নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হাসছিল সজারু ... ব্যাকরণ মানিনা ... হয়ে গেল হাসজারু ... ক্যামনে তা জানিনা ...

শূণ্য মাত্রিক

বহু নিয়ম মেনেছি। লেখাপড়া করার নিয়ম... মেনেছি, পরীক্ষা দেবার নিয়ম... মেনেছি, চাকরী করবার নিয়ম... মানব। কিন্তু নিয়মটা কে মানা উচিৎ একথাটাও কি মানতে হবে ? 

শূণ্য মাত্রিক › বিস্তারিত পোস্টঃ

আরবদের হাত ধরে উঠে আসা ‘কফি’ এবং ইংরেজ সভ্যতার ‘পেনি ইউনিভার্সিটি’।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:২৬



সকালের ঘুম থেকে উঠে বলুন আর দিনের যে কোন সময়ের কর্মব্যাস্ততা দূর করার কথা বলুন- কফির কিন্তু কোন জুড়ি নেই। চায়ের পাশাপাশি এই পানীয়টার চাহিদা পৃথিবী জুড়ে সর্বত্তই বেশি। কিন্তু আপনার সকালের সাদামাটা এক কাপ ঐ কফির পিছনে কত হিসেব আর পুরোনো ইতিহাস জড়িত জানেন ??? একটা পরিসংখ্যান বলছে, সারা পৃথিবী জুড়ে প্রতিদিন ১.৬ বিলিয়ন কাপ কফি পান করা হয় যেটা কিনা তিনশটি অলিম্পিক সাইজড পুল ভরিয়ে দেবার জন্য যথেষ্ঠ। আর অলিম্পিকের পুলের সাইজ জানা আছে আশা করি… তবুও বলি- এর দৈর্ঘ, প্রস্থ ও উচ্চতা যথাক্রমে ৫০, ২৫ এবং ২ মিটার। শুধু তাই নয়, তেলের পর কফিই দ্বিতীয় কমোডিটি বেজড প্রোডাক্ট।

যাই হোক, আজ কফির যাত্রার শুরুর দিকটা একটু জেনে নেওয়া যাক। পুরদস্তুর সাহেবী গোছের পানীয় মনে হলেও এটা লাইম লাইটে এসেছে কিন্তু আরবদের হাত ধরে। প্রায় ১২০০ বছর আগে আরবের “খালিদ” নামের একজন ছাগল পালকের হাত ধরেই কফির সূচনা। সে প্রতিদিনের ছাগল চরাতে গিয়ে খেয়াল করেছিল যে তার ছাগলগুলো ‘ইথিওপিয়াল’ পাহাড়ের ঢালে জাম সদৃশ এক বিশেষ ফল খেয়ে বেশ চনমনে থাকে। সম্ভবত কৌতুহল বশতই সে এই ফল গুলো কাচা না খেয়ে পানিয়ে ফুটিয়ে খাওয়া শুরু করেছিল। খালিদ এর নাম দিয়েছিল Al Qahwa, কিন্তু আরবের এই ছাগল পালক তখনো আচ করতে পারেনি যে সে গোটা পৃথিবীকে আসলে কি উপহার দিতে যাচ্ছে !!! আস্তে আস্তে Al Qahwa সূফীদের মাঝেও বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠতে লাগল। কারন রাতভর ইবাদত-বন্দেগী, জিকির করার জন্য এর সমপর্যায়ের পানীয় খুব কমই ছিল। তারপর আরবের সাধারন মুসলিম, হজযাত্রী এবং পর্যটকদের মাঝে এই Al Qahwa বেশ প্রচলন পেয়ে গেল। ১৫ শতকের শেষের দিকে এই পানীয় পৌছে গেল মক্কা এবং তুরষ্কতে। আর কায়রোতে এই পানীয় পৌছুলো ১৬ শতকের দিকে, এবং সেই সাথে এটা বেশ জনপ্রিয়তাও পেল।
চিন্তা করুন, যেই পানীয়টাকে আমরা সাহেবী পানীয় বলে জানি সেটাতে এখনো ইংরেজদের ছোয়াও পড়েনি। তাই বলা যায়, ১৬ শতকের আগ পর্যন্ত কফির এই অনন্য স্বাদ মূলত আরবের মুসলমানদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল। কিন্তু ১৬৫০ সালে Pasqua Rosee নামের এক তুর্কী ব্যবসায়ী এর পানীয়কে প্রথমবারের মত ব্রিটেনে নিয়ে এলেন এবং সেটা বিক্রি করলেন লম্বার্ড স্ট্রিটে জর্জিয়ার্ড নামের এক ক্যাফেতে। আর ইংরেজ সাহেব্ দের হাতে কিছু পড়লেই সেটা যে একটা নতুন মাত্রা পাবে সেটা বলাই বাহুল্য, একই ঘটনা ঘটল কফির ক্ষেত্রেও। মাত্র ৫০ বছরেই অর্থাৎ ১৭০০ সালে শুধুমাত্র লন্ডন শহরেই ৫০০ এবং সারা ইংল্যান্ডে প্রায় ৩০০০ কফিহাউজ গড়ে ওঠে। বর্তমানে লন্ডন ভিত্তিক খ্যাতনামা ইন্সুরেন্স কোম্পানি “Lloyed’s Of London” আদিতে “Edward Lloyds Coffee Shop” নামের একটি কফিশপ ছিল।

