![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাহাবী আবূ সাইদ খুদরী রদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রসুলেপাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেছেন, আমার বিদায়ের পর শেষ যামানায় আমার উম্মতের মধ্য হতে পূর্বের কোন দেশ থেকে একটি জামাআত তাবলীগ নামে বের হবে, তারা কুরআন শরীফ পাঠ করবে, তাদের কুরআন শরীফ পাঠ তোমাদের পাঠের তুলনায় খুবই সুন্দর হবে। কুরআন শরীফের প্রতি বাহ্যত তাদের ভক্তি শ্রদ্ধা ও আন্তরিকতা দেখে মনে হবে যেন ওরা কুরআন শরীফের জন্য কুরআন শরীফ ওদের জন্য। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে ওরা কুরআন শরীফের প্রতিটি আয়াতের উপরে ঈমান রাখবে না এবং কুরআন শরীফের কঠিন নির্দেশের উপর আমল করবে না।
এই জামা'আতের অধিকাংশ লোক হবে অশিক্ষিত ও মূর্খ। যেমন কুরআন শরীফের ও হাদীস শরীফের জ্ঞানে হবে মূর্খ তেমন সাধারণ জ্ঞানেও হবে মূর্খ। এই জামাআতে যদি কোন শিক্ষিত লোক যোগদান করে তাহলে তার আচরণ ও স্বভাব হয়ে যাবে জামাআতে যোগদানকারী অন্যান্য মূর্খের মত। মূর্খরা যেমন মূর্খতার আনুগত্য করবে তেমনি শিক্ষিত লোকটিও মূর্খদেরই আনুগত্য করবে। এই জামা'আতের বয়ান ও বক্তৃতায় থাকবে কেবল ফযিলাতের বয়ান। বিভিন্ন আমলে সর্বোচ্চ ফযিলাতের প্রমাণহীন বর্ণনাই হবে তাদের বয়ানের বিষয়বস্তু।
হে মুসলমানগণ ! ঐ জামা'আতের লোকদের নামায, রোযা অন্যান্য আমল এতই সুন্দর হবে যে, তোমরা তোমাদের নামায, রোযা ও আমল সমূহকে তাদের তুলনায় তুচ্ছ মনে করবে। এই জামা'আতের লোকেরা সাধারণ মানুষকে কুরআন শরীফের পথে তথা দ্বীনের পথে চলার নামে ডাকবে, কিন্তু তারা চলবে তাদের তৈরী করা পথে, ডাকলেও তারা কুরআনের পথে চলবে না।
তাদের ওয়াজ ও বয়ান হবে মধুর মত মিষ্টি, ব্যবহার হবে চিনির মত সুস্বাদু, তাদের ভাষা হবে সকল মিষ্টির চাইতে মিষ্টি। তাদের পোশাক পরিচ্ছদ ধারণ-ধরণ হবে খুবই আকর্ষণীয়, যেমন সুন্দর হরিণ তার হরিণির পিছনে যেমন ছুটতে থাকে তেমন সাধারণ মানুষ তাদের মিষ্ট ব্যবহার, আমলের প্রদর্শনী ও সুমধুর ওয়াজ শুনে তাদের জামা'আতের দিকে ছুটতে থাকবে।
তাদের অন্তর হবে ব্যাঘ্রের মত হিংস্র। বাঘের অন্তরে যেমন কোন পশুর চিৎকার মমতা প্রকাশ করে না, তেমন কুরআন ও হাদীসের বাণী যতই মধুর হোক তাদের অন্তরে প্রবেশ করবে না। তাদের কথাবার্তা আমল আচরণ, বয়ান যেগুলি তারা তাদের জন্য নির্ধারণ করে নিয়েছে, তার-ভিতরকার কুরআন সুন্নাহ বিরোধী আমলগুলি বর্জন করে কুরআন সুন্নাহ মোতাবেক আমল করার জন্য যতবার কেউ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ প্রদর্শন করুক বাঘের অন্তরে যেমন মমতা প্রবেশ করে না তেমন তাদের অন্তরে কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ প্রবেশ করবে না।
তাদের জামা'আতে প্রবেশ করার পর তাদের মিষ্টি ব্যবহারে মানুষ হবে মুগ্ধ, কিন্তু ঐ মনোমুগ্ধ ব্যবহারের পেছনে জীবন ধ্বংসকারী, ঈমান বিনষ্টকারী, ইসলামী মুল্যবোধ বিনষ্টকারী মারাত্মক বিষ বিরাজমান থাকবে। তাদের প্রশিক্ষন ধীরে ধীরে মানুষের অন্তর হতে মহান আল্লাহপাক ও রাসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের প্রতি আনুগত্যের প্রেরণা শেষ করে দেবে এবং জামা'আতের আমীরদের আনুগত্যের প্রতি মরণপণ আকৃষ্ট করবে। আমীরগণ দেখতে হবে খাঁটি পরহেজগার দ্বীনদার ব্যক্তিদের মত, কিন্তু তার অন্তর হবে শয়তানের মত, কুরআন শরীফের ও সুন্নাহ শরীফের প্রতি বিদ্রোহী। আমীরগণ যা করে যাচ্ছে তার মধ্যে কুরআনশরীফ ও সুন্নাহ শরীফ বিরোধী কোন কাজ কখনো কেউ ধরিয়ে দিলে কোনক্রমেই তা পরিবর্তন করতে প্রস্তুত হবে না। অর্থাৎ কুরআন শরীফ ও হাদীস শরীফ উপস্থাপন করার পর তারা কুরআন শরীফ হাদীস শরীফ দেখেও কুরআন শরীফ হাদীস শরীফ বর্জন করে মুরব্বীদের কথা মানবে। কুরআন শরীফ হাদীস শরীফের প্রতি তাদের অনীহা এতই তীব্র হবে যে, তারা অর্থসহ কুরআন শরীফ হাদীস শরীফ কখনই পড়বে না, পড়ানোও যাবে না।
