![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভালবাসায় মুখোমুখি নিরবতা শ্রেষ্ঠ সময় আড়াল জানালায় কবিতা ছড়িয়ে শূণ্যতার ফিরতি ট্রামে রোমন্থন হবে কোলাহলময় ------ ব্লগিয় প্রিয় কবি স্বদেশ হাসনাইন। ...যে শাড়িটা তুমি পরো আনন্দে, মেঘের দিনে, আমি তা টানতে থাকি ঝড় আর বৃষ্টির দিকে, কিংবা যে শাড়ীটা তুমি পরো রোদের ভিতর, আমি তা লন্ড-ভন্ড করে দিই উত্তাল করে দিই বাতাসে বাতাসে, আর আজকাল আমার ভালোবাসাটা এরকমই দুরন্ত ... আরেক প্রিয় দূর্দান্ত কবি বীণা।
বেশ কিছুদিন ধরে ডেসটিনি ডেসটিনি করে ব্লগ পাড়া ঢাকার মালিবাগ চৌধুরী পাড়ার আবুল হোটেলের ন্যায় সরগম।এর মধ্যে ব্লগার আবুল (আবুল হোটেলের মালিক কি না জানিনা)ভাই কয়েকদিন আগে ডেসটিনির সোনালী ভবিতষ্যৎ সংক্রান্ত একটি পোষ্ট দিলেন এবং ব্লগারদের প্রবল মাইনাসের তোড়ে ভেসে গিয়ে অবশেষে অদ্যাবধি নিখোঁজ (সামুর কাছে অনুসন্ধান কমিটি গঠনের বিনীত অনুরোধ জানাচ্ছি)।যাই হোক, যে বিষয়টি নজরে এসেছে সেটি হলো ব্লগারগণ মোটামুটি ব্যক্তিগত খারাপ অভিজ্ঞতার আলোকে অথবা ইন্দ্রিয়গত শঙ্কা হতে ডেসটিনির সোনার কাঁঠাল তথা আবুল ভাইয়ের তৈলাক্ত গোফেঁ ছাই মাখছেন। অপেক্ষা করছিলাম কেউ হয়তো বিস্তারিত পোষ্ট দেবেন, কিন্তু আসছেনা দেখে আমিই দিলাম।লিখতে আমার বড়ই আলসেমী (আমি আপনাদের একনিষ্ঠ পাঠক এবং দুইনিষ্ঠ মন্তব্য প্রদানকারী)।আসুন দেখি কিভাবে ডেসটিনি লাভের গুরটা খাচ্ছে, একটা নির্দিষ্ট ভবিষ্যত পর্যন্ত খাবে এবং এক সময় আবুল ভাইদের গোঁফ তৈলে তৈলমাক্ত হলেও সোনার কাঁঠালটা নিয়ে রফিক সাহেবরা পগাড় পাড়ি দেবেন (আবুল ভাই, চেইতেননা লগে থাকেন)।
ডেসটিনি কি?
সোজা কথায় ডেসটিনি একটি কোম্পানী যেটি মাল্টিলেভেল মার্কেটিং (বহু স্তর বিশিষ্ট বিপণন পদ্ধতি)এর সাহায্যে পণ্যের বিপণন করে।এখন প্রশ্ন হলো মাল্টিলেভেল মার্কেটিং কি?
মাল্টিলেভেল মার্কেটিং কি (যতবার এই শব্দটি লিখছি, আমার নিজের বিষয় মাল্টিলেভেল মডেলিং চলে আসছে, কি যন্ত্রণা, এখন থেকে শুধু এমএলএম লেখা হবে)?
এমএলএম এমন একটি বিপণন পদ্ধতি যার মাধ্যমে একটি কোম্পানী বহু স্তর বিশিষ্টি বিপণনকারীর মাধ্যমে (বেতন নাই, শুধু নতুন সদস্য নিয়োগ ও পণ্য বিক্রয়ের কমিশন, এই ভিত্তিতে) তাদের পণ্যের বিপণন করে।প্রতিটি স্তরে প্রত্যেক বিপণনকারী (ডিস্ট্রিবিউটর) নির্দিষ্ট সংখ্যক (ধরি, পাঁচ জন) বিক্রয় প্রতিনিধি নিয়োগ করে, আবার প্রত্যেক বিক্রয় প্রতিনিধি নির্দিষ্ট সংখ্যক বিক্রয় প্রতিনিধি নিয়োগ করে (সেই পাঁচজনের প্রত্যেকে পাঁচজন করে)।এই ভাবে একজন বিপণনকারীর অধীনে একটি ডাইনলাইন চ্যানেল তৈরী হয় যা পিরামিড আকৃতির।একজন বিপণন প্রতিনিধির অধীনে ডাউনলাই চ্যানেলটি যত সমৃদ্ধশালী হয় তার কমিশনো ততো বাড়তে থাকে।পণ্যের বিক্রয়ের ক্ষেত্রেও একই ব্যাপার প্রযোজ্য।উদাহরন দেই: ধরুন আমি একজন এমএলএম কোম্পানীর মালিক (রফিকুল আলম, পিরামিডের উপরের ফারাও সম্রাট)আপনাকে আমার পন্যের বিক্রয় প্রতিনিধি নিয়োজিত করলাম।যেহেতু আপনি আমার পণ্যের বিপণন করবেন আপনি আমাকে পাচঁ হাজার টাকা দিবেন।এখন আপনি আবার আপনার অধীনে পাঁচজন প্রতিনিধি নিয়োগ করবেন এবং প্রত্যেকে আমাকে পাচঁ হাজার টাকা দিবে আমার পন্য বিপননেরে জন্য।ঐ প্রত্যেক পাঁচজনের দেয়া টাকা থেকে আপনি একটা কমিশন পাবেন এবং তারা যদি কোন পন্য বিক্রি করেন তাহলেও আপনি কমিশন পাবেন।তেমনি ভাবে ঐ পাঁচ জনের প্রত্যেকে আবার পাঁচ জন করে রিক্রুট করবেন এবং বরাবরের মতো প্রত্যেকে আমাকে পাচঁ হাজার টাকা করে দেবেন।অর্থ্যাৎ পন্য বিক্রি হোক বা না হোক রফিকুলরা এক একটা ডিষ্ট্রিবিউটর ডাউনলাইন চ্যানেল থেকে মাল্টিমিলিয়িওনিয়ার বনে যাচ্ছে।দেখেন রফিকুলরা পিরামিডের অভ্যন্তরে কেমন করে ফারাও সম্রাট হয়।(ছবি দেখুন, সূত্র:গুগল ইমেজ)।
ডাউনলাইন চ্যানেলের আকৃতিগত কারনে অনেকে এমএ্লএমকে পিরামিড স্কীমও বলে থাকেন।কিন্তু পিরামিড স্কীম ভিন্ন জিনিস।আসেন দেখি পিরামিড স্কীম কি?
পিরামিড স্কীম কি? এমএলএম এর সাথে এর পার্থক্য
পিরামিড স্কীম এমএলএম এর মতোই কিন্তু উদ্দেশ্য ভিন্ন।উপরে লক্ষ্য করে দেখবেন এমএলএম এর উদ্দেশ্য হচ্ছে কোম্পানী তাদের পন্যের বিপণন করবে একটি ডাউনলাইন চ্যানেল তৈরী করার মধ্য দিয়ে।অর্থ্যাৎ লোকজন একটা নির্দিষ্ট অংকের টাকা দিয়ে কোম্পানীতে ঢুকছে, বিনিময়ে পণ্য ও সেবা বিপণন করছে ও তাদের অধীনে নতুন বিক্রয় চ্যানেল তৈরী করছে।অন্যদিকে পিরামিড স্কীমও একটি ডাউনলাইন চ্যানেল তৈরী করে একই পদ্ধতিতে।পার্থক্য শুধু কিন্তু পিরামিড স্কীম কোন পন্য বা সেবা অফার করেনা।পিরামিড স্কীম এ শুধুই টাকার একটা উর্ধ্বমূখী প্রবাহ চলে (উপরের উদাহরণ দ্রষ্টব্য)।
পিরামিড স্কীম এর বৈধতা
আমেরিকা, ইউকে, আলবেনিয়া, ফ্রান্স সহ বিশ্বের অনেকগুলি দেশে এমনকি আমাদের পাশ্ববর্তী শ্রীলংকাতেও পিরামিড স্কীম অবৈধ।বাংলাদেশ ব্যাংকও পিরামিড স্কীম অবৈধ করেছে শুনেছি কিন্তু এ সংক্রান্ত কোন সার্কুলার বা প্রমান আমার কাছে নেই।পিরামিড স্কীম কেনো অবৈধ? সহজ উত্তর।আপনার হাতে এক বস্তা টাকা আছে (টাকার প্রবাহ আছে) এবং আপনি আছেন সুন্দর বনের গহীন জঙ্গলে যেখানে কোন খাবার নেই।আপনার খাবার দরকার।ঐ টাকা দিয়ে আপনার কিছু হবে? অর্থ্যাৎ টাকা আছে কিন্তু পণ্য না থাকায় টাকার কোন মূল্য নেই।অর্থ্যাৎ কোন পণ্য বা সেবার উতপাদন ছাড়া টাকার অস্তিত্ব থাকা না থাকা সমান।সেই ভাবে পিরামিড স্কীম কোন পণ্য বা সেবার উৎপাদন ছাড়াই বাজারে টাকার প্রবাহ তৈরী করে মূদ্রাষ্ফীতি ঘটায় এবং এতে মূদ্রা বাজার অস্থিতিশীল হয়ে পড়ে এবং অর্থের মূল্যমান কমে যায়।
এমএলএম এর সমস্যাসমূহ
এখন দেখেন এমএলএম এর সমস্যাটা কোথায়।উপরের পার্থক্য থেকে অন্তত এটাতো পরিষ্কার যে এমএলএম আর পিরামিড স্কীম আসলে একই মূদ্রার এপিঠ আর ওপিঠ।পার্থক্য শুধু এমএলএম এ পন্য আছে, আর পণ্য ছাড়া এমএলএম হলো পিরামিড স্কীম।এখানে বলে রাখা ভালো যে, অনেক বাজার বিশ্লেষকগণ এমএলএম কে পিরামিড স্কীম এর সাথে ভিন্ন করার তীব্র বিরোধীতা করেন এর ডাউনলাইন চ্যানেল পদ্ধতির কারনে।কারন দেখা যায় যে, পন্য বিক্রয় করার চেয়ে ডাউনলাইন চ্যানেল তৈরীতেই সদস্যদের আগ্রহী দেখা যায় বেশী (ওতে কষ্ট কম, খালি চাপাবাজি চালাইতে হয়)এবং এতে অবিকৃত পণ্যের স্টক থেকেই যায়, নতুন পন্যের উৎপাদন হয়না এবং সেই সুন্দরবনের টাকার বস্তার মতো অবস্থা তৈরী হয়।এবার দেখি এই তথাকথিত ডাউনলোড চ্যানেলটার ভবিষ্যত অবস্থা কি।ধরি, প্রত্যেক সদস্যকে পাঁচ জন করে নিয়োগ করতে হবে এবং পরবর্তীতে তাদের প্রত্যেককে আবার পাঁচ জন করে নিয়োগ করতে হবে এই ক্রমবর্ধমান সমানুপাতিক (এক্সপোনেনশিয়াল ইনক্রিমেন্ট) নিয়োগ বৃদ্ধি চলতে থাকলে খুব দ্রুত একটা পর্যায় আসবে (সেটা বাংলাদেশে ইতি মধ্যেই চলে এসেছে)যখন আর নতুন কোন সদস্য পাওয়া যাবেনা।অর্থ্যাৎ বাজার ভর্তি হয়ে যাবে (বাংলাদেশে ইতিমধ্যেই ‘গেছে’) বিক্রেতায় (মার্কেট ওভার স্যাচুরেটেড, ছবি দেখুন, সূত্র: গুগল ইমেজ)।
তার মানে, আবুল ভাইরা এখন এমন এক অসম বাজারে অবস্থান করছেন যে বাজারের কোন অস্তিত্ব নেই (বাজারের সংজ্ঞা অনুযায়ী ক্রেতা ও বিক্রেতার উপস্থিতি নেই), শুধুই বিক্রেতারা সেখানে হা পিত্যেস করছেন ক্রেতার আশায় (ভাই, বোন, বন্ধু যেই হোক বাগে আইন্যা একটা ডেসটিনির ফরম ফিলাইতে পারলেই হয়!!!রিলেশনশীপ মার্কেটিং, এমএলএম এর আরেক নিক)।সুতরাং যেখানে পন্য বিক্রি হবেনা (কারন ক্রেতা নেই)সেখানে কোম্পানী কি করে চলে?ঐ যে সদস্য রিক্রুটমেন্ট, ঐটাই ব্যবসা যে, ব্যবসা একটা দেশের অর্থনীতির বারোটা বাজানোর জন্য যথেষ্ট।এই জন্যই অনেকে এমএলএম আর পিরামিড স্কীম এর কোন পার্থক্য করেননা।আর ফারাও সম্রাট রফিক সাহেবরা বাজারের অবস্থা ভালো মতো বুঝে গেছেন।তারা বুঝছেন, শহরের ক্রীম খাওয়া শেষ এবং এজন্য বৃক্ষ রোপনের নামে তারা গ্রামের দিকে ছুটছেন যদি ভবিষ্যতের আশঙ্কায় নিমজ্জিত সহজ-সরল মানুষগুলোকে নিয়ে একটু ব্যবসা করা যায়।আবুল ভাই আমারে ক্ষমাইয়েন, বাজারে যে হতাশার জন্ম আপনারা দিছেন ২০১২ সালে যদি পাবলিক দৌড়ানি দেয়, লুঙ্গি খুইল্যা দৌড়াইতে হইবো।
এমএলএম এর আরও সমস্যা আছে যেমন পণ্যকে চাপাবাজির মাধ্যমে এমনভাবে উপস্থাপন করা যেনো এই পণ্যটাই সেরা (যদিও তা না), তবে এটা ডেসটিনির ক্ষেত্রে প্রোযজ্য না কারন ডেসটিনি পণ্য বিক্রয় করতে না পারলেই খুশী। আর মার্কেট পেনেট্রেশন, ব্রেকইভেন ইত্যাদি সংক্রান্ত ঝামেলাও এমএলএম এ আছে যেগুলি বিস্তারিত করলামনা।
ডেসটিনি এমএলএম না কি পিরামিড স্কীম? ডেসটিনির পণ্য ও রফিকুল গঙদের লাভের গুড়ের ধান্দাবাজি
আগেই বলেছি অনেক বাজার বিশ্লেষকগণ মনে করেন এমএলএম এবং পিরামিড স্কীম অভিন্ন।এখন প্রশ্ন ডেসটিনি এমএলএম না কি পিরামিড স্কীম? এইখানে আছে একটা সূক্ষ শুভংকরের ফাকিঁ।যেহেতু বাংলাদেশ ব্যাংকের নিষেধাজ্ঞা আছে, তাই পণ্যের আড়ালে ডেসটিনি একটা পিরামিড স্কীম।পণ্যটা একটা আই ওয়াশ।একটু লক্ষ করেন ডেসটিনির পন্য কি কি? একটা সত্যিকারের এমএলএম কোম্পানী সেই পণ্যটাই বিপণণ করতে চাইবে যার বাজারে ব্যাপক চাহিদা আছে।এবং অবিক্রিত পণ্যের ফেরত প্রদান মূলক দাম পরিশোধের নিয়ম আছে (জানিনা ডেসটিনি এটা করে কি না)।কিন্তু ডেসটিনি কি করে? দেখেনে ওদের পন্যের উদাহরন (সূত্র: ডেসটিনি ওয়েব সাইট)।
বাংলাদেশের কয়টা মানুষ চুল ওঠা, চায়ের স্যাকারিন বা গোলাপের পাপড়ি খাওয়ার সমস্যা নিয়া চিন্তিত?আর দাম দেখছেন? গোলাপের পাতার দাম বলে ৬০০ টাকা !!! ডেসটিনি প্রথম লটে যে পণ্য কিনেছিলো আমার ধারণা তার পাঁচ শতাংশও বিক্রি হয়নাই, আর ওদের পণ্য যেহেতু পচনশীল না, তাই তার মেয়াদকাল অনেক।অর্থ্যাৎ পণ্যের ক্রয়ে তাদের কোন বিনিয়োগটা এককালীন।পরবর্তীতে সব টাকা আই ওয়াশ হচ্ছে নাম কো-অস্তে প্রজেক্টের নামে।আবুল ভাই বুকে হাত দিয়ে বলেনতো এই পণ্যগুলোর কয়টা আপনেরা বিক্রি করতে পারেন? আর গ্রামে যদি এগুলি লইয়া যান তো কিল একটাও মাটিত পড়তোনা কইলাম। রফিকুল সাহেবকে কেউ দেখেছেন ইদানীং? পা মাটিতে পড়েতো ওনার না কি?
