![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বহু নিয়ম মেনেছি। লেখাপড়া করার নিয়ম... মেনেছি, পরীক্ষা দেবার নিয়ম... মেনেছি, চাকরী করবার নিয়ম... মানব। কিন্তু নিয়মটা কে মানা উচিৎ একথাটাও কি মানতে হবে ?
ষাটের দশক। স্টেজে স্টেজে বব ডেলান তার Protest Music এর ভাবধারা ছড়িয়ে দিচ্ছে দর্শক শ্রোতাদের মাঝে, এক ধরনের বিপ্লব বয়ে যাচ্ছে তার গানের লিরিকে। সেখানে উঠে আসছে তার ভালো লাগা না লাগা, দূর্ভিক্ষ, যুদ্ধ, অসহায় মানুষদের খুজে না পাওয়া হাজারো প্রশ্নের উত্তর গুলোর চি্ত্র। সে সময় কেমন ছিল আমাদের বাংলা ? তখনো আমরা দুই বাংলার মানুষই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কিংবা কাজী নজরুল ইসলাম দের দেখিয়ে যাওয়া ভাবধারার ভিতরেই ছিলাম। বব ডেলানের Folk Rock এর ছোয়া তখনো আমাদের এই উপমহাদেশে এসে পড়েনি। ঠিক সেই সময়কালেই কলকাতায় রক মিউজিকের বার্তা নিয়ে এল একটি ব্যান্ড। নাম ‘মহীনের ঘোড়াগুলি’। আমাদের বাংলাদেশে ‘সোলস’ এবং ‘ফিডব্যাক’ ও প্রায় সমসাময়িক ব্যান্ড।
মহীনের ঘোড়াগুলি ছিল ভারতের প্রথম রক ব্যান্ড। ১৯৭০ এর মাঝ দশক থেকে কলকাতায় যাত্রা শুরু করে ব্যান্ডটি। ফাউন্ডিং মেম্বার ছিলেন সাতজন ক্ষ্যাপা মিউজিশিয়ানঃ গৌতম চট্টোপাধ্যায়, বিশ্বনাথ চট্টোপাধ্যায়, প্রদীপ চট্টোপাধ্যায়, রঞ্জন ঘোষাল, এব্রাহাম মজুমদার, তাপস দাস এবং তপেশ বন্দ্যোপাধ্যয়। ‘ক্ষ্যাপা মিউজিশিয়ান’ কথাটা বলা হয়েছে সম্ভবত ইনাদের সাহস আর অদম্য ইচ্ছা শক্তির জন্য। গৌতম চট্টোপাধ্যাইয়ের নেতৃত্ত্বে এই সদস্যরা তাদের ব্যান্ডটির প্রথম নাম রাখেন সপ্তর্ষী। পরে আবার কয়েকবার নাম পরিবর্তিত হয়ে ব্যান্ডটির ফাইনাল নামকরন করেন রঞ্জন ঘোষাল। তিনিই নাম দেন ‘মহীনের ঘোড়াগুলি’। কোন নতুন ধারা প্রবর্তনের প্রথম দিকের মত মহীনের ঘোড়াগুলির সদস্যদেরও শুরুর দিকটা বিপ্লবের মধ্য দিয়ে যাওয়া লেগেছে। কারন আমি আগেই লিখেছি সেই সময় কালটাকে রবীন্দ্র আর নজরুল সংগীতের প্রাধান্য ছিল। সেখানে অন্য ধারার মিউজিকের কথা মানুষ ভাবতেই পারত না। সেই সময়কালটাতে দাপটের সাথে বেড়াচ্ছেন হেমন্ত মুখোপাধ্যায়, মান্না দে, শ্যামল মিত্র কিংবা সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়ের মত শিল্পিরা। আর মিউজিক্যাল ফিলোসফির দিক থেকে ইনারা সবাই রবীন্দ্র-নজরুল সংগীত ধারার ধারক এবং বাহক। তার তাছাড়াও তাদের গাওয়া সিনেমার গান এবং আধুনিক বাংলা গানের জনপ্রিয়তা ছিল খুবই বেশি।
