![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার সম্পদ সীমিত, কিন্তু কল্পনা অসীম। সুযোগ মেলেনা সবখানে। পথে পথে আর প্রতি পদে পদে মানুষেক সদুপদেশ দিই, একটু হকার গিরি এই আর কি। মাঝে মাঝে হকারি করার কিছু সুবিধা পাই, গ্রহণ করি, দেরি করি না।।তাই নিজেকে একজন শিক্ষিত হকার হিসেবে প্রতিষ্ঠার আশায়।
ইসলাম ধর্ম মতে একজন পুরুষের যদি সামর্থ্য থাকে তাহলে সেই পুরুষ সর্বোচ্চ চারটি বিয়ে করতে পারবে অবশ্য সেই পুরুষকে প্রথম বিবি বা বিবিদের অনুমতি নিতে হবে।
আমার প্রথম প্রশ্ন হলো :
কোন নারীর যদি সামর্থ্য থাকে তাহলে সেই নারী কি তার স্বামীর অনুমতি নিয়ে দ্বিতীয় বিয়ে, তৃতীয় বিয়ে বা চতুর্থ বিয়ে করতে পারবে? আমি বলতে চাচ্ছি ইসলাম যেমন পুরুষকে বহু বিাহের অনুমতি দিচ্ছে, তেমন কী নারীকে দিচ্ছে?
আমার দ্বিতীয় প্রশ্ন :
কোন পুরুষ তার সামর্থ্য এর ভিতরে একজন বিবি গ্রহন করলো? এবং বিয়ের কিছুদিন বা কয়েক মাস বা কয়েক বছর পর পুরুষটি তার বিবির ভরণ পোষণের যোগ্যতা হারালো। তাহলে ঐ পুরুষের সাথে কি বিবিটি বিয়ের বন্ধনে আবদ্ধ থাকতে পারবে? কারন স্বামী তো তার স্ত্রীর ভরণ পোষণের যোগ্যতা হারিয়েছে। এমতাবস্থায় স্ত্রী কী করবে? অযোগ্য স্বামীর সাথেই থাকবে? নাকি যোগ্য কোন পুরুষকে গ্রহন করবে?
আমার তৃতীয় প্রশ্ন:
ইসলামের মতে কী পুরুষের যোগ্যতা সবসময় নারীর উপরেই থাকবে? আর পুরুষই কী একমাত্র নারীকে বিবাহের প্রস্তাব দিবে? নাকি কোন নারীও কোন পুরুষকে বিবাহের প্রস্তাব দিতে পারবে?
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:০৮
শিক্ষিত হকার বলেছেন: ধন্যবাদ
২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:০৭
মুহাম্মাদ মাহফুজুর রহমান শরীফ বলেছেন: @ শিক্ষিত হকার :
আপনি যদি ইসলামকে সাধারণ ভাবে জানা সত্তেও আল্লাহর আয়াত নিয়ে অযথা বিতর্ক করতে চান, তবে সেটা আপনার জন্য পরকালে কল্যান বয়ে আনবে না।
নিচের আয়াতগুলো দেখুন।
"কাফেররাই কেবল আল্লাহর আয়াত সম্পর্কে বিতর্ক করে। কাজেই নগরীসমূহে তাদের বিচরণ যেন আপনাকে বিভ্রান্তিতে না ফেলে। (Ghaafir 40: 4)"
"এবং যারা আমার ক্ষমতা সম্পর্কে বিতর্ক করে, তারা যেন জানে যে, তাদের কোন পলায়নের জায়গা নেই। (Ash-Shura 42: 35)"
"আমি রাসূলগনকে সুসংবাদ দাতা ও ভয় প্রদর্শন কারীরূপেই প্রেরণ করি এবং কাফেররাই মিথ্যা অবলম্বনে বিতর্ক করে, তা দ্বারা সত্যকে ব্যর্থ করে দেয়ার উদ্দেশে এবং তারা আমার নিদর্শনাবলীও যদ্বারা তাদেরকে ভয় প্রদর্শন করা হয়, সেগুলোকে ঠাট্টারূপে গ্রহণ করেছে। (Al-Kahf 18: 56)"
