নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনেক সুখের গল্প হল-এবার কিছু কষ্টের কথা শুনি...
বহু বছর ধরেই মাওয়া ঘাটে ইলিশ খাবার গল্প শুনি! করোনার আগে থেকেই শুরু কিন্তু করোনার পরেই বাংলাদেশে ফুড ভ্লগারদের চরম উত্থান। ওরা সারা দেশের আনাচে কানাচে দাবড়ে বেড়াচ্ছে আর নিত্য নতুন ফুডের ভিডিও করে মারাত্মক সব রিভিউ দিয়ে ছড়িয়ে দিচ্ছে ইউটিউব ফেসবুক আর ইন্সটাগ্রামে। কিছু ছেলে মেয়ে বুড়ো তাই দেখে বুনো ষাড়ের মত ছুটছে সেইসব খাবারের স্বাদ চাখতে। ঢাকা এবং তার আশেপাশে যে হারে নিত্য নতুন রেস্টুরেন্ট গড়ে উঠছে স্ট্রিট ফুড আর বুফে নিয়ে তেলেসমাতি কান্ড চলছে তা দেখে আর চেখে আমি ব্যাপক হতাশ। ছোট ছোট সখের খাবার কারবারিরা নিজেরা রন্ধনশিল্পী নয় বটে কিন্তু ইউটিউব দেখে তারা নামে পাঁকা রাধুনী হয়ে উঠছে।
উরাধুরা একটা নাম দিয়ে চমৎকার লোভনীয় সব ছবি ফেসবুকে ফেসবুকে একটা পেজ খুলে আপডেট দিয়েই কাম তামাম। এরপরে কাজ হল ফুড ভ্লগার আর ফুড পান্ডার! নব্বুইভাগ খাবার অর্ডার দিয়ে প্রায়ই হতাশ হতে হয়- মুল্য, পরিমান, কোয়ালিটি আর পরিচ্ছন্নতা সবখানেই শুভঙ্করের ফাঁকি!
ফুড কোর্ট আর বুফের চক্করে আটকে যাচ্ছে বাঙ্গালী! ৯৫০ টাকায় ১৫০ পদের খাবারের চটকদার বিজ্ঞাপন দেখে হুমড়ি খেয়ে পড়ছে হাজারো ভোজন রসিক কিংবা খাদক মানুষ! যারা খাওয়াচ্ছে তারা কি খাওয়াচ্ছে সেটা বুঝলেও-কি খাচ্ছে সেটা যারা খায় তারা জানে বোঝে কম নিঃসন্দেহে!
মাটির হাড়িতে লাকড়ির চুলায় হাস ভুনা, ছিটানো রুটি কিংবা চিতই পিঠা কিংবা রাজশাহীর বিখ্যাত কালাইয়ের ডালের রুটি আর গরুর বট কিংবা ভর্তা এই গল্পে সবাই উন্মাদ হয়ে গেল। যে কোন মুল্যে আমাকে এই খাবার খেতে হবে না হলে জীবন বৃথা! এইসব খাবারের প্রথম দিককার খদ্দের বাইকার গ্রুপ- ব্যাকপ্যাকের মত পেছনে এক ললনাকে ঝুলিয়ে তারা ঝুনো মাতালের মত লাট খেতে খেতে দিকবিদিক জ্ঞানশুন্য হয়ে ছোটে নিতি নতুন নতুন খাবারের সন্ধানে।
****
মাওয়া ঘাটে ইলিশের খাওয়ার গল্পটাও এর ব্যতিক্রম কিছু বলে মনে হয়নি। মাওয়ার ইলিশ নিয়ে হুলস্থুল শুরু হয়েছিল প্রজেক্ট হিলসা নামে ইলিশের আদলে নান্দনিক ডিজাইনের এক রেস্টুরেন্ট হবার পরে। সব ফুড ভ্লগারেরা যেন হুমড়ি খেয়ে পড়ল ওখানে- একদিকে পদ্মা ব্রিজ আর দুর্দান্ত এক এক্সপ্রেসওয়ে অন্যদিকে পদ্মার পাড়ে বসে ইলিশের স্বাদে মাতোয়ারা হলেন সবাই।
আমি এতদিনে পাত্তা দেই না। কিন্তু কয়েকমাস আগে আমার পরিবারের ঘনিষ্ঠ কয়েকজন ওখানের এক হোটেলে ইলিশ খেয়ে বেশ প্রসংশা করার পরে একটু ভরসা হোল।
তবুও আমার এক্সপেকটেশান বেজায় কম ছিল। ইলিশ ও বেগুন ভাজা আর ল্যাজা ভর্তা এ আর কি আহামরি ব্যাপার হবে?
যদিও সদরেই তাদের রেস্টুরেন্ট কিন্তু ব্রিজের আশেপাশের রাস্তার এত গোলচক্কর তাতে গুগোলেরও খানিকটা মাথায় চক্কর দেয়!
এক সারিতে বেশ অনেকগুলো বড় বড় হোটেল। আমাদের গন্তব্য ছিল ' শখের হাড়ি'। বেশ বড় খাবার হোটেল। ভেতরে ৩/৪শ মানুষ একবারে খেতে পারে। ছুটির দিন ছিল বলে বেজায় ভিড়। এখানে এত মানুষ দেখে মনে হল ইলিশের খাবারে এদের বেশ সুনাম আছে। আমার ধারনা ছিল প্রায় সবার টার্গেট থাকে প্রজেক্ট হিলশায় কিন্তু এখানে এসে ভুল ভাঙল।
থরের থরে ইলিশ সাজিয়ে রাখা। লাইনে দাঁড়িয়ে মানুষ কাঁচা মাছ কিনছে। মাছ পছন্দ করে দিলে মেপে একটা বড় থালায় আরেকজনের কাছে পাঠিয়ে দিচ্ছে। তার সামনে আবার বড় প্লেটে সাজানো কাঁচা কিং সাইজের গলদা চিংড়ি আর ২/৩শ গ্রাম সাইজের রূপচাদা। চাইলে অন্য মাছও আছে যেটা খুশী নেয়া যায়। তিনি মাছ অনুযায়ী ২৫০ গ্রাম আধা কেজি বা এক কেজির সরিষার তেলের বোতল ধরিয়ে দিচ্ছেন মাছের সাথে। অনেকে এত তেল কেন বলে খানিকটা প্রতিবাদ করতে চাইলেই; তিনি বলছেন, লাগবে নিয়ে যান।
এত তেল দেখে আমিও একটু অবাক হলাম। তিনি দামের একটা টোকেন ধরিয়ে দিয়ে ইঙ্গিতে দেখালেন মাছ কাটতে নিয়ে যান।
একদম হোটেলের মুখের বায়ে এক পাশ খোলা এক পাকা ঘরে দুজনে মাছ কাটছে। তার পাশে বেশ বড় লাইন। তবে একটা ইলিশ আঁশ ছাড়িয়ে, পছন্দের সাইজে কেটে ভাল করে ধুয়ে দিতে পাঁচ মিনিটের বেশী লাগে না- তারপরেও অনেকের থালায় দু চার ছ'খানা মাছ থাকায় বেশ খানিক্ষন দাঁড়িয়ে থাকতে হল ওখানে।
এর পরে মাছ ভাজার লাইন। হোটেলের দু'পাশেই মাছ ভাজছে। বিশালাকার তাওয়ায় করে দু'জন করে চারজন। এখানে তেলের অপচয় দেখে আঁতকে উঠলাম! প্রতিবার মাছ আর বেগুন ভাজা শেষে তাওয়ার পুরো তেলটা তারা ফেলে দিচ্ছে। এরপর হালকা ধুয়ে মুছে পরেরজনের বোতল খুলে তেল ঢালছে। সব কিছুতে টিস্যুর ব্যাবহার হচ্ছে অপরিমিত।
ল্যাজা যে ভর্তা করছে তার কর্মকান্ড দেখার মত! প্লাস্টিকের কোল্ড ড্রিংক্সের বোতল আর স্টিলের প্যান এই তার মেশিন।
