নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনেক সুখের গল্প হল-এবার কিছু কষ্টের কথা শুনি...
কি দুঃসহ কয়েকটা দিন কাটালাম আমরা- কয়দিন কাটালাম মাঝেমধ্যে তালগোল পাকিয়ে যাচ্ছে! অনলাইন দুনিয়া থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যেন আশির দশকে ফিরে গিয়েছিলাম আমরা। পার্থক্য; বিটিভির পরিবর্তে অনেকগুলো নতুন রঙ্গিন বোতলে সেই পুরনো মদ ছিল শুধু।
এ’কদিন কেমন ছিলাম আমরা?
গতকাল রাতে টিভিতে কিছু মানুষের সাক্ষাৎকার দেখলাম তারা সেদিন প্রথমবার কার্ফ্যুউ শিথিল করার জন্য শুধুমাত্র বাধ্য হয়ে ঔষধ কেনার জন্য বাড়ির বের হয়েছেন। ওদের কথা শুনে ভাবলাম ওদের সাথে আমার কেমন থাকার তুলনা করলে হবে না।
আমার বাসায় একদিনের জন্য বেড়াতে এসে সপ্তার বেশী সময় আটকে গেল কিছু আত্মীয়, অনিচ্ছায় আমাদের বেকায়দায় ফেলে দেয়া আর বদ্ধ এক পরিবেশে আটকে যাওয়া ও বাড়ি ফেরার অনিশ্চয়তা নিয়ে তাদের দুঃশ্চিন্তা ছিল অন্য রকমের।
ইন্টারনেট বন্ধ হবার দ্বীতিয়দিন সন্ধ্যের বাসায় ছাদে উঠে মুখোমুখি হলাম অন্য এক অভিজ্ঞতার; ফ্লাটের মালিকগনের আলাপচারিতায় রাজনীতির মেরুকরন, ছাত্র আন্দোলনের ভিন্ন মোড়, ভয়ঙ্কর সহিংসতা, জ্বালাও পোড়াও,সরকারের নিশ্বংস হত্যাকাণ্ড, মাথামোটা নেতাদের নির্বুদ্ধিতা, চাকুরি ব্যাবসা নিয়ে ভবিষ্যত উৎকণ্ঠার পাশাপাশি নেট না থাকায় সন্তানদের অত্যাচারে কিভাবে নিষ্পেষিত হচ্ছেন তাঁর ভয়ঙ্কর চিত্র তুলে ধরে একেকজনের সে এক করুন আর্তি দেখে আঁতকে উঠলাম! শুধু কি তাই- ঘরে ঘরে ব্রডব্যান্ড নেটওয়ার্ক থাকায় অনেকেই ডিশের লাইন কেটে দিয়ে এখন অনেক 'অনলাইন সফটওয়্যারে' টিভি দেখেন- তারা আছেন ভয়াবহ বিপাকে- পুরো যেন গুহাবাসী থাকার অবস্থা!
আর কেউ কেউ আরো ভাল সার্ভিসের আশায় ডিজিটাল ডিশ সার্ভিস প্রোভাইটারের তারবিহীন সংযোগ নিয়ে ঐ গোলমেলে অবস্থায় আছেন- তারা মিনিটে মিনিটে আত্মীয় স্বজন ইয়ার বন্ধুদের কাছে খবর নেন, বর্তমান পরিস্থিতি কি?
আর রঙ্গীন নতুন বোতলে পুরনো মদ সাজিয়ে রাখা টিভি কর্তারা ঘন্টার পর ঘন্টা একই খবর ব্রেকিং নিউজ বলে দেখিয়ে যাচ্ছেন- তাদের লজ্জা শরমের বালাই নেই, কখনো খুব দরদী হলে কোন দুঃসাহসী সাংবাদিক বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট পরে, মাথায় হেলমেট লাগিয়ে, আইনশৃংখলা বাহিনীর থেকেও বহুদুর নিরাপদ দুরুত্বে দাঁড়িয়ে, কয়েক ঘন্টা আগের সংবাদ পরিবেশন করেন। নতুন কোন খবর নেই- দিন দুনিয়া সব শান্ত বলে মনে হচ্ছে ভেবে দোকানের সব বিরিয়ানির মশলা শেষ হয়ে যায়।
বুড়োভামরা যেমন তেমন- পুলাপানের শান্ত রাখা সে এক বিশাল কর্ম। গৃহ অভ্যান্তরে বাবা মায়েরা যে পরিমান যুদ্ধ করেছেন এ কদিন তাদের সন্তানদের নিয়ে তা অকল্পনীয়!
