নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জীবনের মানেই খুঁজে পেলাম না।।
আমি খুব সুন্দরী ছিলাম। আয়নায় প্রতিদিন নিজেকে দেখিতো তাই বুঝতে পারি। আর বুঝি,রাস্তা দিয়ে চলার সময় চারপাশের ছেলেদের ড্যাব-ড্যাবে চোখগুলো কতো মধুরভাবে আমাকে দেখে। আমার বান্ধুবি একদিন হিসেব করে দেখলো যে, প্রতি সপ্তাহে কম করে হলেও দুইজন করে আমার প্রেমের সাগরে হাবুডুবু খায়। কিন্তু আমার এইসব ভালো লাগে না বলেই আমি কারো প্রেমেই পড়ি না।
কেনো ভালো লাগে না? – এই কেনো এর মধ্যেও বড় একটা ইতিহাস আছে। ছোটবেলায় ছোটরা গভ. স্টাফ কোয়ার্টারের পঞ্চম তলায় থাকতাম আমরা। আমাদের ফ্লাটে তখন প্রেমের কেমিস্ট্রি চলছিলো। প্রথম ফ্লোরের সাথে তৃতীয় ফ্লোরের, দ্বিতীয় ফ্লোরের সাথে চতুর্থ ফ্লোরের।
একজন ছাদে শীষ বাজিয়ে উঠে তো আরেকজনের দরজা খুলে যাচ্ছে। -এই যেমন কৃষ্ণার বাঁশির সুর শুনে রাঁধার ছুটে আসার মতো। একজন আরেকজনের সাথে দেখা না হলেই দেওয়ালে কতরকম বিরহের,ক্রন্দনের,প্রেমের গল্প,গান,কবিতা লিখে রাখতো। তাদের প্রেমের গল্প বলতে গিয়ে ‘জন কিটস’ তার পড়শিনি প্রেমিকাকে দেওয়া চিঠির কথা মনে পরে গেলো।
সেই কাহিনীটা একটু বলি- ‘তুমি সব সময়ই নতুন। শেষ চুম্বনগুলো ছিলো খুবই মধুর, শেষ হাসিটা ছিলো খুবই আলোকিত, শেষ হাঁটাটা ছিলো খুবই গৌরবময়। কাল যখন তুমি আমার জানালার পাশ দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলে তখন আমি এতোটাই মুগ্ধ হয়ে গিয়েছিলাম যে, মনে হচ্ছিলো তোমাকে এই প্রথম দেখছি……।
তুমি যদি আমাকে ভালোবাসো তাহলে আমি তোমাকে কতো তীব্রভাবেই না অনুভব করতে পারবো…।।’
২| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:১৯
আমিই সোহেল বলেছেন: তৃতীয় পর্বের মধ্যে এটা প্রথম পর্ব।
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৬
ঢাকাবাসী বলেছেন: লেখাটি ঠিক পুরো নয় মনে হলো!