![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব থেকে শুরু করে প্রথম সাড়ির প্রায় ১৮ জন নেতা কারাবন্দী। গ্রাউন্ড নেই এমন সব মামলায় শীর্ষ নেতৃবৃন্দকে আটকে রাখার পর এ দেশের আপামর জনসাধারণের ধারণা ছিলো বিএনপি অলআউট এ্যাটাকে আন্দোলন গড়ে তুলবে।
কিন্তু জনগণের নেত্রী, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া হরতাল-অবরোধে সাধারণ মানুষের দুঃখ-দুর্দশার কথা চিন্তা করে রয়েসয়ে কর্মসূচী দেওয়ার পক্ষে ছিলেন। ফলে সর্বশেষ ১৮ দলীয় জোটের বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে লাগাতার হরতালের দাবি থাকলেও বিএনপি চেয়ারপারসন গতকালকের শুনানী পর্যন্ত অপেক্ষা করতে বলেছিলেন।
একদিকে আওয়ামীলীগ সরকার দলীয় লোকদের দিয়ে বিএনপিকে হিজড়া দল বলছে। অন্যদিকে আদালতের রায়কে প্রভাবিত করে বিএনপিকে আন্দোলনের মাঠে ঠেলে দিচ্ছে।
গতকালকে আদালত বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল, স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস ও গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান, যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী ও আমান উল্লাহ এবং যুবদলের সভাপতি সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলালকে জামিন দেয় নাই। অথচ একই মামলায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মওদুদ আহমদ, যুগ্ম মহাসচিব বরকতউল্লা ও ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক শহীদ উদ্দীন চৌধুরীর জামিন মঞ্জুর করেন।
ফলে বুঝা যায়, আদালত টাকলুর কথায় রায় দিয়েছে। আসলে সরকার চায় জনদুর্ভোগ সৃষ্টি হোক। যাতে করে জরুরী অবস্থা জারির মাধ্যমে আরেকবার ক্ষমতা পাকাপোক্ত করা যায়।
২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৩১
শিরোনাম বলেছেন: বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব থেকে শুরু করে প্রথম সাড়ির প্রায় ১৮ জন নেতা কারাবন্দী। গ্রাউন্ড নেই এমন সব মামলায় শীর্ষ নেতৃবৃন্দকে আটকে রাখার পর এ দেশের আপামর জনসাধারণের ধারণা ছিলো বিএনপি অলআউট এ্যাটাকে আন্দোলন গড়ে তুলবে।
কিন্তু জনগণের নেত্রী, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া হরতাল-অবরোধে সাধারণ মানুষের দুঃখ-দুর্দশার কথা চিন্তা করে রয়েসয়ে কর্মসূচী দেওয়ার পক্ষে ছিলেন। ফলে সর্বশেষ ১৮ দলীয় জোটের বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে লাগাতার হরতালের দাবি থাকলেও বিএনপি চেয়ারপারসন গতকালকের শুনানী পর্যন্ত অপেক্ষা করতে বলেছিলেন।
সরকার একই মামলায় ভিন্ন ভিন্ন আসামীদের ক্ষেত্রে দ্বৈত রায় দিলেন। দলের মহাসচিব, স্থায়ী কমিটির সদস্যদের আটকে রাখলেন। কেনো?
বিএনপিকে হরতালে সরকার তাহলে বাধ্য করলোনা?
২| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:২৮
বিবর্ণ সময় বলেছেন: মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
ভাঙ্গচুর করব এক জনে দায়ী হইবো আরেক জন এই ডা কি কোন কতা???
