নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমাদের দেশের সু-দিনের অপেক্ষায় আছি।

.........................

অদ্ভুত স্বপ্ন

এখন কিছুই লিখতে ইচ্ছে করছে না।

অদ্ভুত স্বপ্ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঘড়ি

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:২১









ইদানিং মাঝরাতে নিলের ঘুম ভেঙ্গে যায়। আজ রাতে নিলের যখন ঘুম ভাঙ্গল তখন ঘড়িতে বাজে রাত দুইটা বেজে পচিশ মিনিট। গভীর রাত। শহরের বেশীর ভাগ বাড়িতেই এ সময়টায় আলো জ্বলে না। চারপাশটা বেশ অন্ধকারাচ্ছন্ন। তবে স্ট্রিট ল্যাম্পের আলোর কারণে নিলের ঘরে অন্ধকার ভাবটা একটু কম। নিল আবছা অন্ধকারের মধ্যে হাত বাড়িয়ে ছোট লাইটটা জ্বালালো। দেয়াল ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখে দুইটা পচিশ বাজছে। নিল ভাল করে ঘড়িটার দিকে খেয়াল করল। সেকেন্ডের কাঁটাটা ঘুরছে না। বিছানা থেকে নেমে টেবিলে রাখা সে তার হাত ঘড়িটার দিকে তাকায়। এখানেও বাজছে দুইটা পচিশ। তবে এই ঘড়িটা চলছে। আজ সকালেই দেয়াল ঘড়িটাতে নতুন ব্যাটারি এনে লাগানো হয়েছে। এত তাড়াতাড়ি ব্যাটারি নষ্ট হওয়ার কথা নয়। ঘড়িটা খুব বেশী পুরনোও না। নিল এক দৃষ্টিতে ঘড়িটার দিকে তাকিয়ে আছে। কেন যেন নিলের মধ্যে একটা চাপা অস্বস্তি লাগা শুরু করল!











“মে আই কাম ইন স্যার?”

ইয়েস। বাট আই নোটিস ইউ কামিং টু দ্যা ক্লাস ইন লেইট ফর এ ফিউ ডেইজ! হোয়াটস রং উইথ ইউ?”

“সরি স্যার, আর লেট হবে না।”

“এর পর থেকে লেট করলে আমি আর তোমাকে ক্লাসে ঢোকার জন্য অ্যালাও করব না। হ্যাভ ইয়োর সিট।”

নিল ক্লাসের শেষ দিকে একটা সিট ফাঁকা পেয়ে বসে পড়ল। তার আজকেও ক্লাসে আসতে দেরি হয়ে গেছে। সে খেয়াল করছে পরপর কয়েকদিন ক্লাসে দেরি করে আসার কারণে তার মধ্যে একধরনের অনুশোচনা কাজ করা শুরু করেছে। আজকে দেরি করে ভার্সিটিতে আসার পর আর ক্লাসে ঢুকতে ইচ্ছে করছিল না। কিন্তু সামনে পরীক্ষা। এই সময়ে ক্লাস মিস করাটা বোকামী। তাই অগত্যা তাকে ক্লাসে ঢুকতেই হল।



স্যার ক্লাসে সিগনাল প্রসেসিং এর উপর একটা জটিল ক্যারেক্টারিস্টিক কার্ভ বোর্ডে এঁকে বোঝাচ্ছেন। ক্লাসের সবার মনযোগ বোর্ডের দিকে। নিল কিছুক্ষণ বোর্ডের দিকে তাকিয়ে স্যারের লেকচার বোঝার চেষ্টা করল। কিন্তু কিছু বুঝতে না পেরে জানালা দিয়ে বাইরে উদাস দৃষ্টিতে চেয়ে আছে। তার কিছুই ভাল লাগছে না। সব সময় মনের ভেতর একটা বিচিত্র অনুভূতি তৈরি হচ্ছে। নিল ঘন ঘন তার হাত ঘড়িতে সময় দেখতে থাকে।

ক্লাস শেষে নিল ক্যাম্পাসে গেটের কাছে দাঁড়িয়ে আছে। এমন সময় পেছন থেকে কে যেন ডাক দিল,