আমাদের আড্ডার আজিজ ভাই দুইনম্বর দিন টিকতে না পেরে শেষমেষ কার্ফ্যুউ ভেঙ্গে এক দুপুরে শরনাপন্ন হলেন ডিশ ব্যাবসায়ীর দ্বারে- এখুনি তাঁর লাইন লাগবে। খবর না শুনলে তিনি মারা যাবেন। লাইন লেগেছিল পরদিন এগারটায়- তাঁর সিরিয়াল নম্বর ছিল ১০১!
এর থেকে ভয়াবহ অবস্থা যাদের প্রিপেইড গ্যাস আর বিদ্যুৎ লাইন- প্রায় সবারই লাল বাত্তি জ্বলে ট্যা ফ্যা শুরু করেছে মিটার! তারা আছে তাদের টেনশন নিয়ে- গ্যাস আর বিদ্যুৎ গেলে খাবে কি আর এই গরমে ও অন্ধকারে বাঁচবে ক্যামনে?
গ্যাস নিয়ে সে কি হুজ্জোতি! শনিবার নমঃ নমঃ করে রোববার সকাল দশটায় প্রায় সবার বিদ্যুৎ চলে গেল। অনলাইন ব্যাঙ্কিং এ কোন সুযোগ নাই-বুথ প্রায় সবগুলো বন্ধ, খোলা থাকলেও সব কার্ড কাজ করে না, না হয় টাকা নেই। সবাই দৌড়াচ্ছে বিদ্যুৎ অফিস পানে। সেই অসহনীয় রোদ আর গরমে সে কি ভীড়! বাসা থেকে বউ বাচ্চা বুড়োদের মিনিটে মিনিটে ফোন আর কতক্ষন, গরমে যে সিদ্ধ হলাম! যারা এই খবর রাখেনা তারা গুজব ছড়িয়ে ছিল যে, অমুক অমুক যায়গায় বিশাল আন্দোলন হচ্ছে- ব্যাস শুরু হয়ে গেল! চিলে কান নিয়ে গেল বলে কিছু লোক পড়ি মড়ি করে ছূটছে নিজ গৃহপানে আর কিছু লোক দৌড়াচ্ছে আন্দোলন দেখার জন্য।
আমাদের আড্ডার আশেপাশে সব মিলিয়ে তিন কিসিমের লোক থাকে; একদল উগ্র সরকার সমর্থক, একদল নিরপেক্ষ নয় কিন্তু দুই তালে চলে, আর এক পক্ষ উগ্র সরকার বিরুদ্ধ বাদী। এর মধ্যে কেউ কেউ লাঠি নিয়ে গেছেন আন্দোলনকারীদের দমন করতে কিন্তু সক্রিয় অংশগ্রহণ করেননি, তারা পেছন থেকে গাই গুই চলে এসে হাতি ঘোড়া মারার গপ্পো করেছেন।
আরেক পক্ষ ভীষন উত্তেজিত, তারা কখনো; হাসিনা পালিয়ে যাবার অতি গোপন তথ্য দিচ্ছেন কানে কানে, কখনো; খালেদা আর নাই- কিন্তু আন্দোলন দমায় রাখতে পারবে না বলে সরকার চেপে রাখতেছে। ভারতীয় সেনাবাহিনীর কয়েকটা ট্রুপ অলরেডী এয়ারপোর্টে চলে আসছে এইসব খবর রটিয়ে যাচ্ছে! সারাদেশের ইন্টারনেট বন্ধ থাকার পরেও তারা এমন অতিগোপন স্পর্শকাতর খবর কোন ফেরেশতা মারফত পাচ্ছিল সেটা একটা ভাববার বিষয় বটে।
অতি উগ্র সরকারপন্থী বলছে যে, সব মিলায় পঞ্চাশজন মানুষ মরছে কি না সন্দেহ ( ঢাকা মেডিকেল কলেজের তথ্যমতে সেখানেই লাশ গিয়েছে ৬৯ জনের আর পরে মারা গেছে সম্ভবত ১৪ জন- বাংলাদেশের আর বাদবাকি হিসাব বাদ।) আর উগ্র বিরুদ্ধবাদীর মতে, মিনিমাম পাঁচ ( আপনি কি মনে করেছেন পাঁচশত? আরে না ভাই পাঁচ হাজার!!)