(আবুল ভাই, আপনের কাছে প্রতিজ্ঞা করছিলাম পোষ্ট দিমু, দিলাম, এহন কাম আছে, গেলাম। অত:পর পাঞ্জাবীর হাতা গুটায়া বইতে চাই, আপনের কি কওনের আছে শুনতাম চাই।)
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:০৫
স্তব্ধতা' বলেছেন: উরেব্বাপস, ২ মিনিটে পইড়া ফেললেন।একেবারে ডিজিটাল রিডিং।হাহাহা..ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।ওনার কাছে প্রতিজ্ঞা করছিলাম।
২| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:০৮
জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: পোস্ট না পইড়া কমেন করছি .... এতবড় পোস্ট পড়তে টাইম লাগবো। তাই হলুদ তারা টিপিতো হইয়াছে।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:১২
স্তব্ধতা' বলেছেন: হাহাহা....ধন্যবাদ।ডেসটিনি হইতে হাজার মাইল দূরত্ব বিশেষভাবে কাম্য নইলে লাল তারা জ্বলিবে।সকলকে সাবধান করুন।ব্যাটারা এখন গ্রামের মানুষগুলাকে টার্গেট করছে।
৩| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:১৩
মৈত্রী বলেছেন: আসল ব্যপারটা খোলাসা করার জন্য ব্যাপক ধন্যবাদ।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:২৩
স্তব্ধতা' বলেছেন: ধন্যবাদ মৈত্রী।আসলে অনেক দেরী হয়ে গেছে।এমএলএম এর ডাউনলাইন চ্যানেলের শতকরা ৯০ ভাগ তাদের বিনিয়োগের টাকাটাও ওঠাতে পারেনা।স্বপ্ন দেখানোর নামে এক দু:স্বপ্ন দিয়ে লোক জনের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে রফিকুল আলমরা।
৪| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:১৩
আমি ছাড়া সবাই ভাল বলেছেন: ডেসটিনি প্রথম লটে যে পণ্য কিনেছিলো আমার ধারণা তার পাঁচ শতাংশও বিক্রি হয়নাই, আর ওদের পণ্য যেহেতু পচনশীল না, তাই তার মেয়াদকাল অনেক
হককথা।আবুল ভাই আইসা এই পুস্টে আপনার অমুক বই পইড়া দেহেন বইলা ভাগবে এটা সিওর থাকেন।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:২৪
স্তব্ধতা' বলেছেন: কোন সমস্যা নাই।আবুল ভাই আপনি কোথায়? আসেন একটু থিওরী কপ্চাই।
৫| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:১৫
লাল সাগর বলেছেন: ++++
ঐ মিয়া, এইটা কি করলেন?
ব্যাগের থাইক্ক্যা বিলাই বাইর কইরা ফালাইলেন
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:২৬
স্তব্ধতা' বলেছেন: থলি বাইর করতে দেরী হইয়া গেছে।বহুত পোলাপান হা পিত্যেস করতাছে ইতিমধ্যেই।এদের কাছে ভাই, বোন, বাবা মা সবাই এখন পন্য।খালি কোন মতে সদস্য করাইতে পারলেই হয়।পন্যতো বিক্রির উপায় নাই।কারন বাজারে সবাই বিক্রেতা বইন্যা গেছে।
৬| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:১৫
নষ্ট ছেলে বলেছেন: বাইনারি ট্রি তে অহন উদাহরণ হিসাবে ডেসটিনি ব্যবহার করতে হইব।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:২৯
স্তব্ধতা' বলেছেন: এইটাতো দুইজনের বেলায়।ডেসটিনি মনে হয় ৫ জন নিয়োগ করতে বলে।
৭| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:২০
মদন বলেছেন: প্রিয়তে নিলাম,
আরো কিছু তথ্য আমা করছি
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৩১
স্তব্ধতা' বলেছেন: কি ধরনের তথ্য পেলে উপকৃত হবেন জানালে চেষ্টা করবো।ধন্যবাদ।
৮| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৩৩
স্তব্ধতা' বলেছেন: আজমেরীর জন্য কয়েকজন সাহায্য করতে চেয়েছে।এখন বের হবো তাদের সাথে সাক্ষাতের জন্য।আপনাদের যার যা মন্তব্য আছে, আলোচনা চালিয়ে যান, পরে এসে জবাব দেব।যার জন্য পোষ্ট, সেই ভাইডি কোনে গেলো?
৯| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৪০
অভিমানী মেঘ বলেছেন: পুরো পোস্টটি পড়লাম। বিশ্লেষনের দরকার ছিল। ধন্যবাদ পোস্টের জন্য। প্রিয়তে নিলাম
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ ভোর ৬:৫১
স্তব্ধতা' বলেছেন: ধন্যবাদ অভিমানী মেঘ।
১০| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৪৪
অজানা এক পথিক বলেছেন: আবুল ভাইরে কিসু জিগায় লাভ নাই। উনি কোন বইয়ের রেফারেন্স দিয়া কইবেন যে ওই বইটা পইড়া আসেন।
তয় উনি নাকি এর উপরে ২০+ টা বই পইড়া ফালাইসেন। তাও কেন যে কুনু প্রশ্নের জবাব দিবার পারেন না
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ ভোর ৬:৫৯
স্তব্ধতা' বলেছেন: আমার খুব ঘনিষ্ঠ একজন বলতেন, মানুষের বয়সের একটা বড় পজিটিভ সাইড হচ্ছে অভিজ্ঞতা।বয়সের সাথে সাথে অভিজ্ঞতার ঝুলিটা যত বড় হয় জীবনের মর্ম ততো গভীর ভাবে উপলব্ধি করা যায়।কিন্তু বেয়াকুফ (বোঝাতেন অন্ধ) লোকের অভিজ্ঞতার কোন দাম নাই।সে অভিজ্ঞতা যে মাধ্যমেই আসুকনা কেন।
১১| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:০০
সুইট বলেছেন: যুক্তি দিয়ে ভালো ব্যাখ্যা করেছেন
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ৭:০৩
স্তব্ধতা' বলেছেন: ধন্যবাদ।আসলে এর বিরুদ্ধে সচেতনতার প্রয়োজনেই লেখাটা লিখেছি।
১২| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:১৩
অলস ছেলে বলেছেন: বাবারে। এত বিশ্লেষণ, অর্থ জিনিসটা আসলেই এত অনর্থ ঘটায়, আপনাকেও লিখতে নামালো তাহলে ডন্ট মাইন্ড পিলিজ, কৌতুকিং।
আমি আজ উনাকে না দেখে খুব চিন্তিত আছি, উনাদের নাকি প্যান্ডেলে খাওয়া দাওয়া করার কথা। কিন্তু সিষ্টেমে টাই পরে টরে সার্কিট হাউজ বা লেডিজ ক্লাব সেকশনে ঢুকতে গিয়ে উল্টা থাবড়া খেয়ে মন টন খারাপ হতে পারে। যাইহোক, উনি ফিরে আসলে বরিশালে আলীশান টাওয়ারের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের রিপোর্টিং পড়তে পারবো আশায় আছি।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ৭:২৫
স্তব্ধতা' বলেছেন: স্বাগতম অলস ছেলে।কেমন আছেন? আরে না মাইন্ড করবো কেনো? আপনার টোন আমি বুঝি।কৌতুকিং না বললেও চলতো।আর বিশ্লেষনের কারনটা আসলে অনুভূত হচ্ছিল ব্লগে ডেসটিনির পোষ্ট গুলো পড়ে।মনে হলো মূল বিষয়টা সবাই জানলে সবাই সবার কাছের মানুষগুলোকে অন্তত বোঝাতে পারবে।আমিও আপনার মতোই কিছুটা চিন্তিত ওনাকে নিয়ে।ওনার আগের পোষ্টে মাইনাসের তোড়ে বেচারা বোধ হয় পগাড় পাড়ি দিলেন।একটা অনুসন্ধান কমিটি গঠন করা দরকার।ভালো থাকুন।
১৩| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:১৩
অদেখা সময় বলেছেন: ভাই এতো কিসু কইলেন এইটা কন না কেন যে বাংলাদেশে সর্বোচ্চ ১১ টা লেভেল সম্ভব
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ৭:৩০
স্তব্ধতা' বলেছেন: আসলে আমি জানিনা যে বাংলাদেশে সর্বচ্চ কয়টা লেভেল সম্ভব।আপনার কাছেই জানলাম।ধন্যবাদ।তবে মার্কেট যে স্যাচুরেটেড এটা উল্লেখ করেছি।আর দ্বিতীয় ছবিটা দেখুন।হাইপোথিটিক্যালি কিন্তু আপনার কথাটাই বলে যে এক পর্যায়ে বিক্রেতার সংখ্যা সমগ্র পপুলেশনের থেকে বেশী (ওভার স্যাচুরেটেড মার্কেট) যেটা একটা অবাস্তব অস্থিতিশীল বাজার ব্যবস্থার নির্দেশনাই দেয়।
১৪| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৩৮
শাকিউল রানা বলেছেন: দারুন লিখছেন
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ৭:৩০
স্তব্ধতা' বলেছেন: ধন্যবাদ রানা।ভালো থাকুন।
১৫| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৪২
কারিম বলেছেন: ভাইরে, হেরা তো দেশের বেকার পোলাপাইনরে আরো বেকার বানাইতাছে প্লাস দেশের অর্থনীতির বারোটা বাজাইতাছে । আবুল ভাইরে কন আমারে বুঝাইতে যে ডেসটিনিতে পুলাপাইন কি উ?পাদন সাথে জড়িত না বিপননের সাথে । সবাই যদি বিপননে লাইগা যায় তাহইলে উ?পাদন করবো কেডা? হেগো এক পন্ডিত আমারে কইছিলো আমার চাকরী ছাইড়া হেগো লগে যোগ দিতে । আমি কইছিলাম, আমি যদি রাস্তার মাটি কাডি তাইলে রাস্তার উন্নয়ন হইবো, গ্রামারের ভাষায় হইলেও একটা কাম হইবো । কিন্তু ডেসটিনি কইরা খানি বিপনন করলে দেশের কোন কামডা হইবো
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ৭:৩৩
স্তব্ধতা' বলেছেন: ঠিক এই সহজ জিনিসটা জানতে কিন্তু মার্কেটিং বোঝার দরকার হয়না।একটু মাথা খাটালেই ডেসটিনির তলার ফুটো ধরা যায়।আবুল ভাই আইন্নে কোনে? ঝাতি ঝবাব চায়।এট্টু ঢু মারেননা বাই।
১৬| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৪৯
মদন বলেছেন: আবুল ভাই বরিশাল টাওয়ারের ভিত্তিপ্রস্তর দেইখাই খুশিতে ১৬ খানা হয়া গ্যাছে
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ৭:৫৪
স্তব্ধতা' বলেছেন: সালটা ১৯৯৯।'যুবক' নামের একটি সংস্থার তখন হাটি হাটি পা পা।দুই থেকে তিন বছরের মধ্যে স্বাস্থ্য থেকে শুরু করে তাদের কর্মকান্ড বিস্তৃতি লাভ করে রিয়েল ষ্টেট ব্যবসা পর্যন্ত।পাবলিকের টাকা নিয়ে মাইক্রো ক্রেডিটের নামে বিভিন্ন ব্যবসার আই ওয়াশ দিয়ে কোটি কোটি টাকা মানুষের কাছ থেকে হাতিয়ে নেয় সংস্থাটি।২০০২ সালে ওদের সাথে দেখা হয়েছিলো সুন্দরবনে।মানুষ যখন তাদের টাকার অনিশ্চিয়তায় ভুগছে তখন তারা গুটি কয়েকজন প্লেজার ট্রিপে মগ্ন।একই সময়ের আরেকটি সংস্থা টিসিবির কথা নিশ্চয়ই সবার মনে আছে।সরকারের সর্বচ্চ মহল থেকে যতদিন না স্বচ্ছতা আসবে ম্যাংগো পাবলিককে এভাবেই পেনাল্টি দিতে হবে। ডেসটিনিও একই ধান্ধায় মগ্ন।শুধু রূপটা আলাদা।আমি বুঝিনা বিবি কিভাবে এখনও ডেসটিনিকে চলতে দিচ্ছে।আমলাতান্ত্রিক বড় ধরনের গোপন হ্যান্ডশেক না হলে এটা এখনও চলতে পারেনা।হয়তো সময়ই সব বলে দেবে কিন্তু প্রশ্ন হলো তার জন্য কতটা মূল্য আমাদের দিতে হবে?
১৭| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৫২
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: লেখায় প্লাস। আপনি ঠিকই ধরেছেন, ডেসটিনির বাটপাররা এখন গ্রামের সহজসরল মানুষগুলোকে টার্গেট করছে।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ৮:০২
স্তব্ধতা' বলেছেন: ধন্যবাদ ফিফা।একটু লক্ষ করলে দেখবেন এরা ঠিক দূর্বল জায়গাটা ধরে একটা শ্রেণীর হাঁটু ভেঙ্গে দিচ্ছে।এরা জানে যুব সমাজের ঘাড়ে বেকারত্বের জোয়াল।স্বপ্নের নামে সেই জোয়াল নামানোর এক দু:স্বপ্ন দেখিয়ে চলছে এরা আমাদের বেকার ভাই বোন গুলিকে, আর ছেলে মেয়ে গুলিও একটু প্রতিষ্ঠিত হওয়ার আশায় এদের ফাঁদে পা দিচ্ছে।সমস্যা হচ্ছে একটা দেশের সরকার যদি যুব সমাজকে কোন দিক নির্দেশনা দিতে না পারবে, যুব সমাজের এই দূর্বলতাটাকে ক্যাপিটালাইজ করে আরও ডেসটিনি জন্ম নেবে।আমরা বড়জোড় সচেতনাটাই বাড়ানোর কাজটা করতে পারি।কিন্তু ততদিনে অনেক চড়া মূল্য আমাদের গুনতে হয়।
১৮| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:০২
টেকি মামুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ এখন থেকে বাটপারগুলোর সাথে ঝমাইয়া তর্ক করা যাবে।প্লাস + প্রিয়তে
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ৮:০৪
স্তব্ধতা' বলেছেন: আমিতো পাঞ্জাবীর হাতা গুটাইয়া তৈরী ছিলাম আজকে।কিন্তু দুই জনের এক জন আবুল ভাই, আর এক জনের নাম এই মূহুর্তে মনে পড়ছেনা, তাদের কাউকেই দেখতিছিনা।ধন্যবাদ।
১৯| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ৯:২৭
স্পাইডার বলেছেন: আপনে বিজনেস স্কুল বইটা পইড়া আসেন।
আবুল পাঠাঁটা পাঠাঁর বিরিয়ানি খাইতে বরিশাল গেছে।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:১৪
স্তব্ধতা' বলেছেন: হাহাহাহা....সবাইতো হের খবর ভালোই রাখেন দেখি।আপনারেও ডাউনলাইন চ্যানেলে রাখছে নাকি? নাহ বই টই ভালো জিনিসনা।পড়তে মুঞ্চায়না।আমি সহজ সরল মানুষ, সহজ সরল ভাবে বোঝার চেষ্টা করি।পাকস্থলীতে শূন্যতা সৃষ্টি হইলে যে যন্ত্রণা বোধ হয় তাহার নাম ক্ষুধা, পেয়-লেহ্য-চর্ব্য স্বরূপ দ্রব্যাদি জিহবা ও দন্ত সহকারে গলধ:করনের নাম আহার এবং আহারের পর পাকস্থলীর শূন্যতা পূরণের নাম নাম ক্ষুধা নিবারণ বা উদরপূর্তি।ব্যাপারটা সহজ নয় কি? বুঝতে কি খুব বড় সড় বই পত্র পড়তে হয়?
২০| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ৯:৪৩
ফিরোজ-২ বলেছেন: প্রিয়তে নিলাম,শেয়াে করার জন্য ধন্যবাদ।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:১৬
স্তব্ধতা' বলেছেন: কষ্ট করে পড়ার জন্য আমার অশেষ ধন্যবাদ ফিরোজ-২।প্রোফাইল পিকে কি তৌকির মামুর ছুবি নিকি?
২১| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৩৩
মদন বলেছেন: আমাদের এস কে ফয়সাল ভাইও তো ডেসটিনি করে, তিনিও বিশাল পোষ্ট দিবেন বলছিলেন, এখনও সাড়া শব্দ নাই...