"সে পার্শ্ব পরিবর্তন করে বিতর্ক করে, যাতে আল্লাহর পথ থেকে বিভ্রান্ত করে দেয়। তার জন্যে দুনিয়াতে লাঞ্ছনা আছে এবং কেয়ামতের দিন আমি তাকে দহন-যন্ত্রণা আস্বাদন করাব। (Al-Hajj 22: 9)"
আমার সাধারণ জ্ঞানে যতটুকু সম্ভব, ততটুকুই বলার চেষ্টা করছি।
ভুল হলে আল্লাহ মাফ করুন।
প্রথম প্রশ্ন:
ইসলাম শুধু পুরুষদেরকেই চারটি পর্যন্ত বিয়ের অনুমতি দিয়েছে।
নারীদেরকে এই অনুমতি দেননি, কারণ সেটা হলে মানুষ আর পশুর মধ্যে কোনো পার্থক্য থাকবে না।
ভু-পৃষ্ঠের ওপরে শুকর অশ্লীলতায় নির্লজ্জতম প্রাণী। একমাত্র পশু যেটা তার স্ত্রী-সঙ্গীর সাথে সংগম করার জন্য অন্যান্য পুরুষ-সঙ্গীদের ডেকে নেয়।
অতএব বুঝতেই পারছেন, আমরা মানুষ, আমরা পশু নই।
আবার হাদিসেও আছে, নারীদের সংখ্যা এত অধিক হারে বেড়ে যাবে যে, একজন পুরুষকে পঞ্চাশজন নারীর দেখাশুনা করতে হবে ।
বলতে পারেন তখন অবস্থাটা কি হবে ?
"আর যদি তোমরা ভয় কর যে, এতীম মেয়েদের হক যথাথভাবে পুরণ করতে পারবে না, তবে সেসব মেয়েদের মধ্যে থেকে যাদের ভাল লাগে তাদের বিয়ে করে নাও দুই, তিন, কিংবা চারটি পর্যন্ত। আর যদি এরূপ আশঙ্কা কর যে, তাদের মধ্যে ন্যায় সঙ্গত আচরণ বজায় রাখতে পারবে না, তবে, একটিই অথবা তোমাদের অধিকারভুক্ত দাসীদেরকে; এতেই পক্ষপাতিত্বে জড়িত না হওয়ার অধিকতর সম্ভাবনা। (An-Nisaa 4: 3)"
হাদিস -
১// বিয়ে-শাদী অধ্যায় ::
"সহিহ বুখারী :: খন্ড ৭ :: অধ্যায় ৬২ :: হাদিস ১৫৮
হাফ্স ইব্ন উমরুল হাওদী (র) ....... হযরত আনাস (রা) থেকে বর্ণিত । তিনি বলেন, আমি তোমাদের কাছে একখানি হাদীস বর্ণনা করব, যা আমি রাসূলুল্লাহ্ (সা-এর কাছে শুনেছি এবং আমি ছাড়া আর কেউ সে হাদীস বলতে পারবে না । আমি রাসূলুল্লহ্ (সাঃ)-কে বলতে শুনেছি, কিয়ামতের আলামতের মধ্যে রয়েছে ইল্ম উঠে যাবে, অজ্ঞতা বেড়ে যাবে, ব্যভিচার বৃদ্ধি পাবে, মদ্য পানের মাত্রা বেড়ে যাবে, পুরুষের সংখ্যা কমে যাবে এবং নারীদের সংখ্যা এত অধিক হারে বেড়ে যাবে যে, একজন পুরুষকে পঞ্চাশজন নারীর দেখাশুনা করতে হবে । "
দ্বিতীয় প্রশ্ন :
এই অবস্থায় আমার যতদুর মনে হয় নারীর নিজের স্বাধীনতা রয়েছে, যে সে ভরণ পোষণে অক্ষম স্বামীর সাথে থাকবে কি থাকবে না।
কারণ ইসলামে ভরণ পোষণের দ্বায়িত্ব শুধু পুরুষের উপর থাকে।
এখানে বাইরে থেকে কারো কিছু বলার নেই।
তবে আল্লাহর উপর ভরসা করে একসাথে থাকলে, আশা করা যায় আল্লাহ তাদের অভাব মোচন করে দিবেন।
