নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হাসছিল সজারু ... ব্যাকরণ মানিনা ... হয়ে গেল হাসজারু ... ক্যামনে তা জানিনা ...

শূণ্য মাত্রিক

বহু নিয়ম মেনেছি। লেখাপড়া করার নিয়ম... মেনেছি, পরীক্ষা দেবার নিয়ম... মেনেছি, চাকরী করবার নিয়ম... মানব। কিন্তু নিয়মটা কে মানা উচিৎ একথাটাও কি মানতে হবে ? 

শূণ্য মাত্রিক › বিস্তারিত পোস্টঃ

অঞ্জন দত্তের Item Song এ পদার্পন, বব ডেলান Protest Music ছেড়ে Rock n Roll মিউজিকে শিফট হওয়া কিংবা Beatles সদস্যদের Religious View তে ব্যাপক পরিবর্তন … অতঃপর আমি বুঝতে শিখি যে নিজেকে বদলানোর চেষ্টাটুকু দোষের কিছু নয় !!!

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৭


The Telegraph পত্রিকাতে অঞ্জন দত্তের একটা সাক্ষাৎকার ছাপা হয়েছিল। নিজের একটা মুভিতে আইটেম সং ঢোকানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তিনি আর সেই প্রসংগেই একজন যুবক তাকে প্রশ্ন করেছিল “So you have also sold your heart to the devils” ? ? যে মানুষটাকে আমার মত হাজারো ছেলে নিজেদের আইডল ভেবে আসছিল সেই মানুষটি আর দশটা পাচটা সস্তা বিনোদনের রাস্তা বেছে নিচ্ছে !!! ঐ সাক্ষাতকারে অঞ্জন দত্ত নিজের সপক্ষে কিছু যুক্তি দিয়েছিলেন, অল্প কয়েকটা কথা ছিল। কিন্তু ঐ কথাগুলো আমার জীবনবোধটাকে ঢেলে সাজানোর জন্য অনেক্ খানি অনুপ্রেরণা দিয়েছিল। একটা ব্যাপার বরাবরই আমার চিন্তার খোরাক জোগাত, সেটা হল আমাদের পরিবর্তন গুলা। একটা সময়, একটা পর্যায়কালের পর মানুষের ভিতর একটা পরিবর্তন আসা। আমি কিছু মানুষকে খুব কাছে থেকে দেখেছি তো, আমি বরাবরই অবাক হয়েছি। ভেবেছি মানুষ এত তাড়াতাড়ি নিজেকে পরিবর্তন করে ফেলে কিভাবে ? কিভাবে তারা এই অভিযোজন ক্ষমতা পেয়েছে !! মনে হচ্ছিল পরিবর্তনের একটা সস্তা স্রোত আমাদের সবার পাশ দিয়ে বয়ে যাচ্ছে … আর কিছু মানুষ কেমন সহজেই যেন ঐ স্রোতে গা ভাষিয়ে দিচ্ছে। খেয়াল রাখছে না নিজের শেকড়, নিজের আদর্শ … নিজের আমিত্ত্ব। তখন ভেবেছি তাহলে আমাদের দাঁড়িয়ে থাকার জায়গা টা কোনটা ? একটা আদর্শ একটা জীবনবোধ বলে তো কিছু থাকা দরকার যেটা আর দশটা মানুষ থেকে আলাদা করে রাখবে আমার অস্তিত্ত্বকে !!

