![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কেন একজন ইহুদী, খ্রিস্টান কিংবা বিধর্মী দাড়ি রাখলে সে তার ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন করছে বলা হয়। অথচ একজন মুসলমান একই কাজ করলে সে একজন চরমপন্থী এবং উগ্রপন্থী কিংবা মধ্যযুগীয় মনমানসিকতা সম্পন্ন লোক বলে সম্বোধন করা হয়!
কেন একজন নান তার ধর্মীয় পোশাকে পা থেকে মাথা পর্যন্ত ঢেকে রাখলে বলা হয় সে ঈশ্বরের জন্য নিজেকে উৎসর্গ করেছে। কিন্তু একজন মুসলমান নারী পর্দা করার জন্য বোরকা কিংবা হিজাব পরিধান করলে বলা হয় তিনি নির্যাতিত কিংবা সেকেলে!
কেন একজন পশ্চিমা অমুসলিম নারী ঘর-সংসার ও সন্তানদের দেখাশুনা করার জন্য ঘরে অবস্থান করলে বলা হয় সে একজন আদর্শ নারী হওয়ার কারণে সে তার পরিবারের জন্য নিজের জীবন বিলিয়ে দিচ্ছে। কিন্তু একজন মুসলিম নারী একই কাজই করলে বলা হয় তার স্বাধীনতা প্রয়োজন কিংবা নারী মুক্তি ব্যাহত হচ্ছে!
কেন একজন সাধারণ মেয়ে যে কোনো পোশাক (হোক সেটা শালীন কিংবা অশালীন) পরে যেকোন স্থানে বিশেষ করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যেতে কোনো বাধা দেয়া হয় না। কিন্তু একজন মুসলিম মেয়ে হিজাব পরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গেলে তাকে বাধা দেয়া হয়!
কেন কোনো ইহুদী কিংবা খ্রিস্টান কিংবা বিধর্মী কাউকে বিনা অপরাধে হত্যা করলে সে খুনি বা সন্ত্রাসী হয় না। কিন্তু কোন মুসলমান অন্যায়ের প্রতিবাদ করলেই তাকে সন্ত্রাসী, মৌলবাদী ইত্যাদি বলে অভিহিত করা হয়!
২| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৪৫
বিডি ফুল বলেছেন: জন্ম সূত্রে মুসলিম লোকেরাই আজ ইসলামের বড় শত্রু।যারা নিজেরা ইসলাম মানে না বরং বিরোধীতা করে।
৩| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০৬
হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: @sonali prantor
ei post ta valo,asun nijeder majhe feSad na kre,ei sokol yahudi cristian der biruddhe lorai kri..
ALLAH amadr ste thakben insallah...
Apnar r amar dristivongi vinno thakte pare,kar ta bhul r kar ta thik eta nia fesad na kre borong ALLAH tayalar hate sere dei..
৪| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৬
কলমবাঁশ বলেছেন: কারণ ইসলাম নিয়ে একটু বেশী চুলকানী আছে ওদের তাই।
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৩৬
তানিয়া হাসান খান বলেছেন: কারণ আর কিছু না ভাই । মুসলমানের অনেক ভুল আছে। যুগে যুগে নিজের বোকামির জন্য মান কমিয়ে ফেলেছে। নিজেদের ব্যাক্তিত্ব ধরে রাখতে পারে নি। মদ জুয়াতে গা ভাসিয়ে অন্যদের সাথে মিশে গেছে । আর যারা তাই সঠিক পথে চলছে তারাও সেই কিছু ভোগ বিলাশী মানুষের কারণে ভুগছে অনেক ভোগান্তি আর নির্যাতন। নিজেদের চারিত্রিক ব্যক্তিত্ব যতদিন আল্লাহর হুকুম মত আমরা তৈরি করতে চেষ্টা না করব ততদিন এ ভোগান্তি থাকবেই। আর অন্যন্য জনও এর সুযোগ নিতে থাকবে।
মুসলিম যদি সত্যিকারের মুসলিম হয় , তবে তার মত ভাল আর ব্যাক্তিত্ব বান আর সম্মানিত কেউ হতে পারবেনা। সমস্যা হল একা হলে হবে না । সবাইকে এই আদর্শের ছায়ায় আনতে হবে। এক জন বিভ্রান্ত মুসলিম তার জাতিকে বিপথে নেবার জন্য যথেষ্ট।
এখন দেখেন যে এমন বিভ্রান্ত আর পথভ্রষ্ট মুসলিম আমাদের মাঝে কত জন? আর কেনই বা বাকীরা নির্যাতিত হবে না।
আল্লাহ আমাদের রক্ষা করুন। আমীন।