এই ঘটনার পরিক্রমার সাথে ইংরেজদের একটা ইতিহাসও জড়িত। সেটির নাম “পেনি ইউনিভার্সিটি”। তৎকালীর ব্রিটেনের এই কফি শপগুলোকে পেনি ইউনিভার্সিটিও বলা হতো। তার পিছনে কারন হল তখন এক পেনিতে এক কাপ কফি পাওয়া যেত, আর এক পেনি ছিল এক পাউন্ডের ২৪০ ভাগের মাত্র ১ ভাগ। আর তৎকালীন কফিশপ গুলোকে আমাদের বর্তমান ধর্মতলার মোড়ের চায়ের দোকানের সাথে তুলনা করে ফেললে কিন্তু যথেষ্ঠ ভুল করবেন। আজকাল আমাদের এই রকম জমায়েতে মূলত মধ্যবিত্ত এবং নিম্ন মধ্যবিত্তদের আধিক্য দেখা যায়, কিন্তু তৎকালীন ব্রিটেনের কফিশপগুলোতে নামিদামি বিজ্ঞানী, দার্শনিক, রাজনৈতিক নেতা, চিন্তাবিদরাও রোজ নিয়ম করে বসতেন। যাদের সাথে আপনি কখনো স্বাভাবিক অবস্থায় দেখা করবার সুযোগ পেতেন না, মাত্র এক পেনির বিনিময়ে আপনি তাদের সাথে দেখা করতে পারছেন, তাদের পাশে বসতে পারছেন… তাদের ভাবনা চিন্তা গুলো নিজের কানে শুনতে পারছেন। তাই তৎকালীন ব্রিটেনের কফিশপ গুলোকে বলা হত হতো পেনি ইউনিভার্সিটি ।

প্রথমদিকে মুসলিমরা যেভাবে কফি খেত, ইউরোপিয়ানরাও সেই প্রস্তুত প্রণালী ফলো করত। অর্থাৎ গরম পানির মধ্যে কফি পাঊডার এবং চিনির মিশ্রণ। পরে ১৬৮৩ সাথে ভিয়েনা বাসীর হাত ধরে এই পানীয়টি পেল একটি নতুন স্বাদ। নতুন স্বাদ দিতে কিছু পরিবর্তনের পাশাপাশি ওরা কফির সাথে মিশিয়েছিল মধু ও ক্রিম… ফলে কফির রঙ তখন দেখতে হল বাদামী যেটা কিনা Capuchin সন্যাসীদের পোশাকের রঙ এর মত। তাই তারা এই কফিন নাম রেখেছিল Cappuccino । ইতিহাস এখানেই শেষ না, আজ আমরা গরম, ঠান্ডা সহ বিভিন্ন ফ্লেভাবের কফিও খেয়ে থাকি, থেমে নেই এর পরিবর্তনের ইতিহাস। তবে ইতিহাস এটাই বলে যে মুসলমানরাই ছিল এই পানীয়কে পানীয়যোগ্য করে তোলবার পথ প্রদর্শক। এবং স্বাভাবিকভাবেই, আমাদের তথা মুসলিমদের হারিয়ে যাওয়া অনেক অর্জনের ইতিহাসের মত এই অর্জনটিও আমাদের অনেকের হয়ত অজানা !!!

