![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
র্দুনীতরি আলোচনা ইদানীং তুঙ্গ।ে একরে পরর্ এক দুনীতরি খোঁজ পাওয়া যাচ্ছ।ে পদ্মা র্সতুরে দুনীতি তদন্ত করতে এরই মধ্যে বশ্বব্যাংকিরে প্রতনধিিি দল আমাদরে দশেে এসছ।েে সমাজরে রন্ধ্রে র্রন্ধ্র দুেনীতি ঢুকে পড়ছ।েে কয়টরি তদন্ত করা যাব?ে সারা শরীরে যখন ঘা, মলম লাগানোর জায়গা কোথায়? পদ্মা র্সতুরে দুনীতরি রশে কাটতে না কাটতইর্ েহলমাক কলঙ্কোরিে খবররে প্রধান শরোনামি হচ্ছ।ে দশরেে ‘খ্যাতমার্ন’ি দুনীতবাজরর্াি তো দুনীতি আর চাপাবাজি সমান তালে করে চলছন।েে আবার সরকারর্র আেশীবাদে পদওে টকিে আছনে সদম্ভ।ে সম্প্রতি আবার স্কুল শক্ষকারিি কোটপতিি হওয়ার খবর শোনা যাচ্ছ।ে যে যখন যভোবে সুযোগ পাচ্ছে দশটোকে লুটপুটেে খার্চ্ছ।
দুেনীতি আমাদরে সমাজে শক্তভাবে আসন গড়েে বড়ছ।েে সমাজরে এমন কোনো ক্ষত্রে নইে যর্খোন দুেনীতি ছোবল হানছে না। আমার্দর অথেনীতি র্আজ বপযস্ত।ি খাদ্যদ্রব্যসহ নত্যপ্রয়োজিনীয় জনসরিেি দাম লাগামহীনভাবে বড়ইেে চলছ।েে সবকছুি সাধারণ মানুষরে ক্রয়ক্ষমতার বাইর।ে স্বল্প আয়রে মানুষ সংসার নয়িে খুব বপন্নি বোধ করছ।ে আমাদরে গোড়ার দকিে তাকাতে হব।ে কনে সর্মাজ দুেনীতি হর্চ্ছ? দুেনীতরি উত্স কোথায়? গোড়ার দকিে তাকালে দখো যায়, অধকাংশি ক্ষত্রেে আমাদরে দর্শরেে দুনীতরি মূল কারণ নতকিৈ মূল্যবোধরে অর্ভাব। দুনীতবাজদরিে কোনো নীত-নতকতিািৈ নই।ে তারা সবসময় নজদর্রিেে স্বাথরক্ষায় ব্যস্ত থার্ক। দুেনীতবাজদরিে মাঝে মানবকতাি বলতে কছুি নই।ে তারা অনকটো পশুর মতো হংস্র।ি দরদ্রি মানুষরে অসহায়ত্বকে পুঁজি করে অবধভাবেৈ সম্পদরে পাহাড় গড়ে তোল।ে সুতরাং সমাজকের্ পর্রপূণি দুনীতমুক্তি করতে হলে নীত-নতকতিার্রৈি চচা বাড়াতে হব।ে নতকতারৈি মূলর্ উত্স ধম শক্ষারি প্রতি গুরুত্ব দতিে হব।ে র্জাতীয় পর্যায় ধমেশক্ষাকিে বাধ্যতামূলক করতে হব।ে কারণ প্রচলতি শক্ষাব্যবস্থিা মানুর্ষক দুেনীতমুক্তি বানাতে সক্ষম নয়। আমাদরে দশরেে বড়র্ বড় দুনীতবাজরাি প্রায় সবাই উচ্চশক্ষত।িি এই সাধারণ শক্ষা-দীিক্ষা তার্দর দুেনীতি থকেে বারণ করতে পারন।িে সুর্তরাং ধম শক্ষারি কোনো বকল্পি নইর্। ের্
পূণ দুনীতমুক্তি সমাজ গড়ার জন্য বড় ধরনরে একটি সংস্কারমূলক অপারশনে চালাতে হব।ে আর তা শুরু করতে হবে তৃর্ণমূল পযায় থর্ক।েে দুনীতি দমন কমশনি থকেে শুরু করতে হব।ে এর্খান ধোমকি ও নতকিৈ মূল্যবোধ সম্পন্ন লোকদরে নয়োগি দতিে হব।ে অন্যদরে নয়োগি র্দলিে দুনীতি দমন হওয়ার সম্ভাবনা ক্ষীণ, নজরোইি র্বরং দুনীততিে জড়য়িে পড়ার আশঙ্কা বশ।িে যমনে আমাদরে দুর্দক সম্পকে এরই মধ্যে অনকেে অভযোগি করছনেে য,ে দুদক নর্জইেি দুনীতগ্রস্ত।ি কননো, অর্ন্যক দুেনীতমুক্তি করতে গলেে তো নজকেিে র্আগ দুেনীতমুক্তি হতে হব।ে অন্যকে সুন্দর চরত্ররেি অধকারীি বানাতে হলে নজকেিে আগে সুন্দর চরত্রিে চরত্রবান,ি উন্নত স্বভাব ও আচরণরে অধকারীি হতে হয়। মহানবী হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উন্নত চর্রত্র অজিন করার প্রতি খুবই গুরুত্ব দয়ছন।েিে হাদসি শরফিে আছ,ে রাসুলুল্লাহ সাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করন,ে ‘যার চরত্রি সুন্দর র্সই পূেণ মুমন।’ি তনিি নজওেি উন্নত চরত্ররেি অধকারীি ছলন।িে এ প্রসঙ্গে আল্লাহতায়ালা বলন,ে ‘আপনি উন্নত চরত্রি ও মহত্ গুণরে ওপর প্রতষ্ঠত।’িি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়ার্সাল্লাম দুনীততিে আকণ্ঠ নমজ্জতিি একটি জাতকিে শুধু চারত্রকিি গুণাবলীর বকাশি ঘর্টয়িে দুনীতমুক্তি জাততিে পরণতি করছলন।েেি সুতরাং আমার্দর দুেনীতমুক্তি হতে হলে চারত্রকিি অবক্ষয় ও অধঃপতন থকেে মুক্ত হতে হব।ে আর সে র্জন্যই ধমীয় শক্ষাি জরুর্র।
