| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শ্যাঁওঁড়াঁ গাঁছেঁরঁ বাঁসিঁন্দাঁ
হাঁজাঁরঁ বঁছঁরঁ ধঁরেঁ তোঁ শুঁধুঁ দেঁখেঁইঁ আঁসঁলাঁমঁ, এঁখঁনঁ আঁরঁ নঁতুঁনঁ কঁরেঁ কিঁছুঁইঁ দেঁখাঁরঁ নাঁইঁ... এঁখঁনঁ শুঁধুঁইঁ বঁলেঁইঁ যাঁবোঁ...
এতোদিন ব্যাপারটা লুকিয়ে রাখার চেষ্টা করা হলেও এবার আর সম্ভব হলো না। এই মুখ সেই মুখ হয়ে এখন মিডিয়াতে চলে আসছে এই অস্বাভাবিক ক্যামিক্যালের উপস্থিতি, যা সাধারণত ল্যাবে বিভিন্ন Reaction এ ব্যবহার করা হয়। ফলে জনস্বাস্থ্য এক দীর্ঘ মেয়াদী ক্ষতির সম্মুখীন হলো। আমরা এমনিতেই জানি ওয়াসার পানিতে মাঝে মধ্যে ICDDRB রিপোর্ট অনুযায়ী স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া পাওয়া যায়। কিন্তু নতুন রিপোর্ট অনুযায়ী আরো ভয়াবহ তথ্য বেরিয়ে এসেছে, এই ক্যামিক্যাল প্রায় একই মাত্রায় টিউবওয়েলের পানিতেও পাওয়া যাচ্ছে। তাই বিশেষজ্ঞ মহল এই তথ্য লুকিয়ে রাখার চেষ্টা করলেও অবশেষে তা জনসম্মুখে এলো।
আসুন জেনে নেই কি এই ডাইহাইড্রোজেন মনোঅক্সাইড??
ডাইহাইড্রোজেন মনোঅক্সাইড বর্নহীন, গন্ধহীন বস্তু যা ডাইহাইড্রোজেন অক্সাইড, হাইড্রোজেন হাইড্রোক্সাইড, হাইড্রোনিয়াম হাইড্রোক্সাইড অথবা হাইড্রিক এসিড নামেও পরিচিত। ইহা ডিএনএ এর মিউটেশন, প্রোটিন ভেঙে যাওয়া, কোষের বহিরাবন ভেঙে যাওয়ার জন্য দায়ী। এই ক্যামিক্যাল ভয়ানক বিস্ফোরক সালফিউরিক এসিড আর নাইট্রোগ্লিসারিনে পাওয়া যায়।
বিস্ময়করভাবে ইউ এস সরকারের Centers for Disease Control (CDC) এটাকে ক্যান্সার সৃষ্টিকারী হিসেবে এখনো যদিও উল্লেখ করেনি কিন্তু তথ্য আছে ডাইহাইড্রোজেন মনোঅক্সাইড পরিবেশ এবং মানবদেহের অনেক রোগের জন্য দায়ী, এমনকি এটা ক্ষেত্র বিশেষে মারনঘাতী হতেও পারে।
বিখ্যাত U.S. scientist Nathan Zohner তার পরীক্ষায় উল্লেখ করেন আমেরিকার ৮৬ ভাগ জনগন এই জিনিস ব্যান করার জন্য সোচ্চার এবং তিনি মনে করেন দিন দিন এ দাবী গনদাবীতে পরিনত হচ্ছে।
এবার দেখা যাক ডাইহাইড্রোজেন মনোঅক্সাইড এর মাধ্যমে কি কি ক্ষতি হতে পারেঃ
বিভিন্ন ডকুমেন্ট ঘেটে যা পেলাম সরাসরি তুলে দিলাম
১। Death due to accidental inhalation of DHMO, even in small quantities.
২। Prolonged exposure to solid DHMO causes severe tissue damage.
৩। Excessive ingestion produces a number of unpleasant though not typically life-threatening side-effects.
৪। DHMO is a major component of acid rain.
৫। Gaseous DHMO can cause severe burns.
৬। Contributes to soil erosion.
৭। Leads to corrosion and oxidation of many metals.
