাইরে বেরুতে ভয় করে। কাজকর্মও বিশেষ নেই, সারাদিন এসি রুমে শুয়ে বসে গল্পের বই পড়ি না হয় মোবাইলে দু'য়েকজন পরিচিতের সাথে বকবক করে সময় কাটাই। যে ভদ্রলোকের বাসায় আমি সাব-লেট হিসেবে উঠেছি। তিনি আমাকে একরকম পাহারায় রেখে দেশে গেছেন বেড়াতে। কবে আসবেন নিশ্চিত নই! আশে পাশে কথা বলার মত আর কোন বঙ্গ সন্তান নেই । এভাবে একা একা সময় কাটানো কঠিন।
সমগ্র আরব আমিরাতেই আমার ঘনিষ্ঠ অনেক আত্মীয় স্বজন ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। তবে সমস্যা হল তারা সবাই কোন না কোন কাজে সর্বক্ষণ ব্যস্ত থাকে।
যারা দিনে ব্যস্ত থাকে তাদের সাথে দেখা করলে রাতে ছাড়া সম্ভব না।আর যারা রাতে কাজ করে তাদের সারাদিন কাটে ঘুমিয়ে।তাছাড়া দুরুত্ব একটা বড় ব্যাপার।
আমার এক দুলাভাই মোটামুটি উচ্চ পদে কর্মরত একজন সরকারী চাকুরে।ভদ্রলোক দারুণ আন্তরিকতাপূর্ণ।তার বড় মেয়ে তার সাথেই থাকে সে সেখানে তখন স্টাডি করছে। আমার সেই ভাগ্নির সাথে ছোটবেলা থেকেই সম্পর্ক অনেকটা বন্ধুর মত। আর সবচেয়ে আনন্দদায়ক ব্যাপার ছিল আমার বাসা থেকে তাদের ফ্লাটের দুরুত্ব বড়জোর কিলোমিটার খানেক। দুটোর দিকে ক্লাস সেরে বাসায় ফিরে
প্রায়শই আমাকে ফোন করে পীড়াপীড়ি করত দুপুরে তার ওখানে খাওয়ার জন্য।
আমিও তার আহ্বানে সাড়া দিয়ে সেই ঘিলু-পাসিনা করা রোদে কয়লার ইঞ্জিনের মত ধুকতে ধুকতে তাদের ফ্লাটে হানা দিতাম।
এত কষ্ট করে সেখানে যাওয়ার আরও দুটো উদ্দেশ্য ছিল। আমি যে ফ্লাটে থাকি সেখানে পানি ঠাণ্ডা করার কোন ব্যবস্থা নেই ,আর প্রথমেই বলেছি মিউনিসিপালটির সাপ্লাইয়ের পানি মধ্যরাতেও এতই গরম থাকে যে তা দিয়ে চা বানানো সম্ভব। অগত্যা গোসল করার জন্য হিজরত করতে হত।
আর দ্বিতীয়টা খুব সাধারণ; সময় কাটানো। তার সাথে ঘণ্টার পর ঘণ্টা খেলো গল্প করে, টিভি দেখে, ইমেইল করে, ইন্টারনেটে চ্যাট করে সময় ভালই কাটত। অবশ্য ইমেইল রিসিভ ও পাঠানো আমার কাজের একটা অংশ ছিল।
ওহ্ এখানে আমার সেই ভাগ্নির চেহারা স্বাস্থ্যের একটু বর্ণনা না দিলেই নয়।
উচ্চতা গড় পড়তা বাঙ্গালী মেয়েদের মতই তবে সূক্ষ্ম ভাবে লক্ষ্য করলে কমই মনে হবে। গায়ের রঙটা শ্যামলার কাছাকাছি। সু-স্বাস্থ্যের অধিকারিণী! সাস্থ্যটা একটু বেশইি সু কেননা তার ঘনিষ্ঠ জনেরা তার এই দ্রুত বর্ধিষ্ণু গড়ন নিয়ে কটূক্তি করতে ছাড়ে না। তারও এনিয়ে আফসোসের অন্ত নেই। রোজার দিনে সেহেরী আর ইফতারি না করেও কোন লাভ হয়নি। আর আমার সাথে দেখা হলেই তার সেই দুঃখের সলতেটা আরেকটু উস্কে দেই ।একগাল হেসে বলি ,’বাহ্ তোমার সাস্থ্যটা দেখি মাশাল্লাহ আগের একটু ভাল হয়েছে’।
প্রতি উত্তরে তার চেহারা খয়েরী রঙ্গ ধারণ করে। আমাকে দেখিয়ে দেখিয়ে আরও বেশী করে ডায়েট করে।
একদিন সন্ধ্যেয় বসে নিরস টিভি অনুষ্ঠান দেখছি। হঠাৎ আমার দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলল ,’চলেন মামা বাইরে থেকে ঘুরে আসি’।
’যাঃ এই গরমে মাথা খারাপ!’সে যতটা উচ্ছলতা নিয়ে আমাকে বেরাতে যাবার অফার করেছিল আমি ঠিক ততটাই অনুজ্জ্বল ভঙ্গিতে সেটা প্রত্যাখ্যান করলাম।
সে দমে না গিয়ে বলল,’ অসুবিধে কি ট্যাক্সিতে যাব তো। আর আপনাকে দেখিয়ে আনব দুবাইয়ের সবচেয়ে ঐতিহ্যবাহী বৃহত্তম সুপার মার্কেট।’
আমি মুখ বাঁকালাম। ফুঃ যে দেশের গোড়াপত্তনের ইতিহাস *৩০ বছরের বেশী নয় তার আবার তার আবার ঐতিহ্য।’(তখনকার হিসেবে)
কিন্তু তার জেদের কাছে আমি হার মানলাম। হা বলতেই সে পোশাক পাল্টাতে ছুটল। মিনিট বিশেক পরে আমার সামনে এসে স্মার্টলি ভঙ্গীতে বলল,ওঠেন, আমি রেডি।’
আমি বসা অবস্থায় তার দিকে তাকিয়ে বললাম, ’কি ব্যাপার তোমাকে এত লম্বা লাগছে কেন?’
সে মুখভঙ্গিতে বোঝাল এটা একটা রহস্য যা ভেদ করার দায়িত্ব আমার।কি ভেবে পরক্ষণেই তার স্যান্ডেল দেখিয়ে বলল,’স্যান্ডেলটা সুন্দর না মামা।’
হুম! এতক্ষণে বুঝলাম তার লম্বা হওয়ার রহস্য। ইঞ্চি চারেক উঁচু হাল ফ্যাশনের 'হোভার-ক্রাফট' টাইপের স্যান্ডেলের কারিশমায় এটা সম্ভব হয়েছে। তাকে খুশী করার জন্য উঠে দাড়াতে দাড়াতে বললাম ’হ্যাঁ খুব সুন্দর!’
সে দ্বিগুণ উৎসাহে বলল,’জানেন দুবাইতে না দারুণ দারুণ স্যান্ডেল পাওয়া যায় আর দামও খুব কম।’
’তাই ?’
’৪০/৫০ দিরহামে আপনি সবচেয়ে ভালো জোড়া কিনতে পারবেন। যাবার সময় মামীর(তখন কি এখনো হয়নি) জন্য কয়েক জোড়া নিয়ে যাইয়েন।’
’ঠিক আছে।কিন্তু শেষমেশ সেই জুতার ঘা ফের আমার উপর বর্ষিত না হয়!’
Al Guira Centre Dubai
আসলেই বিশাল মার্কেট। চার পাঁচতলা গাড়ি পার্কিং লটেই কয়েক হাজার গাড়ি পার্কের সুব্যবস্থা। তবে আমাদের দুর্ভাগ্য যে তখন মার্কেটটার পুরাতন আদল ভেঙ্গে নতুন করে সাজিয়ে তোলা হচ্ছে। তবে কয়েকটা ফ্লোরের একাংশ ক্রেতাদের জন্য উন্মুক্ত আছে। ভিতরে ঢুকে অবাক বিস্ময়ে চেয়ে চেয়ে দেখছি কাঠ ও পাথরের অপূর্ব কারুকাজ। দুপাশের সপ গুলোর থেকে এটাই আমাকে বেশী আকর্ষণ করল সেই সঙ্গে আফসোস হল অর্থের বিশাল অপচয় দেখে।
ভাগ্নি আমার পাশে পাশেই হাঁটছিল। হঠাৎ আমার পাশেই 'ধপাস' করে ভারি কিছু একটা পতনের শব্দ! সচকিত হয়ে দেখি, সে মেঝেতে কার্পেটের উপুড় হয়ে পড়ে আছে!
