নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অমরত্বের লোভ কখনো আমাকে পায়না। মানব জীবনের নশ্বরতা নিয়েই আমার সুখ। লিখি নিজের জানার আনন্দে, তাতে কেউ যদি পড়ে সেটা অনেক বড় পাওয়া। কৃতজ্ঞতা জানানো ছাড়া আর কিছুই নেই।

শের শায়রী

হৃদয়ের কাছে বুদ্ধির বাস ভাল কথা। কিন্তু মাঝে মঝে হৃদয়ের ওপর থেকে বুদ্ধির শাসন তুলে দিতে হয়, হৃদয়কে স্বাধীন করে দিতে হয়, মুক্ত করে দিতে হয়। স্বাধীন মুক্ত হৃদয়ের ধর্মকে সব সময় বুদ্ধি দিয়ে বিচার করতে নেই।।

শের শায়রী › বিস্তারিত পোস্টঃ

কিছু কৌতুক কিন্তু (১৮+)

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৫৩



কিছু কৌতুক কালেকশানে আছে। অনেক দিন পর আজকে আবার চোখে পড়ল। পড়তে শুরু করে হাসতেই আছি। ভাবছিলাম এই মজা একা নেয়া ঠিক না, সামুর ভাই ব্রাদারদের সাথে শেয়ার না করলে ঠিক জমছে না, তবে কিঞ্চিত সমস্যা আছে। কৌতুকগুলোর ম্যাক্সিমামই আদি রসাত্মক। কিছু কাটছাট করে তার কিছু এখানে তুলে দিলাম। তারপরো ১৮+ রেটিং নিশ্চিত হবে। আমি এই টাইপের পোষ্ট দেই না, কিন্তু কৌতুকগুলোর কিছু এডাল্ট হলেও এর রস আস্বাদন থেকে বাকীদের বঞ্চিত রাখতে চাই না। এমনও হতে পারে এই পোষ্ট সাময়িক। ভালো কথা এগুলোর সব সংগৃহিত। ভালো লাগলে আওয়াজ দিয়েন আর কয়েকটা আছে সেগুলা দেব, খারাপ লাগলেও আওয়াজ দিয়েন আর দেব না।




মাঝরাতে হঠাৎ ঘুম ভেঙে গেল স্ত্রীর। চোখ পিটপিট করে তাকিয়ে দেখলেন, স্বামী বিছানায় নেই। বিছানা থেকে নেমে গায়ে গাউন চাপালেন তিনি। তারপর স্বামীকে খুঁজতে সিঁড়ি দিয়ে নিচে নেমে এলেন।

বেশি খুঁজতে হলো না। রান্নাঘরের টেবিলেই বসে থাকতে দেখা গেল স্বামী প্রবরকে। হাতে গরম এক কাপ কফি নিয়ে দেয়ালের দিকে তাকিয়ে আছেন তিনি। দেখেই বোঝা যাচ্ছে, গভীর কোনো চিন্তায় মগ্ন। মাঝে মধ্যে অবশ্য হাতের রুমাল দিয়ে চোখ থেকে পানি মুছে নিচ্ছেন, তারপর কফি খাচ্ছেন।

‘কী হয়েছে তোমার?’ রান্নাঘরে ঢুকতে ঢুকতে চিন্তিতভাবে বললেন স্ত্রী। ‘এত রাতে রান্নাঘরে কেন?’

স্বামী তাঁর স্ত্রীর দিকে তাকালেন। তারপর গম্ভীর হয়ে বললেন, ‘হঠাৎ ২০ বছরআগের কথা মনে পড়ল। খেয়াল আছে তোমার, যেদিন আমাদের প্রথম দেখা হয়েছিল। আর তার পর থেকেই তো আমরা ডেট করতে শুরু করেছিলাম। তোমার বয়স ছিল ষোলো।তোমার কি মনে পড়ে সেসব?’

স্ত্রী তাঁর স্বামীর চোখের পানি মুছে দিতে দিতে জবাব দিলেন, ‘হ্যাঁ, অবশ্যই মনে আছে।’

স্বামী একটু থেমে বললেন, ‘তোমার কি মনে আছে, পার্কে তোমার বাবা আমাদের হাতেনাতে ধরে ফেলেছিলেন?’

‘হ্যাঁ, আমার মনে আছে।’ একটা চেয়ার নিয়ে স্বামীর কাছে বসতে বসতে বললেন স্ত্রী।

স্বামী আবার বললেন, ‘মনে আছে, তোমার বাবা তখন রেগে গিয়ে আমার মুখে শটগান ধরে বলেছিলেন, ‘এক্ষুনি আমার মেয়েকে বিয়ে করো, নয়তো তোমাকে ২০ বছর জেল খাটাব আমি।’

স্ত্রী নরম সুরে বললেন, ‘আমার সবই মনে আছে।’

স্বামী আবার তাঁর গাল থেকে চোখের পানি মুছতে মুছতে বললেন, ‘আজকে আমি জেল থেকে ছাড়া পেতাম।’


বাবুর অফিসের কাজে মন বসে না। তার গা ম্যাজম্যাজ করে, মেজাজটাও খারাপ হয়ে থাকে।

বস একদিন ডাকলেন তাকে।

'শোনো, এভাবে তো চলবে না। তোমাকে চাঙা হতে হবে। আমারও এরকম হতো আগে। তখন কী করতাম জানো? লাঞ্চ আওয়ারে বাড়ি চলে যেতাম। তোমার ভাবীর হাতের মজার রান্না খেয়ে, ঘন্টাখানেক তাকে চুটিয়ে আদর সোহাগ করতাম ... হে হে, বুঝতেই পারছো, কী বলতে চাইছি। এরপর থেকে আমি একদম চাঙা, কোন সমস্যা হয় না। তুমিও ওরকম একটা কিছু করে দেখো, ফল পাবে।'


হপ্তা খানেক পর বস দেখলেন, অফিসে বাবুর কাজ চলছে দারুণ। টেলিফোন, ফ্যাক্স, কম্পিউটার নিয়ে দক্ষযজ্ঞ কান্ড একেবারে। বস হাসলেন, 'কী মিয়া, পরামর্শ কাজে লাগলো?'

বাবু উৎফুল্ল গলায় বললো, 'জ্বি স্যার, একেবারে হাতে হাতে। আর ভাবীর হাতের রান্না তো অপূর্ব!'


ডোনাল্ড সাবের জিনিসটা ছিল সেই রকম। সে মারা যাওয়ার পর মর্গের ডাক্তার চমতকৃত হইল।এই রকম একটা স্পেসিমেন মাটির নিচে যাইব গা সে মানতে পারলনা। সে ওষুধপত্র দিয়া সেইটা রে মমি করল, তারপর ব্যাগে ভরল। তার প্রথম প্ল্যান হইল জিনিসটা দ্যাখাইয়া বউরে চমকাইয়া দ্যায়া। বাড়ি গিয়া কয়, “বউ দ্যাখো একটা জিনিস”।

বউ কয়, “আয় হায়, ডোনাল্ড মইরা গ্যাছে”?