এই জামা'আতটি ইসলামের তাবলীগ করার কথা যতই বলুক কুরআন শরীফ যত সুন্দরই পাঠ করুক, নামা রোযা যতই সুন্দর হোক, আমল যতই চমৎকার হোক, মূলতঃ ঐ জামা'আতটি ইসলাম হতে বহির্ভূত হবে।
সাহাবা ই কিরামগণ বললেন,ইয়া রাসুলাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ঐ দলটি চিনবার সহজ উপায় কি হবে? আমাদিগকে জানিয়ে দিন।
রাসুলেপাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বললেন, এই ইসলাম বহির্ভূত জামা'আতটি চিনবার সহজ উপায় হল-
১) তারা যখন তালীমে বসবে, গোল হয়ে বসবে।
২) অল্প সময়ের মধ্যে এই জামা'আতের লোকসংখ্যা খুব বেশী হবে।
৩) এই জামা'আতের আমীর ও মুরব্বীদের মাথা নেড়া হবে। তারা মাথা কামিয়ে ফেলবে।
তীর মারলে ধনুক থেকে তীর বেরিয়ে যায়। ঐ তীর আর কখনও ধনুকের দিকে ফিরে আসে না, তেমন যারা এই জামা'আতে যোগদান করবে তারা কখনও আর দ্বীনের দিকে ফিরে আসবে না। অর্থাৎ এই জামা'আতকে দ্বীনের পথে ফিরিয়ে আনার জন্য কুরআন শরীফ হাদীস শরীফ যত দেখানো হোক, যত চেষ্টাই করা হোক না কেন দলটি দ্বীনের পথে ফিরে আসবে না। এদের সাথে তোমাদের যেখানেই স্বাক্ষাত হোক, সংগ্রাম হবে তোমাদের অনিবার্য। এই সংগ্রাম যদি কখনও যুদ্ধে পরিণত হয় তাহলে তা থেকেও পিছ পা হবে না।
এই সংগ্রামে বা যুদ্ধে যারা মৃত্যুবরণ করবে, তাদেরকে যে পুরষ্কার আল্লাহ দান করবেন তা অন্য কোন নেক কাজে দান করবেন না।
(বুখারী, আরবী দিল্লীঃ ২য় খন্ড, পৃঃ ১০২৪, ১১২৮, মুয়াত্তা ইমামা মালেক, আরবী ১ম খন্ড, পৃঃ ১৩৮, আবূ দাউদ, আরবী দিল্লী, ২য় খন্ড, পৃঃ ৬৫৬, তিরমিযী, মিশকাত, আরবী, ২য় খন্ড, পৃঃ ৪৫৫, মুসলিম,মিশকাত, আরবী, ২য় খন্ড, পৃঃ ৪৬২)
হাদীস সমূহের বর্ণনাকারী হলেন আবূ সাঈদ খুদরী, আলী, আবূ হুরায়রা, আব্দুল্লাহ বিন উমার (রাঃ)। (দেখুন সহীহ আল বুখারী ৬ষ্ঠ খন্ড, হাঃ ৬৪৪৯, ৬৪৫০, ৬৪৫২, ৭০৪১ (আ.প্র.), বাংলা অনুবাদ মুয়াত্তা মালেকঃ ই.ফা. ১ম খন্ড, হাঃ নং- ৫৭৮)
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:১২
সোনালী প্রান্তর বলেছেন: শুকরিয়া।
২| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪৮
মুখপোড়া বলেছেন:
সব কিছুতেই না লিখলে হয় না???
কোন কাজ-কাম- কিছুই নেই আপনার, যেখানে ভিড়ে গিয়ে আর কেউ ফিরে আসতে পারে না- সে বিষয়ে সময় নষ্ট না করে যেখান থেকে অনেককে ফেরানো সম্ভব- সে বিষয়ে লিখেন।।
আর পারলে এমন একটি দল তোইরি করেন যেখানে অন্তত ১০ জন লোক পাবেন যারা বন্ধপরিকর থাকবে সারাজীবন শুধু এই দুটিরই হয়ে থাকবে।
৩| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪৯
মুখপোড়া বলেছেন: সব কিছুতেই না লিখলে হয় না???
কোন কাজ-কাম- কিছুই নেই আপনার, যেখানে ভিড়ে গিয়ে আর কেউ ফিরে আসতে পারে না- সে বিষয়ে সময় নষ্ট না করে যেখান থেকে অনেককে ফেরানো সম্ভব- সে বিষয়ে লিখেন।।
আর পারলে এমন একটি দল তোইরি করেন যেখানে অন্তত ১০ জন লোক পাবেন যারা বন্ধপরিকর থাকবে সারাজীবন শুধু এই দলটিরই হয়ে থাকবে।
৪| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৫৪
আমিনুল ইসলাম সজিব বলেছেন: মাইনাস বাটনের তীব্র অভাব অনুভূত হইতেছে ...।।
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:১৩
সোনালী প্রান্তর বলেছেন: হইলে ?
