নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনেক সুখের গল্প হল-এবার কিছু কষ্টের কথা শুনি...
কন্টেনার ভর্তি এক জাহাজের ধাক্কায় যুক্তরাষ্ট্রের বাল্টিমোরে বিশাল এক ব্রিজ মুহুর্তে ধ্বসে পড়ল। এই খবরটা ব্লগে কোন আমেরিকান প্রবাসী একবারের জন্য আলোচনা করল না- আশ্চর্য!!!! অথচ এমন একটা ঘটনা বাংলাদেশে ঘটলে তারা একেবারে তুলোধুনো করে দিতেন।
ওদিকে দেখুন ফাঁকে ভারতীয়রা এমন ঘটনার পেছনে তাদের নাবিকদের হাত থাকার পরেও কিভাবে ওদেরকে হিরো বানিয়ে দিচ্ছে;
নয়াদিল্লি: মঙ্গলবার ভাইরাল ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, একটি কন্টেনার ভর্তি জাহাজ ব্রিজে ধাক্কা মারে। মুহূর্তের মধ্যে তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ে গোটা ব্রিজ। প্রসঙ্গত, ১৯৭৭ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাল্টিমোর শহরে এই ব্রিজ তৈরি হয়।
ইউএস কোস্ট গার্ডের অ্যাডমিরাল শ্যানন গিলরথ বলেন, “আমরা তল্লাশি চালাচ্ছি, কিন্তু জল যা ঠান্ডা… তাতে মনে হয় না কাউকে জীবিত খুঁজে পাব”। মেরিল্যান্ড স্টেট পুলিশের সেক্রেটারি রোল্যান্ড বাটলার বলছেন, “তাপমাত্রা এবং স্রোতের কারণে জলের নিচে ডুবুরিদের তল্লাশি অভিযান কঠিন করে তুলেছে। তবে রাতভর টহলদারি চলবে”।
কন্টেনার জাহাজের ২২ জন ক্রু মেম্বার ছিলেন। প্রত্যেকেই ভারতীয়। জাহাজ পরিচালনা সংস্থা জানিয়েছে, তাঁরা সবাই নিরাপদে আছেন। মেরিল্যান্ডের গভর্নর ভারতীয় ক্রু-দের ‘হিরো’ বলে সম্বোধন করেছেন। সংঘর্ষের আগে তাঁরা দ্রুত সতর্ক বার্তা দেওয়ায় জন্যই “অনেক জীবন রক্ষা পেয়েছে” বলে জানিয়েছেন তিনি। ওয়াশিংটনে ভারতীয় দূতাবাস ‘দুর্ভাগ্যজনক দুর্ঘটনার’ জন্য শোকপ্রকাশ করেছে। সেতু ভেঙে জখম ভারতীয় নাগরিকদের জন্য চালু করা হয়েছে হটলাইন।
*ওদিকে রাশিয়া বলেছে এইটা সাইবার আক্রমন- না হলে মুল ইঞ্জিন বন্ধ করে দেয়া হলেও ব্যাকআপ ইঞ্জিন আচমকা চালু হয়ে পাগলামী শুরু করল কেন?
****
জল্লাদ শাহজানকে চেনেন?