তৃতীয় প্রশ্ন:
ইসলামী নিয়মে আবশ্যক হচ্ছে অভিভাবকের অনুমতিতে বা তার উপস্থিতিতে ইজাব ও কবুলের মাধ্যমে দুজন প্রাপ্ত বয়স্ক পুরুষ স্বাক্ষী রেখে মোহরানা নির্ধারণ করে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়া।
পুরুষ এবং নারী নিজেরাই শালীনতার সাথে একে অপরকে বিয়ের প্রস্তাব দিতে পারবে, অথবা ইচ্ছে করলে অন্য কোনো প্রতিনিধির মাধ্যমেও বিয়ের প্রস্তাব দিতে পারবে, এতে ইসলামে কোনোই বাধা নেই।
কিন্তু নারীরা নিজে নিজে অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া বিয়ে করতে পারবে না।
যদি করে তাহলে বিয়ে বাতিল হয়ে যাবে।
নিচের দুটি হাদিস দেখলে বুঝতে পারবেন।
হাদিস -
২// "রাসূল সা. বলেছেন, “অভিভাবক ব্যতীত কোন বিবাহ নেই।” (তিরমিযিী) তিনি আরো বলেন, “যে নারী নিজে নিজের বিবাহ করবে তার বিবাহ বাতিল বাতিল বাতিল।” (আবু দাউদ, তিরমিযি, ইবনে মাজাহ)"
৩// "বিয়ে-শাদী অধ্যায় ::
সহিহ বুখারী :: খন্ড ৭ :: অধ্যায় ৬২ :: হাদিস ৫৩
আলী ইব্ন আবদুলস্নাহ্ (র) ..... সাবিত আল বুনানী (র) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি আনাস (রা)-এর কাছে ছিলাম। তখন তাঁর কাছে তাঁর কন্যাও ছিলেন। আনাস (রা) বললেন, একজন মহিলা নবী (সা)-এর কাছে সমর্পণ করতে এসে বলল, ইয়া রাসূলুলস্নাহ্! আপনার কি আমার প্রয়োজন আছে? এ কথা শুনে আনাস (রা)-এর কন্যা বললেন, সে মহিলা তোমার চেয়ে উত্তম, সে নবী (সা)-এর সাহচর্য পেতে আকৃষ্ট হয়েছিল। এ কারণেই সে নবী (সা)-এর কাছে নিজেকে পেশ করেছে। "
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:০৯
শিক্ষিত হকার বলেছেন: ধন্যবাদ
৩| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:১২
মুহাম্মাদ মাহফুজুর রহমান শরীফ বলেছেন: @ শিক্ষিত হকার :
আপনি যদি ইসলামকে সাধারণ ভাবে জানা সত্তেও আল্লাহর আয়াত নিয়ে অযথা বিতর্ক করতে চান, তবে সেটা আপনার জন্য পরকালে কল্যান বয়ে আনবে না।
নিচের আয়াতগুলো দেখুন।
"কাফেররাই কেবল আল্লাহর আয়াত সম্পর্কে বিতর্ক করে। কাজেই নগরীসমূহে তাদের বিচরণ যেন আপনাকে বিভ্রান্তিতে না ফেলে। (Ghaafir 40: 4)"
"এবং যারা আমার ক্ষমতা সম্পর্কে বিতর্ক করে, তারা যেন জানে যে, তাদের কোন পলায়নের জায়গা নেই। (Ash-Shura 42: 35)"
"আমি রাসূলগনকে সুসংবাদ দাতা ও ভয় প্রদর্শন কারীরূপেই প্রেরণ করি এবং কাফেররাই মিথ্যা অবলম্বনে বিতর্ক করে, তা দ্বারা সত্যকে ব্যর্থ করে দেয়ার উদ্দেশে এবং তারা আমার নিদর্শনাবলীও যদ্বারা তাদেরকে ভয় প্রদর্শন করা হয়, সেগুলোকে ঠাট্টারূপে গ্রহণ করেছে। (Al-Kahf 18: 56)"