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:১৮
স্তব্ধতা' বলেছেন: এই যে একটা কামের কাম করছেন।এই আরেকজনের নাম কিছুতেই মনে করতে পারতেছিলামনা।ধন্যবাদ মনে করায় দেবার জন্য।এনারেও হ্যাছাক জ্বালাইয়া অন্বেষণ করিচ্চি কিন্তু কিছুতেই উহাদের টিকিটিরও সন্ধান পাইতেছিনা।
২২| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:৫৫
'লেনিন' বলেছেন: আবুল বাই আন্নে কোটে? খেক খেক
তা ডেসটিনি'র এই বিশাল শুভঙ্কর ধরতে এতো জটিল গণিত দরকার নাকি? ভূয়া ইজ জাস্ট ভূয়া আর কোনো কথা নাই।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:১৪
স্তব্ধতা' বলেছেন: আবুল বাইরে ঝাতি হন্নে হয়ে খুঁজিচ্চে।উনি নাই।কথা ঠিক ভূয়া ইজ ভূয়া।আপনি চাহেনতো কয়েকদিন পর পোষ্ট ডিলিট হয়ে যাবে।কোন সমস্যা ছাড়াই।
২৩| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:০০
'লেনিন' বলেছেন: @মদন ভ্রাতা: ব্লগার বিডি আইডলও নাকি ডেস্টিনি করতো। এখন আবার তার নাকি ২৫তলা ডেস্টিনি টাওয়ার উদ্বোধনের টিকেট ৩টা দরকার, সরবরাহ করবে আবুল তৈলাক্তগুম্ফধারী।
ভালো কথা, দেশের শেয়ার ব্যবসাটাও এই রকম ফাঁকিই তবে বৈধ ফাঁকি। ডেস্টিনি ইত্যাদির অফিস বামনেতাদের অফিস আর সরকারি, বিরোধী হোমরা চোমরা মিলিওনিয়ার বিলিওনিযার দিয়ে আঙুল ফুলে কলাগাছ ডেসটিনির শেকড় এখন অনেক অনেক গভীরে। ৩০০টাকা করে ৩টাকার বৃক্ষ বিক্রি করলেও কেউ দেখার নেই।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:১৭
স্তব্ধতা' বলেছেন: ডেসটিনি মনে হয় বিবিরে (বাংলাদেশ ব্যাংক) কবুল বলি ফেলাইছে। আমি বুঝিনা বিবি কিভাবে এখনও ডেসটিনিকে চলতে দিচ্ছে।আমলাতান্ত্রিক বড় ধরনের গোপন হ্যান্ডশেক না হলে এটা এখনও চলতে পারেনা।হয়তো সময়ই সব বলে দেবে কিন্তু প্রশ্ন হলো তার জন্য কতটা মূল্য আমাদের দিতে হবে?
২৪| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:৩২
আমড়া কাঠের ঢেকি বলেছেন: সেইরকম লেখা হইছে...... লেখার স্টাইলটাও দারুণ.... ঝরঝরে। এক নি:শ্বাসে পড়ে ফেললাম, এমএমএল এর কাহিনী বুঝলাম (অর্থনীতি সম্পর্কে কোন আইডিয়া না থাকার পরও )
কিপিটাপ!
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৩:৩৬
স্তব্ধতা' বলেছেন: পাকস্থলীতে শূন্যতা সৃষ্টি হইলে যে যন্ত্রণা বোধ হয় তাহার নাম ক্ষুধা, পেয়-লেহ্য-চর্ব্য স্বরূপ দ্রব্যাদি জিহবা ও দন্ত সহকারে গলধ:করনের নাম আহার এবং আহারের পর পাকস্থলীর শূন্যতা পূরণের নাম ক্ষুধা নিবারণ বা উদরপূর্তি।ব্যাপারটা সহজ নয় কি? বুঝতে কি খুব বড় সড় বই পত্র পড়তে হয়?
২৫| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:৪২
আমড়া কাঠের ঢেকি বলেছেন: অফটপিক: আজকাল ডেসটিনি মনে হয় বাজারের অবস্থা সম্পর্কে সচেতন হয়ে গেছে, মাল্টিলেভেল ট্রি'র রুট লেভেল থেকে শক্তি বৃদ্ধির টিপসও মনে হয় দেওয়া হচ্ছে আবুল ভাই এর মাঝেই আমাকে সহ কয়েকজনের মাথা ফাটানোর ভয় দেখিয়েছেন, জিডি করায় রাখুম নাকি ভাবতাছি
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৩:৩৮
স্তব্ধতা' বলেছেন: সববনাশ, তবে সময় খুব দূরে না যখন রুট লেভেল পাগলা কুকুরের আচরন করলে খুব বেশী দোষ তাদের দেয়া যাবেনা।
২৬| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৩:০৪
মদন বলেছেন: তাদের গাছ লাগানোর ফাকিবাজি সম্পর্কে জানতে এই পোষ্ট পড়তে পারেন Click This Link
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৩:৪৩
স্তব্ধতা' বলেছেন: ধন্যবাদ।ওটা আগেই পড়েছি।আসলে এগুলো পড়েই মনে হয়েছে ডেসটিনি সম্পর্কে একটা বিষদ পোষ্ট প্রয়োজন।তাই অপেক্ষা করছিলাম যে কেউ হয়তো দিয়ে দেবে।শেষে আমিই দিলাম।উপরের মন্তব্য গুলোন পড়ুন ওখানে যুবকের কথা বলেছি, একই মন্তব্য করেছেন আরেকজন ব্লগার আপনা লিঙ্কে।এগুলি সব ভন্ড।
২৭| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৩:১৪
হুতুম পেঁচার নকশা বলেছেন: লেখা টা কাজে লাগবেতাই তুলে রাখলাম।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৩:৩৯
স্তব্ধতা' বলেছেন: আপনাদের কাজে লাগলেই লেখাটা সার্থক।কাজে লাগান।সচেতনতা বৃদ্ধি করুন।
২৮| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৪
মদন বলেছেন: আবুল ভাই আপনি কুতায়????
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:০৭
স্তব্ধতা' বলেছেন: উনার বদ হজম হৈ গেছে।
২৯| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ৮:০০
রাগ ইমন বলেছেন: খুব ভালো পোস্ট । প্রিয়তেও নিলাম। আরো মানুষ পড়ুক এইটা।
একটাই আলোচনা, ৩য় ছবিটা আরেকটু বিশদ ব্যাখ্যা দিলে ভালো হইত । আরেকটু সহজ ও সরল বাংলায় ।
অংক করে দেখায় দিতে পারতেন কি ভাবে ১ থেকে ৬ জন শুরু করে ১৫ তম ধাপে এইটা পৃথিবীর জনসংখ্যা ৬ বিলিয়ন ছড়িয়ে ৭ বিলিওন হয়ে যায় ।
এক্সপোনেনশিয়াল গ্রোথ জিনিসটা একটু কেউ যদি গুছায়ে লিখতেন ব্লগে! এত গুরুত্বপূর্ণ একটা প্রক্রিয়া , বিশেষ করে বায়োলজির জগতে , এইটা সবারই বুঝা উচিত ।
একটা জিনিস মনে পড়লো । আগে প্রচুর চেইন মেইল পাওয়া যাইতো। ৫ জনকে পাঠাও । দশ জনকে পাঠাও । কিছু দিন পরেই দেখা যাইতো , চেইন না ভাঙলে , একই মানুষের কাছে একই মেইল বার বার আসছে ।
এইটা থেকেই তো মানুষের বুঝা উচিত এম এল এম এ কি ভাবে বাজার স্যাচুরেটেড হবে আর কি করে উপরের কয়েক জন ডায়মন্ড এক্সেকিউটিভ ছাড়া সকলেই ধরা খাবে।
আচ্ছা , ভালো কথা । ডেস্টিনিতে নিচের লেভেলের লোক জন টাকা পায় কোথা থেকে ?
১। পণ্য বিক্রি?
২। নিচের লেভেল থেকে কমিশন ( পণ্য বিক্রির সাথে জড়িত) ?
৩। উপরের লেভেল থেকে (নতুন লোক নিয়োগ থেকে ) কমিশন?
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:০৮
স্তব্ধতা' বলেছেন: এই যে আপনে আসছেন।আমি এই বিষয়ক একটা পোষ্ট এর অপেক্ষা করতেছিলাম আসলে আপনার কাছ থেকে।আপনি এইটা লিখলে আরও বেশী ভালো হইতো ।তাড়াতাড়ি করে লিখাটায় লেখাটায় সমস্যা আছে।অনেক কিছুই আরও খোলাসা করে লিখা যেতো।হয়ে উঠলোনা।লিখতে আমার বড়ই আলসেমী।এক্সপোনেনশিয়াল গ্রোথ নিয়ে লিখেননা একটা কিছু।আমি নাই।অর্থনীতিতে ম্যালথাস মডেল গ্রোথ হাইলি ক্রিটিসাইজড।কিন্তু অন্য অনেক ক্ষেত্রেই অনেক গুরুত্বপূর্ন। কিন্তু আমার অতো ধৈর্য্য নাই এতো কিছু সিনথেসিস করার।
কন্সেপ্চুয়ালি ডেসটিনির একদম নীচের লেভেলের এখন কোন টাকা পাওয়ার কথা না যতক্ষন না তারা বিক্রয় প্রতিনিধি নিয়োগ করতে পারছে।সত্যি কথা বলতে কি আমার জানামতে নীচের লেভেল এখন শুধু কামড়া কামড়ি করে একটা মানুষ ধরার আশায় যদি সদস্য বানানো যায়।পণ্যতো বিক্রির উপায় নাই।আলু পিয়াজ হোলসেল রেটে বেচতে পারলেও কিছু পণ্য বেচতে পারতো, কিছু কমিশন পাওয়া যাইতো।খাবার জন্য গোলাপের পাপড়ি বিক্রি হওয়ার কোন সম্ভাবনা দেখিনা।
ধন্যবাদ।ভালো থাইকেন।
৩০| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:১৯
রাগ ইমন বলেছেন: আপনি এইটা লিখলে আরও বেশী ভালো হইতো । - হ্যাঁ ভাই, তা তো বটেই । আমার ঘরের কাজ গুলা এসে করে দিয়ে যান, আমি শুধু বসে বসে ব্লগ লিখি!
অনেক কিছুই আরও খোলাসা করে লিখা যেতো - লেখেন , তাড়াহুরা কিসের? আস্তে আস্তে সিরিজ করে লেখেন ।
এক্সপোনেনশিয়াল গ্রোথ নিয়ে পরে লিখবো নে ।
আপনার সাবজেক্ট কি অর্থনীতি ? তাহলে আপনাকেই খুজছে বাংলাদেশ , থুক্কু, রাগ ইমন। আমারে অর্থনীতির কতিপয় মঠেল বুঝোয় দিতি হপে । শর্ত একটাই , কোন রকম অংক কপচাইলেই আপনারে তিন তালার জানালা দিয়ে ফেলে দিব ( আমার এক টিচারের প্রিয় হুমকি) । যা বুঝাবেন , গরু দিয়ে বুঝাবেন।
নীচের লেভেল এখন শুধু কামড়া কামড়ি -- এত নিচের লেভেল এর কথা বলি নাই । যারা এখনো টাকা পাচ্ছে , তারা কি করে পাচ্ছে ?
মাঝারি ধাপের কর্মকর্তা , হীরামতি গোলাপ বানুদের কথা জিগাইলাম।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৫১
স্তব্ধতা' বলেছেন: ওরে বাবা, অর্থনীতি আমার বিষয় না, এটা আমার পড়তে ভালো লাগতো অনেক আগে থেকে।ওই যে কৈশরের প্রথম প্রেম, দাড়িয়াল কার্ল মার্কস ওরে পড়তে গিয়ে অর্থনীতি বুঝার আকাঙ্খা, ক্যাপিটালিজম এ প্রাইস ডিটারমিনেশন থিওরী আর পলিটবুরো সিষ্টেম এ প্রাইস ডিটারমিনেশন থিওরীর কোনটা ভালো আর কোনটা খারাপ এই তর্ক না করলে তখন পেটের ভাত হজম হৈতোনা।এর পর অর্থনীতিটা সব সময়ই আমার ষ্টাডিজ এ ছিলো মডিউল হিসেবে যা দিয়ে পেট-ভাতের কাজ হয় কিন্তু এডভান্সড অর্থনীতি আমি জানিনা।পড়িওনাই।আর আমার নিজের বিষয় কি সেইটা কিন্তু এই পোষ্টের একদম প্রথমে 'মাল্টিলেভেল মার্কেটিং কি' পর্বে উল্লেখ করেছি।তয় অর্থনীতির কোন মডেলটা আপনি জানতে চান জানাইলে এই অধমও একটু চেষ্টা করতো বুঝার।
আর হীরামতিদের প্রকৃত অবস্থা সত্যি বলতে কি জানিনা।দেশে থাকলে ভালোভাবে জানতে পারতাম।তবে দুই চার জন পুরোনো কলিগের সাথে কথা বলে যা জানলাম তা হচ্ছে, আপওয়ার্ড মানি ফ্লো মোটা মুটি স্থবির।অনেক লোকই এখন এটা বিশ্বাস করেনা।তাই সদস্য জোগার করাটা এখন আগের মতো সহজনা।এইটা একটা পজিটিভ দিক।ডেসটিনি কলাপ্স করার আগেই লোকজন এর প্রতি আস্থা হারাইতেছে। এইজন্যইতো বাটপারগুলো গ্রামের দিকে ঝুঁকতেছে আমার ধারনা।
৩১| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৩৮
মনিহার বলেছেন: সবাই যদি কমিশন চাই, তাহলে sell করবে কে? কিনবে কে?
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৫৮
স্তব্ধতা' বলেছেন: মনিহার, ব্যাপারটা ভালো করে একটু পড়বেন কি? কমিশনটা নির্ভর করে বিক্রয়ের উপর।কিন্তু সবাই যদি বিক্রেতা বনে যায় কিনবে কে? আমার কাছেও আলু (ডেসটিনির প্রোডাক্ট) আছে, আপনার কাছেও আলু আছে (কারন আপনিও ডেসটিনির বিক্রেতা), এখন আমি বেচতে চাইলেও কি এই আলু আপনার কাছে বেচতে পারবো? না পারলে কমিশনটা কি আসবে? তাহলে চলবে কেমনে? সদস্য নিয়োগ।টাকার উর্ধ্বমূখী ফ্লো (কোন পন্য বা সেবার উৎপাদন ছাড়াই)।সেক্ষেত্রে এমএলএম এর সাথে পিরামিড স্কীমটার কোন পার্থক্য আছে কি? নাই।পন্যটা শুধু আই ওয়াশ।
৩২| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:২২
মদন বলেছেন: ফয়সাল/আবুল ভাইয়ের দেখা নাই
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৫৯
স্তব্ধতা' বলেছেন: হাহাহা...লাইগ্যা থাকেন।খবর পাইলে জানান দিমুনে।
৩৩| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:২১
বিডি আইডল বলেছেন: @মদন ভ্রাতা: ব্লগার বিডি আইডলও নাকি ডেস্টিনি করতো। এখন আবার তার নাকি ২৫তলা ডেস্টিনি টাওয়ার উদ্বোধনের টিকেট ৩টা দরকার, সরবরাহ করবে আবুল তৈলাক্তগুম্ফধারী।
ওইটা একটা ফান কমেন্ট ছিল এটা বোঝার জন্য আপনার মত এত জ্ঞাণী না হলেও চলতো
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ ভোর ৪:২২
স্তব্ধতা' বলেছেন: আরে ভাই রাগ করেন কেন? ডেসটিনিকে ঘৃণা করুন।যারা ডেসটিনি করে তাদের নয়, অন্তত: ডাউন লাইনকে নয়।আর মন্তব্যটা মনে হয় লেনিন ভাই করছিলো।মদন ভ্রাতা না।
খামাখা বেচারারে ...
