নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

The Illuminati

Look to the light. Follow the light. Learn from the light. ▲

নিরীহ বালক

যে আমার সাথে যেমন , আমিও তার সাথে তেমন । মিথ্যা কথা আমার চরম শত্রু , কখনই বলতে পারি না । সত্য কথা বলতে পছন্দ করি । যা বুঝি তাই বলি ।

নিরীহ বালক › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাতাসে চলবে মোটরসাইকেল - হবিগঞ্জের বিজ্ঞানী নুরুজ্জামানের আবিষ্কার

০৯ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:১৯

দেশে এই প্রথম বাতাসচালিত মোটরসাইকেল উদ্ভাবন করা হয়েছে। এটি কোনো ধরনের তেল-গ্যাস ছাড়া চলবে এবং শতভাগ পরিবেশবান্ধব হবে। তাছাড়া মোটরসাইকেলটি চালু করতে ব্যাটারির প্রয়োজন হবে না। এ মোটরসাইকেলটি চালাতে প্রতি কিলোমিটারে খরচ হবে মাত্র ৯১ পয়সা। দীর্ঘ ২ বছর চেষ্টার পর বাতাসচালিত মোটরসাইকেলটি উদ্ভাবন করেছেন হবিগঞ্জ সদর উপজেলার রিচি গ্রামের গরিব কৃষক সৈয়দ আলীর ছেলে নুরুজ্জামান









বুধবার বিকালে হবিগঞ্জ টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজে এ প্রযুক্তির উদ্বোধনী অনুষ্ঠান হয়। এতে নুরুজ্জামান এক প্রদর্শনীর মাধ্যমে তা তুলে ধরেন। অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন সরকারি বৃন্দাবন কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর বিজিত কুমার ভট্টাচার্য, হবিগঞ্জ টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ প্রকৌশলী হাবিবুর রহমান, নবীগঞ্জ দিনারপুর ফুলতলী আলিয়া মাদরাসার অধ্যক্ষ শেখ ফরহাদ ছাদ উদ্দিন ও হবিগঞ্জ প্রেসক্লাবের সভাপতি মোহাম্মদ নাহিজ। সভায় উদ্ভাবক চট্টগ্রাম শ্যামলী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের ছাত্র নুরুজ্জামান বলেন, ২০১১ সাল থেকে তিনি বাতাসচালিত মোটরসাইকেল তৈরির কাজ শুরু করেন। একটানা ২ বছর সাধনার পর এটি তৈরি করা হয়। এ গবেষণায় তার কমপক্ষে ৪ লাখ টাকা ব্যয় হলেও বর্তমানে এটি তৈরিতে প্রায় ১ লাখ টাকা প্রয়োজনকাঠ, লোহা, শিট দিয়ে তৈরি করা হয় এ মোটরসাইকেলটি।



কিভাবে বাতাসের সাহায্যে চলে এমন প্রশ্নের জবাবে নুরুজ্জামান বলেন, এ মোটরসাইকেলটিতে একটি হাওয়ার ট্যাঙ্ক রয়েছে। হাওয়ার মেশিন দিয়ে ওই ট্যাঙ্কে বাতাস ঢোকাতে হয়।





ছবিঃ আলোকিত বাংলাদেশ



৮৩৩টি এসআই পরিমাণ বাতাসে এ সাইকেলটি এক কিলোমিটার রাস্তা চলতে সক্ষম। প্রযুক্তিটির উদ্ভাবক আরও বলেন, এ মোটরসাইকেল চালনায় কোনো তেল-গ্যাসের প্রয়োজন নেই। তবে এতে অল্প পরিমাণে মবিলের ব্যবহার রয়েছে। এটি এখনও পরীক্ষামূলক পর্যায়ে রয়েছে উল্লেখ করে নুরুজ্জামান বলেন, এটি আরও উন্নতভাবে তৈরি ও সর্বত্র বাজারজাত করতে সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা প্রয়োজন। এ ব্যাপারে হবিগঞ্জ টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ প্রকৌশলী হাবিবুর রহমান বলেন, উদ্ভাবক নুরুজ্জামান সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা পেলে আরও উন্নত প্রযুক্তির মোটরসাইকেল তৈরি করতে পারবেন।





মন্তব্য ১০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৩০

সািদকআরকে বলেছেন: sorkari vabe ati k uthpadone sohaiota kora ucith

০৯ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৩২

নিরীহ বালক বলেছেন: পরীক্ষামূলক আছে , সফল হলে সরকার সহায়তা করতে পারে । তার আগে অন্য কেউ স্পন্সার করলে ভাল হবে । যাতে গবেষনা চালিয়ে যেতে পারে সে ।

২| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৩৭

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: অদ্ভুদ আবিস্কার

৩| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৩৮

মামুন রশিদ বলেছেন: বাহ, দেখতেও বেশ স্মার্ট!

৪| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৫৭

হা...হা...হা... বলেছেন: কয়দিন পরপরই এমন কিছু খবর পাই। কিন্তু পরে এদের আর খুঁজেই পাওয়া যায় না। এই তো কয়দিন আগে খেলনা হেলিকপ্টার বানিয়ে ড্রোন নাম দিয়ে কি হুলুস্থুলেটাই না ফেলে দিল কয়েকটা ছেলে।

১০ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:০৭

নিরীহ বালক বলেছেন: যাই করুক , কোনটাই অবহেলার নয় । তাদের একসাথে করে কাজে লাগানোটাই আসল ব্যাপার ।

পশ্চিমা বিশ্ব তাদের মাথা গুলোকে এক করেই বড় কিছু অর্জন করেছে । তারা আলাদা আলাদা বড় কিছু করে দেখাতে পারেনি । আমাদেরও বিজ্ঞানীদের অধীনে শক্তিশালী একটি কমিউনিটি থাকা উচিত । তারা এমন ছোট খাটো সব ধরনের প্রতিভাই গুরুত্ব দিবে , এবং ভালো কিছু উপহার দেয়ার জন্য সাহায্য করবে ।

তা না হলে সবই হারিয়ে যাবে ।

৫| ১০ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:২০

সুমন কর বলেছেন: এই পোস্টটি গত কয়দিন ধরে দেখছি !!

১০ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:৩০

নিরীহ বালক বলেছেন: না , আমি দেখি নাই । আজকেই দেখলাম । তাই শেয়ার করলাম :)

৬| ১০ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:৫৬

নিজাম বলেছেন: এই ভদ্র ছেলেটির কপালে খারাবি আছে! কম আর পায় নাই? এখন ওকে কেমনে দাবানো যায় সেই চেষ্টা হবে, ওর এই আবিষ্কার হিমাগারে যাবে। এই প্রযুক্তি কিছুতেই আলোর মুখ দেখবে বলে আমার মনে হয়না। ভাইয়েরা, আমারে গালি দিয়েন না। এটাই বাস্তবতা।

১০ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১:২৯

নিরীহ বালক বলেছেন: কথা সত্য

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.