প্রথমেই ভাজা ল্যাজটা ছেঁচে নিয়ে মাঝের কাটাটা ফেলে দিচ্ছে। এরপরে ফের ভাল করে থেঁতলে দ্রুত হাতে কাটাগুলো বেছে ফেলছে। পরে মাছ ভাজা সরিষার তেল শুকনো মরিচ ভাজা, পছন্দমত পেঁয়াজ আর ধনেপাতা দিয়ে মিনিট পাঁচেকের মধ্যে ভর্তা রেডি। মাছ আর বেগুন ভেজে সাজিয়ে উপরে বেরেস্তা আর ইচ্ছেমত শুকনো মরিচ দিয়ে পরিবেশন করতে ১৫ মিনিটের মত সময় লাগে।
টেবিলে জায়গা পাওয়াটা বেশ সময় সাপেক্ষ ছিল। মাছ আর ভর্তা টেবিলে নিয়ে গেলে ভাত ডাল সালাত দেয়। এগুলোর মুল্য আলাদা। চাইলে কেউ অন্য তরকারি এমনকি বিরিয়ানি পোলাও ও খেতে পারে।
এবার বলছি খাবারের মান;
ইলিশ বিভিন্ন জাতের আছে। দেখে কিনতে হবে। মাছ ভাজাটা একেবারেই ফ্রেশ। ভর্তাটাও চমৎকার স্বাদের- মাছ ভর্তার এমন স্বাদ বাসায় হয় কম। মনে হল পরিবেশ আর অপেক্ষার জন্য স্বাদটা ভিন্নরকম মনে হয়। এমন ফ্রেশ রুপচাদা আমি ঢাকা কুমিল্লা চিটাগাং থেকে কক্সবাজারেও খাইনি। ভাল মানের চালের ভাত। কিন্তু ডালটা মোটামুটি অখাদ্য! এটা বলায়; ডালের দাম অর্ধেক নিল!
ইলিশ ২০০০ টাকা কেজি (তেলের দাম আলাদা - তবে বড় ইলিশের দাম বেশী) একেবারে কাটা ভাজা থেকে পরিবেশন পর্যন্ত! রূপচাদা ৫০০ টাকা, বড় সাইজ গলদা ৪০০ টাকা। বাকিগুলোর দাম জানিনা। হোটেলের বয় বেয়ারাদের ব্যাভার ভালই বলতে হয়। সব কিছুতে তাড়াহুড়ো আছে কিন্তু গছিয়ে দেবার ব্যাপারটা নেই। মাছ যে কাটছে, ধুচ্ছে কিংবা ভাজছে সে তার কাজগুলো পুরোপুরি প্রফেশনাল ভাবেই করছে- ফাঁকি দেবার চেষ্টা করছে না।
আমার ধারনা এমন হোটেলে ছুটির দিনে ২০ লক্ষাধিক টাকা বিক্রি হয়। ভাবা যায়!!!
****
নতুন প্রজন্মের কেউ আর 'নাবিস্কো' চেনে না। গত কয়েক বছরে বিস্কুট শিল্পে বাংলাদেশ বেশ এগিয়ে গেছে। ড্যান, বিস্ক ক্লাব, গোল্ডমার্ক, ইফাদ, ওয়েল ফুড, ড্যানিশ সহ অনেক নতুন নতুন ব্রান্ডের বিস্কুট হাজারো রকমের প্যাকেটজাত বিস্কুট, কুকিজ, ওয়েফার, কেক জাতীয় আইটেম দিয়ে বাজার ছেয়ে ফেলেছে।
যারা সুদীর্ঘ সময় দেশের বাইরে থাকেন তাদের কাছে একটা প্রশ্ন; ছবিতে প্রায় ৩০ প্যাকেট বিস্কুট আছে। বলতে পারবেন এই দুর্মুল্যার বাজারে সবগুলো বিস্কুট মিলিয়ে দাম কত হতে পারে?
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:০৪
শেরজা তপন বলেছেন: ঠিক আছে আসেন - অপেক্ষায় রইলাম...
২| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:২৬
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অহহো আমিও একটা পোস্ট দিতে পারি এটা নিয়ে
১৬ ডিসেম্বর রাতে গেছিলাম ইলিশ খাইতে
তাসীনের বাপে এখনো মাতে না । জোর কইরা বইনের সাথে গেছি হাহাহাহ
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:০৩
শেরজা তপন বলেছেন: তাসীনের বাপের কি ইলিশের প্রতি লোভ ভালোবাসা শ্রদ্ধা কোনটাই নাই???
যাই হোক না কেন বোনের সাথে গিয়ে কি অভিজ্ঞতা হলো জানায়েন কিন্তু?
৩| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৩৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
দাম হতে পারে ৫০০ টাকার মতো।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৮
শেরজা তপন বলেছেন: কি হিসাব দিলেন ভাই!!!
৪| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৫০
মিরোরডডল বলেছেন:
এতকিছু থাকতে ব্যাকপ্যাকের সাথে তুলনা???
প্রথম প্যারায় যা যা বললো শেরজাও তাদের একজন হয়ে গেলো ফাইন্যালি।
এভাবে করেই সবাই যায়
ভেতরে ৩/৪শ মানুষ একবারে খেতে পারে।
যতো মজার খাবারই হোক না কেনো, এতো মানুষের ভিড়ে গিয়ে খেতে ভালো লাগে???
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:০৫
শেরজা তপন বলেছেন: একেবারে ভিড়ভাট্টায় ঠাসা !তারপরও খারাপ লাগেনি আমারও ভিড়ভাট্টা পছন্দ নয় একেবারে।
আমি কি আর যাইতাম ঠেলায় পড়ে গেছি
তবে সব মিলিয়ে অভিজ্ঞতা কিন্তু খারাপ হয়নি।
৫| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৫৫
মিরোরডডল বলেছেন:
মাওয়া ঘাটে ইলিশের মাঝে আবার হঠাৎ করে 'নাবিস্কো' আসলো কোথা থেকে
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:০৮
শেরজা তপন বলেছেন: , একটু ফিউশন করলাম আর কি
৬| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:০৬
নাহল তরকারি বলেছেন: ২০০১ সালেও ইলিশ মাছের ঘ্রাণ আকাশে বাতাশে ভেসে বেড়াতো।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:০৫
শেরজা তপন বলেছেন: এখন আগের মত আকাশও নাই বাতাসও নাই তাই ইলিশ মাছের ঘ্রান হারিয়ে ফেলেছে ভাই
৭| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:১৯
মিরোরডডল বলেছেন:
ছবিতে প্রায় ৩০ প্যাকেট বিস্কুট আছে। বলতে পারবেন এই দুর্মুল্যার বাজারে সবগুলো বিস্কুট মিলিয়ে দাম কত হতে পারে?
