নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনেক সুখের গল্প হল-এবার কিছু কষ্টের কথা শুনি...
ব্লগে কেন বারবার কোরআন ও ইসলামকে টেনে আনা হয়? আর এই ধর্ম বিশ্বাসকে নিয়েই তর্ক বিতর্কে জড়িয়ে পড়ে সবাই? অন্য ধর্ম কেন ব্লগে তেমন আলোচনা হয় না? আমাদের ভারত উপমহাদেশের সর্বপ্রাচীন ধর্মের অন্যতম; হিন্দু ধর্ম। আর্য ব্রাহ্মনবাদীরা যাকে বলে 'বেদান্ত বা বৈদিক ধর্ম'। আমি এই ধর্মীয় পুস্তকগুলো সন্মন্ধে নেহায়েত কম জানি- ইদানিং কিছু জানার চেষ্টা করছি।এ বিষয়ে লেখার যোগ্যতা আমার নেই, ওই একখানা ধর্মের বাইরে কেউ আলোচনা করে না দেখে তাই এই পরিক্ষামূলক চেষ্টা। এখানে যেই নিবন্ধটা দিচ্ছি তাঁর প্রায় পুরোটাই ধার করা। গত শতাব্দীতে ভারতীয় একজন সন্ন্যাসীর দ্বারা পৃথিবীর সর্বকালের শ্রেষ্ঠ একজন বিজ্ঞানী প্রভাবিত হয়েছিলেন একথা নিশ্চিতভাবে সত্য- কিন্তু এর পরের ঘটনা যা ঘটেছিল এবং যেভাবে ঘটেছিল বলে বলা হয় সেটা কি আপনি বিশ্বাস করেন?
***
স্বামী বিবেকানন্দের সাথে সাক্ষাত নিকোলা টেসলার প্রাচ্য বিজ্ঞানের প্রতি আগ্রহকে ব্যাপকভাবে উদ্দীপিত করেছিল। স্বামী পরে ভারতে একটি বক্তৃতায় মন্তব্য করেছিলেন, "সেকালের সেরা কিছু বৈজ্ঞানিক মন আমাকে নিজেই বলেছিল যে বেদান্তের উপসংহারগুলি কতটা আশ্চর্যজনকভাবে যুক্তিযুক্ত। আমি ব্যক্তিগতভাবে তাদের একজনকে চিনি, যার খাবার খাওয়ার বা তার ল্যাব থেকে বের হওয়ার সময় নেই, কিন্তু বেদান্তের উপর আমার লেকচারে যোগ দিতে যে সময়মত উপস্থিত হবে; কারণ, তিনি যেমন বলেছেন, সেগুলো এতটাই বৈজ্ঞানিক, তারা সেই সময়ের আকাঙ্ক্ষার সাথে এবং আধুনিক বিজ্ঞান এখন যে উপসংহারে পৌঁছেছে তার সাথে ঠিক সামঞ্জস্যপূর্ণ।"
ব্রহ্মকে সংজ্ঞায়িত করা হয় একমাত্র স্ব-বিদ্যমান নৈর্ব্যক্তিক আত্মা হিসেবে; ঐশ্বরিক সারমর্ম, যেখান থেকে সব কিছু নির্গত হয়, যার দ্বারা তারা টিকে থাকে এবং যার দিকে তারা ফিরে আসে। মনে রাখবেন যে এটি নেটিভ আমেরিকান সংস্কৃতি দ্বারা বোঝার মতো মহান আত্মার ধারণার সাথে খুব মিল। ঈশ্বর হলেন সর্বোচ্চ শাসক; পরম এর সর্বোচ্চ সম্ভাব্য ধারণা, যা সমস্ত চিন্তার বাইরে। মাহাত আক্ষরিক অর্থে মহান, এবং সর্বজনীন মন বা মহাজাগতিক বুদ্ধিমত্তাকেও ব্যাখ্যা করা হয়। প্রাণ মানে শক্তি (সাধারণত জীবন শক্তি হিসাবে অনুবাদ করা হয়) এবং আকাশ মানে বস্তু (সাধারণত ইথার হিসাবে অনুবাদ করা)। ডবসন উল্লেখ করেছেন যে আকাশ এবং প্রাণের জন্য সবচেয়ে সাধারণ অনুবাদগুলি সম্পূর্ণ সঠিক নয়, তবে টেসলা তাদের প্রকৃত অর্থ বুঝতে পেরেছিল। নিকোলা টেসলা, বিদ্যুতের ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞ মহান বিজ্ঞানী, স্বামীর কাছ থেকে সাংখ্য বিশ্ববিদ্যার ব্যাখ্যা এবং হিন্দুদের দ্বারা প্রদত্ত চক্র তত্ত্বের কথা শুনে খুব মুগ্ধ হয়েছিলেন। পদার্থ ও শক্তির সাংখ্য তত্ত্ব এবং আধুনিক পদার্থবিজ্ঞানের মধ্যে সাদৃশ্য দেখে তিনি বিশেষভাবে প্রভাবিত হয়েছিলেন। স্বামী নিউইয়র্কে স্যার উইলিয়াম থম্পসন, পরে লর্ড কেলভিন এবং পশ্চিমা বিজ্ঞানের দুই নেতৃস্থানীয় প্রফেসর হেলমহোল্টজের সাথেও দেখা করেছিলেন। সারাহ বার্নহার্ড, বিখ্যাত ফরাসি অভিনেত্রী স্বামীর সাথে একটি সাক্ষাত্কার নিয়েছিলেন এবং তাঁর শিক্ষার ব্যাপক প্রশংসা করেছিলেন।
বৈদিক বিজ্ঞান এবং স্বামী বিবেকানন্দ
বেদ হল স্তোত্র, প্রার্থনা, পৌরাণিক কাহিনী, ঐতিহাসিক বিবরণ, বিজ্ঞান এবং বাস্তবতার প্রকৃতি সম্পর্কিত গবেষণামূলক রচনাগুলির একটি সংগ্রহ যা কমপক্ষে ৫০০০ বছর আগের। পদার্থের প্রকৃতি, প্রতিপদার্থ এবং পারমাণবিক গঠনের গঠন বেদে বর্ণিত হয়েছে। বেদের ভাষা সংস্কৃত নামে পরিচিত। সংস্কৃতের উৎপত্তি সম্পূর্ণরূপে বোঝা যায় না। পশ্চিমা পণ্ডিতরা পরামর্শ দেন যে এটি হিমালয় এবং সেখান থেকে দক্ষিণে ভারতে আর্য সংস্কৃতির দক্ষিণমুখী অভিবাসনের মাধ্যমে প্রবর্তিত হয়েছিল। পরমহংস যোগানন্দ এবং অন্যান্য ঐতিহাসিকরা অবশ্য এই তত্ত্বের সাথে একমত নন, উল্লেখ করেছেন যে ভারতে এই ধরনের দাবির সমর্থনে কোনো প্রমাণ নেই।