আমি অঞ্জন দত্তের একজন ফ্যান। কেমন ফ্যান ? বিভিন্ন টিভি চ্যানেলে, প্রিন্ট মিডিয়াতে দেয়া ওনার সাক্ষাতকার গুলাও পর্যন্ত আমি মুখস্থ করেছি। তাই স্বাভাবিকভাবেই ওনার জীবনীসহ ওনার আদর্শগত অনেক ব্যাপারেই আমার জানা। আমার বিশ্বাস অনেকেই যারা অঞ্জন দত্তকে চেনেন তারা এটা ধারনা করতে পারেন অঞ্জন কেমন বা তার গানগুলো কোন টাইপের জীবনবোধকে ধারন করে। বরাবরই বাস্তবতা দেখেছি ওনার গানে… আলাদা করে কিছু ভাবতে শিখেছি , আশেপাশের আর দশটা পাচটা সাধারন জিনিসকে কিছুটা অন্য দৃষ্টিতে দেখতে শিখেছি … শিখেছি তার গানের মধ্য দিয়ে প্রচার করা অদ্ভুত এক জীবনবোধ যেটা কখনো সস্তার সাথে আপোষ করা শেখায়নি কিন্তু ওনার মত ব্যাক্তিত্ত্বের একজন মানুষ তার মুভিতে “আইটেম সং” ঢোকাবেন এটা আমার কাছে একেবারেই অবাস্তব অদ্ভুত লেগেছিল। The Telegraph পত্রিকাতে “So you have also sold your heart to the devils” ? প্রশ্নের জবাব হিসেবে অঞ্জন যা বলেছিলেন তার বাংলা অনুবাদ হয়ত খানিকটা এমন হবে “ এত মদ, সিগ্রেট , রক এন্ড রোল ………আপনার মনে হয় আমি ৬০ বছরের বেশি বাচব ? একটা শিশু আমার গানের মধ্য দিয়ে জন্ম নিয়েছে, সে বেড়ে উঠেছে ক্রমে ক্রমে। আজ সে প্রাপ্ত বয়ষ্ক, আমাকে তো পৃথিবীকে দেখাতে হবে, আমার তো এক্সপ্রেশানের একটা জায়গা আছে !!! আমার তো দেখাতে হবে যে I am growning, I am changing”. সাক্ষাতকারটা অনেক লম্বা ছিল, তবে মদ্দাকথা ছিল যে কটা দিন তিনি বেচে আছেন তিনি এই বর্তমান বয়ে চলা সময় টাকে তিনি উপভোগ করতে চাচ্ছেন। তিনি আরেকটা উদাহরন দিয়েছিলেন সেটা হল আমার আরেকজন আইডল বব ডেলানের। আমরা যারা শুনেছি বব ডেলান আচ করতে পারব তার ব্যাপারে, তৎকালীন American Folk মিউজিককে তিনি অন্য একটা মাত্রায় নিয়ে গেছিলেন। তার গান গুলো ছিল প্রতিবাদ ধর্মী, তার লিরিক গুলা তৎকালীন আমজনতার কথা বলেছে, যুদ্ধের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। যদি এমন একটা গানের কথা বলতে হয় আমি বলবো “Blowing In The Wind” । এবং এই মানুষটা সাহিত্যে নোবেল পাওয়ার জন্য মনোনিত ও হয়েছিলেন। কিন্তু তার জীবদ্দশায় একটা সময় তিনি তার গানের প্যাটার্ট চেঞ্জ করলেন, তিনি প্রোটেস্ট মিউজিক থেকে রক এন রোল মিউজিকের দিকে শিফট হলেন। তিনি বেচে থাকতে এটা স্বীকার করে গেছেন যে তার নতুন এই রক এন রোল গান গুলা ততটা বাস্তববাদী না কিংবা সমাজ ও মানুষকে প্রতিফলিত করেনা যতটা তার ’65 এর আগের লিরিক গুলা করত। আর Beatles এর কথা বলতে গেলে তাদের ধর্মীয় বিশ্বাসে পরিবর্তন, বিটলস ভেংগে যাওয়া বিভিন্ন পরিবর্তনের কথা গুলা জানি, কিন্তু আগে ওভাবে কখনো ভেবে দেখিনি। ইদানিং খুব ভাবাচ্ছে বিষয় গুলা। যেই John Lenon তার “atheist antham” খ্যাত Imagine এর লিরিকে লিখেছিলেন “And No Religion Too”। কিন্তু জন লেননের মৃত্যুর পরেই তার স্ত্রী বলেছিলেন “John loved and prayed for the human race. Please pray the same for him”. ধর্মগত মতাদর্শে পরিবর্তন বিটলস এর অন্যান্য সদস্যদের ক্ষেত্রেও দেখা যায় শেষ বয়েসে। তারা কখনো কোন ধর্মে ছিলেন বা না ছিলেন তাতে আমার মাথা ব্যাথা নাই, আমার মাথাব্যাথা তারা একটা সমইয়ে এসে নিজেদেরর দর্শন ,জীবনাদর্শকে পরিবর্তন করেছেন !

