নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাধারন জনগন কতৃক পেইড ব্লগার

নাম সিসিলিয়ান কিন্তু খাটি বাংলাদেশী।

সিসিলিয়ান

যে কথাগুলো খোলা মেলা বলতে পারি নাহ মনের সেই কথা গুলো বলার জন্য এসেছি এখানে। সমস্যা একটাই জানি কম বুঝি বেশি

সিসিলিয়ান › বিস্তারিত পোস্টঃ

মেয়েদের বুকে ওড়না তথা শালীন পোষাক নিয়ে কিছু কথা

২৭ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:১৪

প্রথমে আপুদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা পূর্বক



আজকে এক মার্কেটে প্রবেশ করব এমন অবস্থায় এক মেয়ে কে দেখলাম উগ্র ভঙ্গিতে বের হচ্ছে স্বভাবতই বুকে ওড়না শব্দটির বস্তু নাই, সঙ্গে সঙ্গে চোখটা সরিয়ে নিলাম তবে আশে পাশে কিছু ছেলে যেন গিলে খাচ্ছে তাকে। আজকাল যেন এইরকম পরিস্থিতি বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে।



মেয়েদের আব্রু প্রসঙ্গে কথা আসলে ধর্ম তথা ইসলামের কথা টা আসে, যেহেতু ইসলাম ধর্মে মেয়েদের আব্রুর ব্যাপারে কিছু সুন্দর নির্দেশনা আছে কিন্তু যেহেতু ব্লগে ইসলাম সমন্ধে বেশ কিছু মানুষের এলার্জী আছে তাই কিছু বলব না।



পাশ্চাত্যের সংস্কৃতি কে যদি কেউ আপন করতে চায় অনন্ত পোষাকের ক্ষেত্রে তাহলে আমার কিছু বলার নেয় কিন্তু কেউ কি বলতে পারবেন আমাদের সংস্কৃতি বা আমাদের দেশীয় মূল্যবোধ কোথায় নারীদের উগ্র পোষাক বা ওড়না ছাড়া নোংরা ভাবে চলাচল সমর্থন করে? আপনি আপনার মাকে বা গুরুজন কোন মহিলা কে জিজ্ঞেস করুন তো তাঁরাও কি সমর্থন করবেন? তাছাড়া ইভ-টিজিং এর ক্ষেত্রে কিছু হলেও উগ্র পোষাক ভূমিকা রাখে বলে আমি বিশ্বাস করি।

অনেকে হয়ত বলবেন আমাদের সমাজ ব্যবস্থা কে বদলাতে হবে, পুরুষের দৃষ্টিভঙ্গি বদলাতে হবে, হ্যাঁ অবশ্যই তা করতে হবে কিন্তু সেটা তো একদিন করা সম্ভব না কিন্তু মেয়েদের শালীন পোষাক পরিধান করত অভ্যাস করানো দু তিন দিনে সম্ভব।



আমি বলব না যে সেই সকল আপুদের বোরখা পড়তে বা ঘরে আবদ্ধ থাকতে তবে তাদের প্রতি অনুরোধ নুন্যতম শালীনতা বজায় থাকে সেই ধরনের পোষাক অনন্ত পরিধান করুন।

মন্তব্য ৫৭ টি রেটিং +১৭/-০

মন্তব্য (৫৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:২০

কল্পবিলাসী স্বপ্ন বলেছেন: আজকে এক মার্কেটে প্রবেশ করব এমন অবস্থায় এক মেয়ে কে দেখলাম উগ্র ভঙ্গিতে বের হচ্ছে স্বভাবতই বুকে ওড়না শব্দটির বস্তু নাই

আপনার নজর প্রথমেই ওদিকে কেনো যায় ,বুঝলাম না

২৭ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:২৩

সিসিলিয়ান বলেছেন: আপনি কি করেন জানিনা তবে আমি সাধারনত সামনে তাকিয়ে হাটি আর যিনি মার্কেট থেকে বের হচ্ছিলেন তিনি সে সময় দৃষ্টিসীমার ভিতরে ছিলেন

২| ২৭ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:২৫

এনটনি বলেছেন: কল্পবিলাসী স্বপ্ন, আপনিও নুনু বের করে রাস্তায় হাটেন, দেখবেন সবার চোখ পড়ছে ....... টেনশন নিয়েন না

৩| ২৭ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:৩০

মোঃ খালিদ সাইফুল্লাহ্‌ বলেছেন: আল্লাহ্‌ তা'লা পুরুষ মানুষকে এই প্রবৃত্তি দিয়েই সৃষ্টি করেছেন যে তার নজর মেয়েদের উন্মুক্ত বুকের দিকে যাবে এবং এজন্যই পর্দার প্রথা দিয়েছেন। লেখক যথেষ্ট শালীন বলেই নিজ দৃষ্টি ফিরিয়ে নিয়েছেন। এখানে উল্লিখিত উদ্ধত মেয়েটাই অশালীন।@ কল্পবিলাসী স্বপ্ন।

৪| ২৭ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:৩৯

নূর আদনান বলেছেন: কথা গুলো সত্যি । আপুরা কেন এমন পোশাক পড়ে ? :-& :-&

৫| ২৭ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:৪১

রংটাণর্ বলেছেন: আমি বলব না যে সেই সকল আপুদের বোরখা পড়তে বা ঘরে আবদ্ধ থাকতে তবে তাদের প্রতি অনুরোধ নুন্যতম শালীনতা বজায় থাকে সেই ধরনের পোষাক অনন্ত পরিধান করুন