সম্ভবত কার্পেটের কোথাও জোড়া খুলে গিয়েছিল সেখানটায় স্যান্ডেল আটকেই এই বিপত্তি! আর তার অনতিদূরেই এক আরবীয় দম্পতি বেবি স্ট্রলারে তাদের বাচ্চাকে নিয়ে জড়োসড় হয়ে ভীত চোখে দাড়িয়ে আছে। তাকে কোন ক্রমে টেনে তুলতেই তারা আমাদেরকে লক্ষ্য করে উচ্চস্বরে গালিগালাজ(সম্ভবত) শুরু করল। ভাষা না বুঝলেও বুঝতে বাকী রইল না ভাগ্নি আমার অল্পের জন্য তাদের বাচ্চার গায়ে হুমড়ি খেয়ে পড়েনি। আশেপাশে লোক জমে গেছে। কোন রকমে কয়েক ভাষায় মাপ চেয়ে তাদের বিদেয় করলাম।
আর ওদিকে লজ্জা অপমান ও ব্যথায় সে নির্বাক বিবর্ণ হয়ে গেছে। চোখের কোনে টলমল করছে পানি।
এর থেকে ভয়ঙ্কর ব্যাপার হল তার স্যান্ডেল ছিঁড়ে গেছে। সেদিকে দুদণ্ড অসহায়ের মত তাকিয়ে থেকে এবার সে বুঝি সত্যিই কেঁদে ফেলল। আমিও তাকে সান্ত্বনা দেয়ার ভাষা হারিয়ে ফেলেছি। সব কিছু ভুলে তার এখন বড় চিন্তা খালি পায়ে ছেঁড়া স্যান্ডেল হাতে করে কিভাবে এতগুলো লোকের সামনে হাটব। কান্না জড়িত কণ্ঠে বলল ’মামা আপনি একটা ব্যবস্থা করেন।’
আমি কি করব? নতুন স্যান্ডেল কিনব? এত টাকা সঙ্গে আনিনি যে! বড়লোকের মার্কেট!! এ মার্কেটে দু-আড়াই'শো দিরহামের কমে স্যান্ডেল/জুতা কেনা সম্ভব নয়।
***
ও হ্যাঁ পাওয়া গেছে!
খুশীতে আমার মুখ উজ্জ্বল হয়ে উঠল। আবছা মনে পড়ল এর আগের রো-তেই একটা জুতা স্যান্ডেল সারাইয়ের দোকান দেখেছি। তড়িৎ সেখানে গিয়ে স্যান্ডেলটা তাদের দেখালাম। দোকান মালিক স্যান্ডেলটা হাতে নিয়ে গম্ভীর মুখে বলল,'সারতে ৫০দিরহাম লাগবে।
মুলোমুলির অবকাশ নেই। স্যান্ডেলের প্রকৃত মূল্য থেকে সারাইয়ের দাম বেশী দিতে রাজী হওয়ার পরে জানলাম,- দিতে দিন তিনেক দেরী হবে। ভাগ্নিকে সেটা বলতেই সে হতাশ হয়ে সেখানেই বসে পড়ে আরকি!
আমিও কিঞ্চিৎ হতাশ। কি করা যায় ভাবছি? হঠাৎ .. হ্যাঁ পেয়েছি!
পাশের গ্রোসারী সপে ঢুকে সবচেয়ে দামী ও শক্তিশালী বড় এক টিউব পাওয়ার গ্লু (চামড়ায় লাগানোর উপযোগী)কিনলাম।
তাকে সহ মার্কেটের নির্জন এক কোনে গিয়ে সেই গ্লু দিয়ে অনেক চেষ্টায় ছেড়া স্যান্ডেল জোড়া দিলাম।
পায়ে দিয়েই সে খুশীতে চকমকিয়ে উঠল। পঞ্চমুখে শুরু করল আমার প্রশংসা সেই সঙ্গে অসংখ্য ধন্যবাদ দিতেও কার্পণ্য করল না। নিজের উপস্থিত বুদ্ধিতে আমি নিজেও তখন আপ্লুত। বাড়ি ফেরা ক্যানসেল করে আবার মার্কেট দেখায় মনোনিবেশ করলাম।
দোতলায় অনেক্ষণ ঘোরাঘুরি তিন তলা ড্রপ দিয়ে আসলাম চার তলায়।চারতলার প্রবেশ মুখেই চলন্ত সিড়ি থেকে একটু তাড়াহুড়ো করে নামতে গিয়ে আবার~ ধপাস!! ইয়া আল্লাহ সেই একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি।
স্যান্ডেল নয় এবার হয়তো তাকেই কাঁধে করে নিয়ে যেতে হবে ।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৫০
শেরজা তপন বলেছেন: পোস্ট দিয়ে উধাও হয়ে গিয়েছিলাম! ভেবেছিলাম পথে যেতে ব্লগিং করব।ওমা রবি এতো দেখি সামুতে ঢোকা যায় না। একি দিকদারি!!
বলতে ভুল হয়ে গেছে, এটা আসলে করুণ রস কাহিনী হবে আপু।
২| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:২৫
মিরোরডডল বলেছেন:
'ধপাস' করে ভারি কিছু একটা পতনের শব্দ!
পড়ে যাওয়া ব্যাপারটা এমন, যে পড়ে যায় তার যত কষ্টই হোক, যারা দেখে তাদের হাসি আসে
স্যান্ডেল নয় এবার হয়তো তাকেই কাঁধে করে নিয়ে যেতে হবে।
শেষে কি তাই করতে হয়েছিলো?
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৫৩
শেরজা তপন বলেছেন: আরে না কি যে বলেন আমার তখন যে ট্যাং ট্যাঙে শরীর তখন সেই শরীরে ওইরকম সুস্বাস্থ্যের রমণীকে কাঁধে নিতে গেলে হাড়গোড় কি আর আস্তা থাকতো
আমারও প্রথম হাসি পেয়েছিল কিন্তু পরে স্যান্ডেল ছেড়া দেখে তার সাথে জোর বেঁধে কেঁদেছিলাম
৩| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৩৮
মিরোরডডল বলেছেন:
আমার বস একবার পড়ে গিয়ে পা ভেঙ্গেছে। ক্র্যাচে ভর দিয়ে হেঁটে আসতে হচ্ছে।
বেঁধে রাখা পা টেবিলের উপর রেখে বসে।
সেই কয়দিন যতবার তাকে দেখি, তার সাথে কাজ করবো কি!!
I couldn't stop laughing
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:১৯
শেরজা তপন বলেছেন: হাত ভাঙলে তাও চলে পা ভাঙ্গার সাংঘাতিক একটা ব্যাপার!
আপনি তো এমনিতেই হাসির মহাগুরু তারপরে এসব ব্যাপারে হাসি থামাতে পারবেন না এটা তো জানা ব্যাপার
৪| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৪১
গেঁয়ো ভূত বলেছেন: স্যান্ডেলের প্রকৃত মূল্য থেকে সারাইয়ের দাম বেশী দিতে রাজী হওয়ার পরে জানলাম,- দিতে দিন তিনেক দেরী হবে।
এমন দুঃসংবাদ! এটা পড়ার পরও আমি হাসতে হাসতে খুন হবার জোগাড়!!
ছোটবেলায় আমি কোথাও বেড়াতে গেলে মাঝে মাঝে প্যান্টের জিপার নষ্ট হয়ে যেত এজন্য আমি একটা বুদ্ধি বের করেছিলাম, একটা সেফটি পিন পকেটে রেখে দিতাম সতর্কতা স্বরূপ।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:২১
শেরজা তপন বলেছেন: সেই সেফটিপিন লাগাতে গিয়ে ফের বেকায়দায় পড়েন না তো ভাই
ছোটবেলায় হাফপ্যান্টের জিপার লাগাতে গিয়ে কতবার ফেঁসে গেছি সে এক করুন ইতিহাস!!!
৫| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৪৬
মিরোরডডল বলেছেন:
OMG!!!
গেঁয়ো ভূতের মন্তব্যতো পোষ্টের চেয়েও রম্য
আর কি কি হতো এমন?
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:২২
শেরজা তপন বলেছেন: আরো অনেক কিছু হত - অবলা পুরুষ মানুষের এসব গোপন কথা আপনার শুনে কাম কি এ্যা??
৬| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৫১
গেঁয়ো ভূত বলেছেন: মিরোরডডল বলেছেন:
OMG!!!
গেঁয়ো ভূতের মন্তব্যতো পোষ্টের চেয়েও রম্য
এবার আমি হাসতে হাসতে কেঁদেই ফেলেছিলাম প্রায়!
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:২৪
শেরজা তপন বলেছেন: আহা আপনিও কম জান না কি দরকার এসব বলার নিজের গোপন কথা গোপনে রাখেন।
পুরুষ মানুষের এসব দুর্বলতার কথা বলতে নেই গো ভাই
৭| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: ১। দুবাই আনন্দের শহর। ঘরে বন্ধী হয়ে থাকা বোকামী।
২। গ্লু কিনে ভালো করেছেন। আপনি বুদ্ধিমান মানুষ।
৩। শুক্রবার শনিবার ব্লগে পোষ্ট কম আসে।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:২৭
শেরজা তপন বলেছেন: জুলাই মাসে দুবাইয়ের গরমে একদিন যাবেন তো বুঝবেন বাইরে কেমন লাগে!
ঘরের মধ্যে আর মার্কেটে খুব মজা!