“এই নিল, এই নিল”।

নিল পিছনে ফিরে দেখে একটা মেয়ে দূর থেকে ডাকতে ডাকতে তার দিকে এগিয়ে আসছে। মেয়েটা তার সহপাঠী, রিয়া। কাছে এসে বলল, কি ব্যাপার নিল তোমাকে এতক্ষণ ধরে ডাকছি তুমি শুনতে পাচ্ছ না? নিল কিছু না বলে চুপচাপ দাঁড়িয়ে রইল।

রিয়া বলল, কি ব্যাপার চুপ করে আছ কেন? ঠিক আছে, কিছু বলতে হবে না। তোমাকে ডেকেছি, তোমার কাছ থেকে একটা বই নিয়ে ছিলাম, সেটা ফেরত দেয়ার জন্য- বলে রিয়া বইটা নিলের হাতে ধরিয়ে দিয়ে চলে গেল। নিল বইটা হাতে নিয়ে ব্যাগে ঢুকিয়ে রাখে।

নিল এখন কি করবে বুঝতে পারছে না। একটু লাইব্রেরীর দিকে যাওয়া দরকার, অনেক গুলো নোট তৈরির কাজ জমে আছে। কিন্তু এখন যেতে ইচ্ছে করছে না। নিল কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে থেকে বাসার দিকে রওনা দেয়।









আজ রাতে ঘুমাবার আগে নিল দেয়াল থেকে ঘড়িটা নামিয়ে ব্যাটারিটা খুলে পরীক্ষা করে দেখল এটি ঠিক আছে কিনা। তারপরও সে সন্দেহ দূর করার জন্য আগেরটা খুলে নতুন একটা ব্যাটারি লাগিয়ে রাখে।

আজ বিছানায় শুতে গিয়ে নিল খেয়াল করল তার ঘুম আসছে না। সে আজ সকালের কথা ভাবতে থাকে। রিয়া তাকে যে বইটা ফেরত দিয়েছে নিল বাসায় এনে সেটা টেবিলে ফেলে রেখেছে। সে বইটা খুলে দেখেনি। সে জানে বইটার ভেতরে একটা চিঠি আছে। নিলকে উদ্দেশ্য করে চিঠিটা লেখা। নিলের একবারও বইটা খুলে চিঠিটা পড়তে ইচ্ছে করেনি। এর কারণ রিয়া মেয়েটাকে তার ভাল লাগে না। যদিও মানুষ হিসেবে রিয়া খুব ভাল একটা মেয়ে। সে নিলকে খুব পছন্দ করে এটাও নিল জানে। নিলের মনে মেয়েটার জন্য এক ধরনের আর্দ্র মমতা তৈরি হয়। সে কাউকে কষ্ট দিতে চায় না।







গভীর রাতে যখন নিলের ঘুম ভাঙ্গল, সে দেয়াল ঘড়িটার দিকে তাকিয়ে দেখে ঘড়িতে আজও দুইটা পচিশ বাজছে। সেকেন্ডের কাঁটাটা থেমে আছে। কিন্তু সে যখন ঘড়িটাতে ব্যাটারি লাগিয়ে ঘুমাতে গিয়েছিল তখনতো সেকেন্ডের কাঁটাটা ঠিকমত ঘুরছিল। এখন কেন থেমে আছে? সে হাত ঘড়িটার দিকে তাকিয়ে সময় মিলিয়ে দেখল। সময় তো ঠিকই আছে। আচ্ছা এমন কি হতে পারে সেকেন্ডের কাঁটা নষ্ট কিন্তু ঘড়িটা ঠিকই আছে? নাহ্‌ এটা কিভাবে সম্ভব? আর কাঁটা টাতো আগেও ঘুরছিল। তাহলে এই সময়ে কেন বন্ধ হয়ে যাচ্ছে? নাকি সে চোখে ভুল দেখছে? তার কি হেলুসিনেশন হচ্ছে? হঠাৎ তার মাথাটা কেমন যেন করতে থাকে। মনে হয় যেন চারদিকে সবকিছু দুলছে। ভূমিকম্প হলে যেমন হয় তার ঠিক তেমনটা মনে হচ্ছে। সে দরদর করে ঘামতে শুরু করল। সে একটা জোরে চিৎকার দিতে গিয়েও থেমে গেল। তার কণ্ঠস্বরটা কে যেন চেপে ধরে আছে। আস্তে আস্তে সে বিছানায় শুয়ে চোখ বন্ধ করে ফেলল।