৫| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:০৫
মোঃ তানভির বলেছেন: ভাই সবই প্রায় গুছায়ে আনছিলেন কিন্তু শেষে যে "যুদ্ধের কথা কইলেন" এটাই আপনাগো এক জতিল ব্যাধি। সব জায়গায় আপনাদের শেষ কথা মরলে শহীদ বাঁচলে গাজী এই কথাটা সোজা সিধা কইলেই হয়।
রাসূল (সাঃ) এর বিদায় হজ্বের এই বানীটা কখনো ভুইল্লেন না, "যে তোমরা ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করোনা। "
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:১৪
সোনালী প্রান্তর বলেছেন: ভাই , ইহা তো আমার কথা না ।
যে তোমরা ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করোনা। কিন্তু যারা বাতিল ফিরকার তাদের নিয়ে তো বলতে নিষেধ করেন নি ,
৬| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:০৯
তামীম বলছি বলেছেন: বিশাল জ্ঞিয়ানি পোষ্ট। আপনেরে নুবেল দেওয়া হউক।
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:১৫
সোনালী প্রান্তর বলেছেন: নোবেল এর জন্য লিখি নাই । সত্য জানাতে চেয়েছি । যার আকল আছে সে বুঝবে ।
৭| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:১০
আহমাদ সাজিদ (উদাস কবি) বলেছেন: লেখক বা তথ্য সংগ্রহকারী সাহেব এখানে কিছু অতিরঞ্জিত করছেন। যেমন জামাত "তাবলিগ" নামে বের হবে এটা উনি কোথায় পেলেন? তাছাড়া প্রথম থেকে পড়লে মনে হবে এটা একটা হাদিস, আসলে এখানে উনি অনেক হাদিস জোড়াতালি দিয়ে এই বয়ানটা পেশ করেছেন। প্রথমে তিনি শুরু করেছেন সাহাবী আবু সাঈদ খুদরী (রা) বর্ণনা দিয়ে এবং শেষ পর্যন্ত আর কোনো বর্ণনাকারী নাম নেই। অথচ তিনি শেষে আবার রেফারেন্স হিসেবে সাহাবীদের নামের তালিকা দিলেন এবং হাদিস গ্রন্থেরও নাম দিলেন।আমি উপরে উল্লেখিত অনেক বর্ণনাই হাদিসে পড়েছি (সহীহ হাদিসে) তবে ভিন্ন প্রক্ষাপটে ও বিভিন্ন বর্ণনায়।লেখক ভাইকে সবিনয়ে বলতে চাই:- নিজের মত প্রকাশ ও প্রতিষ্ঠিত করতে কখনো জালিয়াতির আশ্রয় নেয়া ইসলাম সমর্থন করে না। ধূমপান হারাম বা মাকরূহে তাহরীমী; কিন্তু এটা প্রমানের জন্য মিথ্যা হাদিসের উল্লেখ প্রয়োজন নেই। ধন্যবাদ
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:১৯
সোনালী প্রান্তর বলেছেন: হাদিস শরিফ মিথ্যা হয় নাকি ?
মিথ্যা বলার অধিকার কি কাউ কে দেওয়া হয়েছে ?
আর মিথ্যা প্রমান করতে হলে তো আর একটা হাদিস শরিফ দিয়ে করতে হবে ?
এখন তো তা সম্ভব নয় । হাদিস শরিফ যা লিখার তা লিখা হয়ে গিয়েছে বহু শত বছর পুর্বে । এখন আর পরিবর্তন কখনোই সম্ভব নয় ।
৮| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:১২
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ঈমান নাশক কুফুরি এদের অন্তর থেকে দূর হোক
জানার নাম ঈমান নয় মানার নাম ঈমান
নবীজী বলেন লোক দেখানো এবাদত আল্লাহর নিকট গ্রহন যোগ্য নয়
এরা তাই করে
হেদায়েত যা আল্লাহর পক্ষ থেকে আসে আর রহমত আসে
নবীজীর পক্ষ থেকে
হজরত আলি রা
আখেরি যামানায় আমার উম্মতের মধ্য ৭২ দল হবে
এক দল বাদে বাকি সব জাহান্নামি ।
সাহাবায়ে কেরাম প্রশ্ন করলেন ইয়া রাছুলুল্লাহ সা সেই মুক্তি প্রাপ্ত দল
কোনটি
আহলে ছুন্নাতয়াল অনুসারি । যারা আমার ছুন্নত কে মানে কোরআন মানে এবং আমার উত্তম সাহাবাদের জীবন অনুস্মরণ করে তারাই
মুক্তি প্রাপ্ত । হাদিস বোখারি শরিফ
আল্লাহ আমাদের হেদায়েত দিন এবং ভ্রান্তি হইতে ধুকাবাজি হইতে
ভাল পথে চলার রহমত দিন । আমিন ।
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:২১
সোনালী প্রান্তর বলেছেন: ভাই , একটু ভুল হইছে- ৭৩ দল হইবে ।
৯| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:২৪
লোনলিফাইটার বলেছেন: জামাতে ইসলামির কথা কইতাছোস?দেল্লা রাজাকারে কথা বলছিস?তাহলে ঠিক আছে।
১০| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:০৩
শার্ক বলেছেন: Also, I'm surprised when I read their Books Fazael Amal and most Shirik there.
১১| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:১৯
শার্ক বলেছেন: @লোনলিফাইটার,
Both are following Shirik. One is Moududi follower and another one is Eliasi follower.
Also, you should change your profile picture and we're worried you don't know how to play with this
১২| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১২
হেডস্যার বলেছেন:
মানুষকে বিভ্রান্তির মধ্যে ফালানো যে শয়তানের কাজ...আপনে হইলেন সেই শয়তানের বড় চেলা।
আবালের মত সব যায়গায় জ্ঞান ঝাইড়েন না শেষে মন্ত্রী শাহাজানের মত জুতা খাইতে হবে।
আসলে এইটা তাব্লীগ জামাত হবে হবে না...হবে জামাত ইসলামী
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৪২
সোনালী প্রান্তর বলেছেন: তাব্লীগ জামাত আর জামাত ইসলামী ইসলামী আলাদা কিন্তু বাতিল দল ।
১৩| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১৬
খাইয়া কামনাই বলেছেন: সত্য প্রকাশ হোক!!!!