একসময় সেনাবাহিনীতে চাকরি করতেন জল্লাদ শাজাহান। কিন্তু ভাগ্য তাকে টেনে নিয়ে গেছে অন্ধকার জগতে। এরপর থেকে জেলের সাথে নিজের জীবনকে জড়িয়ে নিয়েছেন। আটক হয়ে ৩৬ মামলায় ১৪৩ বছরের সাজাপ্রাপ্ত হন তিনি। তবে এখন তিনি আসামী হিসেবে নয় সবার কাছে পরিচিত জল্লাদ হিসেবে। জল্লাদ শাহজাহান ভূঁইয়া দীর্ঘ ৩৬ বছর ধরে কারাবন্দি। এই জল্লাদ এ পর্যন্ত মোট ৩২ জনকে ফাঁসি দিয়েছেন। জল্লাদ শাহজাহান জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর ৫ ঘাতককে ফাঁসির দড়িতে ঝুলিয়েছেন। ২০১৩ সালের ১২ ডিসেম্বর প্রথম যুদ্ধাপরাধী হিসেবে কাদের মোল্লার ফাঁসির রায় কার্যকরে জল্লাদের ভূমিকা পালন করেন শাজাহান। এছাড়া এদেশের কুখ্যাত সন্ত্রাসী এরশাদ শিকদার, জঙ্গি নেতা বাংলা ভাই, আতাউর রহমান সানী, শারমীন রীমা হত্যা মামলার আসামি খুকু, মনির, ডেইজি হত্যা মামলার আসামিদের ফাঁসি কার্যকর করেন জল্লাদ শাহজাহান। এদেশে তিনিই একমাত্র জল্লাদ যিনি একরাতেই দুই কারাগারে ৪ আসামিকে ফাঁসির দড়িতে ঝুলিয়েছেন।
৪৪ বছর কারাভোগ শেষে তিনি এখন জেলের বাইরে- গতকাল প্রেস ক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলন করে তিনি বললেন,
কারাগারের বাইরের জীবন এত জটিল কেন? জীবন এত কঠিন হবে জানলে কারাগারেই থেকে যেতাম। ৪৪ বছর কারাবন্দি থেকে বাইরে এসে নানা প্রতারণায় পড়ে মনে হচ্ছে কারাগারেই ভালো ছিলাম।আমি জানতাম না এত প্রতারক বাংলাদেশে রয়েছে। আমি ২৩ বছর বয়সে জেলে গিয়েছি, ৪৪ বছর কারাভোগ শেষে এক অন্যরকম দেশ দেখছি। বাইরের লোকের সম্পর্কে আমার ধারণা ছিল না, তারা এতটুকু নির্দয় হতে পারে আমার জানা ছিল না।
আমার কাজ করার মতো ক্ষমতা নেই, আয়-রোজগার নেই, অর্থের জোগানদাতা নেই, নিজের থাকার জায়গা নেই। ৪৪ বছর কারাভোগ শেষ করে এসে আমি এখন বাইরের মানুষকে বুঝতে পারছি না। যেখানেই যাচ্ছি প্রতারকের খপ্পরে পড়ছি। জল্লাদ শাহজাহান বলেন, মানুষের বেঁচে থাকার জন্য দরকার খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা ও চিকিৎসা। কোনোটিই আমি পাচ্ছি না। আমি আমার মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করতে আপনাদের সামনে উপস্থিত হয়েছি। (~ আলোচিত অংশ টুকু পুরো খবরের চুম্বক অংশ! জল্লাদ শাহজাহান খুব ভাল মানুষ নয়। জেল থেকে বের হবার পরে তাঁর কর্মকান্ডও খুব বেশী স্বচ্ছ ছিল তাও নয়। কিন্তু তাঁর কথাগুলো শতভাগ সত্য। সত্যিই আমাদের দেশের মানুষগুলো মনুষত্ব্য হারিয়েছে। দেশের অধকাংশ মানুষের মানসিকতা পচে গলে নষ্ট হয়ে গেছে।)
****
প্রসঙ্গঃ ভারতীয় পণ্য বয়কট
নীচের তালিকাটি ভারত থেকে গত বছর মার্চ এপ্রিলের পন্য আমদানীর একটা গড় হিসাব- বিবিধ মিডিয়ার তালগোল পাকানো আলোচনা রাজনীতির মঞ্চে নেতাদের ষ্ট্যান্ডবাজী , ফেসবুকীয় প্রোপাগান্ডায় বিশ্বাস করে কিংবা আমাদের ব্লগারদের মধুর তিক্ত বচনে আপনি ভারতীয় পণ্য বয়কটের সিদ্ধান্ত নেন কিংবা আরো বেশী দরদ দিয়ে তাদের পন্যকে কলিজায় জড়িয়ে নেন তবে কোনটা সঠিক সিদ্ধান্ত হবে? আপনি কি কিনবেন কি খাবেন আপনার পয়সা কোথায় খরচ করবেন সেটা নিতান্তই আপনার ব্যক্তিগত বিষয়! আপনার সামনে আমি অনলাইন থেকে সংগ্রহ করা একটা ডাটা তুলে ধরছি মাত্র- এখন সিদ্ধান্ত আপনার। হতে পারে এটা গার্বেজ ও ভুলে ভরা অসত্য তথ্য- তাই লিঙ্কটা সংযুক্ত করে দিলাম। বিশ্বাস অবিশ্বাস করা আপনার ব্যাপার।
তুলোর সুতা( সেলাইয়ের সুতো বাদে- যা মূলত পোশাক শিল্পে ব্যাবহৃত হয়) ৫১৭ মিলিয়ন ডলারের (এপ্রিল ২০২৩)
মোট আমদানীর ৯.২২ ভাগ
অন্যান্য ব্যাগ জাতীয় কটন ও কটন সুতা আমদানী হয়েছে ১০৮৪ মিলিয়ন ডলারের(এপ্রিল ২০২৩) মোট আমদানীর ১৯.৩৪ ভাগ
এই দুটো মিলে আমদানী হয়েছে মোট আমদানীর প্রায় ২৯ ভাগ!