সাইকোলজিস্ট নাজিয়া আফরিন এর চেম্বারে অন্যান্য দিনের তুলনায় আজ রোগীদের ভীড় বেশী। আজ তার মেয়ের জন্মদিন, তাই আজকে সে একটু আগে ভাগে বাসায় যেতে চেয়েছিল। কিন্তু সে প্রায়ই খেয়াল করে, যেদিন তার তাড়া থাকে সেইদিনই রোগীদের ভীড় বেশী হয়। আজও মনে হয় বাসায় যেতে যেতে দেরী হয়ে যাবে।

আর মাত্র দুইজন রোগী দেখা হলেই আজকের পর্ব শেষ। এমন সময় তার রুমে ঢুকল তেইশ-চব্বিশ বছরের এক তরুণ। নাজিয়া আফরিন ছেলেটাকে এক নজরে দেখে নিল। উশকো-খুশকো চুল, মুখে খোঁচা খোঁচা দাড়ি। চোখের নিচে কালি পড়ে আছে। চেহারা্য কেমন উদ্ভ্রান্ত একটা ভাব। পড়নে একটা নরমাল টি-শার্ট ও জিন্স। সে ছেলেটিকে সামনের চেয়ারে বসতে বলল।

তোমার নাম কি?

নিল

আচ্ছা, ঠিক আছে। এখন খুলে বল কি সমস্যা তোমার?

জী, ইয়ে মানে

কোনো রকম হেজিটেশন না করে বলে ফেল। এখানে আমি ছাড়া আর কেউ তোমার কথা শুনছে না।

আমার রাতে ঘুম হয় না।

আচ্ছা, তারপর?

ঘুম যে হয় না ঠিক তা না, আমি রাতে ঘুমের মধ্যে দুঃস্বপ্ন দেখি। অনেক গুলো ঘড়ি। ঘড়ির কাঁটা গুলো খুব দ্রুত ঘুরছে। আচ্ছা ম্যাডাম, মানুষ কি রাতে ঘুম ভেঙ্গে গেলে চোখে ভুল দেখতে পারে?

তুমিও দেখছ তোমার বাসার ঘড়ির কাঁটা দ্রুত ঘোরা শুরু করেছে?

না, ঠিক উলটো। কাটা থেমে আছে। কিন্তু ঘড়ি চলছে।

শোনো তুমি একটা কাজ কর, শহর থেকে দূরে কোথাও ঘুরে আস। অতিরিক্ত পড়ালেখার চাপ থেকে তোমার মধ্যে হ্যালুসিনশন তৈরি হচ্ছে। এটা অনেকেরই হতে পারে। বিষয়টাকে একদম গুরুত্ব দিবে না। মনের মধ্যে আত্নবিশ্বাস রাখ। দেখবে সব ঠিক হয়ে গেছে। অবস্থার উন্নতি না হলে দুই সপ্তাহ পর আবার এসে দেখা করে যাবে। তবে আমার মনে হয় না তোমাকে আর আসতে হবে। শুভ কামনা রইল।





নিল চেম্বার থেকে বের হয়ে বাইরে রাস্তায় হাটাহাটি করছে। উদ্দেশ্যহীন হাটা। তার মনে হচ্ছে অনন্তকাল সে হাটতে পারবে। বাসায় যেতে ইচ্ছে করছে না। তবু সে বাসায় চলে গেল তাড়াতাড়ি। ঘরে ঢুকে নিল দেয়াল থেকে ঘড়িটা নামিয়ে ফেলল। তারপর সেটাকে বাইরে নিয়ে গিয়ে অনেক দূরের একটা ডাস্টবিনে ফেলে দিয়ে আসে।