আমরা কার্ফ্যুর মধ্যেও দুপুরে -রাতে রাস্তার পাশে আড্ডা দিয়েছি। কত যে, বিচিত্র ( ইদানিং পুলাপান বলে ‘আজিব’) কাহিনী দেখেছি আর গুজব শুনেছি তাঁর ইয়ত্ত্বা নেই। তাঁর কিছু কথা ভবিষ্যতের জন্য তোলা রইল।
সামহোয়্যার ইন ব্লগ এখন আর মেইনস্ট্রিম সোশ্যাল মিডিয়াতে নাই দেখে এতদিন যে কষ্ট বোধ ছিল আজ সেটা খানিকটা দূর হল সত্য। কখনো কখনো পর্দার আড়ালে থাকা ভাল- সবার নজর এড়িয়ে থাকা যায়।
২৪ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:০৫
শেরজা তপন বলেছেন: এইতো দিলেন ভ্যাজাল লাগিয়ে- ভেবেছিলাম ফেসবুক বন্ধের জন্য কারো কাছে তেমন করে এখবর পৌঁছুবে না।
যাক অনেক ধন্যবাদ, প্রিয় সহব্লগার শাইয়্যান ভাই।
২| ২৪ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:১০
রানার ব্লগ বলেছেন: যাক হাসিনাও পালান নাই খালেদাও মরেন নাই। গুজবের আর কি কি উপাত্তা থাকতে পরে ইহা জেনে রাখা জরুরি
২৪ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:১৪
শেরজা তপন বলেছেন: হাসিনা নিজেও জানে যে সে পালায় গেছে, আর খালেদা নিজেও জানে যে সে মারা গ্যাছে! বড় শক্ত গুজব ছিল কিন্তু।
ভুমিকম্পের উৎপত্তিস্থল একেবারে কেন্দ্রেই ছিল সম্ভবত।
৩| ২৪ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:১৯
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: বর্তমান ভয়ঙ্কর সময় নিয়ে রম্য লিখলেন মনে হচ্ছে
২৪ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:২৫
শেরজা তপন বলেছেন: ভাইরে জীবনটাইতো রঙ্গশালা! সবাই মিলে রঙ্গ-তামাশা করছে, আমি ভয়ঙ্কর দুঃখ কষ্টের মধ্যেও রস খোঁজার চেষ্টা করি। আমার এই অপচেষ্টা যদি আপনার মনে কষ্ট দিয়ে থাকে তাহলে আমি ক্ষমাপ্রার্থী।
৪| ২৪ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৩৩
আমি সাজিদ বলেছেন: শুভ জন্মদিন ভাই
২৪ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৩৭
শেরজা তপন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ব্রো- ভাল থাকুন নিরন্তর!
৫| ২৪ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৪৩
শায়মা বলেছেন: যাক প্রথমেই জেনে গেলাম তোমার আজ জন্মদিন ভাইয়ু।
শুভ জন্মদিন......
আর এ কদিন আমি বা আমরা কেমন ছিলাম সবাই ঠিক ঠিক আঁচ করে ফেলেছে নিশ্চয়! খুব খারাপ ছিলাম আমরা। আর ছাত্রদের মৃত্যুর খবরগুলো শোনার দিন তো পুরাই সিক হয়ে পড়েছিলাম। তবে হ্যাঁ আমি বারান্দায় ফ্লোরে বসে বসে সুফিয়া আসমা সোমাদের নিয়ে দশতলার উপর থেকে রাজপথে জীবনে প্রথম চাক্ষুষ যুদ্ধ যুদ্ধ দেখেছি। কখনও ভয়ে শিউরে উঠেছি কখনও কখনও তাদের দৌড়ানি দেখেছি, ইট পাটকেল আর্মি বিজিপি পুলিশ র্যাবের গাড়ি ট্রাম হেলিকপ্টার সবই দেখেছি। আর টিভি আমি দেখিনা কিন্তু বাধ্য হয়ে সেটাও দেখেছি। তারই মাঝে নিজেকে ভুলিয়েছি নানা রকম আজগুবি কর্মকান্ডে নিজেকে বিজি রেখে। অনেক আগে থেকেই আমি জানি দুঃখ ভোলা আনন্দময় ভূতেদের সাথে বসবাসেই জীবনের আনন্দ।
যাইহোক খুবই কষ্ট লেগেছিলো শুনে যে এই বিপদের দিনে গৃহবন্দী মানুষগুলোর নাকি ইলেক্ট্রিসিটি নেই, গ্যাস নেই এমনকি বাড়িতে টাকাও নেই হঠাৎ এই গৃহবন্দী আয়োজনে। কি অসহায় যন্ত্রনাময় দিন কেটেছে তাদের কে জানে।
ভীষন কষ্ট পেয়েছি টোল প্লাজা সেতু ভবন আর বিটিভি সেন্টারের ধ্বংসযজ্ঞ দেখে।
২৪ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৫৯
শেরজা তপন বলেছেন: তবু প্রাণ নিত্যধারা হাসে সূর্য চন্দ্র-তারা
বসন্ত নিকুঞ্জে আসে বিচিত্র রাগে
আছে দুঃখ, আছে মৃত্যু, বিরহ দহন লাগে
তবুও শান্তি, তবু আনন্দ, তবু অনন্ত জাগে
আছে দুঃখ, আছে মৃত্যু, বিরহ দহন লাগে
সুস্থ আছেন ভাল আছেন জেনে ভাল লাগল। জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত এমন থাকুন।
ভালথাকুন। অফুরান ভালবাসা ও শুভকামনা রইল।