ব্যান্ডটির নামকরন নিয়ে অনেকের মধ্যে অনেক কৌতুহল আছে। কারন নামটি কিছুটা অপ্রচলিত। কিন্তু ‘মহীনের ঘোড়াগুলি’ নামটির সাথে প্রকৃতপক্ষে মিউজিকের কোন মিল পাওয়া যায় না। এই নামটি নেওয়া হয়েছে জীবনানন্দ দাসের একটি কবিতা ‘ঘোড়া’ থেকে। এই কবিতার দ্বিতীয় পংক্তিটি হচ্ছেঃ
“মহীনের ঘোড়াগুলো ঘাস খায়, কার্তিকের জোৎস্না প্রান্তরে”
শুধু নামকরনের দিক থেকেই না, এদের অনেক গানেই জীবনানন্দের প্রভাব লক্ষ করা যায়। ব্যান্ডটির অন্যতম জনপ্রিয় গান হল “হায় ভালোবাসা”। গানটিতে মূলত বাংলার প্রকৃতির অপার সৌন্দর্যের সাথে মানুষের মিশে যাওয়া এবং সেই সৌন্দর্যটাকে কেন্দ্রে রেখে একজন ব্যাক্তি পর্যায়ের চাওয়া-পাওয়া কিংবা ভালোবাসার ছবিটা ফুটিয়ে তুলে ধরা হয়েছে। অনেকেই বলে থাকেন যে গানটিতে স্পষ্ট জীবনানন্দের প্রভাব আছে। জীবনানন্দই তার সময়ে তৎকালীন কাব্য ধারার বৃত্ত থেকে বেরিয়ে নতুন আংগিকে কবিতা লিখতে শুরু করেন। তাই মহীনের ঘোড়াগুলি ব্যান্ডটিতে জীবনানন্দের প্রভাব সত্যিই যুক্তিযোগ্য।
এটা বলার অপেক্ষাই রাখে না যে এই ব্যান্ডটিকে এবং ব্যান্ড মেম্বারদের অনেক পুরোনো প্রচলিত স্রোতের বিপরীতে গিয়ে মিউজিক করা লেগেছে। কারন বাংলার মানুষ তখন রক মিউজিকের সাথে মোটেও অভ্যস্ত ছিল না। ফলে শুধু তাদের গানই নয়, তাদের গ্রহনযোগ্যতা নিয়েই প্রশ্ন ওঠার কথা ছিল। কিন্তু তারা সেসব বাধার ধার ধারেননি। এটা বলা হয়ে থাকে যে গৌতম চট্টোপাধ্যায় মূলত বামপন্থী আদর্শের অনুসারী। আমি ব্যাক্তিগত ভাবে মনে করি যে, বামপন্থী ধারার বিশ্বাস থেকেই হয়ত তিনি এই পরিবর্তনের এই অনুপ্রেরণা পেয়েছিলেন, অন্তত কিছুটা হলেও। আমরা সকলেই জানি তৎকালীন সমসাময়িক সময়ে কলকাতায় কমিউনিজমের হাওয়া বদল চলছিল। মূল ধারার কমিউনিস্ট পার্টির থেকে আলাদা হয়ে কিছু বামপন্থী মাও সে তুং এর দেখানো পথে বিপ্লব করে ঘুণে ধরা সমাজটার ভোল পালটে দিতে চেয়েছিল। যদিও ভারতের ইতিহাস তাদেরকে ‘নকশাল সন্ত্রাস’ বলেই সম্বোধন করে। মহীনের ঘোড়াগুলির একজন সদস্য এব্রাহাম মজুমদারের ধারনা গৌতম চট্টোপাধ্যায় হয়ত নকশাল আন্দোলনের সাথেও জড়িত ছিলেন। আই রিপিট এগেইন, হয়ত গৌতম চট্টোপাধ্যায়ের রাজনৈতিক মতাদর্শই তাকে প্রচলিত ধারার বাইরে নতুন ধারার গান করার সাহস ও প্রেরণা যুগিয়েছিল। কিন্তু আমি এটা বলছিনা যে শুধুমাত্র রাজনৈতিক মতাদর্শই এই নতুন ধারা প্রবর্তনের একমাত্র প্রেরনা ছিল কিন্তু আমার ধারনা সেটা সামান্য হলেও প্রভাব ফেলেছিল।