পকেটে অফুরন্ত পয়সা থাকলে দুবাইতে সেই রকম। ২০০০ সালে এই দুবাই আর সেই দুবাই ছিল না আমি গিয়েছিলাম নির্দিষ্ট একটা কাজে। সেই নিয়ে অনেক গল্প আছে সেগুলো করব ভবিষ্যতে।
শুক্র শনিবারে ব্লগে ব্লগাররা কম আসেন পোস্ট কম আসে মন্তব্য কম আসে সেটাও আমি জানি কিন্তু তাই বলে ১২ ঘণ্টায় একটা পোস্ট আসবে না সেটা কেমন হয় ভাই!!!
৮| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:১৯
জুন বলেছেন: দুবাই আমিও গিয়েছিলাম। দুপুরের একটু পর বিকেলের আগে কি বলে সময়টাকে? অপরান্হ সেই সময়। দরজা খুলে বাইরে বেরিয়ে আমি এক৷চিৎকার দিয়ে ভেতরে ঢুকে পরেছি। দোজখের আগুন যাকে বলে।
যাক নিজের কিচ্ছা শেরজা, তবে যেইটাকে আপনি রম্য বৈলা খালি মাঠে চালাইতে চেষ্টা কর্তেছেন তা রম্য নয় তাকে বলে দুক্ষের কিচ্ছা
তারচেয়ে আপনি গেদার কাছে কয়েক দিন হাত মকশ করুন যে কিভাবে ব্লগে রম্য লিখতে হয়
+
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৩
শেরজা তপন বলেছেন: জুলাইয়ের এক দুপুরে আমি বেরিয়ে ছিলাম একটা কাজে কপাল জুড়ে এমন ঘাম ছুটল দরদর করে মনে হল সাভার ছেড়ে দিয়েছে কেউ আমি চোখের কিছু দেখি না! সে কি রোদের তেজ আর গায়ে জলুনি ভয়ংকর অবস্থা আমি দৌড়ে ফের ঘরে ফিরে আসলাম।
চার মাস ছিলাম ওখানে সে গজব অবস্থা! তখন বিকেলে মাঝে মাঝে পার্কে গিয়ে বসতাম প্রচুর পাখির কিচিরমিচির ডাক শুনে ভাবতাম বাহ বেশ তো প্রচুর পাখি এখানে কিন্তু একটা পাখি দেখতাম না পরে অনেক খুঁজে দেখলাম গাছের কোটরের মধ্যে স্পিকার দেয়া সেখান থেকে আসছে পাখির কিচিরমিচির ডাক!! বোঝেন কি এক দেশ। রাস্তার পাশে জংলা ঘাস তার নিচেও পানির পাইপ দিয়ে রাখা। তখন বুঝেছি আমরা কতই না আরামে আছি।
শেষমেষ আপনি এইভাবে আমাকে বোল্ড আউট করে দিলেন আমাকে গেছো দাদার কাছে যাইতে হইবে রম্য শিক্ষার জন্য কি বললেন আপু!
এর থেকে এর আগে বলেছিলেন আপনি উঁকি দিয়ে চলে যাবেন সেইটাই তো মনে হয় ভালো ছিল
এখন বলতে ইচ্ছা করছে সেই বিখ্যাত ডায়লগ 'মারো মুঝে মারো'
৯| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:০১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: কেউ পিছলে পড়ে গেলে আমি কখনও হাসি না। কারণ ভয়ানক দুর্ঘটনা ঘটতে পারে এই পতন থেকে। কলার খোসায় পিছলে পড়ে মানুষ মারা যাওয়ার নজিরও আছে। এই ধরণের পরিস্থিতিতে আমি কখনও হাসি না। দ্রুত সাহায্য করার চেষ্টা করি। আমার বিয়ের কয়েকদিন পরে আমি আর আমার বউ বিছানায় শুয়ে ছিলাম। কোন কারণে আমি পিছনে হেলান দিয়ে বসতে গিয়ে বেশ জোরে মাথায় আঘাত পাই খাটের কাঠের সাথে। খুব ব্যথা পাই মাথায়। আমার বউ হাসতে হাসতে খুন। আমার মেজাজ তখন চরমে পৌঁছে যায়। আমি যত রাগী সে তত হাসে। এই হাসিটা কি ঠিক ছিল বলেন? আমার মাথাটা প্রায় ফেটে যাওয়ার মত অবস্থা হয়েছিল।
অনেক আগে (১৯৯৯ সালে) একবার বনানী মসজিদে অফিসের পরে মাগরিবের নামাজ পড়তে গিয়ে জুতা চোরে নিয়ে যায়। নামাজ শেষে নিরুপায় হয়ে ইমাম সাহেবকে ব্যাপারটা বলি। উনি আমাকে দয়া করে একটা স্যান্ডেল জোগাড় করে দেন উপরের মাদ্রাসা থেকে। আমি সেই স্যান্ডেল পরে গুলশান মার্কেটে গিয়ে জুতা কিনে তারপর আবার মসজিদে ফিরে সেই স্যান্ডেল ফেরত দেই।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৯
শেরজা তপন বলেছেন: উত্তরায় আমার এক বড় লোক বন্ধু আমাকে দারুন একটা টেকনিক শিখিয়েছে। সে দামি জুতা পড়ে নামাজ পড়তে যায় কিন্তু জুতা ভিতরে ঢুকে না যত বাইরেই রাখে কিন্তু তার জুতা কোনদিনও চুরি হয় না কেমনে বলেন?
ভাবি কাজটা ভালো করে নাই -তবে সে খুব মজার মানুষ বোঝা যায়।
আমার হলে অবশ্য একটা ছেড়াবেড়া অবস্থা হয়ে যেত!!! এখন কি অবস্থা পাল্টিয়েছে নাকি আগের মতই আছে?
১০| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:০৮
মিরোরডডল বলেছেন:
সাচু!!!!
পিছনে হেলান দিয়ে বসতে গিয়ে মাথায় আঘাত পাওয়া আর ধপাস করে পড়ে যাওয়া দুইটা ভিন্ন বিষয়।
আমার সামনেও কেউ পড়ে গেলে আমি এগিয়ে যাই হেল্প করতে, সামনেতো সেইভাবে হাসিনা, কিন্তু অস্বীকার করার উপায় নেই যে হাসি আসে একথা সত্যি, ডিপেন্ড অন সিচুয়েশন
১১| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:১৭
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: @ মিরর - আল্লাহ বাচাইসে যে আমার মাথাটা ফাটে নাই। আমার মনে হচ্ছে আমার ঐ দৃশ্য দেখলে মিররও পিছনে গিয়ে হাসতো। এই ধরণের হাসিকে শাস্তি যোগ্য অপরাধ হিসাবে গণ্য করা উচিত।
১২| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:২৭
মিরোরডডল বলেছেন:
সেইদিন হয়তো মাথা ফাটেনি কিন্তু মাথার ভেতর যে সামান্য গণ্ডগোল হয়েছে সেটা কিন্তু সিওর।
তা না হলে হাসি শাস্তিযোগ্য অপরাধ!!!
তবে সব জায়গায় হাসতে নেই। আমার এক কাজিন মৃত বাড়িতে গেছে। কিছু বয়স্কাদের চুল একদম ছোট করে ছেঁটে দেয়।
কদম ফুলের মতো দাঁড়িয়ে থাকে, ঠিক সেরকম ডেডবডি ঢাকা কিন্তু সেই চুল কাপড়ের ভেতর থেকে দাঁড়িয়ে ছিলো।
এই দেখে সে হাসি থামাতে পারেনি, এটা অবশ্যই অপরাধ ছিলো
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৮
শেরজা তপন বলেছেন: আমার একটি ছেলে কাজিন আছে বিরাট ধনবান। প্রবাসী- কাধ অবধি লম্বা চুল একের সময় একেক রং করে। সারাক্ষণ মেকাপ করে থাকে ঠোটে হালকা লিপিস্টিক লাগায়। কখনো মেকআপ ছাড়া বের হয় না। হেব্বি সাজগোজ করে। যে কোন অনুষ্ঠানে গেলে লোকজন তাকেই দেখে এমন কি কোন মৃত বাড়িতে গেলে লোকে লাশ দেখবে কি সবাই তাকে নিয়ে থাকে হাসা হাসি টিকা টিপ্পনি নিয়ে চলে। বিশেষ করে মেয়েরা তো হেসে গড়াগড়ি খায়।
১৩| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩০
মিরোরডডল বলেছেন:
লেখক বলেছেন: আরো অনেক কিছু হত - অবলা পুরুষ মানুষের এসব গোপন কথা আপনার শুনে কাম কি এ্যা??