৬| ২৪ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৫৭
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
জন্মদিনে সুভেচ্ছা।
আমারা কিছু খবর পেয়েছি কারন বাংলাদেশের কিছু স্যাটেলাইট চ্যানেল আমেরিকা থেকে দেখা যাচ্ছিল।
সাধারণ ছাত্রদের ঘাড়ে সওয়ার হয়ে বিগত কয়েকদিন ঢাকায় নারকীয় জংলি সন্ত্রাসের মধ্য দিয়ে দেশের সম্পদ ধ্বংশ করে জংলিরা প্রমাণ দিয়েছে যে সরকার পতন দাবী জানানোর মত বা রাষ্ট্র পরিচালনার বিকল্প নেতৃত্ব এখনো তৈরি করতে পারেনি।
আন্দোলনের নেতারা মনে সরকার পরিবর্তন চায়, কিন্তু প্রকাশ্যে একবারও উচ্চারন করেনি।
শুধু আসিফ নজরুল মিন মিন করে একবার বলেছিল "স্বরাষ্ট্রমন্তীর পদত্যাগ চাই" ব্যাস এতটুকুই।
জামাত-শিবির ও জংলিরা মুল নেতৃত্বে থেকেও এখন পর্যন্ত বলতে পারছে না আমরাই নেতৃত্ব দিচ্ছি।
আর যতদিন পারবে না, আর অষ্পষ্ট দাবি আর অকারন বিপুল নারকীয় সন্ত্রাসের মধ্য দিয়ে তারা বরং শেখ হাসিনার শাসনের প্রয়োজনিয়তা জনগণকে বুঝিয়ে দিয়েছে।
২৪ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:২০
শেরজা তপন বলেছেন: জন্মদিনের শুভেচ্ছার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
পুরো বিষয় নিয়ে আমার কিছু চাক্ষুষ দেখা শোনা ভাবনার বিষয়াদি পর্যালোচনা ও ব্যাখ্যা করার আছে। কিছু ব্যাপার আছে যা কোনভাবেই উন্মুক্তভাবে বলার মত নয়- বা আমার মত সাধারণ নাগরিকের বলা সম্ভব নয়।
আপনি আপনার মত করে বললেন। শুনলাম। আমি সবার বক্তব্যকে সম্মান জানাই।
৭| ২৪ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:০৪
শায়মা বলেছেন: সব সময় আমি ভালো থাকার চেষ্টা করেছি। সব সময় আমি সকল কিছু দুঃখ বেদনা হতাশা কাটিয়ে আনন্দে থাকতে চেয়েছি। তবুও এই লড়াই বা প্রতিযোগীতার কাছে মাঝে মাঝে হেরে যেতে হয়। সুস্থ্য আছি কিনা জানিনা। তবে শুভকামনার জন্য অনেক অনেক থ্যাংকস।
২৪ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:২১
শেরজা তপন বলেছেন: ভাল জাগল জেনে শুনে- ফের মন্তব্যে আসার জন্য ধন্যবাদ - ভাল থাকুন।
৮| ২৪ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:০৭
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: শুভ জন্মদিন ভাই। আগামী আগস্ট মাসের ১৭ তারিখে শায়মা আপুর জন্মদিন। ওনাকেও আগাম জন্মদিনের শুভেচ্ছা। ঐ সময় দুনিয়াতে থাকি না থাকি ঠিক নাই। হায়াত মউত আল্লাহর হাতে।
২৪ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১১:০৪
শেরজা তপন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ সুপ্রিয় ব্লগার আপনি ভাল থাকুন সুস্থ্ থাকুন- কু কথা কইয়েন না।
৯| ২৪ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:১২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: শুক্রবার দিনের বেলায় বিভিন্ন জায়গায় আগুন দেয়ার খবর শুনেছি, বিভিন্ন চ্যানেল দেখে অতটা ভয়াবহ মনে হয় নি। কিন্তু, চিত্রপট যেন ধীরে ধীরে উন্মোচিত হতে থাকলো শনিবার থেকে। বিভিন্ন জায়গায় ধ্বংসযজ্ঞের ভয়াবহ চিত্র।
কে বা কারা এই অগ্নিকাণ্ড ঘটালো, কোনোদিন সঠিক তথ্য পাওয়া যাবে বলে মনে হয় না। সরকার পক্ষ, বিরোধী পক্ষ ও নিরপেক্ষ - সবারই আলাদা মতামত বা পর্যবেক্ষণ থাকবে।
খারাপ লাগছে, সন্ত্রাসীদের ধরা নামে একচাপা সবাইকে ধরে নেয়ার ঘটনায় - যা আজ কোনো এক টিভিতে দেখাচ্ছিল। যে আগুন লাগিয়েছে, তার সাজা হোক, কিন্তু যে নিরীহ ছেলেটা নবাবপুরের রাস্তার ধারে দোকানে কাজ করছিল, কিংবা যে-ছোটো ছেলেটা রাস্তার পাশ দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিল, মায়ের চিৎকার সত্ত্বেও তাকে ধরে গাড়িতে ঢুকিয়ে দেয়া - ভেবে দেখুন এদের অসহায় চেহারাগুলো।
এই ধ্বংসযজ্ঞ কারা করলো বলে আপনার মনে হয়? কারণ কী?
