নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অমরত্বের লোভ কখনো আমাকে পায়না। মানব জীবনের নশ্বরতা নিয়েই আমার সুখ। লিখি নিজের জানার আনন্দে, তাতে কেউ যদি পড়ে সেটা অনেক বড় পাওয়া। কৃতজ্ঞতা জানানো ছাড়া আর কিছুই নেই।

শের শায়রী

হৃদয়ের কাছে বুদ্ধির বাস ভাল কথা। কিন্তু মাঝে মঝে হৃদয়ের ওপর থেকে বুদ্ধির শাসন তুলে দিতে হয়, হৃদয়কে স্বাধীন করে দিতে হয়, মুক্ত করে দিতে হয়। স্বাধীন মুক্ত হৃদয়ের ধর্মকে সব সময় বুদ্ধি দিয়ে বিচার করতে নেই।।

শের শায়রী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসলামের দৃষ্টিতে কেয়ামতের আলামত শেষ পর্ব (হযরত ঈসা (আঃ) ও অন্যান্য) )

১৫ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:২২

ইসলামের দৃষ্টিতে কেয়ামতের আলামত প্রথম পর্ব (ইমাম মাহদী আঃ)

ইসলামের দৃষ্টিতে কেয়ামতের আলামত দ্বিতীয় পর্ব (দাজ্জাল ও দাব্বাতুল আরদ)

হযরত ঈসা (আঃ)

ইমাম মাহদীর সাথে দাজ্জাল যুদ্ধ যখন আসন্ন হবে ঠিক এমনি সময়ে হযরত ঈসা (আঃ) বায়তুল মুকাদ্দাসে আসরের সময় অবতীর্ন হবেন। এ প্রসঙ্গে মাওলানা শাহ রফী উদ্দীন (রঃ) লিখেন একদিন আসরের নামযের আযান হলে লোকজন আসরের নামাযের প্রস্তুতি নিতে থাকবে। এমন সময় হযরত ঈসা (অঃ) দুজন ফেরেশতার কাধে ভর দিয়ে আকাশ থেকে অবতরন করবেন এবং জামি মসজিদের পূর্ব মিনারে দাঁড়িয়ে সিড়ি দেবার জন্য ডাকতে থাকবেন। তখন সিড়ির ব্যাবস্থা হবে তিনি সিড়ি বেয়ে নীচে নেমে আসবেন।



তিনি নীচে নেমে এসে ইমাম মাহদী (আঃ) এর সাথে সাক্ষাৎ করবেন। ইমাম মাহদী (আঃ) অত্যান্ত আদবের সাথে তাকে আসরের নামাযের ইমামত করতে অনুরোধ করবেন। তখন হযরত ঈসা (আঃ) বলবেন, না ইমামত আপনাকেই করতে হবে। আল্লাহতালা এই সন্মান শুধু এই উন্মতকেই দান করেছেন। তারপর ইমাম মাহদী (আঃ) নামায পড়াবেন আর হযরত ঈসা (আঃ) একজন মুক্তাদী হিসাবে তার পিছনে নামায পড়বেন। লক্ষ্যনীয় ঈসা (আঃ) একজন নবী হয়েও আখেরী জামানার নবীর একজন উন্মতের পেছনে নামায পড়ছেন। সুবাহানাল্লাহ।



নামায শেষে ইমাম মাহদী (আঃ) হযরত ঈসা (আঃ) বলবেন, হে আল্লাহর নবী, সৈন্য পরিচালনার ভার আপনার ওপর অর্পিত থাকল। আপনি নিজে ইচ্ছে মত সমাধা করুন। তিনি বলবেন, সেনাবাহিনীর পরিচালনার দায়িত্ব আপনাকেই পালন করতে হবে। আমি শুধু দাজ্জাল কে নিপাত করতে এসেছি। কারন তার মৃত্যু আমার হাতেই নির্ধারিত (আলামাতে কিয়ামত)। লক্ষনীয় ইমাম মাহাদী (আঃ) এর বিনয় হযরত ঈসা (আঃ) প্রতি।



ওদিকে দাজ্জাল তার বিপুল সংখ্যক সৈন্য নিয়ে মুসলমানদের বিরুদ্বে যুদ্ধ যাত্রা করবে। মুসলমানগন ও এই যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত। তারা দাজ্জালের মোকাবেলায় অগ্রসর হবে। শুরু হবে ঘোরতর যুদ্ধ । দাজ্জাল ও হযরত ঈসা (আঃ) ‘লুদ্দা’ নামক স্থানে উভয়ের মুখোমুখি হবেন। যুদ্ধে দাজ্জাল হযরত ঈসা (আঃ) এর হাতে নিহত হয়ে মুসলমানদের বিজয় সূচিত হবে।



দাজ্জালের সমর্থকরা তখন মুসলিম বাহিনীর হাত থেকে রক্ষা পাবার জন্য সকল চেষ্টা করেও ব্যার্থ হ বে। এমন কি ইয়াহুদীরা রাতে কোন গাছ বা পাথরের আড়ালে লুকানোর চেষ্ট করলেও সেই জ়ড় বস্তু উচ্চস্বরে আওয়াজ দিয়ে ওই পলাতক ইয়াহুদীকে ধরিয়ে দেবে।



এরপর ঈমাম মাহদী অল্প কিছুদিন জীবিত থাকবে। তার মৃত্যুর পর হযরত ঈসা (আঃ) মুসলিম সাম্রাজ্যর অধিপতি হবেন। অনেক বছর তিনি শান্তি শৃঙ্খলার সাথে দেশ শাষন করবেন।হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) বর্নিত নবী করিম (সাঃ) ইশরাদ করেছেন হযরত ঈসা (অঃ) অবতরনের পর চল্লিশ বছর পৃথিবীতে অবস্থান করবেন। ঈসা (আঃ) এর মৃত্যুর পর ধীরে ধীরে লোকজন আবার অসৎ পথ অবলম্বন করবে। দেশে পাপের বন্যা প্রবাহিত হবে।



মুসনাতে আহমদ গ্রন্থে হযরত ঈসা (আঃ) কে চেনার কিছু উপায় বর্নিত আছে। তিনি মধ্যম আকৃতির ও গৌড় বর্নের হবেন। শরীরে লালচে দুটি চাদর জড়ানো থাকবে। দেখতে তাকে এমন দেখাবে তিনি যেন এই মাত্র গোসল সেরে আসলেন।



ইয়াজুজ ও মাযুয




কিয়ামত নিকটবর্তী হবার পর অপর একটি বড় আলামত হল পৃথিবীতে ইয়াজুজ-মাযুয নামে দুটি চরম অত্যাচারী গোত্রের বহিঃপ্রকাশ ঘটবে। হযরত ঈসা (আঃ) অবতরনের পর এই জাতি দুটির প্রকাশ ঘটবে। ফাতাহুল বারী র ৬ষ্ঠ খন্ডে হযরত কাতাদা (রাঃ) বলেন এরা মানুষের আকৃতি হবে এবং হযরত নুহ (আঃ) এর পুত্র ইয়াকা এর বংশধর থেকে হবে। তাফসীরে তাবারী গ্রন্থ মতে তারা পৃথিবীর উত্তর পূর্বাঞ্চলের বাসিন্দা হবে, বর্তমানের আরমেনিয়া ও আযারবাইযানের পাশাতবাগ তাদের আবাসস্থল উল্লেখ্য করা হয়।



ইয়াজুজ-মাযুয দেখতে মানুষের মত কিন্তু তাদের স্বভাব হবে চতুস্পদ জন্তুর ন্যায়। দেহের সন্মুখ ভাগ মানূষের ন্যায় কিন্তু পিছনের ও নিম্নভাগ চতুস্পদ জন্তুর ন্যায়। দুনিয়ের এক সীমান্তে এরা বাস করে। এরা মানুষ বৃক্ষলতা সব ভক্ষন করে। এক সময় মানুষ জাতির ওপর এরা ভীষন অত্যাচার চালাত। হযরত শাহ সেকান্দার সুদৃঢ় প্রাচীর নির্মান করে মানব এলাকায় আসার পথ বন্ধ করে দেয়।



ওরা উক্ত প্রাচীরটি জিহ্বা দ্বারা প্রতিদিন চাটতে থাকে আবার সন্ধ্যার সময় উক্ত প্রাচীর আবার পূর্বের অবস্থায় ফেরত যায় মানে পূর্নাঙ্গ অবস্থা লাভ করে। এভাবে কিয়ামতের আগ পর্যন্ত চলতে থাকবে। কিন্তু হঠাৎ একদিন এ দেয়াল নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে, তখনই ইয়াজুজ-মাযুযের দল স্রোতের ন্যায় মানুষের এলাকায় ডুকে পড়বে। তারা সব কিছু খেয়ে ফেলবে। পানির পিপাসায় তারা দুনিয়ার সব সাগর মহাসাগরের সব পানি খেয়ে ফেলবে। তাদের দৌরাত্মে দুনিয়া তছনছ হয়ে যাবে। এমত অবস্থায় হযরত ঈসা (আঃ) মুসলমানদের নিয়ে দু হাত তুলে আল্লাহর কাছে দোয়া করবেন। দেখা দেবে মহামারী সে মহামারীতে এই অত্যাচারী সম্প্রদায় ধ্বংশ হয়ে যাবে।