নিকোলা টেসলা প্রাকৃতিক ঘটনার বর্ণনায় প্রাচীন সংস্কৃত পরিভাষা ব্যবহার করেছেন। ১৮৯১ সালের প্রথম দিকে, টেসলা মহাবিশ্বকে শক্তিতে ভরা একটি গতি ব্যবস্থা হিসাবে বর্ণনা করেছিলেন যা যে কোনও জায়গায় ব্যবহার করা যেতে পারে। পরবর্তী কয়েক বছরে তাঁর ধারণাগুলি স্বামী বিবেকানন্দের শিক্ষা দ্বারা ব্যাপকভাবে প্রভাবিত হয়েছিল। স্বামী বিবেকানন্দ ছিলেন প্রাচ্যের যোগীদের উত্তরসূরিদের মধ্যে প্রথম যিনি বৈদিক দর্শন এবং ধর্মকে পশ্চিমে নিয়ে এসেছিলেন। স্বামীর সাথে সাক্ষাতের পর এবং বস্তুগত জগতকে পরিচালনা করে এমন প্রক্রিয়াগুলির পূর্বের দৃষ্টিভঙ্গি সম্পর্কে অব্যাহত অধ্যয়নের পর, টেসলা পদার্থের উত্স, অস্তিত্ব এবং নির্মাণকে বর্ণনা করার জন্য সংস্কৃত শব্দ আকাশ, প্রাণ এবং আলোকিত ইথারের ধারণা ব্যবহার করতে শুরু করেন। এই নিবন্ধটি বৈদিক বিজ্ঞান সম্পর্কে টেসলার বোঝার বিকাশ, এই বিষয়ে লর্ড কেলভিনের সাথে তার চিঠিপত্র আদানপ্রদান এবং পদার্থবিজ্ঞানের সর্বোচ্চ বিষয়ে বোঝার জন্য টেসলা এবং ওয়াল্টার রাসেল এবং শতাব্দীর অন্যান্য বিজ্ঞানীদের মধ্যে সম্পর্ককে চিহ্নিত করবে। ( তথ্যসুত্রঃ নিউ ইয়র্কের টেসলা মেমোরিয়াল সোসাইটি।)
***বিজ্ঞান আর আধ্যাত্বিকতা একই কয়েনের দুটি দিক, স্বামীজীর এই তত্ত্বে অনুপ্রাণিত হয়েছিলেন স্বয়ং ‘টেসলা’***
ধর্মীয় গুরু নয় স্বামী বিবেকানন্দ বিশ্বে পরিচিতি পান একজন বিজ্ঞানের প্রবক্তা এবং একজন ‘ইয়ুথ আইকন’ হিসাবে। আর তাই তো তাঁর তত্ত্বে অনুপ্রাণিত হতেন স্বয়ং নিকোলা টেসলা এবং জামশেদজি টাটার মতো ব্যক্তিত্বরা। তাঁর বক্তৃতায় সবসময় বিজ্ঞান এবং আধ্যাত্বিকতার সূত্র পাওয়া যেত। জাতপাতের রেষারেষি ছেড়ে তিনি ভরসা রাখতেন সমাজকে বিজ্ঞানের পথে নিয়ে যেতে। তাঁর মত, আমাদের উৎস ভিন্ন হতে পারে কিন্তু লক্ষ্য এক হওয়া উচিত।
সময়টা উনিশ শতকের গোড়ার দিক, তখন বিশ্বের কাছের ভারতের পরিচিত একটি ব্রিটিশ কলোনি হিসাবে। দরিদ্রতা আর দাসত্বের দেশ হিসাবেই ভারত পরিচয় পেত বাইরের দেশগুলির কাছে। এই দৃষ্টিভঙ্গি যে কোনো ভাবেই ভারতকে স্বাধীন বা অগ্রগতির দিকে নিয়ে যাবে না তা ভালো মতোই জানতেন স্বামীজী।
কিছু বছর বাদ ১৮৯৩ সালে, আমেরিকার শিকাগোয় ‘পার্লামেন্ট অফ দ্য ওয়ার্ল্ড রিলিজিওনস’ সভায় স্বামীজিকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। অনুষ্ঠানে সবাই যে যার ধর্মের জ্ঞান এবং নীতির প্রশংসা করতে শুরু করেন। কিন্তু স্বামীজী ওই পন্থা অবলম্বন করলেন না। ধর্মনীতির সঙ্গে তিনি শিকাগোবাসী তথা সারা বিশ্বকে জানালেন, যেমন প্রত্যেক নদী ভিন্ন স্রোতে বয়ে সেই সাগরে গিয়ে মেশে তেমনি আমাদের রাস্তা আলাদা হতে পারে কিন্তু লক্ষ্য এক হওয়া উচিত।
দেশাত্ববোধ আর অফুরন্ত জ্ঞানের ডেডলি কম্বিনেশন তৈরি করেছিলেন স্বামীজী। ‘Rational Thinker’ অর্থাৎ যুক্তিবাদী চিন্তাবিদের সর্বোত্তম উদাহরণ ছিলেন তিনি। তাঁর এই তত্ত্ব এবং মানসিকতায় পূর্ণ আস্থা রেখেছিলেন বিজ্ঞানের আরেক দিশারী নিকোলা টেসলা। যখন স্বামীজী টেসলার দেখা করতে যান তখন টেসলা বয়সে অনেক বড় ছিলেন তাঁর থেকে। কিন্তু বিজ্ঞানের আলোচনায় দুজনের মধ্যে কোনো অন্তর ছিল না। নিকোলা টেসলা মিউজিয়ামে সোনালী অক্ষরে লেখা, তাঁর আবিষ্কারের অধিকাংশ কনসেপ্ট Vedic আদর্শে তৈরি এমনকি সংস্কৃতের একাধিক শব্দর খোঁজও পাওয়া যায় তাঁর আবিষ্কারে।
১৮৯৫ সালে দুজনের আলাপ-আলোচনার সময় স্বামীজী টেসলাকে বলেন, ম্যাটার অ্যান্ড এনার্জি আর দ্য সেম। বিবেকানন্দের এই যুক্তির ওপর গবেষণা করা শুরু করেন টেসলা। কিন্তু দুর্ভাগ্যবসত সেই গবেষণা পুরণ করতে পারেননি তিনি। পরবর্তীকালে ওই তত্ত্বের ওপরই গবেষণা করেন আরেক বিখ্যাত বিজ্ঞানী আইনস্টাইন। গবেষণার ফলাফল হিসাবে বেরোয় বিশ্বখ্যাত সমীকরণ E=MC²।
মূলত স্বামী বিবেকানন্দ জানতেন যে ভবিষ্যতে বিজ্ঞান এবং আধ্যাত্মিকতা শত্রু হিসাবে নয় দুই পথকে একে অপরের সাথে হাত মিলিয়ে চলতে হবে। আধুনিকতার তারিখে শুধু ধর্মশাস্ত্রের পাঠ পড়ালে চলবেনা জানাতে হবে বিজ্ঞানের প্রয়োজনীয়তা আর সেটাই আজীবন প্রচার করে গেছেন স্বামী বিবেকানন্দ।~ প্রথম কলকাতা ( শুভ্রদীপ চক্রবর্তী)
০২।
