![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বহু নিয়ম মেনেছি। লেখাপড়া করার নিয়ম... মেনেছি, পরীক্ষা দেবার নিয়ম... মেনেছি, চাকরী করবার নিয়ম... মানব। কিন্তু নিয়মটা কে মানা উচিৎ একথাটাও কি মানতে হবে ?
(এক)
- (একটি রাগী মহিলা কন্ঠ)এই যে আপনি … এদিকে তাকান !!!
- (ছেলেটা সিগারেটটা কৌশলে হাতের ভিতরে গুটিয়ে নিল)জ্বী… কিছু বলবেন ?
- আপনাকে আমি কয়েকদিন যাবৎ খেয়াল করছি, লেডিস হলের এই এরিয়ায় এসে আপনি সিগারেট ফুকেন। আচ্ছা আপ্নারা ছেলেরা কি মনে করেন বলেন তো… ভাবেন সিগারেট খেলে মেয়েদের চোখে হিরো হওয়া যায় ? এই সস্তা হিরোজমের সংগাটা কোথায় পেলেন বলেন তো ? চেহারা দেখে মনে তো হচ্ছে না কোন মেয়ে আপনাকে মন দিয়েছে। তো ছ্যাকা খেয়ে কি লেডিস হলের সামনে সিগারেট নিয়ে বসেছেন ???
- (সিগারেটে আরেকটা টান দিয়ে)আর কিছু বলবেন ?? ইউ মে ক্যারি অন …
- কি ??? আপনার সাহস কত ? আপনি আবার আমার সামনে সিগারেটে টান দিলেন ? আপনি জানেন আমার বাবা আমার সামনে সিগারেট খেতে সাহস করেন না ??
- জানতাম না। এখন জানলাম। কিন্তু আমাকে দেখে কি আপনার বাবার কথা মনে হল (অট্টহাসি)। এনি ওয়ে, আপনার মা বোধহয় অনেক সুন্দরী … না ?
- আশ্চর্য … আপনি কোন ডিপার্টমেন্টে বলুন তো ! আমি প্রক্টর স্যারের কাছে কমপ্লেন দিব আপনার নামে। আচ্ছা আপনার বাবা মা কোন শিক্ষা দেয়নি আপনাকে ?? আপনি কি সব মেয়েকে ডেকেই জিজ্ঞাসা করেন তার মা সুন্দরী কিনা ? আপনার সাথে কথা বলতেই আমার ঘৃণা করছে।
- ওমা … এতে রাগের কি হল !!! আপনি দেখতে এত্ত কিউট, তাই ভাবলাম হয়ত আন্টিও হয়ত অনেক কিউট। মেয়েরা মায়ের মত দেখতে হলে একটু বেশিই কিউট হয়। আর তাছাড়া প্রক্টর স্যারের কাছে আমার নামে আরো অনেক অভিযোগ জমে আছে। আপনি আর তার প্যারা বাড়িয়েন না।
- আপনি ফ্লার্ট করছেন আমার সাথে ? জাহান্নামে যান আপনি, আমার কোন যায় আসেনা। কিন্তু এর পর কোন দিন যদি এখানে বসে সিগারেট ফুকতে দেখেছি … তবে সত্যিই আমি প্রক্টর স্যারের কাছে কম্পলেন করব।
- ধুরো … ঘোড়ার ডিম। এসছিলাম বান্ধবীর থেকে কিছু নোটস নিতে, আর বিদঘুটে নোটস গুলো আমার মাথায় ঢুকে না। সিগারেটটা ধরালাম তাই… কিন্তু আপনি জ্ঞানের পসরা সাজিয়ে বসলেন। আচ্ছা জ্ঞান দিলেন ভালো কথা … আবার ক্যারেকটার নিয়ে কথা বললেন। আপনার আচরন দেখে তো মনে হচ্ছে না আপনার বয়ফ্রেন্ড আছে… থাকলেও ঝগড়ার আশীর্বাদের ব্রেক আপ হইছে। (হাসি চেপে রাখার শব্দ)।
- আপনার সাথে প্যাচাল পেড়ে সময়টাই নষ্ট। আপনি জাহান্নামে যান।
- ওকে … মিস। দেখা হবে ওখানে।
(দুই)
- (পরিচিত সেই মহিলা কন্ঠটা আবার) আপনি লাইব্রেরীতেও আসেন ? এমেইজিং !!