"সে পার্শ্ব পরিবর্তন করে বিতর্ক করে, যাতে আল্লাহর পথ থেকে বিভ্রান্ত করে দেয়। তার জন্যে দুনিয়াতে লাঞ্ছনা আছে এবং কেয়ামতের দিন আমি তাকে দহন-যন্ত্রণা আস্বাদন করাব। (Al-Hajj 22: 9)"
আমার সাধারণ জ্ঞানে যতটুকু সম্ভব, ততটুকুই বলার চেষ্টা করছি।
ভুল হলে আল্লাহ মাফ করুন।
প্রথম প্রশ্ন:
ইসলাম শুধু পুরুষদেরকেই চারটি পর্যন্ত বিয়ের অনুমতি দিয়েছে।
নারীদেরকে এই অনুমতি দেননি, কারণ সেটা হলে মানুষ আর পশুর মধ্যে কোনো পার্থক্য থাকবে না।
ভু-পৃষ্ঠের ওপরে শুকর অশ্লীলতায় নির্লজ্জতম প্রাণী। একমাত্র পশু যেটা তার স্ত্রী-সঙ্গীর সাথে সংগম করার জন্য অন্যান্য পুরুষ-সঙ্গীদের ডেকে নেয়।
অতএব বুঝতেই পারছেন, আমরা মানুষ, আমরা পশু নই।
আবার হাদিসেও আছে, নারীদের সংখ্যা এত অধিক হারে বেড়ে যাবে যে, একজন পুরুষকে পঞ্চাশজন নারীর দেখাশুনা করতে হবে ।
বলতে পারেন তখন অবস্থাটা কি হবে ?
নিচের আয়াত এবং হাদিস দেখুন।
"আর যদি তোমরা ভয় কর যে, এতীম মেয়েদের হক যথাথভাবে পুরণ করতে পারবে না, তবে সেসব মেয়েদের মধ্যে থেকে যাদের ভাল লাগে তাদের বিয়ে করে নাও দুই, তিন, কিংবা চারটি পর্যন্ত। আর যদি এরূপ আশঙ্কা কর যে, তাদের মধ্যে ন্যায় সঙ্গত আচরণ বজায় রাখতে পারবে না, তবে, একটিই অথবা তোমাদের অধিকারভুক্ত দাসীদেরকে; এতেই পক্ষপাতিত্বে জড়িত না হওয়ার অধিকতর সম্ভাবনা। (An-Nisaa 4: 3)"
হাদিস -
১// বিয়ে-শাদী অধ্যায় ::
"সহিহ বুখারী :: খন্ড ৭ :: অধ্যায় ৬২ :: হাদিস ১৫৮
হাফ্স ইব্ন উমরুল হাওদী (র) ....... হযরত আনাস (রা) থেকে বর্ণিত । তিনি বলেন, আমি তোমাদের কাছে একখানি হাদীস বর্ণনা করব, যা আমি রাসূলুল্লাহ্ (সাঃ)-এর কাছে শুনেছি এবং আমি ছাড়া আর কেউ সে হাদীস বলতে পারবে না । আমি রাসূলুল্লহ্ (সাঃ)-কে বলতে শুনেছি, কিয়ামতের আলামতের মধ্যে রয়েছে ইল্ম উঠে যাবে, অজ্ঞতা বেড়ে যাবে, ব্যভিচার বৃদ্ধি পাবে, মদ্য পানের মাত্রা বেড়ে যাবে, পুরুষের সংখ্যা কমে যাবে এবং নারীদের সংখ্যা এত অধিক হারে বেড়ে যাবে যে, একজন পুরুষকে পঞ্চাশজন নারীর দেখাশুনা করতে হবে । "
দ্বিতীয় প্রশ্ন :
এই অবস্থায় আমার যতদুর মনে হয় নারীর নিজের স্বাধীনতা রয়েছে, যে সে ভরণ পোষণে অক্ষম স্বামীর সাথে থাকবে কি থাকবে না।
কারণ ইসলামে ভরণ পোষণের দ্বায়িত্ব শুধু পুরুষের উপর থাকে।
এখানে বাইরে থেকে কারো কিছু বলার নেই।