***ঈশ্বর কণা ও বেদান্ত***
অনিন্দ্য মণ্ডল
ঈশ্বর কণা বা God Particle বর্তমান পদার্থবিজ্ঞানীদের কাছে বহুচর্চিত একটি বিষয় । বিষয়টির সাথে সরাসরি প্রচলিত ঈশ্বরের ধারণার কোনও মিল না থাকলেও অধ্যাত্মবাদী ঈশ্বরবিশ্বাসী , বিশেষতঃ বেদান্ত দর্শনে বিশ্বাসী মানুষ God Particle এর ধারণার মধ্যে খুঁজে পেতে পারেন ব্রহ্মাণ্ড সৃষ্টির রহস্য সম্পর্কিত ভারতীয় আধ্যাত্মিক দর্শনের তত্ত্বগত সমর্থন । আমেরিকায় বীর সন্ন্যাসী স্বামী বিবেকানন্দ যখন ভারতীয় আধ্যাত্মিক দর্শনের বিজয়পতাকা ওড়াচ্ছেন তখন তাঁর ঘনিষ্ঠ সাহচর্যে এসেছিলেন বিখ্যাত পদার্থবিজ্ঞানী টেসলা (Sir Nikola Tesla)।
টেসলার সাথে স্বামীজির আলোচনা হয় ভারতীয় আধ্যাত্মিক দর্শনের ‘আকাশ ’ ও ‘প্রাণ ’তত্ত্ব সম্পর্কে । সাংখ্য দর্শনের ব্যাখ্যা করতে গিয়ে স্বামী বিবেকানন্দ একজায়গায় বলেছিলেন , ‘‘ আমরা যাহাদিগকে জড় ও শক্তি বলি ... ইহাদের অতি সূক্ষ্ম অবস্থাকেই প্রচীন দার্শনিকগণ ‘প্রাণ’ ও ‘আকাশ’ নামে অভিহিত করিয়াছেন। .....আজকাল ‘ইথার’ বলিতে যাহা বুঝায়, ইহা কতকটা তাহারই মতো, যদিও সম্পূর্ণ এক নয়। আকাশই আদিভূত- উহা হইতেই সমুদয় স্থূল বস্তু উৎপন্ন হইয়াছে আর উহার সঙ্গে ‘প্রাণ’ নামে আর একটি বস্তু থাকে-ক্রমশ আমরা দেখিব, উহা কি। ... এই প্রাণ ও আকাশ ... নানা রূপে মিলিত হইয়া এই-সমুদয় স্থূল প্রপঞ্চ গঠন করিয়াছে, অবশেষে কল্পান্তে ঐগুলি লয়প্রাপ্ত হইয়া আকাশ ও প্রাণের অব্যক্তরূপে প্রত্যাবর্তন করে। জগতের প্রাচীনতম ধর্মগ্রন্থ ঋগ্বেদে সৃষ্টিবর্ণনাত্মক একটি সূক্ত আছে (ঋগ্বেদ, ১০। ১২৯ /নাসদীয় সূক্ত)
অর্থাৎ প্রাচীন ভারতীয় ঋষিরা ‘ আকাশ ’ বলতে একটি unified field ( ক্ষেত্র ) বুঝিয়েছেন যা সকল জড় পদার্থের উৎস । ‘ আকাশের ’উপর প্রাণ নামক আদি শক্তির ক্রিয়ায় এই বিচিত্র ব্রহ্মাণ্ডের উদ্ভব । পরবর্তীকালে নিশ্চল মহাকালের শরীরের উপর নৃত্যরতা কালীর প্রতীকী ধারণার উদ্ভবের পিছনেও সম্ভবতঃ প্রাচীন ভারতীয় দর্শনের এই আধ্যাত্মিক সৃষ্টিতত্ত্বের প্রভাব ছিল । যাইহোক , এই প্রাণ ও আকাশ অব্যক্ত অবস্থায় একীভূত , অর্থাৎ এরা স্বরূপতঃ অভিন্ন । সকল জড় পদার্থ ও শক্তির উৎস এই আকাশ ও প্রাণের স্বরূপতঃ অভিন্নতার তত্ত্বের ভিত্তিতে ভারতীয় আধ্যাত্মিকতা দাবী করে জড় জাগতিক সবকিছুই সকল পদার্থ ও শক্তিই স্বরূপতঃ অভিন্ন । এরা একেরই ভিন্ন ভিন্ন প্রকাশ ।
বিজ্ঞানী টেসলাকে স্বামীজি বলেন জাগতিক পদার্থ ও শক্তিসমূহের এই অভিন্নতার তত্ত্বটি বিজ্ঞানের সাহায্যে প্রমাণ করা যায় কিনা তা দেখতে । অবশেষে ১৯০৫ সালে অর্থাৎ স্বামীজির দেহত্যাগের তিন বছরের মাথায় বিজ্ঞানী আইনস্টাইনের আবিষ্কার প্রমাণ করে দিল এই অভিন্নতার তত্ত্বকে। পদার্থ বিজ্ঞানে যুক্ত হল একটি নতুন সমীকরণ – E=mc2 এই সমীকরণ অনুযায়ী জড় ও শক্তি পরস্পর রূপান্তরযোগ্য, অর্থাৎ জড়পদার্থ এবং শক্তি স্বরূপতঃ অভিন্ন। জড়কে শক্তিতে এবং শক্তিকে ভরযুক্ত কণা বা জড়ে রূপান্তরিত করা সম্ভব – একথা তাত্ত্বিক ভাবে পদার্থ বিজ্ঞানে প্রতিষ্ঠিত হল। আইনস্টাইন বললেন, ‘‘Matter is nothing but frozen energy.’’।
এরপর চলল শক্তিকণা ( energy packet) কিভাবে ভরযুক্ত হয়ে জড়কণায় পরিণত হয় – এ নিয়ে অনুসন্ধান। ১৯৬৪ - ৬৫ সালে বিজ্ঞানী পিটার হিগস বললেন হিগস ক্ষেত্রের (Higgs field) কথা , যে ক্ষেত্রে কোনও শক্তিকণা ( energy packet) প্রবেশ করলে সেটি বস্তুকণায় পরিণত হবে । এই হিগস ক্ষেত্র আমাদের মনে করিয়ে দেয় ভারতীয় আধ্যাত্মিক দর্শনের ‘আকাশ’ নামক সেই আদি ক্ষেত্রের (field) কথা যার উপর ‘প্রাণ’ নামক আদি শক্তির ক্রিয়ায় জড়ের উৎপত্তি । এ বিষয়ে আমরা আগেই আলোচনা করেছি । যাইহোক এই হিগস ক্ষেত্র (Higgs field) সৃষ্টির জন্যে দায়ী হল হিগস-বোসন কণা , যার পোশাকি নাম ঈশ্বরকণা (God Particle) ।
***(অসম্পুর্ন নিবন্ধ)***
এখানে উল্লেখ্যঃ