পবিত্র কোরানে সুরা কাহফে ৯৪-৯৯ আয়াতে এ ব্যাপারে বিস্তারিত বলা আছে।



قَالُوا يَا ذَا الْقَرْنَيْنِ إِنَّ يَأْجُوجَ وَمَأْجُوجَ مُفْسِدُونَ فِي الْأَرْضِ فَهَلْ نَجْعَلُ لَكَ خَرْجًا عَلَى أَن تَجْعَلَ بَيْنَنَا وَبَيْنَهُمْ سَدًّا 94

তারা বললঃ হে যুলকারনাইন, ইয়াজুজ ও মাজুজ দেশে অশান্তি সৃষ্টি করেছে। আপনি বললে আমরা আপনার জন্যে কিছু কর ধার্য করব এই শর্তে যে, আপনি আমাদের ও তাদের মধ্যে একটি প্রাচীর নির্মাণ করে দেবেন।



قَالَ مَا مَكَّنِّي فِيهِ رَبِّي خَيْرٌ فَأَعِينُونِي بِقُوَّةٍ أَجْعَلْ بَيْنَكُمْ وَبَيْنَهُمْ رَدْمًا 95

তিনি বললেনঃ আমার পালনকর্তা আমাকে যে সামর্থø দিয়েছেন, তাই যথেষ্ট। অতএব, তোমরা আমাকে শ্রম দিয়ে সাহায্য কর। আমি তোমাদের ও তাদের মধ্যে একটি সুদৃঢ় প্রাচীর নির্মাণ করে দেব।



آتُونِي زُبَرَ الْحَدِيدِ حَتَّى إِذَا سَاوَى بَيْنَ الصَّدَفَيْنِ قَالَ انفُخُوا حَتَّى إِذَا جَعَلَهُ نَارًا قَالَ آتُونِي أُفْرِغْ عَلَيْهِ قِطْرًا 96

তোমরা আমাকে লোহার পাত এনে দাও। অবশেষে যখন পাহাড়ের মধ্যবর্তী ফাঁকা স্থান পূর্ণ হয়ে গেল, তখন তিনি বললেনঃ তোমরা হাঁপরে দম দিতে থাক। অবশেষে যখন তা আগুনে পরিণত হল, তখন তিনি বললেনঃ তোমরা গলিত তামা নিয়ে এস, আমি তা এর উপরে ঢেলে দেই।



فَمَا اسْطَاعُوا أَن يَظْهَرُوهُ وَمَا اسْتَطَاعُوا لَهُ نَقْبًا 97

অতঃপর ইয়াজুজ ও মাজুজ তার উপরে আরোহণ করতে পারল না এবং তা ভেদ করতে ও সক্ষম হল না।



قَالَ هَذَا رَحْمَةٌ مِّن رَّبِّي فَإِذَا جَاء وَعْدُ رَبِّي جَعَلَهُ دَكَّاء وَكَانَ وَعْدُ رَبِّي حَقًّا 98

যুলকারনাইন বললেনঃ এটা আমার পালনকর্তার অনুগ্রহ। যখন আমার পালনকর্তার প্রতিশ্রুত সময় আসবে, তখন তিনি একে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেবেন এবং আমার পালনকর্তার প্রতিশ্রুতি সত্য।



وَتَرَكْنَا بَعْضَهُمْ يَوْمَئِذٍ يَمُوجُ فِي بَعْضٍ وَنُفِخَ فِي الصُّورِ فَجَمَعْنَاهُمْ جَمْعًا 99

আমি সেদিন তাদেরকে দলে দলে তরঙ্গের আকারে ছেড়ে দেব এবং শিঙ্গায় ফুঁৎকার দেয়া হবে। অতঃপর আমি তাদের সবাইকে একত্রিত করে আনব।

সুরা আম্বিয়া ৯৬ নং আয়াত।

حَتَّى إِذَا فُتِحَتْ يَأْجُوجُ وَمَأْجُوجُ وَهُم مِّن كُلِّ حَدَبٍ يَنسِلُونَ 96

যে পর্যন্ত না ইয়াজুজ ও মাজুজকে বন্ধন মুক্ত করে দেয়া হবে এবং তারা প্রত্যেক উচ্চভুমি থেকে দ্রুত ছুটে আসবে।





তিনটি ভয়াবহ ভূমিকম্প ও পৃথিবী ধোয়ায় আচ্ছন্ন



হযরত ঈসা (আঃ) ওফাতের পর সমগ্র পৃথিবীতে তিনটি ভয়ানক ভূমিকম্প হবে। এক হাদীসে বলা হয়েছে একটি মক্কা মদীনার মধ্যবর্তী বায়দা মরু আঞ্চলে ঘটবে। ইতিমধ্যে ধোয়া সমস্ত পৃথিবীকে আচ্ছন্ন করে ফেলবে। ফলে মুসলমানরা স্নায়ু দূর্বলতা ও সর্দিতে আচ্ছন্ন হয়ে পড়বে আর কাফেররা সংজ্ঞাহীন হবে এ অবস্থা চল্লিশ দিন অব্যাহত থাকবে। এরপর পৃথিবী ধোয়ামুক্ত হবে। ( আলামতে কিয়ামত)



পশ্চিম দিক থেকে সূর্যোদয় ও তওবার দরজা বন্ধ




বিভিন্ন হাদীসের আলোকে বুজা যায় দাব্বাতুল আরদের প্রকাশের কিছু পূর্বে কিংবা তার কিছু পরই সিঙ্গায় ফুৎকারের আগে পশ্চিম দিক থেকে সূর্য উদয়ের ঘটনা ঘটবে। এ অস্বাভাবিক ঘটনার পর থেকে কোন কাফিরের ঈমান কিংবা ফাসিকের তওবা কবুল হবে না। এই ঘটনায় ঈমানদারগন রাতভর আল্লাহর দরবারে কান্নাকাটি করবে। এই রাতের পর সূর্য পশ্চীম দিক থেকে উদিত হয়ে আবার পশ্চিম দিকে অস্ত যাবে। পরের দিন সূর্য আবার পূর্ব দিক থেকে উদিত হয়ে পশ্চিম দিকে অস্ত যাবে। এর কিছুদিন পরেই কিয়ামত সংগঠিত হবে।



কুরানের অক্ষর বি্লোপ




পশ্চিম দিক থেকে সূর্যোদয়ের পর আতংকগ্রস্থ মানূষ দেখতে পাবে পবিত্র কোরানে কোন অক্ষর নেই। শুধুই সাদা কাগজ অবশিষ্ট আছে।



দক্ষিনের বায়ূ



দাব্বাতুল আরদ অদৃশ্য হবার পর দক্ষিন দিক থেকে এক প্রকার বায়ু প্রবাহিত হবে। এই বায়ুর প্রভাবে মুমিনগন কিছুটা অসুস্থ্য হয়ে পড়বে আর দুনিয়া থেকে বিদায় নেবে। এরপর পর পৃথবীতে এক ধরনের কালো মানূষের আধিপত্য হবে আর কাবা ঘর ধ্বংস সাধন করবে। বন্ধ হবে হজ্জ পালন।



মহা অগ্নিশিখা




কিয়ামতের সর্বশেষ আলামত হবে দক্ষিন দিক থেকে একটি মহা অগ্নিশিখা প্রকাশিত হয়ে মানুষকে উত্তর দিকে ধাওয়া করা শুরু করবে। লোকজন ক্রমশ উত্তর দিক সরে যাবে। কিয়ামত অতি নিকটবর্তী।



শিঙ্গায় ফুৎকার



অবশেষে একদা একটি আওয়াজ শোনা যাবে এই আওয়াজ ক্রমে মৃদু থেকে ধীরে ধীরে প্রচন্ডতর হতে থাকবে এবং সর্বত্র একই রকম শোনা যাবে এটিই সেই মহা ফুৎকার কিয়ামতের শুরু।



আল্লাহ আমাদের রক্ষা করুন



শেষ

মন্তব্য ৬৫ টি রেটিং +১৮/-০

মন্তব্য (৬৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:৪৫

এম হুসাইন বলেছেন: প্রথম +

বরাবরের মতই অনেক ভালো লিখেছেন ভাই।


শুভকামনা জানবেন।

১৫ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:৫৫

শের শায়রী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।

২| ১৫ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:৪৯

আমরা তোমাদের ভুলব না বলেছেন: ২+

১৫ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:৫৫

শের শায়রী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।

৩| ১৫ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:৫৭

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
খুব্বি ভাল। কত কমই না জানতাম এ ব্যাপারে ||

১৫ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:১৫

শের শায়রী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।

৪| ১৫ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:৫৮

ঢাকাবাসী বলেছেন: ভাল লেগেছে।

১৫ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:১৫

শের শায়রী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।

৫| ১৫ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:০০

দিশার বলেছেন: ***ঈসা (অঃ) দুজন ফেরেশতার কাধে ভর দিয়ে আকাশ থেকে অবতরন করবেন এবং জামি মসজিদের পূর্ব মিনারে দাঁড়িয়ে সিড়ি দেবার জন্য ডাকতে থাকবেন।***

লক্ষ্য করেন আকাশ থেকে নেমে আসতে পারলেন , ফেরেশতাদের সাহায্যে, কিন্তু মিনার থেকে নামতে পারছেন না ! মিনার আর কত লম্বা! আকাশ থেকে উচা নয় নিশ্চই! কিন্তু এটা মই লাগবে!