পরদিন সকালে ক্লাস শেষ করে নিল রিয়ার জন্য ক্যাম্পাসের গেটের সামনে অপেক্ষা করতে থাকে।



মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৩৬

অবাস্তব স্বপ্নচারী বলেছেন: পড়লাম। কিন্তু গল্পের উদ্দেশ্য কাহিনী বিষয়বস্তু কি তা বুঝা গেলো না।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৪২

অদ্ভুত স্বপ্ন বলেছেন: গল্পের উদ্দেশ্য নাই। সব গল্পের উদ্দেশ্য থাকতে হবে এমন কোনো কথা নাই।

পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

২| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৪৮

সরলতা বলেছেন: আমার মনে হয় নিলের সময় সংক্রান্ত কোন ভীতি সৃষ্টি হয়েছে। এটা হতে পারে ক্লাসে সময় মত পৌছাতে না পেরে, আবার হতে পারে ঠিক সময় মত পড়া শেষ করতে না পেরে। তবে ঘড়িটা ফেলে দিয়ে ভাল করসে। গল্পটা সুন্দর। আরো সুন্দর হত যদি দেখানো যেত, নিল এই সমস্যা থেকে মুক্তি পায়নাই তাহলে। মানুষের বিপদ দেখতে বড় ভাল লাগে! !:#P

আপনি লিখছেন দেখে ভাল লাগল। আশা করি, নিয়মিত লিখবেন। :)

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:০৮

অদ্ভুত স্বপ্ন বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ। :)

নিলকে আমিও বিপদ থেকে উদ্ধার করতে চাইনি প্রথমে। পরে দেখি বেচারার জন্য মায়া লাগছে। তাই এ যাত্রায় পার পেয়েছে সে।

একটা জায়গায় নিলের সাথে আমার দারূণ মিল আছে। আমিও নিলের মত প্রতিদিন দেরী করে ক্লাসে যেতাম :#>

আমি ভাল গল্প লিখতে পারি না। লেখালেখির অভ্যাস নাই তো। :(

৩| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:০৬

অবাস্তব স্বপ্নচারী বলেছেন: কিন্তু বিষয়বস্তু থাকা চাই। যেটা এখানে স্পষ্ট না।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:১০

অদ্ভুত স্বপ্ন বলেছেন: উপরের মন্তব্য জবাবের শেষ লাইন দ্রষ্টব্য।

৪| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:১০

আফসিন তৃষা বলেছেন: ঘড়ি আসলেই একটা বাজে জিনিস :P
গল্পে ভালো লাগা। শেষটা মনে হয় আরেকটু গোছানো হলে ভালো হয় :)

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:১৩

অদ্ভুত স্বপ্ন বলেছেন: লেখালেখির অভ্যাস নাই তো। বিশেষ করে গল্প-কবিতা। তাই গাজাখুরি একটা গল্প লিখলাম। এর জন্যই শেষটা ভাল হয় নাই। :#>

ধন্যবাদ পড়ার জন্যে। :)

৫| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:১০

সরলতা বলেছেন: গল্প লিখতে হবে এমন কোন কথা তো নাই। আপনি যা মনে আসে লিখে ফেলেন। অর্থমন্ত্রীরে নিয়েও লিখতে পারেন। উনার কাছে কোটি টাকাও কিছু না--এটা নিয়ে একটা লেখা দেওয়া যায়। :| আপনার বিড়ালের কান্না নিয়ে একটা পোষ্ট ছিল, ঐটাও ভাল লেগেছিল।

অবাস্তব স্বপ্নচারী ভাইকে বিষয়বস্তু বুঝান। উনি বিষয়বস্তু না বুঝে আজকে আপনাকে ছাড়বেন না মনে হয়। :D

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:২২

অদ্ভুত স্বপ্ন বলেছেন: :) :#> B:-)

৬| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:১৩

মাইশাআক্তার বলেছেন: এত তাড়াতাড়ি সমস্যা থেকে মুক্তি পেয়ে গেলো?! সমস্যা থাকলে ভাল হতো :P