১৮৯৬ খ্রিষ্টাব্দের মে মাসে তার দ্বিতীয় ইংল্যান্ড ভ্রমণের সময় পিমলিকোতে এক গৃহে অবস্থানকালে বিবেকানন্দ দেখা পান অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের এক বিখ্যাত ভারততত্ত্ববিদ ম্যাক্স মুলারের, যিনি পাশ্চাত্যে রামকৃষ্ণের প্রথম আত্মজীবনী লেখেন। ইংল্যান্ড থেকে তিনি অন্যান্য ইউরোপীয় দেশেও ভ্রমণ করেছেন। জার্মানিতে তিনি আরেক ভারততত্ত্ববিদ পল-ডিউসেনের সঙ্গ সাক্ষাৎ করেন। তিনি দুটি একাডেমিক প্রস্তাবও পান হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাচ্য দর্শনের চেয়ার এবং কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে একই ধরনের প্রস্তাব। তিনি উভয় প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন এই বলে যে, পরিভ্রমণকারী সন্ন্যাসী হিসেবে তিনি এই ধরনের কাজে স্থিত হতে পারবেন না।
২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:০৭
শেরজা তপন বলেছেন: ডঃ এম আলী ভাই এর পোস্টে আপনার মন্তব্য পড়েছিলাম- পরে দেখলাম পোস্টও দিয়েছেন।
আপনার মন্তব্য থেকেই বলতে পারেন একরকম অনুপ্রাণিত হয়ে আমার এই পোস্ট প্রসব। আমি আসলে এই বিষয় নিয়ে ব্লগারদের আলোচনা ও যুক্তি তর্ক শুনতে চাচ্ছি। কেউ বিশদ কিছু জানতে চাইলে বা প্রশ্ন করলে আমি আটকে যাব
আমরা মানুষ সবাই মোটামুটি সবার যুক্তিতে অনড় থাকি- যার যতটুকু জ্ঞান-বুদ্ধি আছে সে সেই পরিমান দর্শনতত্ত্ব নিয়ে বিরাট জ্ঞানী ভাব ধরে ঘুরে বেড়াই।
২| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:২৬
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: সরি বেদ না, ভগবদ গীতার কিছু বৈজ্ঞানিক আলোচনার লিংক পোস্ট করেছি।
২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১৯
শেরজা তপন বলেছেন: আমার ওই লিঙ্কটা দেখা হয়নি- দেখব সময় করে।
৩| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩০
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: এই্ ব্লগের মানুষজন মনে করে বিজ্ঞান, মিরাকল, ভবিষৎবাণী ইত্যাদি বিষয়গুলো শুধু কুরআনেই আছে, কিন্তু তাদের ধারণা যে ভুল আমি শুধু তাই দেখিয়ে দিয়েছি, কোন ধর্মগ্রন্থকে শ্রেষ্ট প্রমাণ করা জন্য কিছু লিখিনি।
২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:০৯
শেরজা তপন বলেছেন: আমি এই বিষয়ে কোন যুক্তি তর্ক কিংবা আলোচনায় যেতে চাই না। কারো বা কোন গোষ্ঠীর বিশ্বাস বা অনুভুতিতে আঘাত করতে চাইনা। যেই বিষয়ে আমার নিজের জ্ঞানই অতি মাত্রায় সীমিত সেখানে উচ্চবাচ্য না করাই শ্রেয়।
৪| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৪১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
এক নজর দেখে বুঝতে পারলাম পোষ্টটিতে অনেক মুল্যবান তথ্যের সমাহার রয়েছে ।
সমাজে বিভিন্ন ধর্মাবলম্বী রয়েছেন । সমাজের উপর ধর্মের প্রভাব রয়েছে , ।
সকল ধর্মাবলম্বী নীজ নীজ ধর্মাচার ও বিশ্বাসের কথা নিয়ে আলোচনা করাটাই স্বাভাবিক ।
যতবেশী আলোচনা হবে ততবেশী জানা যাবে । আমি সকলের লেখার প্রতি শ্রদ্ধা রাখি।
পরে সময় হাতে নিয়ে আবার আসব এবং লেখাটি পাঠ করে মতামত শেয়ার করার ইচ্ছা রাখি।
শুভেচ্ছা রইল ।
২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১১
শেরজা তপন বলেছেন: আপনার পোস্ট আর কিছু মন্তব্যের কারনেই আমার আজকের এই লেখাটা। আশা করি আপনি সময় নিয়ে এসে লেখাটা পড়ে আপনার স্বভাবসুলভ মন্তব্য করবেন।
অপেক্ষায় রইলাম ...
৫| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৩১
কামাল১৮ বলেছেন: প্রমান ছাড়া আমি কোন কিছুতেই বিশ্বাস করি না।
২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:০০
শেরজা তপন বলেছেন: প্রমাণতো দেয়া হয়েছে এখানে-আইনস্টাইনের তত্ত্বে বিশ্বাস করলে বেদের এই তত্ত্ব বিশ্বাস না করে উপায় কি যদি পুরো আলোচনায় কোন ফাঁকি না থাকে?
৬| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৩৩
শায়মা বলেছেন: হায়রে সবাই একই টাইপ বিষয়ে লেখা যুদ্ধ বাঁধিয়ে দিলে দেখছি!!!
২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:০২
শেরজা তপন বলেছেন: আমি তো গৎ বাঁধা মুল ধারা থেকে বের হয়ে আসতে চাইলাম
এসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করে যুক্তি তর্কের মাধ্যমে যদি ব্লগটা একটু জমে ওঠে তো খারাপ কি?