নাহ! আসলে আমার একটা উপদেশ দেবার ছিলো কিনা
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৫
শেরজা তপন বলেছেন: এইবার আপনি সত্যিকারে হাসাইলেন
আপনার কাছে উপদেশ নেবার থেকে 'কচু গাছে গলায় দড়ি দেয়া ভালো'
১৪| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: গেঁয়ো ভুতের মন্তব্য প্রসঙ্গে বলছি যে ছেলেদের প্যান্টের চেইন থেকে বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। ১৯৭৯ সালের একটা ঘটনা মনে আছে। আমাদের প্রতিবেশী একটা ৩/৪ বছরের বাচ্চা চেন লাগাতে গিয়ে ভয়ানক দুর্ঘটনা ঘটিয়ে ফেলেছিল। বাচ্চাটা চিৎকার করে কাঁদছিল। এটাকে আলাদা করতে হাসপাতালে নিতে হয়েছিল। আমাদের মিরোরডডল এই দৃশ্য দেখলে নির্ঘাত হেসে খুন হতো। বড়রা অন্তর্বাস পরে তারপরও এই ধরণের দুর্ঘটনা প্রচুর ঘটে। এই বিষয়ে একটা গবেষণা পত্র থেকে জানা যায় যে বছরে এই ধরণের প্রায় ২০০০ ঘটনা ঘটে থাকে। যার মধ্যে প্রাপ্ত বয়স্ক পুরুষও থাকে। এর জন্য দায়ী জিপার। প্রায় ১০০ বছর আগে জিপারের পেটেন্ট নেন একজন সুইডিশ অ্যামেরিকান ইঞ্জিনিনিয়ার। তারপর থেকেই এই দুর্ঘটনা ঘটার শুরু। এই কারণেই আমাদের দেশের লোক আগের যুগে লুঙ্গি পড়তো সম্ভবত।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৫
শেরজা তপন বলেছেন: এটা কি বললেন লুঙ্গি আগে আবিষ্কার হয়েছে নাকি জিপার আগে আবিষ্কার হয়েছে? পাজামায় তো জিপার নাই তাহলে আমাদের দেশের লোক কেন পাজামা পড়ত না?
হলিউডের এই নিয়ে দারুণ একটা কমেডি সিনেমা আছে নায়ক নায়িকার বাবা মার সাথে দেখা করতে চায় আচমকা তার হিসু চাপে।সে ওয়াশরুমে গিয়ে হিসু করতে করতে ওয়াশরুমে জানলা দিয়ে বাইরে একজোড়া পাখির দারুন একটা দৃশ্য দেখতে দেখতে মনের ভুলে যেবার লাগাতে গিয়ে সে আকামটা করে ফেলে। প্রথমে তার হবু গিন্নি আসে সে কিছুই করতে পারে না শেষে হবু শ্বশুর-শাশুড়ি সবাই মিলে সে এক এলাহি কাণ্ড!!! তারপরে শেষমেষ ৯৯৯ এ কল করে অ্যাম্বুলেন্স ডাকতে হয়!
১৫| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৪০
জুন বলেছেন: মারো মুঝে মারো
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৬
শেরজা তপন বলেছেন: গেদো দাদার কাছে যাইতে কইলে আর কি কইতাম
১৬| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৪০
মিরোরডডল বলেছেন:
আপনার কাছে উপদেশ নেবার থেকে 'কচু গাছে গলায় দড়ি দেয়া ভালো'
কেনো কেনো???
গলায় দড়ি, তাও আবার কচু গাছে???
শুনি একটু আমার উপদেশে কবে কার এমন ইচ্ছা হয়েছিলো
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৮
শেরজা তপন বলেছেন: কচু গাছে গলায় দড়ি দিলে যেমন নির্ঘাত মৃত্যু হয় না ঠিক তেমনি আপনার উপদেশে নিশ্চিত কোন কাজ হয় না
এটা শুধু আমাদের মত পুরুষ মানুষের বেলায় প্রযোজ্য! খেলাঘরের মতো লোকজন আলাদা
১৭| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার উত্তরার বন্ধু জুতার ক্ষেত্রে কি করে তার উত্তর হল সে দুই জুতা দুই জায়গায় বা দুই বক্সে রাখে। বলেন উত্তর সঠিক হয়েছে কি না। আমি এই কার্যকর পদ্ধতির কথা অন্যের মুখে শুনেছি কিন্ত কখনও প্রয়োগ করি নাই।
আমার বউ খুব হাসিখুশি। হাসলে ৩২ দাঁত দেখা যায়। দাঁতের মাজনের বিজ্ঞাপন করতে পারতো ইচ্ছা করলে। আমার বউ ইদানিং আমাকে নিয়ে বেশী টেনশন করছে। আমার সামান্য অসুখ হলে সে ভীষণ টেনশন করে। টেনশন ভালো কিন্তু অতিরিক্ত টেনশনের কারণে আমার উপর বেশী নিষেধাজ্ঞা দেয়ার চেষ্টা করছে। যেটা মেনে চলা আমার জন্য কষ্টকর হয়ে যাচ্ছে।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৫২
শেরজা তপন বলেছেন: একদম ঠিক খাঁটি ঠিক ১০০ ভাগ ঠিক ঠাক উত্তর দিয়েছেন। আপনার ঠিকানায় আপনার পুরস্কার সঠিক সময় পৌঁছে যাবে।
আহারে এমন একটা হাসি খুশি মানুষটারে আপনি এরকম টেনশনের মধ্যে রাখেন সবসময় বাইরে যা কয় তাই শুনেন বৌদের কথা শুনতে হয়। পুরা হইল আল্লাহর খাস পেয়ারা বান্দা! এদের পাঠানো হয়েছে পুরুষদের বান্ধার জন্য - শুধু বলটাই পুরুষদের দিয়েছেন আর সবকিছু আল্লাহ ঝুড়ি ভরে উপুর করে দিয়েছেন এদের।
১৮| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৫২
মিরোরডডল বলেছেন:
আমাদের মিরোরডডল এই দৃশ্য দেখলে নির্ঘাত হেসে খুন হতো।
নাহ এরকম কষ্টে আমি কখনোই হাসবো না।
ওতটা পাষাণ আমি নই
জিপার আটকে ব্যথা পাওয়া নিশ্চয়ই কষ্টের কিন্তু যদি জিপার খুলে যায় এরকম কোন সমস্যা থাকে সেটার একটা সমাধান ছিলো কিন্তু শেরজা যা বললো, তাই আর উপদেশ দিলাম না
লুঙ্গি সবচেয়ে রিস্কি পোশাক।
এটা বিলুপ্ত হওয়া এখন সময়ের চাহিদা
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:০১
শেরজা তপন বলেছেন: আমার জন্য কেন আপনি উপদেশ দিবেন না অনেকের কাজে লাগলেও লাগতে পারে। দিয়ে দেন-আপনি তো এত সহজে মাইন্ড খাওয়ার লোক না!
আপনি কি চাইনিজ লুঙ্গির বিজ্ঞাপন দেখেছেন? দেখলে আপনার মনে হবে লুঙ্গি পড়ে ঘুরে বেড়াই।
রাশিয়ায় কোন ছেলেকে লুঙ্গি পরা দেখলে মেয়েরা সেজে কি হাসাহাসি করত বলতো যে,'ছেলেরা স্কার্ট পরে এই প্রথম দেখলাম'
১৯| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:০৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: লুঙ্গি অনেক আগে আবিষ্কার হয়েছে। ব্যবিলনে লুঙ্গি রপ্তানি হতো ভারতের তামিল রাজ্য থেকে। আধুনিক লুঙ্গিতে বেল্ট এবং পকেটও থাকে। যেমন;
পায়জামা বানাতে সেলাই দরকার হয়। কিন্তু প্রাচীন কালের লুঙ্গি সেলাই ছাড়াই পরা হত।
আমাদের দাদাদের জমানায় তারা যে প্যান্ট পড়তো তাতে হুক বা জিপারের বদলে পায়জামার মত ফিতা থাকতো। ঐ জমানার প্যান্ট অনেকটা পায়জামার মতই ছিল। পুরানো দিনের বাংলা বা হিন্দি সিনেমা দেখলে বোঝা যায়।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৩
শেরজা তপন বলেছেন: লুঙ্গি পাজামা প্যান্টের ইতিহাস নিয়ে আপনি একটা পোস্ট দিয়ে দেন না ভাই আমরা পড়ে কৃতার্থ হই!
২০| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৫২
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: আমার কেবল এই ভেবে খারাপ লাগছে যে আপনাকে না জানি কী পরিমাণ ঝামেলা তখন পোহাতে হয়েছে সেই সময় । আপনার ভাগ্নিকেও না জানি কী পরিমাণ বেগ পেতে হয়েছে । আসলেই ঐ সময়টাতে একটা তীব্র অস্বস্তি কাজ করে ।
আপনারও দোষ আছে প্রথম কুফায় যদি সাবধান হয়ে বাসায় ফিরে আসতেন তবে তো আর দ্বিতীয় দূর্গতিতে পড়তে হতো না !!
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২২
শেরজা তপন বলেছেন: বাসায় ফেরার সময় তো ঝামেলা হইলো এস্কেলেটরের নামতে গিয়েই তো আবার হোঁচট খাইল সে।
ছেলেরা তাও সামলিয়ে নিতে পারে কিন্তু মেয়েদের জন্য এটা বিরাট শরমের ব্যাপার!
