নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনেক সুখের গল্প হল-এবার কিছু কষ্টের কথা শুনি...
*দয়া করে আমাকে কেউ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিপক্ষের লোক ভাববেন না। ব্যক্তিগতভাবে আমি একজন ক্ষুদ্র ব্যাবসায়ী। সেই হিসেবে এই অসহযোগ আন্দোলনের রূপরেখা নিয়ে আমার কিছু নিজস্ব মতামত থাকতে পারে। আসুন আমরা যার যার মতামতকে শ্রদ্ধা করি। যৌক্তিক আলোচনা ও সমালোচনায় অংশগ্রহন করি;
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জরুরি নির্দেশনাইয় আমার প্রায় পূর্ন সমর্থন আছে কিন্তু তাদের কিছু শর্তের সাথে আমি একমত নই। কোন কোন শর্তের সাথে একমত নই সেগুলো আমি তুলে ধরলাম;
১। কেউ কোন ধরণের ট্যাক্স বা খাজনা প্রদান করবেন না। ( এক সময় না এক সময় দিতেই হবে- ফাঁকি দেবার উপায় তো নেই।)
২। বিদ্যুৎ বিল, গ্যাস বিল, পানির বিলসহ কোন ধরণের বিল পরিশোধ করবেন না।
- সেই আগের দিন কি আছে; গ্যাসের বিল বছরের পর বছর বাকি রাখা যেত। বিদ্যুৎ বিল না দিলে লাইন কাটতে আসলে তাদের দাবড়ানি দেয়া যেত। এখন প্রায় সব বাসায় প্রি-পেইড সংযোগ দেয়া। টাকা শেষ হলেই গ্যাস বিদ্যুৎ বন্ধ হয়ে যাবে সয়ংক্রিয়ভাবে, তখন কি উপায় হবে?
৩। সকল ধরণের সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, অফিস আদালত ও কল কারখানা বন্ধ থাকবে। আপনারা কেউ অফিসে যাবেন না, মাস শেষে বেতন তুলবেন।
-বেসরকারি কোম্পানীর মালিকেরা কি অন্য গ্রহের? তারা কি এই আন্দোলনের সাথে সম্পৃক্ত নয়? সারা মাস কোম্পানী বন্ধ রাখলে তাদের কেন শুধু একা দায় থাকবে বেতন দেবার? আর তারা এর সংস্থান করবেই বা কোন উপায়- বাৎলে দিন? বড় কোম্পানী চালালেই তার কাছে কাড়ি কাড়ি নগদ অর্থ থাকবে এটা ভাবা ভুল।
৪। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহের কার্যক্রম বন্ধ থাকবে।
৫। প্রবাসীরা ব্যাংকিং চ্যানেলে কোন ধরণের রেমিটেন্স দেশে পাঠাবেন না।
~ এ সিদ্ধান্ত ভুল। প্রবাসীদের অন্যপ্রাণিত করা হচ্ছে হুণ্ডির মাধ্যমে রেমিটেন্স পাঠানোর জন্য। হয় তারা রেমিটেন্স পাঠাবে না হয় পাঠাবে না, যে কোন একটা সিদ্ধান্ত নেয়া উচিত ছিল। হুণ্ডি এমন একটা সিস্টেম যা শুধু অবৈধ ও অর্থনীতিকে পঙ্গু করে দেয় তা নয়- যে পরিমান টাকা আপনি আনছেন হুণ্ডির মাধ্যমে, সে পরিমান টাকা সেই দেশে যেতে হবে না হয়- না হয় খোলা বাজার থেকে কিনে বিদেশী মুদ্রা সে দেশে পাচার করতে হবে।
৬। সকল ধরণের সরকারি সভা, সেমিনার, আয়োজন বর্জন করবেন।
৭। বন্দরের কর্মীরা কাজে যোগ দিবেন না! কোন ধরণের পণ্য খালাস করবেন না।
৮। দেশের কোন কলকারখানা চলবেনা, গার্মেন্টসকর্মী ভাই বোনেরা কাজে যাবেন না!
৭ ও ৮ নম্বর শর্ত আমাদের প্রধান রপ্তানিখাত গার্মেন্টস সেক্টরকে ভয়াবহ পরিস্থিতির মুখোমুখি করবে। তারা ফ্যাক্টরি চালাতে না পারলে, আমদানি-রপ্তানি করতে না পারলে অর্ডার ও বায়ার হারাবে। ইতিমধ্যে প্রায় এক মাসের ক্ষতি হয়ে গেছে। বিদেশী বায়াররা তাদের এসব কথা পাত্তা দেবে না। বায়ারদের ব্যবসায়িক মনোভাব এইসব আন্দোলনের পক্ষে কাজ করে না। তারা ব্যবসা করতে চায়। আমরা যখন পারছি না, তখন নিশ্চিতভাবে এই সব অর্ডার অন্য কোনো দেশ নিয়ে নেবে। সব গার্মেন্টস শ্রমিকদের বসিয়ে দুই-চার মাসের বেতন দেওয়ার সক্ষমতা নেই। তারা কর্মী ছাটাই করলে কিংবা বেতন না দিলে সেই দায়িত্ব নেবে কারা?
