নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংকেই এর মৃত্যুর পর এক অন্ধ শিষ্য যিনি মঠের পাশে বাস করতেন, এক বন্ধুকে বলছিলেন, " যেহেতু আমি অন্ধ, আমি কারও মুখ দেখতে পাই না; আমাকে তাই একটা মানুষের চরিত্র বিশ্লেষন করতে হয় মানুষটির 'কণ্ঠস্বর' শুনে। বেশিরভাগ সময়েই, আমি যখন কাউকে কোন সফলতা কিংবা সুখকর ঘটনার জন্য অভিনন্দন জানাতে শুনি, এই কন্ঠের পাশাপাশি আমি একটা 'অহংকার' এর গোপন কন্ঠ ও শুনতে পাই। যখন 'সমবেদনা' জানানোই হয় কারো দুর্ভাগ্য কিংবা খারাপ সময়ে, আমি 'সন্তুষ্টি আর অন্তর্নিহিত আনন্দ' শুনতে পাই পাই কণ্ঠস্বরে। এটি সত্যিকার সমবেদনা হলে, আক্রান্ত ব্যক্তিটির অন্তর্জগতে এক পরিবরতন আনে " ।
" আমার সুদীর্ঘ অভিজ্ঞতায় দেখেছি, উপরন্তঃ বাংকেই এর কণ্ঠস্বরে সমসময়ই ছিলো আন্তরিকতা আর আনুগত্য। যখন তিনি 'সুখানুভূতি' প্রকাশ করতেন, আমি 'সুখানুভূতি' ছাড়া আর কিছুই শুনতে পেতাম না; আর যখন তিনি 'দুঃখ' কে বর্ণনা করতেন, আমি 'দুঃখ' ছাড়া আর কিছুই শুনতাম না। "
[গ্যাব্রিয়েল সুমন অনূদিত]
মূল: হান্ড্রেড এ্যান্ড ওয়ান জেন স্টোরিজ
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে মে, ২০১৪ রাত ২:২৪
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: চমৎকার।