মিনিমাম ২৫০০ থেকে ৩০০০ টাকা।
৯০ টাকা প্যাকেটও আছে, আবার ১৫০ টাকা প্যাকেট আছে, সো ডিপেন্ড কি কি ছিলো।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:০৭
শেরজা তপন বলেছেন: আপনার দেশের বরাবর দামের হিসাব করে বলেছেন একদম ঠিকঠাক কাছাকাছি যাইতে পারেন নাই!
যাই হোক ধন্যবাদ অন্তত প্রশ্নের ঠিকঠাক উত্তর দেবার চেষ্টা করার জন্য।
৫ টাকা প্যাকেট বিস্কুট আছে কিন্তু ঢাকায়।
৮| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৩৫
রাজীব নুর বলেছেন: মাওয়াঘাট পুরো জায়গাটা নোংরা। ধুলো বালি দিয়ে ভরা। ঢাকা থেকে গিয়ে ওখানে কেন ইলিশ খেতে হবে? ঢাকায় কি রেস্টুরেন্টের অভাব? নাকি মাওয়াতে ঢাকার চেয়ে ভালো মানের ইলীশ পাওয়া যায়? মাওয়ার ইলীশ গুলো মূলত যাত্রাবাড়ি থেজে কিনে নিয়ে যায়।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:১২
শেরজা তপন বলেছেন: ধুলোবালি থাকলে নোংরা হয় না, ধুলোবালি বাংলাদেশের কোথায় নেই এই শীতকালে সবখানে ধুলো ওড়ে। সবকিছুর উপরে ধুলোর পলিস্তরা।
আপনি কবে গিয়েছিলেন কোথায় খেয়েছেন জানিনা আমার কাছে খুব বেশি নোংরা মনে হয়নি জায়গাটা। অবশ্য এখন ফেরিঘাটে আগের মত ভিড়ভট্টা চিল্লাচিল্লি নেই কেউ সাধারণত ফেরি করে ওপার যায় না- দালালদের উৎপাত গোলমাল নেই। বেশি মানুষ চলাচল করে না বলে হয়তো বা ধুলোবালি সেরকম উড়ে না।
ঢাকায় শুধু ইলিশ হেন জিনিস নিয়ে যা ঢাকায় পাওয়া যায় না তাই বলে কি ঢাকার বাইরে গিয়ে কিছু খাওয়া যাবেনা?
আমার তো ভালোই লেগেছে আপনার অভিজ্ঞতা টা মনে হয় বেশ তিক্তকর ছিল
৯| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:১২
হাসান মাহবুব বলেছেন: কখনও যাই নাই মাওয়ায় ইলিশ খেতে। গেলে ওয়ার্কিং ডে তে যাবো। ছুটির দিনে অনেক ভীড় হবে।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:১৪
শেরজা তপন বলেছেন: জান একদিন ঘুরে আসেন অভিজ্ঞতাটা সঞ্চয় করে আসেন তবে ওয়ার্কিং ডে তে যাওয়াই সবচেয়ে ভালো। হোটেলের বয় বেয়ারারাও বলছিল স্যার ছুটির দিনে আইলে আপনাদের ঠিকঠাক খেদমত করতে পারি না
১০| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:২২
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
ওখানে ইলিশের দাম অনেক। দামাদামি করে কিনতে হয়। যেই দাম হাকে তা বলার বাইরে।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:১৫
শেরজা তপন বলেছেন: এবছর ইলিশের যে দাম গেছে সারা দেশ জুড়ে আমার কাছে ওখানে এই অফ সিজনে খুব বেশি দাম মনে হয়নি।
আমি যে হোটেলে গিয়েছিলাম ওখানে দামাদামি করার কোন অপশনই ছিল না।
১১| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৩
বিদ্রোহী পুরুষ বলেছেন: আহা, মরি মরি কি খাসা সুপাঠ্য লেখা। দারুন। কিন্তু প্রজেক্ট হিলসার যা রিভিউ পেয়েছি তাতে প্রায়ই লোকই বলেছেন তাদের দাম আকাশচুম্বি আর খাবার অখাদ্য।
নাবিস্কোর কথা বলে তেজগাওয়ের সেই বিস্কুটের ঘ্রানের কথা মনে করিয়ে দিলেন। আহা।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:১৮
শেরজা তপন বলেছেন: মন্তব্যটা আকাশে উঠিয়ে দিল ভায়া- আমি প্রজেক্ট ফিক্সার রিভিউ আগেই দেখেছিলাম তাই ওখানে খেতে যাইনি। তবে ভিতরে গিয়ে একটু ঘুরাঘুরি করে এসেছি দেখে আসলাম কবে আবার যাওয়া হয় না হয় সেজন্য।
আমি যেখানে খেলাম সেখানকার থেকে প্রজেক্ট হিলসার দাম বেশ খানিকটা বেশি আর আপনি কোনটা মাছ পছন্দ করলেন আর কোনটা আপনাকে ভেজে দিল সেটা দেখার সুযোগ মনে হয় কম ছিল।
এখনো তেজগাঁয়ে না আবিষ্কার পাল্টে যতবার যাই ততবারই সেই ঘ্রাণটার কথা মনে পড়ে সত্যিকারে পুরা তেজগাঁও এলাকা জুড়ে সেই ঘ্রান জড়িয়ে থাকতো।
১২| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৪
কাঁউটাল বলেছেন: "বিদ্রোহী পুরুষ" যে মাওয়া ঘাটের ইলিশ মাছ সম্পর্কে খোঁজখবর রাখেন- তা উপরের কমেন্ট থেকে বুঝা গেল।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:১৯
শেরজা তপন বলেছেন: তা আপনার কি ইলিশ পছন্দ না? বিদ্রোহী পুরুষ যে ইলিশের ব্যাপক ভক্ত সেটা তার মন্তব্য থেকে বোঝা যায়
১৩| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৭
মিরোরডডল বলেছেন:
৫ টাকা প্যাকেট বিস্কুট আছে কিন্তু ঢাকায়।
তাহলে ৩০ প্যাকেট ১৫০ টাকা, এবার উত্তর হয়েছে?
আমি কি জানি নাকি কত করে, অনুমান করেছি।
এগুলো একটাও আমার প্রিয় না।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫৭
শেরজা তপন বলেছেন: এইটা তো সেই 'আমার ঝুড়িতে কি আছে বলতে পারলে এইখান থেকে দুইটা ডিম দিয়ে দিব' এই টাইপের কুইজ ও উত্তর হয়ে গেল।
গরীব দেশের গরীবানা বিস্কুট -আপনার রুচিতে রুচবে না।
১৪| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৫১
মিরোরডডল বলেছেন:
লেখক বলেছেন: তাসীনের বাপের কি ইলিশের প্রতি লোভ ভালোবাসা শ্রদ্ধা কোনটাই নাই???
শ্রদ্ধা আছেতো, তাই দূরে দূরে থাকে।
এজন্যইতো ছবিপুকে নিয়ে ওখানে যায় না।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫৯
শেরজা তপন বলেছেন: তবে ইলিশ মাছকে কি আপনিও তাঁহার মত শ্রদ্ধা করেন?
