১| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:৫৩

শায়মা বলেছেন: ইশ ! কুকুর বা এমন পোষা প্রানীরা আমার কাছে শিশুদের মত নিস্পাপ। এত মায়া লাগে যারা এনিমেল পেট করে তারাই হয়তো ভালো জানবে তারপরও অকারণে যেখানে সেখানে কুকুর বিড়াল দেখলেই লাঠি দিয়ে খোঁচা দেওয়া বা ইট ছুড়ে মারা এসব মানুষ দেখলে আমার মনে হয় মানুষ হয়ে জন্মানোর চাইতে তাদেরই পশু হয়ে জন্মানো উচিৎ ছিলো । আসলে পশুদের মধ্যেও এইসব পশু বৃত্তি নেই যা ঐ মানুষ নামের মানুষগুলরো আছে।

২| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:০০

ব্ল্যাক ফাইটার বলেছেন: রিকসা ওয়ালা কুকুর মারলে বিচার নেই কিন্তু আপনি যদি রিকসা ওয়ালা কে এক ই কারনে মারেন তাহলেই দেখতেন কত বিচারক খাড়াইয়া গেছে

৩| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:১৯

সুমন কর বলেছেন: রিকশাওয়ালা খুব খারাপ একটি কাজ করেছে। পশুদের অহেতুক মারা উচিত নয়।

আপনার পোস্টের লেখার সাথে ছবিটি খাপ খায় না, যদি পারেন বদলে দিয়েন।

৪| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:২৪

মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: পশুর মধ্যে পাশবিকতা নাই, যা আছে তা তার সহজাত প্রবৃত্তি আর মানুষের মাঝে যা আছে তা হল পাশবিকতা...

৫| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:২৫

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: তা না হলে একদিন এই সমাজে শুধু শিক্ষিত মানুষই থাকবে, মানুষ আর থাকবে না।

সুন্দর কথা বলেছেন ভাই।
এখন ও তো শিক্ষিত মানুষ সমাজে অহরত কিন্তু মানুষ তো আর খোজে পাওয়া যায়না।

শায়মা আপুর কথা গুলি আমার মনের কথা মনে হচ্ছে।

৬| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫০

আবু শাকিল বলেছেন: সুমন দা বলেছেন: রিকশাওয়ালা খুব খারাপ একটি কাজ করেছে। পশুদের অহেতুক মারা উচিত নয়।

আপনার পোস্টের লেখার সাথে ছবিটি খাপ খায় না, যদি পারেন বদলে দিয়েন।

৭| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৮:১৮

ভিটামিন সি বলেছেন: ডাকা ডাকির কারণে কুকুরকে মারা উচিত হয়নি। তবে কুকুরও কিন্তু পাজি কম না। কোন কথা শুনে না, বাংলা বোঝে না। রাস্তার নেড়ি কুত্তারা তো আরো বিভীষণ। বাচ্চাদের হাত থেকে বিস্কুট, কলা, কেক, চিপসের প্যাকেট লাফ দিয়ে কামড়ে নিয়ে দেয় দৌড়। কুকুরদের জন্য কোন নেই কোন বিচার ব্যবস্থা, নেই কোন আচরণ শোধরানোর প্রতিষ্ঠান, নেই কোন পুলিশ বাহিনী যারা তাদের গ্রেফতার করবে বা নেই কোন খোয়াড় যেখানে তাদের আটকে রাখবে। মুখে ভেংচি দিলেও ভয় পায় না, উল্টো তারাও ভেংচি দেয়। তাদেরকে কানে কানেও আচরণ শোধরানোর কথা বলা যায় না। সুতরাং তাদেরকে ভয় পাওয়ানোর জন্য, যাতে করে তারা অপকর্ম গুলি করা থেকে বিরত থাকে তার একমাত্র উপায়ই হলো লাঠি ব্যবস্থা। এই ব্যবস্থা একবার প্রয়োগ করলে যতদিন কুকুরের মনে থাকবে অন্তত ততদিন সে আর নিয়ম ভাংবে না। কি কন কুকুর বিশেজ্ঞগন?

৮| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১১:৩৭

নীল নীলাদ্রি বলেছেন: আমার কাছেও ব্যপারটা খুব খারাপ লাগে, আসলে
ওরাতো আমাদের কোনো ক্ষতি করে না, ওরা যা কিছুই
করে তার পুরোটাই হচ্ছে একটুখানি খাবারের জন্য কিন্তু
আমরা তাদের কি করছি!! খাবারতো দিচ্ছিনা বরং
লাথি, ইটের আঘাত দিচ্ছি।।।

৯| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৪

শাহরিয়ার সনেট বলেছেন: মন থাকলেই মানুষ হওয়া যায় না যদি না তাতে মনুষত্ব্য না থাকে

১০| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৫

শাহরিয়ার সনেট বলেছেন: মন থাকলেই মানুষ হওয়া যায় না যদি না তাতে মনুষত্ব্য না থাকে

১১| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১০:০৫

রিকি বলেছেন: আমি তাকে একটা প্রশ্ন করলাম, "আচ্ছা ভাই, আপনার কোন সন্তান যদি বোবা হয়ে জন্ম নেয়, আর সে যদি আপনার কাছে এসে কেবল 'ঊ' 'আ' শব্দ করে তবে তাকেও কি আপনি এভাবেই মেরে পা ভেঙ্গে দিবেন?" রিকশাওয়ালাকে দেখলাম মুখটা বেঁকিয়ে সেখান থেকে চলে গেল রিক্সা নিয়ে।

বিকৃত মানুষের উত্তর দাওয়ার ভাষা থাকে না, তাদের শিক্ষা পাশবিকতা পর্যন্ত সীমাবদ্ধ। আপনি ব্যাখ্যা সুস্থ মানুষের কাছে পাবেন, অসুস্থ মানুষের কাছ থেকে তো মোটেও না। এদের উত্তর একটাই খুব খেয়াল করে দেখবেন 'আমার ইচ্ছা হয়েছে/ আমার পছন্দ ছিল না/ আমার এরকম সহ্য হয় না' তাই প্রাণে মেরে ফেলেছি।