আপনি ‘বিড়লা সেলুলয়েজে’র নাম শুনেছেন? এদের মত উন্নতমানের পরিবেশবান্ধব কটন বিশ্বের খুব কম কোম্পানী উৎপাদন ও রপ্তানী করে।
এইসময়ে বাসমতি সহ সবধরনের সুগন্ধি ও উন্নত জাতের চাল আমদানী হয়েছে ৩.৬১ মিলিয়ন ডলারের। ০.৬৫%
ভুট্টা- ২২.২৩ ডলারের। ১.৯০%
সব ধরণের তাজা ও শুকনো ফল- ৬.৭৬ মিলিয়ন ডলারেরে। ১.২০%
আদা জাফরান সহ সব ধরণের মশলা- ৫.৮ মিলিয়ন ডলারের। .৫০% এবং পরের মাসে ০.০২% এ নেমে আসে
পিঁয়াজ রশুন সহ অন্যান্য তাজা বা হিমায়িত সব্জি-৮.৭ মিলিয়ন ডলার। ০.৭৪%
এসব খাদ্য মিলে আমরা মোট আমদানী করছিঃ ৪.৯৯ ভাগ
মোটর সাইকেল গাড়ি পার্টস সহ অন্য সব কিছু ২২ মিলিয়ন ডলার । ২.৬%
ইমিটেশন জুয়েলারি আসে প্রায় এক মিলিয়ন ডলারের। ০.৭০%
নারী ও বাচ্চাদের পোশাক; প্রায় তিন মিলিয়ন ডলারের। ০.২৫ পরের মাসে কমে গিয়ে সেটা ০.০৫% নেমে যায়। এটা মূলত ঈদ বাজার কেন্দ্রিক।
পোশাক আশাক জুয়েলারি মিলে প্রায় একভাগ। যদিও বেশিরভাগ পোশাক মানুষ ওখানে বেড়াতে গিয়ে বা চিকতসা করাতে গিয়ে কিনে নিয়ে আসে।
এবার আসি দারুণ এক আলোচনায় আপনি জানেন কি?
আমাদের পাশের দেশ থেকে প্রতি মাসে পাখি ও কুকুর বেড়ালের খাবার আসে; প্রায় সাড়ে চার মিলিয়ন ডলারের। যা সমস্ত আমদানীর ১ ভাগের কাছাকাছি।
***
তাঁর মানে বছরে প্রায় ৪৮ মিলিয়ন ডলারের পাখি, কুকুর ও বিড়ালের খাবার আমরা ভারত থেকে আমদানী করি। মনুষ্যপ্রেম বর্জন করলে আমরা দারুনভাবে পশুপ্রেমী জাতি হয়ে উঠছি-নিজেরা ভাগাড়ের খাবার খেয়ে আমদানী করা দামী পশুখাদ্য এনে তাদের খাওয়াচ্ছি।
০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:২০
শেরজা তপন বলেছেন: আপনি তাদের স্বঘোষিত দলনেতা তাহলে
২| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৫০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ডিভাস্টেটিং !!!!
জল্লাদ শাহজাহানের কথাগুলো খুব করুণ শোনালো। ৪৪ বছর জেল খেটে বাইরে এসে সে দেখে, জেলের জীবনই ভালো ছিল, বাইরের জীবন খুবই জটিল। এই ব্যক্তি তো ছাড়া পেয়েছে অনেক আগে। চ্যানেল আইতে তার একটা লাইভ সাক্ষাৎকার দেখছিলাম একদিন।
জীবন আসলেই জটিল।
পোস্টটা খুব ভালো লাগলো, যদিও ভয়াবহ কষ্টের কথাই এখানে শেয়ার করেছে। উপরের ভিডিওটার ৩-১০ মিনিট থেকে ৩-৩০ মিনিট দেখুন। ঝলমলে আলো ছড়িয়ে কয়েকটা গাড়ি চলে যাওয়ার পরই কোলাইড করে জাহাজটি। আর কীভাবে ব্রিজটা ভেঙে পড়ে। একজন কমেন্টে লিখেছে, ৫ বছর লেগেছিল ব্রিজটি গড়তে (১৯৭২-৭৭), আর ৩০ সেকেন্ডের কম সময়ে (১৮ সেকেন্ডে) ওটা ভেঙে পড়েছে। যারা ব্রিজের উপর ছিল, তাদের লাশ কোনোদিন খুঁজে পাওয়া যাবে কিনা, সন্দেহ। শুধু জাহাজের ক্রু-রাই আপাতত নিরাপদে আছে বলে খবরে প্রকাশ।
কিন্তু আমার প্রশ্ন হলো, জাহাজটা এভাবে দিক হারালো কীভাবে?