সহমত

৬| ২৭ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:৪২

রংটাণর্ বলেছেন: এনটনি বলেছেন: কল্পবিলাসী স্বপ্ন, আপনিও নুনু বের করে রাস্তায় হাটেন, দেখবেন সবার চোখ পড়ছে ....... টেনশন নিয়েন না :P :P :P

৭| ২৮ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১২:০৪

রাজীব দে সরকার বলেছেন: সহমত

৮| ২৮ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১২:০৮

সেজোয়ান বলেছেন: কোন কিছু চূড়ান্ত পর্যায়ে না গেলে বাঙ্গালির টনক নরেনা। কে জানে এইটার চূড়ান্ত পর্যায় কি হতে পারে.। ভাবতেও চাচ্ছিনা। :|

৯| ২৮ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১২:০৮

নকীবুল বারী বলেছেন: মেয়েদের বুকের ওড়না ঠিক জায়গায় আছে কি না আছে এটা দেখার চাইতেও অনক জরুরী বিষয় দেখার আছে।

১০| ২৮ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১২:১২

রাজকন্যে বলেছেন: ইসলামে ছেলেদের ও চোখের পরদা করতে বলা হয়েছে। দুইজন মেয়ে এক জায়গায় থাকলে এবং কোন ছেলে সেখানে না থাকলে ছেলেদেরকে সেখানে যেতে বারন করা হয়েছে। আপনি এইসব মানেন তো? আর মেয়েটা আপনার দৃষ্টি সীমার মধ্যে ছিলও ভালো কথা। তো মেয়েটার চেহারা না দেখে চোখটা বিশেষ কোন জায়গায় আতকে গেলো কেন বলুন তো!! আমাদের দেশের মানুষের দৈহিক উচ্চতার বাস্তবতায় আপনি নিশ্চয়ই মেয়েটার চেয়ে লম্বা। তো সামনে তাকিয়ে হাটলে আপনার চোখ অত নিচে নামে কেন!

আগে আত্মসংযম করেন । তারপর বুলি ছাড়েন।

২৮ শে আগস্ট, ২০১১ ভোর ৪:১২

সিসিলিয়ান বলেছেন: দেখুন আমি জানি আমি এইসব ব্যাপারে কতটা সৎ, আমি অবশ্যই চোখের পর্দা করি বলে চোখ সরাতে পেরেছি, আর আপনার কমন সেন্স যদি থাকত তাহলে এই কথা বলেতেন না , আপনি চোখ দিয়ে কি সামনে কত টুকু দেখেন বা দেখতে পাবেন সেই সম্পর্কে আমাদের ফিজিক্স বই গুলোতে দেওয়া আছে, মানুষের চোখের মধ্যে কতটুকু আসতে পারে সেই ব্যাপারে আপনার ধাওরনা রাখা দরকার।

১১| ২৮ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১:০২

মোঃ খালিদ সাইফুল্লাহ্‌ বলেছেন: ৩ নং কমেন্ট পড়ে মন্তব্য করলেন? না না পড়েই? না পড়লে পড়ে নেন। আর যদি অমুসলিম হয়ে থাকেন তাহলে অন্য কথা। @ রাজকন্যে।

১২| ২৮ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১:১৩

মাহজাবীন বারী বলেছেন: একটা মানুষের দিকে তাকালে প্রথম দৃষ্টিসীমানার মাঝেই ওটুকু পড়ে....তাকালেন কেন...এমন বেকুবের মত কথা না বলাই ভাল.... X( ...ইদানীং বাঙালির উচিত কথা ভালো লাগে না।

১৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১:২১

কল্পবিলাসী স্বপ্ন বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনি কি করেন জানিনা তবে আমি সাধারনত সামনে তাকিয়ে হাটি আর যিনি মার্কেট থেকে বের হচ্ছিলেন তিনি সে সময় দৃষ্টিসীমার ভিতরে ছিলেন

আমার দৃস্টিসীমার মধ্যে যদি কোন মেয়ে আসে তাহলে আমি প্রথমে তাকাই চোখ আর চুলের দিকে (স্রস্টা নারীদের এই দুটি জিনিস খুব সুন্দরভাবে তৈরী করেছেন , তাই আমার দেখতে ভালো লাগে),আর আপনার দৃস্টিসীমার মধ্যে আসলে..............................।।

আগে নিজেকে ঠিক করুন ,তারপর অন্য কথা বলুন

২৮ শে আগস্ট, ২০১১ ভোর ৪:১৫

সিসিলিয়ান বলেছেন: তার মানে মেয়ে দেখলেই তাকান। দেখুন ভাই আমি আর চেয়ে বেশি বুঝাতে পারবা না আপনাকে, সেই মুহুর্তে আমি যদি চোখ বুজে হাটতাম তাহলে সম্ভব ছিল কিছু না দেখা

১৪| ২৮ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১:২৫

ইমরান পলাশ বলেছেন: রাজকন্যে বলেছেন: তো সামনে তাকিয়ে হাটলে আপনার চোখ অত নিচে নামে কেন! আগে আত্মসংযম করেন । তারপর বুলি ছাড়েন।

রাজকন্যে আপার উদেশ্য বলতে চাই, ওই ভাইজান যদি আত্মসংযম নাই করতেন তাহলে ওই বলতেন ওড়না হীন মেয়ে কে দেখে বলতেন মাশাল্লাহ যা একখান মাল! (এই ভাষা বেবহারের জন্য দুঃখিত, উপায় ছিল না)। তখন তো এইটা ইভ টিজিং হয়া যাইত। অতঃপর আপনে ব্লগ লিখতেন যে "পুরুস শাসিত সমাজঃ এবং আমরা নির্যাতিত (বেহায়া) নারী"

