নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অমরত্বের লোভ কখনো আমাকে পায়না। মানব জীবনের নশ্বরতা নিয়েই আমার সুখ। লিখি নিজের জানার আনন্দে, তাতে কেউ যদি পড়ে সেটা অনেক বড় পাওয়া। কৃতজ্ঞতা জানানো ছাড়া আর কিছুই নেই।

শের শায়রী

হৃদয়ের কাছে বুদ্ধির বাস ভাল কথা। কিন্তু মাঝে মঝে হৃদয়ের ওপর থেকে বুদ্ধির শাসন তুলে দিতে হয়, হৃদয়কে স্বাধীন করে দিতে হয়, মুক্ত করে দিতে হয়। স্বাধীন মুক্ত হৃদয়ের ধর্মকে সব সময় বুদ্ধি দিয়ে বিচার করতে নেই।।

শের শায়রী › বিস্তারিত পোস্টঃ

দ্যা ব্লাক তাজমহল, মসলিয়াম এবং ভালোবাসা

০৪ ঠা জুন, ২০১৪ দুপুর ১:৫৫

তাজমহলের পেছনে গিয়েছেন কখনো? তাজমহলের পেছনে দাঁড়িয়ে যমুনার দিকে তাকালে মনে হবে তাজমহল নির্মান অসম্পূর্ন। কোথায় যেন কি নেই। তাজমহলের পেছনে দাড়ালে যমুনা কিংবা আগ্রা ফোর্ট কে অসাধারন দেখায়। পানি, পাথর, সবুজের সন্মিলনে অসাধারন। আগ্রা ফোর্টের যে জায়গায় বসে শাজাহান নির্মিশেষে মমতাজের সমাধির দিকে তাকিয়ে থাকত তাজমহলের পেছন থেকে সে জায়গা পরিস্কার দেখা যায়।



ভরন্ত পূর্নিমা রাতে শাজাহান আগ্রা ফোর্টের জানালায় বসে তাজমহলের দিকে তাকিয়ে নিঃশব্দে চোখের পানি ফেলত আর শায়রী রচনা করত।



তাজমহলের পেছনে দাড়ালে আপনার একটা অবর্জাভেশান টাওয়ার চোখে পড়বে ওটিই আসলে কালো তাজমহলের বেইস। শাজাহানের ইচ্ছে ছিল সাদা তাজমহলের মত যমুনার অপর পারে আর একটা কালো পাথরের তাজমহল বানাবে যেখানে সে চির নিদ্রায় শায়িত হবে। এই দুই তাজমহলের মাঝে একটা সেতু থাকবে যেটা দুই তাজমহল কে এক করে রাখবে।







ঐতিহাসিকরা বলেন “Black Taj Mahal exist as soul without body”। কালো তাজমহলের আত্মা আছে কিন্তু দেহ নাই। সত্যিই তাই কালো তাজমহল ইতিহাসে আছে কিন্তু বাস্তবে নাই। যে জায়গায় সম্রাট কালো তাজমহল তৈরী করতে চেয়েছিল সে জায়গায় এখনো স্তুপীকৃত কালো পাথর পড়ে আছে অরক্ষিত অবস্থায় অনাদরে অবহেলায়।







এই কালো তাজমহলের ব্যাপারটা অনেক ঐতিহাসিক মিথ হিসাবে দেখেন। কেউ কেউ স্বীকার করেন কেউ করেন না। জিন ব্যাপ্টিষ্ট ট্যাভারিয়ান নামক একজন ইউরোপিয়ান সর্বপ্রথম তাজমহল দেখতে যান ১৬৬৫ সালে তার বর্ননায় কিন্তু ব্ল্যাক তাজমহল এর বর্ননা আছে। তিনি তাজমহলের অপরদিকে যমুনার পাড়ে কালো মার্বেল পাথরের স্তুপ দেখেছেন।







কিন্তু কালো তাজমহল গড়ার স্বপ্ন শাজাহানের আর বাস্তবে রূপ নেই নি কারন তার ছেলে আওরঙ্গজেব। শাজাহান আওরঙ্গজেব কর্তৃক বন্দী হবার পর পুত্র আওরঙ্গজেবের কাছে পিতা শাজাহানের এই ইচ্ছা বাড়াবাড়ি মনে হওয়ায় কালো তাজমহল আর কোন দিন বস্তবতার মুখ দেখেনি। সম্রট শাজাহান কে সাদা তাজমহলে কবর দেয়া হয়েছে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে খেয়াল করে দেখুন মমতাজের কবর কেন্দ্রে আর শাজাহানের সমাধিটি এক পাশে। এটাই প্রমান করে শাজাহান চান নি তার কবর এখানে দেয়া হোক।