- (সেই সিগারেট খোর ছেলেটাই) আপনি কি প্যারা ছাড়া কিছুই দিতে পারেন না ? একটা এসাইন্মেন্ট দিতে হবে আমাকে কাল… সেটাই প্রিপেয়ার করলাম।
- ওহহহ , তারমানে আপনি ওতটা কেয়ারলেস নন বটে। তো সিগারেট খাচ্ছেন না কেন ? লাইব্রেরীর ভিতরেই খান না … সমস্যা কি ?
- আপনি চিন্তা করেন না … মানিব্যাগে আছে। বেরিয়েই খাব।
- আচ্ছা আমি যে এই দুদিন আপনাকে এত্ত কথা শোনালাম, আপনার ভিতরে কি একটু অপমান বোধ হয়নি। কি এমন আছে ওটার মধ্যে … কত টাকা খরচ হয় দিনে। ঐ টাকাটা দিয়ে অন্য কিছু খেলেও তো কাজে লাগে।
- হুম … মাঝে মাঝে গাজাটা ও খাওয়া হয়, আমার কাছে ‘অন্যকিছু’ বলতে ওটাই। তবে সবসময় না কিন্তু… বিশেষ অকারেন্স গুলোতে, ফ্রেন্ডরা একসাথে থাকলে।
- আপনার মত ছেলেদের কাছ থেকে এর চেয়ে বেশি কি আশা করা যায় বলুন। এখন শুনছি আপনি সিগারেট খোর শুধু নন … গাজাখোর ও বটে। বাবা – মা টাকা পাঠাচ্ছে, সেগুলো উড়িয়ে আবার বুক চেতিয়ে বলা হচ্ছে যে গাজাও খাওয়া হয়।
- দেখুন কথা গুলো কিন্তু এবার আমার ইগোতে আঘাত দিচ্ছে। আমি নিজে ইনকাম করি, আর আমার সিজিপিএ এখনো পর্যন্ত আপনার চেয়ে .৪৩ বেশি। আর আমি মিউজিশিয়ান… তাছাড়া ক্রিয়েটিভ মানুষদের অভ্যেস, রুচি কিছুটা আলাদা হয় … সেগুলো আপনাদের মাথায় ঢুকবে না।
- নিজেকে ক্রিয়েটিভ ও দাবী করা হয় ? আপনি আমার একাডেমিক ইনফরমেশান পেলেন কিভাবে ? আমার সিজিপিএই বা জানলেন কিভাবে ? আপ্নি কি … …
হঠৎ লাইব্রেরীয়ানের বাজখাই কন্ঠ … “এটা খেলার মাঠ না … লাইব্রেরী। ঝগড়া করতে চাইলে তোমরা বাইরে গিয়ে করো। অনেক ক্ষন ধরে সহ্য করছি। ”
(তিন)
তারপর ক্যাম্পাস বন্ধ হয়ে গেল। খুলল প্রায় এক মাস পর। একটা ছেলে লাইব্রেরীর সিড়ির উপরে বসে আছে। যেন কারো জন্য অপেক্ষা করছে। একদিন … দুদিন … তিনদিন … অপেক্ষার মানুষটি আসেনি। ছেলেটা রোজ সকালে এসে বসে থাকে … ঘন্টা তিনেক পর চলে যায়। কিন্তু হঠাৎ একদিন ছেলেটা দেখল একটা মেয়ে আসছে লাইব্রেরীর দিকে, সেই মেয়েটাই যে তাকে প্রচুর ঝাড়ি দিয়েছে সিগারেটের জন্য। মেয়েটির অপেক্ষাতেই ছিল ও … কিন্তু আজ মেয়েটাকে অপূর্ব লাগছে একটা লাল শাড়ীতে, ঠোটে হালকা লিপস্টিক। তাকে দেখে বোঝার জো নেই যে এই মেয়েটিই এত জেদি, এত্ত বকাঝকা করে। কিন্তু হঠাৎ ছেলেটা দেখল মেয়েটার পাশে কেউ একজন, ফর্মাল ড্রেসে বেশ সুদর্শন একটা ছেলে। কাছে আসতেই লাইব্রেরীর সিড়িতে অপেক্ষারত ছেলেটা প্রায় চেচিয়ে উঠলঃ
- আপনি জানেন আপনার জন্য কতদিন থেকে এখানে অপেক্ষা করছি আমি।
- (মেয়েটা নির্লিপ্তভাবে) আপনাকে কে বলেছে অপেক্ষা করতে ?
