নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
#মেটাল গান প্রসঙ্গে রবীন্দ্রনাথ বলিয়াছেন...
"উত্তেজনার অবস্থায় আমাদের গলার স্বরে সুরের আমেজ আসে। সচরাচর সামান্য বিষয়ক কথোপকথনে তেমন সুর থাকে না। বেগবান মনোভাবে সুর আসিয়া পড়ে। রোষের একটা সুর আছে, খেদের একটা সুর আছে, উল্লাসের একটা সুর আছে।"
[ সংগীত ও ভাব/ সংগীত চিন্তা ]
এখন কথা হলো রবীন্দ্রনাথের গানেরও অনেক রকম ও ধরনের ভাব আছে। প্রেমের গান আছে, দ্রোহের গান ও আছে। বিভিন্ন ভাবের গান ভিন্ন ভিন্ন আমেজে ও মেজাজে গাওয়াই সমীচীন। কিন্তু বঙ্গদেশে ছায়ানটী ও অন্যানরা কিভাবে দিনের পর দিন একই মেদুর টোনের মেঘ মেঘ গলায় রবীন্দ্রনাথের সমস্ত গান গায়া আসতেছে, এইটা আমার বুঝে আসে না।। ইহারা প্রেমের গান যেই টোনে করে, দ্রোহের গান ও একই টোনে করে।। করে নাকি?
রবীন্দ্রনাথ যতখানি আধুনিক ছিলেন। এইসমস্ত মশাল বহনকারীরা তার মুতের সমান-ও আধুনিকমনস্ক হলে জাতি আরো কিছু স্বাদ, আস্বাদন করতে পারতো রবীন্দ্রনাথের গান থেকে।। রবীন্দ্রনাথকে ভাঙ্গার সময় এসে গেছে।। আমার খুব কাছের ছোটভাই একটা অসাধারন কাজ করেছে।। রবিন্দ্রনাথের একটা গানের কথা ফেলে দিয়ে নতুন কথা বসিয়েছে।। ছায়ানটিরা কী ছ্যা ছ্যা করবেন? জানেন নাকি রবি বাবু শতাধিক গান নির্মাণকালে এই 'কাম' করেছেন।। গগনের গানের কথা ফেলে দিয়ে(পুরোপুরি পারে নাই, 'মরি হায় হায়' থেকেই গ্যাছে) সুরটা হজম করে ফেলেছেন।। আর অজস্র ও অসংখ্য বিদেশী গানের সুর নিয়ে কাজের কথা আপনারা জানেন।।
বাংলা গানের জয় হোক।।
২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪০
রাবার বলেছেন: কি শুনাইলেন ভাইডি
৩| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৮
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: রবীন্দ্রনাথকে ভাঙ্গার সময় আসছে নাকি সময়ই তা বলে দেবে। যখন মানুষ আর রবীন্দ্র সঙ্গীতের প্রচলিত ধারা আর পছন্দ করবেনা তখন সেটাকে কেউ না কেউ অন্যরুপে উপস্থাপন করতে চেস্টা করতেই পারে।
কবিতা, গল্প কিংবা সঙ্গীত সবই মনে হয় ভাষার সম্পদ। ভাষা যেহেতু পরিবর্তিত হচ্ছে এসবেরও হবে, হচ্ছেও তাই। এমনকি গালির ভাষা, গালি দেবার ভঙ্গীও পালটে যাচ্ছে। তবে রবীন্দ্রনাথের প্রতিবাদী বাক্যের মধ্যেও একটা কোমলতা আছে। উনার সবকিছুতে আমরা উনার নিজস্ব টোনটা ধরতে পারি। সেটা ভেঙ্গে ফেলা কতদুর সম্ভব সেটা কেউ চেস্টা করলেই বোঝা যাবে। করছে না যে এমনও না। অনেকেই একটূ ভিন্নভাবে উপস্থাপনের চেস্টা করছে, ভালোই লাগে। তবে হালজমানার রকস্টারদের দিয়ে যদি আপনি রবীন্দ্রসঙ্গীত গাওয়ানোর চিন্তা করেন সেটা তামাশাই হবে। আরো ২০-৫০ বছর পরে হয়তো রবীন্দ্রসঙ্গীত বাতিলের খাতায় চলে যাবে, কিন্তু ভাষা অপরিবর্তিত রেখে আপনি সেটার সম্পুর্ন আধুনিকায়ন করতে পারবেন না। সব কিছুই সমসাময়িক সময়ের মানুষের রুচি, আচার আচরন, পছন্দ, এসবের উপর নির্ভর করে। আগের দিনের ভালোবাসা আর এখনকার ভালোবাসার অনুভুতির ব্যাপারে পোলাপানের ধারনারও তো অনেক এদিকসেদিক হয়ে গেছে। ঠিক এই মুহুর্তে আমরা হয়তো বড় ট্রানজিশন প্রিয়ডে আছি। নতুন বাচ্চাকাচ্চাদের রবীন্দ্রসঙ্গীত, কবিতা, গল্প নিয়ে উপলব্ধি কি জানতে ইচ্ছা করে।
শুভকামনা রইলো।
৪| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:২৩
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আস্তে আস্তে সবই হবে। সোমলতা আর 'ক্ষ' যেটা করেছে সেটা অনেকের কাছেই পছন্দ হয়েছে।
৫| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৮
নেক্সাস বলেছেন: ভাল বলেছেন। আপনার সাথে একমত
৬| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৬
তারেক মাহমুদ ৭০১ বলেছেন: বাংলা গানের জয় হোক