মন্তব্য ৪৫ টি রেটিং +১২/-০

মন্তব্য (৪৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৩

গোধুলী রঙ বলেছেন: সুন্দর পোস্ট।

জাভা কফি (ইন্দোনেশিয়া) সহ দক্ষিন আমেরিকার দেশগুলো কিভাবে সেরা কফির মুল উতপাদক হয়ে গেলো?

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৯

শূণ্য মাত্রিক বলেছেন: সরি ভাইয়া, এটা আমার জানা নাই।

তবে এখানে যেগুলা তথ্য আছে সে গুলার ব্যাপারে আমি Damn Sure। আমি একটা ডকুমেন্টারিতে ও এই তথ্যগুলো দেখেছিলাম। কিন্তু আপনার প্রশ্নের উত্তরটা জানক নাই ভাইয়া :(

২| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪১

হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো পোস্ট।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪২

শূণ্য মাত্রিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই :)

৩| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৭

এক নিরুদ্দেশ পথিক বলেছেন: যত দূর জানি, ঘানা-নাইজেরিয়া-আইভরি কোস্ট-ক্যামেরুন এই ওয়েস্ট আফ্রিকান বেল্ট কফির শীর্ষ উৎপাদন। তেল উৎপাদনের সাথে সাথে নাইজেরিয়ার কৃষি খাত থমকে পড়ায় সেখান থেকে পাম এবং কফি কম আসে। এই সময়ে ঘানা এবং আইভরি কোস্ট কোকো উৎপাদনে নেতৃত্ব দিচ্ছে।

পর্তুগীজ এবং স্প্যানিশ কলোনি দক্ষিণ এমেরিকায় প্রসার লাভের সময়ে সেখানে কফির বিস্তার হয়েছে বলে মনে হচ্ছে।

বাই দি ওয়ে, কাল আমার স্প্যানিশ কলিগ বলেছেন, লিকার নাকি মুসলিম তাই স্পেইন এ এনেছিল। তার প্রশ্ন ছিল, তোমরা তো এলকোহল ড্রিংক কর না, তাইলে এটা কিভাবে হোল? প্রশ্নটার আসল উত্তর আমি জানি না। ঘাটাঘাটি করতেও ইন্টারেস্ট ফিল করলাম না!

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৯

শূণ্য মাত্রিক বলেছেন: সরি বস, আমার এই ব্যাপারে জ্ঞান কম। যতটুকু ছিল লিখেছি। তবে আপনি কি আমাকে একটু বুঝিয়ে বলবেন যে, কফির সাথে এলকোহল এর কিভাবে সম্পর্ক আনা হল? এখানে হালাল হারামের প্রশ্নটাইবা কেন আসতেছে? আমি কফির বর্তমান বাজারের ব্যাপারে জানিনা। আমি একটা চ্যানেলে সর্বপ্রথম 'পেনি ইউনিভার্সিটি' কনসেপ্টটা শুনি। আর সেটার প্রতি আগ্রহ থেকে গুগলে কিছু খোজা খুজি করি, আর এই পোস্টটা লিখি।

কিন্তু মন্তব্যে একচুয়ালি কি বোঝাইতে চাচ্ছেন এটা আমি বুঝতেছিনা :( । যদি একটু বুঝিয়ে বলেন কৃতজ্ঞ থাকব।

৪| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৮

এক নিরুদ্দেশ পথিক বলেছেন: ইন্দোনেশিয়া তে কফি মুসলিম এবং ডাচ উভয়েই নিয়ে থাকতে পারে!

৫| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৪

গোধুলী রঙ বলেছেন: এক নিরুদ্দেশ পথিক, আপনার ঐ বন্ধু জানিনা মুসলিম বিদ্বেশি কি না, তবে বর্তমান ইসলাম আসার বহু বহু আগে থেকেই লিকারে আরবেরা বুদ হয়ে থাকতো, না থাকলে তিনবারে হারাম করার প্রশ্ন আসতো না। তো সে সময় যদি আরবেই থেকে থাকে তবে রোম-পারস্যে এটা থাকাটা অসম্ভব নয়।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৩

শূণ্য মাত্রিক বলেছেন: ভাইয়া, ব্যাপারটা যেহেতু আমি জানিনা তাই একটু জানতে চাচ্ছি। আমি জানি এলকোহল হারাম.... সম্ভবত তিনবারে হারাম , কিন্তু আপ্নার মন্তব্য পড়ে বোঝা যাচ্ছে লিকারও সম্ভবত হারাম যেহেতু আপনি তিনবারে হারামের ব্যাপারটা তুলেছেন। আমার প্রশ্ন হল লিকার বলতে স্পেসিফিক আপ্নি কি বোঝাইতে চাচ্ছেন?