- আপনি জানেন আমি এক মাস সিগারেট খায়নি !!
- কংগ্রাচুলেশানস। শুভ কামনা থাকল।
- কিন্তু আপনি না থাকলে আমি আবার এটা ধরে ফেলব। আমি চায় আপনি আমাকে সারাজীবন ধরে বকাঝকা করেন। নাহলে আমি কন্ট্রোল করতে পারব না নিজেকে। আবার শুরু করব।
- মানে ??? আমি ঠিক বুঝছি না আপনার কথা।
- মানে কিছু না … আমি আপনাকে ভালোবেসে ফেলেছি। যদি সল্প সময়ে বলতে হয় তাহলে এটাই আমার কথার মানে। যদি একটু সময় দেন তাহলে আরেকটু ভেংগে বলব।
- (মেয়েটা কিছুটা কাছে এসে) একদম পাগলামী করবেন না। পাশে যাকে দেখতে পাচ্ছিলেন উনি আমার বাগদত্তা। আমাদের রিলেশান ছিল … ফ্যামিলি মেনে নিয়েছে। সো … … । আচ্ছা আপনাদের আই মিন ছেলেদের চিন্তা ভাবনা এতটা সস্তা কেন বলতে পারেন। দুদিন একটা মেয়েরা সাথে একটু কথা হলেই তার প্রেমে পড়ে যেতে হবে ?? রাবিশ ।
ছেলেটা কিছুক্ষন হতভম্ব হয়ে বসে থাকল। সম্মোহনে ঘোরটা কাটতে কয়েক মিনিট লেগে গেল। তারপর সে মানিব্যাগটা খুলে উকি দিল। অনেক দিনের অযত্ন অবহেলায় পড়ে আছে একটা সিগারেট… প্রায় চ্যাপ্টা হয়ে গেছে । বের করে নিল ছেলেটা … ডান হাতের দু নখের মাঝে আটকে আছে সেটা। এই মূহুর্তে একটু আগুন ওর অনেক বেশি দরকার।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:২৫
শূণ্য মাত্রিক বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ … কল্লোল পথিক ভাই। ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম।
২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৩
তানভীর আহমেদ (Täñvîr Ähmêd) বলেছেন: অসাধারণ এর চেয়েও বেশি কিছু
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:২৫
শূণ্য মাত্রিক বলেছেন: ওরে বাবা … এতটা ভাল লাগবে আমিও তো আশা করি নাই। অনেক ধন্যবাদ তানভীর ভাই … মন্তব্যের জন্য।
৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:০৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: গতানুগতিক কাহিনী। তবে ডায়লগগুলা ভালোই।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:২৫
শূণ্য মাত্রিক বলেছেন:
এটা আমিও এডমিট করছি হাসান ভাই, কাহিনীটা গতানুগতিক … চেষ্টা করেছি যতটুকু ফোটানো যায় । যাই হোক … কেমন আছেন ভাই ??
৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১৩
প্রামানিক বলেছেন: দারুণ গল্প। ধন্যবাদ
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:২৫
শূণ্য মাত্রিক বলেছেন:
প্রামানিক ভাই … অনেক ভালো লাগে যখন আপনার মত অভিজ্ঞ মানুষগুলো মন্তব্য করেন। ভাই, আপনার কবিতার বইয়ের ব্যাপারটা কি হল ?
৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৬
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: ভালো লেগেছে। +
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:২৬
শূণ্য মাত্রিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। আপনার মন্তব্য দেখলেই আপনার প্রোপিকটার দিকে তাকাই। সেই রাম কিউট কিন্তু …
৬| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৬
পুলহ বলেছেন: “এটা খেলার মাঠ না … লাইব্রেরী। ঝগড়া করতে চাইলে তোমরা বাইরে গিয়ে করো। অনেক ক্ষন ধরে সহ্য করছি। ” হাহাহা
আমার ভালোই লেগেছে, যতক্ষণ পড়ছিলাম, সময়টা ভালোই কাটছিলো।
শুভকামনা জানবেন।
আর "ক্রিয়েটিভ মানুষদের অভ্যেস, রুচি কিছুটা আলাদা হয় … "- সহমত
ভালো থাকবেন ভাই!
