নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অমরত্বের লোভ কখনো আমাকে পায়না। মানব জীবনের নশ্বরতা নিয়েই আমার সুখ। লিখি নিজের জানার আনন্দে, তাতে কেউ যদি পড়ে সেটা অনেক বড় পাওয়া। কৃতজ্ঞতা জানানো ছাড়া আর কিছুই নেই।

শের শায়রী

হৃদয়ের কাছে বুদ্ধির বাস ভাল কথা। কিন্তু মাঝে মঝে হৃদয়ের ওপর থেকে বুদ্ধির শাসন তুলে দিতে হয়, হৃদয়কে স্বাধীন করে দিতে হয়, মুক্ত করে দিতে হয়। স্বাধীন মুক্ত হৃদয়ের ধর্মকে সব সময় বুদ্ধি দিয়ে বিচার করতে নেই।।

শের শায়রী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইচ্ছামৃত্যু

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫১



সবে মাত্র ভার্সিটি থেকে পাশ করে বের হয়েছি। একটা চাকুরীর জন্য হন্যে হয়ে ঘুরছি। প্রচন্ড হতাশায় যখন চোখে অন্ধকার দেখছি তখনই পেয়ে গেলাম চাকুরী নামক সোনার হরিন আর ওখানেই আমার পরিচয় হল ভীস্ম বাবুর সাথে। ভীস্মকুমার ব্যানার্জী। আমরা চাকুরী করতাম একটা ছোট্ট সওদাগরী অফিসে। প্রথমে আমি যখন অফিসে ঢুকি ভীস্ম বাবু আমার এক ধাপ ওপরে ছিলেন কিন্তু আমি খুব শীঘ্রী আমার কর্মদক্ষতার জন্য একই পজিশনে চলে আসি ভীস্ম বাবুর সাথে। সময়টা ১৯৯৫ হবে হয়ত।



আমি যখন ভীস্ম বাবুর সাথে একই পোষ্টে কাজ করছিলাম অবাক হয়ে লক্ষ্য করলাম এক আজব মানুষ ভীস্ম বাবু, অফিসের সবাই যখন কাজ না করে নিজের ক্রেডিট নেবার জন্য ষোল আনা ব্যাস্ত ঠিক তখনই ভীস্ম বাবু নিজের ক্রেডিট অন্যের ওপর দিতে ব্যস্ত। সব সময়ই দেখছি কাজে কোন গাফলতি নেই বরং সবার থেকে বেশী ই কাজ করে কিন্তু প্রসংশা বা ক্রেডিট নেবার ব্যাপারে কেমন যেন কার্পন্য। এর পূর্ন সুযোগ নিতাম আমরা যারা ওনার সাথে কাজ করছি। সবাইকেই দেখতাম তরতর করে উঠে যাচ্ছে আর ভীস্ম বাবু একই জায়গায় পরে আছে। আমার আর একটা প্রমোশন খুব কাছে।



না হবার কোন কারন নাই কারন যার ভীস্ম বাবুর মত কলিগ থাকে তার প্রমোশন কেউ আটকাতে পারে না। আর সত্যি বলতে কি আমাদের সেই ছোট্ট সওদাগরী অফিস তরতর করে বাড়তে শুরু করছে। দেশে প্রথম সারির ১০ টার মধ্যে আমরা একটা হয়ে গেলুম। কেউ কিন্তু খেয়াল করল না ভীস্ম বাবুর অবস্থান টা। যেখানে নিজে চিৎকার করে না জানান দিলে কেউ ফিরেও তাকায় না অফিস নামক অ্যা্রেনায়। কে কাকে কি ভাবে ল্যাং মেরে উপরে উঠবে এই সবার থাকে তপস্যা সেখানে ভীস্ম বাবু তো আড়াল করে থাকতে চান। আমি কিন্তু ওনাকে ঠিক নজরে রাখছিলাম। তারপর একদিন-