গার্মেন্টসের সাথে ব্যাকওয়ার্ড লিঙ্কেজ যেসব কোম্পানি আছে, তারা পুরোপুরি রপ্তানিমুখী গার্মেন্টসের উপর নির্ভরশীল। এদের অনেকেরই হাতের মুঠোতে অবস্থা! তাদের কী হবে?
আমার ধারণা, আন্দোলনের প্রতি সমর্থন এবং একাত্মতাবোধ থাকলেও বাধ্য হয়ে প্রায় সব গার্মেন্টস মালিক গার্মেন্টস খুলবে এবং কর্মীরাও কিছুটা বাধ্য হয়ে, রুটি-রুজির তাগিদে, মনের বিরুদ্ধে হলেও কাজে যোগ দেবে। এটাকে আন্দোলনের বিরোধিতা ভাবলে ভুল হবে এবং কিছু উসৃঙ্খল মানুষ এই সুযোগে গার্মেন্টস ভাঙচুর করবে ও আগুন দিয়ে পরিস্থিতি ঘোলাটে করার চেষ্টা করবে।।
৯। গণপরিবহন বন্ধ থাকবে, শ্রমিকরা কেউ কাজে যাবেন না।
~আমি বুঝি না সরকার কি শুধু কৃষক শ্রমিকদের? এদের যারা কর্ম-সংস্থান তাদের জন্য নয় কেন। সব ব্যাবসায়ী ও এন্টারপ্রেইনাররা কি সরকারের লোক?
১০। জরুরি ব্যাক্তিগত লেনদেনের জন্য প্রতি সপ্তাহের রবিবারে ব্যাংকগুলো খোলা থাকবে।
~এখানে দেশের মুল চালিকাশক্তি ব্যাবসায়ীদের ইগ্নোর করা হচ্ছে- ব্যাবসায়ীরা যদি ব্যাঙ্কিং না করতে পারে তবে বেতন দিবে কিভাবে?
১১। পুলিশ সদস্যরা রুটিন ডিউটি ব্যাতিত কোন ধরণের প্রটোকল ডিউটি, রায়ট ডিউটি ও প্রটেস্ট ডিউটিতে যাবেন না। শুধু মাত্র থানা পুলিশ নিয়মিত থানার রুটিন ওয়ার্ক করবে।
১২। দেশ থেকে যেন একটি টাকাও পাচার না হয়, সকল অফশোর ট্রান্জেকশন বন্ধ থাকবে।
~যারা অনলাইন ব্যাবসা করে তাদের নিয়মিত বিভিন্ন বিজনেস প্লার্টফর্ম বা মিডিয়াকে পেমেন্ট করতে হয়, তাদের কি হবে?
১৩। বিজিবি ও নৌবাহিনী ব্যাতিত অন্যান্য বাহিনী ক্যান্টনমেন্টের বাইরে ডিউটি পালন করবে না। বিজিবি ও নৌবাহিনী ব্যারাক ও কোস্টাল এলাকায় থাকবে।
১৪। আমলারা সচিবালয়ে যাবেন না, ডিসি বা উপজেলা কর্মকর্তারা নিজ নিজ কার্যালয়ে যাবেন না।
১৫। বিলাস দ্রব্যের দোকান, শো রুম, বিপনী-বিতান, হোটেল, মোটেল, রেস্টুরেন্ট বন্ধ থাকবে।
~কি অদ্ভুত বিলাস দ্রব্য আর খাবারের হোটেল কি এক হল? হোটেল মোটেল রেস্টুরেন্ট ব্যাবসায় হল রোজকার আয়। আয় না হলে এরা এদের মুজুরী পরিশোধ করবে কিভাবে? সাধারন হোটেল খোলা না থাকলে শহরের হাজার হাজার বাইরের মানুষ,পরিবারহীন, হোস্টেল হোটেল মোটেলের লোক খাবে কোথায়?