স্বামী বাইরে যাওয়া মাত্রই বউ হের অবৈধ প্রেমিকরে নিয়া মউজ করা শুরু করছে বাসার ভিতর । নয় বছরের পুলায় কিন্তুক ঘরেই আছিল, ওয়ার্ড রোবের মধ্যে লুকাইয়া হেগ কাম কাজ দেখতাছিল। হঠাৎ কইরা স্বামী বাড়িত ফিইরা আইল! অবৈধ প্রেমিকে কৈ লুকাইব খুইজা না পাইয়া শেষ মেষ ওয়ার্ডরোবের মধ্যে ঢুকল। হেত জানে না ছুড পুলাডা ও লুকাইয়া আছে ঐ টার ভিতরে!

পুলা: জায়গাটা অনেক আন্ধার!
অবৈধ প্রেমিক: আসলেই!
পুলা: আমার একটা ফুটবল আছে!
অবৈধ প্রেমিক: খুব ভাল!
পুলা: তুমি কি ঐটা কিনতে চাও!
অবৈধপ্রেমিক: নাহ, দরকার নাই!
পুলা: আব্বায় কিন্তুক বাইরেই আছে!
অবৈধপ্রেমিক: আচ্ছা ঠিক আছে, দাম কত ?
পুলা: বেশী না ৫০০ টাকা!

কয় সপ্তাহ পরে আবারও পুলাডা আগে ও পরে অবৈধ প্রেমিকে ওয়ার্ডরোবে লুকাইয়া আছে!

পুলা: জায়গাটা অনেক অন্ধকার!
অবৈধ প্রেমিক: আসলেই!
পুলা: আমার একটা ফুটবলের ব্যাগ আছে!
আগের কথা মনে পইড়া গেল লোকটার!
অবৈধ প্রেমিক: দাম কত? (কাচুমাচু মুখের অবস্থা)
পুলা: ২৫০০টাকা!
অবৈধ প্রেমিক: ঠিক আছে!

কয় সপ্তাহ পরে বাবায় পুলারে কইতাছে, “আজকের আবহাওয়াটা অনেক সুন্দর, চল ফুটবল খেলি”!
পুলা: খেলতে পারবনা আব্বা, বলটা ব্যাগ সহ আমি বিক্রি কইরা দিসি!
বাবা: কত পাইস বিক্রি কইরা ?
পুলা: বেশী না, ৩০০০ টাকা!
বাবা: ভয়ানক ব্যাপার তুমি নির্ঘাৎ প্রতারনা করছ। এটা একটা পাপ! চল হুজুরের কাছে, তওবা পইড়া তোমার প্রায়শ্চিত্ত করতে হবে!
বাবা শয়তান পুলারে মসজিদে নিয়া গেল।পুলাডা হুজুরের রুমে গেছে তওবা পড়তে, রুমে ঢুইকাই দরজা লাগাইল ভদ্রমাইনষের মতন!

"জায়গাটা অনেক অন্ধকার” পুলাডা ফিসফিস কইরা কইল!
"এইবার কি বেচবা!" হুজুরের মুখ আবারও অন্ধকার!


একলোক এক ট্রাফিক মহিলাকে বিয়ে করল | বাসর রাতের পরদিন ট্রাফিক মহিলা ১০০০ টাকা জরিমানা করল এভাবে

-ওভার স্পীড৩০০

- হেলমেট না পরা৩০০

- রং ওয়ে এট্রি৪০০


এক ফরাসী, এক ইতালীয় আর এক বাঙালি ট্রেনে বসে নিজেদের বিবাহিত জীবন নিয়ে গল্প করছে।

ফরাসী বলছে, 'গত রাতে আমার বউকে চারবার আদর সোহাগ করেছি। সকালে সে আমাকে চমৎকার নাস্তা বানিয়ে খাইয়েছে, আর বলেছে, আমার মতো পুরুষ সে আগে কখনো দেখেনি।'

ইতালীয় বলছে, 'গত রাতে আমার বউকে ছয়বার আদর সোহাগ করেছি। সকালে সে আমাকে চমৎকার নাস্তা বানিয়ে খাইয়েছে, আর বলেছে, আমার মতো পুরুষ সে আগে কখনো দেখেনি।'

বাঙালি চুপ করে আছে দেখে ফরাসী তাকে প্রশ্ন করলো, 'তা তুমি গত রাতে তোমার বউকে ক'বার আদর সোহাগ করেছো?

বাঙালি বললো, 'একবার।'

ইতালীয় মুচকি হেসে বললো, 'তোমার বউ সকালে তোমাকে কী বললো?'

'ওগো, থামো, আর না ...।'


অনেক আগে একবার পোপ হুকুম দিলেন, ইহুদিদের রোম ছেড়ে চলে যেতে হবে।

ইহুদিরা আদেশ শুনে বিক্ষোভে ফেটে পড়ল। অবস্থা যখন খারাপের দিকে, তখন পোপ বললেন, 'ঠিক আছে, ওদের একটা সুযোগ দেওয়া যেতে পারে। আমার সঙ্গে তাদের কোন ও প্রতিনিধি ধর্ম নিয়ে বিতর্ক করুক। যদি আমি হেরে যাই, ইহুদিরা থাকতে পারবে।আর যদি আমি জিতে যাই, ব্যাটাদের পেঁদিয়ে বিদায় করা হবে।'

ইহুদিরা এ প্রস্তাবে রাজি হয়ে তাদের এক প্রবীণ র‍্যাবাই, মি. মোশেকে নির্বাচন করল বিতার্কিক হিশেবে। কিন্তু ঝামেলা হল, মোশে ল্যাটিন জানেন না, আর পোপ ইড্ডিশ বলতে পারেন না। কাজেই নির্বাক বিতর্ক করাই স্থির হল। নির্দিষ্ট দিনে দুজন মুখোমুখি বসলেন।

পোপ প্রথমে স্থির দৃষ্টিতে মোশের দিকে তাকিয়ে হঠাৎ তিনটি আঙুল তুলে দেখালেন। জবাবে মোশে খানিক ভেবে মধ্যমা তুলে পোপকে দেখালেন।

পোপ থতমত খেয়ে খানিক চিন্তা করে আঙুল তুলে মাথার চারপাশে ঘোরালেন। জবাবে মোশে একটা আঙুল তুলে দুজনের মাঝখানে মাটির দিকে ইঙ্গিত করলেন।

পোপ বিব্রত হয়ে এবার পবিত্র রুটি আর মদের বোতল বের করলেন। জবাবে মোশে হাসিমুখে বের করলেন একটি আপেল।

পোপ উঠে দাঁড়িয়ে বললেন, 'আমি হার স্বীকার করছি।'

সবাই পোপকে ঘিরে ধরল, 'কী হল, মহামান্য পোপ? আমরা তো কিছুই বুঝতে পারলাম না!'