নিজেদের বাড়ি ঘর, মা বোন, এদের পুড়াইলে পারে, পাবলিক না মাইরা।
২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৩১
শিরোনাম বলেছেন: বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব থেকে শুরু করে প্রথম সাড়ির প্রায় ১৮ জন নেতা কারাবন্দী। গ্রাউন্ড নেই এমন সব মামলায় শীর্ষ নেতৃবৃন্দকে আটকে রাখার পর এ দেশের আপামর জনসাধারণের ধারণা ছিলো বিএনপি অলআউট এ্যাটাকে আন্দোলন গড়ে তুলবে।
কিন্তু জনগণের নেত্রী, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া হরতাল-অবরোধে সাধারণ মানুষের দুঃখ-দুর্দশার কথা চিন্তা করে রয়েসয়ে কর্মসূচী দেওয়ার পক্ষে ছিলেন। ফলে সর্বশেষ ১৮ দলীয় জোটের বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে লাগাতার হরতালের দাবি থাকলেও বিএনপি চেয়ারপারসন গতকালকের শুনানী পর্যন্ত অপেক্ষা করতে বলেছিলেন।
সরকার একই মামলায় ভিন্ন ভিন্ন আসামীদের ক্ষেত্রে দ্বৈত রায় দিলেন। দলের মহাসচিব, স্থায়ী কমিটির সদস্যদের আটকে রাখলেন। কেনো?
বিএনপিকে হরতালে সরকার তাহলে বাধ্য করলোনা?
৩| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:১৩
মুখভাঙা০০৭ বলেছেন: ভাই হরতালে ভাংচুর আর অগ্নি সংযোগটা বন্ধ করা যায় না? এই দুইটা বাধ দিয়া হরতাল করেন কোন সমস্যা নাই। আগুনে যা যা পুড়েন সবই ফুটপাতের নিরীহ মানুষের, যা ভাংগেন ওই নিরীহ মানুষের। মারামারির কথা বলিনা, কারন কেউ মারতে এলে তাকেতো মারবেন।
২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:২৯
শিরোনাম বলেছেন: বিএনপি হরতালের রাজনীতিতে বিশ্বাস করেনা। আওয়ামীলীগের ইতিহাস হলো হরতালের ইতিহাস, জ্বালাও-পোড়াও ইতিহাস।
বিএনপিকে বারবার বাধ্য করা হচ্ছে হরতালের জন্য।
নেক্সাস বলেছেন: হিন্দুদের স্নান উপলক্সে বিএনপি হরতাল প্রত্যাহার করল আর সৈয়দ আশরাফ ধন্যবাদ না দিয়ে কি বল্লেন " জনপ্রিয়তা হারানোর ভয়ে বিএনপি হরতাল প্রত্যাহার করছে"...একেই বলে উস্কানী
৪| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১৪
মোহাম্মদ আনোয়ার বলেছেন: গতকালকে আদালত বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল, স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস ও গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান, যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী ও আমান উল্লাহ এবং যুবদলের সভাপতি সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলালকে জামিন দেয় নাই। অথচ একই মামলায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মওদুদ আহমদ, যুগ্ম মহাসচিব বরকতউল্লা ও ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক শহীদ উদ্দীন চৌধুরীর জামিন মঞ্জুর করেন।
///////////////////////////////////////////////////////////////////////////