আমার ধারণা; এ ধরনের চিন্তা মূলত তাদের মস্তিষ্ক প্রসূত, যারা ৬০/৭০ দশকের রাজনীতি করেছেন। গণতন্ত্রকে আধুনিক করতে হলে, রাজনৈতিক নতুন রূপরেখা নতুন প্রজন্মের হাতে সৃষ্টি করতে হবে। এই আন্দোলনকেও আধুনিকায়ন করতে হবে।
সরকারের হাজারো দুর্বৃত্তায়ন, দুর্নীতি এবং অসযোগিতা সত্ত্বেও দেশের অদম্য যুবসমাজ নতুন নতুন ব্যবসায়িক প্ল্যাটফর্ম দাঁড় করিয়েছে। এ দেশ এখন শুধু মেহনতি জনগণ, শ্রমিক আর কৃষকের নয়; এ দেশ সব শ্রেণী-পেশার মানুষের। সুতরাং সবার কথাই ভাবতে হবে। শুধু আবেগ দিয়ে দেশ চালানো যায় না।
এবার আপনার কথা বলুন...
* আপডেটঃ সন্ধ্যা ৬:৫৫ সিরাজগঞ্জের এনায়েতপুরে থানায় হামলা করে ১৩ জন পুলিশকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে; আমি কোনভাবেই বিশ্বাস করি না ছাত্ররা এমন নিশংস কাজ করতে পারে। ছাত্র আন্দোলনের উপর আমি কালো ছায়া দেখতে পাচ্ছি- সবাই এখন তাদের ঘাড়ে বন্দুক রেখে যার যার ফায়দা লুটছে। এক দফা আন্দোলন সফল হওয়া অসম্ভব প্রায়! এভাবে শত সহস্র মায়ের বুক খালি হবে।আপনি আমাকে ১০০ টা গালি দেন তারপরেও বলবো যেভাবেই হোক ছাত্রদের প্রধানমন্ত্রীর সাথে আলোচনার টেবিলে বসা উচিত ছিল। আমার কেন যেন মনে হচ্ছে ভয়ংকর এক গেম প্ল্যানের মাঝখানে পড়ে গেছে ছাত্ররা।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১:৩২
শেরজা তপন বলেছেন: যেই পয়েন্টগুলো আমার ঠিকঠাক মনে হয়নি সেগুলো আমি তুলে ধরেছে মাত্র। আমার যুক্তিতে অনেক ভুল ভ্রান্তি থাকতে পারে।
আমি চাচ্ছি ব্লগাররা বিতর্কে না গিয়ে যৌক্তিক আলোচনা অংশগ্রহণ করুক। আমি বিশ্বাস করি আমাদের এখানে অনেক বুদ্ধিমান ব্লগার আছেন যে এবং যারা সম্মিলিতভাবে একটা ঠিকঠাক রুপরেখা তুলে ধরতে পারবেন যেটা দেশ ও জাতির জন্য মঙ্গলজনক হবে কেউ মানবে কি মানবে না সেটা বিবেচ্য নয়।
২| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:৫৭
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আপনি হয়তো ব্লগে আক্রমণের শিকার হতে যাচ্ছেন।
দেশে দ্রুত স্বাভাবিক অবস্থায় ফেরৎ আসুক সেটাই কাম্য।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩
শেরজা তপন বলেছেন: আমি সেটা বিশ্বাস করিনা! এটা আমার দীর্ঘ ১৬ বছরের চেনা ব্লগ -দেখিনা কি হয়?
৩| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:৫৮
নয়া পাঠক বলেছেন: ব্যক্তিগতভাবে আমিও এইসব বৈষম্যের বিরুদ্ধে। কিন্তু গত মাসে ছিল কোরবানীর ঈদ, ১৫ ঈদের আগে পরে মিলিয়ে প্রায় ১৫দিনের মত কাজ বন্ধ ছিল। এ মাসের ১ তারিখ হতে আন্দোলন শুরু হল, প্রথম কয়েকদিন সমস্যা না হলেও ১০ তারিখের পরে আমার আয় রোজগার তেমন একটা নেই বললেই চলে। এর পর তো শুরু হল গজব, চলল প্রায় পুরো মাস জুড়ে। গত সপ্তাহে যদিও কয়েকদিন কর্মস্থলে গিয়েছি, কিন্তু চলমান আন্দোলনের প্রভাবে তেমন একটা বেচা-কেনা ছিল না। আমি একজন দিনমজুর হিসেবে কাজ করি, আমার কোন ব্যাংক ব্যালান্স নেই, তবুও আমি দূর্নীতি, আর স্বৈরাচারের বিপক্ষে। তবে আপনি যে পয়েন্টগুলো দিয়েছেন তা অবশ্যই যথাযথ। কিন্তু এ ছাড়া আর কিই বা করার আছে আমাদের। নিজে না খেয়ে থেকে অন্যকে খাওয়ার সুযোগ তো এতদিন দিয়ে এসেছি, এবার না হয় আর কটা দিন কষ্ট করে দেখি যদি অন্যায়, অত্যাচারের হাত থেকে একটু স্বস্তি মিলে। শান্তিতে দুটো ডাল-ভাত খেয়ে তবুও যদি বেঁচে থাকতে পারি।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১:৪৩
শেরজা তপন বলেছেন: আপনার জন্য সমব্যাথী! আপনার কথার সাথেও সহমত পোষণ করছি।