পোপ বললেন, 'আমি প্রথমে পবিত্র ত্রিত্বর প্রতীক হিশেবে তিনটি আঙুল তুলেদেখালাম। তখন এই র‍্যাবাই একটি আঙুল তুলে দেখাতে চাইল যে অন্তত একক ঈশ্বরের প্রশ্নে খ্রিস্টান-ইহুদি একমত। তারপর আমি একটা আঙুল মাথার চারপাশে ঘুরিয়ে বলতে চাইলাম যে ঈশ্বর সর্বময়। জবাবে ইহুদি ব্যাটা আমাদের মাঝে আঙুল দেখিয়ে বলল, তিনি এই বিতর্কের স্থানেও আছেন। আমি তখন এই পবিত্র রুটি আর মদ বের করে বলতে চাইলাম যে ঈশ্বর আমাদের পাপ স্খালনের সুযোগ দেন। তখন ব্যাটা ফাজিল আপেল বের মনে করিয়ে দিল, আদমের সেই আদিম পাপের কথা। ... তোমরাই বল, এরসঙ্গে তর্ক চালিয়ে যাওয়া যায়? সবকিছুর জন্যেই ওর কাছে জবাব আছে, তাই আরও নাকাল হওয়ার আগেই হার স্বীকার করে নিলাম।'

ওদিকে উল্লসিত ইহুদিরা ধরল মোশেকে। 'কী হল? আমরা তো কিছুই বুঝলাম না ... !'

মোশে বলল, 'আমিও না। ... প্রথমে ব্যাটা কিছুক্ষণ জুলজুল করে আমার দিকে তাকিয়ে থেকে ফট করে তিনটা আঙুল তুলে দেখাল, মানে হচ্ছে ইহুদিদের চলে যাওয়ারজন্যে তিনদিন সময় দিচ্ছে সে। আমার মেজাজ গেল খারাপ হয়ে, একটা আঙুল তুলে দেখালাম, যে তিনদিন সময় তোমার ইয়ে দিয়ে প্রবেশ করানো হবে। এরপর ব্যাটা আবার মাথার ওপর আঙুল তুলে ঘুরিয়ে বলতে চাইল, এই শহরের সব ইহুদিকে চলে যেতে হবে।তখন আমি মাটি দেখিয়ে বললাম, "এইখানে, জনাব পোপ, আমরা এইখানে থাকব!'

'তারপর?'

'তারপর কী হল বুঝলাম না, ব্যাটা দুপুরের খাওয়ার বিরতি প্রস্তাব দিল!'




মিস্টার অ্যান্ড মিসেস রবিনসন ক্রুসো জাহাজ ডুবি হয়ে কয়েক বছর ধরে একটা দ্বীপে আটকা পড়ে আছে।

একদিন ভোরে তারা দেখতে পেলো, সৈকতে এক সুদর্শন যুবক অজ্ঞান হয়ে পড়ে আছে, গায়ে নাবিকের পোশাক। সুস্থ হয়ে উঠে যুবক জানালো, তারও জাহাজ ডুবি হয়েছে।ওদিকে মিসেস ক্রুসো প্রথম দর্শনেই এই যুবকের প্রেমে পড়ে গেছে। কয়েকদিন পর সুযোগ বুঝে ঐ যুবককে প্রেম নিবেদন করলো সে।

কিন্তু রবিনসন আশেপাশে যতক্ষণ আছে, কোন কিছু করবার সুযোগ তাদের নেই। নাবিক যুবক রবিনসনকে পরামর্শ দিলো, সৈকতে একটা ওয়াচ টাওয়ার তৈরি করা হোক। সে আর ক্রুসো ওতে চড়ে পাহারা দেবে, জাহাজ দেখতে পেলে পতাকা দিয়ে সংকেত দেবে। ক্রুসোর বেশ মনে ধরলো বুদ্ধিটা। বাঁশ দিয়ে একটা উঁচু ওয়াচ টাওয়ার তৈরি করলো তারা।

পরদিন প্রথমে পাহারা দেয়ার পালা নাবিকের। সে টাওয়ারে চড়লো, নিচে ক্রুসো আর তার বউ গেরস্থালি কাজ করতে লাগলো। কিছুক্ষণ পরই যুবক চেঁচিয়ে উঠলো, ‘ছি, ক্রুসো ভাই! দিনে দুপুরেই ভাবীর ওপর এভাবে চড়াও হয়েছেন। ছি ছি ছি।’ ক্রুসো নারকেল কুড়োচ্ছিলো, সে বিব্রত হয়ে ওপরে তাকিয়ে বললো, ‘কী যে বলো, আমি কোথায়, আর ও কোথায়!’

যুবক চোখ কচলে বললো, ‘ওহ হো, দুঃখিত, আমার যেন মনে হলো … সরি ভাই।’ কিন্তু ঘন্টা খানেক পর আবার চেঁচিয়ে উঠলো সে, ‘না, এবার আর কোন ভুল নেই। কী ভাই, একটু অন্ধকার হতে দিন না! এভাবে জঙলিদের মতো সক্কলের সামনে … ছি ছি ছি।’

ক্রুসো আগুন ধরাচ্ছিলো, সে চটেমটে বললো, ‘চোখের মাথা খেয়েছো নাকি ছোকরা, কী দেখতে কী দেখছো!’

যুবক খানিকক্ষণ চেয়ে থেকে মাথা নেড়ে লজ্জিতভাবে হাসলো। ‘ইয়ে, দুঃখিত, কিন্তু মনে হলো পষ্ট দেখলাম …।’

কিছুক্ষণ বাদে যুবকের পাহারা দেয়ার পালা শেষ হলো, এবার ক্রুসো চড়লো টাওয়ারে। কিছুক্ষণ টাওয়ারে পায়চারি করে ক্রুসোর চোখ পড়লো নিচে। সে খানিকক্ষণ চেয়ে থেকে আপনমনে বললো, ‘আরে, কী তামশা, ওপর থেকে দেখলে তো মনে হয়, সত্যি সত্যি নিচে ওরা ওসব কিছু করছে!’


এক দম্পতির ঘরে এক ফুটফুটে ছেলে হল।

ছেলেটির বয়স এক ছাড়িয়ে দুই-এ পড়ল।তবু ও কান্না ছাড়া আর কোন কথা বা শব্দ করতো না।
এই নিয়ে ছেলের বাবা মা দু'জনই চিন্তিত।

এক সকালে ছেলেটি দাদা বলে কেঁদে উঠলো।এরপর ঘটলো এক আজব ঘটনা!

দেখা গেল ছেলেটির দাদা মাটিতে গড়াগড়ি খেতে খেতে মারা গেল।

পরদিন ছেলেটি এক মাত্র ফুফুর নাম নিতে তিনি ও শেষ।

একইভাবে কাকা,মামা,খালা ও শেষ।

এরপর ছেলেটি যখন বাবার নাম নিল তখন ঘটলো এক আজব ঘটনা!