৮। Contamination of electrical systems often causes short-circuits.
৯। Exposure decreases effectiveness of automobile brakes.
এই ক্যামিক্যালের সাধারণত কি কি কাজে ব্যবহার হয় দেখে নেইঃ
১। as an industrial solvent and coolant,
২। in nuclear power plants,
৩। by the U.S. Navy in the propulsion systems of some older vessels,
৪। by elite athletes to improve performance,
৫। in biological and chemical weapons manufacture,
৬। in the development of genetically engineering crops and animals,
৭। as a spray-on fire suppressant and retardant,
৮। in so-called "family planning" or "reproductive health" clinics,
৯। as a byproduct of hydrocarbon combustion in furnaces and air conditioning compressor operation,
১০। in World War II prison camps in Japan, and in prisons in China, for various forms of torture,
১১। during many recent religious and ethnic wars in the Middle East,
১২। by many terrorist organizations including al Qaeda,
১৩। in community swimming pools to maintain chemical balance,
১৪। in day care centers, purportedly for sanitary purposes,
১৫। in pesticide production and distribution.
তাই সবাইকে আহবান জানাচ্ছি সাবধান হওয়ার জন্য আর বিষয়টা শেয়ার করার জন্য। আরো জানতে গুগলের সাহায্য নিন।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৭
শ্যাঁওঁড়াঁ গাঁছেঁরঁ বাঁসিঁন্দাঁ বলেছেন: কি খাইলে যে বাচুম সেইটাই চিন্তা করতেছি।
২|
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৩
জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: এটা নিয়ে বেশ আগে কে একজন যেন পোস্ট দিয়েছিলো কিন্তু জরুরী জন গুরুত্বপূর্ণ এই ভয়াবহ বিষয়টি নিয়ে কারো মাথা ব্যাথাতো দূরে থাক নাক কান গলা ব্যাথাও নেই
এইসব ক্ষতিকারক দুই হাই এক অক্সি ব্যান করা হোক!!
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৬
শ্যাঁওঁড়াঁ গাঁছেঁরঁ বাঁসিঁন্দাঁ বলেছেন: বুঝলাম না সরকারের বিশেষজ্ঞ মহল করে কি !! এখন কি পানি খাওয়াও বাদ দিতে হবে নাকি ??
৩|
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৯
জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: ঠিক ঠিক। মানুষ না হয় ডিএইচএমও খেয়ে ধুকে ধুকে মরার রিস্ক নিতে পারে, শ্যাওড়া গাছের বাসিন্দাদেরতো পানি ছাড়া চলেনা
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫২
শ্যাঁওঁড়াঁ গাঁছেঁরঁ বাঁসিঁন্দাঁ বলেছেন: এমনিতেই শ্যাওড়াপল্লীতে তেমন জায়গা-জমি নাই, তার উপর মানুষ জন এভাবে মরা শুরু করলে "এক গাছ এক ভূত" প্রোজেক্ট ফেইল খাইয়া যাইবো।
৪|
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০১
নীল জানালা বলেছেন: এইসব পোস্টের ক্ষতিকারক দিক হৈল এইটা যে নিজের পোস্টে নিজেরি কামলা দিয়া কমেন্ট বাড়াইন লাগে।
তবে ডিএইচএমও'র ব্যাপারটা সবার মনে রাখা উচিৎ এবং দৈনিক দুই লিটার কৈরা পরিস্কার ঐ দ্রব্য গলধঃকরন করা উচিৎ।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৮
শ্যাঁওঁড়াঁ গাঁছেঁরঁ বাঁসিঁন্দাঁ বলেছেন: ইদানিং বিজ্ঞান শেখা নিয়ে বাঙ্গালীদের অনাগ্রাহতা প্রকাশ ক্রমান্বয়ে বাড়ছে। তাই তাদের মাথায় কাঁঠাল ভাঙ্গা সহজ থেকে সহজতর হচ্ছে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৩
শ্যাঁওঁড়াঁ গাঁছেঁরঁ বাঁসিঁন্দাঁ বলেছেন: আরো জানতে ভিসিট করুনঃ
এই লিঙ্কে যান