গল্পটা জমতো, আপনি মনে হয় আর লম্বা করতে চান নি তাই ছোট করে ফেলেছেন।
খারাপ লাগেনি পড়তে।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:২৫

অদ্ভুত স্বপ্ন বলেছেন: আপনি ঠিকই ধরেছেন, গল্পটা আর লম্বা করতে চাইনি। তাই সমস্যা থেকে নিল মুক্তি পেয়ে গেছে।

খারাপ লাগেনি জেনে ভাল লাগল। :)

ধন্যবাদ, আবার আসবেন আমার ব্লগে।

৭| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:১৭

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন: নীলের এই সমস্যা হওয়ার কারণ কি? নীল এখন আবার রিয়ার জন্য অপেক্ষা করছে কেন?

গল্প ভাল হয়েছে !:#P

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:১০

অদ্ভুত স্বপ্ন বলেছেন: নিলের সমস্যার কারণ নিলই বোধহয় ভাল বলতে পারবে। মনে হয় সমস্যাটা কেটে যাওয়ার কারণেই নিলের আবার রিয়াকে ভাল লাগতে শুরু করেছে যদিও এইটার সাথে রিয়ার কোনো সম্পর্ক নেই।

কোথায় যেন পড়েছিলাম আপনি লিখেছেন গল্প পড়তে নাকি আপনার ভাল লাগে না।

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। :)

৮| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:৩২

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন: হ্যা, আমি গল্প অনেক কম পড়ি। এর মানে এই না যে, যেগুলো পড়ি সেগুলোর সব খারাপ লাগে :)

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:১৯

অদ্ভুত স্বপ্ন বলেছেন: হুমম। আমি এক সময় প্রচুর গল্প-উপন্যাস পড়তাম। এখন আর আগের মত পড়া হয় না।

আসলে ব্লগে লেখালেখি করতে ভাল লাগে না। আলসেমি লাগে।

ভাল থাকবেন। :)

৯| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ৩:২৬

শিপন মোল্লা বলেছেন: এখন মন্তব্য করে যায় পরে এসে পরুম নি

০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ৮:৫৩

অদ্ভুত স্বপ্ন বলেছেন: ঠিক আছে। :)

১০| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:৩৯

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন: নতুন লেখা দেন।

১১| ২২ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৫৩

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: খুব তারাহুড়ো করে শেষ করলেও গল্পটা চমৎকার লেগেছে।

২২ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৪৪

অদ্ভুত স্বপ্ন বলেছেন: ধন্যবাদ পড়ার জন্য।

১২| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:০৮

সেলিব্রেটি ব্লগার বলেছেন: শেষ হয়ে গেল নাকি :||

২৭ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৫৯

অদ্ভুত স্বপ্ন বলেছেন: হ্যা, শেষ করে দিলাম। /:)
ধন্যবাদ।

১৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:০৩

সত্যচারী বলেছেন: ভাই, আপনি কি মালয়েশিয়া থাকেন? থাকলে আপনার মেইল এড্রেসটা কি পেতে পারি??

২৮ শে নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৩৫

অদ্ভুত স্বপ্ন বলেছেন: না ভাই, আমি দেশেই থাকি। তবে মালয়েশিয়া একবার বেড়াতে গিয়েছিলাম।

ধন্যবাদ।

১৪| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:০৯

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
কেমন আছেন?

১৫| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২২

অদ্ভুত স্বপ্ন বলেছেন: ব্লগ থেকে দূরে ছিলাম। আবারও ফিরে এসেছি। তবে আগের মত সময় হয়ত দিতে পারব না।

আপনার খবর কি?

১৬| ২৫ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:২৭

মাক্স বলেছেন: পড়তে ভালো লেগেছে। আরও লিখুন।

১৭| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:৫৮

খেয়া ঘাট বলেছেন: মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: খুব তারাহুড়ো করে শেষ করলেও গল্পটা চমৎকার লেগেছে

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:১৭

অদ্ভুত স্বপ্ন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.