০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৫৬
শেরজা তপন বলেছেন: আমি সেদিনই আনেকগুলো ভিডিও দেখেছি, ইনফ্যাক্ট রাশিয়ান নিউজ সোর্স থেকে বেশ কিছু তথ্য সংগ্রহ করে একটা নিবন্ধ তৈরিও করেছিলাম, পরে আর পোস্ট করা হয়নি।
বাল্টিমোর ব্রিজ ধসের পরিণতি
বাল্টিমোরে একটি ধসে পড়া সেতু বাণিজ্য সংকটের কারণ হতে পারে। বিশেষত, কাঠামোর পতনের ফলে বন্দরটি বন্ধ হয়ে যায় এবং রপ্তানি পণ্যের জন্য ৯ম বৃহত্তম হাব বাল্টিমোরে অবস্থিত ছিল। এটি বার্ষিক ৫২ মিলিয়ন টন কার্গো পরিচালনা করে। এই বন্দর থেকে বছরে ২২ মিলিয়ন টন কয়লা এবং ৫০০ হাজার টন এলএনজি প্রতি মাসে রপ্তানি করা হয়, যাত্রীবাহী ক্রুজ জাহাজের কথা না বললেই নয়।
“গত বছর, বাল্টিমোর প্রায় ৮০.৮ বিলিয়ন ডলার মূল্যের ৫২.৩ মিলিয়ন টন বিদেশী কার্গো হ্যান্ডেল করেছে, যা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নবম স্থানে রয়েছে,” ডেইলি মেইল।
বর্তমানে, ১০টি বড়-ক্ষমতার জাহাজ বন্দরে অবরুদ্ধ হয়ে আছে। বন্দর কার্যক্রম পুনরুদ্ধার করতে সপ্তাহ বা এমনকি মাস, দুই বছর পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। সিরাকিউজ ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক প্যাট্রিক পেনফিল্ড, নিউজউইকের সাথে একটি কথোপকথনে উল্লেখ করেছেন যে প্রতিদিন বন্দরটি নিষ্ক্রিয় থাকলে $৯ মিলিয়ন পর্যন্ত ক্ষতি হয়।
হাইওয়ে ব্রিজ ধ্বংসের ফলে বাল্টিমোর এবং আশেপাশের এলাকায় গুরুতর যানজটের সৃষ্টি হয় - এটি একটি ব্যস্ত চার লেনের মহাসড়ক যা বছরে ১১.৫ মিলিয়ন যানবাহন চলাচল করে। সেতু ভেঙে যাওয়ায় নদীর উভয় তীরে রসদ পরিবহন বিঘ্নিত হচ্ছে, যা কাটিয়ে উঠার জন্য নতুন রাস্তার প্রয়োজন।
জাহাজের বড় ধরণের যান্ত্রিক গোলযোগ দেখা গিয়েছিল। জাহাজের ক্রুরা কোন মতেই জাহাজের গতিরোধ করতে পারেনি। একটা আধুনিক প্রযুক্তি সমৃদ্ধ জাহাজ এভাবে ভুলভাল পরিচালিত হবে সেটা অবিশ্বাস্য!!
অনেক ধন্যবাদ আপনার চমৎকার মন্তব্যের জন্য।
৩| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৪
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ভারতীয় পন্য বয়কট আসলে নাটক। মূল সমস্যা ভারতের প্রতি বিদ্বেষ ও হিংসা।
০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৫৮
শেরজা তপন বলেছেন: এর পেছনে কিছু ভারত বিদ্বেষ অবশ্যই কাজ করে। আসলে ভারতের সব কর্মকাণ্ড সমর্থন জানানোর উপায়ও নেই- বাংলাদেশের জনগনের বড় একটা অংশ ভারত বিদ্বেষী, আর সেটা ভারতের নিজের দোষে।
৪| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১৯
রাজীব নুর বলেছেন: জল্লাদ শাহজাহান ছাড়া পেয়েছে। কিন্তু বহু শাহজান কারাগারে নেই। তারা ঘুরে বেড়াচ্ছে। ছাত্রলীগও কিন্তু জল্লাদ। দেখেছেন তো তারা বিশ্বজিত কে কিভাবে দিনে দুপুরে কুপিয়ে মেরেছে সকলের সামনে।
ভারতীয় জিনিস কোণ দুঃখে বর্জন করবো?