১৫| ২৮ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১:৪২

লাল চাঁন বলেছেন: ব্যপক জ্ঞানী পুষ্ট!কল্পবিলাসী স্বপ্ন বলেছেন: আজকে এক মার্কেটে প্রবেশ করব এমন অবস্থায় এক মেয়ে কে দেখলাম উগ্র ভঙ্গিতে বের হচ্ছে স্বভাবতই বুকে ওড়না শব্দটির বস্তু নাই

আপনার নজর প্রথমেই ওদিকে কেনো যায় ,বুঝলাম না =p~ =p~

@কল্প ভাই, লেখকের প্যান্ট ভিজে যাওয়ার দুঃখে পোষ্ট দিয়েছেন ;)

২৮ শে আগস্ট, ২০১১ ভোর ৪:২৭

সিসিলিয়ান বলেছেন: দেখেন এইসকল ব্যাপারে আপনার প্যান্ট ভিজতে পারে অনন্ত আমাদের না তার উপর সংযমের মাস।

১৬| ২৮ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১:৪৩

সাদ্‌হান বলেছেন: কথায় আছে পৃথীবিতে ১২ রকমের মানুষ আছে, আর এই ১২ রকমের আবার ১৮ প্রকারের চরিত্র। তো এইটাতো একটা সামু ব্লগ সুতরাং এই ব্লগে ১৮ প্রকার চরিত্রে ১২ রকমের মানুষকেই পাবেন। আর তাই এখানে সুদুমাত্র ধার্মিক দৃষ্টিকোন ব্যতিত (ইসলাম) অন্য যে কোন ভাল কথার সমর্খন পাবেন। আপনার লেখার মাঝে অব্যশই ভাল নিয়্যত'ই ছিল কিন্তু সেটাকে এক এক চরিত্রের মানুষ এক এক ভাবে দেখবে এবং ভিন্ন ভিন্ন মন্ত্যব পাবেন এটাই স্বাভাবিক। আর আমি মনে করি এই লেখার কারনে একটি পরিবারে একজন মানুষও যদি সচেতন হয় এটাই আপনার সার্থকতা।
আর এটাই আমরা (বিশেষ করে আমি) আশা করি। ভাল থাকবেন।

আর ব্লগে আধুনিকতার দৃষ্টিতে বেশীর ভাগই নাস্তিক প্রকৃতির মন্তব্য পাওয়া যায়।

১৭| ২৮ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১:৪৭

মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম বলেছেন: এখানে আপুদের কথা আছে । অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষীকাও ওটা ব্যবহার করেন না । তারা আবার জালের মতো পাতলা টপস পড়েন । অথচ আমরা একদিন সেন্ডেল পড়ে গেলে বা জুতাতে কালি করা না থাকলে জবাবদিহির মুখোমুখি হতে হয় ।

দেখুন সমাজের অর্ধেক নারী । তারা ঘরে বসে থাকে না । তারা ঘরের বাহির হয় । মানুষের দৃষ্টিশক্তির সর্বনিম্ন সীমা সেকেন্ডে ১০ ভাগের ১ ভাগ সময় । সুতরাং মানুষের চোখে যেকোন দৃশ্যমান বস্তু চোখে পড়বেই তা যত ভাল বা খারাপ দৃশ্যই হোক না কেন ।

১৮| ২৮ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ২:৩৮

রেজা রাজকুমার বলেছেন: "ওড়না" (দোপাট্রা/উড়নী )বাংলাদেশ,ভারত এবং পাকিস্তান ছাড়া দুনিয়ার আর কোথাও আছে কীনা অথবা মেয়েলোকরা পরে কীনা জানিনা। তবে অনেক দেশের মুসলিমাদের দেখেছি ওড়না পরেনা।মাথায় জিলবাব বা স্কার্ফ প'রে।কই সেখানে তো কোন ছেলেদের খারাপ মন্তব্য বা কুদৃষ্টিতে তাকানোর অভিযোগ আসেনা।আসলে আমাদের (বাংলাদেশের নষ্ট মানসিকতার পূরুষগুলার)লেখাপড়ার সাথে সাথে সাংস্কৃতিক মূল্যবোধে আরো আরোহী হতে হবে।
বরাহসম মানসিকতার পরিবর্তন অবধি সমাজের উন্নতি কোনকালেই সম্ভব নয়।

১৯| ২৮ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ৩:২৮

অলিন্দ বলেছেন: ভাবতে ভালই লাগছে, কিছু ব্লগারের চোখের পরদা আছে। তাদের সামনে ওরনাবিহিন উন্নত বক্ষা রমণী দেখিলেও তাহাদের চোখে সেটা পরে না (অন্তত এই পোষ্টের গুষ্ঠি উদ্ধারকারি কমেন্তকারিগন)।. অতি উত্তম কথা।

সমস্যা হোল আমাদের মতো হতভাগাদের নিয়ে। যাহাদের চোখ ওই জায়গাটাতে আঁটকে যায়। (এই অধম খুব একটা ধার্মিক না.... ) . সুতরাং চোখ সরাতে কষ্ট হয়। ফলাফল হিসেবে কিছু বিব্রতকর অবস্থার সৃষ্টি।

২০| ২৮ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ৩:৪০

বাল্মীকি বলেছেন: ওড়না থাক বা না থাক তোদের প্যান্ট ধইরা কেউ টান দিছে? তোরা তোদের প্যান্ট এর জিপার লাগাইয়া রাখ, কেউ ন্যাংটা হয়ে হাঁটলেও তোদের কি? তোদেরটা খায় না পিন্দে?