***নামায শেষে ইমাম মাহদী (আঃ) হযরত ঈসা (আঃ) বলবেন***

মৌলানা সাহেব জানেন , ইসা (অ) এবং ইমাম এর সাথে কি কি কথা হবে! আমার জানতে ইচ্ছা করে ইসা (অ) তো আরবি বা মর্ডার্ন কোনো ভাষা জানেন না , তিনি জানেন আরামিক ! আমার জানতে ইচ্ছা করছে তিনি কোন ভাষায় কথা বলবেন . বাংলাদেশ/পাকিস্তান/ইন্দোনেশিয়া/আফগানিস্থান এর ৯০% মানুষ মুসলমান তারা তো ইসা (অ) যদি আরবি ও বলেন তাও বুঝবে না !



***জ়ড় বস্তু উচ্চস্বরে আওয়াজ দিয়ে ওই পলাতক ইয়াহুদীকে ধরিয়ে দেবে।***

পাথর এর কথা বলা নিয়ে কিসুই বলার নাই . !!

ইহুদি সম্পর্কে দুইটা কথা আসে! ইসলাম অনুজায়ী ওরাও আল্লাহের কাছেই প্রার্থনা করে , তাইলে সুধু ইহুদি নিধন কেন হবে? তাইলে তো কির্ষ্টান ও নিধন হবার কথা ! বা সুধু ইহুদি রাই কি দজ্জাল এর অনুসারী হবে? বদ্ধ,হিন্দু এরা কি করবে ? গল্পের অসঙ্গতি !

***হযরত শাহ সেকান্দার সুদৃঢ় প্রাচীর নির্মান করে মানব এলাকায় আসার পথ বন্ধ করে দেয়।***

এই দেয়াল তো কথায় ভাই ? সাতেলিতে এর যুগে একটা বাচ্চাও যখন পুরা পৃথিবী দেখতে পাচ্ছে , তখন আর্মি বা বিজ্ঞানীরা ই জায়গার খোজ পাচ্ছে না কেন?

***পানির পিপাসায় তারা দুনিয়ার সব সাগর মহাসাগরের সব পানি খেয়ে ফেলবে। ***

ইটা কোরানের কোন আয়াত য়ে আসে ভাই দেন একটু পরে দেখি . কোরান এর আয়াত এর সাথে গাল গল্প যোগ করাই কি আপনার বিসসাস অনুযায়ী আপনি পাপী হচ্ছেন না ?



***এই রাতের পর সূর্য পশ্চীম দিক থেকে উদিত হয়ে আবার পশ্চিম দিকে অস্ত যাবে।***

ই হাদিস তা প্রমান করে যে , আরব রা জানত সূর্য উঠে নাম, প্রথিবে যে আসলে ঘুরতেসে ইটা তারা জানত না !

সূর্য পশ্চিম দিক থেকে ওঠা মানে বোঝেন? পৃথিবী উল্টা দিকে ঘুরতে হবে! ঘর শুরু করতে প্রথম যে ঘর বন্ধ করতে হবে! যে সক্তি তাতে বিচ্ছুরিত হবে তার এক ভাগ ও পৃথিবী ধংশের জন্য যথেষ্ঠ ! হায় রে বিসসাস।



ভাই কোরান হাদিস পরে, মানুষ কে ইসলামের ভালো ভালো শিক্ষা দেন .

ই সব গাল গল্প প্রকাশ করে করে , মানুষ এর হাতে জাস্ট ইসলাম কে হাস্যকর করে তলার অস্ত্র দেন .

worse অফ অল , যুক্তিবাদী ধার্মিক মানুষ জন এগুলা নিয়ে প্রশ্ন শুরু করে নিজেকে , তখন কেছ খুড়তে সাপ বের হয়!

১৫ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:২৯

শের শায়রী বলেছেন: worse অফ অল , যুক্তিবাদী ধার্মিক মানুষ জন এগুলা নিয়ে প্রশ্ন শুরু করে নিজেকে , তখন কেছ খুড়তে সাপ বের হয়!

এখান থেকেই শুরু করি আপনার সাথে আপনি এত যুক্তিতে না যেয়ে পরিস্কার ভাবে বলতে পারতেন আল্লাহ র কোন অস্তিত্ব নাই তা হলেই আপনার প্রশ্ন গুরুত্ব পেত আরো বেশী।

ভাই আমি মুসলমান, আমি আল্লাহ, কোরান আমার নবীকে বিশ্বাস করি। আপনার মত কোরান শুধু আমার কাছে দর্শন না আমার বিশ্বাস।

আপনি আমাকে যে প্রশ্ন করছেন সে গুলোর উত্তর দিতে আমি অপারাগ আমার সিমীত জ্ঞানে। আপনার প্রশ্ন আপনার কাছে থাক।

আমি আমার এই লেখা লিখছি কারন আমার অনেক আগে এই ব্যাপারগুলো জানতাম প্রায় ভুলে গেছিলাম আবার পড়লাম। হয়ত খেয়াল করেছেন অনেকের ভাল লেগেছে।

আর এখানে যে ব্যাপার গুলো লিখছি একটা শব্দ ও আমার মন গড়া না বিভিন্ন আলেম ওলামাদের আলোচনা, কোরান আর হাদীসের আলোকে রেফারেন্স দেয়া আছে।

আমার বিশ্বাসে আঘাত করবেন না। আবারো বলি আমার সীমিত জ্ঞান নিয়ে আমি খুব ভাল আছি, আপনাদের আসীম জ্ঞান নিয়ে আপনার সমপর্যায়ের কারো সাথে আলাপ করলে ভাল করবেন। এই পোষ্টে আপনার আর কোন মন্তব্য বাঞ্চনীয় নয়।

ভাল থাকুন।

৬| ১৫ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:১৪

সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: মনেহলো একটি পৌরনিক কাহিনী পড়লাম। তবে আপনি ধর্মের বিষয় গুলি খুব সাদামাটা দৃষ্টিতে দেখেছেন তায় তেমন করেই লিখেছেন। কোরআন বলছে:

সূরা হাজ্জ্ব ২২:৮ আয়াতঃ وَمِنَ النَّاسِ مَن يُجَادِلُ فِي اللَّهِ بِغَيْرِ عِلْمٍ وَلَا هُدًى وَلَا كِتَابٍ مُّنِيرٍ
অর্থঃ মানুষের মধ্যে কেউ কেউ আল্লাহ্ সমন্ধে বিতন্ডা করে, তাদের না আছে জ্ঞান, না আছে দলিল, না আছে কোন দ্বীপ্তিময় গ্রন্থ।

ইমরান ৩:৭ আয়াত এ বলছেঃ
هُوَ الَّذِيَ أَنزَلَ عَلَيْكَ الْكِتَابَ مِنْهُ آيَاتٌ مُّحْكَمَاتٌ هُنَّ أُمُّ الْكِتَابِ وَأُخَرُ مُتَشَابِهَاتٌ فَأَمَّا الَّذِينَ في قُلُوبِهِمْ زَيْغٌ فَيَتَّبِعُونَ مَا تَشَابَهَ مِنْهُ ابْتِغَاء الْفِتْنَةِ وَابْتِغَاء تَأْوِيلِهِ وَمَا يَعْلَمُ تَأْوِيلَهُ إِلاَّ اللّهُ وَالرَّاسِخُونَ فِي الْعِلْمِ يَقُولُونَ آمَنَّا بِهِ كُلٌّ مِّنْ عِندِ رَبِّنَا وَمَا يَذَّكَّرُ إِلاَّ أُوْلُواْ الألْبَابِ
অর্থঃ তিনিই আপনার প্রতি কিতাব নাযিল করেছেন। তাতে কিছু আয়াত রয়েছে সুস্পষ্ট, সেগুলোই কিতাবের আসল অংশ। আর অন্যগুলো রূপক। সুতরাং যাদের অন্তরে কুটিলতা রয়েছে, তারা অনুসরণ করে ফিৎনা বিস্তার এবং অপব্যাখ্যার উদ্দেশে তন্মধ্যেকার রূপকগুলোর। আর সেগুলোর ব্যাখ্যা আল্লাহ ব্যতীত কেউ জানে না। আর যারা জ্ঞানে সুগভীর, তারা বলেনঃ আমরা এর প্রতি ঈমান এনেছি। এই সবই আমাদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে অবতীর্ণ হয়েছে। আর বোধশক্তি সম্পন্নেরা ছাড়া অপর কেউ শিক্ষা গ্রহণ করে না।