এর পরপরই পাশের বাড়ির এক কাকা মাটিতে গড়াগড়ি খেতে আরম্ভ করলো;

ছেলেটির বাবা ওর মার দিকে বাকহীন দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকলো।

১০
একবার জন তার মাকে দাওয়াত করল তার বাসায় ডিনার করার জন্য। তার মা যথারিতি ডিনার করতে আসল। এসে দেখে তার ছেলের বাসায় একজন সুন্দর গৃহপরিচারিকা কাজ করছে। এ দেখে তার মায়ের মনে সন্দেহ হল। জন তার মায়ের এ সন্দেহ বুজতে পেরে মাকে বলল ওর সাথে আমার কোন খারাপ সম্পর্ক নেই।

তার মা চলে যাওয়ার পর গৃহপরিচারিকা জনকে বলল জন তোমার মা চলে যাওয়ার পরথেকে আমি মাংস নাড়ার বড় চামচ টি খুজে পাচ্ছি না। সে জনকে বলল তোমার কি মনেহয়? জন বলল আমি এ ব্যাপারে সন্ধিহান। তবে আমি এ ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়ার জন্য মাকে চঠি লিখব। এবং যেই কথা সেই কাজ।

জন লিখল এভাবে –প্রিয় মা আমি বলছি না যে তুমি আমার ঘর থেকে একটি চামচ নিয়েছ এবং আমি এও বলছি না যে তুমি নাও নি তবে তুমি যাওয়ার পর থেকে আমি একটি মাংসনাড়ার বড় চামচ খুজে পাচ্ছি না।

একসপ্তাহ পর জন উত্তর পেল । তার মা লিখল প্রিয় জন আমি মনে করি না যে তোমার গৃহপরিচারিকা তোমার বিছানায় ঘুমায় এবং আমি এও মনে করি না সে ঘুমায় না। কারন সে যদি তার বিছানায় ঘুমাতো তাহলে সে এত দিনে চামচটি পেয়ে যেত।

১১
একজন মহিলা ২ সপ্তাহের জন্য ইটালি যাবেন কোম্পানি ট্রেনিং এ। তার স্বামী তাকে এয়ারপোর্টে পৌছে দিলেন এবং তার শুভযাত্রা কামনা করলেন।তার স্ত্রী ধন্যবাদ দিয়ে জিজ্ঞেস করলেন "তোমার জন্য কি আনব?"

উত্তরে তার স্বামী হেসে বললেন "একজন ইটালী মেয়ে"

স্ত্রী কিছু না বলে চলে গেলেন। ২ সপ্তাহ পরে তার স্বামী আসলেন তাকে রিসিভ করতে। তিনি জিজ্ঞেস করলেন "যাত্রা কেমন হল?"

"চমৎকার। ধন্যবাদ" উত্তর দিলেন তার স্ত্রী।

"আমার উপহার এর কি হল?" জিজ্ঞেস করলেন স্বামী।

স্ত্রী বললেন"কোন উপহার?"

"ঐ যে আমি একটা ইটালীয়ান মেয়ে চেয়েছিলাম..." বললেন স্বামী

"ওহ, ঐটা...আমি যা পেরেছি করেছি...কিন্তু মেয়ে কিনা তা জানতে ৯ মাস অপেক্ষা করতে হবে।"

১২
শিক্ষক ছাত্র-ছাত্রীদের বলছেন কে কি হতে চায় ভবিষ্যতে-

রানা: আমি পাইলট হতে চাই।

সুমিত: আমি ডাক্তার হতে চাই।

দীপা: আমি একজন ভালো মা হতে চাই।

সুমন: আমি দীপাকে সাহায্য করতে চাই।

১৩
শোভা– বুঝলি সোমা,আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি অয়নকে বিয়ে করব না।

সোমা– সে-কি-রে,পাঁচ বছর ধরে প্রেম করলি,এখন বিয়ে করবি না কেন?

শোভা– জানিস,অয়ন একেবারে নাস্তিক।

সোমা– ও নাস্তিক তাতে তোর কি,তুই তো আর নাস্তিক নোস।

শোভা– ও নরক আছে বলে বিশ্বাস করে না। ভয়ানক ব্যাপার নয়?

সোমা– ঘাবড়াচ্ছিস কেন, বিয়েটা হতে দে। কয়েকদিনের মধ্যেই বাছাধন বুঝে যাবেযে, নরক সত্যিই আছে

১৪
রাতে গাড়ি চালিয়ে ফিরছিলেন এক ভদ্রলোক। গাড়ি জ্যামে আটকে গেলে এক ভিক্ষুক এসে হাত পাতল।

: দয়া করে কিছু দিন স্যার !

: তুমি মদ খাও ?

: না স্যার।

: তুমি ধূমপান কর ?

: না।

: জুয়া খেল ?

: না।

: তুমি শিগগির আমার গাড়িতে উঠ।

: যা দেবার এখানেই দিন, স্যার।

: না, তোমাকে বাড়ি নিয়ে আমার স্ত্রীকে দেখাতে চাই যে, মদ, জুয়া, ধূমপান এসবের সাথে না থাকলে মানুষের জীবনের কি ভয়াবহ অবস্থা হয়।

১৫
এক শহরের ইমাম, পাদ্রী, আর রাবাই একবার বেরিয়েছে ঘুরতে।

ঘুরতে ঘুরতে তারা তিনজন শহরের পাশে একটা অপূর্ব নির্জন লেকের সামনে হাজির হলো। যেহেতু ধারে কাছে কেউ নেই, কিছুক্ষণ আলাপ করে তারা সিদ্ধান্তে এলো, তারা কাপড় চোপড় খুলে পানিতে নামবে।

যে-ই ভাবা সেই কাজ, একটা ঝোপের আড়ালে কাপড় খুলে রেখে তিনজনই পানিতে ঝাঁপিয়ে পড়লো।

ঘন্টাখানেক পানিতে হুটোপুটি করে, এই মুক্তির স্বাদ উপভোগ করে তিন ধর্মযাজক আবার তীরে উঠে এলো। তারা ঝোপের দিকে এগোতে যাবে, এমন সময় শহরের একদল নারী পুরুষ সেখানে এসে হাজির। কী করা উচিত, বুঝতে না পেরে ইমাম আর পাদ্রী তাদের নাভির নিচটা দুহাতে ঢেকে ফেললেন, আর রাবাই ঢাকলেন তার মুখ। তারপর তিনজনই ভোঁ দৌড় দিলেন ঝোপের আড়ালে।

লোকজন চলে যাওয়ার পর পাদ্রী আর ইমাম রাবাইকে জিজ্ঞেস করলেন, কেন তিনি তাঁদের মতো লজ্জাস্থান না ঢেকে মুখ ঢেকে ফেলেছিলেন।

রাবাই নির্বিকার মুখে বললেন, 'আপনাদের জমায়েতে কী হয়, আমি বলতে পারবো না, কিন্তু আমার জমায়েতের লোক আমাকে যা দেখে চিনে ফেলবে, সেটা হচ্ছে আমার মুখ।'

১৬


একটা বারে এক বুড়ো কাউবয় বসে আছে, পুরো কাউবয় সাজে। এক তরুণী এসে তার পাশে বসলো।

'তুমি কী সত্যিই একজন কাউবয়?' জিজ্ঞেস করলো সে।

কাউবয় বললো, 'আসলে, আমি আমার সারাজীবন কাটিয়েছি খামারে। গরু পেলে বড় করেছি, বুনো ঘোড়া পোষ মানিয়েছি, ভাঙা বেড়া সারিয়েছি ... মনে হয় আমি একজন কাউবয়।' একটু থেমে জিজ্ঞেস করলো সে, 'তা, তুমি কী করো?'