*তাসিনার মায়ের কাব্য ও শিল্প চর্চার পাশাপাশি বেজায় ছবি তোলার বাতিকে তিনি বেশ বিরক্ত নাকি গোপন সুত্রে জানলাম
১৫| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:০২
প্রামানিক বলেছেন: মাওয়া ঘাটের ইলিশের ভর্তা আমার কাছে সব চেয়ে বেশি মজা লাগে।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০০
শেরজা তপন বলেছেন: আমি শুধু শুনে বিশ্বাস করতে চাইনি। এবার নিজে চেখে কনফার্ম হলাম! ঠিক বলেছেন- মাছ ভাজাতো ভাজাই সেটা আর কত স্বাদে পাল্টাবে, ভর্তাটাই ব্যতিক্রম!
১৬| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: মাওয়া ঘাটে গিয়ে অনেকেই ইলিশ খেয়েছেন। আপনারও সে অভিজ্ঞতা আছে দেখছি। ইলিশ ভাজা খেতে পছন্দ করেন অনেকে। তাই এটিকে সুস্বাদু পোস্ট বলা চলে ।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০২
শেরজা তপন বলেছেন: অবশেষে অভিজ্ঞতা নিতে বাধ্য হলাম বলা চলে। ওখানে গিয়ে ইলিশ খাবার রুচি বা ইচ্ছে আমার কোনদিনও হয় নাই। কিন্তু ঘরের চাপ উপেক্ষা করতে পারলাম না। তবে অভিজ্ঞতা বেশ সুখকর ছিল বলতে হয়।
ধন্যবাদ ভাই।
১৭| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫১
নীলসাধু বলেছেন: কদিন আগে কই জানি পড়লাম আমরা খেয়েই মারা যাবো, না খেয়ে নয়।
আমরা সেদিকে সগর্বে এগিয়ে যাচ্ছি।
হিহি।
যাইহোক, পোষ্টে ভালো লাগা রইল, নানা আলাপ, কথা ইস্যু এসেছে, পড়েছি। আনন্দ। আমি যাই যাই করেই যেতে পারিনি এখনো। একদিন গিয়ে ইলিশ খেয়ে আসবো।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০৫
শেরজা তপন বলেছেন: হ্যাঁ এই রকম কথাবার্তা শুনি আমিও। অবশ্য কেউ কেউ বলে না খেয়েই মানুষ মরে না খেয়ে মরে না।
কত্ত আজব আজব কথাবার্তা সামনের দিনে শুনতে পাব!!!
যান একদিন খেয়ে আসেন- ভালই লাগবে। অন্তত ওখানকার সবাই প্রফেশনাল-ইউটিউব দেখে শেখা শেফ নয়।
১৮| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১০
মিরোরডডল বলেছেন:
গরীব দেশের গরীবানা বিস্কুট -আপনার রুচিতে রুচবে না।
একদমই বাজে কথা।
আমার পছন্দেরটা শেরজার ঝুড়িতে নেই।
আমি যেমন সাধারণ, আমার পছন্দের বিস্কুটও সেইরকম সাধারণ।
মিঃ কুকিজ আর বঙ্গজ বিস্কুট
আরেকটা আছে কালোজিরা সল্টেড বিস্কুট।
আর সবচেয়ে পছন্দ নিউ মার্কেটের বেকারির বিস্কুট।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২১
শেরজা তপন বলেছেন: মিঃ কুকিজ আমারও পছন্দের। আমি বিস্কুট খুব বেশী পছন্দ করি না। ওগুলো মেয়ের জন্য- তার পছন্দের, সে বিস্কুট পাগল।
বেকারির বিস্কুট স্বাদ তবে সেগুলো গ্যাসের কারখানা।
১৯| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৫
মিরোরডডল বলেছেন:
বলছি ঠিকই এটা ওটা পছন্দ কিন্তু আসলে বিস্কুট খাওয়াই হয়না, খুব খুব কম।
ঢাকায় গেলে যদি চায়ের সাথে খাওয়া হয়। এখানে একদমই এভয়েড করি।
Biscuits are not healthy.
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৬
শেরজা তপন বলেছেন: আমাকেও ডাক্তার বিস্কুট খেতে নিষেধ করেছে- তবে সখে মাঝেমধ্যে না খেলা কি চলে!
একসময় ওয়েফার ভাল লাগত, এখন লাগে না। আমি আবার চা পছন্দ করি না - তাই বিস্কুট দিয়ে খাওয়া হয় না। তবে আমার বড় আপার হাতের দুধ চা বছরে দু-চারবার না খেয়ে পারি না, সেটা আবার আউস চালের মুড়ি দিয়ে অমৃত!
২০| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৩
মিরোরডডল বলেছেন:
আমি এভয়েড করি, কারণ ছোট একটা বিস্কুটেও হাই ক্যালরি।
মিররের হাতের চা-তো খায়নি শেরজা, তাই বড়পার হাতের চায়ের কথা বলছে
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৬
শেরজা তপন বলেছেন: আপনি যে দুর্দান্ত চা পরিবেশন করেন সেটা আমার যৎকিঞ্চিত জানা ছিল
যদিও সকালে একটা কালো কফি রোজকার অভ্যেস কিন্তু কোন পানীয়ই আমার একচ্ছত্র পছন্দের কাতারে নেই। থাকলে ভাল -নাইলে নাই।
আপনার হাতের চা খাবার যেন সৌভাগ্য হয়।
২১| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:২৯
কামাল১৮ বলেছেন: সবগুলো বিস্কুট এখানে পাওয়া যায়।ডলারে বলবো না টাকায় বলবো।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৪৩
শেরজা তপন বলেছেন: পাওয়া গেলেতো দাম জানার কথা। ডলারেই বলেন কনভার্ট করে নিব
২২| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৩৬
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
যে লোভনীয় ইলিশ ভাজার কাহিনী লিখলেন জিভে পানি চলে আসে।
ডেইলি ২০ লাখ টাকা বিক্রি একটি দোকানেই!
আমেরিকাতেও বাঙালিরা ভোজন রসিক। আমেরিকা সবচেয়ে দামি মাছ স্যামন, পার পাউন্ড ৮ ডলার। কিন্তু বাঙালিরা ১৬ ডলার পার পাউন্ডের আমদানিকৃত ইলিশ খায়।
আপনি কিসে করে মাওয়া আসলেন তা তো লেখেননি, যাতায়াত ব্যবস্থা কেমন? একটা কার আপডাউন ভাড়া কত নিবে?
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৪৯
শেরজা তপন বলেছেন: যত দামই হোক ইলিশের লোভ সামলানো দায়!