আমাদের জিনিসপত্রের চেয়ে ভারতীয় জিনিসপত্রের মান ভালো।
০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:০২
শেরজা তপন বলেছেন: ভারতের জিনিসপত্রের মান ভাল কিনা সেটা বলব না তবে আমাদের সিংহ ভাগ ব্যাবসায়ী ভয়ঙ্কর রকম অসভ্য ও হারামী। এরা সুযোগ পেলে সব মানুষকে নিঃস্ব কাঙ্গাল করে দেবে দুই দিনে।
মানে একটু খারাপ হলেও আমাদের পণ্য আমাদের প্রমোট করা উচিৎ কিন্তু একটু সুযোগ দিলেই এদেশের ব্যাবসায়ীরা গায়ের চামড়া তুলে নিবে।
৫| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৪০
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
একটি ১০০% ভারতীয় নাবিকের জাহাজের ধাক্কায় যুক্তরাষ্ট্রের বাল্টিমোরে বিশাল এক ব্রিজ মুহুর্তে ধ্বসে পড়ল।
এমন ঘটনা বাংলাদেশে ঘটলে তারা শুধু বাংলাদেশ না পৃথিবী উল্টায় ফেলা হইত।
এত বড় বড় জাহাজের চলাচলের রাস্তায় বন্দরের প্রবেশ মুখে এত উঁচু ব্রিজ খুবই রিস্কি মনে হয়। এজন্য বাংলাদেশ এই ভুলটা করে নাই। বাংলাদেশ করেছে টানেল। আমেরিকার অন্যান্য বন্দরে ও দেখলাম হিউস্টনেও দেখলাম বন্দরের প্রবেশ মুখে উঁচু ব্রিজ।
ভারতীয় নাবিকরা আনাড়ি ছিল নিশ্চিত। এদের শাস্তি হওয়া উচিত।
জাহাজের সব পাওয়ার বন্ধ হয়ে গেছে, কিন্তু অক্সিলারি একাধিক প্রোপেলার সহ ইঞ্জিন ছিল। জাহাজের সামনেও একটা ছোট ইঞ্জিন থাকে স্টিয়ারিং করার জন্য। এছাড়া অতিরিক্ত একাধিক জেনারেটর তো ছিল, একটিও কি স্টার্ট দেওয়ার চেষ্টা করল না।
আচ্ছা সব বাদ দিলাম ম্যানুয়ালি জাহাজের নোঙ্গর টা কি ফেলা যেত না। এই ভারতীয় সব নাবিকদের কঠিন শাস্তি হওয়া উচিত।
আমেরিকার বন্দরের লোকজন যেন সব আনাড়ি।
১৫ ১৬ মিনিট হাতে থাকার পরও একটা ট্যাগ বোট দিয়ে জাহাজটি থামানোর ব্যবস্থা করল না।
০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:০৬
শেরজা তপন বলেছেন: ভারতীয় মিডিয়াতো ওদের নাবিকদের হিরো বানিয়ে দিয়েছে। দেখবেন কিছুদিনের মধ্যেই ' বাল্টিমোর ব্রিজ কা হিরো' নামে সিনেমা বানিয়ে ফেলবে
আমি শুনেছি, এমার্জেন্সি কল পাবার পর ২ থেকে তিন মিনিট সময় পেয়েছে। এর মধ্যে ব্রিজের উপর দিয়ে সব যান চলাচল বন্ধ করার চেষ্টা করেছে, না হলে ম্যাসাকার হয়ে যেত!
বাকি সব বিষয়ে আমি কম জানি। আমাদের ব্লগার আফলাতুন ( দুঃখিত সঠিক নামটা মনে পড়ছে না) এ বিষয়ে বেশ অভিজ্ঞ তিনি হয়তো ভাল বলতে পারবে।
৬| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৫৮
কামাল১৮ বলেছেন: ধারনা করা হয় রাশিয়ার হ্যাকাররা ঘটিয়েছে এই ঘটনা।প্রতিশোধ বলতে পারেন।
০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:০৭
শেরজা তপন বলেছেন: কে জানে হতে পারে এমন কিছু একটা- বিষয়টা কিন্তু ভয়াবহ!!