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৪৩
সোনালী প্রান্তর বলেছেন: জি
১৪| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪৭
ই এইচ মািনক বলেছেন: ধর্মকে ব্যবহার করে যারা ব্যবসা করে তাদের ব্যবসা মন্দা যায় একমাত্র তাবলীগের কারনে। আপনার ব্যবসা মনে হয় মন্দ যাচ্ছে।
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৪৪
সোনালী প্রান্তর বলেছেন: তাবলিগ জামাত নিজেই তো একটা ব্যবসা ।
১৫| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩২
ভুং ভাং বলেছেন: হেডস্যার বলেছেন:
মানুষকে বিভ্রান্তির মধ্যে ফালানো যে শয়তানের কাজ...আপনে হইলেন সেই শয়তানের বড় চেলা।
আবালের মত সব যায়গায় জ্ঞান ঝাইড়েন না শেষে মন্ত্রী শাহাজানের মত জুতা খাইতে হবে।
আসলে এইটা তাব্লীগ জামাত হবে হবে না...হবে জামাত ইসলামী
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৪৪
সোনালী প্রান্তর বলেছেন: তাব্লীগ জামাত আর জামাত ইসলামী ইসলামী আলাদা কিন্তু বাতিল দল ।
১৬| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪২
নরাধম বলেছেন:
আপনার বর্ণিত হাদিস বুখারী শরীফ বা অন্য কোন সহীহ হাদিসে নেই, রাসুল (সাঃ)-এর নামে মিথ্যা আরোপ করার জন্যে কিয়ামতের ময়দানে রাসুল (সাঃ) আপনাকে ধরবেন এবং নিঃসন্দেহে তওবা করে না শুধরালে আপনার জন্য কঠিন শাস্তি হবে। তবে আপনি যদি মুসলিমই না হোন, তাহলে হাদিস/রাসুল (সাঃ) নিয়ে মিথ্যা বলতেই পারেন।
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৪৬
সোনালী প্রান্তর বলেছেন: বুখারী, আরবী দিল্লীঃ ২য় খন্ড, পৃঃ ১০২৪, ১১২৮, মুয়াত্তা ইমামা মালেক, আরবী ১ম খন্ড, পৃঃ ১৩৮, আবূ দাউদ, আরবী দিল্লী, ২য় খন্ড, পৃঃ ৬৫৬, তিরমিযী, মিশকাত, আরবী, ২য় খন্ড, পৃঃ ৪৫৫, মুসলিম,। এগুলা সহি নয় ?
জ্ঞান শিক্ষা করে আশুন ।
১৭| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৪
আবদুস সবুর খান বলেছেন: এটা পড়ুন
Click This Link
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৪৬
সোনালী প্রান্তর বলেছেন: যুক্তিহিন লিখা ।
১৮| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৭
ছোট নদী বলেছেন: মিথ্যাবাদী কোথাকার
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৪৭
সোনালী প্রান্তর বলেছেন: প্রমান করেন ।
১৯| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১৭
ইভা_110 বলেছেন: নি:সন্দেহে তাবলীগ জামায়াত ইহুদী ও খৃষ্টানদের পৃষ্ঠপোষকতায় মুসলিম সমাজের একটি বিভ্রান্ত দল। যাদের তাগুতী শক্তিরা ইসলামের মুল শিক্ষা থেকে দুরে সরিয়ে রেখে সেকুলার সমাজের সেবক হিসেবে গড়ে তুলছে। ঠিক যেভাবে ইতিহাসে বৃটিশ গোয়েন্দাদের মাধ্যমে সালাফী ও ওহাবী আকীদা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। উল্লেখিত উভয় দলই ইসলাম ও মুসলমানদের চরমশত্রু আমেরিকা ও ইস্রাইলের সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ বন্ধু এবং সেবক হিসেবে বিশ্বে কাজ করে যাচ্ছে।
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১৯
সোনালী প্রান্তর বলেছেন: কোন সন্দেহ নাই ।
২০| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০৮
নরাধম বলেছেন: বুখারী শরীফ, দিল্লী, ঢাকা, মদিনা যত এডিশানেই বলেন, কোন এডিশানেই এই হাদিস নেই। আপনি আসলে মনে হয় না কোনদিন বুখারী শরীফ উল্টিয়ে দেখেছেন।
আপনাকে একটা চ্যালেন্জ দিলাম। আপনি এই হাদিসের একটা স্ক্যান কপি ব্লগে দিবেন। আমি এজন্য আপনাকে ২০,০০০ টাকা নগদ দিব। রাজি আছেন? আর যদি দিতে না পারেন, তাহলে শুধু ব্লগে একটা পোস্ট দিবেন আপনার দেওয়া পূর্বের হাদিসের আসলে অস্তিত্ব নেই, শুধু সেটা করলেই চলবে, আমাকে টাকা দিতে হবে না।
চ্যালেন্জ নিলে বলেন, আমি দরকার হলে এই চ্যালেন্জ দেখে একটা পোস্ট দিব, যাতে আপনার সুবিধে হয়। চ্যালেন্জ না নিলে বুঝা যাবে আপনি মিথ্যুক এবং বেকুব।
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২১
সোনালী প্রান্তর বলেছেন: খুজে না দেখলে পাবেন কেমনে ?