কিন্তু আমি তো একা চলি না ভাই আমার সাথে বেশ কিছু পরিবারের রুটি রুজি জড়িত- আমি কাংগাল হলে এদের অনেকেই হয়তো কথা বসবে।
দেশটাকে ঠিকঠাক পথে আনতে হলে অনেক ত্যাগ ও বিসর্জন দিতে হবে সেটাও ঠিক- কিন্তু দেশের অর্থনীতির (যারা বেসরকারি ক্ষুদ্র অতি ক্ষুদ্র মাঝারি ও বড় উদ্যোক্তা তাদের কথা বলছি) কোমর ভেঙে গেলে সেটা ঠিকঠাক করাও কিন্তু অনেক সময় ব্যাপার! কেউ কারো সাহায্য করে না একসময় সবাই সবার পথে হাঁটবে যাদের ক্ষত তারাই চিরকাল বয়ে বেড়াবে শুধু।
শুভ কামনা রইল।
৪| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:০১
রানার ব্লগ বলেছেন: আন্দোলনে শকুনের ছায়া ও তারা ছানা পোনার কিচিরমিচির শুনতে পাচ্ছি।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:২৪
শেরজা তপন বলেছেন: দু-পক্ষই মনে হচ্ছে তাদের ঘাড়ে বন্দুক থেকে ফায়দা নিচ্ছে।
৫| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:০৬
আদিত্য ০১ বলেছেন: কোন দফায় বাস্তব সম্মত না, একটা দফা বাস্তবায়ন করতে গেলে না খেয়ে মরতে হবে, আর কিছুই না
০৪ ঠা আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:২৫
শেরজা তপন বলেছেন: আপনার কথার সাথে পুরোপুরি একমত হতে পারলাম না এখানে অনেকগুলোই দফা আছে যা বাস্তবায়ন করে সরকারকে ভীষণ বেকায়দায় ফেলা সম্ভব।
৬| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:১১
শাহ আজিজ বলেছেন: অসহযোগের শর্তসমুহ পড়লাম এবং চুপ থাকার সিদ্ধান্ত নিলাম । এরা তো সরকারের হাতে আন্দোলন ভণ্ডুল করার হাতিয়ার তুলে দিল । এই কচি বালকদের দমন করতে খুব বেগ পেতে হবে না । এদের আবার ডিবি অফিসে পাঠান ।
ধন্যবাদ তপন হাইলাইট করার জন্য ।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:৩৪
শেরজা তপন বলেছেন: আমার কাছে মনে হচ্ছে ভয়ংকর এক গেম প্ল্যানের এর মধ্যে পড়ে গেছে ছেলেরা।
যেদিকেই যাবে অন্য দিক থেকে মারা পড়বে।
মোসাদ সি আই এ 'র' কেজিবি সহ বিশ্বের কুখ্যাত গোয়েন্দা সংস্থাদের কাজ করার ধরন সম্বন্ধে যাদের ধারণা আছে- তারা জানে যে সমঝোতার থেকে সমূলে বিনাশ করার জন্য এমন একটা প্ল্যান করা খুব সম্ভব(আমি আশা করছি না এমন কিছু হবে)
*আচ্ছা বলেন তো ভাই বিএনপি'র 'ফখরুলকে' কেন এরেস্ট করা হলো না?
৭| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:১৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
তবে এটা ঠিক কোটা আন্দোলনের আড়ালে সরকার বিরোধীরা সরকার পতনের জন্য প্রচুর পরিমাণে বিনিয়োগ করেছে এবং দল নিরপেক্ষ ছাত্র আন্দোলনের নামের আড়ালে মূলত তাদের লোকজনেরাই আন্দোলন করছে। সমন্বয়ক পদের নামে যে ছেলেগুলো নেতৃত্ব দিতেছে তাদের কথাবার্তা ঠিক বিএনপির কথাবার্তার মতই। মন্ত্রীদের পদত্যাগ চাওয়া তাদের কাজ না। তাদের কথাবার্তায় শুরু থেকেই মনে হয়েছে তারা রাজনৈতিক দল।
দুর্ভাগ্য সাধারণ জনগণের। এই সমস্ত আন্দোলন নামের নৈরাজ্যে দুর্ভোগ পোহাতে হয় তাদেরই। মারা যেতে হয় তাদেরই।
এটাও ঠিক যে সরকার পক্ষ এটা সুন্দরভাবে হ্যান্ডেল করতে পারেনি।
পারলে এটাকে ২০১৮ সালেই এই সব কোটা ইস্যু শেষ করে দেওয়া যতো । এবছরও প্রথমদিকে শেষ করে দেওয়া সম্ভব ছিল। কিন্তু উভয় পক্ষের বেশি বাড়াবাড়ির কারণে দেশের ও কোরআনে ক্ষতি হয়ে গেছে যেটার পূরণ হবার নয়
। মাঝখান থেকে দেশে কিছু নতুন নতুন নেতা পাওয়া যাচ্ছে ।
৮| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:১৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
কোটা আন্দোলনের সমন্বয়কারীরা কত কোটি টাকার গেম খেলছে কে জানে?