২৮ শে আগস্ট, ২০১১ ভোর ৪:২০

সিসিলিয়ান বলেছেন: আমি জানি না আপনার কি রকম মুল্যবোধ কিন্তু আমার কাছে ব্যাপারটা খারাপ লাগে, কারন একজন মেয়ে যখন এইভাবে চলেন তখন আমি বা আপনি না তাকালেও কিছু ছেলে আছে যারা গিলে খায় সেইজন্য এই পোষ্ট দেওয়া।

২১| ২৮ শে আগস্ট, ২০১১ ভোর ৪:০৭

সাকিন উল আলম ইভান বলেছেন: বাল্মীকি বলেছেন: ওড়না থাক বা না থাক তোদের প্যান্ট ধইরা কেউ টান দিছে? তোরা তোদের প্যান্ট এর জিপার লাগাইয়া রাখ, কেউ ন্যাংটা হয়ে হাঁটলেও তোদের কি? তোদেরটা খায় না পিন্দে?

২৮ শে আগস্ট, ২০১১ ভোর ৪:২৩

সিসিলিয়ান বলেছেন: আজ একজনের সাথে সুর মিলিয়ে এই কথা বলছেন কিন্তু এই সমস্যা বা অন্য যে কোন সমস্যায় কোনভাবেও যদি আপনি জড়িয়ে পরেন আর কেউ যদি বলে তোদের খায় না পিন্দে তখন বুঝবেন।

২২| ২৮ শে আগস্ট, ২০১১ ভোর ৪:১৬

পাগলাঘোড়াসিটিজি বলেছেন: আমি বলব না যে সেই সকল আপুদের বোরখা পড়তে বা ঘরে আবদ্ধ থাকতে তবে তাদের প্রতি অনুরোধ নুন্যতম শালীনতা বজায় থাকে সেই ধরনের পোষাক অনন্ত পরিধান করুন।



সহমত

২৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০১১ ভোর ৪:২৬

কল্পবিলাসী স্বপ্ন বলেছেন: লেখক বলেছেন: তার মানে মেয়ে দেখলেই তাকান

হ্যা আমি তাকাই , তবে আপনি যে দৃস্টিতে তাকান সে দৃস্টিতে না।

নিজের দৃস্টিভিঙ্গী পরিবর্তন করুন দেখবেন সব ঠিক

২৮ শে আগস্ট, ২০১১ ভোর ৪:৩০

সিসিলিয়ান বলেছেন: আমার দৃষ্টিভঙ্গি ঠিক আছে, ঠিক আছে বলেই এই পোষ্ট দিয়েছি।
তবে আপনি কি মেয়েদের উগ্র ভাবে চলাচল সমর্থন করেন?

২৪| ২৮ শে আগস্ট, ২০১১ ভোর ৪:৩৪

মানবী বলেছেন: এই পোস্ট ও মন্তব্য আলোচনা ফলো করছিলাম, কিছু বলার ইচ্ছে থাকলেও তা এড়িয়ে গিয়েছি... তবে, পোস্টের আলোচনায় অতি মাত্রায় ইসলাম ধর্ম কে টেনে আনা দেখে এই মন্তব্য।


পোস্টদাতা যেহেতু শুরুতে ভদ্রতা দেখিয়ে নারী ব্লগারদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেছেন, তাই তাঁকে কিছু বলার নেই।

পোস্টে বর্ণিত মেয়েটি কি ইভটিজিং এর শিকার হয়েছিলো? মেয়েটি যদি সত্যিই খোলামেলা পোশাক পরিহিতা হয়ে থাকে তাহলে ইভটিজিং এর শিকার না হবার সম্ভাবনা বেশি। এধরনের মেয়েদের বেপরোয়া ভঙ্গী মেরুদন্ডহীন ক্লিব ইভটিজাররা ভয় পায়, তাই তাদের নোংরামীর শিকার হয় স্কুল কলেজ গামী নিরীহ নারীরা। এমনকি বোরখা পরিহিতা নারী, ইভটিজিং এর শিকার হয়ে আত্মহননের পথ বেছে নিয়েছে এমন অনেক নজির আছে বাংলাদেশে।

যারা অশ্লীল পোষাক পরিধান করে, অন্যের লোভাতুর দৃষ্টি হয়তো তাদের কাছে কম্প্লিমেন্টের মতোই... তা না হলে তেমন পোষাক পড়ার কারন নেই।

তাই যখন, ইভটিজিং এর মতো একটি জঘণ্য অ্পরাধকে বৈধতা দিতে একশ্রেনীর কীট "অশালীন পোষাক" কে দায়ী করে তখন কেবল ঘৃনা জন্মে।

নারীর উন্মুক্ত পোশাক দেখলে ইসলাম ধর্মের কথা মনে পড়ে? আল্লাহ্ প্রদত্ত পুরুষের সহজাত প্রবৃত্তির কথা মনে পড়ে... অথচ মনে পড়ে না আল্লাহ্ সুবহানাতা'লা কুরিপু দমন করতে বলেছেন? কোথাও বলা আছে পর্দা না মেনে চলা নারীর উপর ঝাঁপিয়ে পড়া জায়েজ? তাঁক ধর্ষন, ইভটিজিং বা তার দিকে লোভাতুর দৃষ্টিতে তাকানো জায়েজ?
আশেপাশে সব নারী মুসলিম হবে এমন কথা নেই, সকলেই পর্দা মেনে চলবে এমন আশা করাটা হাস্যকর!