এক বর্ষনমুখর সন্ধ্যায় আমি যেয়ে হাজির হলাম ভীস্ম বাবুর ছোট্ট বাসায়। এক রুমের এক ঘর। ঘরের কোনে একটা কেরোসিনের স্টোভ এই গ্যাসের যুগেও বুজলাম স্বপাক আহারী। আমাকে দেখে মনে হল আমার প্রতীক্ষায় ছিলেন। কোন অবাক হলেন না। এ ব্যাপারটাও আমাকে একটু ধাঁধায় ফেলল। আমি কখনও ওনার বাসায় যাইনি কিন্তু ঠিকানা জানতাম, কারো বাসায় কোন খবর না দিয়ে গেলে খুব স্বাভাবিক ভাবে গৃহকর্তা একটু অবাক হন যেটা ভীস্ম বাবুর মধ্যে পূর্ন অনুপস্থিত।



সেদিন ছিল ঘনঘোর আষাঢ়। গুরু গুরু মেঘ ডাকছিল।আমাকে দেখে ভীস্ম বাবু বেশ আন্তরিকতার সাথে আপ্যায়ন করল। আরো অবাক ব্যাপার মনে হল আমার জন্য উনি রান্নাও করে রেখেছেন না হলে কি ভাবে দু জনার রাতের খাবার উনি দিতে পারলেন যেখানে উনি মাত্র একজন। একথা সেকথার পর উনিই সেই প্রশ্নটি তুললেন যে প্রশ্ন আমি তুলতে চেয়েছিলাম, আকাশ ভেঙ্গে বৃষ্টি নেমেছে ততক্ষনে। প্রচন্ড বজ্রপাতে ইলেকট্রিসিটির ট্রান্সফরমার ও বোধহয় বিকল হয়ে গেল।



ঘুটঘুটে অন্ধকারে ভীস্মবাবু শুরু করলেন, ‘শের সাব ( যদিও বয়সে আমি ওনার থেকে অনেক ছোট) আমি জানি আপনাকে একটা প্রশ্ন অনেক দিন ধরে খুটে খুটে খাচ্ছে, আজকে আপনি যে আসবেন সেটাও আমি জানতাম’।



‘কি ভাবে ভীস্ম বাবু’ আমার বিস্মিত প্রশ্ন



‘কি ভাবে? তা হলে শুরু থেকে শুনুন, আমার জন্ম ১৬২৩ খ্রীষ্টাব্দে। আমার বাবা ছিলেন মেবারের মহারাজা প্রতাপ সিং এর রাজপুরোহিত ইন্দ্র কুমার সিং ব্যানার্জী। উনি ছিলেন সিদ্ধপুরুষ। বাদশাহ আকবর যখন মেবার আক্রমন করেন আমার মাও অন্য সব মহিয়ষীর সাথে জহরব্রত পালন করেন, আমার বাবা আমাকে নিয়ে পালিয়ে যান অনেক দূরে এই সূবে বাংলায়। বাংলায় তখন রাজত্ব চলছিল শের খা নামে এক রাজপুরুষের। আমার বাবা সহ্য করতে পারলেন না এই বিদেশী আক্রমন। আরো কঠিন তপস্যায় বসলেন। দেবতার দয়ায় উনি বাক সিদ্ধ পুরুষ হলেন। উনি মারা গেলেন যখন আমি ১৭ বছর কিন্তু মারা যাবার আগে আমাকে আশীর্বাদ করে গেলেন আমি যেন ইচ্ছা মৃত্যু প্রাপ্ত হই আর আমকে বলে গেলেন এই বাংলা যতদিন পর্যন্ত না কালিমা মুক্ত হয় আমি যেন মৃত্যু ইচ্ছা পোষন না করি। পিতৃ আজ্ঞা আমি পালন করছি’। এ পর্যন্ত বলে আমার মুখের দিকে তাকালেন।



আমার মনে তখন অসংখ্য প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে, কিন্তু কিছুই মুখে আসছিলো না, কিন্তু আমি অনুভব করলাম কেউ যেন আমার মনের ভেতরে অবস্থান করছে। আমার মনের ভেতর থেকে কেউ যেন কথা বলছে সে আমি না।