৯| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:১৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আন্দোলনটা অসহযোগ, এইটার অ কাইটা ‘সহযোগ আন্দোলন’ করলে কেমন হয়?
০৪ ঠা আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১:২৭
শেরজা তপন বলেছেন: আপনার কাছে যদি আমার কথাগুলো অযৌক্তিক মনে হয় তাহলে বলুন কোনটা কোনটা ভুল বলেছি?
গত মাসে সরকার চার দিন সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছিল আমি বাধ্য হয়েছি ফ্যাক্টরি বন্ধ রাখতে। আমার কর্মীদেরকে বলেছিলাম অন্তত একটা শুক্রবার বিনিময়ে কাজ করে দেবার জন্য তারা কেউ রাজি হয়নি- কিন্তু বেতন আমাকে ঠিকঠাক সময়ে পুরোপুরি দিতে হবে। যারা আমার ক্লাইন্ট তারা ঠিকঠাক সময় কাজ চায় দেরি হলে ফাইন করবে আমাকে সময় মত বিল দেবে না। আমি এত বড় ব্যবসায়ী নই যে দু চার মাস ফ্যাক্টরি বন্ধ রেখে কর্মচারীদের পুষতে পারবো।
দেখুন যার যার অবস্থান থেকে সে তার পরিস্থিতি বুঝতে পারছে। আমি যে পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি বা আমার মত ক্ষুদ্র অতি ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা যে অবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে এটা কিন্তু অন্য কারো অনুধাবন করা সম্ভব নয়।
কর্মীদের বাঁচাতে হলে ব্যবসা বাচাতে হবে ব্যবসায়ীদের কে বাঁচাতে হবে একজন আরেকজনের পরিপূরক!
১০| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৫
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: অসহযোগ আন্দোলোন এর অর্থ কি তা আপনি জানেন না, এটা নিশ্চই হতে পারে না। ছাত্ররা চাইছে সবাই অসহযোগিতা করে ছাত্রদের সাথে যোগ দিয়ে দ্রুত সরকারের পতন ঘটাক। আর আপনি নেমে গেছেন মানুষকে বিভ্রান্ত করতে !!!!!!!!
০৪ ঠা আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১:১৯
শেরজা তপন বলেছেন: আপনার কেন মনে হচ্ছে আমি বিভ্রান্ত করছি- আমি কি এই ওপেন প্লার্টফর্মে আমার কাছে যেটা যৌক্তিক মনে হয়েছে সেই আলোচনা করতে পারব না? এই যে সবাই বলে সাদাকে সাদা কালোকে কালো বলার মত সৎ সাহস থাকতে হবে। আমি সেটাই বলার চেষ্টা করছি- আমার বক্তব্যে যদি ভুল থাকে তাহলে আপনি আমাকে ভুল ধরিয়ে দিন আমি যৌক্তিক হলে অবশ্যই মেনে নেব। ধন্যবাদ
১১| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৭
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: ব্লগার শাহ আজিজের গিরগিটির মত একেক সময়ে একেক রুপ দেখে অবাকই হচ্ছি।
১২| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৩
বাউন্ডেলে বলেছেন: বহুদিন পর ব্লগে একটি বুদ্ধিদীপ্ত লেখা পেলাম। মোসাদ-র এর যৌথ মিশন এর চুড়ান্ত পদক্ষেপ।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১:২৮
শেরজা তপন বলেছেন: মোসাদের ব্যাপারে আপনার পয়েন্টটা আমি ঠিকঠাক বুঝি নাই ভাই
১৩| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১:১৭
আমি সাজিদ বলেছেন: বাউন্ডেলে ভাইয়ের কথা শুনলে হাসি পায়। উনি ফ্যান্টাসির মধ্যে থাকে। ১০৩ নাম্বার পাসপোর্ট নিয়ে নানা দেশের ইমিগ্রেশন পার করতে কি ঝামেলা পোহাতে হয় তা ভুক্তভোগী জানেন। মোসাদের আর খেয়ে দেয়ে কাজ নাই যে সারাদিন এইদেশে বসে গুটিবাজি করবে! ইরান আর তার প্রক্সি দেশগুলো যেকোন মুহুর্তে ইসরায়েল আক্রমণ করতে পারে, এই টেনশনেই তো মোসাদের ঘুম হারাম হওয়ার কথা!
