নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অমরত্বের লোভ কখনো আমাকে পায়না। মানব জীবনের নশ্বরতা নিয়েই আমার সুখ। লিখি নিজের জানার আনন্দে, তাতে কেউ যদি পড়ে সেটা অনেক বড় পাওয়া। কৃতজ্ঞতা জানানো ছাড়া আর কিছুই নেই।

শের শায়রী

হৃদয়ের কাছে বুদ্ধির বাস ভাল কথা। কিন্তু মাঝে মঝে হৃদয়ের ওপর থেকে বুদ্ধির শাসন তুলে দিতে হয়, হৃদয়কে স্বাধীন করে দিতে হয়, মুক্ত করে দিতে হয়। স্বাধীন মুক্ত হৃদয়ের ধর্মকে সব সময় বুদ্ধি দিয়ে বিচার করতে নেই।।

শের শায়রী › বিস্তারিত পোস্টঃ

রোমানিয়ার ভৌতিক জঙ্গল হোইয়া বাইচু ( একটি ভৌতিক ছবি ব্লগ)

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:২২



রোমানিয়ার কথা বললেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে কাউন্ট ড্রাকুলার মুখ। ব্রাম ষ্টোকারের অনবদ্য সৃষ্টি। যা এখনো সমানতালে মানুষকে শিহরিত আনন্দ দিয়ে যাচ্ছে, কিন্তু আজকে কাউন্ট ড্রাকুলা না, আজকে জানাব রোমানিয়ার আর এক রহস্যময় জঙ্গল হোইয়া বাইচুর কথা



ভুতুড়ে এই জঙ্গলটির অবস্থান রোমানিয়ার ক্লুজ-নাপোকা শহরের কাছে। রাজধানী বুখারেস্টের পরে ক্লুজ রোমানিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর। গাছ গুলোর গঠনও যেন কেমন? দেখুন না বেকে বেকে উঠছে। রোমানিয়ার ট্র্যান্সেলভেনিয়ার ক্লাজ নাপোকা শহরে প্রায় ২৫০ হেক্টর জায়গা জুড়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে এই জঙ্গল।



রহস্যে মোড়া এই পৃথিবী। চারপাশে এমন অনেক ঘটনা ঘটে চলেছে যার সামনে যাবতীয় বৈজ্ঞানিক যুক্তি, চিন্তাধারা খারিজ হয়ে যায়। রহস্য মাখা এমনই এক অরণ্য ‘হোইয়া বাইচু’ ।বিভিন্ন রকম অতিপ্রাকৃতিক কার্যকলাপ, অপ্রত্যাশিত ঘটনার ফলে যা ইতিমধ্যেই পৃথিবীর সবথেকে ভুতুড়ে জঙ্গলের তকমা পেয়েছে। সব মিলিয়ে রোমানিয়ার বারমুডা ট্রায়াংগল নামে পরিচিতি পাওয়া এই হোইয়া-বাসিউ জঙ্গলের রহস্য দিন দিন আরো ঘনীভূতই হয়েছে, রহস্যভেদ আর হয়নি।



সে অনেক দিন আগের কথা। এক রাখাল ছেলের প্রায় দুই শ ভেড়া ছিল। ভেড়ার সেই বিশাল পাল চড়াতে একদিন গেল একটা জঙ্গলে। সেই যে ছেলেটা গেল, আর ফিরে এলো না। পরে সেই ছেলের নাম থেকে জঙ্গলটির নাম দেওয়া হলো হোইয়া-বাইচু বন। এই হোইয়া- বাইচু বনে হারিয়ে যাওয়ার ঘটনা ওই একটাই নয়। এর পরও নাকি সে জঙ্গলে প্রচুর মানুষ হারিয়ে গেছে।



১৯৬০ সালে সর্বপ্রথম এই অরণ্যটি বিশ্ববাসীর নজরে আসে। জীববিজ্ঞানী আলেকজান্দ্রু সিফ্‌ট আকাশে ডিম্বাকৃতি কিছু উড়ে যেতে দেখেন। সেই বস্তুটির ছবিও তোলেন আলেকজান্দ্রু।



১৯৬৮ সালে এমিল বার্নিয়া নামে সেনাবাহিনীর এক টেকনিশিয়ানও ইউএফও-র মতো এক ‘সসার’ জঙ্গলের উপর দিয়ে উড়ে যেতে দেখেন বলে দাবি করেন।