৩৪| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ৯:১৮
বিডি আইডল বলেছেন: ওটা লেনিনের উদ্দেশ্যেই করা...কপি করার সময় বাদ গেছে
৩৫| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৪৭
অলস ছেলে বলেছেন: অট:
আপনার পরের পোষ্টটা সরিয়ে ফেলেছেন। আপনার উত্তর পড়ে তো লজ্জাই পেয়ে গেছিলাম কিন্তু মন্তব্য করতে গিয়ে দেখি নেটওয়ার্ক চলে গেছে। পরে কাজে চলে গেছিলাম। দু:খিত সংক্ষিপ্ততার কারণে অস্পষ্ট মন্তব্যের জন্য। আমি আসলে ইত্তেফাকের কথা মাথায় রেখে এমন বলেছিলাম। নাম পরিবর্তনের পক্ষে ইত্তেফাকের এমন নির্লজ্জ আর অর্থহীন যুক্তি দেখে, যে যুক্তির অসারতা আপনিই তুলে ধরেছেন। বিশেষ করে ইত্তেফাকের বর্তমান অবস্থান দেখলে দু:খ লাগে বেশি কারণ, তেয়াত্তর চুয়াত্তরের দিককার যেসব সংবাদের সুত্র দেখি ইত্তেফাক থেকে নেয়া, বুঝাই যায় তখনকার কঠিন পরিস্থিতিতেও ইত্তেফাক সাহসী সাংবাদিকতার পরিচয় দিতো। আর এখনকার এই নির্লজ্জ চামচামি দেখে মালিক দুই সন্তানের জন্য করুণা জাগে। এই কুলাঙ্গার দুইজন রাজনীতি না করে নিরপেক্ষ সাংবাদিক হলে অথবা অন্তত পত্রিকাটা পেশাদার সৎ সাংবাদিকের হাতে থাকলে বাংলাদেশের জন্য একটা গর্বিত ঐতিহ্য হতে পারতো ইত্তেফাক প্রতিষ্ঠানটা। আবারো সরি, আগের ভুল বুঝাবুঝির জন্য।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:৩০
স্তব্ধতা' বলেছেন: আসলে পোষ্টটি ছিলো একটি প্রতিক্রিয়াশীল পোষ্ট।এসব স্থূল অসঙ্গতি আমাদের দেশে হরহামেশাই ঘটছে।কিন্তু তখন দেখে কেনো যেনো মাথাটা ঠিক রাখতে পারিনি।তাই একটি পোষ্ট দিয়েছিলাম। কিন্তু ভেবে দেখলাম খুব একটা কাজের পোষ্টনা ওটা।তাই ড্রাফটে পাঠিয়ে দিলাম আপনার মন্তব্যটা দেখার সাথে সাথে।তবে আমার প্রতিক্রিয়াশীলতা আমার মধ্যে যে সুক্ষ হীনমন্যতা তৈরী করেছিলো তার সঙ্গে আপনার মন্তব্যটি (বলতে দ্বিধা নেই ভুল বুঝেছিলাম) দুটি মিলিয়েই পোষ্টটি এখন ড্রাফটের মমি।ভালোই আছে ওখানে, থাকুক
।আর ইত্তেফাক এর কাছ থেকে বেশী কিছু করাটা বোকামী নয় কি? শেখ মুজিব যে চারটি পত্রিকা রাষ্ট্রয়াত্ত করেছিলো, ইত্তেফাক তার একটি।ওর চরিত্র অনেক আগেই হনন করা হয়েছে। তবে ব্যক্তি মানিক মিঞা সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে একজন পথিকৃত।এটা মানতে দ্বিধা নেই।পি মুন্সীর পোস্টে এই মাত্র বলে এসেছি দৌড়ের উপর আছি।এবং সত্যি তাই।পড়ে কথা হবে।তবে বিভিন্ন পোষ্টে (কাল একটা করেছেন ককপিট+পাইলট কনভারসেশন) আপনার মন্তব্য পড়ে আমি হাসতে হাসতে শেষ।
ব্লগে ঢুকে আপনাদের মন্তব্য দু'চারটা না পড়লে দিনটাই ভালো যায়না।ভালো থাকবেন।
৩৬| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:৫১
মাহমুদহাসান বলেছেন: পয়লা প্লাস একটা দিয়া লইলাম। আবুল ভাই আগের যে পোস্ট টা দিসিল, ঐ খানে হেরে কইতে কইসিলাম লেখাপড়া কী করসে, কইত্তে করসে, আমি খোঁজ লমু। হে আমারে কয় বিজনেস স্কুল বই পড়তে! এরপর যে কী হইল, ডেসটিনি কি ওরে বৃক্ষ মনে কইরা পুঁইতা দিল না কি হারবাল খাইতে দিল আল্লাহই জানে। একজন এমএলএম কোম্পানীর মালিক (রফিকুল আলম, পিরামিডের উপরের ফারাও সম্রাট) ডায়লগটা সেরাম হইছে ভাই। কঠিন পিনিক।............মোগো বরিশাইল্লা ছাওয়ালটা কোনে গেল? হেইয়া অমন কা?....ডেস্টিনি করলে হুইয়াও জীবন পার করা যাইবে! চেন ডেস্টিনিরে?
রাগ ইমন কে বলছিঃ ভাই এই বিষয় বোঝার জন্যে গণিতের অতি সামান্য জ্ঞান থাকলেই যথেষ্ট। মোহাইমেন ভাই তো এর আগে পাটিগণিতের প্রমাণ দিয়েছিলেন, আর লেখক স্তবদ্ধতা এখানে অর্থনীতির উদাহরণ দিলেন। প্রয়োজনে আমি এটাকে এম-এরে ট্রির ইকুয়েশন দিয়েও প্রমাণ করব। বন্ধ হোক অশিক্ষিত গরিব ঠকানোর এই ব্যবসা।..........লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ ভোর ৬:২৬
স্তব্ধতা' বলেছেন: ''ডেসটিনি কি ওরে বৃক্ষ মনে কইরা পুঁইতা দিল না কি হারবাল খাইতে দিল আল্লাহই জানে'':
''বন্ধ হোক অশিক্ষিত গরিব ঠকানোর এই ব্যবসা'': সমস্যা হচ্ছে শিক্ষিতরাও এই ফাঁদে পা দিচ্ছে।আমাদের আর্থ সামাজিক দীনতা আর ছেলে মেয়েদের অনিশ্চিত ভবিষ্যত, দুটোর সুযোগ নিয়ে অল্প সময়ে বড়লোক হবার দিবাস্বপ্ন দেখিয়ে কোটি কোটি টাকা ওরা হাতিয়ে নিচ্ছে।ধন্যবাদ পড়ার জন্য।চারপাশে সচেতনতা গড়ে তলুন।
৩৭| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:০৩
নীল_পদ বলেছেন: ভাই আগে আপনাকে একটা ধন্যবাদ দিয়ে নেই। আমি যখন ইন্টারমিডিয়েট পড়ি তখন আমাকে ধরেছিল। আমি সাড়া দেই নাই। আমার কয়েক বন্ধু যোগ দিয়েছিল, তাদের মধ্যে অনেকেই বুক চাপড়াইতেছে......
একটা মজার কথা শোনেন। আমি গত কুরবানীর ঈদে বাসায় গিয়েছি...
আমি আমার সব বন্ধুদের থেকে অনেক ভাল পজিসনে আছি আমি মনে করি...কিন্তু ঈদের সময় ওরা আমাকে আস্ক(সম্ভবত আমার পরে) করেছিল যে, আমি এখন কি করছি, আমি কিছুই বলি নাই। আমার ওই বন্ধুর কাছে আমি আস্ক করতেই তড়িৎ জবাব...ডেস্টিনির মার্কেটং ম্যনেজার। খুব বুক ফুলে বলল। আমি আর কিছু বললাম না। পাশ থেকে আমার এক বন্ধু আমার কথা বলল(যে ডেস্টিনির ছ্যকা খেয়েছিল) ও চুয়েটের শিক্ষক। তখন আমার খুব হাসি পেয়েছিল। যাই হোক আমি তাচ্ছিল্য করছি না।
এর পরে আমি বললাম খুব তাড়াতাড়ি কানাডা যাব। তখন পাশ থেকে আমার আরেক বন্ধু বলে সেও আসবে আমার সাথে তখন তার দেখা হবে। সে আমাকে বলে সে ডেস্টিনির কি জানি ডায়মন্ড না কি জানি হচ্ছে......... সে আশায় আছে তাদের ব্যবসা আমেরিকা ও কানাডাতে যাবে......
এর মাঝে আমাকে আর তিন জনে ধরেছে। আমার খুব ওবাক লাগে যে ওরা টাইটাকে কি অমুল্যই না করছে।
এখন আসি আরেকটা বিষয়ে, আমি আমার বাসার মোটামুটি হর্তা কর্তা, সবাই আমাকে অনেক সন্মান করে। ত আমার এক ভাইপো আমাকে জরাতএ চাইছিল কিন্তু আমি ত অনেক আগেই জানি বিষয়টা কি। তখন ওকে আমি ডেকে অনেক কথা বলেছিলাম এটা নিয়ে। তখন সে কোনো কথা বলেনি কারন সে জানে কোনো কথা আমার কাছে ভিত্তি হবে না। ত আমাকে না বলে সে ভালই কাজ করছে.........শুনলাম কিছু কিছু টাকাও নাকি পাচ্ছে। সারাদিন পথে পথে ঘুরে ঘুরে পড়াশোনা না করে ঘুরে বেরাচ্ছে......
ওর জন্য খুব খারাপ লাগছে। ও জখন জানবে তখন আর কোনো পথ থাকবে না। কিন্তু আমি আমার কর্তব্য পালন করেছি।
ভাল থাকবেন, সময় না থাকার কারনে ভাল করে গুছিয়ে লিখতে পারলাম না। প্রিয়তে। +
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ ভোর ৬:৩৯
স্তব্ধতা' বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকেও।দেখুন একটা ব্যাপার ভীষণ পরিষ্কার আপনার মন্তব্যতে।মার্কেট ওভার স্যাচুরেটেড।তাই ওরা ভাই-বোন, ভাইপো, মা-বাপ, সবাইকে ওদের ক্লায়েন্ট করতে চাচ্ছে যে কোন মূল্যে।বাহিরের ক্লায়েন্টতো শেষ।মানুষের স্বাভাবিক সম্পর্ক গুলোর ভীত নাড়িয়ে দিচ্ছে ডেসটিনি নামের ধান্ধাবাজির এই কর্পরেট মার্কেটিং।সম্পর্ক গুলো আর স্বাভাবিক সম্পর্কের মধ্যে থাকছেনা।অনুভূতির বদলে হচ্ছে বেসাতির বিনিময় ।খুব দু:খজনক এমন সামাজিক অবক্ষয়।শুভ কামনা রইলো আপনার প্রতি আর আশে পাশে যারা আছেন, তাদের সচেতন করুন।
৩৮| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৩:৪৪
মাহমুদহাসান বলেছেন: নীল_পদ এর প্রতিঃ স্যার, একই ঘটনা আমারও ঘটেছিল। আল্লাহর অশেষ রহমতে খুব দ্রুতই বুঝতে পেরেছিলাম মূল ঘটনা কী এবং সরে এসেছিলাম। হায়, আমি যদি ইন্টারমিডিয়েটে থাকতে একটু ভালো লজিক জানতাম, সামান্য গণিত বুঝতাম, এতগুলো টাকা নষ্ট হতো না। যাইহোক, আপনি চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের গোল্ড মেডেল প্রাপ্ত ছাত্র, এখন প্রভাষক, কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার, কানাডা যাচ্ছেন এমএস পিএইচডি করতে...এইসব ডেস্টিনিওয়ালাদের বলে লাভ হবে না। ওরা বোঝেই না এগুলো কী। আমি চুয়েটে একজন মানুষকেই মাঝে মাঝে, নিয়মিত নয়, টাই পড়তে দেখেছি, উনি আমাদের শ্রদ্ধেয় উপাচার্য। অনেক আগে, যখন প্রকৌশল শিক্ষা বাংলাদেশে শুরু হয়েছে মাত্র, তখন তিনি বিদেশ থেকে ডক্টরেট করে এসেছেন, এটা সবাই পারেনি। তিনি যখন টাই পড়েন, আর ডেস্টিনির মূর্খগুলো যখন টাই পড়ে তখন কেমন যেন হাসি পায়। আপনি এত মেধাবী ছাত্র ছিলেন, প্রেসিডেন্ট গোল্ড মেডেল পেয়েছেন, কই, আপনাকে তো আমি চুয়েটে গত দুই বছরে টাই পড়তে দেখিনি। সাধারণ থাকেন আপনি। আমার মনে আছে প্রথমদিন ডাটা স্ট্রাকচার ক্লাস নিতে এসেছিলেন আপনার সেই ছাত্রজীবনের মলিন শার্ট, রংচটা জিন্স আর সেন্ডেল পড়ে। আজও যে খুব দামী কাপড় পড়েন তা নয়। এইসব দিয়েই আপনি আকাশে উঠে এসেছেন, আর টাই ঝুলিয়ে ডেস্টিনিওয়ালারা বাইনারি সিস্টেম মানুষকে বোঝাচ্ছে। ফ্লিপ-ফ্লপ বোঝাতে দিলে বা মাল্টিভাইব্রেটর বোঝাতে দিলে বা এম-এরে ট্রিকে গ্রাফে কনভার্ট করতে দিলে একেকজনের বাথরুম হয়ে যাবে! এখন বাংলাদেশে দুই শ্রেণীর মানুষ টাই পড়ে- এক. ডেস্টিনিওয়ালারা এবং দুই. চায়নিজ রেস্টুরেন্টের ওয়েইটাররা।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ ভোর ৬:৪৯
স্তব্ধতা' বলেছেন: লেখক বলেছেন: ''এখন বাংলাদেশে দুই শ্রেণীর মানুষ টাই পড়ে- এক. ডেস্টিনিওয়ালারা এবং দুই. চায়নিজ রেস্টুরেন্টের ওয়েইটাররা।'': এটা একটা কর্পরেট ভরং।
সার্ভিস মার্কেটিং এ এটা না করলে কর্পরেট হওয়া যায়না, রেষ্টুরেন্ট এর ওয়েটাররা মালিকের আদেশই পালন করে।আবুল ভাইদের মতো যারা ডেসটিনি করে তাদের আমি দোষ দেইনা।দোষ দেই যারা তাদের ম্যানুপুলেট করছে তাদের আর প্রশাসনের সাথে এদের যে একটা গোপন গোল্ডেন হ্যান্ড ভাইব্রেশন (সিভিয়ারলী ষ্ট্রং) হয়ে গেছে তাতে কোন সন্দেহ নেই, যদিও প্রমান নেই।
৩৯| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:২৬
নীল_পদ বলেছেন: মাহমুদহাসান বলেছেন: নীল_পদ এর প্রতিঃ স্যার, একই ঘটনা আমারও ঘটেছিল। আল্লাহর অশেষ রহমতে খুব দ্রুতই বুঝতে পেরেছিলাম মূল ঘটনা কী এবং সরে এসেছিলাম। হায়, আমি যদি ইন্টারমিডিয়েটে থাকতে একটু ভালো লজিক জানতাম, সামান্য গণিত বুঝতাম, এতগুলো টাকা নষ্ট হতো না। যাইহোক, আপনি চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের গোল্ড মেডেল প্রাপ্ত ছাত্র, এখন প্রভাষক, কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার, কানাডা যাচ্ছেন এমএস পিএইচডি করতে...এইসব ডেস্টিনিওয়ালাদের বলে লাভ হবে না। ওরা বোঝেই না এগুলো কী। আমি চুয়েটে একজন মানুষকেই মাঝে মাঝে, নিয়মিত নয়, টাই পড়তে দেখেছি, উনি আমাদের শ্রদ্ধেয় উপাচার্য। অনেক আগে, যখন প্রকৌশল শিক্ষা বাংলাদেশে শুরু হয়েছে মাত্র, তখন তিনি বিদেশ থেকে ডক্টরেট করে এসেছেন, এটা সবাই পারেনি। তিনি যখন টাই পড়েন, আর ডেস্টিনির মূর্খগুলো যখন টাই পড়ে তখন কেমন যেন হাসি পায়। আপনি এত মেধাবী ছাত্র ছিলেন, প্রেসিডেন্ট গোল্ড মেডেল পেয়েছেন, কই, আপনাকে তো আমি চুয়েটে গত দুই বছরে টাই পড়তে দেখিনি। সাধারণ থাকেন আপনি। আমার মনে আছে প্রথমদিন ডাটা স্ট্রাকচার ক্লাস নিতে এসেছিলেন আপনার সেই ছাত্রজীবনের মলিন শার্ট, রংচটা জিন্স আর সেন্ডেল পড়ে। আজও যে খুব দামী কাপড় পড়েন তা নয়। এইসব দিয়েই আপনি আকাশে উঠে এসেছেন, আর টাই ঝুলিয়ে ডেস্টিনিওয়ালারা বাইনারি সিস্টেম মানুষকে বোঝাচ্ছে। ফ্লিপ-ফ্লপ বোঝাতে দিলে বা মাল্টিভাইব্রেটর বোঝাতে দিলে বা এম-এরে ট্রিকে গ্রাফে কনভার্ট করতে দিলে একেকজনের বাথরুম হয়ে যাবে! এখন বাংলাদেশে দুই শ্রেণীর মানুষ টাই পড়ে- এক. ডেস্টিনিওয়ালারা এবং দুই. চায়নিজ রেস্টুরেন্টের ওয়েইটাররা।
সহমত.........
আমার খুব প্রিয় একজন ছাত্র তুমি। তোমাকে আমি খুব কাছ থেকে দেখেছি। শুকরিয়া যে তুমি ওই সব ফালতু কাজ থেকে নিজেকে মুক্ত করতে পেরেছো। এবং তুমি সেটা ঠিক সময়ে করতে পেরেছো না হলে অনেক ক্ষতি হয়ে যেত তোমার। ভেবে দেখো আর কয়েকটা দিন পরে তোমার পজিসন কোথায় থাকবে...... আর যারা তোমার সাথে ওই সময়ে ছিল তাদের কি অবস্থা।
ভাল থেক। সৎ ও আদর্শের জীবন যাপন কর সফলতা তোমার কাছে ধরা দিবেই...............
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৫০
স্তব্ধতা' বলেছেন: ভাল থেক। সৎ ও আদর্শের জীবন যাপন কর সফলতা তোমার কাছে ধরা দিবেই----------
সহমত
৪০| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:৪২
পাপী বলেছেন: বাপরে। এতো তথ্য!!
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৫৪
স্তব্ধতা' বলেছেন: তথ্য খুব বেশীনা, ডেসটিনির মিছা কথার থেকে কম আছে।!!!আবুল ভাইরে এট্টু খোঁজ কইরেনতো।ওনার লাই চিন্তা অইতেছে :
৪১| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:৩৭
মাহমুদহাসান বলেছেন: লেখক বলেছেনঃ
দোষ দেই যারা তাদের ম্যানুপুলেট করছে তাদের আর প্রশাসনের সাথে এদের যে একটা গোপন গোল্ডেন হ্যান্ড ভাইব্রেশন (সিভিয়ারলী ষ্ট্রং) হয়ে গেছে তাতে কোন সন্দেহ নেই, যদিও প্রমান নেই।
বাংলাদেশ সরকার কেন যে এখনও এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয় না! দুদক কে বলা যেতে পারে তদন্ত কমিটি গঠন করার জন্যে। লাগে আমি বিনা বেতনে তদন্ত কইরা দিমু!