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:২৬
শূণ্য মাত্রিক বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পুলহ … মন্তব্যের জন্য। আপ্নিও ভালো থাকবেন।
৭| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪৭
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: মোটামুটি হইছে কিছু একটা
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:২৬
শূণ্য মাত্রিক বলেছেন:
আসলে কাহিনিটা একদম চিপ, তারপরও চেষ্টা করেছি কিছু একটা দাড় করাবার। ধন্যবাদ আরণ্যক রাখাল।
৮| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
পোস্টে এ+++
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:২৭
শূণ্য মাত্রিক বলেছেন: ধন্যবাদ সাজ্জাদ ভাই।
৯| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০১
শেষ বেলা বলেছেন: অনেক অনেক ভাল একটা অনুগল্প। তবে চরিত্রগুলো মাঝখানে একটু খেই হারিয়ে ফেলেছে। বিষয়টি আরেকটু কেয়ারফুল ভাবে উপস্থাপন করলে অনেক অনেক সুন্দর হতো। তারপরও অসাধারণ। চালিয়ে যান, আপনাকে দিয়ে হবে। ধন্যবাদ, ভাল থাকা হয় যেন সব সময়।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:২৭
শূণ্য মাত্রিক বলেছেন:
আমাকে দিয়ে হবে ??? হা হা হা । ধন্যবাদ ভাই। অনুপ্রেরনা পেলাম।
১০| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৪১
উল্টা দূরবীন বলেছেন: মানিব্যাগের সিগেরেটটা কি একমাসের পুরানো? তাহলে তো এটা খেয়ে পিনিক পাওয়া যাইবে না।
গল্প মোটামুটি লাগছে। শুভকামনা।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:২৭
শূণ্য মাত্রিক বলেছেন:
ভাই অনেকেই এটা বলছে… আমি কিন্তু এটা লিখিনি যে সিগারেট টা এক মাস পুরোনো। অনুগল্প তো … এতটা বাইরের প্রসংগ এনে ভারী করতে চাইনি আসলে। কিন্তু লজিক্যাল error ধরা হবে জানলে ওগুলো আনতাম। অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
১১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০৫
এডওয়ার্ড মায়া বলেছেন: আমার প্রোফাইলের সাথে মিল আছে।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:২৭
শূণ্য মাত্রিক বলেছেন: ওয়াওওওওও । এটা তো খেয়াল করিনি। এখন করলাম। হা হা হা
১২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:২৭
সুমন কর বলেছেন: গল্প সাধারণ। কথাগুলো ভালো হয়েছে।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:২৮
শূণ্য মাত্রিক বলেছেন:
হ্যা ভাই গল্পটা সাধারনই। চেষ্টা করছি যতটুকু এর মধ্য থেকে বের করে আনা যায়। অনেক ধন্যবাদ সুমন ভাই। অফিসের ব্যাস্ততা কেমন ??
১৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:১৯
সাজ্জাদ শাকিল বলেছেন: পড়ে তৃপ্তি পেলাম।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:২৮
শূণ্য মাত্রিক বলেছেন:
ধন্যবাদ শাকিল মন্তব্যের জন্য।
১৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৫৯
সামি কবীর বলেছেন: পাকা সিগারেটখোরেরা ম্যানিব্যাগে সিগারেট রাখেনা ,হোক এক মাস পর, আর অন্তত বিয়ের পর বরজামাই একমাসপর তাও ফর্মালড্রেসে আর লাল শাড়ি কিছুটা মেনে নেওয়া যায়।আর ক্রিয়েটিভেরা গাজাখোর এটা ধ্রুব সত্য।লাইব্রেরিয়ান রা কখনও বাজখাই চিৎকার চেচামেচি করেনা, এদের এটিচুড টা একটু ফলো কইরেন। কম্বাইন্ডের দিনগুলার মত আপনাকে কিন্তু চেতাবো ভাইয়া, মাইন্ড নিয়েন না। তবে শুধু আপনার লেখাগুলা পড়তে আমার এই ব্লগে আসা।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:০০
শূণ্য মাত্রিক বলেছেন: ওয়েল ....