তবে আল্লাহর উপর ভরসা করে একসাথে থাকলে, আশা করা যায় আল্লাহ তাদের অভাব মোচন করে দিবেন।
তৃতীয় প্রশ্ন:
ইসলামী নিয়মে আবশ্যক হচ্ছে অভিভাবকের অনুমতিতে বা তার উপস্থিতিতে ইজাব ও কবুলের মাধ্যমে দুজন প্রাপ্ত বয়স্ক পুরুষ স্বাক্ষী রেখে মোহরানা নির্ধারণ করে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়া।
পুরুষ এবং নারী নিজেরাই শালীনতার সাথে একে অপরকে বিয়ের প্রস্তাব দিতে পারবে, অথবা ইচ্ছে করলে অন্য কোনো প্রতিনিধির মাধ্যমেও বিয়ের প্রস্তাব দিতে পারবে, এতে ইসলামে কোনোই বাধা নেই।
কিন্তু নারীরা নিজে নিজে অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া বিয়ে করতে পারবে না।
যদি করে তাহলে বিয়ে বাতিল হয়ে যাবে।
নিচের দুটি হাদিস দেখলে বুঝতে পারবেন।
হাদিস -
২// "রাসূল সা. বলেছেন, “অভিভাবক ব্যতীত কোন বিবাহ নেই।” (তিরমিযিী) তিনি আরো বলেন, “যে নারী নিজে নিজের বিবাহ করবে তার বিবাহ বাতিল বাতিল বাতিল।” (আবু দাউদ, তিরমিযি, ইবনে মাজাহ)"
৩// "বিয়ে-শাদী অধ্যায় ::
সহিহ বুখারী :: খন্ড ৭ :: অধ্যায় ৬২ :: হাদিস ৫৩
আলী ইব্ন আবদুলস্নাহ্ (র) ..... সাবিত আল বুনানী (র) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি আনাস (রা)-এর কাছে ছিলাম। তখন তাঁর কাছে তাঁর কন্যাও ছিলেন। আনাস (রা) বললেন, একজন মহিলা নবী (সা)-এর কাছে সমর্পণ করতে এসে বলল, ইয়া রাসূলুলস্নাহ্! আপনার কি আমার প্রয়োজন আছে? এ কথা শুনে আনাস (রা)-এর কন্যা বললেন, সে মহিলা তোমার চেয়ে উত্তম, সে নবী (সা)-এর সাহচর্য পেতে আকৃষ্ট হয়েছিল। এ কারণেই সে নবী (সা)-এর কাছে নিজেকে পেশ করেছে। "
৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:২৯
আব্দুল্লাহ আল নোমান বলেছেন: নারীর বহুগামীতা(বহুবিবাহ) কেন বৈধ নয় সেটাই মনে হয় আপনে বলতে চাইতাছেন......যাই হোক আগে নিজের কমন সেন্স দিয়ে একটু চিন্তা করেন এইটা হলে কি কি সমস্যা হইতে পারে তারপর একটু কষ্ট কইরা নায়েক(ভিডিও) সাহেবের বক্তব্যটা পছন্দ হইলে একটা লাইক দিয়েন
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:১১
শিক্ষিত হকার বলেছেন: ধন্যবাদ
৫| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:২৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনার প্রথম প্রশ্নটা খোদ রাসুল সা: এর সময়ে একদল মহিলা উত্থাপন করেছিলেন।
তিনি ১ম সপ্তাহ খুব খাটুনির কাজ দিলেন। পরে জানতে চাইলেন-এখনও কি সেইরুপ ইচ্ছা আছে।