২৪ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১১:১৩
শেরজা তপন বলেছেন: চ্যানেলগুলোতে আসলে ঘটনার এক দশমাংশ দেখায়নি।
সাংবাদিকরা বৃহস্প্রতিবারের আক্রমনে কিছুটা ভয় পেয়েছিল সত্যি কিন্তু চ্যানেলের মালিকগুলো যখন সরকারের চাটুকার আর তোষামোদকারী হবে তখন আর তাদের উপায় কি বলুন? শুধু শনিবার রাত সাড়ে এগারটায় চ্যানেল ২৪ এ একটা টকশোতে কিছুটা সত্যভাষন হয়েছিল।
সারাদেশে এমন ধরপাকড় হচ্ছে। দুই সপ্তাহ পুলিশ ঘুষ খেতে পারেনি তাঁর উসুলটাও হচ্ছে- এদের বেশীরভাগই ছাড়া পেয়ে যাবে সম্ভবত। আমি এমন দু'পাচ দশজনকে দেখেছি।
অনেক ধন্যবাদ ভাল ভাল থাকুন। আপনার শরির এখন কেমন আছে?
১০| ২৪ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:২৮
শায়মা বলেছেন: @চুয়াত্তরভাইয়া আমার জন্মদিন মনে রাখার জন্য অনেক অনেক ভালোবাসা। তবে হায়াত মউতের কথা বলছো ? এই কয়েকদিনে যা দেখলাম তাতে হায়াত মউতের আসলেই যে কোনো ঠিক ঠিকানা নেই তা খুব ভালোই বুঝা হয়ে গেলো।
২৪ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১১:১৭
শেরজা তপন বলেছেন: আপনি আম্রেকার 'পাগলা যশুরে' জিগাইতে পারেন। তাঁর হাত যশ গননা আর হায়াত মউতের নির্ভুর উত্তর টিয়াপাখির মাধ্যমে দিয়া থাকেন।
১১| ২৪ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:০০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমরা আপনাদের মতো এতোটা অন্ধকারে ছিলাম না। অনেক খবরই এসেছে, অনেক ভিডিও দেখেছি। আর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময়ে নিজে যেহেতু এরশাদ বিরোধী আন্দোলনে ছিলাম, কাজেই অল্প-বিস্তর দেখেই বাকীটা আচ করতে পারি।
যাই হোক, আওয়ামী লীগের বিপদ এখনও কাটে নাই। দেখার বিষয়, তারা শেষ পর্যন্ত কতোদূর যায়, আর আন্দোলনকারীরা জনগনকে সাথে নিয়ে কতোদূর কি করতে পারে। শুধু বলি, বাংলাদেশের সামনে ভয়াবহ অর্থনৈতিক বিপর্যয় অপেক্ষা করছে। আপনাদের মতো ধনীদের কথা বাদ, সাধারন মানুষ সামনে কেয়ামতের আলামত দেখবে।
অল দ্য বেস্ট আর শুভ জন্মদিন।
২৪ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১১:২৩
শেরজা তপন বলেছেন: গোলাম মনে মনে করলে কিছু করার নাই- পাগলের কত সুখই তো মনে মনে থাকে। আমরা এখনো গোলাম হই নাই- ভং ধরে
আছি।
যেমন তাঁর চারপাশের চাটুকার সব আস্তিনের নীচে বিষধর সাপ নিয়ে ঘুরে বেড়ায়।
অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের কথা কইয়্যা আর ভয় ধরায় দিয়েন না- এমনিতেই ব্যাপক মাইঙ্ক্যা চিপায় আছি।
আমাকে ধনীদের কাতাদের ফেলবার জন্য আপনার কদম্বুচি পাওনা রইল।
ভাল থাকবেন- অনেক ধন্যবাদ।
* আপনি কি 'বিপুল' নামে কাউকে চিনতেন? ৯০ এর ছাত্র আন্দোলনে ছিল।