কি বিশ্বাস হচ্ছে না, তাই স্বাভাবিক শের সাব। বিশ্বাস না হওয়াই স্বভাবিক। এই যে দেখুন সিপাহী বিদ্রোহে আমি ছিলাম মঙ্গল পান্ডে এই যে দেখুন ভাল করে দেখুন আমার গলায় যে ফাসির দাগ এটা আমার সিপাহী বিদ্রোহের অলংকার। এই যে দেখুন আমার হাতের কব্জিতে দড়ির দাগ আমি ছিলাম ক্ষুদিরাম ওরা আমার হাত পিছন মোড়া করে বেধেছিল, এই যে দেখুন কপালের এই দাগটা এটা আমি পেয়েছিলাম ভাষা অন্দোলনের সময়’।



‘কি ভাষা অন্দোলনে আমি কে ছিলাম? কেন একবার মনে করে দেখেন সেই যে ছোট বাচ্চাটার কথা যে কিনা ভাষা আন্দোলনের সময় মারা গেছিলো রফিক, বরকত, জব্বরের সাথে। এই দেখুন আমার হাতে পায়ে অসংখ্য দাগ এ গুলো আমার স্বাধীনতা যুদ্ধের গৌরব’



‘আর কি দেখাতে হবে শের সাব’? মনে হল ভীস্ম বাবু একটু একটু হাপাচ্ছে। শের সাব আমার বয়স বাড়ে না এই ৪৩ এ আটকে আছে। আর আমি চাইলে অন্য দেহ ধারন করতে পারি। কিন্তু আপনি আমাকে যে দেহে দেখছেন এটাই আমার সত্যিকার দেহ।



আমি মনে মনে বললাম ‘না আর দেখাতে হবে না, আমি আপনাকে একটু ছুয়ে দেখতে চাই। নিজেকে একটু পবিত্র করতে চাই’। আমার হাতে ওপর ভীস্ম বাবুর হাতের ছোয়া পেলাম।



শের সাব, আমি বাবার আজ্ঞা অনুযায়ী মুনুষের কাছে আমার পরিচয় দিতে পারব না আর কেউ যদি আমার পরিচয় জেনেই যায় তবে আমি আর সেখানে থাকব না। কাল থেকে আমি আর অফিসে যাবনা যেহেতু যত দিন এই ধামে বেচে আছি তত দিন আমাকে কিছু একটা করে অন্ন ধারন করে খেতে হবে আমি অন্য কোনখানে চাকুরীর ব্যাবস্থা করে নেব। আপনাকে আমি আশীর্বাদ করছি অনেক বড় হোন।



আমি টের পেলাম ঘুমে আমার দু চোখ ভেঙ্গে আসছে, ভীস্ম বাবু কে সেই আমার শেষ দেখা। পরদিন ভোরে উঠে দেখলাম সামান্য কিছু জিনিস পত্র সেই ভাবে পড়ে আছে আর ভীস্ম বাবু চলে গেছেন।



এখানেই আমার গল্প শেষ হতে পারত। কিন্তু না। আজ এই ২০১৩ সালে এসে আমি নিজ প্রচেষ্টায় বেশ বড় একটা ফার্মের মালিক। বেশ কিছু কর্মচারী আমার অধীনে কাজ করে। এইচ আর আরো কিছু লোক নেবার জন্য আমার কাছে অনুরোধ করছে। আমি অনুমতি দিলাম। এখন ও সেই শুরুর মত আমি নিজে লোক বাছাই করি। দরখাস্ত দেখতে দেখতে একটা দরখাস্তে আমার চোখ আটকে গেলঃ



নামঃ ভীস্ম কুমার সিং ব্যানার্জী

পিতাঃ মৃত ইন্দ্র সিং ব্যানার্জী

বয়সঃ ৪৩

…………………………………



আমি হতবাক হয়ে বসে আছি। কালকেই সেই ইন্টারভ্যূ।



এটা আমার ব্লগে চতুর্থ গল্প। তবে চেষ্টা করছি ঐতিহাসিক তথ্যে সৎ থাকার জন্য।

একটি অলৌকিক প্রেম কাহিনী

জাতিস্মর

আবুর জ্বীনে পাওয়া

মন্তব্য ৪৮ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (৪৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০৫

মাক্স বলেছেন: অসাধারন! ১ম ভালোলাগা।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৩

