![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এই সিনেমাটার কথা অনেক শুনেছি , রেটিং ও অনেক ভালো ,তাই দেখা শুরু করেছিলাম । অনেক ধৈর্য্য ধরে দেখলাম কিন্তু আমি কিছুই বুঝি নাই । লাস্টে দেখলাম নায়ক নিজে তার জিহবা কেটে ফেললো ,আসলে ঘটনা কি হয়েছিলো ?? কেউ আমাকে সংক্ষেপে সিনেমার কাহিনি টা একটু বলেন না । কোরিয়ান মুভি দেইখা কিছুই বুঝতে পারছিনা
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৩:১০
আমিও শুভ্র বলেছেন:
২| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৩:০৮
আমিও শুভ্র বলেছেন:
৩| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৩:১৩
সামচিতা রায় বলেছেন: জিনিয়া_ইসলাম বলেছেন: আজই প্রথম নাম শুনলাম, আমি আবার একটা গবেটকিনা তাই
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৩:২২
আমিও শুভ্র বলেছেন:
৪| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৩:২৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: ঘটনায় অনেক প্যাচ আছে। নায়ককে (নাকি ভিলেন!) জেলে আটকায় রাখসিলো তার প্রাক্তন সহপাঠী। পনের বছর। তারপর আবার সেই তাকে মুক্ত করে এবং তার সাথে যোগাযোগ রাখে, পরিচালিত করে। কে ওর কারাভোগের জন্যে দায়ী লোকটা খুঁজে বেড়ায়। আর মারামারি করে। কিন্তু আসল মানুষরে পায় না। এর মধ্যে এক টিন এজারের সাথে সে বসবাস শুরু করে।
এইখানে টুইস্ট,
প্রাক্তন সহপাঠীর বোনের আত্মহত্যার জন্যে(স্কুলজীবনে) ঐ ব্যাডা দায়ী ছিলো। সেটার প্রতিশোধ নেবার জন্যেই সেই লোক মাস্টারপ্ল্যান করে। তাকে জেলে আটকায়া রাখে। আবার মুক্ত করে। পরে যেই মেয়েটার সাথে তার যোগসাজসে সে বসবাস করা শুরু করে সেইটা আসলে মূল চরিত্রের মেয়ে। আপন মেয়ে! অপোনেন্টরা ওদের সেক্স সিন এর অডিও ভিডিও সব রেকর্ড করে। তারপর লাস্টে আইসা ওরে শোনায়। এবং বলে যে সে আসলে এদ্দিন তার মেয়ের সাথে বসবাস করর্সে, সেক্স কর্সে। সে তখন পাগলের মত হয়ে যায়। ওদেরকে মিনতি করে ঐডি বন্ধ করার জন্যে। তখন সে নিজের জিহবা কেটে ফেলে এই কারণে যে, সে তার সহপাঠির বোনের সম্পর্কে রিউমার ছড়াইসিলো যার ফলে মেয়েটা আত্মহত্যা করে।, সুতরাঙ ঐ মৃত্যুর জন্যে তার জিভ'ই দায়ী।
মুটামুটি এই আর কী!
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৩:৩১
আমিও শুভ্র বলেছেন: আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ
সিনেমাটা দেখে ভালো লাগে নাই ,
কিন্তু আপনার কাছ থেকে ঘটনা টা জানার পর ভালো লাগতেছে
৫| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৩:৪০
কেএসরথি বলেছেন: সবাই কিছু জানে না, কিন্তু ফাইজলামি করতেছে দেখে মন আজ আকাশে-বাতাসে উড়ছে আমার!!