এটি করা হয়েছে গ্রুপিং সৃষ্টির জন্য। যাতে দু গ্রুপের মধ্যে ভুল বুঝাবুঝি ও হিংসা বিদ্বেষ শুরু হয়ে যায়।
২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৪
শিরোনাম বলেছেন: কোন লাভ নেই। আওয়ামীলীগের নুটপাট-খুন-ধর্ষণের বিরুদ্ধে যেমন বিএনপি ঐক্যবদ্ধ, তেমনি জনগণও ঐক্যবদ্ধ।
নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন দিলেই আওয়ামীলীগ সেটা টের পাবে।
৫| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:২০
মোহাম্মদ আনোয়ার বলেছেন: মুখভাঙা ০০৭ বলেছেন : ভাই হরতালে ভাংচুর আর অগ্নি সংযোগটা বন্ধ করা যায় না? এই দুইটা বাধ দিয়া হরতাল করেন কোন সমস্যা নাই। আগুনে যা যা পুড়েন সবই ফুটপাতের নিরীহ মানুষের, যা ভাংগেন ওই নিরীহ মানুষের। মারামারির কথা বলিনা, কারন কেউ মারতে এলে তাকেতো মারবেন।
////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////
হরতালেরও কোন প্রয়োজন ছিলোনা। মানব বন্ধন ও মহা সমাবেশের সাফল্যে সরকার ভীত হয়ে সেগুলোতে বাধা দেয়ার জন্য সরকার পুলিশ দিয়ে লাঠি পেটা শুরু করে যে কোন শান্তিপূর্ণ কর্মসূচী পালনের পথই মূলতঃ বন্ধ করে দিলো।
২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:১৫
শিরোনাম বলেছেন: একমত।
৬| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:২৩
নেক্সাস বলেছেন: হিন্দুদের স্নান উপলক্সে বিএনপি হরতাল প্রত্যাহার করল আর সৈয়দ আশরাফ ধন্যবাদ না দিয়ে কি বল্লেন " জনপ্রিয়তা হারানোর ভয়ে বিএনপি হরতাল প্রত্যাহার করছে"...একেই বলে উস্কানী
আসলে সরকার চায় জনদুর্ভোগ সৃষ্টি হোক। যাতে করে জরুরী অবস্থা জারির মাধ্যমে আরেকবার ক্ষমতা পাকাপোক্ত করা যায়।
২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:১৬
শিরোনাম বলেছেন: উস্কানী, হামলা-মামলায় বিএনপি ভয় পায়না।
ধন্যবাদ আপনাকে।
৭| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৫
হোমারদা বলেছেন: অই মিয়া পারলে জেল ভেঙ্গে মুক্ত করে আনেন। গরিবের ক্ষতি করেন কেন? সুন্দর করে বলে দিলেন সব দায় আওয়ামীলীগ এর। বিএনপির এই কথা শুনে যেন আওয়ামীলীগ ভাঙচুর অগ্নিসংযোগ হত্যার ইত্যাদির ক্ষতিপূরণ দিয়ে যাবে। আর হরতালের বিরোধিতা করলেই আরেকদলের পাপের অন্যায়ের লিষ্ট শুনানো শুরু করে। এতে কি নিজেদের পাপ হালাল হয়ে যায়? নির্লজ্জরা!
২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৫০
শিরোনাম বলেছেন: জেল ভেঙে আনলেতো আপনারা বলতে পারেন বিএনপি সন্ত্রাসী দল। ছাত্রলীগ ভালু জেল ভাঙ্গেনা, ধর্ষণের সেন্চুরী করে আর মাঝে মাঝে রামদা-চাপাতি দিয়া কোপায়।
ভন্ডামী ছাড়েন ভাইসাব। নাহলে পাবলিকের পেদানীতে আম-ছালা দুইই যাবে।
আদালতের রায়ে আপনার কি মনে হইছে? একই মামলায় কয়েকজনরে জামিন দিয়া বাকিদের আটকে রাখার কি কারণ থাকতে পারে?
মির্জা ফকরুলরা কি পালাইয়া যাবে যে জামিন দিতে সমস্যা?