শের শায়রী বলেছেন: অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা পড়ার জন্য

২| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০৭

কালীদাস বলেছেন: অসাধারণ++++++

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৬

শের শায়রী বলেছেন: কালীদাস অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা পড়ার জন্য

৩| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০৯

এম . এম ওবায়দুর রহমান বলেছেন: আপনার জন্য শুভ কামনা,

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৭

শের শায়রী বলেছেন: অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা পড়ার জন্য ব্রো

৪| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১০

কালবেলার অকাল ভাবনা বলেছেন: অসাধারণ, আমি অবাক, ভালোলাগায় আমাকে আচ্ছন্ন করে রেখেছিলো যতক্ষণ পড়ছিলাম

শুভকামনা রইল................

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:১৬

শের শায়রী বলেছেন: এ আমার পরম পাওয়া। ধন্যবাদ।

৫| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২০

মুনসী১৬১২ বলেছেন: চৎকার

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:১৭

শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ ব্রো

৬| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫৯

টুকরো কাগজ বলেছেন: চমৎকার। আপনার গল্প পড়ে খুব ভালো লাগলো।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২৫

শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে

৭| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০১

মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: শের ভাই, আমার কাছে অনুগল্প মনে হলো, কিন্তু এতো ভালো লাগলো, ঠিক কী বললে আমার মনের ভাব সঠিক ভাবে প্রকাশ পাবে বুঝে উঠতে পারছিনা। চমৎকার, অসাধারণ বা এই রকম কোনো শব্দই যেন প্রকৃত ভাব কে প্রকাশ করে না। এটা এই সবের চেয়েও অনেক অনেক বেশি।

আগের গল্পগুলো সময় করে পড়তে হবে। প্রতীক্ষায় রইলাম ... পরের গল্পগুলো পড়ার জন্য।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫২

শের শায়রী বলেছেন: ব্রো কি বলব আপনার মন্তব্য পড়ে আমি ভাল লাগায় আপ্লুত হয়ে আছি। আমার কৃতজ্ঞতা নিন

৮| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০২

সায়েম মুন বলেছেন: প্লটটা চমৎকার।
গল্পে কিছু কিছু বাক্য বড় হয়ে গেছে।
লিখতে থাকুন। একদিন নাম করা লেখক হতে পারবেন।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৬

শের শায়রী বলেছেন: বড় লেখক না হই আপানার মত একজন প্রতিথযশা ব্লগারের এই ধরনের মন্তব্য আমার জন্য অনেক কিছু। কৃতজ্ঞতা জানুন

৯| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৫

গ্রাম্যবালিকা বলেছেন: চমৎকার গল্প।

অঃটঃ আপনাকে ফেসবুকে মেসেজ দিয়েছি, দেখবেন প্লিজ? মেসেজ এই পোষ্ট নিয়ে।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:২১

শের শায়রী বলেছেন: বালিকা অনেক ধন্যবাদ। অনেক দিন আপনি আসেন নাই আমার ব্লগে। আমি কিন্তু কোন মেসেজ পাইনি। আসলে আমার আমার ফ্রেন্ড লিষ্টে না থাকলে আমি কোন মেসেজ রিসিভ করতে পারি না।
এখানে আমার ফেবু দয়া করে একটা রিকোয়েষ্ট পাঠান অথবা আপনার টা দিন আমি পাঠাই
http://www.facebook.com/rezwanul.shovan

১০| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৮

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: গোগ্রাসে পড়লাম :) +++++=+

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৪৪

শের শায়রী বলেছেন: ভাল থাকুন সব সময়

১১| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১৩

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
আপনি এমনভাবে শুরু করসিলেন মনে হৈসে সত্যি ঘটনা।
বেশ ভাল্লাগসে ||

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩২

শের শায়রী বলেছেন: অনেক কৃতজ্ঞতা ব্রো

১২| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫০

এক্সপেরিয়া বলেছেন: বেশ কয়েকটি গল্প এক করে প্রকাশ করে ফেলুন ।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩২

শের শায়রী বলেছেন: ভাই ভাল বলছেন তেলাপোকা একটা পাখি আর আমিও বই বের করব। অত সাহস নেই। তবে ভাল লাগ ল আপানার মন্তব্য