আর, আশে পাশে নারী দেখলে তাদের বিভিন্ন স্থানে দৃষ্টি যাবে তাই ইসলামে পর্দার প্রচলন এবং পুরুষের এই দৃষ্টি সঙ্গত এমন ঘৃন্য যুক্তি প্রদানের পূর্বে একবার কি মনে পড়ে.. মহান আল্লাহ আশে পাশে কোন দিনে দৃষ্টি দিতে বলেছেন?
- আমাদের চারপাশে যে হতদরিদ্র ক্ষুধার্ত শিশুরা একটুকরো রুটির আশায় ঘুরছে, যে নারী অর্থঅভাবে ছন্নি বস্ত্র পরি নিজের সম্ভ্রম রক্ষায় মরিয়া, যে বৃদ্ধ ক্ষুধা তৃষ্ণায় পথের ধারে অসহায় ভাবে মৃত্যুর অপেক্ষা করছে, যে প্রতিবেশীর বাড়িতে আজ ছোট্ট শিশু সহ পুরো পরিবার অভুক্ত রাত্রি যাপন করছে.....

একজন নারীর উন্মুক্ত পোশাকের আগে, ইসলামের ধ্বজাধারী ভাইদের কয় জনের দৃষ্টি তাঁদের দিকে যায়?
আল্লাহতা'লা কিন্তু এঁদের প্রতি দৃষ্টি দিতে বলেছেন, অশ্লীল পোষাক পরিহিতার প্রতি নয়।

আমি ব্যক্তিগত ভাবে শালীন পোশাক, ইসলাম সন্মত জীবনাচারের পক্ষে, তাই কেউ ইসলাম ধর্মকে পুরোপুরি ধারন না করে, শুধু অন্যের উপর চাপিয়ে দেবার প্রবণতা দেখালে তা ঘৃনা করি।

২৮ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১০:৩৯

সিসিলিয়ান বলেছেন: আপনার কমেন্টে কিছু কথা শুনে ভাল লাগল।
আমি ইসলামের কথা এখানে আনিনি জাস্ট উল্লেখ করেছি তাছাড়া আমাই একটা নির্দিষ্ট বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি তাই ঐ বিষয়ে আলোচনা করছি আর সামান্য ইসলামের রেফারেন্স দিয়েছি

২৫| ২৮ শে আগস্ট, ২০১১ ভোর ৪:৪৫

মানবী বলেছেন: এই ভিডিও দুটোতে কোন নারী(এমনকি ছোট্ট বালিকা, কিশোরী) কি আছেন যিনি পর্দা মানছেননা? হিজাব করছেননা?





ইসলাম ধর্মের দোহাই নিয়ে নারীর পর্দা ই ইভটিজিং এর বুলি আওড়ানো কতোজন ঈমানদার ভাই, ভয়াবহ দূর্ভিক্ষপীড়িত এই হতভাগ্য মুসলিম বোনদের জীবন বাঁচাতে এক ফোঁটা বিশুদ্ধ পানি, এক টুকরো রুটির খরচ পৌঁছে দিতে চেষ্টা করেছেন? তাঁদের সাহায্যে অন্যকে উদ্বুদ্ধ করেছেন বা আহ্বান জানিয়েছেন?

ইসলাম ধর্ম- অপরকে আক্রমণের জন্য নয়, একজনের সাহায্যে আরেকজনের এগিয়ে আসার ধর্ম।।।

২৮ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১০:৪২

সিসিলিয়ান বলেছেন: দেখুন আমি যে অবস্থায় আছি সে অবস্থায় আছি সেই অবস্থা থেকে সামর্থ্য অনুযায়ী চেষ্টা করি মানুষ কে সাহায্য করতে। তবে আমার একার পক্ষে সম্ভব না।

আপনি ইসলাম ধর্মের রেফারেন্স নিয়ে এইরকম একটা পোষ্ট দেন আপনি সেই পোষ্টে দেখবেন ইসলাম বিরোধীদের লাফালাফি।

২৬| ২৮ শে আগস্ট, ২০১১ ভোর ৪:৪৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: অসাধারণ বলেছেন @মানবী।

২৭| ২৮ শে আগস্ট, ২০১১ ভোর ৪:৫২

বাল্মীকি বলেছেন: আমি জানি না আপনার কি রকম মুল্যবোধ কিন্তু আমার কাছে ব্যাপারটা খারাপ লাগে, কারন একজন মেয়ে যখন এইভাবে চলেন তখন আমি বা আপনি না তাকালেও কিছু ছেলে আছে যারা গিলে খায় সেইজন্য এই পোষ্ট দেওয়া।


সেই সব কিছু ছেলেরে আপনি আমার সাথে গলায় গলা মিলাইয়া বলবেন...........................

ওড়না থাক বা না থাক তোদের প্যান্ট ধইরা কেউ টান দিছে? তোরা তোদের প্যান্ট এর জিপার লাগাইয়া রাখ, কেউ ন্যাংটা হয়ে হাঁটলেও তোদের কি? তোদেরটা খায় না পিন্দে?



পারবেন কইতে?

২৮ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১০:৪৬

সিসিলিয়ান বলেছেন: অবশ্যই পারব এইকথা বলব না তবে বলতে পারার সর্বোচ্চ চেষ্টা করব। দেখুন আপনি বা আমি যদি কোন ছেলে যে শুধুই তাকিয়ে আছি এই জন্য তার সাথে কথা বলি বা ঝামেলা পাকায় দেখবেন শেষে আমরাই দ্বোষী।

আপনি হয়ত পারবেন বা আমি হয়ত পারার চেষ্টা করব কিন্তু আমাদের সমাজে এটা কতজন পারবেন বা পারার চেষ্টা করবেন??

