![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বৃদ্দাশ্রমঃ মানবর্তার প্রত বৃদ্দাঙ্গিল প্রদশনি
মুফতি মুহাম্মাদ শোয়াইব
বাবা-মায়রে প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা কমবশেি আমাদরে সবার ভতরইে আছ।ে আমরা সবাই বাবা-মাকে ভালোবসেে সুখ পাই। মনরে গহণিে আনন্দ অনুভব কর।ি মমতাময়ী মায়রে আঁচলই আমাদরে একমাত্র নরাপদি আশ্রয়। বাবা-মা আমাদরে নজরেি জীবনরে রক্তবন্দুি দয়িে তলি তলি করে বড় করে তুলছন।েে শক্ষা-দীক্ষারি মাধ্যমে আমাদরে প্রতষ্ঠতিি করছন।েে মা ১০ মাস কষ্টর্ সহ্য কর আমোদর গভেে ধারণ করে চরঋণীি করছন।েে সইে ঋণ শোধ করা আমাদরে পক্ষে সম্ভব নয়। তাই তো কবি বলছন,েে মায়রে একধার দুধরে দাম/কাটয়াি গায়রে চাম/ পাপস বানাইলে ও ঋণ শোধ হবে না/এমন দরদী ভবে কউে হবে না আমার মা.....।
সন্তানরে প্রতি বাবা-মায়রে যে ভালোবাসা, তা র্পৃথবীর একমািত্র নঃস্বাথি ভালোবাসা। সন্তানরে জন্য বাবার্-মা নজরেি জীবন উৎসগ করতে ও কুন্ঠাবোধ করনে না। তাই তাদরকেে সম্মান করা, ভালোর্বাসা ও তাদর প্রতে কতব্যি পালন করা আমাদরে সামাজকি ও নতকিৈ দায়ত্ব।ি কন্তুি তক্তি সত্য হলো, কালপরক্রমায়ি আমরার্ হয় উঠে অতি নমম।িি প্রকাশ পায় বাবাÑমায়রে প্রতি চরম অবহলো ও অবজ্ঞা। বাবা-মা যখন বৃদ্ধ হয়ে যান, র্তখন তারা সন্তানর্র উপোজনর ওপরে নভশীলি ও চরম অসহায় হয়ে পড়ন।ে আর তখন থকইেে র্আমরা তাদর প্রতে প্রদশনি করি ঔদাসন্যি ও অবহলো। তাদরকেে ভাবতে থাক পরবাররেি বোঝাস্বরপ। এই ভোগবাদী মানসকতাি থকইেে আমরা তাদরকেে জোর করে পাঠয়িে দইে বৃদ্দাশ্রম।ে স্বামী-স্ত্রী ও আদররে ছল-ময়েেেে নয়িে গড়ে ওঠে সুখরে সংসার। আর বৃদ্দ বাবা-মায়রে ঠাঁই হয় বৃদ্দাশ্রম।ে পরবার-পরজন,িি ছল-ময়েেেে থকেে বচ্ছন্নিি হয়ে এক চরম অসহায় জীবনযাপন করনের্ তারা। ভাগ্যর কে নমমিি পরহাস,ি যে সন্তানকে মানুষ করার জন্য বাবা-মা সারা জীবন কষ্ট করছন,েে যে সন্তানরে সুখরে দকিে তাকয়িে র্বাবা-মা নজরেি সুখ বসজনি দয়ছন,েিে সইে নরাধম সন্তানরে দ্বারাই বাবা-মা নগৃহীতি হচ্ছন।ে
আমরা একবার ও ভাবি না য,ে আমাদরে সন্তান আমাদরে কাছে যমন,ে আমরা ও আমাদরে বাবা-মায়রে কাছে তমন।ে আমরা আমাদরে সন্তানকে যমনে আদর-সোহাগ কর,ি মায়া-মমতা দয়িে পরম যতœে লালন-পালন কর,ি আমাদরে বাবা-মা ও আমাদরে মায়া-মমতা দয়,েি আদর -স্নহে দয়িে বড় করছন।েে বাবা-মা নজিে না খয়েে আমাদরে খাইয়ছন।েে নর্জরেি সুখ-শান্ত বসজনিি দয়িে আমাদরে মুখে হাসি ফুটয়ছন।েিে আমাদরে সুখরে দকিে তাকয়িে তারা আরামরে ঘুম হারাম করছন।েে আামদরে মুখে দ’ুমুঠো খাবার তুলে দয়োর র্জন্য সকাল থকেে সন্ধ্যা পযন্ত মাথার ঘাম পায়ে ফলছন।েেে আমদরে লালন-পালনে কষ্ট মনে করে কোনো শশুি আশ্রমে আমাদরে পাঠয়িে দনন।েি