৭| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৪৩
সেতু আমিন বলেছেন: বরবারের মত ভালো পোস্ট দিয়েছেন।
২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১২
শেরজা তপন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সেতু আমিন -ভাল থাকবেন।
তবে আপনার এ বিষয়ে বিশ্বাস অবিশ্বাসের কথা কিছু বলে গেলে ভাল হোত।
৮| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:০৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
রূপ কথা পড়তে শুনতে এবং বলতে খুবই ভালো লাগে।
২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১৪
শেরজা তপন বলেছেন: রূপকথার জগতে বাস করে তো রূপকথাই শুনবেন- মানুষ দুর্দান্ত অসম্ভব কিছু কল্পনা করতে পারেই বলেই না রূপকথার সৃষ্টি!
৯| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:১৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: একবার পড়ে গেলাম, তবে বুঝতে আরো কিছু সময় প্রয়োজন। আমার হিন্দু ছাত্র-ছাত্রীদের সাথে আমি মাঝে মধ্যে তাদের ধর্ম নিয়ে আলোচনা করি। এ বিষয়ে আলোচনা করতে তারা বেশ উত্তেজনা প্রকাশ করে। আমি অবশ্য তাদের আবেগকে অসম্মান করি না।
২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১৫
শেরজা তপন বলেছেন: আপনি এই বিষয়ে আগ্রহ রাখেন দেখে ভাল লাগল। সবাই এরকম সব ধর্মকে উদারনৈতিকভাবে নিতে পারে না। আপনার মধ্যে সে গুণ আছে। ব্রাভো।
১০| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৪১
রানার ব্লগ বলেছেন: দেখুন দেশ যেহেতু মুসলমান সংখ্যা গরিষ্ঠ তাই আলোচনা সেই কোরান হাদিস নিয়েই হয়। আপনি যদি কখনো সুজুগ করতে পারেন ভারতের ব্লগ বা ভ্লগে যেয়ে দেখবেন ওখানে দেব দেবীদের মা মাসি এক করে ফেলে।
২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১৮
শেরজা তপন বলেছেন: ভারতের ব্যাপারে আমি কিছু খোঁজ খবর রাখি। ওদের চলচ্চিত্র আর সাহিত্যে ওরা ধর্ম সমালোচনা নিয়ে অনেক বেশী উদার- কিন্তু সেই তুলনায় আমরা খুব বেশি রক্ষনশীল আর ধৈর্যহীন। তবে খুব সহজেই আমরা এবং তারা হিংস্র হয়ে পড়ি- পরমত সহিষ্ণুতা আমাদের একেবারেই নেই।
১১| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৪৬
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: প্রধান কয়েকটি ধর্ম নিয়ে আমার ব্যক্তিগত অভিমত হলো:
১: সানাতন ধর্ম হচ্ছে আদি ধর্ম
২: বৌদ্ধ ধর্ম হচ্ছে শান্তির ধর্ম (যদিও অনেকেই দ্বীমত করবেন)
৩: ইহুদী+খ্রীষ্ট ধর্ম হচ্ছে আধুনিক ধর্ম (এই দুটি ধর্মকে আমি প্রায় একই ধর্ম হিসেবে বিবেচনা করি )
৪: ইসলাম হচ্ছে নকল এবং অশ্বান্তির ধর্ম ( যদিও ইসলামের বাংলা অর্থ শান্তি, কিন্তু নামে কি আসে যায়? )
কোন ধর্ম নিয়েই আমি আশাবাদী নই, এসব ধর্মীয় বেড়াজাল থেকে বের হয়ে না আসতে পারলে মানবজাতির মুক্তি নেই বলে আমি মনে করি।
২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:২৬
শেরজা তপন বলেছেন: আমার মতে আমাদের ভারতীয় উপমাহাদেশ বা সিন্ধু নদের অববাহিকায় সর্বপ্রথম যেই ধর্ম বিকাশলাভ করে সেটা সনাতন ধর্ম বলে মেনে নিতে পারি- কিন্তু পার্সিয়ান অঞ্চল, আফ্রিকা, উত্তর আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়ার হিসেবে এটা ঠিক নয় নিশ্চিত- এখানে সবগুলোই ধারাবাহিকভাবে ভুল হবার সম্ভাবনা আছে।
১২| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৫৭
শ্রাবণধারা বলেছেন: আপনার পোস্টে ম্যাক্স মুলারের নাম দেখে আনন্দিত হলাম। উপরে ব্যবহৃত ছবিটি সম্ভবত বিবেকানন্দের শিকাগো বক্তৃতার সময়ে তোলা। ১৮৯৩ সালে শিকাগোতে অনুষ্ঠিত এই বিশ্ব ধর্ম সম্মেলনে বক্তৃতা দিয়ে বিবেকানন্দ বিখ্যাত হয়েছিলেন। বিবেকানন্দের বয়স তখন ৩০ বছর।
"আপনি কি বেদ, উপনিষদ, পুরাণ, ঋগ্বেদ এর তত্ত্ব বিশ্বাস করেন" - এর সবচেয়ে চিন্তাশীল উত্তরটা ম্যাক্স মুলার নিজেই দিয়েছেন। আমার নিজের ধর্মগ্রন্থ সম্পর্কিত বিশ্বাস-অবিশ্বাস তার এই চিন্তা দ্বারা কিছু প্রভাবিত। নিচের কথাগুলো আমি আগে অন্য একটি পোস্টে বলেছিলাম (আপনার আগে চোখে পড়ে থাকলে দুঃখিত)।
দর্শনের গুরুত্বপূর্ন গ্রন্থগুলো পড়া শেষ করে ধর্মগ্রন্থ পড়ার দিকে মনোযোগ দিয়েছিলাম। দর্শনশাস্ত্র পাঠে প্রবল প্রভাবিত হয়েছিলাম ইমানুয়েল কান্টের "Critique of Pure Reason" পড়ে। তো কান্টের ক্রিটিকের পাঠক ধর্মগ্রন্থ পড়তে গিয়ে বেশ বিপদে পড়লাম। উপনিষদ এবং ধম্মপদ পর্যন্ত মোটামুটি বুঝলাম। সমস্যা বাধলো বেদ পড়তে গিয়ে। অতিপ্রাকৃত সব কথা বার্তা, দেব-দেবী বন্দনা, যজ্ঞ করা - মাথায় কিছুই ঢুকলো না। অন্য ধর্মগ্রন্থগুলো পড়তে গিয়েও একই অবস্থা। এই না বুঝতে পারার অজ্ঞতার ভার মনের মধ্যে বহুবছর ধরে ছিলো।
অনেক পরে "Max Müller" সম্পর্কে জানতে গিয়ে এই অজ্ঞতার ভার কিছুটা কাটলো। ম্যাক্স মূলার বিখ্যাত প্রাচ্যবিদ এবং সংস্কৃত ও বহুভাষাবিদ পণ্ডিত। তিনি বেদ, উপনিষদ, ধম্মপদ থেকে শুরু করে বহু প্রাচ্য গ্রন্থ অনুবাদ ও সম্পাদনা করেছেন। ম্যাক্স মূলার বললেন যে, "সভ্যতার ইতিহাসে মানুষের চিন্তার শৈশবদশা প্রকাশিত হয়েছে বেদে। আর এই চিন্তার ইতিহাস প্রাপ্তবয়স্ক হয়েছে কান্টের Critique of Pure Reason এ এসে"। বুঝলাম এই তত্ত্ব অধিকাংশ ধর্মগ্রন্থের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। ধর্মগ্রন্থের জ্ঞানের ভিতরে রয়েছে সভ্যতার শৈশবকাল। তাই তার ভাষা শামানের ( Shamans) অতিপ্রাকৃত ভাষা। তার বর্ণনা তার গল্প আধ্যাত্মিক, আধিদৈবিক, আধিভৌতিকতা নির্ভর।
দর্শন বা বিজ্ঞানের ভাষার সাথে ধর্মগ্রন্থের ভাষা সম্পুর্ণ ভিন্ন। তাই এই দুটোকে কখনো আর মিলিয়ে দেখার অপচেষ্টা করিনি!