আমি আমার নিজের গাড়ি নিয়ে গিয়েছিলাম।
মিরপুর থেকে মাওয়া বাস যায়; পুরান ঢাকা থেকে ইলিশ নামে একটা পরিবহন আছে ওখানে যাবার। উবারে ঘন্টায় নিলে চার হাজারের মত- মাইক্রোতে সব মিলিয়ে ৫/৬ হাজার।
২৩| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:২৮
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমার চা দিয়ে টোস্ট বিস্কুট খেতে খুব ভালো লাগে। কয়েদিন আগে বেশ সুস্বাদু ইলিশ খেয়েছি বাসায়। ছবির বিস্কুটগুলি আমার বাচ্চারা অনেক খায়। কিন্তু বিস্কুট আমি খাই খুব কম। তবে চকলেট খেতে ভালো লাগে। অনেক আগে অফিসে লাঞ্চের ব্রেকে ৮-১০ টা চকলেট কিনে একটার পরে একটা খেতাম অফিসে এসে। আর সেদ্ধ ডিম খেতাম কয়েকটা রাস্তা থেকে কিনে। আমার মতে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ খাবার হল সকাল এগারোটার সময়ে সিঙ্গারা খাওয়া।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:৪১
শেরজা তপন বলেছেন: অনেকেই চা দিয়ে টোস্ট খেতে ভীষণ পছন্দ করে। আমিও শখের বশে দূ-চারবার খেয়েছি।
চকলেট খুব বেশী পছন্দ নয়- তবে রাশিয়ায় প্রথম যখন স্নিকার্স আইসক্রিম খেয়েছিলাম খুব ভালো লেগেছিল।
ওই সময়ে সিঙ্গারা আসলেই পারফেক্ট খাবার- সাথে যদি পেঁয়াজ আর কাঁচামরিচ হয় তাহলে তো কথাই নেই!
এক সময় আড্ডা দিতে দিতে দুপুরে সিঙ্গারা খেয়েই কাটিয়ে দিতাম!
২৪| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৩২
ডার্ক ম্যান বলেছেন: বিস্কিটের দাম ২০০ থেকে ৪০০/৫০০।
কাঁটাযুক্ত মাছ খায় না। ইলিশও খাওয়া হয় না। তবে ঝোল খাওয়া হয়
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:৪৬
শেরজা তপন বলেছেন: তাহলে পাঙাস বোয়াল আইড় এসবই চলে? কাঁটার ভয়ে অনেকেই ইলিশ খায় না।
বিস্কুটের দামের আইডিয়া খারাপ নয়- তবে গ্যাপটা বেশি হয়ে গেছে
২৫| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৪৬
তাহেরা সেহেলী বলেছেন: যে যত যাই বলুক, বাসার খানা সেরা
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:২৮
শেরজা তপন বলেছেন: এর বিরুদ্ধে আর কে কি বলবে! যাদের বাসায় খাবার রান্না হয় না কিংবা তৃতীয়পক্ষ রান্না করে তারা বাদে সবাই বাসার রান্নার পক্ষে থাকবে। আমি কোন অনুষ্ঠানে অথবা মাসে দু'মাসে একদিন বাইরের খাবার খাই।
২৬| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:১১
কামাল১৮ বলেছেন: এখন আবার বাংলা পাড়ায় যেতে হবে।সেটা বেশ দুর।আমি শুধু সুগার ফ্রী টোস্ট বিস্কুট খাই।গাড়ী চালানো নিষেধ।উবার বা মেয়েরা ফ্রী হলে যেতে পারবো।হার্টের অবস্থা খুবই খারাপ।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৩২
শেরজা তপন বলেছেন: আপনার হার্ট রেট কি দুর্বল নাকি ব্লক? এর আর কোন চিকিৎসা নেই?
ওদিকে ডায়াবেটিস চরমে- কি এক বিপদে আছেন, ভাবতেই আমার গা শিউড়ে ওঠে! আপনার এখন দরকার সেলফ ড্রাইভিং ইলেকট্রিক কার।
২৭| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:১৫
মিরোরডডল বলেছেন:
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন:
আমার মতে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ খাবার হল সকাল এগারোটার সময়ে সিঙ্গারা খাওয়া।
হ্যাঁ এটা দারুণ মজা, বেলা এগারটা, চা বাসায় বানাই আর দোকান থেকে গরম সিঙ্গারা আনাই।
মা মেয়ের আর বোনদের আড্ডা, ঢাকায় গেলে এটা কমন
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৩৫
শেরজা তপন বলেছেন: কিন্তু সবখানের সিঙ্গারাতো স্বাদ হয় না। আপনাদের আলোচনার ভিত্তিতে 'খেয়েছিলুম বটে'তে এইবার সিঙ্গারা নিয়ে একটা পোস্ট দেবার কথা ভাবছি। কি বলেন? আপনার সেরা সিঙ্গারা খাবার গল্পগুলো সংগ্রহ করেন।
২৮| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:১৭
মিরোরডডল বলেছেন:
ডার্ক ম্যান বলেছেন: কাঁটাযুক্ত মাছ খায় না। ইলিশও খাওয়া হয় না। তবে ঝোল খাওয়া হয়
সেইম হিয়ার। কাঁটার কারণে ইলিশ খাওয়া হয়না কিন্তু ইলিশের ডিম লাইক করি।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৩৭
শেরজা তপন বলেছেন: আমি আগেই বুঝেছিলাম ইলিশ আপনার পছন্দ নয়; আমার ধারনা কাটাযুক্ত মাছ আপনার মায়ের ও পছন্দ নয়!
ইলিশের ডিম ভাজি, ঝুরি আর পেঁয়াজ দিয়ে ভুনা আহা এমন স্বসাদু খাবার বিশ্বে বিরল!
তবে যাহা পৃথিবীতে স্বসাদু তাহাই ডাক্তারের নিষেধ থাকে
২৯| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:১৮
মিরোরডডল বলেছেন:
তাহেরা সেহেলী বলেছেন: যে যত যাই বলুক, বাসার খানা সেরা
সহমত।
এর সাথে বাইরের খাবারের তুলনা হয়না।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৪৬
শেরজা তপন বলেছেন: এই বিষয়ে অমত করার উপায় নেই। তবে অনেকের বাসায় কাজের বুয়ারা তাদের মর্জিমত রান্না করে- আর কিছু কিছু মানুষ রাঁধতেই পারেনা। এসব বাসার লোকেরা বাইরের খাবারের দিকে ঝোঁকে।
আমি একবাসায় দাওয়াত খেয়েছিলাম; এককটা খাবারের গুনকীর্তন করে তারা যেই খাবার পরিবেশোন করছিল সেটাই মুখে দিয়ে আমার বমি পাচ্ছিল।
ধরুন বাড়ির কর্তা( ইয়াং) বলছে; সে আজ নিজের হাতে বড়শিতে এই মাছটা অমুক সেরা পুকুর থেকে ধরে এনে একেবারে টাটকা রান্না করেছে। বাটা মশলা দিয়ে টাটকা মাছের ঝোল সাথে নতুন আলো টম্যাটো আর ধনে পাতা-এর তুলনাই হয় না।
আমি মুখে দিয়ে দেখি; লবন নেই, মাছের বোটকা গন্ধ আসছে( মানে একে চাষের মাছ তার উপরে ভাল করে ধোয়াই হয়নি), দল কচড়া আলু, কি মশলা দিয়েছে আল্লা জানে তার কোন স্বাদ-ই খুঁজে পাচ্ছিলাম না।
এমনি একেবারে তার সামনে জবাই করা খাসীর মাংসের বিরিয়ানি- বহুবছর বিরিয়ানি খাবার আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছিলাম!!!
৩০| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:২৪
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: পুরো পোস্ট এবং কমেন্টস পড়লাম।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৪৭
শেরজা তপন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ এত কষ্ট করার জন্য।
কিন্তু আপনার কোন মতামত তো পেলাম না?