তারা হ্যা সূচক উত্তর দেয়।
এভাবে ৪র্থ সপ্তাহে তারা নরম হয় এবং স্বীকার করে না তাদের একজন হলেই চলবে।
এটি কিন্তু উভয়ের জন্য প্রযোজ্য।
২য়বার ইমাম আবু হানিফা রহ: এর আমলে উঠেছিল। এবং এই ঘটনার পরপরই উনার আসল নামের সাথে মেয়ে হানিফার নাম যুক্ত হয়ে আবু মানে পিতা- হানিফা=হানিফার পিতা নামেই সমধিক প্রসিদ্ধি লাভ করেন।
মহিলাদের প্রশ্নে ইমাম যখন চিন্তিত হয়ে ঘরে প্রবেশ করলেন। তখন মেয়ে জানতে চাইলো। সবশুনে বলল -আব্বা আমি সমাধান দিতে পারি, কিন্তু শর্ত একটাই। আপনার নামের সাথে আমার নাম জুড়ে দিতে হবে। পিতা হাসিমুখে রাজি হন।
তিনি আগত মহিলাদের সামনে চারগ্লাস দুধ এবং কেয়েকটি বাটি রেখেছিলেন। প্রথমে চারটি গ্লাস থেকে একেক বাটিতে দুধ ঢেলে জানতে চাইলে সকলেই বলতে পারল কোনটি কোন গ্লাসের দুধ।
পরে একটি বাটিতে চার গ্লাস থেকেই দুধ ঢাললেন। এবং তাদের পৃথক করতে বললেন। সকরেই বললেন এটা কিভাবে সম্ভব!!!
তখন তিনিও বললেন- ঠিক এই কারণেই পুরুষের চারটি বিবাহ শর্ত সাপেক্ষে অনুমোদিত হলেও নারীর জন্য তা সম্ভব নয়।
তারাও সন্তুষ্ট হয়ে বাড়ী ফিরে গেল।
২য় প্রশ্নে- ভরন-পোষনের অধিকার হারালেতো অবশ্যই নারী স্বাধীন। যে আপোষে চলে যেতে চাইলে চলে যেতে পারবে। সেই ক্ষেত্রে ইদ্দতকালীন বিধান প্রযোজ্য হবে। এবং অবশ্যই তা উভয়ের সম্মতিতে হতে হবে। এবং সূরা নিসা এবং তালাকে এ বিষয়ে বিস্তারিত আছে। কষ্ট করে পড় নিতে পারেন।
৩য় প্রশ্নে- ইসলাম কখনোই প্রকৃতির বিরুদ্ধে যায় নি। তা নারী-পুরুষ বা প্রকৃতির যে কোন নিত্য বিধানের ক্ষেতেই হোকনা কেন। আমাদের বুঝতে বা মানতে সমস্য হয় আমাদেরই অজ্ঞতার কারণে।
আর প্রস্তাব দেবার ব্যাপারে নারী যে পারে বা পারবে তাতো রাসূল সা: এর জীভনেই প্রকৃষ্ট উদাহরন। মা খাদিজা রা: ইতো প্রথম পয়গাম পাঠিয়েছিলেন রাসূল সা:কে বিবাহের ব্যাপারে।
আর আমাদের চলতি অনেক বোধ বিশ্বাস লোকায়ত, আরোপিত এবং ধারাবিহকতায় কেবলই ধারনকৃত-যার সাতে সত্যের দূরত্ব অনেক বেশি।
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:০৪
মুক্তকণ্ঠ বলেছেন: আমি যতদূর জানি-
১) ইসলাম নারীকে বহু বিবাহের অনুমতি দেয়নি। (কেন দেয়নি সেটা নিয়ে আলোচনা হতে পারে।)
২) এই প্রশ্নের উত্তর আমার জানা নেই।
৩) ইসলামে পুরুষের যোগ্যতা নারীর উপরে- ব্যাপারটা এমন না। পুরুষদেরকে নারীদের অবিভাভক বানানো হয়েছে। কিন্তু এর মানে এটা না যে, একজন নারী পুরুষকে বিয়ের প্রস্তাব দিতে পারবে না। অবশ্যই পারবে।