তরুণী উত্তর দিলো, 'আমি একজন লেসবিয়ান। সারাদিন আমি মেয়েদের চিন্তা করি।ঘুম থেকে উঠেই আমি মেয়েদের নিয়ে ভাবি। আমি যখন খাই, টিভি দেখি, ব্যায়ামকরি, তখনও আমি মেয়েদের কথা ভাবি।' এ কথা বলে মেয়েটা ড্রিঙ্ক শেষ করে উঠেচলে গেলো।

একটু পর আরেকটা মেয়ে এসে বসলো কাউবয়ের পাশে।

'হাই, তুমি কি সত্যিই একজন কাউবয়?' জিজ্ঞেস করলো মেয়েটা।

কাউবয় বিষন্ন মুখে বললো, 'আমি তো সারাটা জীবন তা-ই জানতাম, কিন্তু একটু আগে টের পেয়েছি, আমি আসলে একজন লেসবিয়ান।'

১৭


এক খামার মালিক শখ করে একটা জেব্রা কিনে এনেছে আফ্রিকা থেকে।

এক ভোরে জেব্রাটা বেরিয়ে এলো তার আস্তাবল থেকে। খামারের ভেতরে ঘুরতে লাগলো সে, আর ভাবতে লাগলো, এখানে তার কাজ কী হতে পারে।

প্রথমে তার দেখা হলো একটা মুরগির সাথে। 'সুপ্রভাত।' বললো জেব্রা। 'তুমি এখানে কী করো?'

মুরগি জবাব দিলো, 'সুপ্রভাত। আমি আমাদের মালিকের খাবারের জন্যে ডিম পাড়ি।'

এরপর তার দেখা হলো একটা গরুর সাথে। 'সুপ্রভাত।' বললো জেব্রা। 'তুমি এখানে কী করো?'

গরু জবাব দিলো, 'সুপ্রভাত। আমি আমাদের মালিকের খাবারের জন্যে দুধ দিই।'

তার দেখা হলো একটা শুয়োরের সাথে। 'সুপ্রভাত।' বললো জেব্রা। 'তুমি এখানে কী করো?'

শুয়োর ঘোঁতঘোঁত করে জবাব দিলো, 'সুপ্রভাত। মালিক আমাকে মেরে আমার মাংস খায়।'

জেব্রা কিছুটা ঘাবড়ে গিয়ে সামনে এগোলো।

এবার তার দেখা হলো একটা ষাঁড়ের। 'সুপ্রভাত।' বললো জেব্রা। 'তুমি এখানে কী করো?'

ষাঁড় জেব্রাকে আপাদমস্তক দেখে মুচকি হেসে জবাব দিলো, 'সুপ্রভাত। তুমি তোমার পাজামাটা খোলো, আমি তোমাকে দেখাচ্ছি আমি এখানে কী করি।'

১৮
এক পুলিশ ছুটিতে বেড়াতে গেছে দূরে এক পল্লী গাঁয়ে।

সেখানে কয়েক দিন কাটানোর পরই স্থানীয় স্কুলমাস্টারের মেয়ের প্রেমে পড়ে গেলো সে। তাদের প্রেম বেশ ঘন হয়ে উঠেছে, এমন সময় তার ছুটি শেষ হয়ে গেলো, শহরে ফিরে এলো সে।

কিন্তু মাস কয়েক পর আবার এক ছুটিতে সেই গাঁয়ে ফিরে গেলো পুলিশ। প্রেমিকার খোঁজ নিতে গিয়ে দেখলো, সে প্রেগন্যান্ট। প্রেমিকা জানালো, এ তারই ঔরসজাত শিশু।

আনন্দিত হয়ে পুলিশ বললো, ‘তুমি আমাকে টেলিগ্রাম করলে না কেন? আমি সাথে সাথে এসে তোমাকে বিয়ে করে ফেলতাম!’

প্রেমিকা মাথা নাড়লো। ‘উঁহু। বাবা রাজি হলো না। বললো, পরিবারে একটা বেজন্মাই যথেষ্ঠ।’

১৯
স্বামীঃ আচ্ছা বিয়ের আগে তোমাকে কেউ চুমু খেয়েছিলো?
স্ত্রীঃ একবার পিকনিকে গিয়েছিলাম | সেখানে আমাকে একা পেয়ে একটা ছেলে ছোরা বের করে বলেছিলো, যদি চুমু না খাও, তাহলে খুন করে ফেলবো |
স্বামীঃ তারপর তুমি চুমু খেতে দিলে?
স্ত্রীঃ দেখতেই পাচ্ছো, আমি এখনও বেঁচে আছি |

২০
নতুন বিয়ে হওয়া বান্ধবীকে প্রশ্ন করল শায়লা- কী রে তোর বর কেমন?

: স্বামী আর পেঁচার মাঝে কোন প্রর্থক্য নেই |

: কেন, এমন কথা বলছিস কেন?

: বলছি কারন স্বামীরা তাদের বউদের সব ভালো জিনিস শুধৃ রাতের বেলাই খুজে পায় |

২১


ডন ঘরে ঢুকতেই দেখলো তার স্ত্রী জিমির সাথে শুয়ে আছে | সে জিমিকে বললো, বাস্টার্ড সাহস থাকে তো আয় দুটো পিস্তল নিয়ে ডুয়েল লড়ি | যে জিতবে লিন্ডা তার হবে | বলে জিমিকে নিয়ে পাশের ঘরে চলে গেল | পাশের ঘরে ডুয়েল যাবার সময় জিমি বললো, ডন কেন মিছিমিছি আমাদের মাঝে একজন মরবো, তার চেয়ে বরং দুজনেই মরার ভান করে শুয়ে থাকি, লিন্ডা যাকে নিয়ে কাদঁবে, লিন্ডা তার হবে | বলে দুজনে মটকা মেরে শুয়ে পরল এবং দুটি গুলির আওয়াজ করল | ডনের স্ত্রী ঘরে ঢুকে দেখল দুজনেই মরে পড়ে আছে | সে তখন খাটের তলা থেকে তার আরেক প্রেমিক মাইকেলকে ডেকে বললো মাইকেল চলো এসো, এরা দুজনেই মরেছে, আর কোনো বাঁধা নেই |

২২
খালাম্মা বাচ্চা ভাগ্নেকে - এস খোকন , এস লক্ষীটি একটা চুমু দিয়ে যাও

খোকন- না , চুমু দিলে তুমি আমায় মারবে ।

খালা- কবে তোকে চুমু দেওয়ার সময় চড় মারলাম, খোকন ।

খোকন- আহা আমাকে মারনি তবে একটু আগে ঘরের মধ্যে বাবাকে তো মেরেছ আমি দরজার ফাক দিয়ে দেখতে পেলাম।

২৩
নব্বই বছরের বুড়ো রিয়াদ সাহেব পুরনো শহরের নদীর পাড় ধরে হাঁটছেন আর বিড়বিড় করছেন।

"নদীর ওপর এই ব্রিজ --- যখন আমার বয়স ছিলো ২৫, এই ব্রিজের অ্যাসিস্ট্যান্ট এনজিনিয়ার ছিলাম আমি। কিন্তু এখানে কেউ আমাকে তার জন্যে ব্রিজ নির্মাতা বলেনা, না, তারা কেউ তোমাকে তা বলবে না!

