১| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১৭

নিলয় তৌহিদুল বলেছেন: :-D:-D

২| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১৯

বোকা মানবী বলেছেন: এই তাবলীগ দের আমি দু চোখে দেখতে পারিন, এদের কাম হইলো খালি খাওয়া আর ভিক্ষা করা

৩| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩১

মুহাই বলেছেন: আমরা যাপো টাপলিকে বৌ নিয়া যাপে পাপলিকে

৪| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৪

মরণের আগে বলেছেন: আরে ভাই এই বইয়ান টা আমি শুনেছি এটা প্রথম পরবের হেদাএতি বয়ান (মুনাজাতের আগের)

এটা বলা হয়েছে যারা ইস্তিমার মাঠ থেকে তাবলীগে (চিল্লা) যাবে তাদের জন্য , কারন অনেক কে দেখা যায়ে তাবলীগে গিয়ে ঘুরাঘুরি করে বা নিজের ব্যবসার মার্কেটিং করে ,তাদের জন্য বলা

৫| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০২

কপোতাক্ষের তীরে এক অসামাজিক বলেছেন: "এদের কাম হইলো খালি খাওয়া আর ভিক্ষা করা" বোকা মানবী, কয় টাকা ভিক্ষা তুমি বা তোমার বাপে এদের দিছো? সত্যি কথা বইলো।

নিজের টাকা খরচ করে এরা এদের প্রয়োজন মেটায়, পুরা এস্তেমায় কোনো লাইনেই কোনো টাকা তোলা হয়নি।

৬| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪১

চুক্কা বাঙ্গী বলেছেন: কপোতাক্ষের তীরে এক অসামাজিক বলেছেন: "এদের কাম হইলো খালি খাওয়া আর ভিক্ষা করা" বোকা মানবী, কয় টাকা ভিক্ষা তুমি বা তোমার বাপে এদের দিছো? সত্যি কথা বইলো।

৭| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৯

শার্ক বলেছেন: @মেরােনর আেগ,

No, this is for the tableague people only. I seen when they go to the Jamaat and they don't talk with other people like Etikaf except some special emergency. So, isn't it Bidah I mean any new innovation? No doubt

৮| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০৩

শান্ত কুটির বলেছেন: সোনালী প্রান্তর ভাই না বুঝে কোন মন্তব্য করে কাউকে বিভ্রান্ত করা ঠিক নয়। এই কথার মাধ্যমে বলা হয়েছে যে আল্লাহর রাস্তায় বের হওয়ার পর ব্যবসা বানিজ্য করা যাবেনা বা ব্যক্তিগত স্বার্থ হাসিলের জন্য কিছু করা যাবেনা। এবং ছওয়াল করা যাবেনা বা কারও কাছে কিছু চাওয়া যাবেনা। আপনাকে তো বলা হয়নাই যে সারা জীবনের জন্য আপনার ব্যবসা করা বা উপার্জন করা নিষেধ। এটা শুধু মাত্র আল্লাহর রাস্তায় ইসলামের কাজে বের হচ্ছেন তখনকার কথা বলা হয়েছে যেমন এজ্তেমায় এসে যদি কেউ নিজের স্বার্থ হাসিলের জন্য ব্যাবসা করতে লেগে যায় তাহলে আল্লাহর রাস্তায় বের হওয়ার যে সওয়াব সে সেটা থেকে বঞ্চিত হবে। কিন্তু হজ্বের ক্ষেত্রে এ ব্যাপারে শিথিলতা আছে। সুরা বাকারায় এ ব্যপারে লেখা আছে(কয়েকদিন আগে সুরা বাকারার বাংলা অর্থ পড়লাম তখন জানতে পারলাম)।

@বোকা মানবী আপনি আসলেই বোকা। আমি যতদূর জানি তাবলিগের লোকেরা না খেয়ে মরে গেলেও কারও কাছে হাত পাতেনা। আপনি কিসের ভিত্তিতে এই কথা বললেন জানলে ভাল হত।

সোনালী প্রান্তরের সাথে অনেকেই হয়ত আমাকে এরপরে যুক্তিতর্কে আবদ্ধ করার চেষ্টা করবেন। তাদের জন্য বলি আমি কোন মওলানা টাইপ কেউ নই। ইসলাম সম্পর্কে আমার জ্ঞানের গভীরতা একবারে নাই বললেই চলে। তবে সম্প্রতি আমি পাচ ওয়াক্ত নামাজ শুরু করেছি এবং কোরআন শরীফ বাংলায় পড়ে বোঝার চেষ্টা করছি। এবং আমি মনে করি ধর্ম নিয়ে ঝগড়াঝাটি না করে সবারই কোরআন শরীফ বাংলায় পড়া উচিত। ইনসাআল্লাহ সবার সকল প্রশ্নের সঠিক উত্তর মিলবে। সবাইকে আল্লাহ সঠিক জ্ঞান দান করুন আমিন।

৯| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৬

মরণের আগে বলেছেন: তাবলীগ এর সাথে হজ্জ কে টানেন কেনো , আপনার মাথা ঠিক আছে ?