বিএনপি হরতালের রাজনীতিতে বিশ্বাস করেনা। আওয়ামীলীগের ইতিহাস হলো হরতালের ইতিহাস, জ্বালাও-পোড়াও ইতিহাস।
বিএনপিকে বারবার বাধ্য করা হচ্ছে হরতালের জন্য।
নেক্সাস বলেছেন: হিন্দুদের স্নান উপলক্সে বিএনপি হরতাল প্রত্যাহার করল আর সৈয়দ আশরাফ ধন্যবাদ না দিয়ে কি বল্লেন " জনপ্রিয়তা হারানোর ভয়ে বিএনপি হরতাল প্রত্যাহার করছে"...একেই বলে উস্কানী
৮| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৮
হোমারদা বলেছেন: আবাল না বলে পারলাম না। অই মিয়া আবার আওয়ামীলীগের দোষ দেখাইয়া নিজের দোষ জায়েজ করতে চান! লীগের অন্যায়ের শোধ কি গরীব মানুষের উপরে নিবেন? আওয়ামী এটা করছে ওটা করছে তাই আমরাও করব! এগুলা কই পাইছেন? লীগ দর্জি বিশ্বজিতরে কোপাইয়া মারছে তাই আমরা ট্রাকচালক খোকনরে মাথা চূর্ন কইরা মারুম। ব্যাপারকি তাই?
২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:১১
শিরোনাম বলেছেন: আওয়ামীলীগের দোষঃ
১। শেয়ার মার্কেট থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা চুরি করে দেশের অর্থনীতি শেষ করে দেওয়া
২। কুইক রেন্টালের নামে হাজার কোটি টাকা চুরি করে দেশের অর্থনীতি শেষ করে দেওয়া
৩। হলমার্কের মাধ্যমে হাজার কোটি টাকা চুরি করে দেশের অর্থনীতি শেষ করে দেওয়া
৪। পদ্মা সেতুতে দুর্ণীতি করে সারা বিশ্বে দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন সহ দক্ষিণান্চলের কোটি মানুষকে সীমাহীন কষ্টে ফেলা
এখন কি মনে করেন এই সরকারের ক্ষমতায় থাকার আর কোন নৈতিক কারন আছে?
- নাই। কিন্তু সরকার ক্ষমতায় থাকার জন্য দলীয় আদালতের মাধ্যমে তত্ত্বাবাধয়ক সরকার উঠিয়ে দিলো। বিএনপির নেতৃবৃন্দকে জেলে ভরলো।
তাই জনগণের দাবি হলো এখন হরতাল। সরকারকে টেনে-হেছড়ে ক্ষমতা থেকে নামানো।
২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:১৮
শিরোনাম বলেছেন: লেহালুয়া বলেছেন: দেশের ক্ষতি কি শুধু বিএনপির হরতালেই হচ্ছে? তাইলে ঐ শুক্রবারের হরতাল দিলো কেন সরকার? বিএনপির হরতালে তো তাও যানবাহন কিছু হইলেও চলে ঐদিন তো সেটাও করতে দেয়া হয়নি। আওয়ামি সুরে কথা বন্ধ করেন।
আশিকুর রহমান ১ বলেছেন: হাম্বার পালের হাম্বা হাম্বা ডাক শুনলে মানুষ এখন আর ঐ ডাকের কোনো দাম দেয় না। কারন হাম্বারা ভন্ডামী, মিথ্যা আর প্রতারণাকে অনেকটা শিল্পের পর্যায়ে নিয়ে গেছে!
৯| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:০০
পাস্ট পারফেক্ট বলেছেন: হরতালের দিন সকাল থেকে গাড়ি ভাংচুড় করলে বালা হয়। আগের দিন ভাংচুড় করার কোন যৌক্তিকতা নাই।
২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৮
শিরোনাম বলেছেন: গাড়ি ভাংচুরের তীব্র নিন্দা জানাই।
সরকার হরতাল ডাকলে গাড়ীর মালিকরা গাড়ী বের করেনা। কিন্তু বিএনপি হরতাল করলে গাড়ীর মালিকরা গাড়ী বের করে ভাংচুর করতে বাধ্য করে।
১০| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:১৯
েলমন বলেছেন: হোমারদা বলেছেন: আবাল না বলে পারলাম না। অই মিয়া আবার আওয়ামীলীগের দোষ দেখাইয়া নিজের দোষ জায়েজ করতে চান! লীগের অন্যায়ের শোধ কি গরীব মানুষের উপরে নিবেন? আওয়ামী এটা করছে ওটা করছে তাই আমরাও করব! এগুলা কই পাইছেন? লীগ দর্জি বিশ্বজিতরে কোপাইয়া মার্ছে তাই আমরা ট্রাকচালক খোকনরে মাথা চূর্ন কইরা মারুম। ব্যাপারকি তাই?