এই রুপক কঅর্থ গুলি জানান চেষ্টা করুন। কোরআনে এই আয়াতে দেখুন দুটি শব্দ আছে, একটি মোতাশাবেহাত আর একটি মোহকামাত। এই দুটি শব্দের তাতপর্য বোঝার চেষ্ট করুন।

১৫ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৩৯

শের শায়রী বলেছেন: ইমরান ৩:৭ আয়াত এ বলছেঃ
هُوَ الَّذِيَ أَنزَلَ عَلَيْكَ الْكِتَابَ مِنْهُ آيَاتٌ مُّحْكَمَاتٌ هُنَّ أُمُّ الْكِتَابِ وَأُخَرُ مُتَشَابِهَاتٌ فَأَمَّا الَّذِينَ في قُلُوبِهِمْ زَيْغٌ فَيَتَّبِعُونَ مَا تَشَابَهَ مِنْهُ ابْتِغَاء الْفِتْنَةِ وَابْتِغَاء تَأْوِيلِهِ وَمَا يَعْلَمُ تَأْوِيلَهُ إِلاَّ اللّهُ وَالرَّاسِخُونَ فِي الْعِلْمِ يَقُولُونَ آمَنَّا بِهِ كُلٌّ مِّنْ عِندِ رَبِّنَا وَمَا يَذَّكَّرُ إِلاَّ أُوْلُواْ الألْبَابِ
অর্থঃ তিনিই আপনার প্রতি কিতাব নাযিল করেছেন। তাতে কিছু আয়াত রয়েছে সুস্পষ্ট, সেগুলোই কিতাবের আসল অংশ। আর অন্যগুলো রূপক। সুতরাং যাদের অন্তরে কুটিলতা রয়েছে, তারা অনুসরণ করে ফিৎনা বিস্তার এবং অপব্যাখ্যার উদ্দেশে তন্মধ্যেকার রূপকগুলোর। আর সেগুলোর ব্যাখ্যা আল্লাহ ব্যতীত কেউ জানে না। আর যারা জ্ঞানে সুগভীর, তারা বলেনঃ আমরা এর প্রতি ঈমান এনেছি। এই সবই আমাদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে অবতীর্ণ হয়েছে। আর বোধশক্তি সম্পন্নেরা ছাড়া অপর কেউ শিক্ষা গ্রহণ করে না।

এই রুপক কঅর্থ গুলি জানান চেষ্টা করুন। কোরআনে এই আয়াতে দেখুন দুটি শব্দ আছে, একটি মোতাশাবেহাত আর একটি মোহকামাত। এই দুটি শব্দের তাতপর্য বোঝার চেষ্ট করুন।

এই রূপক অর্থগুলো কি আপনি জানেন? জানলে একটু বলেন তো ভাই নিজের একটু জ্ঞান বাড়াই। আর যদি না জানেন অন্যে যেটুকু জানে সেই টুকু শুনুন। আমার এই পোষ্ট কোন জ্ঞান গর্ভ আলোচনা না। ছোট কালে আমাকে যেভাবে শিক্ষা দেয়া হয়েছে সেই বিশ্বাস গুলো আবার ঝালাই করলাম।

শোনেন ভাই, ইসলামের ব্যাপারে আমি খুব পরিস্কার আর দশটা সাধারনের মত আমার জ্ঞান ও সীমিত কিন্তু আল্লাহ, নবী আর কিতাবের ওপর আমার বিশ্বাস অসীম।

আর এখানে যে ব্যাপার গুলো লিখছি একটা শব্দ ও আমার মন গড়া না বিভিন্ন আলেম ওলামাদের আলোচনা, কোরান আর হাদীসের আলোকে রেফারেন্স দেয়া আছে।

আপনাদের মত অতি জ্ঞানীদের জন্য এ পোষ্ট না। আমার মত সিমীত জ্ঞান যাদের তাদের জন্য স্রেফ ছোট কালের শিক্ষা আবার ঝালাই করা। আপানার উচ্চতর জ্ঞান প্রকাশ আমার এ লেখায় সামঞ্জস্য না।

আমার বিশ্বাসে আঘাত করবেন না।

৭| ১৫ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:২৫

দেখি তাই বলি বলেছেন: @ দিশার। দাজ্জাল এবং কেয়ামত সম্পর্কিত উল্লেখিত বিষয়গুলো হাদীস থেকে নেয়া। এটাকে আক্ষরিক অর্থে ধরতে গেলে মুশকিল। যে সময়ে এগুলো নবী(সঃ) এটা বলেছেন- সে সময়ে আক্ষরিক অর্থে বিষয়গুলো বর্ণনা করে বোঝানো সম্ভব ছিল না। দ্বিতীয়ত হাদীস কিন্তু কোরআন নয়। প্রায় ৩০০ বছর পরে সংকলিত হাদীস মানুষের মুখে মুখে অনেক পরিবর্তিত হয়ে এসেছে। দাজ্জাল সম্পর্কিত হাদীসগুলোকে অনেকেই জয়িফ বা দুর্বল হাদীস বলেন।

আমি নিজে এটাকে সম্পূর্ণ বিশ্বাসের পক্ষপাতি নই। তবে সূর্য পশ্চিম দিকে ওঠা সম্পর্কিত ব্যাপারে একটা কথা বলি- বিগ ব্যাং থেকে যে মহাবিশ্বের সূচনা সেটা বিগ ক্রাঞ্চে শেষ হওয়ার কথা বলছে বিজ্ঞান। এর অর্থ হচ্ছে বিগ ব্যাঙ থেকে এটা যে দিকে স্পিন করা শুরু করেছিল বিগ ক্রাঞ্চে এসে সেই স্পিনের দিক ঘুরে যাবার কথা। অর্থাৎ ধারাবাহিক ক্রমানুসারে সৌরজগতের সূর্যের স্পিনও উল্টো দিকে হওয়ার কথা। এবং তাহ হলে পৃথিবী থেকে সূর্য পশ্চিম দিক থেকেই তো ওঠার কথা হিসেবে বলে।

আর সেটা তো হবে কেয়ামতের সময়ে- অর্থাৎ সূর্য উল্টো দিকে ঘোরার পরপরই পৃথিবী ধ্বংসের সূচনা হবে। এখানে আপনার থিওরীর সাথে অমিলটা কোথায় পেলেন?

একটু ভেবেচিন্তে উত্তর দিন তো ভাই।

৮| ১৫ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৩১

দিশার বলেছেন: ভাই আমি তালেবুল আমলেম না যে বিজ্ঞান নিয়ে যা মন চায় বলে পার পেয়ে যাবেন।

আপনার হাস্যকর লজিক মেনে নিয়ে ধরে নিলাম "সূর্য" "উল্টা স্পিন করা সুরু করবে!!! (??))

তাইলে পরেরদিন থেকে আবার নরমাল হয়ে যাবে সব কিসু ?

কিভাবে মিলল আপনার কথা এবার বলেন।

আর যেখানে স্পষ্ট ভাবে কথা বাত্রা পর্যন্ত তুলে ধরা হচ্ছে সেখানে রূপক এর কি দেখলেন!

রূপক কথায়?

***এর অর্থ হচ্ছে বিগ ব্যাঙ থেকে এটা যে দিকে স্পিন করা শুরু করেছিল বিগ ক্রাঞ্চে এসে সেই স্পিনের দিক ঘুরে যাবার কথা।***

ই কথা কি পাইসেন দেখান হাহা

৯| ১৫ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৩৫

দিশার বলেছেন: প্রশ্ন করলেই আপনাদের সুক্ অনুভুতিতে আঘাত লাগে জানতাম না।

আন্তরিক ভাবে দুক্ষিত।

ধন্যবাদ স্বীকার করার জন্য যে যুক্তি লজিক দিয়ে উত্তর দিতে পারবেন না .
ব্লক করে দেন তাইলে কমেন্ট পাবেন না . কিন্তু কে আমাকে @ করলে আমি অবশ্যই উত্তর দিব আমার সীমিত জ্ঞান য়ে .