নীল_পদ এর প্রতিঃ ইটস মাই প্লিজার স্যার। ডেস্টিনির মূর্খগুলো আপনার ছাত্র হওয়া দূরে থাক, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণীর কর্মচারী হওয়ার যোগ্যতাও রাখে না।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:২৫
স্তব্ধতা' বলেছেন: ''বাংলাদেশ সরকার কেন যে এখনও এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয় না! দুদক কে বলা যেতে পারে তদন্ত কমিটি গঠন করার জন্যে। লাগে আমি বিনা বেতনে তদন্ত কইরা দিমু!''...........
~P= ~p=
৪২| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:৫৪
নীল_পদ বলেছেন: ধন্যবাদ। এগিয়ে যাও দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে...সফলতা আসবেই।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৫৫
স্তব্ধতা' বলেছেন: নীল_পদ বলেছেন: ধন্যবাদ। এগিয়ে যাও দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে...সফলতা আসবেই।
৪৩| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:১৫
মদন বলেছেন: আপনার পোস্টের কারনে সামুতে ডেসটিনির বিনোদোন থেইকা বঞ্চিত হইতেসি, আপনারে মাইনাচ
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:০২
স্তব্ধতা' বলেছেন: দোষ আমার না, দোষ আবুল ভাইয়ের।ওনার পোষ্টে গিয়া দেখেন ওইখানে ওনারে বলছি যে ওনার বিরুদ্ধে পোষ্ট দিব, উনিও চ্যালেঞ্জ নিছে।এখন উনি যদি ডেসটিনির জোলাপের বড়ি খাইয়া আমাদের বঞ্চিত করেন ডেসটিনির আমোদ থাইক্যা এই দোষ কার? ডেসটিনিরে গদাম মাইনাচ।
৪৪| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:৩৪
জনৈক আরাফাত বলেছেন: জানতাম। তারপরও বলব, ব্যাপক!
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:০৪
স্তব্ধতা' বলেছেন: ধন্যবাদ।তবে জানলে লেখা উচিত।আমি মনে করি এই ব্লগের মাধ্যমে সচেতনতা ছড়িয়ে দেয়া সম্ভব।
৪৫| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:২৫
কৌশিক বলেছেন: হেভি লিখেছেন। কিন্তু উহাদের পশ্চাত দেশে বাশ ঢুকানো তো যাচ্ছে না!
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:২০
স্তব্ধতা' বলেছেন: আমরাতো বাঁশ ঢুকানোর মতো কিছু করিনি এখনও, করেছি? প্রশাসনে যেনো কেউ নেই ব্যাপারটা দেখার।প্রশাসন, মিডিয়া কেউ একটা জরিপও করছেনা ডাউনলাইনের ছেলেমেয়ে গুলোর কি অবস্থা।প্রশাসনের সাথে ডেসটিনির গোপন গোল্ডেন হ্যান্ডশেক হয়ে গেলে ডেসটিনিকে কি ভাবে বাঁশ দেবেন? একটাই উপায় আছে, সামাজিক সচেতনতা গড়ে তোলা।কি ভাবে? সিউল রায়হান কে দেয়া নীচের জবাবটা দেখার আহবান জানাচ্ছি।অনেক ধন্যবাদ কষ্ট করে পড়ার জন্য।
৪৬| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:৪৮
অভিজিত রায় অভি বলেছেন: ভালো লাগলো। এইখানে ক্লিকান ঃ এম এল এম---ব্যবসা নাকি হয়রানি
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:২৭
স্তব্ধতা' বলেছেন: দেখেছি, ধন্যবাদ।সচেতনতা গড়ে তোলার আহবান জানাচ্ছি।
৪৭| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:২৩
খালেদ মাসুদ বলেছেন: বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে ডেসটিনির পাপীদের মাথার উপর বরিশালের তথাকথিত বহুতল ভবন ভাংগিয়া পড়িয়াছে এবং অতঃপর তাহাদের টিকির সন্ধান পাওয়া যাইতাছে না ।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:২৮
স্তব্ধতা' বলেছেন: সব্বনাশ, খবরের সোর্স? আবুল ভ্রাতার জন্য চিন্তা হৈতেছে।
৪৮| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:২১
রাজীব বলেছেন: মার্কেটিংয়ের একটি কৌশল
১। হাইফাই লাইফ লিড করা, অন্তত বাহিরে/লোকদেখানো
২। সবসময় ফিটফাট থাকা (কোট, টাই ইত্যাদি ব্যবহার)
৩। পারলে কথা বার্তায় ফ্যাসনেবল হওয়া (আর,জে টাইপ, মানুষ কথা না বুঝলেও উনি যে খুব উচ্চ স্তরের লোক এটুকু বুঝবে)
৪। নিজেকে মার্কেটিং ম্যানেজার বা বিদেশী (ইউরোপীয়/আমেরিকান) কোম্পানীর ডিস্ট্রিবিউটার পরিচয় দেয়া।
৫। এমন ভাব দেখানো যে বিদেশ যাওয়া কোন ব্যাপারই না বরং বিদেশের চেয়ে এই কোম্পানীর কাজ করা ভালো।
এর সবগুলোই হচ্ছে এমএলএম-এর কৌশল, তারা এগুলো তাদের এজেন্টদেরকে শিখিয়ে দেয়।
আমাদের দেশের বেশীরভাগ লোক বিদেশ যাবার জন্য পাগল হয়ে থাকে, যখন দেখে যে কিছু কিছু লোক বিদেশে না যেয়ে এমএলএম করে অনেক ভালো আছে (ভালো ভালো পোষাক পড়ছে, দামী মোবাইল ব্যবহার করছে) এবং খুব কম সময়ে/ কম বয়সে মার্কেটিং ম্যানেজার বা বিদেশী (ইউরোপীয়/আমেরিকান) কোম্পানীর ডিস্ট্রিবিউটার হয়ে গেছে তখন অনেকে এর প্রতি আকৃষ্ট হয়।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৪০
স্তব্ধতা' বলেছেন: ''যখন দেখে যে কিছু কিছু লোক বিদেশে না যেয়ে এমএলএম করে অনেক ভালো আছে (ভালো ভালো পোষাক পড়ছে, দামী মোবাইল ব্যবহার করছে) এবং খুব কম সময়ে/ কম বয়সে মার্কেটিং ম্যানেজার বা বিদেশী (ইউরোপীয়/আমেরিকান) কোম্পানীর ডিস্ট্রিবিউটার হয়ে গেছে তখন অনেকে এর প্রতি আকৃষ্ট হয়।''
প্রথম পর্যায়ে যখন মার্কেট-এ এমএলএম এর ক্রেতা ছিলো (সদস্য) তখন যারা পয়সা করেছে তারা ঠিক আছে, অন্তত অন্যের মাথায় কাঁঠাল ভেঙে নিজের আখেরটা করে নিয়েছে।কিন্তু এখন মার্কেট স্যাচুরেটেড, এখন ডিস্ট্রিবিউটররাও কিছু পায়না, আর ডাউনলাইনতো কথাই নেই (সেখানে শুধু হা-পিত্যেস)।একটা পর্যায়ে এই সিষ্টেম কলাপ্স করতে বাধ্য।এখন নিজেদের চকচকে টাই ছাড়া সরল মানুষ গুলোকে আকর্ষনের আর কিছু নেই।আসলে সাধারন মানুষগুলি একটু সচ্ছলতার জন্য মুখিয়ে থাকে আর ডেসটিনির চক্ চকে ভাব দেখে ভাবে ওটাই সোনা।'চক চক করিলেই সোনা হয়না।'
৪৯| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৮
সিউল রায়হান বলেছেন: ডেসটিনি যাদের সাথে প্রতারণা করছে তাদের সবাই ব্লগ পড়ে না কিন্তু একজনও যদি ব্লগ পড়ে প্রতারণার হাত থেকে বাঁচে(সেটা আমাদের আবুল ভ্রাতা হলে আরো বেশী খুশি হই) তাহলেই এই লিখাটা স্বার্থক
চিটার সব দেশেই আছে,ছিল,থাকবে তাই "প্রতারকদের হাত থেকে রক্ষা পাক বাংলাদেশ" এই দোয়া করে বোধহয় লাভ নেই..... তবুও যতটা সম্ভব যেন কমে এটাই আশা করি
লেখককে স্পেশাল ধন্যবাদ লিখাটার জন্যে
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:১৬
স্তব্ধতা' বলেছেন: ''ডেসটিনি যাদের সাথে প্রতারণা করছে তাদের সবাই ব্লগ পড়ে না''
----কৈশরে পড়া সেবা প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত রকিব হাসানের 'তিন গোয়েন্দা'র কথা মনে পড়ে গেলো।তিন গোয়েন্দার যখন কোন তথ্যের প্রয়োজন হতো, ওরা একটা পদ্ধতির সাহায্য নিতো যেটার নাম ওরা দিয়েছিলো 'ভূত থেকে ভূতে'।পদ্ধতিটা ছিলো এমএলএম এর মতোই।ওরা তিনজন প্রত্যেকে ওদের পাঁচজন বন্ধুকে জানাতো ওদের প্রয়োজনীয় তথ্যটার কথা, সেই বন্ধুরা আবার প্রত্যেকে তাদের প্রত্যেক পাঁচজন বন্ধুকে একই তথ্য সরবরাহ করতো।এভাবে এক সময় সকলে ব্যপারটা জেনে যেতো এবং প্রয়োজনীয় তথ্যের ব্যাপারে সবাই সচেতন হয়ে যেতো।ডেসটিনির অনেকেই হয়তো ব্লগ পড়েনা কিন্তু আমরা সবাই যদি তথ্যগুলো সরবরাহ করতে পারি আমাদের পরিচিতজনদের মাঝে, তবে ডেসটিনির বিরুদ্ধে আমরাও মার্কেট স্যাচুরেটেড করতে পারি।ডেসটিনি যে ওঝার বীণ দিয়ে সাপ খেলছে, সেই ওঝার লাঠি দিয়েই আমরা সাপটা মারতে পারি।ওপরে রাগ ইমনের প্রথম মন্তব্যে 'চেইন ইমেইল' এর একটি উদাহরন আছে, ভূত থেকে ভূতের আর একটি উদাহরন। তথ্য দিয়ে যদি আমরা ডেসটিনির মার্কেট স্যাচুরেটেড করে দিতে পারি আমার ধারনা ডেসটিনির বিরুদ্ধে একটি সমাজিক অবরোধ গড়ে তোলা সম্ভব।আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।শুভ কামনা রইলো।
৫০| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫০
জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: কতদিন ডেস্টিনি ভাড়্টারে ব্লগে দেখিনা... আপসুস।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:২৯
স্তব্ধতা' বলেছেন: বেচারা গেলো কোনঠে?
৫১| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৩১
মদন বলেছেন: আমাদের এসকে ফয়সাল ভায়েরও একটা পোস্ট দিবে কইছিলো, মাগার উনি তার সব পোষ্টই গায়েব করে এখন খালি কমেন্টান
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৩:৪২
স্তব্ধতা' বলেছেন: আচ্ছা, পোষ্টটাতে একজন মাইনাস দিয়েছেন, ধরে নিচ্ছি, আবুল ভাই বরিশালে বিরিয়ানী ও জোলাপের বড়ি ভালোভাবেই হজম করছেন
অবশ্য ফয়সাল ভাইও হৈতে পারে।
৫২| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ২:২৭
সেই সাম্য বলেছেন: +++++++++++++++++++++
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৩:৪২
স্তব্ধতা' বলেছেন: ধন্যবাদ সাম্য।
৫৩| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:০৯
তীব্র রঙিন বলেছেন: পুরনো দিনের একটা কথা মনে পড়ে গেলো। ইয়াকভ পেরেলমান-এর 'গণিতের মজা' বইটায় এরকম পিরামিড ধসের একটা কাহিনি ছিলো। ওটা পড়ে আমি ১৯৯৩ সালেই এজাতীয় প্রচারণা/প্রতারণায় অংশগ্রহণ থেকে বিরত থাকি। পরে আরেক জায়গায় '৩০-এর গ্রেট ডিপ্রেশন-এ এই জাতীয় একটা ব্যাপারও অন্তর্ভুক্ত ছিলো বলে পড়েছিলাম।
যাক, পৃথিবীর অনেক দেশেই কিন্তু এমএলএম চলে। আমার এক বন্ধু কলকাতায় চলে গিয়ে এখন এই ব্যবসার মুখপাত্র হিসেবে রীতিমত আন্তর্জাতিক চরিত্র। দক্ষিণ আফ্রিকা, মালয়েশিয়া আরো কোথায় কোথায় যেন সে সমাবেশে এই ব্যবসা নিয়ে বক্তৃতা দিয়ে বেড়িয়েছে। এসেছিলো বাংলাদেশেও, বক্তৃতা দিতে। লাখখানেক লোকের সমাবেশেও নাকি সে এমএলএম বুঝিয়েছে। এখন অবশ্য জানি না কী অবস্থা তার। তখনই প্রায় কোটিপতি।
বিবির অনেকেই এর সাথে ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত (ঘটনা সত্য তবে, তথ্যসূত্র দেওয়া যাবে না)।
তবে, বিশ্বাস করি না শর্টকাটে। পরিশ্রম আর উদ্যম ছাড়া সবাই যদি বড়লোক হতো্ তাহলে কারোরই অভাব থাকতো না।
কিন্তু, লটারি লাইগা গেলে বড়ই খুশি হমু নে।
মগর আপসুস, অহনতরি এগডাও লাগে নাইক্কা
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ২:৩১
স্তব্ধতা' বলেছেন: লেখক বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
