নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনেক সুখের গল্প হল-এবার কিছু কষ্টের কথা শুনি...
~ এই ছবিটি ডাউকিতে বাংলাদেশ ভারত কানেক্টেট ব্রিজের উপর থেকে তোলা। ব্রিজটা সম্ভবত ব্রিটিশেরা করেছে। যদিও একপাশে ভারত ও অন্যপাশে বাংলাদেশ কিন্তু পুরো ব্রিজ থেকে শুরু করে বাংলাদেশেরও একপাশের নিয়ন্ত্রণ ভারতীয় বিএসএফ একচ্ছত্রভাবে নিয়ন্ত্রণ করে। ছবিটি ২০০৩ সালে শিলং থেকে ফেরার পথে বিকেল বেলা তোলা। (নাইকন এফ ৫০এস এল আর ক্যামেরায় কোডাক ২০০ ফিল্ম)। পাহাড়ের ছায়ার জন্য আলোএকটু কম ছি। বিএস এফ কে অনেক অনুরোদ করে ৫ মিনিটের জন্য ব্রিজের উপর নেমে কিছু ছবি তুলেছিলাম।
~ এ ছবিটা ২০২১ সালে ভারতের পাশ থেকে তোলা- দিনের বেলা। ( নাইকন কম্পপ্যাক্ট ডিজিটাল ক্যামেরা দিয়ে তোলা)
-ছবিতে স্পষ্ট ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে বিভাজন! দূরে দেখা যাচ্ছে জাফলং ট্যুরিষ্ট স্পটে হাটুতক প্রায় ঘোলা পানিতে গিজগিজ করতে মানুষ, আর এখানে শান্ত নিরিবিলি স্বচ্ছজলে মাছ ধরছে ভারতীয় জেলেরা, কিছুও।কিছু ভারতীয় ভ্রমনার্থীও নৌকায় ঘুরছে। নদীর ওপারে কোন বাংলাদেশীকে আসতে দেয়া হয়না। ভারতে গমনরত কোন ট্যুরিস্টকেও দাড়াতে দেয়া হয় না।
***
~ প্রথম ছবিটা মনে হচ্ছে ড্রোন দিয়ে তোলা, কিন্তু তা নয় পরের ছবিটা লক্ষ্য করুন; একটা ঝুলন্ত ব্রিজের ছায়া আছে। এই ব্রিজটা মূলত কয়েল বা তার দিয়ে তৈরি, চেরাপুঞ্জির পাহাড়ের গভীরে এই ব্রিজ। একসময়ে বিশ্বের অন্যতম দীর্ঘ এই কয়েল ব্রিজমুলত সিঙ্গেল ওয়ে যাতায়াতের জন্য। ব্রিজের উপর দিয়ে হাটতে থাকলে প্রচণ্ড দুলুনিতে ব্যালেন্স রাখা কষ্টকর।
এবার একটা ছবিই দেখুন;
~ এই ব্রিজ পার হতে একটু সাহসী হতে হয়। আমি জানিনা এই সেতুটা আর এখন আছে কি না? প্রায় ২১/২২ বছর আগে তোলা এই ছবি। নেট দুনিয়ায় কোথাও খুঁজে পেলাম না এর ছবি বা তথ্য।
* পরের ছবি ব্লগে ফের দেখা হচ্ছে
১৪ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৪৯
শেরজা তপন বলেছেন: আমরা আমাদের ভাগটা বুঝে নিতে চাচ্ছি
মুগাম্বো খুশ হুয়া?
২| ১৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ২:৩৪
কামাল১৮ বলেছেন: কাছাকাছি সময়ে ডাউকি হয়ে আমিও ভারত গিয়েছিলাম।সালটা মনে নেই।তবে সময়টা ছিলো শীত কাল।শিলং গিয়ে শিতের কবলে পড়ে ছিলাম।
১৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:৪৭
শেরজা তপন বলেছেন: একা না সপরিবারে গিয়েছিলেন?
আমিও শীতের দিকে গিয়েছিলাম- বেশীরভাগ ঝরনা ছিল শুকনো খটখটে।
৩| ১৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৩:০৫
রবিন_২০২০ বলেছেন: শুনেছি এই ব্রিজটির নিচের পানি অসম্ভব স্বচ্ছ একেবারে নদীর তলা পর্যন্ত দেখা যায়। সত্য নাকি ?
১৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:৪৭
শেরজা তপন বলেছেন: ঠিক বলেছেন- রোদের আলোয় নীচের সব পাথর, মাছ দেখা যায়।
৪| ১৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:৫১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
জাফলং গচভহঝভ ডাউকিতে অবস্থিত বাংলাদেশ-ভারত সংযোগকারী আমলে নির্মিত ব্রিজটি একটি
ঐতিহাসিক নিদর্শন হিসেবে পরিচিত। এই ব্রিজের মাধ্যমে সিলেট অঞ্চলের জাফলং এলাকা ভারতের
মেঘালয় রাজ্যের ডাউকি শহরের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে, যা দুই দেশের মধ্যে সীমান্ত বাণিজ্য এবং পর্যটনের
জন্য এককালেখুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল ।
এই ব্রিজের বর্তমান গুরুত্বও অনেক বেশি, বিশেষ করে পর্যটন খাতে। ডাউকি ব্রিজ সংলগ্ন জাফলং এলাকা
বাংলাদেশের অন্যতম পর্যটন আকর্ষণ, যেখানে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পর্যটকরা এসে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য
উপভোগ করেন। ভারতের দিক থেকে আসা পর্যটকদের জন্যও ডাউকি পয়েন্ট একটি জনপ্রিয় পর্যটন স্থান।
দুদেশের মানুষের মেলবন্ধন ও সাংস্কৃতিক বিনিময়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ পথ এটি।
তবে, এই ব্রিজটি বয়সের কারণে অনেক দুর্বল হয়ে পড়েছে বলেই জানা যায় অতিরিক্ত চাপ সামলাতে
সক্ষম নয়। বিবিধ কারণে উভয় দেশই ব্রিজটির রক্ষণাবেক্ষণ এবং বিকল্প রাস্তা তৈরি বিষয়ে মনোযোগ
দিচ্ছিল বলেও অলোচনায় ছিল ।
১৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৩
শেরজা তপন বলেছেন: অজানা কিছু তথ্য জানানোর জন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ।
৫| ১৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:০৬
কামাল১৮ বলেছেন: আমি ভারতে অনেক ঘুরে বেরিয়েছি।বেশির ভাগ সময় একা একা,কোন কোন সময় আমার মেয়েরা ছিলো।স্ত্রী কখনো ছিলো না।সে সরকারী চাকুরি করতো।দেশের বাইরে যাবার তার অনুমতি ছিলো না।
১৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৫
শেরজা তপন বলেছেন: সরকারি চাকুরীজীবীর স্বামী- আপনার তো স্বর্ণ ভাগ্য!! যাকে বলে রাজ কপাল
মেয়েদের সাথে ঘোরার মজা অন্যরকম
৬| ১৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩৪
আজব লিংকন বলেছেন: অসাধারণ সুন্দর। বিউটিফুল বাংলাদেশ।
১৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৬
শেরজা তপন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ব্রাদার। ভাল থাকুন নিরন্তর।
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৫০
জটিল ভাই বলেছেন:
ভারত যখন চট্টগ্রাম নিতে চাচ্ছে সেইমুহুর্তে আপনার এই ধরণের ছবি পোস্ট কি কিছু বুঝাতে চাচ্ছে?