বাই দ্যা ওয়ে, মারিয়া ও চ্যাং না ম্যাং এইসব রাশিয়া চায়নার বন্ধুরা এই পরিস্থিতিতে আপনাকে কোনও মেসেজ দিয়েছে?
শেরজা ভাই, দেশ কোন দিকে যাচ্ছে? বাইরে থেকে কিছু বোঝা যাচ্ছে না।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ২:১৭
শেরজা তপন বলেছেন: শেরজা ভাই, দেশ কোন দিকে যাচ্ছে? বাইরে থেকে কিছু বোঝা যাচ্ছে না।
~ এখানে থেকে জেনে শুনে আমি যতদূর বুঝতে পারছি দেশ এক ভয়াবহ পরিস্থিতির দিকে যাচ্ছে... আজকে চরমতম এক খুনাখুনির ঘটনা ঘটার শংকায় আছি।
১৪| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১:৩৪
সন্ধ্যা রাতের ঝিঁঝিঁ বলেছেন: আশেপাশের সবাই চিন্তিত এমাসের বেতন হবে কিনা, বেতন না হলে পরিবার চলবে কিভাবে? সবার তো আর হুন্ডিতে ও টাকা আসবেনা আর সেভিংস ও নেই। আমাদের পাশের বাসায় আজ দুইদিন ধরে চিল্লাপাল্লা, ভাংচুর শুরু হয়ে গেছে। টেবিলে খাবার না আসলে অবস্থা আরো খারাপ হবে। এবার মনে হচ্ছে প্যানডেমিক থেকে ও খারাপ সময় যাবে।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:৩৮
শেরজা তপন বলেছেন: অপেক্ষা করেন ওরা বলছে সুদিন আসছে।
কিছু ছাত্র আর্মিদের দেখলেই চিৎকার করে বলছে
'সেনাবাহিনী আমার ভাই আর্মিদের ক্ষমতায় চাই' 'এই মুহূর্তে দরকার সেনাবাহিনীর সরকার'
১৫| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১:৪৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: স্যরি টু সে, আপনি এইরকম একটা আন্দোলনের বেসিক বোঝেন বলে মনে হচ্ছে না। জানি আপনার সমস্যা হচ্ছে, কোটি কোটি মানুষের হবে। কিন্তু যেই শত শত প্রাণ চলে গেছে, তাদের, তাদের পরিবারের কথা ভাবেন। তাদের কষ্টের কাছে আপনারটা কিছুই না।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ২:১৩
শেরজা তপন বলেছেন: আপনি আমাকে যখন বেসিক বুঝি না বললেন - তারপরে আমার আর কোন কথাই থাকে না।
আমার জ্ঞান যতদূর ততদূর আমি বুঝেছি- কিছু করার নেই ভাই! কার প্রতি কতটুকু সহানুভূতি আছে কি নেই সেটা আমি জানি।
১৬| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ২:৩১
গেঁয়ো ভূত বলেছেন: অদূরদর্শী কর্মসূচি।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৩:০৭
শেরজা তপন বলেছেন: ৩:০০ দুপুর ~ইন্টারনেট টিভি থেকে শুরু করে সবকিছু বন্ধ হয়ে যাচ্ছে ধীরে ধীরে কি পরিস্থিতি হবে কে জানে¡!!!!
১৭| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ২:৪৩
বিষাদ সময় বলেছেন: ব্ঙ্গবন্ধুর অসহযোগ আন্দোলনের কপিপেস্ট আন্দোলন বা দাবীনামা এবং এই কপিপেস্ট এর অনেকগুলো কারণ আছে।
যত কথাই থাক মূল কথা তো হচ্ছে এক দফা যার অন্য অর্থ ডু অর ডাই গেম। এখানে খুব বেশি লজিক, ইথিক খুঁজে লাভ নেই।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:১৭
শেরজা তপন বলেছেন: ঠিক আছে লজিক টজিক না হয় বাদ দিলাম আপাতত। পরে ঠিকঠাক সামাল দেয়া যাবে তো?