''৩০-এর গ্রেট ডিপ্রেশন-এ এই জাতীয় একটা ব্যাপারও অন্তর্ভুক্ত ছিলো বলে পড়েছিলাম।''----আপনি ঠিক বলেছেন, গ্রেট ডিপ্রেশন এর সময় যে পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছিলো তা এমএলএম এর কারণে সম্ভাব্য সৃষ্ট পরিস্থিতির সাথে খুব সাদৃশ্যপূর্ণ, তবে ভিন্ন।একটু ব্যাখ্যা করি।গ্রেট ডিপ্রেশনের মূল কারণ ছিলো শেয়ার মার্কেটে ধ্বস।এই ধ্বসের নানান কারন আছে, প্রচুর রিসার্চ পেপার আছে।পড়ে দেখতে পারেন।যাই হোক, শেয়ার মার্কেটে ধ্বসের ফলে বাজারে যে অর্থনৈতিক মন্দার ভীতির সৃষ্টি হয় তার ফলে লোক জন অর্থ লগ্নি বন্ধ করে দেয়।কেনা কাটা বন্ধ করে দেয়।ফলে অবিকৃত পণ্যের মজুদ বাড়তে থকে (মিলিয়ে দেখুন এমএলএম এর অবিকৃত পণ্যের মজুদের সাথে)।যেহেতু, পণ্যের বিক্রয় বন্ধ তাই উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়।প্রচুর লোক চাকরী হারায়।আনএম্প্লয়মেন্ট বাড়তে থাকে।যারা কিস্তিতে জিনিস কিনতো চাকরী হারানোর কারনে তারা কিস্তি পরিশোধ করতে পারলোনা ফলে তাদের ক্রয়কৃত জিনিস ফেরত দিতে হলো, যা অবিকৃত পণ্যের স্টককেরই বৃদ্ধি ঘটালো। এদিকে যারা বাজারে বিনিয়োগ করতো তারা বিনিয়োগ বন্ধ করে দেয়াতে আইডল মানি'র পরিমাণ বাড়তে থাকে যা বাজারে মূদ্রাস্ফীতির সৃষ্টি করে।মূদ্রাস্ফীতির কারনে খুব নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস এর দাম বেড়ে যায় (উৎপাদন বন্ধ), যাদের হাতে পুঁজি ছিলোনা (ম্যাংগো পিপল, বিজনেস ম্যান রা নন) তারা নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস কিনতে ব্যর্থ হন এবং ফলাফল ক্ষুধা/দারিদ্রতার সাথে অমানবতের জীবনের সহাবস্থান।এমএলএম এতেও পণ্যের উৎপাদনের ও বিপণনের দিকে নজর না দিয়ে যখন শুধু সদস্য সংগ্রহের মাধ্যমে অর্থের প্রবাহ ঘটানো হয়, এক পর্যায়ে বাজারে মূদ্রাস্ফীতি ঘটতে বাধ্য, এবং তা ঘটেছেও আমার ধারনা । আমাদের বাজারে জিনিস পত্রের উর্ধ্বগতির পিছনে এদরে একটা ভূমিকা হয়তো আছে, রিসার্চ না করে আমার পক্ষে নিশ্চিত করে বলা সম্ভব নয়।
''পৃথিবীর অনেক দেশেই কিন্তু এমএলএম চলে'' -----এমএলএম আর পিরামীড স্কীম এর পার্থক্য দ্রষ্টব্য।একটা সত্যি কারের এমএলএম কোম্পানী পন্যের বিক্রয়ের দিকে জোর দেবে, সদস্য সংগ্রহের দিকে নয়।সেক্ষেত্রে পণ্য যদি বিক্রয় করতে হয় বাজারে বিক্রি হবে (চাহিদা আছে এমন পন্য) এমন পণ্যই না তারা মার্কেট করবে। ডেসটিনির পণ্যগুলো দেখুন (এর কোন চাহিদা এই চৌদ্দ কোটি মানুষের দেশে আছে? আপনি নিজেই কি গোলাপের পাতা, বা চায়ের স্যাকারিন নিয়ে খুব চিন্তিত? পণ্য ক্রয়ে তাদের বিনিয়োগটা এককালীন, কারন যদি বিক্রি না হয় তবে পণ্য ক্রয় করতে হবেনা, বিপণনও করতে হবেনা কিন্তু সদস্যরা পণ্য বিক্রয়ের চেষ্টার মাধ্যমে এটা যে পিরামীড স্কীম নয় তার সাইনবোর্ড বহন করবে। আর সদস্য সংগ্রহের মাধ্যমে যে অর্থের প্রবাহ ঘটে তা দিয়ে নিজেদের পকেট ভারী করা যাবে, মূদ্রস্ফীতি ঘটে ম্যাংগো পিপল না খেয়ে মারা পড়ুক তাতে কি আসে যায়।তাই ডেসটিনি এমএলএম এর নামে যে 'বিবি (বাংলাদেশ ব্যাংক)' কে কবুল বলাইয়া পিরামডি স্কীম চালাইতেছে তাহাতে কোন সন্দেহর অবকাশ নাই।
এবার আসি এমএলএম এর বিশ্বব্যাপী ব্যাপকতা নিয়ে যে মন্তব্যটা করেছেন সে প্রসঙ্গে।আসলে এমএলএম পৃথিবীর অনেক দেশে নয়, কিছু দেশে এখনও আছে যে সমস্ত দেশের বাজার ব্যবস্থা এখনও দূর্বল, অশিক্ষার হার বেশী, বেকারত্বের হার বেশী।উন্নত অনেক দেশেই এমএলএম নিষিদ্ধ বা নিষিদ্ধ না হলেও কোম্পানী গুলো তা গ্রহন করেনা। উন্নত দেশগুলিতে কনজিউমার বিহ্যাভিয়র প্যাটার্ণটা আলাদা।আপনি একটা পন্য আমাকে ইনিয়ে বিনিয়ে ভালো বললেন আর আমি তা কিনে ফেললাম, এটা উন্নত বিশ্বে ঘটেনা।ক্রেতারা বাজারে গিয়ে যাচাই করে কিনতে চায় কারন সেখানে তাদের অল্টারনেটিভ থাকে।আমি যদি আপনার বাসায় ডালডার বাটি নিয়ে বলি 'ফাটাফাটি' ঘি, মচমচ করে ভাজে, আপনি কিনবেন? না কি আপনি বাজারে গিয়ে, রাঁধুনী, তীর আরও যে সব ব্র্যান্ড আছে তাদেরটার সাথে গুনগত মান, পরিমান, দাম ইত্যাদি বিষয় তুলনা করে কিনবেন? অবশ্যই দ্বিতীয়টা আপনার কাছে বেশী গ্রহন যোগ্য হবে।তাই এমএলএম কোম্পানীগুলো তাদের পণ্য নিয়ে বাজারে প্রবেশ (মার্কেট পেনেট্রেশন) করতেই হিমশিম খায়।বিনিয়োগ-বিপণণ-লাভ-বিনিয়োগ সাইকেলে লাভ করে ব্রেক ইভেন পয়েন্টে তাদের পৌছানো সম্ভব হয়না।ফলাফল----আস্তে আস্তে পিরামীড স্কীমে পরিণত হওয়া, যেটা নিষিদ্ধ।
''বিবির অনেকেই এর সাথে ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত (ঘটনা সত্য তবে, তথ্যসূত্র দেওয়া যাবে না)।'' -----এটা আমার অনুমান, এবং আমি আমার অনুমানের ব্যাপারে নিশ্চিত কোন প্রমান ছাড়াই, এই দ্যাশেরইতো খাইয়া পৈড়া বলগাইতেছি।তবে আপনার কাছে তথ্যসূত্র থাকলে ঘটনা সবাইকে জানানো উচিত।যদি তথ্যসূত্র উল্লেখ নাও করেন ঘটনার বয়ান দিতে পারেন।অন্তত লোকজন সচেতন হোক।
পরিশেষে আপনার এই কথাটাই মোদ্দা কথা: ''তবে, বিশ্বাস করি না শর্টকাটে। পরিশ্রম আর উদ্যম ছাড়া সবাই যদি বড়লোক হতো্ তাহলে কারোরই অভাব থাকতো না।''
ধন্যবাদ, ভালো থাকুন।
৫৪| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৩:৫০
মাহমুদহাসান বলেছেন: সবাইকে আন্তরিক ভাবে অনুরোধ করছি আমার একটি এমএলএম কোম্পানি খুলছি.....জয়েন করার আমন্ত্রণ রইল! পোস্টটি পড়ার জন্যে। আমি প্রচারণা চালাতে আসিনি আমার লেখার, সেটা পড়ার পরেই বুঝতে পারবেন। ধন্যবাদ।
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ২:৩৪
স্তব্ধতা' বলেছেন: অবশ্যই।যাচ্ছি।
৫৫| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:৪৪
মাহমুদহাসান বলেছেন: আগের নামটি বদলে ব্যতিক্রমী একটি এমএলএম ধারণাঃ আত্নিক শুদ্ধতার প্রথম পদক্ষেপ রেখেছি। একই লিঙ্ক, অতএব সমস্যা হবে না। কেউ কি একবার পড়ে দেখবেন?
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ২:৩২
স্তব্ধতা' বলেছেন: অবশ্যই।যাচ্ছি।
৫৬| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ ভোর ৬:১৮
রাগ ইমন বলেছেন: স্যার ,
পড়তে আসছি । আপনি কই? :#> :#> :#> :#>
অর্থনীতি আমার বারটা বাজায় দিলো । পে ব্যাক অফ রিসার্চ নিয়ে কাজ করেছেন? ঐ থিওরীর উপরে একখানা মাপকাঠি বানাইতে হবে সেইটা আবার নাম্বার দিয়ে মাপা মাপি করবে । আমার মাথা খালি গুরায় !!!
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ২:৪৮
স্তব্ধতা' বলেছেন: উমম্ ........... আরেকটু খোলা করে বললে বুঝতে সুবিধা হতো।যতটুকু বুঝতে পারলাম পে ব্যাক মেথডের এ্যাপ্লিকেশন ইন মেজারিং রিসার্চ ইফেক্ট/আউটপুট ? নাহ...পেব্যাক নিয়ে কাজ করি নাই।তবে আমার কাজই বিভিন্ন জিনিস মাপামাপি করা।
খোলা করে বলি: আমি স্ট্যাটিষ্টিক্যাল মডেল নিয়ে কাজ করি।আমার কাজ বিভিন্ন ধরনের সোশ্যাল রিসার্চের মাধ্যমে সামাজিক ফেনমেনন গুলিকে এডভান্সড ষ্ট্যাটিস্টিক্যাল মডেল (মাল্টিলেভেল মডেল, গ্রাফিক্যাল চেইন মডেল, ইত্যাদি আরও আছে) দিয়ে মাপামাপি করা, অন্তর্নিহিত সম্পর্ক খুজেঁ বের করা ।দু:খিত আপনেরে ফড়াইতে ফারলামনা
।তবে স্ট্যাটিষ্টিক্যাল মাপামাপি, মাপকাঠি বানানোতে (যদি আপনি মেজারমেন্ট স্কেল বুঝাইয়া থাকেন) হয়তো কিঞ্চিত সাহায্য করতেও পারি, যদি আপনার লাগে।
আর আপনিতো ডাক্তার মানুষ যতদূর জানি, মাথা গুরানোর ওষুধ কি? আমি জানিনা, খায়া ফেলেন একটা।
৫৭| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৪৬
মদন বলেছেন: এই পোষ্ট যতই পড়ি ততই ডেস্টিনিদের সাইজ দেওনের তথ্য পাই
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ৭:২৩
স্তব্ধতা' বলেছেন: এতো তথ্য দিয়া খিতা খরবেন? আবুল ভাইতো মনে কয় উড়াল দিছে।
৫৮| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:৫৬
সুবিদ্ বলেছেন: আমার খুবই হাসি লাগে যখন দেখি এরা videocon-এর ইলেক্ট্রনিক আইটেম বেচতে যাইয়া বলে যে এইটা নাকি sony-র চাইতেও ভালো জিনিস.......
তয় এদের চাপাশক্তির প্রশংসা করতেই হবে......
কিছুদিন আগে ডেসটিনি-র ২পাতা জোড়া ক্রোড়পত্র দেখলাম.......তাতে সাবেক সেনাপ্রধান জে. হারুন-কেও দেখলাম ডেসটিনির সাথে রিলেটেড, (প্রেসিডেন্ট)......সত্যি কী বিচিত্র এই দেশ!!!
৫৯| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩২
স্তব্ধতা' বলেছেন: '' বলেছেন: আমার খুবই হাসি লাগে যখন দেখি এরা videocon-এর ইলেক্ট্রনিক আইটেম বেচতে যাইয়া বলে যে এইটা নাকি sony-র চাইতেও ভালো জিনিস.......''...........এটা বিজনেস এথিকসের সমস্যা। ওইটা নিয়া কথা বলে লাভ নাই।সে প্রসঙ্গে না গিয়ে এই খানে আর একটা বিষয় বেশ মজার মনে হলো।ভিডিও কনের নিজস্ব শো-রুম আছে, সেই শো-রুম থেকে পাবলিক ভিডিওকন এর জিনিস না কিনে ডেসটিনি থেকে কিনবে কেন? ডেসটিনি থেকে কিনলে দামও শো-রূম থেকে বেশী পড়বে কারণ মধ্যস্বত্ত ভোগকারীর (সোজা কথায় দালাল ডেসটিনি) মুনাফাটো ডেসটিনি নেবে।এটাই আই ওয়াশ।ডেসটিনি জানে ওরা বেচতে পারবেনা।ওরা ভিডিও কনে বিনিয়োগও করেনাই।শুধু একটা চুক্তি, যে ডেসটিনি ওদরে পন্য বেচব, বিনিময়ে কমিশন নেবে। এর মাধ্যমে পন্য বেচার আই ওয়াশটাও হলো আর মূল কাজ পিরামিড স্কীম চালায় যাওয়া ওইটাও হলো।হায়রে ডেসটিনি।আর সেনা প্রধান হারুনরে দেখে অবাক হওয়ার কিছু নাই।আরও বড় বড় রুই কাতলা আছে আমার ধারনা।ধন্যবাদ সুবিদ।
৬০| ০১ লা মার্চ, ২০১০ সকাল ১০:৩৩
ইমন জুবায়ের বলেছেন: http://www.mediafire.com/?qzyzzzknzmz
Click This Link
২৩ শে জুলাই, ২০১০ সকাল ৮:২৩
স্তব্ধতা' বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।লিঙ্কের ২য় শিবরন্জ্ঞনী রাগটা প্রায়ই শুনি, হারিয়ে যেতে সাহায্য করে।
৬১| ০১ লা মার্চ, ২০১০ রাত ৮:১৫
রাষ্ট্রপ্রধান বলেছেন: ভ্যাপক বিনোদন।
০১ লা মার্চ, ২০১০ রাত ১১:৩৭
স্তব্ধতা' বলেছেন: ভ্যায়াপক
৬২| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১০ রাত ১১:৪৮
গরম কফি বলেছেন:
ওরে জেস লাগলো মাত্র একটা প্লাস দিলাম সুযোগ থাকলে আরও গোটা কয়েক দিতম ।
০৬ ই মার্চ, ২০১০ ভোর ৫:০১
স্তব্ধতা' বলেছেন: ইয়ে সাথে একটা হাতুড়ি হলে কেমন হয় ?
ওটাও মাঝে মাঝে কাজে লাগানো যেতো।অনেক ধন্যবাদ।
৬৩| ০৮ ই মার্চ, ২০১০ ভোর ৪:০৩
মোরশেদুল আজাদ পলাশ বলেছেন: আমার পিছে পিসটিনির ৪/৫ জন মানুষ ৩/৪বছর অনেক বুজানোর পরও ওদের দলে নিতে পারেনাই। কোন হালায় মাইনাস দিসে.।++++++সহ প্রিয়তে।
০৯ ই মার্চ, ২০১০ দুপুর ২:১২
স্তব্ধতা' বলেছেন: মাইনাসটা মনে হয় যার উদ্দেশ্যে লিখা, তিনিই দিছেন।কি আসে যায় তাতে, তাইনা? ভালো থাকুন।
৬৪| ১৪ ই মার্চ, ২০১০ সকাল ১১:৫২
arifce বলেছেন: ভাই ডেসটিনিরে কইছি '' দোয়াও চাই, মাফও চাই ''
৬ মাস আগে গাছের প্যাকাজ কিনছিলাম তাও ৩৫০০ টাকা দিছিলাম, আমার টাকাটাই জলে গেছে । আমি অবশ্য ডাংগায় আছি ।
ভালো লেখছেন ভাই
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ৩:৩৪
স্তব্ধতা' বলেছেন: আপনারা যে জলে টাকা ফেলছেন, তাই দিয়ে ডেসটিনি সাঁতার কাটছে, এবার ক্রিকেটের স্পন্সর।
৬৫| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৫:০৩
এন ইউ এমিল বলেছেন: Sas +
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ৩:৩৪
স্তব্ধতা' বলেছেন: Sas ????
৬৬| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৫:৫৬
নীল বাউল বলেছেন: Your post is not well backed by information. Sorry, can not take your conclusions.
change has been and will be confronted. bt dont worry, change will make its own way. MLM is the change in marketing system. Just wait to see MLM rise in front of your eyes. Destiny may or may not succed but MLM will.
And those who are arguing just for the sake of arguing should rather get the true facts themselves first rather than being influenced by others.