--- ঐ টাওয়ারের ওপর মেয়রের অফিস, সেটা বানানোর সময় এগজিকিউটিভ এনজিনিয়ার ছিলাম আমি, তখন আমার বয়স ৩০ --- কিন্তু আমাকে কেউ টাওয়ার নির্মাতা বলে না, না, তারা কেউ তোমাকে তা বলবে না!

--- ঐ যে দূরে টাউন হল, সেটা আমার ডিজাইন করা, তখন আমার বয়স ৩৫ --- কিন্তু আমাকে কেউ টাউনহল নির্মাতা বলে না, না, তারা কেউ তোমাকে তা বলবে না!

--- কিন্তু শুধু যদি একবার কোন ছাগলের ইজ্জতের ওপর হামলা করো ---।’

২৪
ছোট্ট বাবুকে প্রশ্ন করলেন মিস, ‘ছোট্ট বাবু, বলো তো দেখি, তোমার বাড়ির পাশের পুকুরে তিনটা হাঁস ভাসছে। যদি তুমি একটাকে শটগান দিয়ে গুলি করো, কয়টা থাকবে?’


বাবু খানিকটা ভেবে বললো, ‘উমম, তাহলে গুলির শব্দ শুনে সব উড়ে চলে যাবে, একটাও থাকবে না।’


মিস হেসে বললেন, ‘উঁহু, ছোট্ট বাবু, তিনটার মধ্যে একটাকে গুলি করলে বাকি থাকবে দুটো। কিন্তু তোমার চিন্তাধারা আমার পছন্দ হয়েছে।’


বাবু মুচকি হেসে বললো, ‘তাহলে মিস, আমি একটা প্রশ্ন করি। বলুন তো, আইসক্রীম পার্লার থেকে তিন মহিলা বের হয়েছে কোন আইসক্রীম কিনে। একজন আইসক্রীম কামড়ে খাচ্ছে, একজন চেটে খাচ্ছে, আরেকজন চুষে খাচ্ছে। এদের মধ্যে কে বিবাহিত?’


মিস খানিকটা ভেবে বললেন, ‘ইয়ে, মানে বাবু, আমার মনে হয় শেষের জন।’


বাবু বললো, ‘উঁহু মিস, এদের মধ্যে যার হাতে বিয়ের আঙটি আছে, সে-ই বিবাহিত, কিন্তু আপনার চিন্তাধারা আমার পছন্দ হয়েছে।’

২৫
সোনালী: ফাদার আমি পাপ করেছি, আমাকে ক্ষমা করুন!
পাদ্রী: বৎস তুমি কি করেছ ?
সোনালী: আমি একজনকে কুত্তার বাচ্চা বলেছি!
পাদ্রী: কেন তুমি তাকে কুত্তার বাচ্চা বলেছ ?
সোনালী: কারন সে আমার হাত ধরেছিল!
পাদ্রী: এই ভাবে( পাদ্রী সোনালীর হাত ধরল)
সোনালী: হ্যা ফাদার!
পাদ্রী: এটা কাওকে কুত্তার বাচ্চা বলার কারন হতে পারেনা!
সোনালী: তারপর সে আমার স্তন স্পর্শ করেছিল
পাদ্রী: এই ভাবে! (পাদ্রী সোনালীর বুক স্পর্শ করে দেখাল)
সোনালী: হ্যা ফাদার!
পাদ্রী: এটা কাওকে কুত্তার বাচ্চা বলার কারন হতে পারেনা!
সোনালী: তারপর সে আমার কাপড় খুলে ফেলেছিল!
পাদ্রী: এই ভাবে! (পাদ্রী সোনালীর কাপড় খুলে ফেলল)
সোনালী: হ্যা ফাদার!
পাদ্রী: এটা কাওকে কুত্তার বাচ্চা বলার কারন হতে পারেনা!
সোনালী: তারপর সে আমার এই খানে ঐটা রাখল!
পাদ্রী: এই ভাবে (পাদ্রী ও রেখে দেখাল, { :P })
সোনালী: হ্যা ফাদার!
পাদ্রী: এটা কাওকে কুত্তার বাচ্চা বলার কারন হতে পারেনা!
সোনালী: তারপর সে অনেক জোরে জোরে শুরু করল!
পাদ্রী: এই ভাবে! (পাদ্রী ও জোরে জোরে শুরুকরল)
সোনালী: হ্যা ফাদার! হ্যা ফাদার! হ্যা ফাদার! .........
পাদ্রী( কয়েক মিনিট পর): এটা কাওকে কুত্তার বাচ্চা বলার কারন হতে পারেনা!
সোনালী: কিন্তু ফাদার ওর এইড্স ছিল!
পাদ্রী: শালা আআআ কুত্তার বাচ্চা!!!!

২৬
চার তরুণী নান এক কনভেন্টে যোগ দিতে চাইছে।

মাদার সুপিরিয়র বললেন, 'তার আগে তোমাদের পরীক্ষা নেওয়া হবে। সবাই এক লাইনে দাঁড়াও।'

সবাই লাইনে দাঁড়ানোর পর তিনি প্রথম নানকে জিজ্ঞেস করলেন, 'বাছা, তুমি কিকখনও কোনও পুরুষের সেই প্রত্যঙ্গ স্পর্শ করেছ? করে থাকলে নিজের শরীরের কোন অঙ্গ দিয়ে স্পর্শ করেছ?'

লজ্জিত মুখে প্রথম নান বলল, 'আঙুল দিয়ে, মাদার।'

মাদার সুপিরিয়র পবিত্র পানির একটি বাটি এগিয়ে দিলেন। 'তোমার আঙুল এ পানিতে ডোবাও, সব পাপ ধুয়ে ফেল, পবিত্র হয়ে এসো আমাদের কনভেন্টে।'

প্রথম নান আঙুল পানিতে ডুবিয়ে কনভেন্টে ঢুকে গেল।

এবার মাদার সুপিরিয়র দ্বিতীয় নানকে বললেন, 'কি বাছা, তুমিও স্পর্শ করেছ নাকি? স্পর্শ করে থাকলে নিজের শরীরের কোন অঙ্গ দিয়ে স্পর্শ করেছ?'

লজ্জিত মুখে দ্বিতীয় নান বললো, 'হাত দিয়ে, মাদার।'

যথারীতি মাদার সুপিরিয়র পবিত্র পানির বাটি এগিয়ে দিলেন, হাত ধুয়ে পাপমুক্ত হয়ে দ্বিতীয় নান কনভেন্টে প্রবেশ করল।

এমন সময় চতুর্থ নান তৃতীয় নানকে ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে সামনে এগিয়ে এল। মাদার অবাক হয়ে বললেন, 'ও কি, বাছা, ঈশ্বরের পথে অত তাড়া কিসের?'