ইসলাম বাবা-মায়রে প্রতি অত্যন্ত গুরুত্ব দয়ছ।িেে তাদরে সবো-যতœ করা, তাদরে সঙ্গের্ সদাচারণ করার নদশেি দয়ো হয়ছ।েে তাদরে কথা মান্য করা ইসলামরে দৃষ্টতিে ফরজ। বাবা-মাকে কষ্টর্ দয়ো, তাদর সঙ্গে দুব্যবহোর করা, তাদরে কথা অমান্য করা নঃসন্দহেি অনকে বড় গুনাহ। আল কোরআনে বলা হয়ছ,েে ‘তোমাদরে প্রতপালকি আদশে দয়ছন,েিে তনিি ছাড়া অন্য কার ও ইবাদত না করতে ও বাবা-মায়রে প্রতি সদ্ব্যবহার করত’ে (সুরা বনি ইসরাইল ২৩Ñ)
হাদসি শরফিে এসছ,েে একবার জনকৈ সাহাবি নবী কারমি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামরে দরবারে এসে জহাদিে যাওয়ার তীব্র আকাঙ্খা প্রকাশ করলন।ে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে জজ্ঞাসাি করলন,ে তোমার বাবা-মা কউে কি জীবতি আছ,ে সাহাবি হ্যাঁ সূচক জবাব দলিে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললন,ে বাড়তিে গয়িে তাদরে সবো কর। (বুখারি শরফ,ি হাদসি নং ২৮৪২) অন্য হাদসিে আছ,ে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করন,ে যে ব্যক্তি জীবতি অবস্থায় তার বাবা-মা উভয়কে অথবা তাদরে একজনকে পলে , অথচ সে জান্নাত আদায় করতে র্পারল না, তার চয়েে দুভাগা আর কে হতে র্পার?
বোবা-মা যখন বাধক্যে উপনীত হন তখন তাদরে প্রতি দায়-দায়ত্বি আর বড়েে যায় , তাদরে সবো –র্শুশ্রƒসার আর ও গুরুত্বপূণ হয়ে ওঠ।ে কারণ মানুষ যখন বৃদ্দবয়সে উপনীত হয় তখন সে আবার শশবেৈ ফরিে যার্য়। বখ্যাত কবি ওির্ দাশনক সক্রপয়রিে বাধক্যকেি আখ্যায়তি করছনেে দ্বতীয়ি শশবৈ হসব।িেে তাই তখন তার বঁচেে থাকার জন্য শশুকালরেি মতো আদর-স্নহ,ে মায়া-র্মমতার প্রয়োজন হয়। বাধক্যরে কারণে বাবা-মায়রে মজোজ কছুটাি খটখটিিে ধরণরে হয়ে যতেে পার,ে সামান্য বষয়ি নয়িে তুলকালাম কান্ড ঘটাতে পারন।ে তাই তাদরে অস্বাভাবকি আচরণকে স্বাভাবকভার্বেি গ্রহণ করার নদশেি রয়ছেে ইসলাম।ে আল কোরআনে বলা হয়ছ,েে ‘তাদরে একজন বা র্উভয়ই জীবদ্দেশয়ায় বাধক্যে উপনীত হলে তাদরে উফ বলো না। তাদরকেে ধমক দওি না, তাদরে সঙ্গে সম্মানসূচক কথা বলো। (সুরা বনি ইসরাইল- ২৩)
সন্তানরে জন্য বাবা-মা উভয়ইে কষ্ট করন।ে তথাপি বাবার তুলনায় মায়রে হক অনকে বশ।িে হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) বলন,ে এক ব্যক্তি নবী নবী কারমি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামরে দরবারে এসে জজ্ঞসেি করলনর্, কেোন ব্যক্ত আমারি সবাধকি সদাচরণ পাওয়ার অধকারীি ? তনিি বলন,ে তোমার মা। লোকটি বললন,ে তারপর ক?ে তনিি বললন,ে তোমার মা। লোকটি বললন, তারপর ক?ে তনিি বললন,ে তোমরা মা। লোকটি বললন, তারপর ক?ে তনিি বললন,ে তোমার বাবা। র্(মুসলম শরফ,ি ি
সবোপরি মনে রাখর্ত হেব, কোলন ববতনেেি র্আমরা ও এক সময় বাধক্যে উপনীত হব। আমাদরে সঙ্গে বৃদ্দাবস্থায় তমনে আচরণ করা হব,ে যমনে আচরণ আমরা আমাদরে বাবা-মায়রে সঙ্গে করব। অন্তত এই দকটিি ববচনোয়ি রখেে আমাদরে উচতি বাবা-মায়রে সঙ্গে সদাচরণ করা। আল্লাহ তায়ালা আমাদরে তাওফকি দন।ি আমীন।
©somewhere in net ltd.