যেমন চায়ের লিকারও তো আছে। আমি কনফিউজড :(

৬| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৩

শহুরে আগন্তুক বলেছেন: নতুন একটা বিষয় জানা গেলো । ধন্যবাদ ! :)

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৫

শূণ্য মাত্রিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই :)

৭| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৫

গোধুলী রঙ বলেছেন: ও লিকার বলতে আমি স্পেসিকলি এলকোহল ই বুঝিয়েছি এবং বুঝেছি। আমি দঃখিত এবং ক্ষমাপ্রার্থী এক নিরুদ্দেশ পথিক ভাইয়ের কাছে, আমার বোঝায় যদি ভুল থাকে।

৮| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২২

কল্লোল পথিক বলেছেন: চমৎকার পোস্ট

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২২

শূণ্য মাত্রিক বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ :) ভালো থাকবেন

৯| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৫

তুষার আহাসান বলেছেন: ভাল লাগল।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৭

শূণ্য মাত্রিক বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ :) ভালো থাকবেন

১০| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৬

দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট ,আপনাকে ধন্যবাদ ।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৮

শূণ্য মাত্রিক বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ :) ভালো থাকবেন

১১| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১০

কোলড বলেছেন: Ottoman Turkey rarely traded with British. Coffee word itself came from Kah-vey (turkish word) when ottoman governor of Yemen brought this drink in 15th century during the reign of Sulaiman the magnificent.
It was not Vienna from where the Turkish style of coffee changed but Venice in Italy as there was a strong trade link between Venice and Ottoman empire. Cappuchino is an Italian word, not German as practiced in Vienna.

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১০

শূণ্য মাত্রিক বলেছেন: Coffee grown worldwide can trace its heritage to the ancient coffee forests on the Ethiopian plateau. Coffee trees still grow as they have for centuries in the Ethiopian highlands, where legend says the goat herder Kaldi first discovered the potential of these beloved beans.
It is said that Kaldi discovered coffee after noticing that his goats, upon eating berries from a certain tree, became so energetic that they did not want to sleep at night.
Kaldi reported his findings to the abbot of the local monastery who made a drink with the berries and discovered that it kept him alert for the long hours of evening prayer. The abbot shared his discovery with the other monks at the monastery, and slowly knowledge of the energizing berries began to spread. As word moved east and coffee reached the Arabian peninsula, it began a journey which would spread its reputation across the globe.

১২| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২৪

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: পেনি ইউনিভার্সিটির যুগ ও কনসেপ্টটা তো দারুণ। পানীয় খাওয়ার সাথে সাথে জ্ঞানী-গুনীদেরও স্বচক্ষে দেখা যাচ্ছে, আড্ডা দেওয়া যাচ্ছে। অস্থির একটা সিস্টেম। আমাদের দেশে এইটা চালু করলে খারাপ হত না।

আগের কিছু মন্তব্যে, কিছু প্রশ্ন এসেছে বোধহয় - আমি ঐগুলোতে যাব না, যতটুকু আপনি জানালেন - আমি সেইটাও জানতাম না। :(
জানানোর জন্য ধন্যবাদ তো বটেই, সাথে সুযোগ থাকলে কফিও পান করাতাম! ;)

পোষ্টে +++ ।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৪

শূণ্য মাত্রিক বলেছেন: কফি খাওয়ানোর প্রস্তাবটা শুনেই এত্তগুলো খুশি হয়ে গেছি ভাই :D । তবে আপনার মত আমারও মূল আগ্রহের জায়গাটা ছিল 'পেনি ইউনিভার্সিটি ' কনসেপ্টটা। মূলত ওটার জন্যই এটা লিখতে বসা।

অসং্খ্য ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য। ভালো থাকবেন ভাই :)

১৩| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৭

প্রামানিক বলেছেন: চমৎকার একটা বিষয় জানা হলো। ধন্যবাদ

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪১

শূণ্য মাত্রিক বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ :) ভালো থাকবেন ভাইয়া :) :)

১৪| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২৩

মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: চমৎকার তথ্য!

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৫

শূণ্য মাত্রিক বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ :) ভালো থাকবেন

১৫| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২৭

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
Eshob jene ki hobe?