১৯৭৭ সালে মহীনের ঘোড়াগুলির প্রথম এলবাম প্রকাশিত হয়, তার নাম ছিল “সংবিগ্ন পাখিকূল এবং কলকাতা বিষয়ক”। এলবামটি প্রকাশিত হবার পরে আনন্দবাজার পত্রিকার কলামে বিশিষ্ট জনদের বেশ সুনাম কুড়ায় ব্যান্ডটি এবং একটি টেলিভিশনের শো’তেও যোগ দেয় তারা। কিন্তু এর পর স্রোতা মহলে জনপ্রিয়তা এবং গ্রহনযোগ্যতা কমতে থাকে ব্যান্ডটির। এমনকি তাদের বিরুদ্ধে পোষ্ট এর মাধ্যমে নানা চিঠিপত্র আসতে শুরু হয়। পরে ১৯৭৮ সালে রঞ্জন ঘোষাল “অজানা উড়ন্ত বস্তু বা অ-উ-ব” শিরোনামের দ্বিতীয় এলবামটি বের করেন। কিন্তু মজার ব্যাপার হল এই এলবামটির কাভার তৈরী হয় তাদের বিরুদ্ধে আসা চিঠি পত্রগুলোর সমন্বয়ে। তারপর তাদের তৃতীয় এবং শেষ এলবামটি বের হয় ১৯৭৯ সাল এবং এর নাম ছিল “দৃশ্যমান মহীনের ঘোড়াগুলি”। এরপর অধ্যায়টি ততটার সুবিধার ছিল না। আশির দশকের গোড়ার দিকে ব্যান্ডটি ভেংগে যায়, সাথে বন্ধ হয়ে যায় তাদের এলবাম বিক্রিও।
ব্যান্ডটি সংগীতের বিভিন্ন শাখার উপর নিরীক্ষামূলক কাজ করত… যেমনঃ আমেরিকান, ল্যাটিন, রক, জাজ, বাউল, লোক। এসব সংমিশ্রনের প্রভাব থেকেই আসলে এই ব্যান্ড দলটিকে শ্রেণীভুক্ত করে ওঠা কঠিন। তবে গানের ধরন হিসেবে মহীনের গান গুলো জীবনমুখী বলা চলে। তাদের গানের বিষয় ছিলঃ দারিদ্র, রাজনীতি, অর্থনীতি, ভালোবাসা, স্বাধীনতা, একাকিত্ত্ব, ভিক্ষাবৃত্তি, যৌনপেশা ইত্যাদি। তাই বলা চলে তৎকালীন সংগীত জগৎ এ সম্পূর্ণ নতুন একটি মাত্রা নিয়ে যুক্ত হয় মহীনের ঘোড়াগুলি। রঞ্জন ঘোষাল, তপেশ বন্দোপাধ্যায় (ভানু দা) প্রমুখ ব্যাক্তির বিভিন্ন প্রকারে অতীত থেকেই সংগীতের সাথে জড়িত থাকলেও ব্যান্ডটির স্রষ্টা ‘গৌতম চট্টোপাধ্যায়’ একদমই নতুন মুখ। কিন্তু তার চিন্তাধারা, আদর্শ কিংবা সমাজ ভাবনা ছিল একেবারেই আলাদা… কখনো কখনো সেটা মিউজিকের সাথে সামঞ্জস্য পূর্ণ ও না। কিন্তু প্রচলিত সেই সংগীতের ধারা থেকে বেরিয়ে গৌতম তার আদর্শ ভাবনা গুলো ঢেলে দেন তার গীতিকবিতায়। তাই অনেকে নতুনত্ত্বের এই আনায়নকে ষাটের দশকের বব ডেলানের সাথেই তুলনা করেন। বর্তমান অঞ্জন দত্ত, কবীর সুমন, নচিকেতা কিংবা তাদের জীবনমুখী গানগুলো সরাসরি মহীনের ঘোড়াগুলি, পরশ পাথর কিংবা ক্যাকটাস ব্যান্ড থেকে সরাসরি অনুপ্রানিত। এটা অঞ্জন দত্ত তার একাধিক গানে অকপটে এটা স্বীকার করেছেন।
অল্প কিছু কথা লিখে শেষ করব… আমার শিক্ষক, আব্বু-আম্মু আমাকে যেমন শিক্ষায় শিক্ষিত করেছেন কিংবা জীবন যাপনের যে পথ গুলো দেখিয়েছেন একটা বয়েস পর্যন্ত ঐটাই ছিল আমার পাথেয়। কিন্তু আস্তে আস্তে আমি বিটলস, বব ডেলান দের সংস্পর্ষে এলাম। আবিষ্কার করলাম আর দশটা পাচটা নিয়মের বাইরেও পৃথিবীটাকে দেখবার কিংবা বুঝবার আরো অনেক দৃষ্টি ভংগি আছে। সেগুলো বইয়ের পাতায় লেখা থাকে না, শিক্ষত বেতের আঘাতে সেগুলো বোঝাতে পারেনা, আর