১০| ১৫ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৫০

দেখি তাই বলি বলেছেন: @দিশার- ভাই প্রথমত, আপনাকে তালেবুল এলেম মনে করলে এই কথা বলতাম না। ধরেই নিয়েছিলাম বিষয়গুলো সম্বন্ধে আপনার কিছু ধারণা আছে। আমি কিন্তু কোন বানানো কথা বলি নাই।

স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর Renata Kallosh এবং Andrei Linde বিষয়টিকে এভাবে ব্যাখ্যা করেন “ এই মহাবিশ্ব ক্রমাগত সংকুচিত হয়ে একসময় শূন্যে মিলিয়ে যাবে। আমাদের মহাবিশ্বের সবকিছু সংকুচিত হয়ে একটি প্রোটনের চেয়ে ক্ষুদ্র বিন্দুতে পরিণত হবে। তখন কিছু ডার্ক এনার্জির সৃষ্টি হতে পারে যা ক্রমান্বয়ে ঋণাত্মক হতে থাকবে এবং মহাবিশ্বকে অস্থিতিশীল করবে এবং একসময় সংকুচিত করবে। আমরা এখন মহাবিশ্বকে যেমনটা দেখছি তাতে ধারণা করা যায় আমরা মহাবিশ্ব সৃষ্টি এবং ধবংস চক্রের মাঝামাঝিতে আছি। “

দ্বিতীয়ত, সূর্য পশ্চিম দিকে ওঠার পর পৃথিবী ধ্বংসের সূচনা হবে। পরের দিন থেকে আবার সব ঠিক হয়ে যাবে এরকম কোথাও লেখা দেখি নাই। আর একটা কথা এত কনফিডেন্টলি একটা আলোচিত থিওরীকে অশ্বীকার করার কনফিডেন্স কোথায় পেলেন ভাই। নাকি ইতিপূর্বে শোনেনই নাই বিষয়টি?

১১| ১৫ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:০১

দেখি তাই বলি বলেছেন: @দিশার ভাই, আশা করি বুঝতে পেরেছেন যে আমি কোন লজিকের কথা বলি নাই। বিজ্ঞানের কথাই বলেছিলাম।

১২| ১৫ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:০৬

দিশার বলেছেন: ভাই ধরলাম আপনার কথা ঠিক, তাও মাইল না ,

***পরের দিন সূর্য আবার পূর্ব দিক থেকে উদিত হয়ে পশ্চিম দিকে অস্ত যাবে। এর কিছুদিন পরেই কিয়ামত সংগঠিত হবে।***

তারপরে আরো ঘটনাবলির কথা বলা আসে, লেখা তা আবার পরে দেখেন . আপনার লজিক তো আপনার বিসসাস করা গল্পের সাথে যায় না ! বিজ্ঞানের আলোচনায় বা হয় নাই গেলাম .

১৩| ১৫ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:০৯

দৃঢ় মানুষ বলেছেন: আমার মনে হয় কেয়ামত আমাদের খুব কাছে।

১৪| ১৫ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৩০

দেখি তাই বলি বলেছেন: ভাই আমি আগেই বলেছিলাম এগুলো দুর্বল হাদীস।

শুধু সূর্যের পশ্চিম দিকে থেকে ওঠার ব্যাখ্যাটা দিলাম। এ সংকান্ত গবেষণাগুলো সবই থিওরী। এমনকি হকিন্সের সাম্প্রতিক বইটি 'গ্রান্ড ডিজাইন'ও কিন্তু আনডাউটেডলি প্রুভেন না। তবে এখন পর্যন্ত সবগুলো থিওরীর একটা কমন কাঠামো পাওয়া যাচ্ছে- তা হচ্ছে একটা সিঙ্গুলারিটি থেকে বিস্তৃত বা বিষ্ফোরিত হয়ে মহাবিশ্বের সূচনা। কেন্দ্রের শক্তি তাকে কেন্দ্রের দিকে টানছে বিষ্ফোরণের ক্ষমতা তাকে বিস্তুৃত করছে। যখন দুটো শক্তি সমান হয়ে যাবে তখন স্পিনটা উল্টো দিকে হবে। যখন উল্টো দিকে স্পিন শুরু হবে তখন দু একটা ফিরতি মোচর দেবে নাকি ওভাবেই উল্টো ঘোরা শুরু করবে সেটা নিয়ে কেউ তেমন কিছু বলতে পারেন নি। সেটা করতে হলে অনেক ডেটার সমন্বয় লাগবে।

এই হাদীসগুলোও অনেক সাংঘর্ষিক। এক এক যায়গায় এ এক রকম বর্ণনা। আমার ধারণা যারা বর্ণনা করেছেন তারা কেউ কেউ বিষয়গুলো বুঝে বা না বুঝে নিজের মত করে ব্যাখ্যাও করতে পারেন। কিন্তু আমার কাছে যেটা আশ্চর্য লেগেছে ১৪০০ বছর আগের একজন মানুষ এমন একটা কথা বলেছিলেন যেটা এই সময়ের বৈজ্ঞানিক ধারণাগুলোর সাথে বিস্ময়কর কিছু সাদৃশ্য আছে।

আর সূর্যের স্পিন উল্টো ঘোরার কত সময় পরে পৃথিবী ধ্বংস হবে সেটাও একটা বিশাল হিসেব নিকেশের ব্যাপার। মনে হয় না নিখুঁতভাবে সেটা বের করা সম্ভব।

১৫| ১৫ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৫১

দিশার বলেছেন: চেরি পিকিং বুঝেন? না বুঝলে আপনার কমেন্ট টা বার বার পরেন!.

মানে ঠিক যতটুকু আপনার মত এর সাথে যাবে, ততু টুকু নিবেন, বাকি টা দুর্বল আর জয়িফ হাদিস!( একই হাদিস এর যদিও )

১৬| ১৫ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:০৬

দিশার বলেছেন: @দেখি

আর ভাই সূর্য ঘুরতেসে বা রোটেট করতেসে , নিজের equator য়ে !

ইটা যদি উল্টাও ঘোরা শুরু করে, তাইলে কিভাবে পৃথিবীর উল্টা দিক থেকে সূর্য "উঠবে" ?! বড় বড় "নাম" ড্রপ করলেই কথা সত্যি হয় না রে ভাই .

উল্টা দিক থেকে সূর্য উঠতে হইলে, পৃথিবী কে উল্টা দিকে ঘুরতে হবে, সূর্য কে না ! আর উল্টা ঘুরতে হলে তো আগে থামতে হবে নাকি? তখন যে সক্তি বিচ্ছুরিত হবার কথা তাতে পৃথিবী টিকবে না , বুঝতেসেন ? না বুজলে বলেন আবার বলব .

১৭| ১৫ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:২২

দমকল৮৬ বলেছেন: @ দিশার

প্রপিকে কিসের ছবি লাগাইচেন ?

১৮| ১৫ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:২৪

দেখি তাই বলি বলেছেন: ভাই উল্টা ঘোরা শুরু হলে পৃথিবীর স্পিনও তো উল্টা দিকে হওয়ার কথা। হ্যা ভাই আগে থামবে, সে ব্যাপারেও আমি একমত। তবে তাতে যে শক্তি বিচ্ছুরিত হবে তাতে সংগে সংগে ধ্বংস হয়ে যাবে এটা কতটুকু সত্যি বুঝতে পারছি না।

আপনি যা বলছেন সেটাও আপনার একটা ধারণা। ধ্বংস তো অবশ্যই হবে। তবে সেটা সংগে সংগেই কি হবে? অন্তত সামান্য সময় হলেও তো নেয়ার কথা। সেই সামান্য সময়টুকু পৃথিবীর জন্য কতটুকু সেটা কি হিসেব করা হয়েছে? বিজ্ঞান এই মুহূর্তে কি বলছে?

আর একটা কথা- পৃথিবী যে হারে বিস্তৃত হচ্ছে- সেই সময়টুকুর মধ্যে সামান্য একটা সৌরজগতের সামান্য একটা গ্রহে এত প্রাণ তৈরি হচ্ছে, মরে যাচ্ছে- তাদের মধ্যে কেউ কেউ বিস্ময়কর সব সভ্যতা উপহার দিচ্ছে, সৃষ্টির সূচনালগ্ন সম্পর্কে ধারণা দিচ্ছে, ধ্বংস প্রক্রিয়া সম্বন্ধে ধারণা করছে- এটাও তো একটা আশ্চর্য ঘটনা। মহাবিশ্বে তো এখনো বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন শক্তির বিচ্ছুরণ ঘটছে তাই না?

আর বড় বড় নাম দেখানোর জন্য ড্রপ করছিনা। প্রয়োজনে চলে আসছে।

১৯| ১৫ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৫৩

দিশার বলেছেন: @দেখি , চলন্ত কোনো কিছু থামাইতে সক্তি লাগে এতুটুকু বুঝেন? সাইকেল থামাইতে যে সক্তি লাগে ট্রেন থামাইতে তার চেয়ে বেশি সক্তি লাগে না ? কারণ তা কি? ট্রেন এর মাস বেশি সাইকেল এর চেয়ে, এবার চিন্তা করে পৃথিবীর মাস কত, ইটা যে ফোর্স নিয়ে ঘুরতেসে, হটাত ঘুরা বন্ধ করে দিলে কক্ষ পথ থেকে ছিটকে যাবে . জাস্ট একটা বল এর কথা চিন্তা করেন যেটা আপনে সুতায় বেধে ঘুরাচ্ছেন আপনার হাত দিয়ে ...