২১| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:০১
মিরোরডডল বলেছেন:
ব্লগ এতো নীরব কেনো?
সবাই কোথায়?
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:০৮
শেরজা তপন বলেছেন: ব্লগ একেবারেই ঝিমিয়ে গেছে আপনি না থাকলে ঘুমিয়ে যেত!
২২| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:১৫
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: ব্লগ এতো নীরব কেনো?
সবাই কোথায়?
সবাই মনে হয় তোমার মত হাসতে হাসতে অবশেষে ঘুমিয়ে গেছে !!
২৩| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:২৫
মিরোরডডল বলেছেন:
এই অবেলায় কিসের ঘুম?
পিচ্চু না বলে গল্প লিখেছে, কোথায়, শেয়ার করবে না?
২৪| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:২৯
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: পিচ্চু না বলে গল্প লিখেছে, কোথায়, শেয়ার করবে না?
মনে হয় না শেষ করতে পারবো । কারণ এখন আর গল্প লিখতে পারি না । কেন যেন আর হয় না । অথচ এক সময় এই গল্প লিখা দিয়েই শুরু করেছিলাম । এখন আর হচ্ছে না । কারণ প্লট পেলে লেখা হয় না লিখতে পারলে প্লট ভালো হয় না !!
২৫| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৩৪
মিরোরডডল বলেছেন:
পিচ্চু শুধু লেখাটা কমপ্লিট করে এখানে দিবে।
ভালো হয় কিনা সেটা আমরা পড়ার পর বলবো।
২৬| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৪০
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: আচ্ছা তবে চেষ্টা করবো !! দেখি কী কিম্ভুত লিখা লিখতে পারি আমি !
২৭| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৬
মিরোরডডল বলেছেন:
সবসময় একটা নেগেটিভ চিন্তা।
পিচ্চুর লেখা কিম্ভুত হবে না, ভালোই হবে।
আচ্ছা আগে কি কখনও এটা নিয়ে বলেছি কিনা মনে করতে পারছি না।
প্রোফাইল পিকে কি একটা মানুষ জানালা দিয়ে বাইরে দেখছে?
২৮| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৫২
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: সবসময় একটা নেগেটিভ চিন্তা।
পিচ্চুর লেখা কিম্ভুত হবে না, ভালোই হবে।
ধন্যবাদ আপা সাহস দেবার জন্য ! আমি চেষ্টা করবো !
আচ্ছা আগে কি কখনও এটা নিয়ে বলেছি কিনা মনে করতে পারছি না।
প্রোফাইল পিকে কি একটা মানুষ জানালা দিয়ে বাইরে দেখছে?
হ্যাঁ সেটা আমি । আমিই গালে হাত দিয়ে জানালার ধারে বসে আছি !! ওটাই আমার পশ্চিশের প্রিয় জানালা !!
২৯| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০১
:) :) :) :) :) বলেছেন:
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২০
শেরজা তপন বলেছেন: এই ইমোর অর্থ কি ভ্রাতা?
৩০| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০১
মিরোরডডল বলেছেন:
মাথায় ক্যাপ?
চোখে চশমা?
৩১| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৫
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: মাথায় ক্যাপ?
চোখে চশমা?
হাহাহা
হ্যাঁ আমার নিত্য সঙ্গী এইসব !!
৩২| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১১
মিরোরডডল বলেছেন:
কিন্তু বড্ড বেশি অন্ধকার!!
এতো অন্ধকার কেনো?
৩৩| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১৭
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: একদম সন্ধ্যের সময় তোলা বলে এত অন্ধকার !!
আচ্ছা আপা তুমি মনে হয় ফেসবুকিং করো না তাই না ? না আমি তোমার ফেসবুক আইডি জানতে চাইছি না তবে ব্যবহার করো কিনা তাই জানতে চাইছি !! না বললেও অসুবিধা নেই !!
৩৪| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৭
মিরোরডডল বলেছেন:
২০০৬ এ প্রথম ফেইসবুক একাউন্ট করেছিলাম।
একটা সময়ের পর আর ভালো লাগেনি, তাই বেশ অনেক বছর হয়েছে আর যাই না।
একাউন্ট আছে, কিন্তু ইন্যাক্টিভ বলা যায়।
কয়েক মাস পরপর হয়তো লগিন করি ইনবক্স চেক করতে।
এই।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:১২
শেরজা তপন বলেছেন: ফেবু আইডি টা বলেন দেখি নির্বো একটা ফ্রেন্ড রিকু পাঠাবে
৩৫| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৯
শেরজা তপন বলেছেন: ভালোই শেরজার চ্যাটরুমে স্বাগতম আপনাদের
৩৬| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:০৬
মিরোরডডল বলেছেন:
শেরজা তপন বলেছেন: ভালোই শেরজার চ্যাটরুমে স্বাগতম আপনাদের
হা হা হা
ইউ ক্যান জয়েন ইফ ইউ লাইক শেরজা
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:০৯
শেরজা তপন বলেছেন: আমি তো আছিই আমার তো যাওয়ার কোন জায়গা নেই!! নিজের ব্লগ বাড়ি ছেড়ে আমি যাব কোথায়??
৩৭| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: আবার এলাম।
কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানার জন্য।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:০০
শেরজা তপন বলেছেন: আপনার এই জিনিসটা ভালো লাগে যতবার আসেন জানান দিয়ে যান ...
৩৮| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৩২
মিরোরডডল বলেছেন:
শেরজার সেই কাজিন মনে হয় গে।
একটিভ থাকলে আইডি দিতাম, কিন্তু একটিভ নাহতো
যাওয়ার জায়গা থাকলেও ব্লগে রেগুলার আসতে হবে।
সবাই না থাকলে ভালো লাগে না।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:০২
শেরজা তপন বলেছেন: গে কিনা ঠিক জানিনা তবে বাই সেক্সুয়াল হতে পারে।
বিয়ে করেছে দুইবার বাচ্চা আছে তিনটে। এখন আপনি কন কি হতে পারে?
৩৯| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৪১
বাকপ্রবাস বলেছেন: ছবি দেখে ভেবেছি বেলে ডেন্স এর ব্যাপার, পড়ে বুঝলাম হাই হিলের কান্ড
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:০৪
শেরজা তপন বলেছেন: হাতের কাছে আর ছবি পাই নাই তাই ওইটা দিলাম। স্যান্ডেল তো ঠিক হাই হিল ছিল না -ওই আপনি হোভারক্রাফটের ছবি দেখতে পারেন ওটার সাথে মিলে যাবে
৪০| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:১৮
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: একটিভ থাকলে আইডি দিতাম, কিন্তু একটিভ নাহতো
আপা দিয়ে দাও । হ্যাঁ শেরজা ভাই ঠিক বলেছে রিকোয়েস্ট পাঠাবো ।
তোমাকে বলা হয়নি আমি একটা বিরাট মাপের দুষ্টুমি করে বসেছি ,
বিপাশা আর শায়মা আপুকে আমার এক বান্ধবির ছবি দেখিয়ে বলেছি যে ইনিই আয়না বিবি । মাশাআল্লাহ দুজনই বিশ্বাস করে বসে আছেন । বিপাশা তো মায়াবতী বলে বলে মুখে ফ্যানা তুলে ফেলল । হাহাহাহাহাহা !
যদি এই দুষ্টুমিটা বাড়াবাড়ি হয়ে থাকে তো আমি দুঃখিত !!
৪১| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:২৪
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- সুন্দরবনে গিয়ে আমার একবার সেন্ডেল ছিড়ে গিয়েছিলো। কিযে কষ্টে কেটেছে শেষ দিনটা।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:০৬
শেরজা তপন বলেছেন: আমার স্যান্ডেল ছিঁড়ে ছিল দুবলার চরে- সেই একই যন্ত্রনার বিষয়!!
৪২| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:১৪
দেয়ালিকা বিপাশা বলেছেন: @নির্বহন নির্ঘোষ মাশাআল্লাহ দুজনই বিশ্বাস করে বসে আছেন । বিপাশা তো মায়াবতী বলে বলে মুখে ফ্যানা তুলে ফেলল । হাহাহাহাহাহা !
- ভাই সাহেব এইটা কিন্তু একদম ঠিক হয় নাই!! বিপাশার মনে কোন প্যাচ ঘোচ নাই তাই বিশ্বাস করে বসেছে, এতে প্রমাণিত হয় বিপাশা মায়াবতী এবং বিশ্বাসীদের অন্তর্ভুক্ত
@শেরজা তপন আপনার পোষ্টের শিরোনাম দেখে বেশ কৌতুহল কাজ করলো পড়তে আসছিলাম কিন্তু লেখাটা অনেক বড় তাই কাহিল লাগলো , পরে পরে মন্তব্যে জানাবো কেমন লেগেছে!
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:১১
শেরজা তপন বলেছেন: কি বলেন আমার বাকি সব লেখা থেকে তো এটার সাইজ একেবারেই ছোট্ট । তাই পড়তে গিয়েই আপনি কাহিল হয়ে গেলেন!!