আপনি পারলে দলিল খন্ডান । ইহা আপনার প্রতি চ্যালেন্জ ।
২১| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩০
ইন্তাজ ভাই বলেছেন: আমি নিজেও তাবলীগ জামাত নিয়ে সন্দিহান আছি। তবে আপনি হে কিতাবগুলির রেফারেন্স দিলেন সত্যি সেখানে এই রকম হাদিস আছে কিনা আমি সিউর হতে পারতেছিনা কারণ এই কিতাবগুলা সংগ্রহ করা আমার পক্ষে মনে হয় এই মুহুর্তে সম্ভব না । খুব ভালো হয় আপনি নরাধমের চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করে উল্লেখিত পৃষ্টাগুলো স্ক্যান করে এই খানে পোস্ট করেন। তাহলে অনেকেই সন্দেহ মুক্ত হয়ে যাবেন। বর্তমানে স্ক্যান করাটা তেমন একটা সমস্যার ব্যাপারও না স্ক্যানার না থাকলে মোবাইল দিয়েও ভালো করে ছবি দিয়ে দিতে পারেন।
আর নরাধমের উল্লেখিত পুরস্কারের ব্যাপারটা আমরা ব্লগারবৃন্দ ইনশাআল্লাহ অবশ্যই নিশ্চিত করব।
২২| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩১
ঝটিকা বলেছেন: হেডস্যার বলেছেন:
মানুষকে বিভ্রান্তির মধ্যে ফালানো যে শয়তানের কাজ...আপনে হইলেন সেই শয়তানের বড় চেলা।
আবালের মত সব যায়গায় জ্ঞান ঝাইড়েন না শেষে মন্ত্রী শাহাজানের মত জুতা খাইতে হবে।
আসলে এইটা তাব্লীগ জামাত হবে হবে না...হবে জামাত ইসলামী
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩২
সোনালী প্রান্তর বলেছেন: তাব্লীগ জামাত আর জামাত ইসলামী ইসলামী আলাদা কিন্তু বাতিল দল ।
২৩| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৭
নরাধম বলেছেন: হাহাহাহা, হাসতে হাসতে শেষ। তাবলীগকে নিচু করার জন্য মিথ্যা বলতেও আপত্তি নেই? মুহাম্মাদ (সাঃ)-এর নামের উপর মিথ্যা আরোপ করতেও আপত্তি নেই?
আমি যদি বলি অমুক হাদিসে আছে রাসুল (সাঃ) বলেছেন সোনালী প্রান্তর নামে সামুর ব্লগার একজন মিথ্যাবাদী, সেটার প্রমাণ কি আপনাকে দেখাতে হবে নাকি আমাকে? আমাকেই দেখাতে হবে। এখন আপনি একটা হাদিস দিয়েছেন আমি বলছি সেটার কোন অস্থিত্ব নেই, আপনাকে দেখাতে হবে আছে, সেজন্য হাদিসটা স্ক্যান করে দিলেই হয়ে যায়।
আচ্ছা আরো সহজ করে দিলাম। এখানে http://www.banglakitab.com/BukhariShareef.htm বাংলা বুখারী আছে। সেখান থেকে কয় নং ভলিউমের কয় নম্বর হাদিসের এটা আছে সেটা বলে দেন।
আর আপনি যদি কিছুটা শিক্ষিত হোন, ইংরেজী বুঝেন, তাহলে এখানে http://www.sahih-bukhari.com/ ইংরেজী আছে। সেটাতে আবার সার্চ ফাংশান আছে। সেখান থেকে হলেও বের করে দেন।
আমি সারা বুখারী খুঁজেও আপনার দেওয়া কোন হাদিস পাইনি। নিঃসন্দেহে আপনি মিথ্যাবাদী।
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৩
সোনালী প্রান্তর বলেছেন: ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর বাংলা বুখারি শরিফ ৬৩৯ পৃষ্টা ৭০৫২ নং । ১০ ম খন্ড
২৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৫৫
নরাধম বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক। http://www.quraneralo.com/bukhari/ এইখানে ইসলামী ফাউন্ডেশানের সবকটি বুখারি ট্রান্সলেশান আছে। সেখানে আপনার দশম খন্ডে ৭০৫২নং হাদিস এরকম:
"আবু নূমান (র থেকে বলেছেন ...সাঈদ খুদরী (রাঃ) (এখানে লম্বা চেইন অফ ন্যারেশান), রসুল (সাঃ) বলেছেন, পূর্বান্ঞল থেকে একদল লোকের অভ্যুদয় ঘটবে। তারা কোরআন পাঠ করবে, তবে তাদের এ পাঠ তাদের কন্ঠনালী অতিক্রম করবে না। তারা দ্বীন থেকে এমনভাবে বেরিয়ে যাবে, যেভাবে ধনুক থেকে তীর বেরিয়ে যায়। তারা আর ফিরে আসবেনা যে পর্যন্ত তীর ধনুকের ছিলায় না আসে। বলা হল, তাদের আলামত কি? তিনি বললেন, তাদের আলামত হল মাথা মুন্ডন।"
এটার সাথে তো আপনার বর্ণনাকৃত হাদিসের আকাশ পাতাল পার্থক্য? আপনার হাদিসের শুরু কোথায় শেষ কোথায়? এত লম্বা কেন হাদিসটা? আসল হাদিস তো অনেক ছোট। সেখানে জামায়াতে তাবলীগের নাম গন্ধও নেই। আপনি যা লিখেছেন তার ৯৫%-ই তো আপনার বা যেখান থেকে কপি করেছেন তার বানানো। হাদিসের নামে মিথ্যাচার করছেন কেন? তাদের চিহ্নিত করনের উপায় তো বলা হচ্ছে শুধু তাদের মাথা মুন্ডন (তাবলীগের মুরুব্বীদের বড় অংশের চুল বাবরী-কাট, ঘাড় বা কানপর্যন্ত লম্বা।) অথচ আপনার হাদিসে তাদের চিহ্নিতকরনের ৩ টা উপায় বলেছেন যা রাসুল (সাঃ) বলেন নি।
আপনি মিথ্যা বলছেন সেটা স্বীকার করুন। আর আল্লাহর কাছে তাওবা করুন। নাহয় হাশরের ময়দানে রাসুল (সাঃ)-এর সামনে পার পাবেন না, তাঁর উপর মিথ্যা আরোপের জন্য আপনাকে পাকড়াও করা হবে।
The Prophet also said, “Whoever intentionally lies about me shall take a place for himself in Hell.” (Bukhari and Muslim )
রাসুল (সাঃ)-এর নামে মিথ্যা বলার শাস্তির হাদিস দিয়ে গেলাম। আপনার নামে একটা বড় পোস্ট দিয়ে আপনাকে অপদস্ত করতে পারতাম। কিন্তু সেসব করলাম না, কেননা আপনার লেনদেন আল্লাহ আর তার রাসুল (সাঃ)-এর সাথে হবে। আমার দায়িত্ব আপনার ভুল দেখিয়ে দেওয়া, সেটা আমি করেছি।
আল্লাহ আমাদের সকলকে হেদায়াত দান করুন। আমিন!
