![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রতিনিয়ত সৎ থাকার চেষ্টার যুদ্ধে লিপ্ত একসৈনিক
ফেসবুকে হ্যাশট্যাগ(WeAreNizami) এ ছড়াছড়ি। সমস্যা নেই। যারা তার অনুসারী, তার মতবাদে বিশ্বাসী এমনটা তারা করবে, সেটাই স্বাভাবিক।
সে জামায়েতের নেতা। তার সংগঠন,তাকে স্মরণ করবেই।
কিন্তু যারা সারাক্ষণ বলে, আমরা স্বতন্ত্র, আমরা যুদ্ধাপরাধীর পক্ষে না, আমাদের সংগঠন মুক্তিযুদ্ধের পরে গঠিত হয়েছে, তাই ৭১ এর সংগঠিত অপরাধের দায় আমরা কেন নিবো?
এমন খুড়া যুক্তি দেখিয়ে যারা টকশো মাতিয়ে ছিল, আজকে দেখলাম তারাও সেই হ্যাশট্যাগ মারছে।?
এমন দ্বিচারিতা কেন?
একদিকে এরা সারাক্ষণ আমরা পাকিস্তানপন্থী না বলে বেড়াচ্ছে , অন্যদিকে পাকিস্থানের সংগঠন, ইসলামী জামায়েতে তালাবাও একই হ্যাশট্যাগ(WeAreNizami) ব্যবহার করে ফেসবুকে পোষ্ট করছে।
এটা কোন কোইনসিডেন্স নয়, বরং সুদূরপ্রসারী ষড়যন্ত্র কেই নির্দেশ করে।
আর চিহ্নিত রাজাকার, মুক্তিযুদ্ধের সময় দেশবিরোধী লোক ও সংগঠন, সারাজীবনই ঘৃণিত।
এবং যারা রাজাকার, দেশবিরোধী সংগঠন ও লোক দের ধারণ করে তারাও সমান ভাবে ঘৃনিত।
২| ১২ ই মে, ২০২৫ দুপুর ১:০৩
নতুন বলেছেন: সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনি দেখে থাকবেন জুলাই অভ্যুত্থানের পর যে কোনো আন্দোলনে কোনো না কোনো গ্রুপ কাবাব মে হাড্ডি হয়ে যায়। মার্চ ফর গাজায় নাৎসি সিম্বল, ওসামা বিন লাদেনের পোস্টার এসব নিয়ে একদল এসেছিলো। শাহবাগে আন্দোলন হচ্ছে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে কিন্তু স্লোগান দিচ্ছে এক পক্ষ " গোলাম আযমের বাংলায় আওয়ামী লীগের ঠাই নাই "। প্রতিটি ভালো সমাবেশ, আন্দোলন বানচাল করতে এক পক্ষ মুখিয়ে থাকে। জুলাজ অভ্যুত্থানে মোল্লা মুন্সি সবাই মিলে জাতীয় সংগীত গেয়েছি আমরা কিন্তু শাহবাগে দেখলাম একটি গ্রুপ অন্য গ্রুপ কে জাতীয় সংগীত গাইতে বাধা দিচ্ছে।
দেশে বেশি স্বাধীনতা পেয়ে গেছে এটাই হচ্ছে সমস্যা।
নাৎসি সিম্বল, ওসামা বিন লাদেনের পোস্টার জাতীর নাতী জয় আর আরাফাত এবং অন্যারা বিশ্বে প্রচার করে বেড়াচ্ছে। তাই বোঝা যায় এটা ঐখানে যাবার কারন কি কি হতে পারে।
সমস্যা হইলো এনসিপির ক্যডার নাই। তাই এই সব স্লোগান বিএনপির মিছিলে কেউ দেবে না ঐখানেই কানের উপরে জবাব দিয়ে দেবে।
আর এনসিপির পক্ষ থেকে ঐ স্লোগানের জন্য বিব্রিতি দেবে এবং ফেসবুকে পোস্ট করবে।
তবে দেশে ক্যাডার ভিক্তিক রাজনিতি বন্ধ হউক। ছাত্রদের লাঠিয়াল হিসেবে ব্যবহার বন্ধ হউক।
৩| ১৪ ই মে, ২০২৫ দুপুর ২:৩৯
রাজীব নুর বলেছেন: ভালো।
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই মে, ২০২৫ সকাল ১০:৪২
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনি দেখে থাকবেন জুলাই অভ্যুত্থানের পর যে কোনো আন্দোলনে কোনো না কোনো গ্রুপ কাবাব মে হাড্ডি হয়ে যায়। মার্চ ফর গাজায় নাৎসি সিম্বল, ওসামা বিন লাদেনের পোস্টার এসব নিয়ে একদল এসেছিলো। শাহবাগে আন্দোলন হচ্ছে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে কিন্তু স্লোগান দিচ্ছে এক পক্ষ " গোলাম আযমের বাংলায় আওয়ামী লীগের ঠাই নাই "। প্রতিটি ভালো সমাবেশ, আন্দোলন বানচাল করতে এক পক্ষ মুখিয়ে থাকে। জুলাজ অভ্যুত্থানে মোল্লা মুন্সি সবাই মিলে জাতীয় সংগীত গেয়েছি আমরা কিন্তু শাহবাগে দেখলাম একটি গ্রুপ অন্য গ্রুপ কে জাতীয় সংগীত গাইতে বাধা দিচ্ছে।