৩১| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:৪৬
আরোগ্য বলেছেন: ব্যক্তিগতভাবে আমি বাইরে খাওয়া পছন্দ করিনা। ঢাকার বাসিন্দা হয়েও আমার মাওয়া ঘাটে যাওয়া খাওয়া কিছুই হয়নি। তবে আপনার রিভিউ পড়ে মনে হচ্ছে নিঃসংকোচে যাওয়া যায়।
আপনার পোস্ট আমার হাঁসের খুদা আরো বাড়িয়ে দিল। অলরেডি গ্রামের বাড়ি থেকে পাঠানোর আবদার করে রেখেছি।
রূপচাদা ফ্রাই খাওয়াটাও পেন্ডিং আছে কিন্তু তাও বাসায়।
আপনার বিস্কুট তো একেক ব্রাণ্ড একেক দাম। যোগফল বলা,মুশকিল।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৫২
শেরজা তপন বলেছেন: আমিও তো এতদিন কত গল্প ওপথ দিয়ে গিয়েছি কিন্তু মাওয়া ঘাটে খাওয়া হয়নি। আগে খুব ভীড় ভাট্টা আর ধুলোবালিতে ঠাসা ছিল, তাই রুচিতে আসত না।
হাঁস অনেকেই বেজায় পছন্দ করে কিন্তু আমি মুরগীটাই এক আধটু খাই কিন্তু আর কোন পাখীর মাংস খাই না। হাঁস দু'য়েকবার জোরাজুড়িতে টেস্ট করেছিলাম কিন্তু পছন্দের তালিকায় আসেনি।
তবে রূপচাদা আমার পছন্দের যদি টাটকা হয়।
প্রায় সবগুলো বিস্কুটের মুল্য একই।
৩২| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:০০
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: মজার মাছ। কিন্তু যে দাম ,আহা সাধারণ মানুষ নিতে পারবে না! আমিও যে অসারণ হতে পারিনি তাহলে এমন রিভিউতেই যথেষ্ট সন্টুষ্ট।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৫৪
শেরজা তপন বলেছেন: হ্যাঁ এই মুল্যটা অনেকের সাধ্যের বাইরে! তবে বছরে এক আধবার এ্তটুকু বিলাসিতা করাই যায় কি বলেন?
৩৩| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:০২
ঘুম ভাঙ্গা শহরে বলেছেন: ভাবিরে নিয়া রাত্রিকালীন লং ড্রাইভে মাওয়া যাবেন।মাওয়া ঘাটের ইলিশের থেইকা বড় কথা পরিবেশ বড়ই সৌন্দর্য্য।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৫৭
শেরজা তপন বলেছেন: ্প্রেপক্মেষর বিয়েতে এইটা জমে- কিংবা সেটেল ম্যারিজে বাচ্চা হবার আগে। এখন কোথাও গেলে কমপক্ষে চারজন- ফরমায়েশী খাটতে খাটতে রোমান্টিসিজমের দফারফা হয়ে যায়। বহু দূরে কোথাও বেড়াতে না গেলে সৌন্দর্য উপভোগ করার সময় আর হয় না
৩৪| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:১৯
কাছের-মানুষ বলেছেন: ইলিশ ভাজার ছবি দেখলে লোভ সামলানো দায় হয়ে দাঁড়ায়!
গতকাল চাইনিজ মার্কেট থেকে চাইনিজ ইলিশ কিনলাম [সত্যিকার অর্থে ইলিশ যে দেশেরই হোক এর-মত সু-স্বাদু আমার কাছে কোন খাবারই লাগে না!]
বিস্কুটগুলোর দাম ২০০-২৫০ টাকা হবে হয়ত!!!
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৫৬
শেরজা তপন বলেছেন: চাইনিজ ইলিশ না মায়ানমারের ইলিশ?
মায়ানমারের ইলিশ বাংলাদেশেও পাওয়া যায়- ইলিশের মুল ঘ্রানটা এর মধ্যে নেই। তবে ইরাবতী নদীর ইলিশের স্বাদ ভালই নাকি।
বিস্কুটের দাম সন্মন্ধে আপনার ধারনা খুব বেশী খারাপ নয়।
৩৫| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:০৪
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
দারুন লিখেছেন। মাওয়া ঘাটের ইলিশের প্রচুর সুনাম শুনেছি, যদিও যাওয়া হয়নি। আর প্রজেক্ট হিলসার ব্যাপারে অফলাইন, অনলাইনে সমালোচনার শেষ নেই যে, দাম আকাশ ছোয়া মান একদন যাতা। ইলিশের লেজ ভর্তা মজাদার খাবার বাসায় কয়েকবার খেযে প্রমাণ পেয়েছি।
ঢাকায় বায়িং হাউজে চাকরি করার সময় প্রতিদিন সিংগাড়া খেতে খেতে মনে হতো এটা ছাড়া বুঝি সকালটা পারকরা মুসকিল।
++++
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:০২
শেরজা তপন বলেছেন: জ্বী প্রজেক্ট হিলশায় গিয়ে আমারও মনে হয়েছে দাম কিছু ক্ষেত্রে অনেক বেশী। ওরা বড় সাইজের ইলিশ ৮/১০ হাজার টাকা পর্যন্ত বিক্রি করছে। তবে দাম বেশী থাকার পরেও যে ভীড় লক্ষ্য করলাম দাম কম থাকলে ওরা সব কাস্টমারের সার্ভিস দিতে পারত না -সেটা আবার হিতে বিপরিত হত।
আমাদের একসময় আড্ডার দিনগুলোতে বাঁচিয়েই রেখেছিল সিঙ্গাড়া।খোঁজ রাখরাম কখন সিঙ্গাড়া ভাজছে- ফুঁ দিয়ে গাল পুড়িয়ে সিঙ্গাড়া না খেলে কিসের মজা!
অনেক ধন্যবাদ চমৎকার মন্তব্যের জন্য।
৩৬| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৮
রাজীব নুর বলেছেন: আমার বাড়ি মুন্সিগঞ্জ। বিক্রমপুর। শ্রী নগর থানা।
শ্রী নগর থেকে মাওয়া যেতে ১৫/২০ মিনিট সময় লাগে।
এরপর সময় করে একদিন ভাগ্যকূল যাবেন। ঘোল পাওয়া যায়। দারুন স্বাদ। ঢাকা থেকে বহুলোক ঘোল খেতে প্রতিদিন ভাগ্যকুল আসে। ভাগ্যকুল থেকে আমাদের গ্রাম খুব কাছে।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:০৬
শেরজা তপন বলেছেন: শ্রীনগরে আমি গিয়েছি আমার বন্ধুর রিসোর্টে। তবে বাইরে ঘোরা হয়নি।
ছোটবেলায় মাঝে মধ্যেই ঘোল খেতাম- আমাদের এলাকায় ঘোল খুব বিখ্যাত ছিল। বিক্রমপুর আর গোয়ালন্দ দু জায়গার খাবারে খুব মিল ছিল। ব্যাবসার জন্য বিক্রমপুরের বহু মানুষ গোয়ালন্দে বাস করত।
শীতের সকালে মাটির কোলায় করে ঘোল বিক্রি করত- কাঠের নড়ুন দিয়ে ভাল করে ঘুটে গেলাসের অনেকখানি উপর থেকে এক হাতা ঘোল ঢেলে দিতেই শভ্র ফেনায় ভরে যেত গ্লাস, তারপরে একটু লেবুর রস আর লবন। সবশেষে কলাপাতাইয় থাকে টাটকা মাখন একদলা গ্লাসে দিয়ে খেতে দিত। আহা সে কি স্বাদ!!