আমি এর চেয়ে ভালো করে কিভাবে বুঝব আপনাকে বুঝতেসিনা।

আর হাদিস যে যেখানে বলা হচ্ছে স্পষ্ট, যে এর পর ও আরো ঘটনা ঘটবে , প্লিজ উপরে পরেন, তারপর আপনার যুক্তি কি টিকে ?

২০| ১৫ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৩৮

আমি তুমি আমরা বলেছেন: চমৎকার পোস্ট।প্রিয়তে নিলাম।

অঃ টঃ ভাই আপনার পোস্টের সংখ্যা অনেক বেশী। তাই বিষয় অনুযায়ী পোস্টগুলোকে বিভিন্ন বিভাগে ভাগ করে দিলে ভাল হয়।

১৫ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:০৪

শের শায়রী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। আপনার কথা ঠিক। কিন্তু আসলে এই ১৬২ পোষ্ট এর মধ্যে থেকে বিষয় অনুযায়ী ভাগ করা একটু সময় সাপেক্ষ ব্যাপার। এক সময় করতে হবে। ভাল কথা বলেছেন।

ভাল থাকুন

২১| ১৫ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৭

ঝটিকা বলেছেন: লেখা ভালো লাগলো। সংক্ষেপে সবকিছু সুন্দর ভাবে চলে এসেছে।
অ.ট: কে কি ভাবল কে কি বলল তাতে কিই বা যায় আসে।

১৬ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:২৬

শের শায়রী বলেছেন: আমিও সেই রকম ভাবি বোন কে কি ভাবে তাতে কি আসে যায়। নিজের প্রশান্তি বড় ব্যাপার।

২২| ১৫ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৪

হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: amar jana mote FAZAR namajer somoy isa ibne marium ashbe.
(ibne majah)

১৬ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:১৯

শের শায়রী বলেছেন: ভাই এই ব্যাপারগুলো সবসময় ই একটু কন্ট্রাডাকটরি। এক এক আলেম এক ভাবে ব্যাখা দিয়েছেন। আমি সে গুলো কে বড় করে না দেখে আমার মূলবিশ্বাসটা আর এরবার ঝালাই করে নিলাম ।

২৩| ১৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:১৭

জাকারিয়া মুবিন বলেছেন: অতি জ্ঞানীদের বিচরনের মাঝে নিজেকে ভোদাই ভোদাই লাগছে।

পোস্টের জন‍্য অনেক ধন‍্যবাদ শোভন ভাই।

১৬ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:৩৮

শের শায়রী বলেছেন: আমিও কিছুটা বিরক্ত ওই সব অতি জ্ঞানীদের নিয়ে। কিছু প্রশ্ন আমিও করতে পারি ওনাদের, কিন্তু রুচিতে বাধে এদের সাথে তর্কে যেতে।

ভাল থাকুন জাকারিয়া ভাই

২৪| ১৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:০৮

মনিরা সুলতানা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ...
আল্লাহ আপনাকে এর উত্তম প্রতিদান দান করুন

পোস্ট ভাল লেগেছে :)

১৬ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:৪৪

শের শায়রী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বোন

২৫| ১৬ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১০

সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: লেখক মাহেক এর কাছে আমার প্রশ্ন আমি কিংবা আমরা আপনার লিখায় কমেন্ট করে বোকাবনেগেছি। কেন? আপনি একটি অনলাইনে লিখলেন যেখানে উন্মুক্ত লিখা যায়, আবার সেই লিখায় আপনার মত অন্যরাও স্বাধীন মত প্রকাশ করতেই পারে। কিন্তু আপনার আচরণ খুব উগ্র। আপনি ১৫ নং কমেন্টের উত্তরে বলেছেন: আমিও কিছুটা বিরক্ত ওই সব অতি জ্ঞানীদের নিয়ে। কিছু প্রশ্ন আমিও করতে পারি ওনাদের, কিন্তু রুচিতে বাধে এদের সাথে তর্কে যেতে।

আপনার কথাতে অহংকার আছে। আপনি একজন ভালো লেখক হতে হলে আগে একজন শান্ত প্রকৃতির মানুষ হতে হবে। আপনার লিখায় মানুষ কমেন্ট করবে সেটাই স্বাভাবিক। রাগলেতো চলবে না ভাই। কমেন্টসকারীদের সাথে আপনার না ভালো লাগলে জন্মের মত তাদের ব্লক করে দেন। আশা করি আমার কথা শুনে আবারো রাগের ছলে উত্তর দিবে না।
আলোতে থাকুন ভালোতে থাকুন।

১৭ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:৪০

শের শায়রী বলেছেন: ব্রো আমার পূর্বের ব্যাবহারের জন্য আমি লজ্জিত। তবে এ লজ্জা যে আমাকে ভালো লেখক হবার জন্য তা কিন্তু না। আমি একজন জোড়াতালি দেয়া টাইপ রাইটার। এখানে লেখক হবার কোন সম্ভাবনাই নেই। তাই সে চিন্তা আমার মাথায় ভূলেও উকি দেয় না।

আসুন পরের পয়েন্টে, আমি মুসলমান এটাই আমার সর্বপ্রথম পরিচয়। এখানে আমি যা লিখেছে সেটা কোন আলোচনা মূলক পোষ্ট না। এ কথাগুলো বিশ্বাস থেকে উৎসারিত। দিশারী আমাকে যে সব প্রশ্ন করেছে সে গুলো খুব সাধারন প্রশ্ন। সাধারন বোধ বুদ্ধির যে কেউ এই প্রশ্ন করার যোগ্যতা রাখে, অথচ সে আমাকে দেখুন আমাকে আক্রমনাত্মক ভাবে কি জিজ্ঞেস করছে? এই ধরনের প্রশ্নে কোন কিছু জানা বা শিখা যায় না। স্বভাবত ই আমি বিরক্ত ছিলাম।

এই কালচারটা নতুন গ্রো করছে কিছু স্বাভাবিক প্রশ্ন করে ধর্মকে হেয় করা, সবাই কে মনে রাখতে হবে এটা উন্মুক্ত প্লাটফর্ম, কিছু ব্যাপার ভাল না লাগলেও চুপ করে থাকা উচিত বা এড়িয়ে যাওয়া উচিত যেখানে অন্যের বিশ্বাসের ব্যাপার জড়িত।

নিশ্চয় ই মানবেন ধর্ম অনেক বড় ব্যাপার। এরপরেই আপনার মন্তব্য এল। আমি ভাবলাম এই শুরু হল সন্মিলিত আক্রমন আমাদের বিশ্বাসে তাই শুরুতে বেশ কিছুটা রূঢ় ভাবেই উত্তর দিয়েছি, যার জন্য আমি অনুতপ্ত। আমার লেখায় দেখবেন আমি অহেতুক ঝামেলা থেকে বিরত থাকার চেষ্টা করি।

ব্লক আমি আমার ব্লগিং লাইফে কাউকে এখন ও করিনি। একান্ত বাধ্য না হলে করব ও না।

আমি শুধু বিশ্বাস করি কারো কোন বিশ্বাসে আঘাত করার মানসিকতা আমার থাকা উচিত না আর সেটা যদি ধর্ম হয়।

আবার ও ক্ষমা চেয়ে শেষ করছি যদি আঘাত পেয়ে থাকেন। ভাল থাকুন।

২৬| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:২৪

না পারভীন বলেছেন: শের ভাই , `আপনার এই লেখাদেখে অনুপ্রাণিত হয়ে আমিও একটি লেখা লিখেছি । ধন্যবাদ ভাইয়া ।

১৮ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:২৫

শের শায়রী বলেছেন: আপনার লেখাটি পরে আসলাম। আমার প্রিয় লিষ্টে নিয়ে আসছি।

কৃতজ্ঞতা জানবেন আপু।

২৭| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


আহ শেষ করে ফেললেন !!!

১৮ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:১১

শের শায়রী বলেছেন: হ্যা ভাই এ ব্যাপারে আমার জ্ঞান অতি নগন্য আর চালানোর সাহস পাইলাম না

২৮| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:৪৭

মো: আজিজ মোর্শেদ বলেছেন: ধন্যবাদ শের শায়েরী ভাইকে আপনার সুন্দর পোষ্টটির জন্য।

১৮ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:১৫

শের শায়রী বলেছেন: আমার কৃতজ্ঞতা জানবেন ভাই।

২৯| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:৫৫

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: ভাই চালিয়ে যান, আপনার কাছ থেকে অনেক কিছু শিখছি।

আর ভাই আমার দু একটা প্রশ্ন ছিল, যদি বিরক্ত না হন তাইলে করব....