২৮| ২৮ শে আগস্ট, ২০১১ ভোর ৪:৫৪

মোঃ খালিদ সাইফুল্লাহ্‌ বলেছেন: মানবী, লেখক আল্লাহ্‌ তা'লার আদেশ মেনেছেন, কুরিপু দমন করে দৃষ্টি ফিরিয়ে নিয়ছেন, কিন্তু বেপর্দা মেয়েটি আল্লাহ্‌ তা'লার আদেশ মান্য করেন নি, পর্দা যেটুকু করতে বলা হয়েছে তা করেনি। অবশ্য মেয়টা যদি অমুসলিম হয় উগ্রতাকে ভালবাসে সেটা অন্য ব্যাপার।

২৯| ২৮ শে আগস্ট, ২০১১ ভোর ৪:৫৬

শফিক আসাদ বলেছেন: ইসলাম ধর্মের দোহাই নিয়ে নারীর পর্দা ই ইভটিজিং এর বুলি আওড়ানো কতোজন ঈমানদার ভাই, ভয়াবহ দূর্ভিক্ষপীড়িত এই হতভাগ্য মুসলিম বোনদের জীবন বাঁচাতে এক ফোঁটা বিশুদ্ধ পানি, এক টুকরো রুটির খরচ পৌঁছে দিতে চেষ্টা করেছেন? তাঁদের সাহায্যে অন্যকে উদ্বুদ্ধ করেছেন বা আহ্বান জানিয়েছেন?

হ্যাটস অফ টু মানবী।

৩০| ২৮ শে আগস্ট, ২০১১ ভোর ৪:৫৬

বাল্মীকি বলেছেন: মানবীর কমেন্টে উত্তম ঝাঝা। এই ধরণের পোস্ট দেখতে দেখতে বিরক্ত হয়ে গেছি, টেম্পার হারাইয়া কোনদিন যে ল্যাপটপ ঝাঁকি মাইরা নিজের মাথা ফাটাইয়া দেই বুঝতে পারি না, এদের কোন কমন সেন্স পর্যন্ত নাই, আপনি এইযে এত ভাল করে বললেন কালকেই আবার এই ধরণের আরেকটা পোস্ট দেখবেন। ফেসবুকে নাকি এরা গ্রুপ খুলছে ওড়না গলায় না মাথায় দেয়া নিয়া, যত্তসব ইতরের দল।

২৮ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১০:৪৮

সিসিলিয়ান বলেছেন: দেখুন মেয়েদের উগ্র পোষাক আমি ধর্মের কথা পুরোই বাদ দিচ্ছি আমাদের বাংলাদেশের সংস্কৃতিতে কি আছে। ফ্যাশন আর বেহায়াপনা এক জিনিস না।

৩১| ২৮ শে আগস্ট, ২০১১ ভোর ৪:৫৭

অগ্নিলা বলেছেন: আপনি কিছু শিক্ষিত মুসলিমের সাথে কথা বলুন। আমার মনে হয় আপনার নিজেরও কিছু ভুল আছে। হতে পারে ঐ নারী মুসলিম না। আপনি দেশের বাইরে কোন কাজে গেলে আপনার এরকম নারী অনেক চোখে পরবে। নিজের ঈমান নিজের কাছে।

আপনি আপনার ঘরের নারীকে শাসন করতে পারেন বাইরের নারীকে নয়।

২৮ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১০:৪৯

সিসিলিয়ান বলেছেন: আমি শাসন করার কথা বলছি না ।
হতে পারে তিনি ইসলাম ধর্মের না কিন্তু তিনি একজন বাংলাদেশি আর বাংলাদেশের সংস্কৃতি বা এখা্নকার মানুষের মুলয়বোধ তো এটা সমর্থন করেন না

৩২| ২৮ শে আগস্ট, ২০১১ ভোর ৫:২৩

মোঃ খালিদ সাইফুল্লাহ্‌ বলেছেন: দরকার একটু সহমর্মিতা একটু সহযোগীতা
লিঙ্কটা ঠিক ভাবে দেয়া হল কিনা জানিনা। আমার ব্লগে এই শিরোনামের লেখাটি পাড়ার অনুরোধ রইল মানবী ও শফিক আসাদের এবং অন্যান্যদের প্রতি। এ ছাড়াও লিঙ্কে উল্লেখিত টুম্পার মামা পরিবার নিয়ে না খেতে পেরে ঢাকা এসছিলেন একটা উপায় খুঁজতে। ৭০,০০০/-টাকা দিয়ে আম্মা এবং আমি তাকে ব্যাটারী চালিত গাড়ী কিনে দেই যার পর সে এখন স্বাবলম্বী। আমরা যা করেছি এবং এখানেও যা বলেছি তা অসুন্দর বলে আমার মনে হয় না। অবশ্য ইসলামের প্রতি যদি কারো এলার্জি থাকে সেটা অন্য কথা।

৩৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০১১ ভোর ৫:৩৩

মোঃ খালিদ সাইফুল্লাহ্‌ বলেছেন: Click This Link
লিঙ্কটি আবার দেওয়ার চেষ্টা করলাম। এ ছাড়া বলার মত আরো অনেক কিছুই আছে যা আপাতত বলার প্রয়োজনীয়তা বোধ করছিনা।