যাই হোক ভাই আমি যতদূর মনে করতে পারি, শেষ পর্যন্ত প্রমানিত হয়, লোকটাই সব খারাপের মূল, তাই সে নিজের উপর কষ্ট পেয়ে এই কাজ করে।
ঘটনাটা এই রকম, এই লোক যখন স্কুলে পড়ত, তখন একটা ছেলে আর তার বোনের মাঝে সেক্সুয়াল সম্পর্ক আছে বলে সারা স্কুলে কুৎসা রটিয়েছিল। সেই ছেলের বোন ঐ লজ্জা ঢাকতে পারেনা, এবং একসময় আত্মহত্যা করে।
ঐ ছেলেই লোকটাকে ১৫বছর একটা ঘরে আটকিয়ে রাখে। আবার ঠিক ১৫বছর পর ছেড়ে দেয়। ছাড়া পাবার পর লোকটা ১৫বছরের প্রতিশোধ নেবার জন্য খুজতে থাকে ওকে। এর মাঝে লোকটা এক মেয়ের প্রেমে পড়ে।
যখন শেষ পর্যন্ত লোকটা ঐ ছেলেটাকে খুজে পায়, এবং জানতে চায় কেন ১৫বছর তাকে আটকানো হলো, তখন ছেলেটা বলে, যে মেয়ের প্রেমে পড়েছে লোকটা, সেই মেয়েটা আসলে লোকটা নিজের আপন মেয়ে!!! সে জানেনা কারন মেয়ে ছোট থাকতেই তো তাকে আটকে রাখা হয়েছে।
লোকটা এটা শুনে লজ্জায় ছেলেটার কাছে স্কুলের ঘটনার জন্য মাফ চায়, এবং নিজের জিভ কেটে দেয়।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ ভোর ৪:২৩
আমিও শুভ্র বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
৬| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৩:৪২
কেএসরথি বলেছেন: ঐ হাসান ভাই বলে দিছে
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ ভোর ৪:২৪
আমিও শুভ্র বলেছেন: আপনাদের দুজনকেই অসংখ্য ধন্যবাদ
৭| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ ভোর ৪:১৯
বিশেষনহীন বলেছেন: একটু সিরিয়ালি বলিঃ
১। এক ছেলে তার বোনের সাথে অজাচার করে। যেটা মেইন চরিত্র দেখে ফেলে। মেইন চরিত্র না জেনেই এই ঘটনা ভালো মানুষের মতন সবাইকে জানিয়ে দেয়। এর ফলে লজ্জায় বোনটা আত্নহত্যা করে।
২. যার বোন আত্নহত্যা করে, সে ঠিক করে ঠিক একই উপায়ে ওকে সে শাস্তি দেবে যেভাবে ও দিয়েছে।
৩. ১৫ বছর প্রধান চরিত্রকে আটকে রাখে। সম্মোহন করে। তার মাথায় একটা ধরনা ঢোকান হয় যে, সে বন্ধিশালা থেকে বের হয়ে একটা হোটেলে যাবে, সেখানে যে মেয়েটা তাকে চা/মদ খাওয়াবে তার প্রেমেই সে পরবে।
৪. যে মেয়েটা প্রধান চরিত্রকে চা/মদ খাওয়াবে তাকেও গল্পের প্রথমে ভাই(যার বোন আত্নহত্যা করেছিল) এতদিন দেখেশুনে রেখেছিল, এবং তাকেও সম্মোহন করা হয়েছিল, প্রধ্ন চরিত্রের সাথে যাতে সে প্রেম করে।
৫. প্রধান চরিত্র হোটেলে আসে, এবং তাদের মধ্যে প্রেম হয়। তারা শারীরিক মেলামেশাও করে।
৬. এর পরে ভাই চরিত্রটি ওকে ডেকে বিয়ে সব দেখায়, এবং বলে যার সাথে সে প্রেম করছে সে আসলে তার নিজের মেয়ে এবং সে প্রতিশোধ নেবার জন্যেই এই কাজ করেছে।
৬.ঐ লোক নিজের জিভ কেটে নেয়।
৭. সবশেষে একজন নারী মনোবীদের সাথে সন কথা শেয়ার করে, তাকে বলে যে, সে যে তার মেয়ের সাথে প্রেম করেছে এই স্মৃতি যাতে সে তার মাথা থে সম্মোহনের মাধ্যমে সরিয়ে দেয়। মনোবীদ তার কথা মত কাজ করলে সে তার মেয়ের সাথে থাকতে শুরু করে।
আমার লাইফে দেখা বিরাট ট্রাজেডি মুভিগুলোর মধ্যে একটা।
বেশী জোশ ফিল্ম।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ ভোর ৪:২৫
আমিও শুভ্র বলেছেন: আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই , বিস্তারিত বলার জন্য
৮| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ ভোর ৪:৪৮
লালন রিটার্ন বলেছেন: জন আব্রাহাম ও সঞ্জয় দত্তের অভিনীত হিন্দী মুভি "জিন্দা" দেখেছেন কিনা জানিনা। জিন্দা হচ্ছে "old boy" এর নকল। তবে old boy জিন্দার চাইতে অনেক বেশি মর্মান্তিক।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:১১
আমিও শুভ্র বলেছেন: ধন্যবাদ
৯| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:১৫
অদীত বলেছেন: ডাউনলোড লিঙক
http://stagevu.com/video/lfzesxqpdvuq
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:১১
আমিও শুভ্র বলেছেন: লিঙ্কের জন্য ধন্যবাদ
১০| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২৪
মিজান ঢাকা ব্লগ বলেছেন: আমার কাছে ভালো লাগেনাই............এই দলে কে কে?
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ২:৫৪
জিনিয়া_ইসলাম বলেছেন: আজই প্রথম নাম শুনলাম, আমি আবার একটা গবেটকিনা তাই