![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যে আমার সাথে যেমন , আমিও তার সাথে তেমন । মিথ্যা কথা আমার চরম শত্রু , কখনই বলতে পারি না । সত্য কথা বলতে পছন্দ করি । যা বুঝি তাই বলি ।
ড. শ্রী শক্তি স্বরুপজী ছিলেন ভারতের বিখ্যাত হিন্দু পন্ডিত। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় হতে তিনি ডিভিনিটি এবং ওরিয়েন্টালিজম-এই দু’বিষয়ে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন।এছাড়া ইংরেজি, গ্রিক, আরবিসহ মোট ১২টি ভাষায় তিনি পড়তে ও লিখতে জানতেন।
একবার ১৯৮১ সালের প্রথম দিকে পরমধাম আশ্রমে তাঁকে লেকচার দেওয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়। সেখানে উপস্থিত অনেক বিখ্যাত হিন্দু পন্ডিতদের মধ্যে একজন দাদা ধর্ম অধিকারী হঠাত সবার সামনে ড. স্বরুপজীকে জিজ্ঞেস করে বসলেন, “আচ্ছা স্বামীজি, আপনি তো পৃথিবীর অনেক ধর্ম অধ্যয়ন করেছেন , তো আপনার মতে মানুষের জন্য সবচেয়ে কল্যাণকর ধর্ম কোনটি?” স্বরূপজী সবাইকে অবাক করে দিয়ে এক কথায় উত্তর দিলেন, “ইসলাম”। দাদা ধর্ম অধিকারী এতে বিস্মিয় প্রকাশ করে বললেন, কিন্তু ইসলাম তো একটি “টাইড-আপ” অর্থাত “বদ্ধ” ধরনের ধর্ম! স্বরুপজী প্রতিউত্তরে বললেন,“জ্বি ঠিকই ধরেছেন, ইসলাম একটি বদ্ধ ধর্ম, কিন্তু এই “টাইড-আপ” অর্থাত “বদ্ধ” ধর্মটিই মানুষকে পরাধীনতার শেকল থেকে মুক্তি প্রদান করেছে। তথাকথিত উম্মুক্ততা বা নিয়ন্ত্রণহীন স্বাধীনতা মানুষকে দাসত্বের দিকে নিয়ে যায়। মানুষের জন্য এমনই একটি “টাইড-আপ” ধর্মের প্রয়োজন রয়েছে, যা ইহকালে তাকে নিয়ন্ত্রণের মধ্যে রাখবে যাতে পরকালে সে মুক্তি লাভ করতে পারে। আমার মতে কেবল ইসলাম ধর্মেই সেসব গুণাবলী বিদ্যমান।
তিনি আরও বলেন, “ইসলামের মহানুভবতা হচ্ছে এটি মানুষকে বর্ণ-গোত্র,জাত-পাত,শ্রেণী,স্থান, ভাষা,প্রাচুর্য,পদ-মর্যাদার বেড়াজাল থেকে মুক্ত রাখে। এর পরিবর্তে মানুষকে প্রদান করে একটি “ফার্ম এনটিটি” বা দৃঢ় স্বকীয়তা। এটি মানুষকে শুধু সৃষ্টিকর্তার সামনেই মাথা নত করা শেখায়, মানুষকে মুক্তি দেয় দাসত্ব আর পরাধীনতার নাগপাশ থেকে।”...
উল্লেখ্য, ড. শ্রী শক্তি স্বরুপজী ১৯৮৬সালে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন।
ডাঃ জাকির নায়েকের বিশ্লেষণধর্মী পর্যালোচনা
২| ১৮ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৩:১৮
আমিই মিসিরআলি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পোস্টের জন্যে,
ভালো থাকবেন
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:০৫
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: সহমত।