আপনার জন্য নিবর্হন এর মত দেখি অনু গল্প লিখতে হবে
৪৩| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:২১
মিরোরডডল বলেছেন:
নির্ব,
প্রথমত আমি ছবি তুলিনা, আর ঐযে বললাম আইডি যেটা ছিলো ২০০৬ থেকে সেটা এখন একটিভ না।
একদমই যাই না। কাজেই সোশ্যাল মিডিয়াতে আমাকে পাবে না।
যে ধরা দেয়না, তাকে ধরতে নেই।
যে স্বেচ্ছায় আড়ালে থাকে, তাকে আড়ালেই থাকতে দিতে হয়।
গড নোজ পিচ্চু কার ছবি দেখাচ্ছে আর আপুরা বিশ্বাসও করছে।
সেই ছবি এখানে দিবে, দেখি আমি কেমন দেখতে
আমারও জানার আগ্রহ আছে আমি কে এবং কোনটা
৪৪| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:২৫
মিরোরডডল বলেছেন:
বিপাশার মনে কোন প্যাচ ঘোচ নাই তাই বিশ্বাস করে বসেছে, এতে প্রমাণিত হয় বিপাশা মায়াবতী এবং বিশ্বাসীদের অন্তর্ভুক্ত
ঝুলন্ত নিষ্পাপ শিশু ঠিক বলেছে।
৪৫| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৩৫
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: নিজের ছবি তুলতে আমারও অনীহা !
এখানে আমার বান্ধবির ছবি দেবো ? তারচেয়ে বরং আমার পোস্টে দিই ? তোমাকে মেনশন দিয়ে দেব !
আমি জানি তো তুমি নিভৃতে থাকতে চাও । তবুও বললাম আরকি । নিভৃতে থাকাকে আমরা বলি গুহাবাসী হওয়া তুমিও গুহাবাসী ।
হ্যাঁ বিপাশা খুব সরল একটি মেয়ে এবং সে সত্যিই বিশ্বাস করে বসেছিল সরল মনে । পরে খারাপ লাগলেও প্রচুর হেসেছি ওর বোকামিতে !!
আমি পোস্ট করব ছবিটা যদি তুমি বল আরকি !!
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:১৪
শেরজা তপন বলেছেন: হ্যাঁ জাতি অবশ্যই দেখতে চায় কে সেই রমণী? আপনি তুমি এক কেস খাওয়ার কাম করছেন
৪৬| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৫২
কামাল১৮ বলেছেন: মন্তব্যের যায়গা খুঁজতে অনেক সময় লেগে গেলো।কয়লার ইঞ্জিনের মতো উপমাটা ভালো লেগেছে।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:০০
শেরজা তপন বলেছেন: আমি নিজেই ভাই কার মন্তব্যের কোন জায়গা উত্তর দেবো তাই খুঁজে পাচ্ছি না!!!
৪৭| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:১১
মিরোরডডল বলেছেন:
কামাল আর শেরজার অবস্থা দেখে হাসলাম।
আর কখনও ওয়েলকাম করবে আমাদেরকে শেরজার পোষ্টে!!!
দ্বার মনে হয় বন্ধ হলো বলে
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:১৬
শেরজা তপন বলেছেন: আপনি আপনার কাম করেন আপনি এদিকে চোখ ফেরান ক্যান?
আমার চ্যাট রুম আপনার জন্য ওপেন থাকবে সবসময়
৪৮| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:১৪
মিরোরডডল বলেছেন:
হুম তাহলে বাই-সেক্সুয়াল।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:১৮
শেরজা তপন বলেছেন: আমিও তেমন ধারণা করি। আভাস পেয়েছিলাম কিছুটা।
৪৯| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:১৬
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: হ্যাঁ জাতি অবশ্যই দেখতে চায় কে সেই রমণী? আপনি তুমি এক কেস খাওয়ার কাম করছেন
ছবি দেখা শেষ তবে আপা কিন্তু কৈতেছে না ছবি মিলছে কিনা !!
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:২০
শেরজা তপন বলেছেন: কৈ ছবি আমরা দেখি না ক্যান?
৫০| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:২৪
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: কৈ ছবি আমরা দেখি না ক্যান?
ডিলিট দিছি । সবাই আবার মিরোরডডলকে দেখলে প্রেমে পড়ে যাবে কিনা তখন ব্লগে মজনুতে ভরে যাবে !!
৫১| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:০১
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: কি আর মন্তব্য করবো; উপরের মন্তব্যগুলো পড়েই বেশি মজা পেলাম।
০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:১০
শেরজা তপন বলেছেন: মিরোর আপু, নির্বো, সাচু, জুনাপু, শায়মা আপুর কল্যানে অনেক সময় পোস্টের থেকে মন্তব্যে বেশী জমে যায়।
৫২| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:২২
করুণাধারা বলেছেন: হায় আল্লাহ! এর নাম হাসির গল্প!! আশা করি বাজারের মাঝখানে আপনারো স্যান্ডেল ছিড়বে। হাসতে হাসতে আকুল হয়ে তখন তার বর্ণনা দিবেন পোস্ট লিখে...
কালকে আমি বাসার কাছাকাছি ভ্যান থেকে কিছু সবজি কিনতে গেলাম। কদবেল খুঁজতে খুঁজতে বেশ কিছুদূর চলে যাওয়ার পরে স্যান্ডেল ছিড়ে গেল। এমনি দুরবস্থা কাছাকাছি না আছে মুচি, না কোন স্যান্ডেলের দোকান, না পাচ্ছি রিক্সা। সেই ছেঁড়া স্যান্ডেলটা ছ্যাঁচড়াতে ছ্যাঁচড়াতে বাজার করলাম। স্যান্ডেল কিন্তু ভালো ছিল, এপেক্সের।
দুবাইতে ঠান্ডা পানির জন্য হিজরত করা লাগে না। গিজারে রাখা পানি ঠান্ডা হয়ে থাকে। সেটা দিয়ে আরামে শীতল ধারাস্নান করা যায়। অবশ্য দুবাইর গরম অসহ্য রকমের। আমি থাকতাম আল আইনে।
০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০৪
শেরজা তপন বলেছেন: Al Wine এ আমি দু'তিনবার গিয়েছিলাম। গিজারে রেখে পানি ঠান্ডা করে এটা আগে শুনিনি। ওখানে তখন কারো বাসায় গিজার দেখিনি। তবে একটা জিনিস দুবাইতে কমন সেটা কম্বল
আপনি কত সালে ছিলেন?
এপেক্সের স্যান্ডেলের কোয়ালিটি মোটেও ভাল নয়! আপনার কালকের দুরবস্থার জন্য আমার রম্য এখন অসহ্য লাগছে
আপনার কথা ভেবেও আমার হাসি পাচ্ছে।
এ জীবনে কতবার জুতা সেন্ডেল ছিড়েছে।
একবার বন্ধুদের সাথে যাচ্ছিলাম কুয়াকাটা! তখন ছয়টা ফেরি পার হতে হোত। পটুয়াখালিতে( পইট্যাখালি) আমার জুতার সোল খুলে গেল! সে এক মহা মুসিবত। সুপার গ্লুর খোজে যত দোকানে যাই, জিগাই ভাই সুপার গ্লু আছে?
দোকানি কয়, আছে।
-একটা দেন?
সে বের করে দেয় এক শলাকা 'সুপার গোল্ড সিগারেট'!
ওই এলাকার কেউ সুপার গ্লু চিনতই না তখন। ঃ০
৫৩| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১৮
প্রথম সারির নিরাপদ ব্লগার বলেছেন: @শেরজা তপন, গুরু পাঠক পুরাতন কিন্তু ব্লগিংয়ে নতুন। জরুরি ভিত্তিতে পদধূলি প্রয়োজন। অবশ্য অর্ধশতাধিক মন্তব্য ও হালি আটেক প্রতিমন্তব্যের তলায় চাপা পড়া এই অসহায় প্রাণির নিকট কি করে পদধূলি পৌঁছবে তা ভেবে হয়রান হচ্ছি।
০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫২
শেরজা তপন বলেছেন: সেটাতো মন্তব্যের ধরনেই বোঝা যায়।
প্রথমবার আমার ব্লগবাড়িতে পদধূলি দেবার জন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ।
ওইসব গুরু-ফুরুর চল এখন উঠে গেছে। আমদের সবার পরিচয় এখন আমরা ব্লগার!