৭| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:০৮
কলাবাগান১ বলেছেন: মানুষের চলাচলে তেমন এফেক্ট করে নাই বিধায় কম রিয়্যাকশান!!!! এখানে দুইটা টানেল আছে এই নদী পার হওয়ার জন্য। টানেলে যেহেতু ক্যামিক্যাল ও অন্যান্য 'ডেন্জারাস' পন্য চলাচলে করা ব্যান, এই ব্রিজ ছিল সেই সমস্ত পন্যবাহী ট্রাকের চলাচল বেশী...ভেংগে পড়ার আগের সপ্তাহেই মেয়েকে বাল্টিমোর এয়ারপোর্ট নামিয়ে দেওয়ার সময় এই ব্রিজ এর উপর দিয়েই গিয়েছিলাম। এখন গেলে টানেল দিয়ে যাব....
০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:০৮
শেরজা তপন বলেছেন: এ বিষয়গুলো জানা ছিল না। আপনার তথ্যবহুল মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ।
এখন থেকে টানেল দিয়েই চলাফেরা কইরেন
৮| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৫৭
কামাল১৮ বলেছেন: এর থেকে ভয়াবহ ঘটনা ঘটেছে রাশিয়ায়।তারা রাশিয়ার হাতে বন্দী।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১২
শেরজা তপন বলেছেন: কাদের কথা বলছেন -কারা রাশিয়ার হাতে বন্দি?
৯| ০৩ রা এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৬:৪৯
কাছের-মানুষ বলেছেন: খবরগুলো গুরুত্বপূর্ণ। জাহাজের ধাক্কায় ব্রিজ ভাঙ্গার ঘটনাটি অমার্জনীয় অপরাধ। এর যথাযথ ইনভেস্টিগেশন করে দায়ীদের শাস্তি দিতে হবে এবং ব্রিজের ক্ষতিপূরণ আদায় করা ফরজ হয়ে দাড়িয়েছে!
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১৫
শেরজা তপন বলেছেন: ঠিক বলেছেন- ভীষন সিরিয়াস একটা ব্যাপার! রাশিয়ার কনসার্ট হলে গোলাগুলির ঘটনার মত এই ঘটনাটাও খুব সহজে চাপা পড়ে গেলে!! কিন্তু এমন তো হবার কথা নয়।
এত শক্তিশালী কাঠামোর বড় একটা ব্রিজের এমন একটা পয়েন্টে আঘাত হয়েছে ঠিক টুইন টাওয়ারের মত যে মুহুর্তে পুরো সেতুটা ধ্বসে গেল!!! ভাবাই যায় না ...
১০| ০৩ রা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:০৯
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: এ খবড়গুলো শুধু না অনেক খরড়ই ব্লগে আসেনা কারণ অনেকেই এখন লিখতে চায়না।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১৭
শেরজা তপন বলেছেন: ব্লগাররা যে এখন কি খবর নিয়ে ব্যস্ত থাকেন সেটা মহান ঈশ্বরই ভাল জানেন। তারা মহা গুরুত্বপূর্ন খবর সব পাশ কাটিয়ে যাচ্ছেন ইদানিং
১১| ০৩ রা এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:০৫
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: একটা জাহাজ তালগোল হারিয়ে একটি ব্রিজকে গুড়িয়ে দিল !!! কেন যেন এটা আমার বিশ্বাস হয় না। আমার কাছে কেন যেন মনে হয় যে এর পিছনে অন্য কোন কারণ আছে !!! এই খবর আমি ফেবুর মাধ্যমেই জেনেছিলাম। পুরাতন ব্লগারদের মধ্যে অনেকে ফেবুতে খুবই ভালো লিখে---।
জল্লাদ শাহজাহানের কথায় জেলখানায় সে ভালো ছিল-- বাংলাদেশের কনটেস্কে সমাজের কিছু মানুষের মধ্যে কুটিলতা, জটিলতা এবং প্রতারণা করার অভ্যাস আছে। আর ক্ষেত্র বিশেষে তা অতি ভয়ংকর। এটা আসলে এদেশের কিছু মানুষের খাসিলত বলা যায়---
আমার কাছে মনে হয় যে নিজের দেশে যদি পন্য উৎপাদন বাড়ে, বিক্রি বাড়ে সমস্যা নেই তো। তবে এখন দাম নাগালের মধ্যে থাকা আর কোয়ালিটি ঠিক রাখা উচিত। তবে সব ক্ষেত্রে ভারতের পন্য বর্জনের বিরোধিতা করা যাবে না।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২২
শেরজা তপন বলেছেন: এত চরম দ্রুততার সাথে কিভাবে সম্ভব? আমেরিকা যেন তাদের দুর্বলতা ঢাকার জন্য কম ক্যাজুয়ালটি হয়েছে বলে হিরোইজম করে পুরো ঘটনাটা অন্যদিকে মোড় দিয়ে ধামাচাপা দিতে চাইছে!!