১৮| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৩:১৬
ডার্ক ম্যান বলেছেন: শেরজা ভাই শুধু এগুলো আপনার কথা না। অনেক ব্যবসায়ীর কথা। ছাত্ররা তো আর পরিবার চালায় না।
প্রথম থেকে এই আন্দোলন নিয়ে আমার সন্দেহ ছিল। এটা একটা জিও পলিটিক্স।
রাজপথের আওয়ামী লীগকে এই প্রজন্মের অনেকে চিনে না। শেখ হাসিনা এত সহজে হাল ছাড়ার মানুষ না।
কিছু কিছু বামাতি নতুন সরকারের রূপরেখা ঘোষণা করেছেন।
একটা গাছ আপনি ১৫ বছর ধরে পরিচর্যা করছেন। সেটা এখন ফল দেওয়ার সময় হয়েছে৷ অন্য কেউ যদি সে গাছে হাত দেয়, আপনি কি তাহলে চুপ থাকবেন?
০৪ ঠা আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:২২
শেরজা তপন বলেছেন: সময় ই সব কিছু বলে দিবে।
তবে শেখ হাসিনার যে রাইতে ভালো ঘুম হচ্ছে না এটা নিশ্চিত বলে দেয়া যায়। তিনি কতটা নিশ্বংস ভয়ংকর হতে পারেন সেই দেখার অপেক্ষায় রইলাম...
১৯| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:১২
ক্ষণিকের যাত্রী বলেছেন: সমন্বয়করা আন্দোলন নেতৃত্ব দেয়ার মতো বুদ্ধিমান না। অসহযোগ আন্দোলনের মাধ্যমে বিপ্লব সম্ভব না।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:২২
শেরজা তপন বলেছেন: কাঁচা বয়সের ছেলেদের কিছু কাঁচা বুদ্ধি তো থাকবেই।
২০| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:৪৮
কামাল১৮ বলেছেন: আপনি পনেরটি বিষয় তুলে আনছেন।প্রতিটাই যৌক্তিক।কার্ফু চলছে।দেশ খাদের কিনারায়।আন্দোলনের নেতৃত্বে শিবির যা আমি প্রতম থেক বলে আসছি।এখন প্রমান হলো আমার ধারণা সঠিক।
এখন সরকারের পবন হলেও সমস্য,টিকে গেলেও সমস্যা ।আমরা আছি উভয় সংকটে।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:৪২
শেরজা তপন বলেছেন: আপনার টেনশন কি আপনি তার এই দেশে ফিরে আসবেন না। শিবির থাকবে না কেন ছাত্রদের মধ্যে ছাত্র শিবির আছে না-ছাত্রদের এক অংশ তো ছাত্রদল করে তাই না? তারা সবাই মিলেই তো আন্দোলন করছে।
২১| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:৫৬
করুণাধারা বলেছেন: অসহযোগে যা যা কর্মসূচি, সেগুলো কিন্তু সবই আমরা পালন করেছি কদিন আগেই, যখন সরকার ইন্টারনেট বন্ধ করে রেখে কারফিউ দিয়ে রেখেছিল। শুধু দিনের দু'ঘণ্টা কারফিউ উঠানো হতো। তখনও কিন্তু গাড়ি-ঘোড়া বন্ধ ছিল, অফিস আদালত বন্দর গার্মেন্টস সবই বন্ধ ছিল কয়েকদিন। ইন্টারনেট বন্ধ ছিল দেখে রেমিটেন্স তখনও বন্ধ ছিল। ব্যাংক বন্ধ থাকায় ইলেকট্রিক সিটি গ্যাস বিল দেয়া যায়নি। তখন যদি এইসব মেনে নিতে পারি, তাহলে আজ ছাত্রদের ডাকা অসহযোগ কার্যক্রমে এত দোষ খুঁজবো কেন!!
অবশ্য এখন এইসবই খুশি মনে মেনে নিব, কারণ সরকার কারফিউ দিয়েছে, সবকিছু বন্ধ করে দিয়েছে।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:৫৮
শেরজা তপন বলেছেন: আপু, এই সরকারের অধিকাংশ নেতা তো বেজন্মা শুয়োর। এরাতো নিজেদের ছাড়া আর কিছুই ভাবে না। সব কিছুর উর্ধ্বে এদের ব্যক্তিগত ক্ষমতা ও চাওয়া পাওয়ার বিষয় থাকে। ওদের নিয়ে আর কি বলব কিন্তু নতুন বাংলাদেশ গড়ার যারা স্বপ্ন দেখে তাদের কাছ থেকে আমরা একটু ভিন্ন কিছু তো আশা করতে পারি। সেই গৎবাঁধা ব্যাপারগুলোইতো রয়ে গেল। ব্যাবসায়ীরা সবার কাছে ব্রাত্য!