এবার একটু ভিন্ন প্রসঙ্গে আসি অনেকেই বলেন পৃথিবীর শ্রেষ্টতম ভালোবাসার নিদর্শন তাজমহল। কথাটা ভীষন রোমান্টিক। শুনতেও ভালো লাগে। পুরুষদের নাকি শেখ উচিত কিভাবে স্ত্রীকে ভালোবাসা যায় তা তাজমহলে অন্তত একবার এসে দেখে যেতে। বাস্তবতা কিন্তু সম্পূর্ন ভিন্ন।



শাজাহান মমতাজ কে ভালোবাসত কোন সন্দেহ নাই। কিন্তু শাজাহান এর মমতাজের মত বউ থাকার পরো সুন্দরী নারী দেখলেই তাকে বিয়ে করে অথবা রক্ষিতা হিসাবে ঘরে নিতেন। মমতাজ আবার এ ব্যাপারে ছিলেন ভীষন উদার। শাজাহানের শেষ জীবনের রাষ্ট্রনীতি উনি পরিচালনা করলেও অনেক বিধি নিষেধ আরোপ করলেও শাজাহানের এই পর নারী গমন কে উনি কখনো বাধা দেন নি।



মমতাজের আসল নাম ছিল আর্জুমান্দ বানু বেগম। সব থেকে আজব করা ব্যাপার হল এই তাজমহলের পূর্ব পাশে সম্রাট শাজাহানের আর এক স্ত্রীর কবর আছে। শিরহিনডি বেগম নামে পরিচিত এই রানীর সমাধিতে শুধু একটি গম্বুজ আছে।



মমতাজের সমাধিতে শাজাহান তাজমহল বানিয়ে প্রেমের অমর স্মৃতিসৌধ রচনা করেছেন এটাই সর্বজন স্বীকৃত, কিন্তু ইতিহাসের যে ব্যাপারটা আলোচনা হয় না সেটা হল শাজাহান সব সময় পর নারীতে আসক্ত ছিলেন। Nicocolao Mouncci (১৬৩৭-১৭১৭) তার ভ্রমন কাহিনীতে লিখেছেন “It would seems as if the only thing Shajahan cared for was the search for women to serve his pleasure”।



আমাকে যদি জিজ্ঞাস করেন আমি বলব শেষ জীবনে এসে শাজাহান উপলদ্ধি করে গেছেন সারা জীবন পরনারী আসক্ত থাকলেও মমতাজ কোন দিন এ নিয়ে অভিযোগ না করে ভালোবাসার চুড়ান্ত দিখিয়ে গেছেন। তার প্রতিদান দেবার জন্য এই সামান্য ইট পাথরের তাজমহল। তাই তাজমহল শাজাহানের ভালোবাসার নিদর্শন না মমতাজের অমর ভালোবাসার সামান্য প্রতিদান তার স্বামী কর্তৃক সেটা নিয়ে বিতর্ক থাকতেই পারে, আমি সেদিকে গেলাম না।



ভালোবাসার নিদর্শন কিভাবে দিতে হয় তার প্রমান রেখে গেছেন আর্টিমিসিয়া। তাজমহল মুলত একটি সমাধি স্তম্ভ। ইংরেজীতে “সমাধিস্তম্ভ” কে বলা হয় “Mausoleum”। এই মসলিয়াম কথাটিও এসেছে আর একটি ভালোবাসার নিদর্শন থেকে। খ্রিষ্টপূর্ব ৩৭৭ সালে এশিয়া মাইনরে “হালিকারনাসাস” নামে একটা ছোট্ট রাজ্য ছিল।



এই রাজ্যর রাজার নাম ছিল হেকটামেনাস। হেকটামেনাসের ছেলের নাম ছিল মসুলাস (Mausolus) আর মেয়ের নাম ছিল আর্টিমিসিয়া। রাজা হেকটামেনাস তার ছেলে মেয়েকে বিয়ে দেন মানে ভাই বোন বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়। সে যুগে ভাই বোনের মাঝে বিয়ে প্রথা সিদ্ধ ছিল। মিশরের ফারাওদের মাঝে এটা দেখা যায়। খ্রিষ্টপূর্ব ৩৫৩ সালে মসুলাস নিহত হন। প্রিয় ভাই স্বামীর মৃত্যুতে আর্টিমিসিয়া মানসিক ভাবে ভেঙ্গে পড়েন।