পুরাতন ব্লগারেরা অনেকেই লেখালেখির জগতে বেশ প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছেন- তারা আর ব্লগের নাম-ই মুখে আনতে চান না
শাহজাহানের কথা ঠিক বলেছেন আপু।
আমাদের দেশের বড় অংশের ব্যাবসায়ী নামধারী মানুষেরা আসলে লোভী নিষ্ঠুর অমানুষ! এরা সুযোগ পেলে নিজের সন্তানকে বেশী দামে বিক্রি করে দিবে। লাভের জন্য হেন কাজ নেই যা করতে পারে না।
১২| ০৩ রা এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:১২
শায়মা বলেছেন: জাহাজের ধাক্কায় ব্রীজ ভেঙ্গে পড়ার দৃশ্য দেখে সত্যি অবাক হয়েছি। আমি ভেবেছিলাম এমন সব মজবুত ব্রীজ কোনো আঘাতেই ভাঙ্গা সম্ভব না।
জল্লাদ শাহজাহান ছাড়া পেয়ে কোন এলাকায় থাকে ভাইয়া? হাজার হোক জল্লাদ মানুষ জেনে রাখা ভালো।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৩
শেরজা তপন বলেছেন: জল্লাদ শাহজাহান মনে হয় আপনার এলাকাতেই ঘোরাফিরা করছে- আপনি কোন এলাকায় থাকেন তাই আগে বলেন?
ব্রিজের ব্যাপারটা সবার কাছেই অবিশ্বাস্য মনে হয়েছে।
১৩| ০৩ রা এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে আমার মন্তব্যের উত্তর দেওয়ার জন্য।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৪
শেরজা তপন বলেছেন: ফের মন্তব্যে আসার জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ।
শুনলাম আপনার নাকি 'মন্তব্য রহিত করা হয়েছে?'
১৪| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:০৩
করুণাধারা বলেছেন: ভারতীয়দের কদর দেখি সবখানেই আছে। বাংলাদেশে এমন ঘটনা ঘটলেও তাদের বীরের মর্যাদা দেওয়া হতো!!!
এই জল্লাদের শেষ জীবন কিভাবে কাটবে জানিনা। youtube এর একটা ভিডিওতে দেখলাম, সে ২০ বছরের একটা মেয়েকে বিয়ে করছিল। মেয়েটা তাকে ছেড়ে চলে গেছে দেখে সে এখন আদালতে ঘুরছে মেয়েকে ফিরিয়ে আনার জন্য।
এমন কি হতে পারে না, একদিন সে মেয়েটাকে ফাঁসি দিয়ে দিল! এত বছরের অভ্যাস বলে কথা। হয়তো এই জন্যই মেয়েটা ছেড়ে গেছে।
ভারতীয় পণ্য নিয়ে কিছু বলার নেই। দশ টাকার চিপস কিনছি না, কিন্তু লক্ষ লক্ষ টাকার অন্য জিনিস কিনছি।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৩১
শেরজা তপন বলেছেন: তারা সবসময়ই সবক্ষেত্রেই বীর, বীরের দেশ, বীরের জাতি; বীরগর্ভা ভারত মাতা!