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৫
সোনালী প্রান্তর বলেছেন: এখানে আমি একটি মাত্র হাদিস শরিফের প্রমান দিয়েছে দিয়েছি এমন হাদিস শরিফের সত্ততা রয়েছে।
কাদিয়ানি , শিয়া, ওহাবি,আহলে হাদিস সহ সকল বাতিল ফিরকার নাম কোথাও দেওয়া আছে কি ?
লক্ষন বলা হয়েছে ।
সব লক্ষন তাব্লিগ এর মাঝে আছে ।
আর মুল হাদিস শরিফকে অনুবাদ করতে জেয়ে একেক দেশে একেক রকম সিরিয়াল অনুযায়ি করছে । তাই বলে যে হাদিস শরিফ নাই তা তো বলা যাবেনা ।
২৫| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:১০
নরাধম বলেছেন:
হাহাহা, আহারে, মানব মন, কোনমতেই নিজের ভুল স্বীকার করতে চায়না! আপনার দেওয়া হাদিস শরীফ কোথাও নেই সেটা কোনমতেই আপনার মানতে ইচ্ছে হচ্ছে না, কেননা সেটা মানলে আপনার নিজে ভুল ছিলেন বা তাবলীগ সম্পর্কে আপনার ধারণা ভুল/মিথ্যা সেটা প্রমাণিত হয়ে যায়, আর সেটা প্রমাণ হলে এতদিন পর্যন্ত আপনার লালিত ধ্যান-ধারণা হঠাৎ প্রশ্নের সম্মুখীন হয়ে যাবে। সেটা খুব কম মানুষই সহ্য করতে পারে, মানুষ তো! নিজের ভুল স্বীকার করার মধ্যে মহত্ব্য না দেকে সে সেটাতে নিজের পরাজয় দেখে, এজন্য সে আল্লাহর কাছেও ভুল স্বীকার করতে পারে না, অথচ আল্লাহ নিয়মিত বান্দাকে তাওবা করার জন্য ডাকেন। রাসুল (সাঃ)-কে কাফেররা বলল, যদি আপনি চাঁদকে দুভাগ করতে পারেন তবে আমরা বিশ্বাস করব আপনি রাসুল, রাসুল (সাঃ) তা করে দেখালেন। কিন্তু তারা তবুও বিশ্বাস করল না, কেননা হাজার বছর ধরে প্রচলিত তাদের ধ্যান-ধারণাকে পেছনে ফেলে নতুন একটা ধারণা গ্রহণ করা খুব কঠিন ব্যাপার ছিল। পশ্চিমে দেখেছি কত খ্রিস্টান লোককে বাইবেল থেকেও যদি প্রমাণ করে দেন আসলে ইসা (আঃ) গড না, একজন প্রফেট, কিন্তু সবকিছু প্রমাণ করার পরও গ্রহণ করতে মন চায় না, মানব মন পরাজয় স্বীকার করাকে নিজের গ্লানি মনে করে, তার ইগোতে লাগে, আপনার যেমন এখন লাগছে। আবু-তালেবের যেমন লেগেছিল ইগোতে, জানত ইসলাম সত্য তবুও লোকে কি বলবে যদি ভাতিজার কাছে পরাজয় স্বীকার করে, এজন্য জাহান্নামের আগুনে জ্বলতেও রাজি ছিল।
খোদার কসম, আপনার এই হাদিস কোন সহীহ হাদিস গ্রন্থে নাই, আপনি যদি বাকিজীবনও এই হাদিস খোঁজার জন্য ব্যয় করেন, কোনদিনই পাবেন না, কারন যে হাদিসের অস্তিত্বই নেই সেটা কেমনে পাবেন? সত্যি বলতে কি এই হাদিসের অস্তিত্ব নেই সেটা বুঝার জন্য হাদিসগ্রন্থ সব খোঁজারও দরকার নেই, যার হাদিস সম্পর্কে সামান্যতম পড়াশুনা আছে সেই জানবে এই হাদিসের অস্তিত্ব নেই। আপনি যেসব লক্ষণ বলেছেন সেসব লক্ষণ নিয়ে কোন হাদিস নেই, থাকা সম্ভবই না, হাদিসশাস্ত্র সম্পর্কে ন্যূনতম ধারণা থাকলে সেটা বুঝার কথা। তাই আপনি যার কাছ থেকে ধোঁকা খেয়েছেন, যে আপনাকে হাদিসটা দিয়েছে, তার বানানো লক্ষণই এই বানানো হাদিসে আছে।
আর কাদিয়ানিরা বাতিল ফিরকা সেটা সবাই একমত, কিন্তু শিয়া, ওহাবী আর আহলে হাদিস এরা বাতিল ফিরকা সেটা আপনার বা আপনি যাদের কাছ থেকে শুনেছেন তাদের বানানো কথা। শুধুমাত্র আল্লাহই জানেন তারা বাতিল নাকি আপনি-আমি বাতিল। কারন তারা কেউ ইসলামের মূল বিষয়বস্তুকে অস্বীকার করে না, যেমনটি কাদিয়ানিরা করে, তারা বলে তাদের নেতা মির্জা গোলাম একজন নবী (নাউজুবিল্লাহ)। আপনি এরকম শিয়া, ওহাবি, আহলে হাদিসদেরকে বাতিল বলে দিলেন তারপর দেখা গেল আসলে এরা বাতিল না, তখন আপনি ক্বিয়ামতের দিন লক্ষ লক্ষ মানুষের বিরুদ্ধে মিথ্যা বলার অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হবেন। সেদিন বড় কঠিন দিন, এম্নিতেই জবাব দেওয়া অসম্ভব, তারউপর আবার এত লক্ষ লক্ষ মানুষের বিরুদ্ধে মিথ্যা বলার অভিযোগ খন্ডানো সম্ভব না। একটু ভাবুন আর আল্লাহকে ভয় করুন।