স্বামীর স্মৃতিকে চির জাগরুক রাখতে দিকে দিকে লোক পাঠান ভালো স্থপতি খুজে আনতে যে একটি সমাধি সৌধ বানাবে। সে কালের বিখ্যাত গ্রীক স্থপতি স্কোপাস কে আনা হয় সমাধির ডিজাইনার হিসাবে। রানী আর্টিমিসিয়ার তত্ত্বাবাধানে স্কোপাস পাহাড়ের চুড়ায় নির্মান করেন মসুলাসের সমাধিস্তম্ভ। যেহেতু সম্রাট মসুলাসের দেহভস্ম এখানে সমাধিস্থ করা হয় তাই এর নাম হয়ে যায় “মসলিয়াম” (Mausoleum)। সেই থেকে আজ পর্যন্ত পৃথিবীর যে কোন স্থানে সমাধিস্তম্ভ তৈরী হলে তাকে মসলিয়াম বলে। “লেলিন মসলিয়াম” “মাও মসলিয়াম”। ১৪০৪ সালে এক ভুমিকম্পে প্রেমের এই অমর সৌধ ধ্বংস হয়ে যায়।







কথিত আছে প্রেমিক মসলিয়ামের দেহভস্ম র অর্ধেক আর্টিমিসিয়া মসলিয়ামে সমাধিস্থ করেছেন বাকী অর্ধেক নিজের কাছে রেখে দেন আর প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে স্বামীর দেহভস্মের এক চামচ পানিতে মিশেয়ে পান করে রাজ দরবারে যেতেন।



১৬৩৪ সালে ডাচ মাষ্টার রেমব্রান্ট Artemisia শিরোনামে একটা মাষ্টার পিস আকেন যেটা এখনো বিশ্ব চিত্রকর্মের এক অমূল্য সম্পদ।







ভালোবাসা কাকে বলে? বুকের কোন গহীনে এই ভালোবাসা বাস করে?

মন্তব্য ৭২ টি রেটিং +১২/-০

মন্তব্য (৭২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা জুন, ২০১৪ দুপুর ১:৫৭

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: বাহ চমৎকার।

০৪ ঠা জুন, ২০১৪ দুপুর ২:০৪

শের শায়রী বলেছেন: সন্মানিত বোধ করছি শরৎদা র প্রশংসা সূচক বাক্যে অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা শরৎদা।

২| ০৪ ঠা জুন, ২০১৪ দুপুর ২:০৯

নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: চমৎকার তথ্যবহুল পোস্ট । শুভেচ্ছা

০৪ ঠা জুন, ২০১৪ দুপুর ২:২২

শের শায়রী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই

৩| ০৪ ঠা জুন, ২০১৪ দুপুর ২:১০

দিপ্২৪ বলেছেন: +++++++++

০৫ ই জুন, ২০১৪ সকাল ১০:২৬

শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই

৪| ০৪ ঠা জুন, ২০১৪ দুপুর ২:১৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


আপনার সব পোস্টিতো প্রিয়তে নিতে ইচ্ছে হয়। তাই আপনাকেই প্রিয়তে রেখেছি। তবে এই পোস্ট খানাও প্রিয়তে রেখে দিলাম। :) :)



ভালোবাসা কাকে বলে? বুকের কোন গহীনে এই ভালোবাসা বাস করে?

পাথর দিয়ে মূর্তি বানিয়ে রাখলেই তাকে ভালোবাসা বলেনা। ভালোবাসা তাই যা বুকের গোপনে ডুকরে মরে ।

শুভেচ্ছা ভাই।

০৫ ই জুন, ২০১৪ সকাল ১১:১১

শের শায়রী বলেছেন: ভালো থাক ভাই। সব সময়।

৫| ০৪ ঠা জুন, ২০১৪ দুপুর ২:১৮

ডি মুন বলেছেন: কথিত আছে প্রেমিক মসলিয়ামের দেহভস্ম র অর্ধেক আর্টিমিসিয়া মসলিয়ামে সমাধিস্থ করেছেন বাকী অর্ধেক নিজের কাছে রেখে দেন আর প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে স্বামীর দেহভস্মের এক চামচ পানিতে মিশেয়ে পান করে রাজ দরবারে যেতেন।

অদ্ভুত!!!!!

কিন্তু সবশেষে ওই প্রশ্নেই ফিরে যেতে হয়। ভালোবাসা কাকে বলে? বুকের কোন গহীনে এই ভালোবাসা বাস করে?