এনিওয়ে, শুভ নববর্ষ।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ৩:৪০
স্তব্ধতা' বলেছেন: আপনাকে জবাবটা বাংলায় দেব না ইংরেজীতে দেব বুঝতে পারছিনা।পুরো পোস্টে একমাত্র আপনাকে পেলাম যাকে পেয়ে পোষ্টটি ধন্য।সার্থক।তবে আমার লেখায় ইনফর্মেশন এর গ্যাপটা কোথায় তাতো বললেননা।শুধু তাল গাছটা আমার বললেতো হবেনা, কেনো তাল গাছটা আপনার সেটাতো আমাকে বোঝাতে হবে।ডেসটিনি মাল্টিলেভেল মার্কেটিং এর নামে যা করছে, এরপরও আপনাদের উচ্চ কন্ঠ আমাকে রীতিমতো অবাক করে।হয়তো আপনিও তাদের হীরা-মতি-পান্নাদের কেউ।আর পোষ্টটিযে আপনি ভালো মতো পড়েননি তাও বোঝা যাচ্ছে।পোষ্টটি কিন্তু মূলত এমএলএম এর নামে পাইরামিড স্কীম এর ভাওতাবাঁজির বিরুদ্ধে।যা ডেসটিনি সুকৌশলে করছে।এমএলএমকে কি পোষ্টের কোথাও খারাপ বলা হয়েছে? ভালো করে পড়বেন আশা রাখি।ধন্যবাদ।আপনার নববর্ষও শুভ হোক।
৬৭| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ৯:২৬
নীল বাউল বলেছেন: লোলজ্। নারে ভাই, আমি হীরা-মতি-পান্না কেউ নয়। জাস্ট আমার মতামত দিলাম। আপনি কে কোন দলে তা দিয়ে নয়, বরং কার মত ও যুক্তি কি একটু বোঝার চেষ্টা করলে মনে হয় ভালো হয়।
পোষ্টটা ভালোমতই পড়েছি। পিরামিড স্কীম আর এমএলএম অনেক আলাদা জিনিস। ডেসটিনি এমএলএম ই করছে। এটা জেনে বুঝেই আমি বলছি। কারণ আমি নিজেও মার্কেটিং এর ছাত্র।
আপনিই বলেছেন পিরামিড স্কীমে প্রোডাক্ট থাকে না শুধু টাকা ঘুরে। কিন্তু ডেসটিনিতে জয়েনিং এর জন্য টাকা লাগে না। একটা প্রোডাক্ট কিনলেই চলে।
আমার অনেক বন্ধু্ই ডেসটিনিতে কাজ করছে।তাদের এডুকেশনাল ব্যাকগ্রাউন্ড ও অনেক ভালো। যেমন, আইবিএ (ঢাবি), বুয়েট, ডিএমসি ইত্যাদি। আমিও কাজটা শুরু করব ভাবছি।
সমস্যাটা আসলে অন্যখানে। মিডিয়ার অপপ্রচার, ডেসটিনির কিছু লোকের অসাধুতা ও অনেকেই এমএলএম ঠিক মত করতে না পারা ইত্যাদির কারণে ডেসটিনির একটা নেগেটিভ ব্র্যান্ডিং হয়ে গেছে। এই আর কি।
ভালো থাকবেন। শুভ হোক।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১১:৪১
স্তব্ধতা' বলেছেন: ভাই আপনি সেল্ফ মোটিভেটেড, আপনাকে বলার কিছুই নেই যদি ডেসটিনি করতে চান, শুভ কামনা।
আপনি বলেছেন: ''আপনি কে কোন দলে তা দিয়ে নয়, বরং কার মত ও যুক্তি কি একটু বোঝার চেষ্টা করলে মনে হয় ভালো হয়।''-----আপনার প্রথম মন্তব্যে কোন যুক্তি খুঁজে পাইনি।শুধুই দাবী করেছেন আমার লেখায় ইন্ফর্মেশন গ্যাপ।শুধু ডেসটিনি করবেন বলেই তালগাছটা আপনার, এ কথা আমি মানতে রাজী নই।
আপনার এডুকেটেড বন্ধুদের কথা বলেছেন: বাংলাদেশে শুধু আপনার বন্ধুরাই নয়, বেকারত্বের ফাঁদে পড়ে অনেক শিক্ষিত বেকাররাই ডেসটিনির মতো জালে আটকা পড়ছে।সুযোগ সন্ধানীর অভাব কোনদিনই এইদেশে হয়নি।
ডেসটিনির ব্যাপারে আমি বলেছি ওদের চালাকিটা কোথায়।ওদের একটা পণ্য দেখান যেটা মার্কেটে হাইলি কম্পিটিটিভ পন্য (এমএলএম এর একটা মৌলিক শর্ত)।ডেসটিনি জানে তাদের প্রোডাক্ট বিক্রি হবেনা এবং তা তারা করতেও চায়না কারন ওটা তাদের ওয়ান টাইম ইন্ভেষ্টমেন্ট, এই মুখোশটার দরকার ছিলো পাইরামিড স্কীম থেকে নিজেদেরকে এমএলএম বলে চালানোর জন্য।এছাড়া এমএলএম এর মার্কেট স্যাচুরেশনের সমস্যাতো আছেই।আর ডেসটিনিতে জয়েন করতে টাকা লাগেনা, আপনার কাছেই প্রথম শুনলাম।ডেসটিনি প্রথম যখন চালু করে ডেসটিনিতে জয়েন করতে অনেককে টাকা দিতে দেখেছি, এবং এ ব্যাপারে আমি ওয়াকিবহাল কারন ডেসটিনির একটা প্রজেক্টের ডিরেক্টর আমার আপন আত্মীয়।এখন হয়তো ডেসটিনি টাকা নেয়না কারন সদস্য পাওয়া কঠিন হয়ে গিয়েছে মার্কেট স্যাচুরেশনের কারনে, কিন্তু যে প্রোডাক্টটা আপনাকে ডেসটিনির থেকে কিনতে হবে প্রথমে সদস্য হওয়ার জন্য তার বাজার মূল্যের সাথে তুলনা করুন আপনার কাছ থেকে ওরা কত নিচ্ছে, তাহলেই বুঝতে পারবেন, ওরা আপনার কাছ থেকে টাকা নিচ্ছে কি না।ধন্যবাদ।আবারও বলছি, বাংলাদেশের মতো দেশে এমএলএম থেকে দূরে থাকুন, কনজ্যুমার ক্যারেক্টারিস্টিক্স অনুযায়ী এ দেশে এমএলএম সফল হবেনা।আর ডেসটিনির মতো কোম্পানী যেগুলি গোল্ডেন হ্যান্ডশেক এর মাধ্যমে এমএলএম এর নামে পাইরামিড স্কীম করছে, তাদের থেকে একশ হাত দূরে থাকুন।
ধন্যবাদ।
৬৮| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১১:৪৭
মদন বলেছেন: কিছু আবুল থাকবে যারা নিজে থেইকা গর্তে পড়ে, ডেস্টিনির শতকরা ৯৯ ভাগ এমন। তাদের হাজার বুঝালেও কাজে দিবে না। যতক্ষন না ধরা খায়...
১৬ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:০৬
স্তব্ধতা' বলেছেন: বাহ্ আপনিতো বেশ সার্ভিলেন্স চালিয়ে যাচ্ছেন এই পোষ্টে।শুভ কামনা এবং শুভ নববর্ষ।
৬৯| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:০০
তাহসিন আহমেদ বলেছেন: তাই হলুদ তারা টিপিতো হইয়াছে।
১৬ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:০৭
স্তব্ধতা' বলেছেন: ধন্যবাদ তাহসিন।শুভ নববর্ষ।
৭০| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১০:৩৩
মোঃ আবুল কালাম আজাদ বলেছেন: আপনার ব্লগটা পড়লাম। আমি দীর্ঘ দিন অনুপস্থিত ছিলাম বলে আন্তরিকভাবে দুঃখিত।
আপনার সব প্রশ্নের উত্তর এখানে দেয়া আছে --> ডেসটিনি কি? কেন? কিভাবে?
তবে কিছু জিনিসের উত্তর দেওয়ার প্রয়োজন আছে। যেগুলো মার্কেটিং প্লানে নেই এবং যেগুলো আপনি এবং কিছু ভাইয়েরা করেছেনেঃ-
আপনি বলেছেনঃ- "পন্য বিক্রয় করার চেয়ে ডাউনলাইন চ্যানেল তৈরীতেই সদস্যদের আগ্রহী দেখা যায় বেশী (ওতে কষ্ট কম, খালি চাপাবাজি চালাইতে হয়)এবং এতে অবিকৃত পণ্যের স্টক থেকেই যায়, নতুন পন্যের উৎপাদন হয়না এবং সেই সুন্দরবনের টাকার বস্তার মতো অবস্থা তৈরী হয়"
এর উত্তর হচ্ছেঃ- "আপনি ডেসটিনি সম্পর্কে অ-নে-ক কিছু জানেন যা পুরনো। বর্তমানে দশ হাজার টাকা বা এর উপরে যে ইনভেষ্ট প্লান আছে প্রত্যেকটির সাথে একটি ২৫ পয়েন্টের পন্য চলে য়ায়। অতএব, পন্য অবিক্রিত থাকার প্রশ্নই ওঠে না। কারন আপনার থেকে রফিকুল আমীনের মাথায় পণ্য সেল করা নিয়ে টেনশন অনেক বেশী। তিন চালানের পন্য অলরেডী শেষ। অবশ্য ঘরের কথা ঘরের লোকেই জানবে।
আপনি বলেছেন;- "ধরি, প্রত্যেক সদস্যকে পাঁচ জন করে নিয়োগ করতে হবে এবং পরবর্তীতে তাদের প্রত্যেককে আবার পাঁচ জন করে নিয়োগ করতে হবে এই ক্রমবর্ধমান সমানুপাতিক (এক্সপোনেনশিয়াল ইনক্রিমেন্ট) নিয়োগ বৃদ্ধি চলতে থাকলে খুব দ্রুত একটা পর্যায় আসবে (সেটা বাংলাদেশে ইতি মধ্যেই চলে এসেছে)যখন আর নতুন কোন সদস্য পাওয়া যাবেনা।অর্থ্যাৎ বাজার ভর্তি হয়ে যাবে (বাংলাদেশে ইতিমধ্যেই ‘গেছে’) বিক্রেতায় (মার্কেট ওভার স্যাচুরেটেড"
এর উত্তর হচ্ছে:-"এটাও আপনার সীমিত জ্ঞানের সীমিত ধারনা। এমওয়ে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে আজ থাকে ৪৫-৫০ বছর আগে। যদি এটাই হতো তাহলে পৃথিবীর সবাই আজ এমওয়ের ডিস্ট্রিবিউটর হতো। আসল ব্যাপার হচ্ছে;- এই টিমের বা সিস্টেমের ভোক্তা বার বার প্রয়োজনীয় প্রডাক্ট কেনার মাধ্যমে প্রচুর সেলস ভলিউমের সৃষ্টি হবে, যার ফলে তাকে বার বার সেলস কমিশন দেয়া সম্ভব হবে। অতএব, এক সময় যদি লোক জয়েনিং বন্ধও হয়ে যায় নো প্রবলেম।
আপনি বলেছেন:- "মএলএম এর আরও সমস্যা আছে যেমন পণ্যকে চাপাবাজির মাধ্যমে এমনভাবে উপস্থাপন করা যেনো এই পণ্যটাই সেরা (যদিও তা না), তবে এটা ডেসটিনির ক্ষেত্রে প্রোযজ্য না কারন ডেসটিনি পণ্য বিক্রয় করতে না পারলেই খুশী। "
এর উত্তর হচ্ছে:- ডেসটিনি তার ডিস্ট্রিবিউটরদের পন্য সেলের মাধ্যমেই মূল্যায়ন করে। আপনি পন্য বা সেবা সেল করবেন না, কোম্পানী আপনাকে চার আনা দিয়েও মূল্যায়ন করবেনা। চাকরীর মতো, আপনি যদি চাকরীতে কাজ না করেন, পরের মাসে আপনার বস আপনাকে বলতে, তুমি ভাগো। তবে ডেসটিনিতে পন্য সেল করার কোন কোটা নেই। যে যার ইচছা মতো পন্য বা সেবা সেল করে। সেল করলে টাকা আছে, সেল না করলে নেই। ব্যস!
আপনি বলেছেন:- "একটা সত্যিকারের এমএলএম কোম্পানী সেই পণ্যটাই বিপণণ করতে চাইবে যার বাজারে ব্যাপক চাহিদা আছে।এবং অবিক্রিত পণ্যের ফেরত প্রদান মূলক দাম পরিশোধের নিয়ম আছে (জানিনা ডেসটিনি এটা করে কি না)"
এর উত্তর হচ্ছে:- "আপনি ধরাটা খেলেন এই যায়গাতেই। আপনি ডেসটিনি সম্পর্কে অনেক কিছু না জেনেই যা মনে আসছে তাই দিয়ে বলে যাচ্ছেন। আপনি ইন্টারনেট সার্চ করে রেফার করছেন। যেটা বাংলাদেশের প্রেক্ষাপট না। একটা মুদি দোকারদারও জানে যে প্রডাক্টের ব্যাপক চাহিদা আছে সেটার সেল বেশী হলে লাভ বেশী হয়, কিন্তু ওই একই প্রডাক্ট অনেকের কাছে থাকাতে তেমন লাভ হয়না। মুদী দোকানদারও চাবে এমন কিছু আনকমন যেটাতে লাভ বেশী হয় এবং অন্য কারও কাছে না থাকে।
আমি মানি আপনি অনেক কিছু জানেন। তবে পুরো পুরি নয়। এই হচছে বাস্তবতা। আপনি এটা কি জানেন? যে কোন প্রডাক্ট তার কোয়ালিটির কারনে সেল হয়না। সেল হয় পুরোটা মার্কেটিং-এর কারনে। ইউনিলিভারের থেকেও অনেক ভাল মানের দেশীয় পন্য আছে। কিন্তু যথার্থ মার্কেটিংএর অভাবে সেগুলো সম্পর্কে কেউ অবগত নয়।
পণ্য ফেরতের ব্যাপারে যেটা বলেছেন, সেটা হচ্ছে বাই ব্যাক পলিসি। আর ডেসটিনিতে ওটাআছে। আপনার মতো দায়িত্বশীল ব্যক্তির কাছ থেকে এই রকমের জানিনা ওটা করে কিনা টাইপের দায়ীত্বজ্ঞানহীন মন্তব্য আমি আশা করিনি। আমি খুবই দুঃখিত।
ন্ষ্ট ছেলে নিক বলেছেনঃ-বাইনারি ট্রি তে অহন উদাহরণ হিসাবে ডেসটিনি ব্যবহার করতে হইব।
এর উত্তর হচ্ছেঃ- ডেসটিনি ৫০/৫০ ব্যালান্স বাইনারী ইউজ করে, পেয়ার বাইনারী না। লেখক যে ছবিটা দিয়েছেন ওটা পেয়ার বাইনারী।
আপনি এক যায়গায় মন্তব্যের উত্তর দিয়েছেন:- "আর হীরামতিদের প্রকৃত অবস্থা সত্যি বলতে কি জানিনা।দেশে থাকলে ভালোভাবে জানতে পারতাম।তবে দুই চার জন পুরোনো কলিগের সাথে কথা বলে যা জানলাম তা হচ্ছে, আপওয়ার্ড মানি ফ্লো মোটা মুটি স্থবির।অনেক লোকই এখন এটা বিশ্বাস করেনা।তাই সদস্য জোগার করাটা এখন আগের মতো সহজনা।এইটা একটা পজিটিভ দিক।ডেসটিনি কলাপ্স করার আগেই লোকজন এর প্রতি আস্থা হারাইতেছে। এইজন্যইতো বাটপারগুলো গ্রামের দিকে ঝুঁকতেছে আমার ধারনা। "
এর উত্তর হচ্ছে:- ভাই বিশ্বাস করেন, আপনার সাথে আবদুল গাফ্ফার চৌধুরীর বিশেষ কোন তফাৎ নাই। কারন আপনারা দুজনেই বিদেশে বসে "মনে হয়", "শুনেছি", "ধারানা", "লোকে বলে" ইত্যাদি শব্দ ব্যবহার করে বি-শা-ল প্রবন্ধ বের করেন। এটা ব্যবসা। ব্যবসায় কখনো গতি আসবে কখনো স্থবির হবে এটাই স্বাভাবিক। গত রোজার ঈদের পর ব্যবসাটা একটু স্থবির হয়ে পড়েছিল। কারন ৫০০০ টাকার প্যাকের শেষ। ১০ হাজার টাকা শুরু। এজন্যই কিছু দিন স্থবির ছিল। কিন্তু আপনি হয়তো জানেন না ডেসটিনি মাল্টি পারপাসের শেয়ার ছাড়া হয়েছিল ৩০০ কোটি টাকার। বিশ্বাস করেন আর নাই করেন মাত্র ৩ মাসের মধ্যে সেল শেষ। এখন চলতেছে টাওয়ার প্যাকেজ।
আপনি মনিহার এর পোষ্টে মন্তব্য করেছেন:- "আমার কাছেও আলু (ডেসটিনির প্রোডাক্ট) আছে, আপনার কাছেও আলু আছে (কারন আপনিও ডেসটিনির বিক্রেতা), এখন আমি বেচতে চাইলেও কি এই আলু আপনার কাছে বেচতে পারবো? না পারলে কমিশনটা কি আসবে? তাহলে চলবে কেমনে? "
এর উত্তর;- আলু কি আপনি খান না? সবাই খেলেই আলু চলবে। আপনি কি করে বুঝলেন কেউ আলু খায়না?
নীল পদ মন্তব্য করেছেন:- "আর ডেস্টিনির মূর্খগুলো যখন টাই পড়ে তখন কেমন যেন হাসি পায়।"
এর উত্তর হচছে:- এটা ওনার অহংকার। উনি নিজে টাই বাধঁতে পারেন কিনা সন্দেহ। আর অহংকারী একদিন পতিত হবেই। তাছাড়া ডেসটিনর সব থেকে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে এর ওপেন ডোর পলিসি। যে কেউ জয়নে করতে পারে। তবে নীল পদ যেভাবে বলেছেন, তাতে মনে হয় ডেসটিনিতে একজনও শিক্ষিত লোক নেই। যত শিক্ষা দীক্ষা তা সব ওনার একারই আছে।
ডেসটিনিতে টাই পড়তে বলা হয় এজন্য যে, টাই পোশাকের সৌন্দর্য। ব্যস। এর বেশী কিছুনা। মসজিদে পাঞ্জাবী পড়ে গেছেন, মাথায় যদি টুপি না থাকে ক্যামন দেখাবে?
রাজীব নামে এক ব্লগার কিছু টিপস দিয়েছেন:-মার্কেটিংয়ের একটি কৌশল
১। হাইফাই লাইফ লিড করা, অন্তত বাহিরে/লোকদেখানো
২। সবসময় ফিটফাট থাকা (কোট, টাই ইত্যাদি ব্যবহার)
৩। পারলে কথা বার্তায় ফ্যাসনেবল হওয়া (আর,জে টাইপ, মানুষ কথা না বুঝলেও উনি যে খুব উচ্চ স্তরের লোক এটুকু বুঝবে)
৪। নিজেকে মার্কেটিং ম্যানেজার বা বিদেশী (ইউরোপীয়/আমেরিকান) কোম্পানীর ডিস্ট্রিবিউটার পরিচয় দেয়া।
৫। এমন ভাব দেখানো যে বিদেশ যাওয়া কোন ব্যাপারই না বরং বিদেশের চেয়ে এই কোম্পানীর কাজ করা ভালো।
এর সবগুলোই হচ্ছে এমএলএম-এর কৌশল, তারা এগুলো তাদের এজেন্টদেরকে শিখিয়ে দেয়।
এর উত্তর হচ্ছে:- যেকোন ব্যবসার কিছু ইথিকস আছে। এম.এল.এম. এরও আছে। উপরোক্ত টিপস এম.এল.এম. না সব কিছুর জন্যই প্রযোজ্য। কিন্তু অবশ্যই ইথিকস বজায় রেখে।
আপনি বলেছেন:- "ভিডিও কনের নিজস্ব শো-রুম আছে, সেই শো-রুম থেকে পাবলিক ভিডিওকন এর জিনিস না কিনে ডেসটিনি থেকে কিনবে কেন? "
এর উত্তর হচ্ছে:- "ভিডিও কনের বাংলাদেশের একমাত্র কান্ট্রি এজেন্ট হচ্ছে "ডেসটিনি-২০০০ লিমিটেড"। ডেসটিনির কাছে থেকে ডিলারশীপ নিয়ে অনেকে দোকান দিয়ে ট্রাডিশনাল সিস্টেমে প্রডাক্ট সেল করছে। যেকোন ব্যবসার মূল মন্ত্র হচ্ছে প্রডাক্ট সেল। যে ব্যবসায় প্রডাক্ট নেই সেটা ব্যবসা না।
এখানেও আপনার জানার ভুল আছে। আন্দাজেতো ভালই ঢিল মারতে পারেন?