৩৪| ২৮ শে আগস্ট, ২০১১ ভোর ৬:২৮

শফিক আসাদ বলেছেন: জনাব মোঃ খালিদ সাইফুল্লাহ্‌ - আপনার পোস্ট পড়েছি - সাহায্য করেছেন - নিঃসন্দেহে ভালো করেছেন - আপনাকে সম্মান দিচ্ছি।

কিন্তু পোস্টটার উদ্দেশ্য বুঝলাম না। আমাকে ট্যাগ করার কারনটাও বুঝলাম না। অবশ্য আপনার ঢোল আপনি পিটাবেন, আমার বোঝা না বোঝায় কিছু আসে যায় না।

আপনার জন্য একটা কাইন্ড ইনফরমেশন, হয়তো মানুষের পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টায় আপনিই প্রথম সফল ব্যক্তি নন। হয়তো আরো অনেক মানুষ এই চেষ্টাটা করে। হয়তো আমিও করি। কিন্তু সবাই (বোধহয়) সেটা ব্লগে পোস্ট করার পর; আবার অন্যের পোস্টে সেটার বিজ্ঞাপন করে না।

সময় পেলে মানবী'র লেখাটা আপনি(এবং আপনারা) চৌদ্দবার পড়বার পর সম্ভব হলে প্রিন্ট করে চব্বিশ ঘন্টা সাথে রাখবেন।

আর ভালো থাকবেন।।।

৩৫| ২৮ শে আগস্ট, ২০১১ ভোর ৬:৩৮

মোঃ খালিদ সাইফুল্লাহ্‌ বলেছেন: শফিক আসাদ ভাই, পর্দার পক্ষে আমিও বলেছি এবং আপনার কমেন্টে আপনিও জানতে চেয়েছেন পর্দার বুলি আওড়ানোরা কিছু করেছে কিনা তাই এই ট্যাগ। মানবীর মত বড় মাপের তো সবাই নয়। তাই আমি আমার ক্ষুদ্র স্বার্থানুযায়ী যেটুকু পারি সেটুকুই করি। ভাল থাকুন।

৩৬| ২৮ শে আগস্ট, ২০১১ ভোর ৬:৫৯

কামরুল হাসান শািহ বলেছেন: মানবী-র মন্তব্যে সহমত

৩৭| ২৮ শে আগস্ট, ২০১১ সকাল ৭:০৮

ভয়েস অব বিডি বলেছেন: সধু এটাই বলবো যারা মেয়েদের এই পোশাকে চলা ফেরা করাকে সমর্থন করছেন ,আপনারা আপনার মাকে অথবা বোনকে এই পোশাকে ১বার এই পোশাকে কল্পনা করেন এবং সমাজের ইভ টিজারদের সু দৃষ্টি পরে তাদের উপর। কেমন লাগবে আপনার???

৩৮| ২৮ শে আগস্ট, ২০১১ সকাল ৮:২৭

আকাশ_পাগলা বলেছেন: আপনার দৃষ্টি নিয়ে যারা কথা বলতেছে, ওদের উত্তর দিতে যান কেন?


তাকানো মানে ত হামলা করা না। তাই না?


রাস্তায় বা কোথাও দাঁড়িয়ে থাকলে আমি চারপাশে তাকাই। ভাল জিনিসও চোখে পড়ে, খারাপও। আর যেদিকে তাকাতে আমার ভাল লাগতেছে, সেটা খারাপ হলেও চোখে চলেই যায়। যারা তাকানোর জন্য আপনাকে দোষ দিচ্ছে, উনারা চারপাশে তাকান না। একারণেই উনাদের চোখে অন্ধ।

একেকজন এমন ভদ্র আসছে, যেন তাকালেই রেইপ হয়ে যায়। তাকানো যদি এতই বড় দোষ হয়, তাহলে পোষ্টের মাজেজাই ত হচ্ছে তাকিয়ে যেন খারাপ কিছু না পাওয়া যায় সেটা। তাই না?


যার কাছে তাকিয়ে থাকাটা কোন ফ্যাক্ট না, সে যা ইচ্ছা পড়ুক। কিন্তু ব্লগের চেলারা লাফ দিয়ে ঘাড়ে উঠে যে কেন তাকালাম। আরে আজব, ঐ মেয়ের নাই সমস্যা আর হেরা আইছে জ্ঞান দিতে যে কেন তাকাই!! যে মেয়ের কাছে আনইজি লাগবে সে স্টেপ নিক।

তবে কিছু ব্যাপারে আমি একমত না। নিজেরটা বলছি।

** ইসলাম ধর্ম বা দেশীয় সংস্কৃতির সাথে এর কোন সম্পর্ক নাই। ধর্মে কিভাবে চলতে হইছে, সেটা দিয়ে বিচার করলে যে ইসলামে নাই সে যা ইচ্ছা তাই পড়বে এটা কী আপনি সমর্থন করেন? আর দেশীয় সাংস্কৃতিতে এক থান কাপড় দিয়ে শাড়ি পড়াই প্রচলিত ছিল শুরু থেকে। তাই না?

কে কোন পোশাক পড়বে সেটা মূল্যবোধের ব্যাপার। স্কিনটাইট সালোয়ার আর হিজাবে বহু মেয়ে দেখছি। আবার শার্ট কোট পড়া ভদ্র মেয়েও দেখছি। কী পড়ে সেটা ব্যাপার না, কিভাবে পড়ে সেটাই কথা।

** ড্রেসের সাথে ইভটিজিং এর কোন সম্পর্ক নেই। বাচ্চারাও ইভটিজিং এর শিকার হয়। বোরখা পড়া মেয়েরাও হয়। ইভটিজিং এর সাথে নিরাপত্তা আর দেশে অপরাধীর শাস্তি কতটুকু হয় সেটা জড়িত।

Click This Link

৩৯| ২৮ শে আগস্ট, ২০১১ সকাল ৮:৩৭

চানাচুর বলেছেন: আপনার দৃষ্টিকেও সংযত রাখতে হবে। আপনার ঐদিকেই খেয়াল কেন হলো!