২২| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:০৭
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আন্দোলন করতে গেলে কিছু ত্যাগ স্বীকার করতে হয়। আরাম প্রিয় হলে দেশের পরিবর্তন হবে না। সবাইকে ত্যাগ স্বীকার করতে হবে। যান মালের বিনিময় ছাড়া বড় কিছু পাওয়া যায় না। এখন আন্দোলনকারীদের ভুল ধরার সময় না। আপনি যে পয়েন্টগুলি বলছেন সেগুলি আপেক্ষিক। কারও কাছে এগুলি মানা বিরাট সমস্যা আবার কেউ কেউ এই ত্যাগ স্বীকার করতে রাজী আছে। আপনি হয়তো ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত না এখনও। বিপদ আমার উপরেও আসতে পারে আপনার উপরেও আসতে পারে। দেশের এই কঠিন সময়ে যে কোন খারাপ পরিস্থিতি সহ্য করার শক্তি অর্জন করতে হবে আমাদের। এতো সহজেই হাল ছেড়ে দিতে চাইলে চলবে না।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:০৫
শেরজা তপন বলেছেন: আরে ভাই বিপদের উপরেই তো আছি। জন্মই তো এদেশে আজন্ম পাপ।
আমি চাইলেই কি না চাইলেই কি - মেনে নেয়া ছাড়া উপায় কি!
'যমের বাড়ি কাছেই আছে, অনেক দূরে নিজের ঘর
দেশপ্রেমের নজির হলো এই চিতা আর ওই কবর'
২৩| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:৪৩
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
লেখাটি দু বার পড়লাম।
অনেক ভেবে চিনতে সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন।
ধন্যবাদ।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:০৭
শেরজা তপন বলেছেন: আপনি সহমত জানানো মানে বেকায়দায় ফেলা- লেখাটা দেখি ফের আমারও দুবার পড়তে হবে
২৪| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:৫৯
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: অনেক শর্ত দেশের অর্থনীতির ক্ষতি করবে, আমাদের সাফার করাবে এটা অস্বীকার করার উপায় নেই। কিন্তু আপনি একজন ব্যাবসায়ী, তাই আপনি জানেন এই সরকারের পরিবর্তন বর্তমান ব্যাবসার প্রেক্ষাপটে কতোটা জরুরী।
দেশের অর্থনৈতিক ক্ষতি একটু সময় লাগলেও আমরা পুষিয়ে নিতে পারব ইনশাআল্লাহ। কিন্তু যারা আমাদের ব্যাংক লুটপাট করছে, সিন্ডিকেট করে দ্রব্য মূল্যার দাম বাড়িয়ে আমরা গরীব মধ্যবিত্তদের অমানবিক কষ্ট দিচ্ছে, দেশের টাকা গুলো বাইরে পাচার করে দিচ্ছে তাদের পতন খুবই জরুরী।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:১৫
শেরজা তপন বলেছেন: দেখি কি হয়- আমি এই ভবিষ্যৎ নিয়ে শংকিত! ঘোড়েল শকুন বুড়ো ভামরা কোন পৈচাশিক খেলায় মত্ত হয় সেই নিয়ে আমি চিন্তায় অস্থির আছি। এদের কাছে দু- দশ হাজার মানুষের লাশ শুধু একটা সংখ্যা মাত্র।এদের রক্তে হয়তো শুধু ক্ষমতার পালাবদল হবে কি নাগরিক অধিকার সম্ভবত অধরাই রয়ে যাবে।
এরপরেও সম্ভবপর সব ক্ষতি মেনে নিয়ে ভালো কিছুর অপেক্ষায় রইলাম...
২৫| ০৫ ই আগস্ট, ২০২৪ ভোর ৬:০৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
কোটা আন্দোলনকারীরা ভয়াবহ সন্ত্রাসী ।
তাদেরকে গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনা হোক।
তারা যেভাবে দেশের ক্ষতি করছে সেই ক্ষতি কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হবে না সহজে।
তারা বিশেষ একটি রাজনৈতিক দলের এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য ভাড়াটিয়া হিসেবে কাজ করছে।
এবং প্রচুর পরিমাণে টাকা পাচ্ছে এতে কোন সন্দেহ নেই ।
কম বয়সে টাকা পেলে যা হয়।
দেশের সম্পদ ধ্বংস করতে তাদের বিবেকে একটু বাঁধছে না।
আফসোস।
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:৫৬
আহলান বলেছেন: স হ ম ত । তবে অসহোযোগের রুপ রেখা কেমন হতে পারতো, যা ফলপ্রসু হবে, সেটা যদি আলোচনায় আনতেন আরো ভালো হতো। আমরা হারাম খেয়ে অভ্যস্ত , কুকুরের মাংস খাই না, তবে সুদ ঘুষ কমিশন দূর্ণীতি এগুলোকে উপাদেয় খাবার মনে করে ঠিকই কোটি কোটি ট্যাকা কামাই করে পরিবার পালছি ... এসবে ভাটা পড়লে তো বিপদ!