অথবা রবীন্দ্রনাথের মতো, সখী ভালোবাসা কারে কয়, সেকি কেবলই যাতনাময়?

সুন্দর পোস্ট। অনেক কিছু জানা হলো। ধন্যবাদ

০৫ ই জুন, ২০১৪ সকাল ১১:১৩

শের শায়রী বলেছেন: কৃতজ্ঞতা ব্রো। আপনার লেখাও কিন্তু বেশ লাগে।

৬| ০৪ ঠা জুন, ২০১৪ দুপুর ২:৪৮

কেএসরথি বলেছেন: কালো তাজমহল এর পরিকল্পনাটা এমন কোন অসম্ভব চিন্তা নয়, কিন্তু অনেক জ্ঞানীরাই এটাকে নিছক মশকরা বলে উড়িয়ে দিয়েছেন।

আমার কাছে যে ধারনা টা খুব মজার এবং ফ্যাসিনেটিং মনে হয়েছে তা হলো: শাহজাহান নদীর অপর পাড়ে একটি বাগান গড়ে তুলতে চেয়েছিলেন। সেই বাগানের মাঝে থাকার কথা ছিল একটি সরোবর (Pool of water). আর সেই সরোবরের মাঝে তাকালে, অপর পাশের সাদা তাজমহলের প্রতিবিম্ব দেখা যাওয়ার কথা।

হ্য়ত সেটাকেই বলা হয়েছে "Taj Mahal with Soul, but without body" - সেই তাজমহল যার আত্মা আছে, কিন্তু শরীর নেই অর্থাৎ একই সাথে সে আছে এবং নেই।

একমাত্র কোনকিছুর প্রতিবিম্ব (Reflection) দ্বারাই এটা সম্ভব।

ভেরি ইন্টারেসটিং।

০৬ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:৪০

শের শায়রী বলেছেন: ভাই উইথ অল রেসপেক্ট এই ধারনা টা আমার বাস্তব সম্মত লাগে নাই। কারন কোন কিছুর ছায়া পুকুরে পড়তে হলে সে পুকুর স্থাপনার লাগোয়া হওয়া চাই। না হলে তার ছায়া পড়বে না।

আর শাজাহান কিন্তু নদীর ওপারে ব্ল্যাক তাজ মহল বানাতে চেয়েছিল।

অসংখ্য ধন্যবাদ চমৎকার মন্তব্যর জন্য

৭| ০৪ ঠা জুন, ২০১৪ দুপুর ২:৪৯

নাহিদ ইসলাম ৩৫০ বলেছেন: ভালো লাগলো লেখাটি।


প্রযুক্তি বিষয়ক বাংলা ব্লগঃ আইডিয়া বাজ

০৬ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:৪২

শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ

৮| ০৪ ঠা জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:১০

ড. জেকিল বলেছেন: সুন্দর পোস্ট। দুই তাজমহল পাশাপাশি থাকলে, দেখার মতো জিনিস হতো!

০৬ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১:৩৬

শের শায়রী বলেছেন: এক মত ভ্রাতা। সে এক দেখার মত ব্যাপার হত

৯| ০৪ ঠা জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:১১

কুকরা বলেছেন: ++++++++++++++

০৬ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১:৩৬

শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে

১০| ০৪ ঠা জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৭

নহে মিথ্যা বলেছেন: সুন্দর... :)

০৬ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১:৩৭

শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই

১১| ০৪ ঠা জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:২৫

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:

নাইস পোষ্ট!!!

০৬ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১:৩৮

শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই

১২| ০৪ ঠা জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৮

দুঃখ বিলাস বলেছেন: চমৎকার পোস্ট।


++++

০৭ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:২৪

শের শায়রী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই

১৩| ০৪ ঠা জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৫

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: চমৎকার তথ্যবহুল পোস্ট ।

০৭ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:২৫

শের শায়রী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই

১৪| ০৪ ঠা জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২০

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: অজানা তথ্য জানলাম।

এ ব্লাক তাজমহল সম্পর্কে জানা ছিল না।

ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।

০৭ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:২৬

শের শায়রী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই

১৫| ০৪ ঠা জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০২

নাভিদ কায়সার রায়ান বলেছেন: তাজমহল দেখার আগে কৃষ্ণ তাজমহলের কথা শুনেছিলাম। তাজমহলে শাহজাহানের একটু সাইড করা কবর দেখেও মনে খানিকটা সন্দেহ জন্ম নিয়েছিল। (পোস্টে শাহজাহানের কবরের একটা ছবি থাকলে ভালো হত। আমি দিয়ে দিলাম।)



