নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জীবনের মানেই খুঁজে পেলাম না।।
অবশেষে আজ তার বিয়েটা হয়েই গেলো। ইচ্ছে করলে তাকে আটকানো যেতো। কিন্তু কী লাভ? সে যখন স্বেচ্ছায় বিয়ে করতে রাজি হয়েছে তাকে আটকানোর কোনো প্রয়োজনই মনে হয় না।
ওহ্, এতক্ষন যার কথা বলছিলাম তার সাথে পরিচয় করিয়ে দেই। যে মেয়েটির কথা বলছিলাম তার নাম মুনা(কাল্পনিক) আর তাকে পাগলের মতো ভালোবাসতো শুভ্র(কাল্পনিক) নামের একটি ছেলে।
মুনা খুবই শান্ত প্রকৃতির,আর একটু আলিশা ধাঁচের।
আর শুভ্র দেখতে,শুনতে কেমন তা পুরোটা পড়লে হয়তো কিছুটা বুঝা যাবে।
এইবার পুরো ঘটনায় আসি, শুভ্রের সাথে মুনার সাত বছরের সম্পর্ক। ভালোই চলছিলো তাদের সম্পর্ক। মাঝখানে পারিবারিক সমস্যার কারণে তাদেরকে আলাদা করে দেওয়া হয়। সবকিছুর মধ্যেও তাদের প্রেম-ভালোবাসা অটুট থাকে। শত বাঁধা-বিপত্তি সত্বেও তাদের প্রেম চলতে থাকে তার নিজস্ব গতিতে। মুনার বাবা তার এক বন্ধুর সহায়তায় মুনার বিয়ে ঠিক করে ফেলে উচ্চ পর্যায়ে চাকুরী করা এক ছেলের সাথে। ছেলেটি দেখতে, শুনতে হয়তো ভালোই ছিলো তাই মুনার বাবা ছেলেটিকে হাতছাড়া হওয়ার ভয়েই মুনার সাথে বিয়ের জন্য সবকিছু গোছানো শুরু করে দেয়।
মুনা এই খবর শোনার পর থেকেই শুভ্রকে চাপ প্রয়োগ করতে থাকে কিছু একটা করার জন্যে। কিন্তু শুভ্র ছিলো নিরুপায়। একেতো সে বেকার, তাছাড়া শুভ্রের পরিবার কখনো মুনাকে মেনে নিবে না। শুভ্র মুনাকে বোঝায় বিয়েটা ভেঙ্গে দেওয়ার জন্যে। কিন্তু মুনা তা আর করতে পারে না। মুনা ব্যার্থ হয়। অবশেষে এসে পরে সেই ক্ষন। শুভ্রকে কাঁদিয়ে মুনা চলে যায় সেই ছেলেটির হাত ধরে।
শুভ্র কাঁদে। চিৎকার করে কাঁদতে চায় কিন্তু পারে না। শুধু লুকিয়ে চোখের অশ্রু ফেলে।
শুভ্ররা কাঁদবে। লুকিয়েই কাঁদবে। মৃত্যুর আগে মুহূর্ত পর্যন্ত কেঁদেই যাবে ।।
(৩.১৫am / ২১.০২.১৪ )
২| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৫৯
আমিই সোহেল বলেছেন: হুম
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:১০
হাসান মাহমুদ ১২৩৪ বলেছেন: নিরুপায়!