১৮ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:২৫

শের শায়রী বলেছেন: ভাই আমার কাছ থেকে শিখছেন! না ভাই এই কথাটি মানতে পারলাম না। আমি নিজেই কি বা জানি। যেটুকু পোষ্ট দিয়েছি সেগুলো কিন্তু বিভিন্ন বই পত্রে আরো সুন্দর ভাবে আছে। আপনাদের বিনয়ী মন্তব্য ই আপনাদের উদারতা প্রকাশ করে।

আর ভাই আমি এই ব্যাপারে খুব কম জানি। জানি না আপনি কি প্রশ্ন করবেন ............? বিরক্ত কেন হব ভাই? লজ্জায় ফেলে দিলেন।

তবে কি জানেন ধর্ম অধিকাংশ মানুষের জন্য ই একটা বিশ্বাস এই বিশ্বাসের ওপর আঘাত কাউকে না করাই শ্রেয়। তবে যারা ধর্ম নিয়ে গবেষনা করে তাদের কথা আলাদা তারা কিছু জানে। আমি তো কিছুই জানি না।

ভাল থাকুন

৩০| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৬:৩৪

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: জনাব, উত্তর পড়ে আপনার প্রতি সম্মান আরও বেড়ে গেল । জানার জন্যই আমি প্রশ্ন গুলা করব, এগুলা আমার বাস্তব জীবনে কাজে লাগবে।

এবার প্রশ্নে আসি,

ভাই আরবি ভাষার কি কোন বিশেষ গুণ আছে ?

আমি কি আরবি ব্যাবহার না করে ধর্ম চর্চা করতে পারব না ?

নামাজের সময় সুরার বাংলা অর্থ পড়তে পারব না ?

আরবিতে সালাম না দিয়ে বাংলায় সালাম দিতে পারব না ?

অথবা সুরা ফাতেহা ছাড়া যদি অন্য কোন সুরা মুখস্থ না থাকে তাহলে নামজ পড়ব কিভাবে ?

জনাব ধরেন কেউ জীবনে কয়েকবার মদ্যপান করেছে, সে কি ধর্ম পালন করতে পারবে / সে কি বিধর্মী হয়ে গেল, দয়া করে বিস্তারিত জানাবেন ।

১৮ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৭:২৬

শের শায়রী বলেছেন: আসালামু অলাইকুম

ভাই আপনার উত্তর গুলো আমি আমার ক্ষুদ্রজ্ঞানে সামান্য জ্ঞানে আমার বোধের মাধ্যমে দিতে চেষ্টা করি।

একজ ন মুস ল মান হিসাবে আমি আমার নবী কে আমার জন্মদাতার থেকেও বেশী ভালবাসি। যার উছিলায় এই পৃথিবী।

আমি তো মনে করি মুখস্ত আরবীর থেকে আপনি যদি অর্থ সহ কোরান বুজেন তাহলে তা অনেক কার্যকরী। মুখস্থ কোরান শুধু আপনার মুখস্থ বিদ্যার প্রমান করে অথচ আপনি যদি কোরানের ভাবার্থ বুজেন দেখবেন কোরান পূর্নাঙ্গ জীবন বিধান। এখন কোরানের অর্থ বুজতে আপনাকে অবশ্য ই বাংলায় অর্থ জানতে হবে। বাংলায় অর্থ জানলে কোরানের কি কোন হেরফের হবে? না অবশ্যই না। আপনি জানবেন সত্যিকারের কোরান কি। এই আলোকে আসুন দেখি আপনার পড়শ্নের উত্তর গুলো
কি হতে পারে।

ভাই আরবি ভাষার কি কোন বিশেষ গুণ আছে ?
আরবী ভাষার যেটুকু বিশেষ গুন তা হ ল আমার নবীর মুখের ভাষা এর থেকে বেশী আর কিছুই না।

আমি কি আরবি ব্যাবহার না করে ধর্ম চর্চা করতে পারব না ?
কি যে বলেন ভাই, আমি তো মনে করি নিজের ভাষাই ধর্ম চর্চার সব থেকে বড় উপায়।

নামাজের সময় সুরার বাংলা অর্থ পড়তে পারব না ?
নামাযের সময় পবিত্র কোরান থেকে তেলোয়াত করা হয় আর সে ক্ষেত্রে আরবীর কোন বিকল্প নেই। অনেকেই আছেন সামান্য কয়টি সুরা মুখস্থ করে নামায পড়েন। কয়টি সুরা মুখস্থ আপনাকে রাখতেই হ বে মুসলমান হিসাবে।

আরবিতে সালাম না দিয়ে বাংলায় সালাম দিতে পারব না ?
কেন না 'আসালামু অলাইকুম' এর কি সুন্দর ভাবার্থ বাংলায় আপনার উপর আল্লাহ র শান্তি বর্ষিত হোক।

অথবা সুরা ফাতেহা ছাড়া যদি অন্য কোন সুরা মুখস্থ না থাকে তাহলে নামজ পড়ব কিভাবে ?
আপনাকে ক ম প ক্ষের চারটা সুরা মুখস্থ করতেই হবে শুদ্ধভাবে নামায পড়তে। এটা কিন্তু খুব অ ল্প স ময়ের ব্যাপার। একদিনে আপনি চারটা সুরা মু খস্থ ক রতে পারেন।

জনাব ধরেন কেউ জীবনে কয়েকবার মদ্যপান করেছে, সে কি ধর্ম পালন করতে পারবে?
এ ব্যাপারে আমি খুব পরিস্কার কয়েকবার ভুল করে বা জীবনের নাফসের বশবর্তী হয়ে মদ্যপান করলে, পরে নিজের ভূল বুজে আল্লাহ র কাছে তওবা করলে অবশ্য ই মাফ পাবে। জানেন তো আল্লাহ রাব্বুল আলামীন।

আল্লাহ আপনাকে চমৎকার একটা মন দিয়েছেন। খুজে দেখুন সেই পরম আল্লাহকে পান কিনা। জানবেন সেটাই জীবনের সব থেকে বড় সত্যি।

ভাল থাকুন ভাই।




৩১| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৬:৩৫

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ...

১৮ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৭:২৮

শের শায়রী বলেছেন: আপনাকে ও ধন্যবাদ...

৩২| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৩৮

লাবনী আক্তার বলেছেন: ভাইয়া ভালো লাগল। প্রিয়েতে নিলাম।

১৮ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৫০

শের শায়রী বলেছেন: অনেক কৃতজ্ঞতা আপু।

৩৩| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৫০

খাািলদ বলেছেন: ভালো লাগলো। আপনার লেখা টা সাইটে পোস্ট করতে চাই । দয়া করে আপনার মতামত জানান।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:০৪

শের শায়রী বলেছেন: ভাই আমার লেখা পোষ্ট করতে পারমিশন লাগবে না। আপনার ভাল লাগছে জেনে আমার কৃতজ্ঞতা গ্রহন করুন

৩৪| ২৪ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৩৩

শামসুন বলেছেন: ধন্যবাদ ।আরও পোস্ট চাই

২৪ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ২:১৬

শের শায়রী বলেছেন: চেষ্টা করব ভাই ভাল থাকুন।

৩৫| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৫৫

আহসান২২ বলেছেন: @দিশার তোর প্রোফিক দেখলেই বুঝা যায় তুই হিন্দু। শোন পেছন থাইকা গেউ গেউ না কইরা সামনে আইয়া পড়। নকল প্রোপিক নিয়ে আর কতদিন এবার বাস্তবে আয়।

০২ রা জুন, ২০১৪ রাত ৮:২১

শের শায়রী বলেছেন: বাদ দিন ভাই এক শ্রেনীর মানুষ আছে যারা ধর্ম বর্ন নির্বিশেষ নোংরামি করবে

৩৬| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৪২

ইমরান আশফাক বলেছেন: @দিশার, সুর্য্য পূব দিকে উদয় হওয়া আর পশ্চিম দিকে অস্ত যেতে দেখি সূর্য্যকে কেন্দ্র করে পৃথিবীর কক্ষপথে ছুটে চলার কারনে নয় (বার্ষিক গতি), বরং কক্ষপথে প্রতি ২৪ ঘন্টায় নিজ অক্ষের উপর একবার সম্পুর্ন পাক খাওয়ার কারনে (আহ্নিক গতি)। সুতরং সুর্য্যকে পশ্চিম দিকে উদয় হতে হলে প্রথমে পশ্চিম থেকে পূর্ব দিকে আহ্নিক গতি থামিয়ে অত:পর পূর্ব থেকে পশ্চিম দিকে এই গতি শুরু করতে হবে। এর সাথে আপন কক্ষপথে পরিভ্রমনের কোন সম্পর্ক নেই।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৩০

শের শায়রী বলেছেন: ভাই অন্ধ কে কিভাবে আপনি আলো দেখাবেন? এরা কিছু জানে না আর জানলেও না জানার ভাল করে।