চতুর্থ নান বলল, 'উঁহু, মাদার, ও এই পানিতে বসে পড়ার আগেই আমি কুলি করতে চাই।'

২৭



এক যুবকের ধারণা শহরের মেয়েদের চেয়ে গ্রামের মেয়েদের চরিত্র অনেক ভালো। তাইসে সিধ্দান্ত নিল গ্রামে বিয়ে করবে। করলোও তাই। নতুন বউ নিয়ে শহরে রিক্সায় যাওয়ার সময় এক জায়গায় এসে দেখলো অনেকগুলি মেয়ে দাড়িয়ে বাজে ইংগিত করছে।

বউ জিজ্ঞাসা করলো “এরা কারা?”

স্বামী বললো, “এরা পতিতা, টাকার বিনিময়ে পুরুষেরা এদেরকে ভোগ করে। স্ত্রী আবার প্রশ্ন করলো, তা কত টাকা পায় এরা?”

স্বামী বললো: “একশো, দু'শো, পাঁচশো বিভিন্ন রকম রেট আছে”।

স্ত্রী আশ্চর্য্য হয়ে বললো: “এত টাকা! তাহলে তো আমার খালাতো ভাইয়ে কাছে আমি অনেক টাকা পাবো।“

২৮
শপিং সেরে বাড়ি ফিরতেই ছোট্ট বাবু তার মাকে বললো, “মা মা, আজ কী হয়েছে শোনো, আমি তোমার আলমারিতে লুকিয়ে খেলছিলাম, এমন সময় বাবা আর পাশের ফ্ল্যাটের টিনা আন্টি এসে ঢুকলো। তারা দু’জন সব জামা কাপড় খুলে ফেললো, তারপর বাবা টিনা আন্টির ওপর চড়ে বসলো …।”

এটুকু শুনেই বাবুর মা তাকে থামিয়ে দিলেন। মুখখানা গম্ভীর করে বললেন, “ব্যস, আর একটা শব্দ না। এবার বাবা ফিরলে তুমি যা দেখেছো, তা আবার ঠিক ঠিক বলবে, কেমন?”

বাবুর বাবা বাড়ি ফিরতেই বাবুর মা মুখ ঝামটা দিলেন। “তোমার মতো একটা লম্পটের সাথে আমি আর সংসার করবো না।”

বাবুর বাবা ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে বললেন, “কেন?”

তখন বাবুর মা বললেন, “বল বাবু, কী দেখেছিস গুছিয়ে বল।”

বাবু বললো, “আমি তোমার আলমারিতে লুকিয়ে খেলছিলাম, এমন সময় বাবা আর পাশের ফ্ল্যাটের টিনা আন্টি এসে ঢকলো। তারা দু’জন সব জামা কাপড় খুলে ফেললো, তারপর বাবা টিনা আন্টির ওপর চড়ে বসলো, তারপর তুমি আর আক্কাস আঙ্কেল গত পরশু দিন দুপুরে যা করেছিলে, বাবা আর টিনা আন্টি তা-ই করতে লাগলো …।”

২৯
এক হোটেলের রিসেপশনিস্ট রাত ১২ টার সময় একটি ফোন পেল। ফোন তুলতেই এক মাতালের কণ্ঠস্বর " আচ্ছা বারটা কখন খোলে বলুন দেখি?"

বিনীত ভাবে রিসেপশনিস্ট জানাল " স্যার আগামীকাল দুপুর ২ টার সময়।" ফোন কেটে গেল।

ঘন্টাখানেক বাদে আবার ফোন। এবারও কণ্ঠস্বর একই লোকের, আরও মাতলামিতে ভরা " এই ব্যাটা বারটা কখন খোলে বল তো?"

সে আবার জানাল," আগামীকাল ২ টার সময়"।

ঘন্টাখানেক কেটে যাওয়ার পর আবার ফোন : "তুই বলবি কি বলবি না বারটা কখন খোলে?"

ধৈর্য্য হারিয়ে রিসেপশনিস্ট বলল " স্যার কাল ২ টার সময়, কিন্তু আপনি যদি অতক্ষণ অপেক্ষা না করতে পারেন তাহলে আপনি অর্ডার করুন আমি রুম-সার্ভিস পাঠিয়ে দিচ্ছি আপনার কাছে।"

উত্তর এল : "ধুর ব্যাটা , বারে কে যেতে চাইছে , আমি তো বার থেকে বেরোতে চাইছি। যত্তসব!!"

৩০
আমার কাছে সত্যই একটা ব্যাপার হাসির মনে হয় যখন শুনি মানুষ প্রশ্ন করে যে ভালবেসে বিয়ে করা ভাল নাকি পারিবারিক ভাবে বিয়ে করা ভাল। আমার কাছে মনে হয় একজন যেন অন্য একজনকে প্রশ্ন করছেঃ আত্মহত্যা ভাল নাকি খুন হওয়া ভাল।

৩১


একটি আন্তর্মহাদেশীয় ট্রেনে এক ব্যক্তি আর এক মহিলা একই কম্পার্টমেন্টে শোওয়ার জায়গা পেয়েছেন। প্রথমে কিছুক্ষণ উসখুস করলেও দুজনেই খুব ক্লান্ত থাকায় অল্পক্ষণের মধ্যেই তারা ঘুমিয়ে পড়লেন। ভদ্রলোক উপরের বার্থে আর ভদ্রমহিলা নীচের বার্থে।

মাঝরাতে হঠাৎ ভদ্রলোকের ঘুম ভাংল। তিনি একটু ইতস্তত করে ভদ্রমহিলাকে ঘুম থেকে জাগিয়ে বললেন " দেখুন কিছু মনে করবেন না , আমার এত ঠান্ডা লাগছে, আপনিকি দয়া করে আমার সুটকেস থেকে একটা কম্বল বার করে আমায় দেবেন ?"

ভদ্রমহিলা উত্তরে বললেন " আমার আরো একটা ভালো আইডিয়া আছে। আজকের রাতের জন্য মনে করি না আমরা স্বামী আর স্ত্রী?"

ভদ্রলোক খুব অবাক আর মনে মনে খুব খুশি হয়ে বললেন " ওয়াও!!! দারুণ আইডিয়া!! তাহলে এখন আমার কি করা উচিত?"

"উঠুন আর নিজের কম্বল নিজে নিয়ে নিন। "

৩২
১ম জন : বাড়িতে শান্তি নেই। গিন্নি খালি টাকা চায়।

২য় জন : কত টাকা ?

১ম জন : কোনো ঠিক আছে ? ১০০, ২০০, ৫০০, যখন যা ইচ্ছে।

২য় জন : বাপ্ রে !! এত টাকা নিয়ে কি করে ?