তাবলীগের বিরুদ্ধে যত ইচ্ছে তত বলুন, যদিও আপনি কোনদিন নিজে তাবলীগে যান নি, তবে রাসুল (সাঃ)-এর উপর মিথ্যা আরোপ করবেন না, এতে বড় ক্ষতির মুখোমুখি হয়ে যাবেন। রাসুল (সাঃ) আপনার বিরুদ্ধে সাক্ষী দিলে ক্বিয়ামতের দিন বাঁচার কোন পথ পাবেন না। এটা ভুল করেছেন সেটা আমাদেরকে দেখানোর বা বলার কোন দরকার নেই, আপনি শুধু মনে মনে আল্লাহর কাছেই ক্ষমা চান, তাতেই আমি খুশি, আপনি ক্বিয়ামতের দিন ক্ষতির সম্মুখীন হোন সেটা আমি চাইনা।
যাই হোক, আল্লাহ আপনাকে আর আমাকে দুজনকেই হেদায়াত দান করুন, আমিন! ভাল থাকুন।
২৬| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৩২
আমি নষ্ট কবি বলেছেন: apni ato sure thakle noradhom r challenge accept koren. Apni true bolle scane kore dite appotti kothay?
২৭| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৯
হুলো বেড়াল বলেছেন: "বাহ ! অনেক বড় হাদিস। বানআইতে মনে হয় অনেক সময় লেগেছে ।"
"মিথ্যাবাদী কোথাকার"
ওহাবী/সালাফি/আহলে হাদিসদের জাল হাদিস আপনি উপস্থাপন করেছেন তার প্রমান পড়ে দেখুন:
বুখারী, আরবী দিল্লীঃ ২য় খন্ড, পৃঃ ১০২৪, ১১২৮, সহ আরও যত হাদিসের কিতাবের হাওয়ালা দেওয়া হয়েছে কথাও এই হাদিস নেই । আর হাস্যকর কথা হল জাল হিসাবেও কোথাও এর উল্লেখ নেই মনে হয় । থাকবে কিভাবে তৈরিতো হল মাত্র । এই মাত্র হয়ত জাহেল এই ভণ্ড আহলে হাদিসরা এটা তৈরি করেছে । আমি চ্যালেঞ্জ করছি তাদের এই হাদিস তারা কোথাও দেখাতে পারবেনা । এই পৃষ্ঠা গুলো মাত্র আমি দেখেছি । ঐ পৃষ্ঠাতেতো দুরের কথা এর আসে পাশে এমন হাদিস নেই । এখানে যেই হাদিসটি আছি তাতে শুধু তারা সামান্য অর্থ বিকৃতি করেনাই ।
যদি বলি পুরা বিকৃতি করেছে তাও ভুল হবেনা ।
দেখুন সহিহ বুখারিত, আরবী দিল্লীঃ ২য় খন্ড, পৃঃ ১০২৪, ১১২৮, যে হাদিসটি আছে তাদের বানানো অনুবাদের সাথে এর কোন মিল নেই । আস্তাগফিরুল্লাহ । এখানে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম খারেজিদের সম্পর্কে বলেছেন । হাদিসটি হল-
আবু সাইদ খুদরি রা থেকে বর্ণিত । রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাহি ওয়াসাল্লাম বলেন ঃ
পূর্বাঞ্চল থেকে এক দল লোকের অভ্যুদয় ঘটবে । তারা কোরআন পাঠ করবে, তবে তাদের এ পাঠ তাদের কণ্ঠনালী অতিক্রম করবেনা । তারা দ্বীন থেকে এমন ভাবে বেরিয়ে যাবে যেভাবে শিকার ধনুক থেকে বেরিয়ে যায় । তারা আর ফিরে আসবেনা যে পর্যন্ত তীর ধনুকের ছিলায় না আসে । প্রশ্ন করা হল তাদের আলামত কি ? রাসুল (সা) বললেন- তাদের আলামত হল মাথা মুণ্ডান । সহিহ বুখারি ৭০৫২
আবু সাইদ খুদরির হাদিসটি অন্য আরও সনদেও বর্ণিত হয়েছে । সেখানে “তারা কোরআন পাঠ করবে, তবে তাদের এ পাঠ তাদের কণ্ঠনালী অতিক্রম করবেনা”
এর সাথে অতিরিক্ত আছে-“ তাদের সালাতের তুলনায় তোমরা তোমাদের সালাতকে তুচ্ছ মনে করবে । তাদের সিয়ামের তুলনায় তোমরা তুমাদের সিয়ামকে তুচ্ছ মনে করবে । তারা দ্বীন থেকে এমন ভাবে বেরিয়ে যাবে যেভাবে শিকার ধনুক থেকে বেরিয়ে যায় । তারা আর ফিরে আসবেনা যে পর্যন্ত তীর ধনুকের ছিলায় না আসে । তাদের পরিচয় এইযে, তাদের একটি লোকের একটি হাত অথবা বলেছেন, একটি স্তন হবে মহিলাদের স্তনের মত। অথবা বলেছেন বাড়তি গোস্তের টোকরার মত । লোকদের মধ্যে বিভেদের সময় এদের আবির্ভাব হবে । আবুসাইদ খুদরি (রা) বলেন- আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি জেয আমি তা রাসুল (সা) থেকে শুনেছি ।এও সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আলি (রা) তাদেরকে হত্যা করেছেন । আমি তখন তার সাথে ছিলাম । তখন নবি (সা) প্রদত্ত বর্ণনার অনরুপ ব্যাকতিকে আনা হয়ে ছিল । সহিহ বুখারী, আরবী দিল্লীঃ ২য় খন্ড, পৃঃ ১০২৪, ১১২৮, মুয়াত্তা ইমাম মালেক,