আমার মনে হয় টাকা আর ক্ষমতা থাকলে শাহজাহান ট্রাই করে দেখতো।

০৭ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:২৮

শের শায়রী বলেছেন: ভাই এই ধরনের কমেন্ট কখনো কখনো পোষ্টের থেকে বেশী ভাল লাগা থাকে আমার কৃতজ্ঞতা জানুন

১৬| ০৪ ঠা জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫

রাতুল_শাহ বলেছেন: নতুন তথ্য জানলাম, ভালো লাগলো।

০৭ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:২৯

শের শায়রী বলেছেন: কৃতজ্ঞতা ভাই

১৭| ০৪ ঠা জুন, ২০১৪ রাত ৮:১১

মামুন রশিদ বলেছেন: চমৎকার পোস্ট+


ফিরে আসার শুভেচ্ছা ।

০৭ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:৩০

শের শায়রী বলেছেন: ভাই ভালো আছেন কৃতজ্ঞতা

১৮| ০৪ ঠা জুন, ২০১৪ রাত ৮:৩৫

মেলবোর্ন বলেছেন: তাজমহল যখন ঘুরতে গিয়েছিলাম লোকান মানুষের কাছে কালো তাজমহলের কথা শুনেছি, এবং কালো তাজমহলের ধারনাকে আরো বাস্তবিকই মনে হয় কেন অনেক ঐতিহাসিক মিথ হিসাবে দেখেন তা বুঝলাম না এবং তাদের কোন স্টং যুক্তিও পাইনি বরং কালো তাজমহলের প্রতি যুক্তিসমুহ আরো স্ট্রং।

০৭ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:৩১

শের শায়রী বলেছেন: আমারো তাই মনে হয় ভাই

১৯| ০৪ ঠা জুন, ২০১৪ রাত ৯:২৭

স্বপ্নচারী_কন্যা বলেছেন: বাহ.।

০৯ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:০৩

শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে

২০| ০৪ ঠা জুন, ২০১৪ রাত ১১:৩৬

সুমন কর বলেছেন: অনেক কিছু জানতে পারলাম। ধন্যবাদ।

চমৎকার পোস্ট !! প্রিয়তে।

০৯ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:০৪

শের শায়রী বলেছেন: কৃতজ্ঞতা ব্রো

২১| ০৪ ঠা জুন, ২০১৪ রাত ১১:৫৫

পার্থ তালুকদার বলেছেন: অপূর্ব !! খুব ভালো লাগল।

০৯ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:০৫

শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই

২২| ০৫ ই জুন, ২০১৪ রাত ১২:৪৯

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
দারুন :)

০৯ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:০৬

শের শায়রী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ

২৩| ০৫ ই জুন, ২০১৪ সকাল ১০:৪০

লাবনী আক্তার বলেছেন: প্রেমিক মসলিয়ামের দেহভস্ম র অর্ধেক আর্টিমিসিয়া মসলিয়ামে সমাধিস্থ করেছেন বাকী অর্ধেক নিজের কাছে রেখে দেন আর প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে স্বামীর দেহভস্মের এক চামচ পানিতে মিশেয়ে পান করে রাজ দরবারে যেতেন।

এটা কেমন কথা? B:-) B:-)

বর্ননা খুব ভালো লেগেছে। পোস্টে প্লাস++++

০৯ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:১১

শের শায়রী বলেছেন: তাইতো আপা। আসলে ভালোবাসা র সাথে মোনে হয় সামান্য পাগলামি জড়িত।

অনেক অনেক ধন্যবাদ

২৪| ০৫ ই জুন, ২০১৪ সকাল ১১:৫৬

লিরিকস বলেছেন: +

০৯ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:১২

শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ

২৫| ০৫ ই জুন, ২০১৪ রাত ৯:০৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: +++++

০৯ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:১৩

শের শায়রী বলেছেন: প্রিয় লেখকের প্লাস অনেক বড় প্রাপ্তি আমার জন্য

২৬| ০৫ ই জুন, ২০১৪ রাত ১১:৩০

ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: শেরোচিত পোস্ট, শুধু তাজমহলের বর্ণনায় থাকলে এত ভাল হত না, বেশ কিছু দিক খুব অল্প কথায় তুলে নিয়ে আসছেন! অনেক ভাল লাগা, জানতে পারার মধ্যে একটা নিখাদ বিনোদন আছে, আপনার পোস্ট এইটার একটা উদাহরণ!