২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:২৯
শেরজা তপন বলেছেন: ছবির ব্যাপারে আপনার কথা ঠিক। আমি ক্যাপশান দিতে ভুলে গেছি।
আপনার চমৎকার মন্তব্যে উত্তরে কি বলব তাই ভেবে পাচ্ছি না। আসলে এই সকল ধর্ম গ্রন্থের ব্যাপারে আমার দখল কম থাকায় বিস্তারিত আলোচনায় সঙ্কোচ বোধ করছি।
আমি সবার কথা শুনে কিছু জানতে চাচ্ছি।
১৩| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:১১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: বিশেষ কারণে ব্লগে সময় তেমন দিতে পারছি না। কয়েকটা কমেন্টেরও জবাব দিই নি এখনো, তার মধ্যেই নতুন আরেক পোস্ট আজ দিয়ে ফেলেছি
এ পোস্ট পড়া শুরু করেছি। কোন পর্যন্ত পড়েছি তা ভুলে গেছি
আস্তিকগণ সমস্ত ঐশী গ্রন্থ বিশ্বাস করেন। ঐশী গ্রন্থগুলোর বাণী আল্লাহর বাণী বলে বিশ্বাস করায় তাতে অনেক বাণীই কমন থাকবে। কোরানে বিজ্ঞানের কথা থাকলে, তাওরাত, যুবর ইত্যাদিতেও থাকা সম্ভব। এজন্য বাইবেল বা অন্যান্য গ্রন্থ থেকে কোরান নকল করা হয়েছে, এগুলো কোনো বুদ্ধিদীপ্ত কথা মনে হয় না।
যাই হোক, আপনার এ কথাটা ভালো লাগছে - সবাই নিজ নিজ যুক্তিতে অনড়। আসলেই তাই, যেখানে যুক্তি দিয়েই জয়-পরাজয় নির্ণয় করা হয়, সেই জয়-পরাজয় আসলে সাময়িক। কারণ, আপনি হয়ত আমার যুক্তির কাছে দাঁড়াতেই পারলেন না, আমি জিতে গেলাম। কিন্তু আমি অন্য এক যুক্তিবাগীশের সামনে দাঁড়াতেই পারলাম না, গো-হারা হেরে গেলাম। তাহলে আসলে জিতলো কে?
ভালো যুক্তি দিয়ে কথা বলতে পারেন, বা তুলনামূলক ধর্মতত্ত্বে ভালো জ্ঞান রাখেন, এমন কোনো ব্লগার ব্লগে নেই। কাজেই, ব্লগর ব্লগর ব্লগর ব্লগর অযথাই সময় হরণ
শুভ ঘুমাহ্ন
২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩২
শেরজা তপন বলেছেন: আপনার পোস্ট দেখেছি- ব্যাস্ততার জন্য মন্তব্য করা হয়নি।
ঠিক বলেছেন এই তর্কের কোন শেষ নেই- চলতেই থাকবে আর আমরা জানতেই থাকব।
তবুও চলুক ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা
তেমন ব্লগার হয়তো দৃশ্যমান নেই- কিন্তু ব্লগে অনেক ছুপা রূস্তম আছেন চিপায় চুপায় লুকিয়ে, দেখবেন ঠিক-ঠাক চলে আসবেন
১৪| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৭:১৭
অগ্নিবেশ বলেছেন:
‘সবই ব্যাদে আছে’ মেঘনাদ সাহা
আবিস্কার হওয়ার পরে সব ধার্মিকরাই কয় ব্যাদে আছে, কোরানে আছে, তারা কিন্তু কোরান ব্যাদ পড়িয়া কি কেউ কিছু বানাইতে পারছে?
২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৭
শেরজা তপন বলেছেন: ধার্মিকেরা ধর্মকথা পড়িয়া জ্ঞানী হন বিজ্ঞানী নন- তাহারা তখন তক্কে তক্কে থাকেন, কিছু একটা আবিস্কার হইলেও খপ করিয়া ধরিবেন; এই ব্যাটা তুই এই তত্ত্ব পাইলি কই? বিজ্ঞানীরা বড় ধুরন্ধর, তাহারা কোনমতেই স্বীকার তো করেই না- উল্টো ধর্ম যে বকোওয়াজ ও অথর্ব, অসাড় তা প্রমান করার জন্য উঠিয়া পড়িয়া লাগে।
১৫| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:০৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ৪: ইসলাম হচ্ছে নকল এবং অশ্বান্তির ধর্ম ( যদিও ইসলামের বাংলা অর্থ শান্তি, কিন্তু নামে কি আসে যায়? )
ইসলামের বাংলা হচ্ছে- আত্নসমর্পণ।
অনেকেই এটা গুলিয়ে ফেলেন। ইসলাম মানে শান্তি নয়।
আপনি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন মানে আপনি আত্নসমর্পন করে ফেললেন। তখন আপনার নিজের কোন কথা থাকবে না। কোরআন আর হাদিসের বাইরে আপনার এক চুল ও নড়ার ক্ষমতা থাকবে না
২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৮
শেরজা তপন বলেছেন: আপনি যে কোন লাইনের লোক এইটা বোঝা বড় মুশকিল ব্রো?