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪২

শূণ্য মাত্রিক বলেছেন: বাচ্চা কাচ্চা যদি ভবিষ্যতে জিজ্ঞাসা করে বসে !!! তাই জেনে রাখাই উত্তম :D :D

১৬| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৬

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: চমৎকার কিছু তথ্য জানলাম !
সবচেয়ে দামী কফি'টাযে হাতির মল থেকে উতপন্ন হয় তাতো কইলেন না ! :P

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৮

শূণ্য মাত্রিক বলেছেন: লিটন ভাইইইইইই !!! রীতিমত বিপদে ফেলে দিলেন :D । ভাগ্যিস কম দামের কফি খাই। ভবিষ্যতে দামী কফি খাওয়ার একটা ইচ্ছা ছিল ..... সে ইচ্ছে আজ ঘুচে গেল :D :D

১৭| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৭

দিপ বলেছেন: পোষ্ট পড়ে ভালো লাগলো। বেশ কিছুদিন আগে কফি শপে বসে এটাই ভাবছিলাম। চা খাওয়া আমরা ব্রিটিশদের থেকে শিখেছি- আর এখন বাঙ্গালির চা ছাড়া সকাল শুরু হয়না। কিন্তু এই কফি এল কোথা থেকে ?
প্রশ্নের উত্তরতো আপনি দিলেন- কিন্তু তাতেও শান্তি আসেনা মনে। জানার ইচ্ছা আরও থাকে
@ব্লগার গোধুলী রঙ বলেছেন:
জাভা কফি (ইন্দোনেশিয়া) সহ দক্ষিন আমেরিকার দেশগুলো কিভাবে সেরা কফির মুল উতপাদক হয়ে গেলো?

এই প্রশ্নটা আমারও। মিডল ইষ্টে যত কফি যায় তার অধিকাংশ পাঠায় ব্রাজিল- কিন্তু কিভাবে ?

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০১

শূণ্য মাত্রিক বলেছেন: সত্যি বলতে হইছে কি ভাই, আমার আগ্রহের মূল জায়গা ছিল পেনি ইউনিভার্সিটি ব্যাপারটা। আর তার সাথে তো কফির পুরোনো ইতিহাস ওতপ্রোত ভাবে জড়িত, আর সেজন্যই কফির ইতিহাস টানা। :) কিন্তু বর্তমান কফির বাজার বা সরবরাহের ব্যাপার গুলো আমার বেশ অজানা। আর জানতে ঢের পড়াশুনো প্রয়োজন :(

আপনার অসাধারণ মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ :) ভাল থাকবেন

১৮| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১৯

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন:



হাতির লাদা থেকে তৈরি দুনিয়ার সবচে’ দামি কফি

:P :P :P :-P :-P

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৬

শূণ্য মাত্রিক বলেছেন: ভাই,,,, এরকম জৈবিক বিশ্লেষণ করলে গরুর দুধ কিংবা মুর্গীর ডিম নিয়েও প্রশ্ন তোলা যায় রীতিমত। আর দই তো ব্যাকটেরিয়াদের অগাধ বিচরনের ফসল। কিন্তু ওগুলো তো খেলে দিব্যি সেই লাগে।


সেই অভিজ্ঞতা থেকেই বলতেছি, হাতির ইয়েও খুব একটা খারাপ লাগবে না মশাই। :D :D :D তবে আমি নেসক্যাফি নিয়েই সেই রকম সন্তুষ্ট আছি। হাতির শ্মরণাপন্ন হবার প্রশ্নই নাই :D :D :D :D :D

১৯| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৯

রিকি বলেছেন: মিতা, কফি নিয়ে একটা সেইরকম পোস্ট দেয়াতে আমি অন্তত চরম আহ্লাদে ১২ খানা হয়েছি । :) :) :) :) :) :) :) :) :) :) :) :) গিয়াস ভাই দেখি এখানেও, কফি খাওয়া বন্ধ করার উপক্রম করেছে :(

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪১

শূণ্য মাত্রিক বলেছেন: মিতার আহ্লাদে ১২ টুকরো হবার কথা শুনে আমিও আনন্দে ১৩ টুকরো হয়ে গেলাম :D :D :D

তবে মিতা, কফির সাথে লিটন ভাইয়ের শত্রুতা বেশ পুরোনো - এটা জাতির কাছে আজ সুস্পষ্ট :D

২০| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৮

আমি মাধবীলতা বলেছেন: দারুণ তো !! আমি ইদানিং কফির উপর বলতে গেলে বেঁচে আছি |-)
কিন্তু লিটন ভাই ?? কি বলছেন এসব ?? /:)
ও হ্যা...পোস্টে প্লাস !