১২| ২৪ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:৪৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: বলতে গেলে লকডাউনে। তবে নিরাপদ কোয়ার্টারে ফুটবল আর টেবিল টেনিস খেলে আনন্দে সময় পার করার চেষ্টায়।
২৪ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১১:২৫
শেরজা তপন বলেছেন: তব্র তো কবি ভাই ব্যাপক দিলখোশে ছিলেন
নিদেনপক্ষে ছ/সাতখানা অগ্নিঝড়া কবিতা আশা করেছিলাম আপনার কাছ থেকে।
১৩| ২৪ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১১:৩৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের কথা কইয়্যা আর ভয় ধরায় দিয়েন না- এমনিতেই ব্যাপক মাইঙ্ক্যা চিপায় আছি। ভয় ধরাই নাই। আপনেরে রিয়্যালিটি বললাম। এইটা নিশ্চিত খবর। বিপর্যয় সামলানোর কোন প্রস্তুতি যদি নেওনের থাকে, শুরু করতে পারেন।
আপনি কি 'বিপুল' নামে কাউকে চিনতেন? ৯০ এর ছাত্র আন্দোলনে ছিল। আরো তথ্য দেন। এইটুকু দিলে কি আর বলতে পারি? হয়তো অন্য নামে চিনতাম, হয় তো চিনতাম না। বিভিন্ন দলের, বিভিন্ন হলের, বিভিন্ন ব্যাচের, বিভিন্ন ফ্যাকাল্টি-ডিপার্টমেন্টের পোলাপান ছিল। ঢাবি তো আর এইটুকু জায়গা না।
২৪ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১১:৫৫
শেরজা তপন বলেছেন: বিপুল- বেশ লম্বা ছ'ফুটের কাছাকাছি। একটু ঝুকে হাটত। একহারা গড়ন। আধা কোকড়ানো চুল, কথা বলার সময়ে কন্ঠটা ফ্যাসফ্যাসে মনে হত, ঠোটের কোনে একটু চতুর হাসি লেগে থাকত। একহাড়া গড়ন গোঁয়ার ও রাগী।
বাড়ি ফরিদপুর।
১৪| ২৪ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১১:৪২
কামাল১৮ বলেছেন: সন্ত্রাসীদের কথোপকথন সব সরকারের হাতে।সে সব দেখেই পুলিশ এগুচ্ছে।অনেককে ধরেছে আরো অনেককে ধরবে।
বিএনপি জামাত যতদিন গনতান্ত্রিক ধারায় ফিরে না আসবে ততদিন দেশে শান্তি আসবে না।
আন্দোলন সমর্থন করতে যেয়ে কিছু বিদেশে অবস্থান রত শ্রমিক পড়েছে ভিষণ সমস্যায়।দুই জনের জাবত জীবন জেল হয়েছ পঞ্চাশের অধিক হয়েছে দশ বছর করে।আরো অনেকের বিচার চলছে।এই খবরটা মর্মান্তিক।
২৪ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১১:৫৭
শেরজা তপন বলেছেন: এ দেশের শান্তি ভগবানও দেখে যেতে পারবে না বোধ হয়। বাংলাদেশের শান্তির মা বাপ সব মরে গেছে গা ভাই।
১৫| ২৫ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১২:২৮
করুণাধারা বলেছেন: শুভ জন্মদিন!!
অল্পের জন্য জানাতে দেরি করে ফেললাম!!
২৫ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ৯:৩১
শেরজা তপন বলেছেন: 'দের হুয়া তো দুরস্ত হুয়া' এসেছেন এইতো ঢের!
আপনি সব মিলিয়ে ভাল আছেন তো? এই আন্দোলন নিয়ে আপনার একটা লেখার অপেক্ষায় রইলাম ...