৩৭| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:২০
রোকসানা লেইস বলেছেন: বাইশ সালে দেশে ছিলাম তখন যেতে চেয়েছিলাম কিন্তু সময় সুযোগ হলো না।
তখন ফুড ভ্লগারদের থেকেই জেনেছিলাম ইলশার খবর।
এদের মাছ বিক্রি করা থেকে রান্না। আবার আপনার কাছে জানলাম । আপনিও বেশ ফুড ব্লগারদের অনুসরন করে লেখক ব্লগারদের জানিয়ে দিলেন।
বেশ কিছু গ্রহক পেয়ে যাবে আপনার অসিলায়।
এখন কি সেই ইলিশ আছে যে ইলিশ ভাজতে তেল লাগেনা। ইলিশের তেলে ভাজা হয় ইলিশ। আমরা বিদেশে যে ইলিশ কিনি তা তো শুকিয়ে যায় বরফে চাপা থেকে।
বুড়ি গঙ্গার তীর থেকে সদ্য নিয়ে আসা ইলিশ কিনতাম ঢাকায় থাকতে। মজাই ছিল আলাদা।
এখন আর সেই মজা পাইনা ইলিশে।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:১৬
শেরজা তপন বলেছেন: হ্যাঁ আমারও মনে হচ্ছে একটু বিজ্ঞাপন করলাম- তবে নন পেইড ফুড ব্লগার
আমিও ইলিশের খবর পেয়েছিলাম ভ্লগারদের মারফত। ওদের জন্যই মরা ঘাট ফের চাঙ্গা হয়ে গেছে। ওই এলাকায় সব ব্যাবসা গিয়ে এই খাবারের ব্যাবসাটাই টিকে আছে। তবে রমরমা চলছে। আগে ইলিশ মাছ ভাজলে তেল উপচে পড়ে যেত- বুড়িগঙ্গার ইলিশ কখনো খাবার সৌভাগ্য হয়নি কিন্তু পদ্মার ইলিশ নিয়মিত খেয়েছি।
৩৮| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৫
হাসান রাজু বলেছেন: ২০১৬, ২০১৮, ২০২২ এই তিনবার। খারাপ লাগে নাই কখনো। ঘাটের এ মাথা থেকে ও মাথা ইলিশের দর দাম করতে করতে শেষে একটাতে ঢুকে হৈ হৈ রৈ রৈ । বাঁশের বেড়ার রেস্টুরেন্ট (আমি দেখেছি এগুলোতে একটা মনের টান কাজ করে। )। কাকতালীয় ভাবে একই শেফ/হেল্পার/এদিকে আসেন, এখানে আসেন এর খপ্পরে।(ছেলে ভাল, অমায়িক) । অনেকক্ষণ পড়ে বুঝলাম এর আগেও একই বান্দা আমাদের convenience করেছিল তার হোটেলে ঢুকতে।
নস্টালজিক পোস্ট। সুন্দর পোস্ট।
আজ ছোট ভাই যাচ্ছে ইলিশ খেতে। শুধু ব্লগ দেখে দেখে দেশের কোথায় কোন খাবার ভাল, পরবাসে থেকে আমার থেকে ও ভাল জানে ।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:২১
শেরজা তপন বলেছেন: বিষয়টা নিশ্চিতভাবে আশ্চর্যজনক বটে!
আপনার দেখি প্রচুর অভিজ্ঞতা আছে মাওয়া ঘাট ঘিরে- প্রায় বছর ৬ ধরে ইলিশ খাচ্ছেন কিন্তু তেমন তিক্ত অভিজ্ঞতা নেই জেনে আশ্চর্য হলাম- ঘাট এলাকার বাটপার লোকে ভর্তি, সেখানে সুযোগ পেলেই ফাঁদে ফেলে।
তা ছোট ভাই কোথায় যাচ্ছে ইলিশ খেতে।
ঢাকার মানুষ ঢাকার অনেক কিছুই চেনে না -বাইরের থেকে অনেকে এসে তাদের চেনায়।
৩৯| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:০৯
ডার্ক ম্যান বলেছেন: প্রিয় হচ্ছে রুই আর রুপচাঁদা। পাঙ্গাসও খায় না।
অথচ আমাদের এখানে ভালো মাছ উঠে বাজারে
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:২৩
শেরজা তপন বলেছেন: যেপ্রায় কোন মাছই খায় না সে রুই মাছ খায়। আইড আর বোয়াল কি দোষ করল? পাবদা, পাইস্যা মাছ তো খেতে পারেন- কাটা নেই বলতে গেলে স্বাদও বেশ।
৪০| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ২:১৮
রোকসানা লেইস বলেছেন: গ্রহক শব্দটি গ্রাহক হবে।
বুড়ি গঙ্গার তীর থেকে সদ্য নিয়ে আসা ইলিশ কিনতাম বলেছি।
বুড়িগঙ্গার ইলিশ বলা হয়নি।
দেশের সব মাছ ওখানে সকালে জড়ো হতো তখন । এখন আছে কিনা সে বাজার জানি না।। সেখান থেকে পাইকারীরা বিভিন্ন বাজারে নিয়ে আসত মাছ তখন।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৪৪
শেরজা তপন বলেছেন: ওহ হো বোঝার ভুল
দুঃখিত- অমনস্ক ছিলাম সম্ভবত। আসলেইতো বুড়িগঙ্গায় ইলিশ আসবে কোত্থেকে!! এখনো বুড়িগঙ্গার আশেপাশের বাজার চালু ও রমরমাই আছে।
৪১| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:০৮
কাছের-মানুষ বলেছেন: চাইনিজ ইলিশ না মায়ানমারের ইলিশ?
না মিয়ানমারের ইলিশ আমি বিদেশেও খেয়েছি, এমনকি বাংলাদেশী দোকানেও পাওয়া যেত!
আমার শহরে একটি বড় চাইনিজ দোকান আছে, ইলিশের গায়ে দেখি চাইনিস লেখা! মিয়ানমারের ইলিশের গায়ে এই লেখা দেখিনি! তাই অনুমান করছি এটা হয়ত চাইনিস ইলিশ হবে!
২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:০১
শেরজা তপন বলেছেন: হতে পারে কিন্তু ডেটা বলে চায়নায় যে কম পরিমান ইলিশ পাওয়া যায় সে থেকে রপ্তানী হবার কথা না। যাই হোক হতে পারে- ওরা হয়তো চাষে আবাদ শুরু করে দিয়েছে গোপনে।
* ইলিশের ভাষা শুনলে আসল কাহিনী বোঝা যেত
৪২| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৪
গেঁয়ো ভূত বলেছেন: দারুন! একেবারে ইলিশ খাওয়ার নেশা ধরানো পোস্ট! একবার যাওয়া দরকার।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:১৩
শেরজা তপন বলেছেন: ইলিশের নেশা তো ধরালাম - কিন্তু আপনি থেকে থেকে উধাও হয়ে যাচ্ছেন কেন? ব্লগে ভীষন অনিয়মিত কেন?