১ম জন : কি জানি, জানি না। দিই নি তো কখনো।

৩৩


ট্রেনে বিরস বদনে যাচ্ছেন এক ভদ্রলোক, সাথে ৩টা ছোটো ছোটো বাচ্চা, পাশের যাত্রী আগ্রহী হয়ে বললেন, আপনি কি করেন?

আমি কন্ডোমের সেলসম্যান।

ও আচ্ছা আচ্ছা খুব ভালো, খুব ভালো।

তো ছেলে মেয়েগুলোতে আপনার না কি?

নাহ আমার না,

তাহলে? বিস্মিত ভদ্রলোক প্রশ্ন করলেন।

ওগুলো কাস্টোমার কমপ্লেইন।

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: সব গুলৈ ভালো। তবে ৩, ৯, ১১ বেশি ভালো লেগেছে।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:২১

শের শায়রী বলেছেন: থ্যাংকস ভাই।

২| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৩৩

ইমরান আশফাক বলেছেন: কি বলবো! :D
নতুনত্ব আছে সব কয়টিতে। ;)

আরও চাই। :P

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:২২

শের শায়রী বলেছেন: পাইয়া যাইবেন :P

৩| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৩৪

নুরহোসেন নুর বলেছেন: হাসতে হাসতে খিল লেগে গেছে আর পারমু না B-)
ভাই আপনি ভয়ানক রসিক মানুষ....

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:২৩

শের শায়রী বলেছেন: ;)

৪| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৫৯

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কৌতুক আমার খুব প্রিয়। অল্প কয়েকটা বাদে সব কৌতুকই আগে পড়েছি। ফুটবল বেচারটা একটু অন্যরকম ছিল মনে হয়।

মজা পেয়েছি। কৌতুক কখনো পুরোনো হয় না, যতবার পড়ি ততবারই মজা পাই।

আমি তুমি আমরা আর দু-একজন আগে প্রচুর কৌতুক শেয়ার করতেন। কৌতুকের পোস্ট আমার খুব কমই মিস করা হয় :)

ভালো ছিল পোস্টটা :)

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৩৯

শের শায়রী বলেছেন: শুকরিয়া ভাই :P

৫| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:০৪

ঊণকৌটী বলেছেন: 4,11,12 একদম নূতন বাকি গুলি ও দারুন,হাসতে হাসতে অস্থির ।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৪৪

শের শায়রী বলেছেন: B-)

৬| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ২:৫৩

জাহিদুল ইসলাম ২৭ বলেছেন: ফুটবল বেচার জোক্স টা সুপার।অনেক জোক্স,ধীরে ধীরে পড়ছি।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:০৯

শের শায়রী বলেছেন: :D

৭| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৭:০৬

ইসিয়াক বলেছেন: ৪নং আর ৫নং ভালো লেগেছে । মজা পাচ্ছি .....।বাকিগুলো পড়ে মন্তব্য করবো। লেখা চলুক....
শুভসকাল।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:২৮

শের শায়রী বলেছেন: বাকী গুলো কেমন লাগালো জানাবেন। শুভ অপরাহ্ন।

৮| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৮:১২

জুল ভার্ন বলেছেন: কৌতূকের ঝাপি একবারেই খুলে দিলে! কৌতুক শোনাতে হয় অল্প অল্প করে যাতে কৌতুক শুনে পড়ে কৌতূহল আস্বাদন করা যায়।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৩১

শের শায়রী বলেছেন: ভাই আরো আছে। আর অভিজ্ঞতার অভাব। এই টাইপের পোষ্ট না দেয়ায় আমি আসলে বুজতে ছিলাম না সব কি এক সাথে দেব না কয়েকভাগে ভাগ করে দেব। আবার কিছুটা আদি রসাত্মক হওয়ায় তা নিয়েও দোদ্যুল্যমান ছিলাম দেব কি দেব না। এই সব করতে করতে এক গাদা দিয়ে দিলাম। এখন বুজছি ভুলই হয়ে গেছে এতগুলা দেয়ায়।

৯| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৫২

আসোয়াদ লোদি বলেছেন: আমিও কৌতুকপ্রিয়। ভাল সংগ্রহ ।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:০৬

শের শায়রী বলেছেন: থ্যাঙ্কস ভাই। আরো কিছু আছে এক সময় দিয়ে দেব।

১০| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:২৩

বিজন রয় বলেছেন: হা হা হা হা .......

তবে এক সাথে এতগুলো না দিলে ভাল হতো।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:০৯

শের শায়রী বলেছেন: আর বইলেন না ভাই যার যা কাম না, আমি আসলে এই টাইপের পোষ্ট দেইনি কখনো তাই বুইজা উঠতে পারি নাই আরো কয়েকটা আছে দিয়া দিমু নে এক সময় :D

১১| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৯

নীল আকাশ বলেছেন: পুরো ব্লগ তো গরম করে দিলেন দেখি!!!! বেশ মজা পেয়েছি।
নিন আপনার জন্য একটা দিলাম। আপনি যখন ব্লগে ছিলেন না তখনকার। এক জীবনে বেশী কিছু আশা করা ভুল! ২
আরেকটা দিলাম, এটা বেশ আগেরকার। তবে আপনার সর্ম্পকে যা শুনছি, তাতে এটার ২ নাম্বার পড়ে সিরিয়াস মজা পাবেন।
ব্লগে হিট হতে চান - গামলা ভর্তি মন্তব্য চান – নিন সহী তরীকা সমাহার!
ধন্যবাদ।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:২৪

শের শায়রী বলেছেন: যাক ভাই এই হাল্কা শীতে কিছুটা গরম তো হইল ;) আসলে এই টাইপের লেখা আমি সাধারনতঃ দেই না তো তাই কিছুটা দ্বিধা ন্দ্বন্দে ছিলাম। B-)

১২| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:১৮

হাবিব বলেছেন: শেষ আর হয় না রে ভাই,....................

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:২৬

শের শায়রী বলেছেন: হ ভাই এখন বুজতাছি একটু বেশীই হয়ে গেছে :(

১৩| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১০

আমি তুমি আমরা বলেছেন: ৩ নম্বর পড়তে গিয়ে মনে হল আবার ডোনাল্ড ট্রাম্পের কথা কন কিনা।পোস্টে প্লাস।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ২:৫১

শের শায়রী বলেছেন: নাম নিতে সাহস পাই না, তাই আকার ইঙ্গিতে যা বোঝার বুইজা লন ;)

১৪| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৩৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধুর ম্যায়া ভাই!

এত্তগুলান! পড়তে পড়তে কাহিল :-/ =p~

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৩

শের শায়রী বলেছেন: হয় ম্যাভাই, অভিজ্ঞতার অভাব। প্রথমে তো ভাবছিলাম যা আছে সব একবারে দিয়ে দেই। তাইলে নিশ্চিত মাইর ছিল কপালে। ভাগ্যিস আধা আধি দিছি। ;) :P :-B

১৫| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৫৫

Fahim Khan বলেছেন: মানুষ মারার ফন্দি । অনেক দিন পর অনেক হাসলাম

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৪

শের শায়রী বলেছেন: ;)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.