২৮ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১০:৫২

সিসিলিয়ান বলেছেন: দেখুন আমি সেই ব্যাপারটা খেয়েল করতাম না যদি আমার দুই চোখ বন্ধ থাকত। দুই চোখ বন্ধ করে রাস্তায় হাটা মনে হয় অসম্ভব

৪০| ২৮ শে আগস্ট, ২০১১ সকাল ৯:১৪

হেডস্যার বলেছেন:
খালি তাকাইলে দোষ।
অশালীন পোষাক পরলে দোষ নাই।


এনটনি বলেছেন: কল্পবিলাসী স্বপ্ন, আপনিও নুনু বের করে রাস্তায় হাটেন, দেখবেন সবার চোখ পড়ছে ....... টেনশন নিয়েন না

=p~ =p~

৪১| ২৮ শে আগস্ট, ২০১১ সকাল ৯:২৬

নিমপাতা১২ বলেছেন: যে মেয়ে এরকম পোশাক পড়ে জন সম্মুখে বের হয়, তার পরিবার পরিজনদের এতে সমর্থন আছে, @ লেখক, আপনার পোষ্টে যারা কটুক্তি করছে, তাদের বোন মা ভাবীরা এভাবেই বক্ষ উম্মচন করে চলাফেরা করে এতে তারা গর্ব অনুভব করে যে, তাদরে বোন মা ভাবী কে সবাই লোলুভ দৃষ্টিতে তাকাচ্ছে,

৪২| ২৮ শে আগস্ট, ২০১১ সকাল ১০:২১

তৌহিদুল বারী হিমেল বলেছেন: কমেন্টস পরতে পরতে হারায় গেলাম রে ভাই বোনেরা .....

ভাই সিসিলিয়ান ধন্যবাদ আপনার লেখার জন্য .... আর নিউটন সাহেব এর সূত্র মতে প্রত্যেক ক্রিয়ার ই সমান ও বিপরীত প্রতিক্রিয়া আছে... আর এজন্য ভাল খারাপ দুধরনের কমেন্টস ই পেয়েছেন। পাছে লোকে কিছু বলে বলে থেমে যেয়েন না ।

৪৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৪:০৪

প্রমিথিউস22 বলেছেন: এক শ্রেণীর লোক আছে যারা আধুনিকতার ভক্ত। এই আধুনিকতা নগ্নতা, অশ্লীলতাকে সাপোর্ট করে, বিয়ে বহির্ভূত সম্পর্ককে খারাপ মনে করে না। তবে, আমাদের দেশের মানুষ সাধারণভাবে শালীনতার পক্ষে। যেহেতু আমাদের দেশে বেশিরভাগ মানুষ ইসলাম ধর্মাবলম্বী, সুতরাং এখানে ইসলাম নিয়ে কথা উঠবে সেটাই স্বাভাবিক। তবে কিছু মানুষ আছে, যাদের সব কিছু বিদেশ থেকে আমদানী করতে হয়। তারা বিদেশী ভাষা, খাদ্য, পোষাক, বিদেশী ধাঁচের সম্পর্ক ইত্যাদি বলতে অজ্ঞান। বাংলাদেশে এখন বয়ফ্রেন্ড, গার্লফ্রেন্ড শব্দ দেদারসে ব্যবহৃত হচ্ছে এবং অনেকে এগুলোর মানে না বুঝে ফ্যাশন হিসেবে এসব অশ্লীল শব্দ ব্যবহার করছে। এদেরকে আপনি কী বলবেন?

আপনার পোস্টের মেরিট বুঝতে পারছি। তবে কাউকে ভাল করার জন্য আগ বাড়িয়ে এরকম চেষ্টা না করাই ভাল। বরং, আসুন আমরা উদাহরণ তৈরি করি। আমরা যদি ভাল থাকি, তবে অন্যরা সেটা ফলো করতে বাধ্য। কিছু মানুষ চাইলেই এ রকম উগ্র সংষ্কৃতি চালিয়ে দিতে পারবে না। অন্ধকার তাড়ানোর জন্য অন্ধকারের বিরদ্ধে মিছিল করে লাভ নাই। আলো জ্বালাতে পারলে অন্ধকার এমনিতেই পালাবে। প্রত্যেক মুসলমানের দায়িত্ব হল তার আচরণ যেন অন্যদের জন্য অনুকরণীয় হয় তার চেষ্টা করা। ভাল থাকবেন। ভিন্ন মতের কারো কথায় আহত হবেন না।

@মানবী: আপনি ব্যক্তিগতভাবে ইসলামী জীবনাচারের পক্ষে হয়ে থাকলে, কেন লেখকের উপর এমন আক্রমণ করলেন, তা বুঝতে পারিনি। যে কেউই তার মতামত প্রকাশ করতে পারে।

৪৪| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ ভোর ৫:১১

ম,ন,রেজা বলেছেন: রেজা রাজকুমার বলেছেন:
বরাহসম মানসিকতার পরিবর্তন অবধি সমাজের উন্নতি কোনকালেই সম্ভব নয়।


--সহমত--

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.