পুরনো মাল যখন- ঘরের কোনে আর লুকিয়ে না থেকে চুটিয়ে মন্তব্য আর ব্লগিং শুরু করে দিন। শুভকামনা রইল।
৫৪| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৪
প্রথম সারির নিরাপদ ব্লগার বলেছেন: ইয়ে....মানে....আইডল এর বাংলা কি কিছুতেই মাথায় আসছিলনা। আমি অবশ্য অতটা নিয়মিত হতে পারব না। সামনে পরীক্ষা।
০৬ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:১১
শেরজা তপন বলেছেন: ভক্তি শ্রদ্ধা উপাস্য ব্যক্তি হবার কথা। অনেকে আদর্শ হিসেবে ব্যক্ত করে।
ঠিক আছে না হয় পরীক্ষা শেষে নিয়মিত হবেন। অপেক্ষায় রইলাম... হবেন নিশ্চিত
৫৫| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:২৩
সোহানী বলেছেন: হায় হায়, তারপর তারপর কি হলো। কাঁধে কি শেষ পর্যন্ত চেপে বসেছিল
০৬ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:১৩
শেরজা তপন বলেছেন: উত্তেরি!!! ও কাঁধে চড়লে আমি তো চিঁড়ে চ্যাপ্টা হয়ে যেতাম আপু
৫৬| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৩৭
ঢাবিয়ান বলেছেন: হা হা হা মজা পেলাম পড়ে। স্যনেডেল সারাই করতে যেই দাম চেয়েছে তা স্যন্ডেলের দামের চাইতে বেশি। এই জিনিষ্টা আমার এখানেও। একটা জিনিষ নষ্ট হলে সারাই করতে চাইলে যে দাম দাম চায় তা অলমোস্ট সেই জিনিষের দামের সমান।
০৬ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৪৮
শেরজা তপন বলেছেন: হ্যাঁ বিদেশ বিভূঁইয়ে ছেড়া স্যান্ডেল জুতা ফেলে দেয়াই উত্তম- কিন্তু সেখানে আম্মাদের উপায় ছিল না! আমরা তো কেনাকাটা করতে যাইনি। আর তখন ক্রেডিট কার্ড-এর চল ছিলই না তেমন। কাছে ডলার থাকলেও সেটা যত্র তত্র এখনার মত ভাঙ্গানোর উপায় ছিল না।(দুবাইতে- এখন অনেকে ডলারে পেমেন্ট নেয় সরাসরি)
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৫৭| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৫৭
শায়মা বলেছেন: শেরজা ভাইয়ু মটু মানুষের পপাৎ ধরনীতল!!!
না হেসে উপায় নেহি!!! সে খারাপ হোক আর ভালোই হোক বুড়া ধাড়িরা যখন পড়ে বা টাক খেয়ে মাথা ফাটায় তখন সেটা বেক্কলী কারবারই যে যতই রাগ করো না কেনো!!!
হা হা হা চুয়াত্তর ভাইয়াজানের সেই মাথায় টাক খেয়ে টাক বেল হবার ঘটনার দৃশ্য আমি দিব্য চোখে দেখতে পাচ্ছি! ভাবীজীর হাসিও দেখতে পাচ্ছি! হা হা
লাগ কলে না ভাইয়ামনি!! না দেখলেও না হেসে পারলামনা!
মিররমনি
নির্বহন পিচ্চু তোমার নাম দিয়ে যে ছবি দেখিয়েছিলো সেই মেয়েও কিন্তু ইয়া মোটা দশাসই দাঁত বের করা চক্ষু কোটরাগত বিদিকিচ্ছিরি চেহারার একমেয়েকে! না জানি কতজনকেই এই ছবি দেখিয়ে বলে এটাই মিররমনি! সবাই বিশ্বাসও করে কারণ কেউ তো আর তোমাকে দেখেনি তাই না???
কাজেই শিঘঘিরি তোমার এক খানা ছবি পাবলিশ করো নইলে কিন্তু সবাই অমন কাউকেই তুমি ভেবে বিশ্বাস করে ফেলবে মিররমনি!!!!!!!!!!!!
যদিও আমার মন খারাপ আমার শুভভাইয়ুর নিরুদ্দেশের কারণে তবুও অনেকগুলো পোস্ট দেবো দেবো করেও দিতে পারছি না।
দিলে ব্লগ নীরব থেকে সরব কেনো কুরবও হয়ে যায় নাকি সেই ভয়ে। কারণ আমার আনন্দের বাহার দেখেহেটারসরা আমাকে লাঠি সোটা ঝাটা পিটা নিয়েও মারতে ছুটে আসতে পারে তাই ভেবে.....
শেরজা ভাইয়ুমনি, মিররমনি আর নির্বহন পিচ্চু আর কুটনাভাইয়া আশ্বাস দিলেই লাফ দিয়ে পড়ে ঝাঁপ দিয়ে সেই পোস্ট দিয়ে দেবো কিন্তু!!!!!!!!!!
০৬ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৫১
শেরজা তপন বলেছেন: ওই দুডো আসুক দেখি কে কয়- তালপলে আমিও আসবোনে
আপনি এই কয়দিন ছিলেন কই??? কত গপ সপ হইল- আপ্নারে মিস কইচ্চি...
৫৮| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৩
মিরোরডডল বলেছেন:
শেরজা ভাইয়ুমনি, মিররমনি আর নির্বহন পিচ্চু আর কুটনাভাইয়া আশ্বাস দিলেই লাফ দিয়ে পড়ে ঝাঁপ দিয়ে সেই পোস্ট দিয়ে দেবো কিন্তু!!!!!!!!!!
আপু, অনেকদিন তোমার পোষ্ট নেই, লাফ ঝাঁপ যা দেবার এখনই দাও।
চলে যাবো, পরে আর আসা হবে না, পোষ্টও পড়া হবে না।
০৬ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৫২
শেরজা তপন বলেছেন: আপনি কই যাবেন??? পরে আর আসা হবে না মানে কি- জাতি জানতে চায়?
হ্যা হ্যা আমরা সেই পোস্ট চাই এক্ষুনি চাই- প্লিজ কঙ্কাবতী রাজকন্যা শায়মা আপু এক্ষুনি সেই পোস্টটা দিন- একটু বাদে আমি ঘন্টা দুয়েক ব্লগের বাইরে থাকব। আশুলিয়া থেকে ঢাকা যাচ্ছি এই অবরোধে- কি দুর্যোগ কপালে আছে কে জানে- সকালে ভালোয় ভালোয় এসেছি!
৫৯| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:০০
মিরোরডডল বলেছেন:
সাবধানে শেরজা।
এই অবরোধ গণ্ডগোলে কাজের প্রয়োজনে বাইরে গেলেও সত্যি এক টেনশন কখন কি হয়।
কবে যে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে!
আমাদের রাজনীতিবিদদের কথা শুনলে মেজাজ সপ্তমে পৌছায়।
কারো মাঝে সহনশীলতা নেই, শুধু একে অপরকে দোষারোপ করা।
০৬ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:২৮
শেরজা তপন বলেছেন: সাবধানেই আছি -যদিও লাভ নেই। কাজের প্রয়োজনে ছুটতেই হবে।
এই ছুটে চলা নিয়ে আজকেও 'আজকের ঢাকা' পাবেন
৬০| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৮
শায়মা বলেছেন: লেখক বলেছেন: ওই দুডো আসুক দেখি কে কয়- তালপলে আমিও আসবোনে
আপনি এই কয়দিন ছিলেন কই??? কত গপ সপ হইল- আপ্নারে মিস কইচ্চি..
আরে তুমি নিশ্চিন্তে ঘুরে আসো। আমি একাই তলোয়ার নিয়ে বসে আছি। একাই একশো না আমি!!!!!!!!
অনেক বিজি ছিলাম ভাইয়া। ইজি কাজে বিজি এবং বিজি কাজে ইজি নিয়ে!
আবার চলে আসছি!
শেরজা ভাইয়ুমনি, মিররমনি আর নির্বহন পিচ্চু আর কুটনাভাইয়া আশ্বাস দিলেই লাফ দিয়ে পড়ে ঝাঁপ দিয়ে সেই পোস্ট দিয়ে দেবো কিন্তু!!!!!!!!!!
আপু, অনেকদিন তোমার পোষ্ট নেই, লাফ ঝাঁপ যা দেবার এখনই দাও।
চলে যাবো, পরে আর আসা হবে না, পোষ্টও পড়া হবে না।
এখুনি দিচ্ছি।
তোমাকে অনলাইন দেখা যাচ্ছে।
আমি ঘুমিয়ে পড়েছিলাম
০৬ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:০২
শেরজা তপন বলেছেন: আমি বাইরে থেকে ঘুরে এসে দেখি আপনার পোস্ট দেখে তো সেই তালগোল পাকিয়ে যাওয়ার অবস্থা!
ওরে বাপরে কি কালারফুল খাবার দাবার!!! খাব দেখবো নাকি রং নিয়ে গায়ে মাখবো??
মিরোর আপু ক্লান্ত হয়ে ঘুমিয়ে যাবার পরেও আমরা আছি টেনশন নেহী!
তবে সমস্যআ হইল;
সাচু মনে হয় ইন্ডিয়ান ডিম আর আলু কিনতে গেছে
আর নির্বো সম্ভবত নতুন ভুতের গল্প লেখায় ব্যস্ত!
জুনাপু পাসপোর্ট সাইজের ছবিতে ইসমাইল ঠিকমতো হয়নি দেখে মন ব্যাজার করে বসে আছে
৬১| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:১১
শায়মা বলেছেন: হা হা
নির্বো আর মিররমনির দেখা পাওয়া গেছে।
কিন্তু জুন আপু নাকি সকাল সকাল ঘুমিয়ে পড়ে আর সাড়ে ভাইয়া তো টাকে টক্কর লাগার গল্প শুনে হাসাহাসি করার দুঃখে আসবেই না আজ আর!!!
০৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৯
শেরজা তপন বলেছেন: হ্যাঁ দেখলাম তো সবাইকে আপনার পোস্টে -শেষমেষ জূন আপুকেও পাওয়া গেছে
৬২| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:২১
মিরোরডডল বলেছেন:
আমাদের সাচু যে কি অদ্ভুত সুন্দর গান করে, খবর রাখো তোমরা?
কি যে চমৎকার করে রবিবাবুর গান করলো।
আমি মুগ্ধ!!!!
০৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪৩
শেরজা তপন বলেছেন: হ্যা গান তো সেই রকম!
প্রতিভা আর চুলকানি আসলে লুকায় রাখা যায় না...
আমাদের ব্লগের চিপা চাপায় এখনো যে কত প্রতিভা লুকিয়ে আছে আপু আল্লাহ জানে
৬৩| ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:২৭
করুণাধারা বলেছেন: ১৯৯৪ সালে দেশে ফিরে আসি।
আল আইন কিন্তু Al Ain লিখে। এটা একটা মরূদ্যান ঘিরে গড়ে উঠেছিল।
০৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৩৩
শেরজা তপন বলেছেন: হ্যা আমিতো ২০০০ সালেও চারপাশে মরুভুমি দেখেছি। বহুদুর অব্দি জনমানুষের আবাস ছিল না।
আল আইনে যে পুরনো গাড়ির ব্যাবসা ছিল - আমার মুল কাজ ছিল সেখানে।
৬৪| ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:০৪
দেয়ালিকা বিপাশা বলেছেন: ভাইরে ভাই!!! কি একটা গল্প লিখেছেন!! আমি তো পুরাই হাসতে হাসতে শেষ!!
এমন এক সিচুয়েশন এ বসে আপনার লেখা পড়েছি যে মনখুলে হাসতেও পারছি না কিন্তু কি আর করা হাসি তো আর আটকানো যায় না। যদিও এইরকম ঘটনায় হাসা ঠিক না কারণ আপনার ভাগ্নির অবস্থা ভেবেই খারাপ লাগছে যদিও কিন্তু আমি শেষ!!!! হাহাহাহাহাহাহাহাহাহহাহাহাহাহাহা!!!!
০৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:১১
শেরজা তপন বলেছেন: কি এমন বে কায়দা সিচুয়েশনে ছিলেন যে হাসতেও পারছেন না??
অফিসে না কি?
কোন সমস্যা নেই। আমার ওই ভাগ্নীকে নিয়ে এক জীবন হাসি ঠাট্টায় পার করে দিলাম- সে মাইন্ড করে না।
ফের আসার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
*আমি ভেবেছিলাম এত বড় লেখা পড়তে আর আসবেন না।
৬৫| ০৯ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:৪১
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: শেরজা ভাইয়ুমনি, মিররমনি আর নির্বহন পিচ্চু আর কুটনাভাইয়া আশ্বাস দিলেই লাফ দিয়ে পড়ে ঝাঁপ দিয়ে সেই পোস্ট দিয়ে দেবো কিন্তু!!!!!!!!!!
আমাকে কবে থেকে গোণায় ধরতে শুরু করলে গো আপা !! যাক কেউ তো একটু মায়া দিল , ঠিক আছে এবার ! এই মন্তব্য আগে দেখলে তো এত মান মনে রাখতাম না !!
বাপ্রে কী পরিমাণ তাজ্জব ব্যাপার গো !
তবে যা খেল দেখালে দু'দিন তাতে ও বদ হজম হয়ে যাবে সবার !
১০ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৪৭
শেরজা তপন বলেছেন: এইটা কি আমাকে উদ্দেশ্য করে মন্তব্য করেছেন? আপনার পোস্ট পড়েছি না?
মন্তব্যটা এতজনকে উদ্দেশ্য করে করেছেন যে তালগোল হারিয়ে ফেলেছিলাম।
৬৬| ০৯ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:৫৬
শায়মা বলেছেন: নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: শেরজা ভাইয়ুমনি, মিররমনি আর নির্বহন পিচ্চু আর কুটনাভাইয়া আশ্বাস দিলেই লাফ দিয়ে পড়ে ঝাঁপ দিয়ে সেই পোস্ট দিয়ে দেবো কিন্তু!!!!!!!!!! আমাকে কবে থেকে গোণায় ধরতে শুরু করলে গো আপা !! যাক কেউ তো একটু মায়া দিল , ঠিক আছে এবার ! এই মন্তব্য আগে দেখলে তো এত মান মনে রাখতাম না !! বাপ্রে কী পরিমাণ তাজ্জব ব্যাপার গো !তবে যা খেল দেখালে দু'দিন তাতে ও বদ হজম হয়ে যাবে সবার !
আমার অনেক মায়া!! জানিস না!!!
তবে যা খেল দেখালে দু'দিন তাতে ও বদ হজম হয়ে যাবে সবার !
আরে কি খেল দেখালাম!! খেল তো দেখাচ্ছে অন্য সবাই!!!!!!!!! করুনাধারা আপুনি। শেরজা ভাইয়া, জুন আপুনি আর সাড়ে ভাইয়ার তো নিজেরই খেল খতম হয়ে যাচ্ছে জবাব দিতে দিতে।
এত এত কমেন্ট !!! সেই আগের দিনের মত ২০০ ৩০০ !!!
১০ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৩০
শেরজা তপন বলেছেন: হ্যাঁ আপু ইদানিং ব্লগটা একটু জমজমাট হয়েছে। আপুরা ফের ফিরে এসেছে বলেই এমনটা হয়েছে আমি নিশ্চিত
মাঝে মধ্যে এমন হচ্ছে নিজের পোস্টের উত্তর দিতে দিতে আর আরো পোস্ট পড়ার সুযোগ হচ্ছে না সে কারনে অনেকেই গোস্যা করছেন।
তবে এটা ভাল লক্ষন! মিরোর আপু, জুনাপু আর আপনি ব্লগ জমানোর জন্য তিনজনই যথেষ্ঠ সাথে থাকবে সাচু নির্বো সহ জনা পাঁচেক
৬৭| ১০ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৩৪
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: তপন ভাই আমার মন্তব্যের জবাব দেন নাই !!
এটাও তাজ্জব ব্যাপার !!
আপুরা ফের ফিরে এসেছে বলেই এমনটা হয়েছে আমি নিশ্চিত
খেল দেখাইবার পারে পাপন
আর ভাইল দিবার পারে তপন
১০ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৫৫
শেরজা তপন বলেছেন: খেল দেখাইবার পারে পাপন
আর ভাইল দিবার পারে তপন
আরে ভাইডি আন্নে হিচা দি আইক্কা বাশ দি খুচা দ্যান কিল্লাই!!
উনারা আসছেন বলে আপনি খুশি হন নাই নাকি? শায়মা আপু কতদিন আবাদে ব্লগ জুড়ে নেচে নেচে ঘুরে ঘুরে বেড়াচ্ছে। দেখেন কি চমৎকার দুস্টু মিস্টু ঝগড়াটাই না করল গাজী ভাইয়ুর সাথে
মিরোর আপু না থাকলে আপনিও তো মিয়া ম্যান্দা মেরে থাকেন। জুনাপু বেশ সরব বলে ব্লগারেরা নাড়াচাড়া করছে।
সোহানী আপু, করুনাধারা আপুও চরম একটিভ। প্রচুর মন্তব্য করছেন -সব পোস্টেই উনাদের সরব উপস্থিতি।
৬৮| ১০ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৩৫
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: আমার অনেক মায়া!! জানিস না!!!
কৈ কখনও তো মায়া পেলাম না !!
তোমার সব মায়া কায়াহীন হয়ে ছায়াশরীর নিয়ে বেঁচে আছে !!
৬৯| ১০ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৫৮
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন:
মিরোর আপু না থাকলে আপনিও তো মিয়া ম্যান্দা মেরে থাকেন।
এই রে , এখন দেখছি আপনিই আমাকে আছোঁলা দিচ্ছেন । আমি কৈ ম্যান্দা মেরে থাকি , আমি তো সমানে পোস্ট করে যাই , মন্তব্য করে যাই । একে ওকে ব্লগে ডেকে যাই !!
না না, এটা মেনে নেয়া যায় না !! অবশ্য মিরোরডডল, ভূয়া আর ভৃগুর মন্তব্য না পেলে যে আপনার পোস্ট অসম্পূর্ণ বলে মনে হয় এটা তো আমি জানি !! হেহেহেহহে !
১০ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:০৫
শেরজা তপন বলেছেন: দেখা যাক এই মন্তব্য তোলা রইল।
নোটেড
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:১৮
মিরোরডডল বলেছেন:
গোসল করার জন্য হিজরত
রম্য কোথায়!!!
এতো দেখছি দুঃখী মানুষের করুণ কাহিনী