তারা যেকোন কাজ করলেই ১০ খানা সিনেমার কনটেন্ট আপনা আপনি তৈরি হয়ে যায়
এই লোকের খাইচলত সুবিধার না। জেল থেকে বের হবার পরে হাতে বেশ টাকা পয়সা ছিল। শুধু ওই মেয়েটার পেছনেই লাখ দশেক টাকা উড়িয়েছে। প্রতারনা হয়েছে তাঁর সাথে এটা ঠিক। আমি তাঁর কথাগুলো দিয়েছি এজন্য যে, এটাই আসলে এখনকার সত্যিকারে বাংলাদেশের চরিত্র বলে।
আমি আধা কেজি হিমালয়ান পিঙ্ক সল্ট কিনেছিলাম ৬৫০ টাকা দিয়ে। পরে দেখি ওটা ইন্ডিয়াতে কেজি ৮০ টাকা করে বিক্রি হয়।
এগুলো বাঙ্গালীরাই আমদানী করে - এদেশের লোকেরা এভাবেই গলা কাটে।
১৫| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:২৯
রানার ব্লগ বলেছেন: ভারত তার কূট চালে বাংলাদেশী বাজার দখল করছে । এটা সাধারন মানুষ মেনে নিতে পারছে না । আবার কিছু পাইক্কা ছাগল এই মেনে না নেয়া কে পুঁজি করে নিজেদের ঢোল পেটাচ্ছে । তবে এটা সত্য ভারতের দাদাগিরি অনেক সহ্য করেছি আর না । আসুন বিদেশী পণ্য বয়কট করি । স্বদেশী আন্দোলন গোড়ে তুলি । এমন করলে দেখবেন পাইক্কা গুলার গলার জোড় কমে যাবে ।
এই ব্লগেই আমি এক ব্লগারের লেখায় পাকিস্থানী পন্য আগ্রাসনের চিত্র লিংক সহ প্রকাশ করায় সেই সালুন ব্লগার আমাকে উত্তর দিলো , আলোচনা হছে ভারতীয় পণ্য আপনি পাকিস্থানী পন্য নিয়ে পড়লেন কেন ? এর সাথে সাথে উনি হুমকিও দিলেন যে সেই পত্রিকা কি বিচারে এমন তথ্য দিলো তিনি তা ইনকয়েরি করবেন । ভাবুন একবার !!!
০৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:০৭
শেরজা তপন বলেছেন: পাকি পণ্যের আগাসনে অনেকের সমস্যা নেই কেননা সেটা পাক পণ্য। ভারতের পণ্যে কিছুটা নাপাক গন্ধ আছে
তবে দেশীয় ব্যবসায়ীদের সবসময়ে চাপের মধ্যে না রাখলে তাদের দৌরাত্ম থামানো মুশকিল।
১৬| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:০৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার এলেবেলে খবরগুলো পড়ে যেমন অনেক কিছু জানলাম, তেমনি মজাও পেলাম।
জাহাজের ধাক্কায় সুবিশাল বাল্টিমোর ব্রিজ ভেঙ্গে পড়ার খবরে ধামাচাপার গন্ধ পাওয়া যায়। এর আসল উদ্দেশ্য ও কারণ হয়তো জানা যাবে আরও কয়েক বছর পর।
বিচিত্র সব পৈশাচিক অপরাধ এবং লোমহর্ষক অভিজ্ঞতার মানুষ জল্লাদ শাহজাহান ছাড়া পেয়ে মানসিকভাবে সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবন কাটাতে পারবে কিনা, সে বিষয়ে আমার যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে। পুনর্বার তার অপরাধের সাথে জড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা আছে বলে আমার মনে হয়।
ভারতীয় পণ্য বয়কট আন্দোলন কিছুুটা ধীরে হলেও দানা বাঁধছে, যদিও কিছু বার্তা দেওয়া ছাড়া এ আন্দোলন থেকে বেশি কিছু আশা করার সময় এখনও আসেনি।
২০ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৫০
শেরজা তপন বলেছেন: কেন যে আমেরিকা এই বিষয় নিয়ে একদম চেপে গেল- তা নিয়ে আমি বিস্মিত!!
শাহাজাহান মিয়া নিজেও লোক ভাল না- ঠিক বলেছেন। সে ভাল সাজার চেষ্টা করছে। বের হয়েই নাকি কুড়ি একুশ বছরের এক মেয়েকে বিয়ে করেছিল- সেই মেয়ে তাঁর বহু টাকা মেরে দিয়ে ভেগেছে।
তবে তাঁর উপলব্ধিবোধ আর কথাগুলো ঠিক।
শুধু ভারতিয় পণ্য বয়কটের আন্দোলন নয় দেশি পণ্য মুল্য বৃদ্ধির সাথে সাথে যে বয়কটের আহ্বান হচ্ছে সেগুলো ধীরে ধীরে আগাচ্ছে। অদূর ভবিষ্যতে ভোক্তারা বাজারের কিছু অংশ নিয়ন্ত্রন করবেই। এটা ভাল সাইন।
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:১৩
সোনাগাজী বলেছেন:
আমেরিকান প্রবাসীরা আশা করে ভসে আছেন যে, খবরটি আপনি দেবেন।