১৩| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আপনি একদা বলেছিলেন আপনি মৌলিক কিছু লিখতে অপারগ এখন দেখছি আপনি মৌলিক লেখায় সেরা । ++++++

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৪

শের শায়রী বলেছেন: ঈভান ভাই আমার প্রথম গল্প আমি আপানাকে উৎসর্গ করতে চেয়েছিলাম কিন্তু সাহসে পাইনি কারন কি অখাদ্য কুখাদ্য আমি লিখি তা আবার আপনাকে উৎসর্গ করব, তবে কি জানেন ব্রো আপনার কারনেই কিন্তু আমার প্রথম গল্প লেখা

১৪| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫৫

হাসিবুল ইসলাম বাপ্পী বলেছেন: +++++++++++++++++++
সুন্দর লিখেছেন :)

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২২

শের শায়রী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ব্রো

১৫| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:২১

বইয়ের পোকা বলেছেন: প্রথমেতো ভেবেছিলাম সত্যি ঘটনা। +++

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৩৭

শের শায়রী বলেছেন: না ভাই পুরাডাই মিথ্যা। :) :D B-) ;)

১৬| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৩২

তারছেড়া লিমন বলেছেন: ভাই আপনার প্রতিটা গল্পের শেষে এসে বড় ধাক্কা খাচ্ছি...........কি বলব বুঝছুনা............চালিয়ে যান সাথেই আছি.........

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪৩

শের শায়রী বলেছেন: ভাই কন কি আমি ধাক্কা দিচ্ছি!!!!!!!!!!!!!!!! অনেক অনেক ভাল লাগল আপনার মন্তব্য ব্রো

১৭| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৫১

খেয়া ঘাট বলেছেন: বাহঃ
দারুন, দারুন, দারুন।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৫৬

শের শায়রী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ব্রো

১৮| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০২

জাকারিয়া মুবিন বলেছেন: অনন‍্যসাধারন লেখা। +++++++

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৫

শের শায়রী বলেছেন: এই মনিহার আমায় নাহি সাজে, তারপর ও ভাল লাগায় মন ভরে গেল। কৃতজ্ঞতা জানুন

১৯| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫৭

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ++++++++ লন ভ্রাতা । দৌড়ের উপরে আছি । পড়ে পরুম :)

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৮

শের শায়রী বলেছেন: পইড়া কিন্তু কইয়া যাইয়েন। + কি অহন ও আছে

২০| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০০

বইয়ের পোকা বলেছেন: ফেসবুকে অপোরিচিত মানুষ মেসেজ পাঠালে সেটা ইনবক্সে 'আদার' ফোল্ডারে চলে যায়। চেক করলে পাবেন।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩১

শের শায়রী বলেছেন: বইয়ের পোকা আমার অনেক কৃত জ্ঞতা জানুন আমি আসলে অনেক পুরানো আমলের মানুষ এখন ও যুগের সাথে তাল মিলিয়ে উঠতে পারিনি। আপনি আমকে অনেক অনেক বিব্রত অবস্থা থেকে উদ্ধার করলেন। অসংখ্য ধন্যবাদ। ব্যাপারটা আমার জানা ছিল না।

২১| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২২

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ভাইয়া ......।

অসাধারন গল্প :)

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩২

শের শায়রী বলেছেন: উনেক দিন দেখিনি আপু। কোথায় ছিলেন। অনেক ধন্যবাদ

২২| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

নারে ভাই আমি হইলাম খিচুড়ি টাইপ লেখক। তবে যদি একবার কাউকে ভালোবাসি তার জন্য আমার জান কুরবান করতে রাজী।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৫

শের শায়রী বলেছেন: দেশে আসলে দেখা হবে ইনশাল্লাহ

২৩| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ইনশাল্লাহ

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১৭

শের শায়রী বলেছেন: ইনশাল্লাহ

২৪| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:১১

সাজ্জাতুল ইমরান ফয়সাল বলেছেন: শুধূ ভালো না ....বেশ ভালো লাগলো... :D

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১৭

শের শায়রী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.