৩৭| ০৩ রা মার্চ, ২০১৬ ভোর ৪:২১

saamok বলেছেন: অনেকেই সূর্য পশ্চিম দিক থেকে উঠে আবার পূর্ব ‍দিক থেকে উদয় হওয়া, জড় পদার্থের কথা বলা (দাজ্জালের সাথে ঈসা [আলা:] এর যুদ্ধের পর ), এই আধুনিক হাবল টেলিস্কপের যুগে ইয়াজুজ-মিয়াজুজ এর বর্তমান অবস্থান নির্ণয় করতে না পারা ইত্যাদি প্রসংগে ব্যংগাত্নক প্রশ্ন করেছেন।

ধর্মীয় কিছু বিশেষ অবস্থা রয়েছে যে গুলির ঠিক বিজ্ঞান ভিত্তিক বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা দেয়ার মত অবস্থায় বিজ্ঞান এখনও পৌছায় নাই। যেমন মুসা নবীর সময়ে নদীবক্ষ দু’ভাগে বিভক্ত হয়ে যাওয়া, শেষ নবী হযরত মোহাম্মাদ (সাল্লাঃ) এর সময়ে চাঁদ দ্বিখন্ডিত হওয়া, রাতের মধ্যেই তার বায়তুল মোকাদ্দাস গমন এবং ফিরে আসা, তার সাথে বিভিন্ন জড় পদার্থের কথপোকথন এইরকম আরও অসংখ্য।

একটা চপেটাঘাতের অনুভূতী কিরকম হবে তা দৃশ্যমান বস্তুর মাধ্যমে প্রকাশ করা যেমন সম্ভব নয় তেমনি এই বস্তু যগতের বিভিন্ন অবয়ব দেখে এক অদৃশ্য শক্তির উপস্থিতি অনুধাবন করা সম্ভব যা দৃশ্যমান আকারে প্রকাশ করা সম্ভব নয়। বিশ্বাসীদের জন্য এই বিশ্বাসটা এই পর্যায়ের যে, একজন দৃশ্যমান ব্যাক্তির কাধে হাত রেখে একজন অন্ধ ব্যাক্তি নিশ্চিন্তে পথ চলছে। এখানে দৃশ্যমান ব্যাক্তি হচ্ছেন শেষ নবী মোহাম্মদ (সাল্লাঃ), যাকে জ্ঞান দেওয়া হয়েছে, শেখান হয়েছে এবং সর্বপরি সকল মানবের পক্ষ থেকে নির্বাচিত করে স্বচোক্ষে দেখান হয়েছে।

সকল নির্দশন সমূহ সামনে উপস্থিত আছে। বক্রতার অনুসন্ধানকারীদের জন্য সহজ ও সাধারন বিষয় সমূহ অনুধাবন করা আর সুচের পূচ্ছ দিয়ে পৃথিবী গলানো একই কথা।
বিজ্ঞান এখন পর্যন্ত এমন কিছু আবিষ্কার করেনি যার দ্বারা প্রমান করা যায় যে, কোন প্রকার শক্তির প্রয়োগ ব্যতিরকে পদার্থ নিজ থেকে তার অব্স্থান পরিবর্তন করতে সক্ষম।
বিগ ব্যাং এখন প্রমাণীত সত্য যার মাধ্যমে বিশাল শক্তির বহিঃপ্রকাশ ঘটে যা আজও পদার্থ ও শক্তি আকারে সমান্তরাল ভাবে প্রবাহীত। দুটি ব্লাক হোলের সংঘর্ষে উতপন্ন শক্তির আকার মাত্রই বিজ্ঞানীরা অনুধাবন করতে শুরু করেছে। সহজাত প্রশ্ন বিগ ব্যাং এর মত বিশাল শক্তির পেছনে কে?
আমরা বিশ্বাসীরা বলব “ এক আল্লাহ্।” আর অবিশ্বাসীদের প্রশ্ন হবে তিনি কোথা হতে শক্তি পেলেন? তার পেছনে কে?
তীব্র বাতাসের প্রবাহে গাছের দুটি ডালের সংঘর্ষে আগুনের উতপত্তি হল। এখানে দু’টি ব্স্তু যারা শক্তির রূপান্তর ঘটিয়ে তৃতীয় বস্তু আগুনের উতপত্তি ঘটাল ক্ন্তিু তাদের মধ্যে পদার্থগত দিক থেকে পারস্পরিক কোন সামঞ্জস্যই নেই।
তদরূপভাবে তিনি এমন এক সত্তা, যার অবয়ব বর্ণনা করার মত জ্ঞানের পরিব্যপ্তি বা বস্তুজগতের সামঞ্জস্যপূর্ণ কোন কিছুই নেই। কোন কিছুই তার মত নয়। তিনি সৃষ্টি করেন কোন কিছুর সহায়তা ব্যতিরকে, নিজ থেকে।

৩৮| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৫৭

সানিরশিদ বলেছেন:
আমার মনে হয় উপরোক্ত আলোচনা নিয়ে যারা বিতর্ক করছেন তাদের জন্য পবিত্র কোরআন এর এই দুইটি আয়াতই যথেষ্ট
( সুরা নিসা ৪:১৫৭-৪:১৫৮ )

৪:১৫৭
‎وَقَوْلِهِمْ إِنَّا قَتَلْنَا الْمَسِيحَ عِيسَى ابْنَ مَرْيَمَ رَسُولَ اللَّهِ وَمَا قَتَلُوهُ وَمَا صَلَبُوهُ وَلَٰكِن شُبِّهَ لَهُمْ ۚ وَإِنَّ الَّذِينَ اخْتَلَفُوا فِيهِ لَفِي شَكٍّ مِّنْهُ ۚ مَا لَهُم بِهِ مِنْ عِلْمٍ إِلَّا اتِّبَاعَ الظَّنِّ ۚ وَمَا قَتَلُوهُ يَقِينًا
আর তাদের একথা বলার কারণে যে, আমরা মরিয়ম পুত্র ঈসা মসীহকে হত্যা করেছি যিনি ছিলেন আল্লাহর রসূল। অথচ তারা না তাঁকে হত্যা করেছে, আর না শুলীতে চড়িয়েছে, বরং তারা এরূপ ধাঁধায় পতিত হয়েছিল। বস্তুতঃ তারা এ ব্যাপারে নানা রকম কথা বলে, তারা এক্ষেত্রে সন্দেহের মাঝে পড়ে আছে, শুধুমাত্র অনুমান করা ছাড়া তারা এ বিষয়ে কোন খবরই রাখে না। আর নিশ্চয়ই তাঁকে তারা হত্যা করেনি।

৪:১৫৮
‎بَل رَّفَعَهُ اللَّهُ إِلَيْهِ ۚ وَكَانَ اللَّهُ عَزِيزًا حَكِيمًا
বরং তাঁকে উঠিয়ে নিয়েছেন আল্লাহ তাআলা নিজের কাছে। আর আল্লাহ হচ্ছেন মহাপরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ২:২৫

শের শায়রী বলেছেন: শুধু কৃতজ্ঞতা না অন্তরের অন্তস্থল থেকে শ্রদ্ধা জানালাম ভাই।

৩৯| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:০৯

অনুতপ্ত হৃদয় বলেছেন: অনেক ভালো লিখেছেন, উপকৃত হলাম জাযাকাল্লাহ

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ২:২৬

শের শায়রী বলেছেন: জাযাকাল্লাহ খায়রুন।

৪০| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১:২৩

নতুন বলেছেন: ভাই এই রকমের লেখা কেয়ামত,ইয়াজুজ-মাজুজ, ইমাম মাহাদীর কাহিনি গুলি ধম`কে হাস্যকর বানাচ্ছে....

এই গুলি আক্ষরিক হবার সম্ভবনা খুবই কম... প্রায় অসম্ভব... হয়তো রুপক অথে ভেবে দেখা যেতে পারে...

ইয়াজুজ-মাজুজ<<< এখন ২০১৮ সাল চলছে... আপনার পাশের স্কুল/কলেজ পড়ুয়াও গুগুল আথ` সম্পকে যানে.... তাদের বিদেশে অনেক বন্ধু আছে, আত্নীয় আছে... অনেকে অনেক দেশ ভ্রমনও করেছে... এই রকমের কোন জাতি এবং দেয়ালের কথা বললে সবাই একটু মুচকি হাসি দেবে।

ইমাম মাহাদী<<< কোরানে কি এই মাহাদীর কথা আছে? এই মাহাদীর কাহিনি নিয়ে মক্কা দখলও করেছিলো। রক্তঝরেছিলো কাবায়, নামাজ বন্ধ ছিলো... মানুষ হত্যা হয়েছিলো...

কেয়ামত<<< যার শুরু আছে তার শেষ আছে.... পৃথিবি ধ্বংস হবার বেশ কতগুলি সম্ভভাব্য যুক্তি আছে... দেখে নিতে পারেন.... সেই গুলি আপনার উপরে বনিত পদ্বতীর চেয়ে বাস্তব সম্মত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.