এই মানুষগুলার থেকেই শিখেছিলাম নিজের আদর্শটুকুকে সবটুকু দিয়ে জিইয়ে রাখতে, একটা অদ্ভুত জীবনবোধের পরিচয় পেয়েছিলাম, আর পাচটা মানুষের থেকে আলাদা ভাবে দেখতে শিখেছিলাম চারপাশকে। এগুলা কোন শিক্ষক আমাকে শেখায়নি, আর আমি যতটুকু পেরেছিলাম আকড়ে রেখেছিলাম ওগুলাকে। আবার আজ মনে হয় অঞ্জন দত্ত, বব ডেলান, বিটলস যেখানে একটা সময় পরিবর্তনের রাস্তাটা বেছে নিয়েছে তাহলে আমি কি ওনাদের আদর্শকে এতদিন ভুল বুঝেছি ? আবার বাদল সরকারের “এবং ইন্দ্রজিৎ” এর কথাটা ভাবি। ভাবি ইন্দ্রজিৎ চাইলে অমল, বিমল, কমলদের জীবনটা বেছে নিতে পারত, কিন্তু নেয়নি !! আবার ভাবি, দুই ঘন্টার নাটক আর একটা মানুষের সারা জীবনকার বিশ্লেষণ করা এক কথা না, পরক্ষনেই ভাবি নাটকটা তো একটা জীবনকেই রিপ্রেজেন্ট করে । আমি ঠিক জানিনা, হয়ত পরিবর্তন গুলা জীবনেরই একটা অংশ, পরিস্থিতিই বদলে দেয় আমদেরকে। আমি খুব ঘৃণা করতাম এই পরিবর্তনকে, পরিবর্তিত হওয়া মানুষগুলাকে, কিন্তু যখন দেখলাম আমার আইডল গুলার জীবনেই এই পরিবর্তনের দৃষ্টান্ত আছে তখন থেকে আমি আর ঘৃণা করতে পারিনা ।

নিরন্তর চেষ্টা করে চলেছি নিজের সংগা টা পরিবর্তন করে ফেলার। কেন ফেলবোনা ? প্রায় ২২ বছর তো আছিই নিজের সেই শেকল বদ্ধ সংগা নিয়া… নাহ, সুখী তো হতে পারিনি। তাহলে পরিবর্তনে বাধা কিসের !!! দোষ কোথায় নিজের প্রতি আরেকটু কেয়ারফুল হতে !!! নিষেধ কোথায় আমার জন্য ক্ষতিকর মানুষ গুলোকে জীবন থেকে চলে যাবার জায়গা করে দিলে !! হ্যা, এতটুকু বিশ্বাস আমার এত দিনে হয়ে গেছে, আল্লাহ না চাইলে আমি মারা যাবনা। আশানুরূপ সিজিপিএ না পেলে, ভাল জব না পেলে কিংবা কালো চশমা পরা প্রিন্সেসের হাত অন্য ছেলের হাতে ভিতরে দেখলে হয়ত আমি থমকে যাব, তবে থেমে যাবনা। বিশ্বাস টুকু এসেছে নিজের ভিতরে… তাই পরিবর্তন চাই। নিজের জন্য নিজের ভিতরে একটা পরিবর্তন।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৮

সালাহউদ্দীন আহমদ বলেছেন:
আগে "শুন্য আরণ্যক" নামে এক ব্লগারকে দেখতাম। অনেকদিন আর দেখিনা। আপনার পোস্ট পড়ে তার কথা মনে পড়লো।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৯

শূণ্য মাত্রিক বলেছেন: ভাইয়া,,,, পরিস্থিতি কখন কাকে কোথায় নিয়ে যাচ্ছে বা যাবে কিছুই আচ করা যায় না। জানিনা আমি ও হয়ত একদিন 'শূন্য অরণ্যক' হয়ে যাব। :(

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া :)

২| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৩:৫৭

নিক নূরুল বলেছেন: আমার মাঝে মাঝে মনে হয় কম বয়স্ক কাউকে আইডল মানতে নেই। অন্তত ৫০ এর ন্যিচে কাউকে। কারন একটা সময় পেরিয়ে গেলে নিজেরাই বদলে যায়। আজ ধারনাটা আরো বদ্ধমুল হলো। ধন্যবাদ শুন্য মাত্রিক।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৩

শূণ্য মাত্রিক বলেছেন: আপনার কথাটা যথেষ্ট যৌক্তিক কিন্তু বয়স গুনে আর মানা হয়ও ঠিক না। কিছু মানুষ এমনিতেই কেমন করে জানি নিজের ভিতরে জায়গা করে নেয়। :D ঠিক বাধাও দেয়া যায়না।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাই :)

৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:২৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: অঞ্জন দত্তের সাফাই গাওয়াটা পছন্দ হয় নাই। বয়স বাড়লে যে সস্তা শরীর দেখানো গানের মাধ্যমে এই প্রাপ্তবয়স্কতা অর্জনের সার্টিফিকেট পেতে হবে এমন যুক্তি হাস্যকর এবং দুঃখজনক।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২১

শূণ্য মাত্রিক বলেছেন: ভাই ....

