নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এই ব্লগের সকল প্রকার তথ্য কোন প্রকার অনুমতি ছাড়াই ব্যবহার করা যাবে ।
ঢাকাসহ বিভিন্ন সিটি কর্পোরেশনগুলো, জেলা ও উপজেলা শহরগুলোতে নগরায়ন বাড়ার সাথে সাথে বর্জ্য উৎপাদনও ক্রমবর্ধমানহারে বাড়ছে।
প্রতিদিন ঢাকার মাতুয়াইলের মৃধাবাড়ীস্থ ল্যান্ডফিল, মিরপুরের বইলারপুর ল্যান্ডফিল এবং ২০০০ টি ডাষ্টবিনে আনুমানিক ৪৫০০ টন বর্জ্য আসে, চট্টগ্রামের ২ টি ল্যান্ডফিলসহ ১৭০০টি ডাষ্টবিনে প্রায় ৭৬০ টন বর্জ্য আসে, রাজশাহীর ১টি ল্যান্ডফিলসহ ২০টি সেকেন্ডারী ট্রান্সফার ষ্টেশনে আনুমানিক ৪০০ টন বর্জ্য আসে, খুলনার ২টি ল্যান্ডফিলসহ ১২০০টি ডাষ্টবিনে আনুমানিক ৩০০ টন বর্জ্য আসে, বরিশালের ১টি ল্যান্ডফিলসহ ২০০টি ডাষ্টবিন ও ২৫টি বর্জ্য সংগ্রহ কেন্দ্র থেকে দিনে প্রায় ১৮০ টন বর্জ্য আসে, সিলেটের ২টি ল্যান্ডফিলসহ ৮২টি ডাষ্টবিনে আনুমানিক ২৫০ টন বর্জ্য আসে, এছাড়া বাকী ৫৮ জেলা শহরের প্রতিটিতে গড়ে ১টি করে ল্যান্ডফিল ও ৩০ টি করে ডাষ্টবিন রয়েছে যেখানে গড়ে দৈনিক ১৫০ টন বর্জ্য আসে। ঠিক এরকমই দেশের ৫০৮টি উপজেলায় নগরায়ন বাড়ার সাথে সাথে বর্জ্যও বাড়ছে ।
সেই সাথে এই ছোট ছোট শহরগুলো গড়ে দৈনিক প্রায় ২০টন বর্জ্য তৈরী করছে কিন্তু এ শহরগুলোর কোথাও ডাষ্টবিন ও ল্যান্ডফিল আছে আবার কোথাও নেই। তাই দেখা যাচ্ছে দেশের শহরগুলোতে এখন কমপে গড়ে দৈনিক ২৭,০০০ টন বর্জ্য উৎপাদন হচ্ছে এবং ১০,০০০ এর বেশী ডাষ্টবিন রয়েছে এবং উপজেলা শহরগুলো বাদে সিটি কর্পোরেশন ও জেলা শহরগুলোতে কমপে ৭০টি ওয়েষ্ট ডাম্পিং সাইট রয়েছে। সব পৌরসভা বা উপজেলা শহরগুলো এখনও বর্জ্য ফেলার স্থান নির্দিষ্ট করতে পারেনি। করা যায়নি বর্জ্যের সঠিক ব্যবস্থাপনা।
সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনায় এই বর্জ্যেকে সম্পদে পরিনত করা যেতে পারে।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:২৩
সৈয়দ সাইফুল আলম শোভন বলেছেন: বিদ্যুৎ বানানো যে খুব লাভজনক তা ঠিক না। এটি খুবই ব্যয়বহুল
২| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:৪২
আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন: ভাই এই ব্যাপারে সিটি করপোরেশন গুলোর কোনো অফিসিয়াল ডাটা আছে আপনার কাছে? আমার জরুরী দরকার
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:২২
সৈয়দ সাইফুল আলম শোভন বলেছেন: আমি ব্যবস্থা করে দিতে পারব
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:১০
সাহসী আমি বলেছেন: এগুলোকে বিদ্যুৎ উৎপাদনে কাজে লাগালে তো হয় ........... সরকার করে কী ????