১৬| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:২১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
"ইসলাম" শব্দের অর্থ "আত্মসমর্পণ", বা একক স্রষ্টার নিকট নিজেকে সমর্পণ। খ্রিষ্টীয় সপ্তম শতকে আরবের ধর্মীয় ও রাজনৈতিক নেতা এবং ইসলামের নবী মুহাম্মদ এই ধর্ম প্রচার করেন। কুরআন ইসলামের মূল ধর্মগ্রন্থ। এই ধর্মে বিশ্বাসীদের মুসলমান বা মুসলিম বলা হয়।
১৭| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:২২
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: @মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন, ইসলাম শব্দের অর্থ সম্পর্কে বলি। উইকপিডিয়া কি বলে- ইসলাম এসেছে আরবি শব্দ সিলমুন থেকে যার অর্থ আত্মসমর্পণ করা। আরেকটি শব্দ সালাম থেকেও ইসলাম শব্দের উৎপত্তি যার অর্থ শান্তি। পরিপূর্ণ অর্থ দাঁড়ায় স্রষ্টার নিকট আত্মসমর্পণের মাধ্যমে শান্তি অর্জন করা।
২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৯
শেরজা তপন বলেছেন: হুম তাহলে শুধু 'শান্তি'টা বাদ গেল!!
১৮| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:০৯
ঢাবিয়ান বলেছেন: ব্লগে কেউ হিন্দু ধর্ম নিয়ে কেন লেখে না জানি না । লিখলেও সেখানে কোন বিতর্ক হবে না হবে না নিশ্চিত। কোরআনকে তীব্র অবমাননা করে রেগুলার বক্তব্য রাখা অগ্নিবেশ কি হিন্দু ধর্মকে আক্রমন করে একটা কমেন্ট করেছে ? ব্লগার অহরহকে কি একবারো এই ব্লগে দেখা গেছে ? এরা ছাড়াও মুসলিম হিসেবে পরিচয় দেয়া ব্লগার যারা নিজের বাপ দাদার ধর্মকে অবমাননা করে বক্তব্য দিয়ে মুক্তমনা সাজে তাদের কি কোনদিন দেখেছেন হিন্দু ধর্মকে আক্রমন করে বক্তব্য দিতে ? দেখবেন না। কারন এটাই আমাদের দেশের বর্তমান বাস্তবতা। ব্যক্তিগতভাবে আমি কারো ধর্মকেই আঘাত করে বক্তব্য দেয়ার পক্ষে না। যেই দেশে আমি থাকি সেখানে এটা অপরাধ হিসেবে গন্য করা হয়।
ব্লগ বিমুখ হবার অনেক কারনের মধ্যে এটা অন্যতমএকটা কারন। এই ব্লগে বাকস্বাধীনতার নামে ইসলাম ধর্ম অবমাননাকে প্রশ্রয় দেয়া হয়।
২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:০৬
শেরজা তপন বলেছেন: আমি কোন তর্কে যাব না, আমি ব্লগারদের আলোচনা শোনার জন্য এই পোস্টখানা দিয়েছি।
দেখি ইসলাম বাদে অন্য ধর্ম নিয়ে তারা কি ভিন্নমত পোষণ করেন?
১৯| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৮
ঢাবিয়ান বলেছেন: অনেক ব্লগারের ব্লগ বিমুখ হবার অনেক কারনের মধ্যে এটা অন্যতমএকটা কারন।
২০| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:০২
এক চালা টিনের ঘর বলেছেন: কেউবধর্মীয় পোস্ট দিলে সে পোস্টে ধর্মকে নম নম না করলে, কোরান বেদ গীতা এগুলোতে যা লেখা আছে তা নিয়ে বিতর্ক করলেই তার দিকে আঙুল তুলে তাদের ব্যান করার জন্য মধুকে চাপ প্রয়োগ করা ব্লগে কয়েকটি নিকের অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। গতবছর এক মৌলবাদী হিংসুক এর মাত্র ১ টি মন্তব্যে "সোনাগাজীকে কমেন্ট না করতে দেয়া উচিৎ " মডু সোনাগাজীকে দীর্ঘ সময় কমেন্ট ব্যান করে রেখেছিলেন। কেউ ইসলাম কোরান হাদীস না মানলে, ধর্মান্ধতা, সাম্প্রদায়িকতা, মোল্লাবাদ, বুয়েট মাদ্রাসা, ঢাবির বটতলা নাটক ইত্যাদির বিরুদ্ধে লিখলে, মন্তব্য করলে মৌলবাদীরা তাদের ব্যান করানোর জন্য অস্থির হয়ে উঠে। তার বক্তব্য হচ্ছে ব্লগে ধর্ম ধর্মগ্রন্থের অসংগতি নিয়ে কেউ কথা বললেই তারে ব্লগ থেকে বের করে দিতে হবে। এটা কি মুসলিম দের বাপের ব্লগ? নাকি পাকিস্তানি ব্লগ?
আর আমাদের মডু সাহেবকেও মৌলবাদী ঘরনার এই ধর্মান্ধের কথায় সিদ্ধান্ত নিতে দেখা গিয়েছে যা অত্যন্ত হতাশাজনক। সে সিদ্ধান্ত গুলোর মধ্যে মুক্তমনা ও মুক্তিযুদ্ধা ব্লগার সোনাগাজীর সেমি ব্যান অন্যতম। কেন মডু সাহেব মৌলবাদীদের কথাকে এত গুরুত্ব দেন।কোন বিশেষ কারণে নাকি ব্যক্তিগত ভালো লাগা থেকে নাকি তাদের বক্তব্য আর মডুর বক্তব্য একই?প্রকাশ্যে না হলেও ফেবুর ইনবক্সে, আড়ালে আবডালে অনেক কানাঘুষা চলছে মডু সাহেব বিএনপি ডানপন্থি ঘরনার দের প্রতি বিশেষ ভাবে দুর্বল। এজন্যই নাকি ব্যক্তি আক্রমণ ডানপন্থী/মৌলবাদী এবং বামপন্থী নাস্তিক পন্থী উভয়ে করলেও শুধু বামপন্থী মুক্তমনাদের নীতিমালায় আনা হয় জীবনেও কথিত ইসলাম পন্থী জাতীয়তাবাদী ভেক সাম্ভাব্য মৌলবাদী পন্থীদের কখনই নীতিমালায় আনা হয়নি।
২১| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৪২
বাউন্ডেলে বলেছেন: শেরজা ভাই ধর্মালোচনায় পারদর্শী-“প্রমানিত”।
সমুদ্রে কয়েক লাখ তীর ছুড়লে-“ কিছু মৎস্য কুপোকাৎ হতেই পারে।”
ধর্মগ্রন্থ বা পৌরানিক কাহিনী বা মহাকাব্য সমুহের কোটী কোটী বাক্য প্রসবে-“কিছু সত্য হতেই পারে”।
গাজী ভাইয়ের হাজারো পোষ্টের কিছু পোষ্টের - কিছু পোষ্ট “পোষ্ট” মনে হতেই হতে্ পারে।
এতে কোন বৈজ্ঞানিক সত্য প্রমানিত হয় না- বাক্য গুলো জ্যাক ভাইয়ের জন্য উৎসর্গ করা হলো।
২২| ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:২৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
উদাসী স্বপ্ন ভাই থাকলে আলোচনা জমতে পারতো।
উনি নেই।
আফসোস!!!