হজ্জ এর প্রসঙ্গ যেহেতু এনেছেন তাই বলি , বাংলাদেশ থেকে এইবার ১ লাখ ১২ হাজার মানুষ হজ্জে গেসেন তার মধ্যে প্রায়ে ৪০ হাজারই তাবলীগ এর সাথে জরিত আছে এমন ব্যক্তিরা আছেন ,এছারাও ওয়ার্ল্ড এর তাব্লিগের বড় বড় মুরব্বিরা রেগুলার হজ্জ করেন , (এই কথা সাক্ষী আমি নিজেই)
তাবলীগ যদি হজ্জ কে ছোট করে দেখতো তাহোলে ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা খরচ করে কেউ হজ্জে যেত না

ভাই মাথা ঠিক রাখেন যারা তাবলীগ করেন তারা কেউই পরের ধনে (টাকা) করেন না

১০| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:০১

মরণের আগে বলেছেন: আল্লাহ তালার উপর যে, যেমন ইমান আনবে আল্লাহ তালা তাকে সে ভাবে দেন,
কোন কিসুর থেকে কোন কিসু হয়ে না, যা হয়ে তা সুধু আল্লাহ তালার তরফ থেকে হয়ে
মাখলুক কিছু করতে পারেনা আল্লহ তালার হুকুম ছাড়া, আল্লাহ সব করতে পারেন মাখলুক কে ছাড়া


আল্লাহ তালা যে দেন , এই কথা আপনার কাছে আজগবি মনে হবে যতক্ষন পরজন্ত না আপনি আল্লাহর রাস্তায়ে বের হবেন

আল্লাহ রাস্তায়ে যাওয়ার উদ্দেশ্যইতো এই টা, যে আল্লাহ তালা আমার দুনিয়া ও আখেরাতে সমস্ত প্রবলেম সলভ করে দিবেন ।

১১| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৬

আতাউররহমান১২০০৭ বলেছেন: লেখক বুঝে না বুঝার ভান করছেন । তাবলিগের মুরুববিরা কখনো দুনিয়াদারী ছেড়ে তাবলিগ করার কথা বলেননি ।আপনি JOB,BUSINESS করবেন সাথে সাথে কিছু সময় বের করে আললাহর রাস্তায় বের হবেন ।এটা অনেকটা নিজেকে মউতের জনত্‍ প্রস্তুত করা । আপনি যদি উপমহাদেশের মুরুববিদের Personal কর্মজীবন সস্পর্কে জানতেন তাহলে এ কথা বলতেন না । পাকিস্তানের জিমমাদার আবদুল ওহাব সাহেব একজন সরকারি চাকুরিজীবী ছিলেন ।ছাত্র অবস্হা থেকে তিনি তাবলিগ করতেন ।বাংলাদেশের প্রয়াত মুরুববি ইঞ্জিনিয়ার হাজী আবদূল মুকিত সাহেব একজন নামকরা স্হপতি ছিলেন। তিনি এশিয়ার ARCHITECT INSTITUTION এর সভাপতিও ছিলেন । লণ্ডনের মার্কাজ "ডুইসবারে মসজিদ " এর নকশা তিনি করেন । বর্তমানে জীবিত দের ভিতরে ডঃ সাইফুদদিন ও ডাঃ ইউনুস নামের দুজন মুরুববি রয়েছেন যারা ডাক্তার ।

১২| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৪

সাগর তীরে বলেছেন: কয় কি ?

১৩| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২০

রাতুলবিডি২ বলেছেন: বোকা মানবী, কয় টাকা ভিক্ষা তুমি বা তোমার বাপে এদের দিছো? সত্যি কথা বইলো।

নিজের টাকা খরচ করে এরা এদের প্রয়োজন মেটায়, পুরা এস্তেমায় কোনো লাইনেই কোনো টাকা তোলা হয়নি।

১৪| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২০

রাতুলবিডি২ বলেছেন: A Dirty post by a lier.