এই ঘটনায় হতবাক হয়ে এমিল আশপাশের গ্রামের মানুষদের কাছে জানতে চাইলে তাঁরাও জানায় মাঝে মাঝেই তীব্র গোলাকার আলোর বলয় ঊর্ধ্বাকাশে যেতে দেখেছেন।



এর ভেতরে ঢুকলেই নাকি নানা ধরনের শারীরিক সমস্যা হতে থাকে। গায়ে র‌্যাশ ওঠে, মাথা ঘোরে, বমি বমি লাগে, মাথা ব্যথা করে, শরীর জ্বালাপোড়া করে। সব মিলিয়ে নাকি ভীষণ রকমের আতঙ্ক হতে থাকে। তাই এই জঙ্গলকে আগে বলা হতো রোমানিয়ার এভিল ফরেস্ট। অনেকে আবার সাহিত্য ফলিয়ে বলত ট্রানসিলভেনিয়ার জঙ্গল।



সব মিলিয়ে রোমানিয়ার বারমুডা ট্রায়াংগল নামে পরিচিতি পাওয়া এই হোইয়া-বাইচু জঙ্গলের রহস্য দিন দিন আরো ঘনীভূতই হয়েছে, রহস্যভেদ আর হয়নি। অনেক বিজ্ঞানী অবশ্য এক ধরনের ব্যাখ্যা দেওয়ার চেষ্টা করেছেন। তাঁরা বলছেন, সেখানে বেশ কিছু শক্তিশালী চৌম্বকক্ষেত্র রয়েছে। সেগুলোর জন্যই এমন অদ্ভুতুড়ে কাণ্ডকারখানা হয়।



এই জঙ্গলে এমন একটি জায়গা রয়েছে যেখানে কোনদিনও কোনও গাছ অথবা লতা গুল্ম জন্মাতে দেখা যায়নি। বিজ্ঞানীরা এখানকার মাটি নিয়েও পরীক্ষা করে দেখেছেন। তবে মাটিতেও এমন কোনও অস্বাভাবিকতা চোখে পড়েনি যা গাছ জন্মানোর পরিপন্থী।



স্থানীয় বাসিন্দারা ওই বিশেষ জায়গাটিকে ভূতুড়ে ঘটনার কেন্দ্রবিন্দু বলে থাকেন। তাদের ধারণা, কোনো অশরীরী কিছু বা অতৃপ্ত আত্মার বাস রয়েছে ওই জায়গায়।



লোকমুখে প্রচলিত রয়েছে, অনেক বছর আগে কিছু চাষীকে নাকি অন্যায় ভাবে এই জঙ্গলে হত্যা করা হয়েছিল।তাদের অতৃপ্ত আত্মাই এই বনের আনাচে কানাচে ঘুরে বেড়াচ্ছে।বনের গাছের ফাঁকে ফাঁকে তাই কান পাতলেই শোনা যায় নারী কান্নার আর্তনাদ, হাসির আওয়াজ।



যারাই জঙ্গলে ঘুরতে যায় তাদের নাকি অনুভুতি হয় কে যেন তাদের কে গাছ পালার ফাক দিয়ে দেখছে।



নিকোলাস কেইজ যখন তার গোষ্ট রাইডারঃ স্পিরিট অভ ভেনজেনস ছবিটি করেন তখন তার শ্যুটিং করেন রোমানিয়া এই হোইয়া বাইচু জঙ্গলের কাছে তখন সেও এই জঙ্গল এক পাক ঘুরে আসে।



যাবেন নাকি এক পাক ভুত দেখতে রোমানিয়ার হোইয়া বাইচু জঙ্গলে? ট্রাভেল এ্যন্ড লেইজার, বিবিসির মত ম্যাগাজিন ওয়ার্ল্ড মোষ্ট হন্টেড জঙ্গল এর তকমা লাগিয়ে দিয়েছে হোইয়া বাইচুর গায়ে। এক দম ফেলনা কিন্তু ভুতের সাথে সাক্ষাতের জন্য।।



ইউ টিউব ভিডিও দেখতে পারেন


কৃতজ্ঞতাঃ অন্তর্জালে বিভিন্ন ফিচার অল্প দুয়েকটার লিঙ্ক যোগ করা হল লেখার মাঝে।

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৭:০৯

ইসিয়াক বলেছেন: বাহ। বেশ ভয় ভয় অনুভূতি। তবে আমি অবশ্য ভীতু টাইপের লোক নই।
শুভকামান রইলো প্রিয় ভাইয়া/প্রিয় ব্লগার।
শুভসকাল।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২১