০৯ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:১৬

শের শায়রী বলেছেন: আপনার মত কবি মানুষের মন্তব্যগুলোর দিকে তাকিয়ে থাকি আর ভাবি এই সব অসাধারন কথাগুলো আমার পূর্ন পোষ্টের থেকে সুন্দর।

অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা

২৭| ০৬ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১:২১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর তথ্যবহুল পোস্ট।শুধু শাহজাহানই বলতে পারবে ভালবাসার মানুষকে দেখার কতটা আকুতি থাকতে পারে । :P

০৯ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:০৬

শের শায়রী বলেছেন: কেন রে ভাই শাজাহান কেন আমরা কি বলতে পারি না? আমাদের না হয় টাকা নাই তাই বলে কি ভালোবাসা শাজাহানের থেকে কম :P

২৮| ০৬ ই জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৫

মনিরা সুলতানা বলেছেন: অনেকদিন পর পেলাম আপনার লেখা ...
বরাবরের মত লেখা খুব খুব ভাল লেগেছে ।।

শুভেচ্ছা :)

০৯ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:০৬

শের শায়রী বলেছেন: ভালো আছেন তো আপা?

২৯| ০৭ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:৪০

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই সালাম। ওয়েলকামব্যাক। কী যে খুশি হয়েছি আপনি ফিরে আসাতে... সামুকে এখন আরেকটু আপন লাগছে। বিলিভ মি।

০৯ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:১০

শের শায়রী বলেছেন: অলাইকুম আস সালাম ভাই। আহ কতদিন পর আমার প্রিয় লিসানী ভাইর মন্তব্য পেলাম।

ভাই সামু কে আবারো ধন্যবাদ আপনার মত মানুষ গুলোকে আমার সাথে পরিচিত হবার সুযোগ দিয়েছে দেখে।

কেমন আছেন লিসানী ভাই?

৩০| ২৬ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:১০

যান্ত্রিক বলেছেন: আওরঙ্গজেব উচিত কাজ করেছিলেন। শাহজাহান দেশকে দেউলিয়া করে দিতো।

পোস্ট সুন্দর হয়েছে। ধন্যবাদ।

১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৪০

শের শায়রী বলেছেন: আমি ও এক মত আপনার সাথে ভাই

৩১| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:০৬

জেরিফ বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন ।

১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:০১

শের শায়রী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

৩২| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:২৪

সোহানী বলেছেন: অসাধারন... অনেক নুতন তথ্য জানলাম। বিশেষ করে তাজমহল নিয়ে।

ধন্যবাদ সহ +++++++

২৮ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:২৩

শের শায়রী বলেছেন: কৃতজ্ঞতা পাঠের জন্য

৩৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৩০

কিউপিড রিটার্নস বলেছেন: কিছুই জানা ছিলনা, এই প্রথম জানলাম

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:১৮

শের শায়রী বলেছেন: আমিও এক সময় জানতাম না এগুলো ভাই। সবাইর ই প্রথম বলে শুরু করতে হয়।

৩৪| ১৭ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৫:৫১

মুনতাসীর রোমান বলেছেন: এক সময় আপনার ব্লগ ই বাংলা উইকিপিডিয়ায় পরিণত হবে । অভিনন্দন অসম্ভব সুন্দর লেখা গুলোর
জন্য ।

২১ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:১২

শের শায়রী বলেছেন: এত বড় প্রাপ্তি নেবার যোগ্য আমি হয়ত কোন কালে হব না। তবুও আপনার ভালোবাসা দু হাতে গ্রহন করলাম। শুকরিয়া।।

৩৫| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:২০

রমিত বলেছেন: কেউ একজন বলতো, "তোমার মৃত্যুর পর আমি তোমার দেহভস্ম খাবো, তাহলে তুমি আমার ভিতরেই থাকবে।"
বাই দ্যা ওয়ে, কথিত আছে যে, শাহজাহান, শায়েস্তা খাঁর স্ত্রী-কেও তার সাথে শয্যায় যেতে বাধ্য করেছিলো।


আপানার লেখাটি ভালো হয়েছে।

২১ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:১৩

শের শায়রী বলেছেন: অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা রমিত ভাই। ভালো আছেন তো?

৩৬| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: বেশ তথ্যপুর্ণ লেখা
অনেক অজনা তথ্য জানা হল ।
শুভেচ্ছা রইল ।

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:০৬

শের শায়রী বলেছেন: শুকরিয়া ভাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.