২৩| ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৪৪
অগ্নিবেশ বলেছেন: ঢাবিয়ান ভাই, আবারো নাকি কান্না শুরু করছেন? যান আপনার মনোরঞ্জনের জন্য হিন্দু ধর্মের অবতার কৃষ্ণকে লুইচ্চা কৃষ্ণ বললাম। আপনি খুশী হইছেন ত? ভগবান কৃষ্ণ গোপীদের স্নানের সময় তাদের বসন চুরি করে গাছের উপর থেকে গোপীদের নগ্ন শরীর দেখে মজা নিতেন। সে যদি লুইচ্চা না হয় তাইলে কে লুইচ্চা? এখন হিন্দুরা এরে বলবে লীলা। কৃষ্ণ করলে লীলা আর আমি আপনি করলে লুইচ্চামি? আফশোষ। এইবার দেখা যাক ব্লগের কোন হিন্দু ব্লগ ছাইরা যায়। সত্য বললে কেউ যদি রাগ হয়, হোক, তাতে কার কি? আপনাদের আনন্দ দেওয়ার জন্য ব্লগে মিথ্যাচার করতে পারব না, ব্লগে কমেন্ট করলে কেউ পয়সা দেয় না, মাঝে মাঝে গালি খেতে হয়। এখন আপনার কাছে আমার প্রশ্ন আমি একজন বুইড়া ব্যাটা, আমি যদি ৯ বছরের একটা বাচ্চা মেয়েকে বিয়ে করে বিছানায় তুলি, আমারে আপনি কি কইবেন? ব্লগশ্রেষ্ঠ কামেল বুইড়া কইবেন? নাকি লুইচ্চা বুড়া কইবেন? নাকি পুলিশে দিয়া পাছায় ট্রস ট্রস করে বাড়ি খাওয়াবেন?
২৪| ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৪
নতুন বলেছেন: ব্লগে কেন বারবার কোরআন ও ইসলামকে টেনে আনা হয়? আর এই ধর্ম বিশ্বাসকে নিয়েই তর্ক বিতর্কে জড়িয়ে পড়ে সবাই? অন্য ধর্ম কেন ব্লগে তেমন আলোচনা হয় না? আমাদের ভারত উপমহাদেশের সর্বপ্রাচীন ধর্মের অন্যতম; হিন্দু ধর্ম। আর্য ব্রাহ্মনবাদীরা যাকে বলে 'বেদান্ত বা বৈদিক ধর্ম'। আমি এই ধর্মীয় পুস্তকগুলো সন্মন্ধে নেহায়েত কম জানি- ইদানিং কিছু জানার চেষ্টা করছি।
ব্লগে ইসলাম/কোরানকে সৃস্টবলে বেশি পোস্ট আসে তাই বিরোধিতাও বেশি করা হয়।
ব্লগে যদি কেউ অন্য ধর্মের অলৌকিকতা/ সৃস্টত্ব নিয়ে পোস্ট করে তবে সেটার বিরুদ্ধেও যুক্তি আসবে।
আমেরিকাতে খৃস্টানেরা যেমন বাইবেলে সৃস্টি তত্ব নিয়ে প্রচারনা করে তেমনি তার বিরুদ্ধে যৌক্তিক আলোচনা দাড় করায় যারা সেটা বিশ্বাস করেনা তার।
বর্তমানে হিন্দু, খৃস্টান, বৌদ্ধ ধর্মের অনুসারীরা তাদের ধর্মের অলৌকিকতা নিয়ে কথা বলতে আসেনা।
২৫| ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৫৩
ঢাবিয়ান বলেছেন: @ অগ্নিবেশ , আফনেতো ব্লগে বলসেন যে আপনার কোন ধর্ম নাই। তার প্রমান মাঝে মাঝে দিয়েন। খালি ভগবান কৃষ্ণকে লুইচ্চা বললে হবে? এটাতো খুবই সাদামাটা একটা আক্রমন। কৃষ্ণের লীলাখেলাতো প্রবাদ প্রবচনে পরিনত হয়েছে। ধর্মহীন প্রমান করতে হলে অন্য আরো যত ভগবান ও দেব দেবী আছে ও বিশেষ করে ধর্মগ্রন্থগুলোকে আক্রমন করে বক্তব্য দিয়ে নিজেকে মুক্তমনা প্রমান করতে হবে।
২৬| ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:০৮
অগ্নিবেশ বলেছেন: ঢাবিয়ান ভাই বলেন আর কি কি করলে আপনের মন পাওয়া যাবে? শুধু তেত্রিশ কোটি দেবতার গুস্টি উদ্দার করলেই হবে? নাকি হুজুরের গা হাত পাও টিপে দেওন লাগবে?
২৭| ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:১৩
ঢাবিয়ান বলেছেন: অগ্নিবেশ দাদা, হুজুরের হাত পাও আপনি টিপবেন কেন ? আপনিতো আর কারো মুরিদ হইতে চান না। ইসলাম ধর্মকে যে কায়দায় আক্রমন করেন সেই কায়দায় তেত্রিশ কোটি দেবতার গুস্টি উদ্দার করলেই চলবে।
২৮| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:২৩
আরাফআহনাফ বলেছেন: যেই বিষয়ে আমার নিজের জ্ঞানই অতি মাত্রায় সীমিত সেখানে উচ্চবাচ্য না করাই শ্রেয়।
+++++
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:০৭
শেরজা তপন বলেছেন: আমিও এবিষয়ে কিছুই জানি না- এদিক ওদিক থেকে টুকলি করে দিয়েছি মাত্র।
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:২০
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আমি এসবে বিশ্বাস না করলেও সানতন ধর্মালবম্বীদের নিজ গ্রন্থ সমূহ নিয়ে অনেক সাইন্টেফিক, মিরাকল সমন্ধীয় আলোচনা, যুক্তি তর্ক শুনেছি এবং অনেক আর্টিক্যাল পড়েছি, ঠিক যেমন এই ব্লগে কুরআন নিয়ে আলোচনা, যুক্তি-তর্ক হয় ঠিক তার কার্বন কপি।
আমার লাস্ট পোস্টে বেদ গ্রন্থের কিছু বৈজ্ঞানীক আলোচনার লিংক পোস্ট জুড়ে দিয়েছি।