আওয়ামিলীগ আর বিএনপি একই মুদ্রার এপিঠ ওপিঠ। চামচামী ছাইরা ভাল হন।বাংলার জনগণের আল্লাহ ই একমাত্র ভরসা।
১১| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৮
হোমারদা বলেছেন: আসলেই! দলীয় চামচামি ছাইরা ভাল হোন। দল আর লীগ দুইটারেই চেনা আছে। আর পোষ্ট লেখক কেমনে এই সাধারন মন্তব্যও বুঝেনা তা ভেবে কুল পাইনা। তবে চামচারা দল ছাড়া কিছু বুঝেও না।
১২| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৪৬
মাজহারুল হুসাইন বলেছেন: চামারদা আসছেন । লেখক ভাই, উনি কিন্তু নিরপেক্ষ চুশিল । সাবধানে কইলাম ।
১৩| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৪১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: কোন একটি দল বিশেষ কোন দাবিতে হরতাল ডাকতেই পারে। এটা ডাকার স্বাধীনতা তাদের যেমন আছে তেমনি এটা না মানার স্বাধীনতাও থাকা উচিত। অর্থাৰ যারা হরতাল আহবানকারীদের দাবী সমর্থন করেন তারা দোকানপাট, গাড়ী চালু রাখবেন না। যারা সমর্থন করেন না তারা দোকানপাট খোলা রাখবেন । গাড়ী ঘোড়া চালু রাখবেন। কিন্তু বাংলাদেশে যদি হরতালে কোন দোকান পাট খোলা রাখা হয় তাহলে হরতালকারীরা ব্যাপক ভাংচুর করে। গাড়ীতে আগুন দেয়। কিন্তু এই সব ঘটনার কোন বিচার হয় না। তাই মানুষ ভয়ের চোটে দোকান পাট, গাড়ী ঘোড়া বন্ধ রাখে।
হরতালের সময় কেউ নিহত হলে তারা কোন বিচার হয় না। গাড়ী পুড়ালে তার কোন বিচার নেই। মনে হয় হরতালের সময় সংবিধান ও দন্ড বিধি স্থগিত রাখা হয়।
আপনার যেমন হরতাল ডাকার অধিকার আছে তেমনি না মানার অধিকারো সবার আছে। কেউ হরতাল না মানলে তাকে পুড়িয়ে মারবেন, গাড়িতে আগুন দেবেন এটা কোন সভ্য জাতির কাজ হতে পারে না।
১৪| ০২ রা মে, ২০১৩ সকাল ১১:৩৪
বিবর্ণ সময় বলেছেন: েলমন বলেছেন: হোমারদা বলেছেন: আবাল না বলে পারলাম না। অই মিয়া আবার আওয়ামীলীগের দোষ দেখাইয়া নিজের দোষ জায়েজ করতে চান! লীগের অন্যায়ের শোধ কি গরীব মানুষের উপরে নিবেন? আওয়ামী এটা করছে ওটা করছে তাই আমরাও করব! এগুলা কই পাইছেন? লীগ দর্জি বিশ্বজিতরে কোপাইয়া মার্ছে তাই আমরা ট্রাকচালক খোকনরে মাথা চূর্ন কইরা মারুম। ব্যাপারকি তাই?
আওয়ামিলীগ আর বিএনপি একই মুদ্রার এপিঠ ওপিঠ। চামচামী ছাইরা ভাল হন।বাংলার জনগণের আল্লাহ ই একমাত্র ভরসা।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:২২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
ভাঙ্গচুর করব এক জনে দায়ী হইবো আরেক জন এই ডা কি কোন কতা???