৪৩| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৯
হাসান রাজু বলেছেন: অভিজ্ঞতা ও ধরা খাওয়া বিষয়ক একটা পোস্ট ছিল আমার। সময় হলে ঢু মেরে দেখতে পারেন । ইহা একটি জিবে জল আনা পোস্ট । মাওয়া ঘাঁটে পদ্মার ইলিশ ভোজ ।
ছোট ভাই মাওয়া ঘাটেই গিয়ে ছিল ।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:১৪
শেরজা তপন বলেছেন: শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। লেখাটা পড়ে অনেক কিছু জেনে আসলাম। ভাল থাকবেন।
৪৪| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৩১
জুন বলেছেন: আচ্ছা আমার একটা প্রশ্ন অনেক দিন ধরেই মনের ভেতর ঘুরপাক খাচ্ছিল শেরজা, আপনি যদি পারেন তো একটা জবাব দিয়েন তো। এই ইলিশ মাছের লেজ ভর্তা নাম শুনি। ইলিশ মাছের অন্য অংশ দিয়ে কি ভর্তা হয় না
নাকি লেজ কেউ খায় না বলে তার এই অবস্থা।
ভালো লাগলো আপনার আমার আম্মার দেশ মাওয়া ভ্রমন ও ইলিশ মাছ খাওয়ার কাহিনী
+
২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৪৪
শেরজা তপন বলেছেন: হাঃ লেজে ভীষন কাটা দেখে আমার আপারা বড় বড় ইলিশ মাছের লেজ নিত্য বাইরের বিড়ালকে ভেট দিত।
ল্যাজার সর্বোচ্চ সদ্ব্যবহার হয় এর ভর্তায়। বাসি রান্না ইলিশ মাছ কাঁটা ছাড়িয়ে দারুন ভর্তা করা যায়। তবে আমার সামনে এক ভদ্রলোক খুব অনুরোধ করেছিল লেজের সাথে মাথাটাও ভর্তা করে দিতে- ওরা কোনমতেই রাজী হলনা। বলল; প্রচুর কাটা থাকবে- পরে আপনেরা আমাদের গালিগালাজ করবেন।
আপনার মায়ের বাড়ি কি মুন্সীগঞ্জ? ওই এলাকার মানুষতো রান্নায় দারুণ পটু হবার কথা।
৪৫| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৭
গেঁয়ো ভূত বলেছেন: আপনি থেকে থেকে উধাও হয়ে যাচ্ছেন কেন? ব্লগে ভীষন অনিয়মিত কেন?
সরি জাহাপনা! এই তো বান্দা হাজির!
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৫
শেরজা তপন বলেছেন: এইভাবে তো হাজির হইলে হইবে না- পোস্ট নিয়ে হাজির হতে হবে।
৪৬| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:২৪
বিজন রয় বলেছেন: আমি যেহেতু ছোট বেলায় ইলিশ ধরেছি তাই এই মাছ আমার কাছে তেমন অবাক বিষয় নয়।
তবে আপনার পোস্ট বটে!!
ইলিশ মাছের মতো আপনার পোস্টগুলোও লোভনীয়।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৬
শেরজা তপন বলেছেন: তাই নাকি আপনি ইলিশ ধরেছেন!!! দারুণ অভিজ্ঞতা আপনার
আপনার মন্তব্যে বরাবরের মত আপ্লুত ও অনুপ্রাণিত হইলাম।
৪৭| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:০৪
মুজাহিদুর রহমান বলেছেন: বিস্কুটের হিসাব টা সহজ। মোট ৩০ প্যাকেট বিস্কুট। ১০ টাকা করে প্যাকেট হলে মিনিমাম ৩০x১০ = ৩০০ টাকা হয়। আর কিছু বিস্কুট হয়তো আছে ১৫ টাকা করে। তার মানে সবগুলো বিস্কুটের দাম হবে ৩০০-৩৫০ টাকার ভিতরে।
আর আমার কাছে চকো ফান বিস্কুটটা সেই মজা লাগে। রিদিশা কোম্পানির। আপনার বিস্কুটের ছবির ভিতরে দেখলাম ওইটাও অছে।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৯
শেরজা তপন বলেছেন: একদম দশে দশ। ওখানে ৪ টা ১৫ টাকার বিস্কুট ছিল।
কিন্তু এই প্রশ্নটা ছিল শুধু দীর্ঘদীন প্রবাসে বসবাসকারীদের জন্য। আপনি কি প্রবাসী?
৪৮| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৬
মুজাহিদুর রহমান বলেছেন: লেখক বলেছেন: একদম দশে দশ। ওখানে ৪ টা ১৫ টাকার বিস্কুট ছিল।
কিন্তু এই প্রশ্নটা ছিল শুধু দীর্ঘদীন প্রবাসে বসবাসকারীদের জন্য। আপনি কি প্রবাসী?
না ভাই। কিন্তু উপরে দেখলাম অনেক দেশী লোক উত্তর দিয়েছেন। তাই আমিও দিলাম আরকি।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩১
শেরজা তপন বলেছেন: কোন সমস্যা নেই। ভাল থাকুন।
৪৯| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:১০
কল্পদ্রুম বলেছেন: একবারই খেয়েছিলাম। অভিজ্ঞতার জন্য বা দলবেঁধে যাওয়া যেতে পারে। তবে বাড়ির রান্নাই আমার কাছে বেস্ট অপশন।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:০০
শেরজা তপন বলেছেন: অনেকদিন পরে আমার ব্লগবাড়িতে আপনাকে পেলাম মনে হয়!
হ্যাঁ বাসার রান্নার উপরে আর কিছু নেই- তবেমাঝে মধ্যে একটু স্বাদ পাল্টানো দরকার আছে না কি?
৫০| ০১ লা জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৮
আরাফআহনাফ বলেছেন: একবার গিয়েছিলাম মাওয়া ঘাটে - সেবার ইচ্ছা থাকার পরও খাওয়া হয়ে ওঠেনি - আফসোসটা এখনো রয়ে গেছে। শেরজা, আপনার লেখা আর এরপরে মন্তব্য পড়ে মনে হলো যাওয়াটা অত্যাবশ্যক হয়ে পড়েছে!!!
ফুঁ দিয়ে গাল পুড়িয়ে সিঙ্গাড়া না খেলে কিসের মজা শুধু এ সিঙ্গাড়া, পেঁয়াজ, কাঁচামরিচ, ছোলা আর পেঁয়াজুর লোভে বিদেশে গিয়ে থাকতে পারি নাই - এগুলোই টেনে নিয়ে আনে এ দেশে - !!
০১ লা জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:৫০
শেরজা তপন বলেছেন: ৫০ তম মন্তব্যের জন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা! উত্তর দিয়ে সেঞ্চুরি পুরণ হইল
হ্যাঁ আর এই সুস্বাদু জিভে জল আনা ছাইপাশ খেতে খেতেই বয়স শুন্য'র আগে ছক্কা মারার আগেই অক্কা পাই!
বিদেশেই ভাল ছিলেন- অন্তত ভেজাল মুক্ত খাবার তো খাইতেন।
তবে মাওয়ায় ইলিশ না খেয়ে খানিকটা মিস করেছেন সেটা নিশ্চিত।
ধন্যবাদ- ভাল থাকবেন। ব্লগে আরেকটু নিয়মিত হন।
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:১৫
আরোগ্য বলেছেন: ইলিশের পোস্ট, পরে সময় নিয়ে আসছি ইনশাআল্লাহ।