ইটস নট আবাউট শরীর দেখানো সস্তা গান। একটু গভীর ভাবে দেখার দরকার ভাই। মদ্দাকথা, সংষ্কৃতি, সমাজ, পরিবেশ সময়ের সাথে বদলে যাচ্ছে,,,,, বদলাচ্ছে মানুষের রুচী, ইচ্ছা। অঞ্জন ঠিক এই সময়টাকেই নিজের সময় মনে করতে চাচ্ছেন, এই সময়টাতে গা ভাসিয়ে দেখতে চাচ্ছেন। নিজেকে নিয়ে খানিকটা এক্সপেরিমেন্ট করছেন, দোষের কি ! দর্শনের একজন ছাত্র Dialectic Materialism বা দ্বান্দিক বস্তুবাদ পড়ে পরীক্ষার খাতায় লিখে আসলে সে কিন্তু নাস্তিক হয়ে যায়না কিংবা এটা বোঝায় না সে ঐ থিওরীটার সহমত পোষন করে। সে পরীক্ষার খাতায় না লিখলে অন্য ছাত্রদের থেকে পিছিতে যেত। ঠিক তিনি যখন বানিজ্যিক ছবি বানাচ্ছেন, তখন বর্তমান সময়টা তিনি তুলে ধরে ভুল কর্ছেন বলে আমার মনে হয়না।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাই :)

৪| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩০

জেন রসি বলেছেন: পরিবর্তনটা আসলে ব্যাক্তি মানুষের নিজের সাথে পারিপার্শ্বিকতার উপরই নির্ভর করে। তাই চাইলেও একজন মানুষ আসলে অন্যকে অনুকরন করতে পারেনা। এইসব বিষয় নিয়ে আপনার ভাবনাগুলো পড়তে ভালো লাগে। শুভকামনা রইলো।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৮

শূণ্য মাত্রিক বলেছেন: সহমত ভাইয়া,,,, তবে একটা কথা বার বার মনে হয় যে নিজের একটা শেকড় বা একটা আদর্শ তো থাকা দরকার।সমাজ সভ্যতা তার নিয়মেই পরিবর্তিত হবে কিন্তু এর সাথে তাল মিলিয়ে আমাদের আদর্শ বা শেকড়টাকে কি টেনে নিয়ে বেড়ানো ঠিক হবে !!! এগুলো নিয়ে বেশ কনফিউশানে থাকতাম,,, এই আর কি।

আপনার মন্তব্য বরাবরই আমার ভালো লাগে ভাইয়া। ধন্যবাদ :)

৫| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৯

শ্রাবণধারা বলেছেন: বেশ মজা লাগলো আপনার পোস্টটা পড়ে । একসময় (~১৯৯৪-১৯৯৮) সুমন, নচিকেতা, অন্জ্ঞন দত্তের গান অনেক পছন্দ করতাম, এবং তাদেরকে বিরাট জীবনবাদী ভাবতাম। তাদের অবদান যে বাংলা গানের ক্ষেত্রে রীতিমত বিপ্লব এটা মনে প্রাণে বিশ্বাস করতাম । এখন কিন্তু একথা ভাবলে হাসি আসে ।

এখন আর তেমন গানই শোনা হয়না, কাজ বেড়েছে একটু বুড়াও হয়ে গেছি, তারপরও হঠাৎ হঠাৎ এফ রেডিওতে বেজে ওঠা অর্ণব, শাহানা, বা এই সময়ের কারও কারও গান শুনলে মনে হয় এরা উপরের সেই জীবনবাদীদের চেয়ে অনেক বেশি জীবনবাদী ।

আর শিল্পীরা মানুষ হিসেবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অতি স্বার্থপর, ভোগী এবং ভয়ানক নিম্ন শ্রেণির - এদের অধিকাংশই বন্ধু হবারই যোগ্য নয়, আইডল তো দূরের কথা । আইডল খুজতে গেলে আমার মতে কার্মিক এবং উন্নত চরিত্রের মানুষ খুজে বের করা উচিত - এই যেমন ধরা যাক হাল আমলের সাল খান কিংবা গান্ধী বা রবীন্দ্রনাথ । জিম মরিসন বা কার্ট কোবিনকে আইডল বানালে বিপদ....।

৬| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৮

তাসজিদ বলেছেন: অর্থের কাছে, বাণিজ্যের কাছে .......................... অস্তিত্তের পরাজয়। এ আর নতুন কি

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.