১৬| ২৫ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১২:৪২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: মনে পড়ে না। ৩৪ বছর আগের কথা। খুব ঘনিষ্ঠ যারা, তারা ছাড়া কারো কথা মনে নাই।
তবে, হঠাৎ হঠাৎ কারো কারো সাথে দেখা হয়ে যায়। তিন বছর আগে দেশে ঢাকা নিউমার্কেটের গেটের কাছে দাড়িয়ে লাচ্ছি খাচ্ছিলাম। হঠাৎ পেছন থেকে একজন জড়িয়ে ধরলো। নাম মনে নাই, কোন মতে চেহারায় চিনেছিলাম। ও স্প্লিন্টারে আহত হয়েছিল, আমরা কয়েকজন ঢাকা মেডিক্যালে নিয়ে গিয়েছিলাম। কতো স্মৃতি। প্রায় ঘন্টাখানেক আড্ডা দিলাম, চা-বিড়ি খাইলাম। ওর আমার নাম মনে আছে। আমি লজ্জায় ওর নাম জিজ্ঞেসও করতে পারি নাই। বড়ই বেকায়দা অবস্থায় ছিলাম।
২৫ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ৯:৪২
শেরজা তপন বলেছেন: (আমি তখন ঢাকা কলেজে অনার্স পড়ছি। আমি বরাবরই গা বাঁচিয়ে চলা মানুষ। স্বৈরাচারের মানে এখনো বুঝি না( শত সহস্র রক্তক্ষয় ও সম্পদ নষ্টের বিনিময়ে যাকে দাওয়াত দিয়ে এনে ক্ষমতার মসনদে বসাচ্ছি বা বসাতে চাচ্ছি বা বসাচ্ছি তারা কোন '...চার'(!) এই দেখে-ভেবে এক জীবন তো চলে গেল!) - জাতীয়তাবাদ নিয়ে এখনো সুস্পষ্ট ধারনা পাইনি, ধর্মটা কখনো জরুরী কখনো জঞ্জাল মনে হয়। )
আপনার মত আমারও অহরহ হয়। পুরনো কোন বন্ধুর সাথে বহুদিন পরে দেখা হলে অনেক্ষন আড্ডা দেবার পরে আরেকজনকে জিজ্ঞেস করি ওর নামটা যেন কি?
বিপুলকে নিয়ে আমার একটা ধারাবাহিক আছে। দারুণ বুদ্ধিমান ও খুব রহস্যময় যুবক ছিল। লিভার সিরোসিসে দুই যুগ আগে মারা গিয়েছে।
১৭| ২৫ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১:৪০
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: দারুণ অবজার্ভেশন! মনে হলো যেন পোস্ট'টি আমি লিখেছি।
আমাদের দেশের রাজনীতিতে গুজব একটি প্রধান রোল প্লে করে, আর সবচেয়ে হাস্যকর বিষয়টা হচ্ছে - সবার কাছেই দেখবেন অতি গোপন এবং ভেতরের খবর রয়েছে।
আপনি যদি গুজব মিশ্রিত কথাবার্তা না বলেন তাহলে আপনার কথা কেউ শুনবেই না বোরিং মনে করে।
২৫ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬
শেরজা তপন বলেছেন: হুম বুঝলাম যা বোঝার!
অনেক ধন্যবাদ সুপ্রিয় ব্লগার- ভাল থাকুন।
আপনি যদি গুজব মিশ্রিত কথাবার্তা না বলেন তাহলে আপনার কথা কেউ শুনবেই না বোরিং মনে করে।
এই কথাটা খাঁটি
১৮| ২৫ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:২০
অপু তানভীর বলেছেন: লেইট জন্মদিনের শুভেচ্ছা । আমাদের দিনও খানিকটা একই রকম গিয়েছে !
২৫ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ১১:০৭
শেরজা তপন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ। সেই কাহিনীই পড়ছি ...
১৯| ২৫ শে জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১২:১২
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: িক ভংঙ্কর দিন পার করেছে জাতি। আহা কতগুলু তরুণ প্রাণ ঝরে গেল। এই মৃত্যুর দায়ভার কার ? মানুষ যে কত আজগুবী কথা বলে গুজব ছড়ায় ভাবাই যায়না। ++++
২৬ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১২:০৩
শেরজা তপন বলেছেন: এইটুকু লেখা সেফ মনে হয়েছে- বাকি লেখার সাহসে কুলাইতে পারি নাই!