বাবা মাও সে দায়িত্ত্বটা নেয়না। আমি ব্যাক্তিগত ভাবে মহীনের ঘোড়াগুলি, পরশ পাথর, ক্যাকটাস, অঞ্জন দত্ত, কবীর সুমনদের কাছে অনেক ঋণী। ঋণী এজন্যই কারন তারাই আমার চিন্তাশক্তির একটা আলাদা জগৎ এর সন্ধান দিয়েছেন। আমি প্রায়ই অঞ্জনের গানে দার্জিলিং এ হারিয়ে গেছি, নচিকেতার নীলাঞ্জনার মধ্যেই প্রায় আমি আমার নীলাঞ্জনাটিকে খুজে পেয়েছি কিংবা পরশ পাথরের নাম না বলা কন্যার নাম জানতে আমি ও কৌতুহলী ছিলাম। স্যালুট এই মানুষগুলোকে যারা গানের মধ্য দিয়ে আমার মত হাজার হাজার তরুন দেরকে জীবনবোধের একটা আলাদা একটা সংগা শিখিয়েছেন।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩৩
শূণ্য মাত্রিক বলেছেন: মিতা এটা আমারও অনেক ফেভারিট। কিন্তু আমি একটা গানের কথা বলছি আমি একবার শুধু শুনে দেখেন। এটা মহীনের ঘোড়াগুলি প্রতিষ্ঠার প্রথম দিক কার গান। গানটির নাম "তোমায় দিলাম আজ"। প্রথমের কিছু লাইনঃ শহরের উষ্ণতম দিনে, পিচ গলা রোদ্দুরে, বৃষ্টির বিশ্বাস.. তোমায় দিলাম আজ।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ মিতা।
২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৬
নীল সঞ্চিতা বলেছেন: খুব সুন্দর একটা লেখা পড়লাম সকাল সকাল।
মহীনের ঘোড়াগুলির সব গুলো গান আমাকে প্রবলভাবে আকৃষ্ট করে। তারা যদি আরো কিছুদিন একসাথে থাকতেন তাহলে আমরা আরো কিছু অসাধারন গান পেতাম
শুভেচ্ছা রইল।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩৬
শূণ্য মাত্রিক বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
আফসোস টা আমারো। মহীনের ঘোড়াগুলি রিমেক করে ও কিছু গান বের করেছিল, কিন্তু আগের মত ঐ ফিলটা পাইনি। সত্যি বলতে তখন রক মিউজিক কন্টিনিউ করবার মত পরিবেশ টা ওরা পায়নি আমার যেটা মনে হয়।
ভালো থাকবেন।
৩| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৮
মুহাম্মদ তৌকির হোসেন বলেছেন: গান সাহিত্য থেকে শুরু করে পথের ধুলোবালিতে গড়াগড়ি খাওয়া শিশুটাও আমাদের জীবনের নতুন সংজ্ঞা শেখায়।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩৮
শূণ্য মাত্রিক বলেছেন: সুন্দর বলেছেন।
তবে সব সংগা সবাইকে টানে না। আর এটাই স্বাভাবিক। আমরা সবাই আমাদের পছন্দের মত সংটা বেছে নিই।
ভালো থাকবেন।
৪| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:২৮
কালীদাস বলেছেন: একটা সময় মহীনের ঘোড়াগুলি ভাল লাগত। এখন আর সেই আগের ভাললাগাটা নেই সেভাবে।
অফটপিক: প্রোপিকটা খুব চেনা চেনা লাগে। আমি যখন ব্লগিং শুরু করি ৬ বছর আগে তখন একজন ছিল রোহান নামে। আপনিই কি সেই?