শের শায়রী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় কবি।

২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:২২

রাজীব নুর বলেছেন: পনের মিনিটের ভিডিওটা দেখলাম। ভিডিওতে যা দেখায় তা পুরোটা বিশ্বাস করা বোকামি। এডিট করে ভিডিও'র দর্শক বাড়াতে চায়।

চমৎকার পোষ্ট। গোছানো লেখা।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২২

শের শায়রী বলেছেন: ভাই এগুলো জাষ্ট ফর ফান :)

৩| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৩০

শরীফ আজিম বলেছেন: গোছানো তথ্যবহুল লেখা!

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:৩০

শের শায়রী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

৪| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:৫৯

ভুয়া মফিজ বলেছেন: কাউন্ট ড্রাকুলার সৌজন্যে রোমানিয়া হরর জগতে এমনিতেই একটা বিশেষ স্থান দখল করে আছে। এর উপরে আবার এইটা!!!

রোমানিয়া যাওয়ার একটা ইচ্ছা সবসময়েই আছে। সেটার কারন অবশ্য ভিন্ন। আমি এখন পর্যন্ত যতোগুলো রোমানিয়ান মেয়ের দেখা পেয়েছি, সবগুলোই বিশিষ্ট সুন্দরী। তাই সুন্দরীদের দেশে গিয়ে আরো সুন্দরী দেখার ইচ্ছা গোপনে বুকে লালন-পালন করছি। :P

তবে এখন আরেকটু চিন্তা-ভাবনা করতে হবে। ভুতের খপ্পড়ে জেনেশুনে পড়ার কোন মানে হয়! সুন্দরীদের সাথে সাথে দেশটা দেখছি হরর চরিত্র আর হরর জায়গাতেও ভরা!! B:-)

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:৪৫

শের শায়রী বলেছেন: অস্তাগফিরুল্লাহ, নাউজুবিল্লাহ আমি আমনের লগে যামু তয় সুন্দরীগো দেখতে না ভুত দেখতে আর আমনেরে পাহারা দিতে কোন দিকে না কোন দিকে যান হেইডা দেখতে :P মইধ্যে কয়দিন কৈ গায়েব হইয়া গেছিলেন? আমি তো ভাবছিলাম আবার না কি না কি হইয়া গেছে? ;)

ভয় নাই রোমানিয়াই যামুনে, নামডার মইধ্যেই কেমন রোমাঞ্চ রোমাঞ্চ ভাব। ছিলেন কৈ ভাইসাব এত দিন? আর পুষ্ট মুষ্ট দেয়া কি ভুইলা গেছেন?

৫| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:১৬

সোহানী বলেছেন: খাইয়া দাইয়া আর কাজ নাই যে পয়সা খরচ কইরা ওই ভুতের বাসা দেখতে যাবো................ B:-/

তারপরও জেনে ভালো লাগলো যে ভুয়া মফিজ ভাই আগ্রহ প্রকাশ করেছেন ;)

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:৪৮

শের শায়রী বলেছেন: হের কথা আর কইয়েন না, হ্যায় কি ভুত দেখতে যাবে? হ্যায় পেত্নী দেখতে যাবে। যাউজ্ঞা চকলেট অনেক মজার ছিল, কিন্তু সাধুদা মোডে দুই খান দিছে :P

এ্যানি ওয়ে থ্যাঙ্কস ফর দ্যাট বোন।।

৬| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১:৫২

অভি চৌধুরী বলেছেন: নেট ভিউ'র ভয়াবহতায় আমাদের কতযে মিথ্যা হজম করতে হয় প্রতিদিন।ফেইসবুক ইউটিউব তার জন্য ৭৫% দায়ী।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:২৬

শের শায়রী বলেছেন: আপনি এইসব কে সিরিয়াস হিসাবে নিয়েছেন!!!! আমি ব্যাক্তিগতভাবে এগুলো ফান হিসাবে নেই। আর ভাই সত্য মিথ্যা বিচারের দায়িত্ব তো আমাদের নিজেদের।

অনেক অনেক ধন্যবাদ আর কৃতজ্ঞতা মন্তব্যে।

৭| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ২:০৩

সোহানী বলেছেন: ওএমজি..... আপনি চকলেটের ভাগ পেয়েছেন জেনে ভালো লাগলো। আস্ত প্যাকেট নিয়েই রেডি ছিলাম কিন্তু কেউই আসে নাই। তাই কি আর করা নিজেই হজম করলাম। আমি হলাম চকলেটখোর :P ........