তুমি কতজন পাকা সিগারেট খোরকে চিনো ?? তাহলে আমার ধারনা করে নিতে হবে তুমি চিনই না .... আমার আগে সারাটা দিন যাইত গাজা আর সিগারেটের গন্ধে। তাই দেখছি শুধু সিগারেট না গাজার পাতাও থাকে মানিব্যাগে। আর সিগারেট টা যে একমাস পুরোনো সেটা কোথাও লিখিনি ... যেহেতু এটা অনুগল্প তাই এত ডিটেইলস আনা ঠিক সমীচীন না। আর ''লাইব্রেরিয়ান'ও 'লাল শাড়ীর' ব্যাপারটা হল .... যেহেতু আমি লিখেছি আমার মনের মধ্যে প্লট টা এমন ভাবেই তৈরী হয়েছে। লাইব্রেরিয়ান প্রথমেই চেচায়নি,,,, অনেক ক্ষন সহ্য করবার পরে। আর ফর্মাল ড্রেসের প্রসংগ টেনে এটাই বোঝানো হয়েছে যে মেয়েটার বাগদত্তা সিগারেট খোর ছেলেটার চেয়ে প্রতিষ্ঠিত এবং সুগোছালো।
সরি ... ভাইয়া। তুমি বিষয়গুলো বোধহয় ফিল না করেই দৌড় দিছ। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ এবং সামুতে স্বাগতম।
১৫| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৭:১৩
তার আর পর নেই… বলেছেন: একটু আগুন ….
ভাল্লাগছে!
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:২৮
শূণ্য মাত্রিক বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ … মন্তব্যের জন্য।
১৬| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৫৫
হামিদ আহসান বলেছেন: ভাল লাগল .....
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:২৯
শূণ্য মাত্রিক বলেছেন:
ধন্যবাদ হামিদ আহসান।
১৭| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:১৩
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: ভালই লাগল ধন্যবাদ
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:২৯
শূণ্য মাত্রিক বলেছেন:
যাক … টেনে টুনে ভালো লাগেছে তাহলে । হা হা হা । অনেক ধন্যবাদ মোস্তফা সোহেল।
১৮| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:১৩
আলোরিকা বলেছেন: একটু আগুন ! নায়কের দুঃখ ভোলার জন্য
একটু আগুন আদিখ্যেতা মেয়েটার জন্যও - মনটা একটু পুড়ুক !
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৩০
শূণ্য মাত্রিক বলেছেন:
বাবারে … দুটো লাইন হলেও কয়েকবার পড়া লেগেছে। প্রথমে মাথার উপ্রে দিয়ে গেছিলো। অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যটুকুর জন্য।
১৯| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
এক দিন পর আজ আবার পড়লাম।
আপনার লেখার মান খুবই ভালো।
চালিয়ে যান।
২০| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০৭
আলোরিকা বলেছেন: একটু আগুন ! ছেলেটার দুঃখ ভোলার জন্য
একটু আগুন আদিখ্যেতা দেখানো মেয়েটার জন্যও - মনটা একটু পুড়ুক ! (
এখন কি পড়ে বোঝা যাচ্ছে .....
শুভ কামনা ।
২১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:১৫
সায়েল বলেছেন: চমৎকার অনুগল্প, আসলেই বাস্তবে এমনটি হয়।
২২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:২৩
হিমুস্টাইন বলেছেন: আপনি তো ভাই রীতিমত অসাধারন লিখেন।
শুভকামনা !
২৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২৭
ইঞ্জি মো:মারুফ হাসান বলেছেন: অসাধারণ গল্প সবাইকে আর একটি অসাধারণ সাইটের ঠিকানা দিলাম ঘুরে আসবেন http://tunerpage.com/
২৪| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৮
ফেরদৌস প্রামানিক বলেছেন: চমৎকার গল্প ! সামনে আরো ভালো আশা করছি । আচ্ছা আমার লেখা এই গল্প বিভাগে দেখা যাচ্ছেনা কেন ? কিভাবে পোস্ট করতে হবে ? একটু হেল্প করবেন প্লিজ !
২৫| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০৪
ভিজামন বলেছেন: সিম্পলি সুন্দর.. অনেক সুন্দর..
২৬| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫৬
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: এন্ডিং পসন্দ হয়েছে
২৭| ০৩ রা মার্চ, ২০১৬ রাত ২:৫৩
মহা সমন্বয় বলেছেন: গল্পটা সুন্দর তবে একটা ভুল ধরি।
আপনি চিন্তা করেন না … মানিব্যাগে আছে। বেরিয়েই খাব।
'মানিব্যাগের' বদলে পকেট বা ব্যাগেই্ আছে হবে। আর যা-ই হোক সিগােরেট কখনো মানিব্যাগে রাখা যায় না আর তা মানিব্যাগে রাখার জিনিসও না। তবে অনেকেই গাঁজা মানিব্যাগের চিপায় রাখে কিন্তু সিগারেট না।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:১৮
কল্লোল পথিক বলেছেন: চমৎকার গল্প!শুভ কামনা জানবেন।