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫২

শূণ্য মাত্রিক বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ :) কফি প্রেমি শুনে আরো খুশি হলুম :D

২১| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫০

গেম চেঞ্জার বলেছেন: বেশ ভাল একটি পোস্ট। গোছানো, তথ্যপূর্ণ এ পোস্টে প্লাস না দেয়াটা অন্যায়। যদিও বেশ পরে আসলাম তারপরও মনটাই ভাল হয়ে গেল আপনার পোস্টে এসে ভাই।



(লিটন ভাইকে আরো কয়েক জায়গায় দেখেছি কফির বাজারের বারোটা বাজানোর ধান্ধায় থাকতে। পৃথিবীর সবচেয়ে দামি কফি নাহয় না-ই খেলেন, আমাদের বাদ দিতে বলছেন কেন?)

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৪

শূণ্য মাত্রিক বলেছেন: একটা কথা বলি ভাই ???

ব্লগে বেশ কিছু দিন না আসলে যে কয়েকটা নিকের কথা মাথায় বারবার আসে আপনি তাদের একজন :)

ভাল থাকবেন ভাই :)

২২| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৮

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: চা খাইতে খাইতে মন্ত্যবের জবাব দেখতে আইসা লিটন ভাইয়ের কমেন্ট দেইখা তো গলা দিয়া চা ই আর নামতে চাইতাছে না!!!

করছে ডা কী ভাইয়ে!!!! X((

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৬

শূণ্য মাত্রিক বলেছেন: হা হা হা হা

আপ্নি চা তো নিশ্চিন্তে খেতে পারেন। লিটন ভাই কফির রহস্য উন্মোচন করেছেন,,,, চা এরটা তো এখনো করেন নাই :D :D :D

২৩| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৯

এক নিরুদ্দেশ পথিক বলেছেন: @ লিখক, গোধুলী রঙ এর প্রথম কমেন্ট এর সম্পর্ক ধরে, কমোডিটি ট্রান্সফার নিয়ে খুব সাধারণ একটি মন্তব্য করেছি। এটিকে বাঁকা ভাবে নেয়া ঠিক হোল না ভাই! হালাল হারাম নিয়ে কিছু বলিনি।

ওভার দি কন্টিনেন্ট কমোডিটি ট্রান্সফার এর হিস্টোরি সবসময়ই ইন্টারেস্টিং।

@ গোধুলী রঙ, আমার কলিগ মুসলিম বিদ্বেষী নন।

ভুল ব্লগে কমেন্ট করেছি, মাফ করবেন।
সামুর কাছে অনুরোধ করি, কমেন্ট মোছার অপশন দেয়ার জন্য। আর মন্তব্যের সাথে প্রতি মন্তব্য অপশনও রাখা ভালো।


ধন্যবাদ!

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৯

শূণ্য মাত্রিক বলেছেন: ভাই আমিতো পুরো শকড :( :( :(

আমি বয়েস এবং অভিজ্ঞতা উভয় দিক থেকেই আপ্নাদের চেয়ে বেশ কনিষ্ঠ .... আর তাছাড়া আমি ঠিক বুঝে উঠতে পারিনি আপ্নার মন্তব্যের সারমর্মটা। আর সেজন্যই প্রশ্ন করে জেনে নিতে চেয়েছিলাম। কিন্তু রীতিমত এমন মন্তব্য করে বসলেন :( :(

দোষটা আমরই, আমি সম্ভবত আপ্নাকে ঠিক বুঝিয়ে এক্সপ্রেস করতে পারিনি।ওভাবে প্রশ্ন করে জানতে চাওয়াটা বোধহয় অন্যায় হয়েছে। আই এগেইন বেগ পারডন। :(

ভাল থাকবেন

২৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: শূণ্য মাত্রিক ,




আমার ঘরে "সম্প্রতি যারা ব্লগ দেখেছেন" ওখানে আপনার নামটি দেখে ঢুকলুম । বৃথা যায়নি । দারুন শক্ত হাতের লেখা ।
লেখা-পটুতায় ভরপুর । আড্ডা দেয়ার ঢংয়ে বলার ষ্টাইলটি ভালো লাগলো । বিষয়বস্তু তো বটেই ......... +

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.