এরা শত সহস্র মানুষ হত্যার রক্তমাখা হাত নিয়ে আরামসে খায় দায় ঘুমায় গপ্পো-গুজব করে, ভালই থাকে।
২০| ২৫ শে জুলাই, ২০২৪ দুপুর ২:১৬
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: দেশের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে উদ্যেগ উৎকণ্ঠা'র মাঝে কেটেছে এই একটি সপ্তাহ। বিপরীতে ভালো হয়েছে যা তা হল, সোশ্যাল মিডিয়ার কল্যাণে নানান নিপীড়ন অত্যাচার আর আক্রমণ পাল্টা আক্রমণের ভিডিও এবং স্থিরচিত্র দেখে মস্তিস্ক উত্তেজিত হওয়া থেকে রেহাই পেয়েছে। আর আমি গুঁজব হতে একশত হাত দূরে থাকি। ফেসবুক এবং নেট বন্ধ হওয়ার আগেই যখন নিউজ ছড়ালো শেখ হাসিনা স্পেন পালিয়ে যাচ্ছেন, সেটা শুনে হাসি আটকে রাখতে পারি নাই। যৌক্তিক চিন্তার দুয়ার বন্ধ হয়ে গেলে, গুঁজব খুব প্রিয় হয়ে ওঠে।
এই সময়টা আমার মন্দ কাটে নাই, আমি নিজেকে গুটিয়ে নিয়ে "শীতনিদ্রা"য় চলে যেতে পারি। কোভিডের সময়েও আমার তাই খুব একটা খারাপ কাটে নাই।
আমার একটা ভিন্ন উপলব্ধি ছিলো নিজেকে নিয়ে, তা হল আমরা কি ভয়ানকভাবে ডিজিটাল ডিপেন্ডেন্সি'তে আক্রান্ত। এক সপ্তাহ'র মত ইন্টারনেট বিচ্ছিন্ন থাকায় মনে হচ্ছিলো যেন নিজের দেহ থেকে কিছু নাই হয়ে গেছে। তাও টেলিভিশন চ্যানেল, মোবাইল কল সার্ভিস চালু ছিলো। এই সময়ে উপলব্ধি করেছি বিশ বছরের ব্যবধানে আমাদের মানসিক জগত কি ভয়ংকরভাবে ছোট্ট ডিভাইসের স্ক্রিনে বন্দী হয়ে গেছে। আজ ডিজিটাল ডিভাইস ছাড়া নিজেদের জীবনাচার কল্পনা করতে কষ্ট হচ্ছে। অথচ মাত্র বিশ বছর আগেও কি সুন্দর মুক্ত ছিলো আমাদের জীবন-জগত পুরোটাই। এই কয়দিনের শিক্ষায় আমি নিজে ব্যক্তিগতভাবে উপলব্ধি করেছি, এই ডিজিটাল ডিপেন্ডেন্সি থেকে ধীরে ধীরে নিজেকে সরিয়ে নিয়ে এসে বই পড়া, গান শোনা, ভালো ভালো নির্বাচিত মুভি দেখা (টেলিভিশন চ্যানেল ঘুরিয়ে যদি পাওয়া যায়, তাহলে সবচাইতে ভালো) এগুলোর চর্চা আবার শুরু করতে হবে। অনেকটা "ব্যাক টু নাইনটিস"।
২৬ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১২:১১
শেরজা তপন বলেছেন: বাঃ আপনি দেখি ঋষি টাইপের মানুষ! এভাবে শীত নিদ্রায় যাওয়া তো চাট্টিখানি কথা নয়।
শেষের কথাগুলো সুন্দর- কিন্তু 'নো ওয়ে টু রিটার্ন' রে ভাই - ওয়ান ওয়ে টিকেট কেটে ফেলেছি আমরা।
ভাল থাকুন সবসময়।
২১| ২৭ শে জুলাই, ২০২৪ দুপুর ২:১১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: লেখক বলেছেন: বাঃ আপনি দেখি ঋষি টাইপের মানুষ!
হা হা হা.... নারে ভাই জীবনই মানুষকে অনেক কিছু শিক্ষা দেয় এবং শিখতে বাধ্য করে। সেই পথ ধরেই এই শীতনিদ্রা রপ্ত করতে হয়েছে। যখন মুক্ত জীবনের চেনাজানা পথগুলো বন্ধ হয়ে যায়, তখন শীতনিদ্রা সেরা পথ। প্রিয় একটা গানের কিছু কথা -
যখন সময় থমকে দাঁড়ায়
নিরাশার পাখি দু'হাত বাড়ায়
খুঁজে নিয়ে মন নির্জন কোন
কি আর করে তখন
৩১ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১১:১৪
শেরজা তপন বলেছেন: সপ্ন সপ্ন সপ্ন- সপ্ন দেখে মন ...
হাঃ হাঃ ভাল বলেছেন।
২২| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:৪৭
আরাফআহনাফ বলেছেন: শুভ জন্মদিন, শেরজা।
ভালো থাকুন - কামনা নিরন্তর।
২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:৪১
শেরজা তপন বলেছেন: আ হা হা - এ বছরেরটাই নিবো নাকি পরেরটা
অনেক ধন্যবাদ সুপ্রিয় ভ্রাতা।
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:০১
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
শুভ জন্মদিন, শেরজা ভাই।
পোস্টে সহমত।