আরবী ১ম খন্ড, পৃঃ ১৩৮, আবূ দাউদ, আরবী দিল্লী, ২য় খন্ড, পৃঃ ৬৫৬, হাদিস দুটির আরবি পাঠ
দেখুন-
حدثنا عبد الله بن محمد حدثنا هشام أخبرنا معمر عن الزهري عن أبي
سلمة عن أبي سعيد قال
: بينا النبي صلى الله عليه و سلم يقسم جاء عبد الله بن ذي الخويصرة التميمي فقال اعدل يا رسول الله فقال ( ويحك ومن يعدل إذا لم أعدل ) . قال عمر بن الخطاب ائذن لي فأضرب عنقه قال ( دعه فإن له أصحابا يحقر أحدكم صلاته مع صلاته وصيامه مع صيامه يمرقون من الدين كما يمرق السهم من الرمية ينظر في قذذه فلا يوجد فيه شيء ثم ينظر إلى نصله فلا يوجد فيه شيء ثم ينظر إلى رصافه فلا يوجد فيه شيء ثم ينظر في نضيه فلا يوجد فيه شيء قد سبق الفرث والدم آيتهم رجل إحدى يديه أو قال ثدييه مثل ثدي المرأة أو قال مثل البضعة تدردر يخرجون على حين فرقة من الناس )
قال أبو سعيد أشهد سمعت من النبي صلى الله عليه و سلم وأشهد أن عليا قتلهم وأنا معه جيء بالرجل على النعت الذي نعته النبي صلى الله عليه و سلم قال فنزلت فيه { ومنهم من يلمزك في الصدقات }
এই সম্পর্কে আরেকটি হাদিস দেখুন -
عن أبي سعيد الخدري رضي الله عنه
: عن النبي صلى الله عليه و سلم قال ( يخرج ناس من قبل المشرق ويقرؤون القرآن لا يجاوز تراقيهم يمرقون من الدين كما يمرق السهم من الرمية ثم لا يعودون فيه حتى يعود السهم إلى فوقه ) . قيل ما سيماهم ؟ قال ( سيماهم التحليق أو قال التسبيد )
ইমাম বুখারি باب من ترك قتال الخوارج للتألف ولئلا ينفر الناس عنه অধ্যায়ে
(খারেজিদের হত্যা সম্পরকিত অধ্যায় )হাদিসগুলো উল্লেখ করেছেন ।
এবার দেখুন তো এদের তাবলীগ জামাতের প্রতি বিদ্বেষের কারনেই হাদিস তৈরি করতেও পশম দাড়ায়না ।
আল্লাহর শাস্তির – হাদিস জাল করার পরিণতির কোন ভয় মনে হয় এদের অন্তরে নেই । অথচ রাসুলুল্লাহ (সা) বলেছেন, যে আমার নামে মিথ্যা হাদিস বানায় সে যেন জাহান্নামকে তার ঠিকানা বানিয়ে নেয় ।
এই হাদিসকি আহলে হাদিসদের অজানা ?
আপনারা যেভাবে হাদিসটি বলেছেন থিক হুবহু আমাকে এই হাদিসের আরবি পাঠ দেখান । এবং উক্ত বরাত সহ ।
২৮| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪৫
হুলো বেড়াল বলেছেন: মূল:
Click This Link
২৯| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪০
ফজলে রাব্বী চিৎকার বলেছেন: হাদিস নম্বর টা দিলে খুশি হতাম...
৩০| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৫
আশফাক সুমন বলেছেন: @ সোনালি প্রান্তর
আপনি একজন মিথ্যুক প্রমানিত হলেন, আপনের উল্লেখিত হাদিস্ টি আপনার বানানো
আললাহ কে ভয় করুন
৩১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৩৫
আমি জানিনা-বলো বলেছেন: শালা বাইচোদ্্ তোরে
কি কইয়া যে বকা দিমু খুইজা পাইতাছিনা...
৩২| ০৬ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৬
সামিউল ওয়াকিল তমাল বলেছেন: আমি যদি তাবলীগ জামাত করে বিন্দুমাত্র উপকৃত হয়ে থাকি, আল্লাহর কসম, তাবলীগ জামাতের বিরুদ্ধে কুৎসা রটানোর হিসাব আপনাকে হাশরের মাঠে দিতে হবে ।
৩৩| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৭
মাগফার উদ্দিন মনি বলেছেন: ভাই আপনার কথা শুনে আপনাকে সত্য অনুসন্ধানী মনে হয়েছিল। এমন বানানো একটা হাদিস আপনি যাচাই না করে মনের খায়েসে ব্লগে দিয়ে দিলেন ? আল্লাহর কাছে মাফ চান ভাই আর পোস্টটা ডিলিট করুন। এক আল্লাহই জানে কে সঠিক পথে আছে আর কে ভুল পথে আছে।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৩৯
এইচ এম বিশ্বাস বলেছেন: এখানে অনেক তথ্য আছে
View this link