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৪২
শূণ্য মাত্রিক বলেছেন: সময় যাক। আবার হঠাৎ করে ভালো লাগবে একদিন হয়ত।
না ভাই। ওত আগে সামু ব্লগে আমি পা দিই ই নাই, ফেসবুকেই সীমা বদ্ধ ছিলাম। আমি রোহান ও না ভাই। আর প্রোপিকটা আমারই।
ভালো থাকবেন কালীদাস।
৫| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১১
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমার খুব প্রিয় একটা ব্যান্ড। ইদানিং তাদের একটা গান খুব শুনছি, "মনে ভাবনা তবু ঘিরে রয়েছে সদাই/ এতো চাওয়া নিয়ে কোথায় যাই!"
শুভেচ্ছা।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৪৬
শূণ্য মাত্রিক বলেছেন: আপনি তো মশাই ওস্তাদ একদম দেখছি। হা হা হা হা । এই গানটাও আমার খুব ফেভারিট। আপনি এই ব্যান্ডের দারুন ভক্ত প্রমান পেলুম হাতে নাতে।
ধন্যবাদ হাসান ভাই।
৬| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:২০
হাসান মাহবুব বলেছেন: আচ্ছা ওদের আরো দুটো এ্যালবাম ছিলো না, "মায়া" এবং "ঝরা সময়ের গান" নামে?
৭| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩৯
রিকি বলেছেন: গানটির নাম "তোমায় দিলাম আজ"। প্রথমের কিছু লাইনঃ শহরের উষ্ণতম দিনে, পিচ গলা রোদ্দুরে, বৃষ্টির বিশ্বাস.. তোমায় দিলাম আজ।
শুনেছি মিতা---- চরম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্ম একটা গান
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৪৪
শূণ্য মাত্রিক বলেছেন: হা হা হা হা । এটাই আশা করেছিলাম মিতা। গানটা আসলেই অসাম।
৮| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০০
হাসান মাহবুব বলেছেন: Where is the reply of my comment no 6?
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:১৪
শূণ্য মাত্রিক বলেছেন: না হাসান ভাই,,,, কি হইছে শুনেন। আমি ব্লগে ঢুকি ফোন দিয়ে। আপ্নার প্রশ্ন শুনে আমি পিসিতে বসলাম এলবাম গুলো দেখবার জন্য। কিন্তু আমার কাছে এলবাম ওয়াইজ কালেকশান নাই। সব গান গুলো একটা ফোল্ডারে রাখা।
পরে হয়ত আমি ভুলে গেছি। আজ খেয়াল করলাম .... মাফ করবেন
৯| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:১৪
ফেলুদার তোপসে বলেছেন: "শহরের উষ্ণতম দিনে , পিচগলা রোদ্দুরে, বৃষ্টির ঘ্রান তোমায় দিলাম আজ "
'মহীনের ঘোড়াগুলি"ই পারে পিচগলা রোদ্দুরে বৃষ্টির ঘ্রান ছোড়িয়ে দিতে।।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:১৮
শূণ্য মাত্রিক বলেছেন: সহমত। ওদের জীবন দর্শন কতটা আলাদা সেটা ওদের লিরিক থেকেই বোঝা যায়
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫২
রিকি বলেছেন: পৃথিবীটা নাকি ছোট হতে হতে,স্যাটেলাইট আর কেবলের হাতে ড্রয়িং রুমে বোকাবাক্সতে বন্দি, আহা হা হা ---আ হা----আ হা হা হা---- ভেবে দেখেছো কি, তারারা কত আলোকবর্ষ দূরে, তারও দূরে---তুমি আর আমি যাই ক্রমে সরে সরে !!!!!
গানের কথাগুলো চরম।
নকলটাও ভালো--অন্যরকম!!!
‘মহীনের ঘোড়াগুলি’ র সব থেকে ফেভারেট গান আমার এটা মিতা
যেটা থেকে গ্যাংস্টারে ভিগি ভিগি সি হে বানিয়েছিল !!!!
পৃথিবীটা নাকি ছোট হতে হতে .........