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:৩৫

শের শায়রী বলেছেন: হ গোপনে যাইবেন আর কইবেন আস্ত প্যাকেট নিয়েই রেডি ছিলেন কিন্তু কেউই আসে নাই, হাল্কা আওয়াজ দিতেন দেখতেন আপনার ফ্যান ফলোয়াররা কেমনে যায়, এক প্যাকেট ক্যান এক বস্তা চকলেটেও কাজ অইতো না :)

যাই হোক সময়টা উপভোগ করুন বোন। ভালো থাকুন।।

৮| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৩৯

নীল আকাশ বলেছেন: ভুয়া মফিজ বলেছেন: রোমানিয়া যাওয়ার একটা ইচ্ছা সবসময়েই আছে। সেটার কারন অবশ্য ভিন্ন। আমি এখন পর্যন্ত যতোগুলো রোমানিয়ান মেয়ের দেখা পেয়েছি, সবগুলোই বিশিষ্ট সুন্দরী। তাই সুন্দরীদের দেশে গিয়ে আরো সুন্দরী দেখার ইচ্ছা গোপনে বুকে লালন-পালন করছি।
মফিজ ভাইরে কোন বিশ্বাস নাই। এর আগেও চিড়ীয়াখানায় কারে যেন নিয়া ঘুইরা আইসা বৌয়ের নাম দিয়ে দিছিল।
পোস্ট খুব সুন্দর হয়েছে, কখনও ওদিকে যাওয়া হলে জায়গাটা দেখার ইচ্ছা রেখে দিলাম।
সসার বা ভীনদেশি এইসব আমার কাছে কিচ্ছা কাহিনী মনে হয়।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:০৫

শের শায়রী বলেছেন: আর ভুইয়া ভাইর কথা বইলেন না, জলপরী দ্যাহানোর নাম দিয়া কি সব হাতি, ঘোড়া, বান্দর দেহাইল, যাউজ্ঞা হ্যায় একলাই দেখুক, আমার আবার এই সব নিয়ে ইন্টারেষ্ট অনেক বেশী মানে ভুত প্রেত নিয়া। বিশ্বাস ফিশ্বাস মোটেই নাই, তবে ইন্টারেষ্ট আছে বলতে পারেন :)

৯| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:০৩

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমাগো নীল আকাশও যহন কইলো, আমনেরে একটা লিঙ্ক দিলাম। রোমানিয়ান সুন্দরীর একটা বর্ননা আছে, দ্যাখেন। হেরপরে কন, রোমানিয়া যাওন ঠিক হইবো কিনা। :P সাফারী পার্কে কয়েকটা ঘন্টা

আমারে পাহারা দেওনের কিছু নাই। আমার চরিত্র, ফুলের মতো পবিত্র। খালি চক্ষু দুইটারে কন্ট্রোল করবার পারি না! =p~

না না.....চিন্তার কিছু নাইক্কা। বাইচ্চা আছি অহনতরি। তয় পাসওয়ার্ড হারায়া ফালাইছিলাম। জাদিদ ভাই ঠিক কইরা দিছে। অহন সব ঠিক। পোষ্ট তো দিবার চাই, মাগার লেখনের টাইম পাইতাছি না। লাইফটা তেজপাতা হয়া গ্যাছে গা। দেহি.....কি করন যায়!!!

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:১৮

শের শায়রী বলেছেন: হ পুরুষ মাইনষের চরিত্র ফুলের মত পবিত্রই হয় এইডা তো সবাই জানে, চক্ষু কন্ট্রোলের দরকার নাই, এত কিছু কন্ট্রোল হইলে শ্যাষে পীর দরবেশ হইয়া যাইবেন। রোমানিয়া যাইবার না পারলে কি হবে রোমান্টিয়ার লগে তো অফিসে আছেন তাই দ্যাখেন আপাতত হে হে হে ;)

১০| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:১২

নীল আকাশ বলেছেন: @ ভুয়া মফিজ বলেছেন: লাইফটা তেজপাতা হয়া গ্যাছে গা।
রোমানিয়ান সুন্দরী নিয়ে ঘুরে বেড়ালে লাইফ তেজপাতা না আদা পাতা, ধুতরা পাতা, বিছুটি পাতা কত কিছু মনে হতে পারে!!!! ;)

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:১৯

শের শায়রী বলেছেন: =p~

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.