দুিনীতি ব্যাপকভাবে ছড়য়িে পড়ার আরও একটি কারণ র্হলো, দুনীতবার্জরাি দুনীতি করে পার পয়েে যায়। তারা শাস্তরি সম্মুখীন হয় না। তাদরে উপযুক্ত বচারি হয় না। তারা বরং সরকাররে প্রশ্রয় পায়। এতে একজনরে দখোদখেি অর্ন্যজন দুনীততিে সাহসী হয়ে ওঠ।ে নতুন প্রজন্ম সরকারর্র সেমথক হর্য়ই দুেনীতি করার দুঃসাহস দখোয়। তাদরে ভরসা হচ্ছ,ে কোনো ঝামলো হলে দলরে সহযোগতাি পাওয়া যাব।ে যনে ক্ষমতাসীন দলর্র সেমথকর্দর দুেনীতি করার অনুমতি আছ।ে বচারি হব,ে যদি বরোধীির্ দল দুনীতি কর।ে এই মানসকতারি কারণে যখন যে দল ক্ষমতায় আস,ে সে দলরে লোকরো দশটোকে লুটপুটেে খায়। এক্ষত্রেে ইসলামর্র নেদশনোি সুস্পষ্ট। ইসলামরে বধানি হলো, যে অপরাধ করবে তার শাস্তি হব।ে সে যত বড় ক্ষমতাসীন ও সম্ভ্রান্ত হোক না কন।ে একবার রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামরে দরবারে জনকাৈ মহলারি চুররি অভযোগি এলে তনিি তার হাত কার্টার নদশেি দন।ে মহলাি সম্ভ্রান্ত পরবাররেি হওয়ায় কউে কউে তার হাত না কাটার জন্য সুপারশি করন।ে তখন মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ক্রোধান্বতি হয়ে বলছলন,েেি আমার ময়েে ফাতমোও যদি আজ চুরি করত তবে অবশ্যই আমি তার হাত কটেে দতাম।ি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নবুয়তপ্রাপ্তরি আর্গই দুেনীতরি বরুদ্ধিে সোচ্চার ছলন।িে র্তনিি দুনীতি দমনকল্পে সমাজরে কছুি নীতবানি যুবককে নয়িে ‘হলফুলি ফুজুল’ নামে একটি সংগঠন তরৈি করন।ে যার প্রতটিি সদস্য এ কথার ওপর বায়াত গ্রহণ করছলিে য,ে আমরা মাজলুমকে সহযোগতাি করব র্এবং দুনীতবাজদরিে উত্খাত করতে সচষ্টে থার্কব। দুনীতি দমন করার জন্য রাসূলুল্লা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বভন্নিি সময় বভন্নিি স্থানে অভযানওি পরচালনাি করছলন।েেি একবার মদীনার উপকণ্ঠে ছা’লাবা ও বনি মাহারর্বরেি দুর্বৃত্তরা দুনীতরি লক্ষ্যে জীআমর নামক স্থানে সমবতে হয়। খবর পয়েে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাদরে দমন করতে ৪৫০ সদস্যবশষ্টিি একটি সনোদল প্ররণে করন।ে এ সংবাদ র্পয়েে দুবৃত্তরা পলায়ন কর।ে এ ছাড়াও সরয়ািি সীমান্তে দুমাতুল জান্দাল নামক স্থানে র্কছু দুিনীতবাজি একত্রতি হয়ছল।েি রাসূলুুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাদরে দমন করার জন্য ৫ম হজররিি রবউলি আওয়াল মাসে সন্যৈ বাহনীি নয়িে সখোনে পৌঁছন।ে র্তখন দুবৃত্তরা ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পালয়িে যায়। মোটর্কথা, দুনীতি দমন করার জন্য রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে সব পদক্ষপে গ্রহণ করছলন,েেি সে সব আমাদরে জন্য উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। সগুলোে অনুসরণ করলইে আমরার্ পর্রপূণি দুনীতমুক্তি হতে পারব। আল্লাহতায়ালা আমাদরে তাওফকি দন।ি
©somewhere in net ltd.