-------------------------------------------------------------------
আমাকে এখন থেকে পাবেন এখানে
৭১| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১০:৪০
মোঃ আবুল কালাম আজাদ বলেছেন: আপনি অর্ধ সত্য (জেনে) এবং অর্ধ মিথ্যা (আন্দাজে) তথ্য সরবরাহের জন্য "মাইনাস" দেয়া হলো।
২২ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১:৪৩
স্তব্ধতা' বলেছেন: বলেছিলাম উইকএন্ড এ জবাব দিবো, কিনতু থাকতে পারলামনা, চলে এলাম (সেই মন্তব্যটি মুছে দিয়েছি, কারন ইংরেজীতে লেখা ছিলো)।আলোচনা চালিয়ে নেয়ার আগে দু’টি কথা।ব্লগে আর সব ব্লগারদের সাথে আপনি যে ভাবে কাঁদা ছোড়াছুড়ি করেন (উল্টোটাও সত্যি)সেভাবে কাঁদা ছোড়াছুড়ি করার জন্য যে মানসিক বয়সটা প্রয়োজন তা আমার নেই, সে জন্য আমি আমার অপারগতা প্রকাশ করছি।তাই বিষয় বস্তুর ফ্রেমের মধ্যে থেকে আলোচনা এগিয়ে নিলে আলোচনা চলতে পারে।সেই বিষয় বস্তুর ফ্রেমের মধ্যে থাকার জন্য আপনার একটি ভুল ধারনা ও একটি সঠিক ধারণার উপর সংক্ষেপে আগে আলোকপাত করতে চাই যা এই লেখা পড়ার সময় কাজে দিবে।প্রথমত: লেখাটি পড়ার সময় এটুকু মাথায় রাখবেন যে আমার জ্ঞান সত্যিই সীমিত।মহা পরাক্রমশালী নিউটন না কি জ্ঞানের সাগরে নুড়ি কুড়াতেন, সে ক্ষেত্রে আমার কথা যদি বলেন, নি:সন্দেহে আমি বলবো, আমার জ্ঞান শুধু সীমিতই নয়, জ্ঞানের নর্দমার আশেপাশের জংলা হবার যোগ্যতাও আমার নেই।সুতরাং আমার ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র অনুকণার চাইতে ক্ষুদ্র ও সীমিত জ্ঞানের বহর আপনার অসীম প্রলয়ংকরী জ্ঞান দিয়ে বারংবার বিচার না করাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে এবং এটা আমাকে বারবার মনে করিয়ে দেবার দরকার নেই যে আমার জ্ঞান সীমিত ।এটা গেলো আপনার সঠিক ধারনাটি। এবার ভুল ধারণাটিতে যাই।
আমার সাথে গাফ্ফার চৌধুরীর প্রচুর পার্থক্য এবং কোনই মিল নেই।যে মিলটির কথা আপনি বলেছেন সেটিও ভুল।আমি বিদেশে মাত্র কয়েক বছর হলো (তিন বছর)।তাও চাকরীর খাতিরে।ডেসটিনির জন্ম আমার চোখের সামনে, ঐ দেশের খেয়ে পড়ে আমার রক্ত মাংস গঠিত এবং তার জন্য আমার তাগিদ আছে। এবং খুব বেশীদিন আর নেই যে দেশে ফিরে গিয়ে আপনাদের সাথে আবার মোলাকাত হবে।এবং এই সঙ্গে আরেকটি কথা, বিদেশে বসে থাকলেই দেশের কোন কিছু সম্পর্কে বিস্তর জ্ঞান রাখা সম্ভব নয় এ ধারনাটা আপনার প্রস্তর যুগের ধারনা।আমি কতদূর পর্যন্ত খবর রাখি তা আপনার কল্পনার ধরা ছোঁয়ারও বাইরে।যাই হোক এবার প্রাসঙ্গিক আলাপে আসি।
কথিত আছে কাক নামক পাখিটি নাকি গু-সর্বস্ব ভক্ষণের সময় চোখ দু’টো বুজেঁ থাকে, তার ভাবনার প্রকাশ এই যে, সে চোখ বুজে অখাদ্য খাচ্ছে এবং এ দৃশ্য যেহেতু সে নিজে দেখছেনা, তাই আর কেউ এই দৃশ্য দেখতে পাচ্ছেনা।এটা কাকের আত্মপ্রবঞ্চনা।আপনি যদি সেই প্রবঞ্চনার মধ্যে দিয়ে যেতে চান আমার বলার কিছু নেই।এই পোষ্টে আমার মূল উদ্দেশ্য ছিলো, আম জনতার সচেতনতা এবং তা হয়তো কিঞ্চিত সাধিত হয়েছে।আপনার রূদ্ধ নেত্রদ্বয় উন্মোচনের কোনই অভিলাষ আমার নাই।তাই টু’দা পয়েন্টে কিছু সংক্ষিপ্ত আলোচনা করবো।
আপনি বলেছেন: "আপনি ধরাটা খেলেন এই যায়গাতেই। আপনি ডেসটিনি সম্পর্কে অনেক কিছু না জেনেই যা মনে আসছে তাই দিয়ে বলে যাচ্ছেন। আপনি ইন্টারনেট সার্চ করে রেফার করছেন। যেটা বাংলাদেশের প্রেক্ষাপট না। একটা মুদি দোকারদারও জানে যে প্রডাক্টের ব্যাপক চাহিদা আছে সেটার সেল বেশী হলে লাভ বেশী হয়, কিন্তু ওই একই প্রডাক্ট অনেকের কাছে থাকাতে তেমন লাভ হয়না। মুদী দোকানদারও চাবে এমন কিছু আনকমন যেটাতে লাভ বেশী হয় এবং অন্য কারও কাছে না থাকে।’………আমি দুই একটা গুগল মেরে কথা বলিনি।যা বলেছি তা ছোটখাট যে দুই একটা পুস্তক পড়েছি তার কথা।অর্থনৈতিক ব্যবস্থার ১ নম্বর মূল প্রশ্নটি হচ্ছে কি উৎপাদিত হবে? ২. কার জন্য উৎপাদিত হবে ৩. কি ভাবে উৎপাদিত হবে। তার পরে আসে বিপণণ। সুতরাং প্রথম থেকেই উৎপাদন ব্যবস্থার প্রশ্নে বাজারে চাহিদার ব্যাপারটি খুবই জোরালো।মুদীর দোকানদাররাও যদি আনকমন (ধরে নিচ্ছি যার চাহিদা বাজারে কম, তাই আপনি বুঝিয়েছেন, কারন দুই একটা ব্যতিক্রম ছাড়া বতর্মান বাজারে পণ্যের চাহিদা ও যোগানের সহাবস্থান মোটামুটি মিউচুয়ালী এক্সষ্টেড) জিনিসের বিক্রির মাধ্যমেই লাভের মুখ দেখতে পারতো তবে তারা সবাই তা করছেনা কেন? কেন তারা মুদি ব্যবসা ছেড়ে ওক কাঠের ফার্ণিচার বিক্রি করছেনা, অথবা একমাসে পেটের চর্বি কমানোর ওষুধ? কারন একটাই, চোদ্দ কোটি মানুষের দেশে দশটি লোকের কাছে বিক্রি করে তার পেট চলবেনা।ঠিক এই কারনেই এমএলএম বিশ্ব জুড়ে ধরা।যে ক’টি সত্যিকারের এমএলএম কোম্পানী লাটে উঠেছে তারা চাহিদা আছে এরকম পণ্য দিয়েই ব্যবসা করতে চেয়েছিলো।তাই ডেসটিনি যখন চাহিদা নেই এমন পণ্য নিয়ে এমএলএম করতে চায় তাকে আসলে পিরামীড স্কীম বলাটাই শ্রেয় কারন তার পণ্যটা শুধু আই ওয়াশ, ওই পণ্য আসলে ডেসটিনি বিক্রি করে তার সদস্যদের কাছে, পণ্যের আড়ালে ঐযে দশহাজার টাকার গপ্প বললেন, ঐটাই মূল ব্যবসা।যদি সত্যিই পণ্যের বিক্রির উপর ডেসটিনি টিকে থাকতো তাইলে এই দশহাজার টাকা প্রথমে নেয়ার কোনো দরকার ডেসটিনির পড়তোনা।দশহাজার টাকার বিনিময়ে যে পণ্যটা একজন সদস্যকে দেয়া হচ্ছে তার বাজার মূল্য কত?
আপনি বলেছেন:-"এটাও আপনার সীমিত জ্ঞানের সীমিত ধারনা। এমওয়ে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে আজ থাকে ৪৫-৫০ বছর আগে। যদি এটাই হতো তাহলে পৃথিবীর সবাই আজ এমওয়ের ডিস্ট্রিবিউটর হতো। আসল ব্যাপার হচ্ছে;- এই টিমের বা সিস্টেমের ভোক্তা বার বার প্রয়োজনীয় প্রডাক্ট কেনার মাধ্যমে প্রচুর সেলস ভলিউমের সৃষ্টি হবে, যার ফলে তাকে বার বার সেলস কমিশন দেয়া সম্ভব হবে। অতএব, এক সময় যদি লোক জয়েনিং বন্ধও হয়ে যায় নো প্রবলেম।’’………..এটা তাত্তিক দিক থেকে সম্ভব (বাস্তবিক দিক থেকে হলে ডেসটিনি বন্ধ হয়ে যেতো) হতো যদি ডেসটিনি চাহিদা যুক্ত পণ্য দিয়ে ব্যবসা করতো।কিন্তু ঘটনা যেহেতু তা নয়, সদস্য জয়েনিং বন্ধ হলে টাই এর নট এর গিট্টোটা ফাঁস হয়ে পরবে।আর আমার পোষ্টটি কিন্তু ডেসটিনিরি আইওয়াশের বিরুদ্ধে, তাত্ত্বিক এমএলএম ষ্ট্র্যটেজী বিরুদ্ধে নয়।যদিও এমএলএম এর সীমাবদ্ধতার কথা আমি বলেছি এবং সেই সীমাবদ্ধতার কথা আমীন সাহেবরা জানেন এবং জেনেই আইওয়াশে নেমেছেন।
আপনি বলেছেন ‘আপনি এটা কি জানেন? যে কোন প্রডাক্ট তার কোয়ালিটির কারনে সেল হয়না। সেল হয় পুরোটা মার্কেটিং-এর কারনে।‘’……… আপনার অসীম জ্ঞানের বহরের প্রতি সশ্রদ্ধ শ্রদ্ধা জ্ঞাপনরত এবার আর না হেসে পারলামনা
।শুধু এটুকু বলি, ‘অতিকায় ডাইনোসর বিলুপ্ত হইয়াছে, কিন্তু অতি ক্ষুদ্র যে তেলাপোকা তাহারা আজও বিদ্যমান (কার কথা বলুনতো?)।কিছু বুঝলেন?
আপনি বলেছেন, ‘আলু কি আপনি খান না? সবাই খেলেই আলু চলবে। আপনি কি করে বুঝলেন কেউ আলু খায়না?’….এখানে আলুর জায়গায় আপনাদের পণ্যগুলো বসিয়ে নিন, তাহলেই বুঝবেন, আমি আলু খাই কি না বা এই চোদ্দ কোটি মানুষের দেশে ক’টি লোক আপনাদের আলু খায়।
সবকিছুর মোদ্দা কথা হলো এমএলএম ইতিমধ্যেই একটি পুরোনো মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজী যা সফলতার মুখ দেখতে সমর্থ হয়নি এবং সারা বিশ্বে ক’টি এমএলএম কোম্পানী আছে তা হাতে গোণা যায়।এর মূল কারনগুলো উেল্লখ করেছি আগেই।এর আকৃতিগত বৈশিষ্ট্য (পিরামিড স্ট্রাক্চার), মাকের্ট স্যাচুরেশন, ইথিকস, রিলায়িএবিলিটি এসবই এর সফলতার পেছনে মূল অন্তরায়।
এছাড়াও অনেকের মন্তব্যে উত্তর দিয়েছেন সেগুলির দায় আমার নয়।তবে ভিডিওকনের ডিলারশীপ এর তথ্যটা জানা ছিলোনা।এটা বোধ হয় অল্প কিছুদিন হলো।জানানোর জন্য ধন্যবাদ।তবে ডেসটিনিই ভিডিওকন এর একমাত্র ডিলার এ ব্যাপারটা আরেকটু যাচাই করতে চাই আপনার উপর বিশ্বাস স্থাপনের আগে। পোষ্টটি পড়েছেন সেজন্য ধন্যবাদ।আপনার মন্তব্য ও মাইনাসের জন্যও।
৭২| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১১:৪৮
মদন বলেছেন: আবুল স্যার কুতায়????
২৩ শে জুলাই, ২০১০ সকাল ৮:০৭
স্তব্ধতা' বলেছেন: উপরে।
৭৩| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১:০৯
লুকার বলেছেন:
পিরামিড তলায় ঠেকার কথা না, কারণ জনসংখ্যা দ্রুত বাড়তাছে।
২৩ শে জুলাই, ২০১০ সকাল ৮:০৯
স্তব্ধতা' বলেছেন: গত দশ বছরে জনসংখ্যা কতটুকু বেড়েছে আর কর্মক্ষম জনসংখ্যা কতটুকু বেড়েছে?
৭৪| ১৪ ই মে, ২০১০ বিকাল ৪:৪৪
েক আিম বলেছেন: এইডা কি শুনলাম! ৩০০ কোটি টাকার শেয়ার ছাড়ছে আর ৩ মাস এ শেষ?? কার অনুমতি তে ছাড়ছে, কার কাছে কি শর্তে অফার করছে। বড় রকমের জালিয়াতি, বি বি এখনো চুপ কেণ?
@লৈখক: আপনার লেখার জন্য আর সচেতনাতা তৈরীর জন্য ধন্যবাদ। কিন্তু লেখার একটা জায়গায় " রিলেশনশীপ মার্কেটিং" কে এম এল এম এর নিক বলেছেন, যেটা একদম ভুল, রি. মা হচ্ছে একটা মার্কেটিং প্রক্রিয়া যেখানে ভোক্তার প্রয়োজন কেই বিপননের মাধ্যম হিসাবে ব্যাবহার করা হয়। এর একটা প্রকৃষ্ট ব্যাবহার হয় " বাজেট এয়ারলাইন" এর সার্ভিস মার্কেটিং এ।
আবারও ধন্যবাদ।
১৪ ই মে, ২০১০ রাত ১১:৪৫
স্তব্ধতা' বলেছেন: সহমত।'নিক' লেখাটা হয়তো ঠিক হয়নি, এতে 'রিমা' কে এমএলএম এর সমার্থক মনে হয়।লেখার ঐ জায়গাটায় প্রসঙ্গ অনুযায়ী আমি বোঝাতে চেয়েছি, 'রিমা' এমএলএম এর একটা ষ্ট্র্যাটেজী।মনযোগ সহকারে পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
৭৫| ৩০ শে মে, ২০১০ সকাল ৭:০৪
শরীফ উদ্দীন বলেছেন: আমি এম.এল.এম সম্পর্কে খুব একটা জানি না। তারপরও কইতাছি। ডেসটিনি যদি পন্য বিপননের উপরই জোর দিত তবে পরথমে কেন হাবিজাবি দিয়া দশটা হাজার ট্যাকা হাতাইয়া নেয়। যে প্রোডাক্ট তারা দেয় আমি নিশ্চত তার মার্কেট ভ্যালু দশ হাজার টাকা না। আর এই দশ হাজার টাকা নিয়া শুধু সপ্নই না দু:সপ্ন দেখায়। তাদের বর্তমান বুলি হচ্ছে মিশন ২০১২। আমার এক ফুপাতো ভাই আছে ওর আজাইরা প্যাচালে কান ঝালা পালা আমার এখন।
আমি কোন তাত্ত্বিক বিশ্লেষণে যাইতে চাইনা। কারণ আমি এ সম্পর্কে ভাল জ্ঞান রাখিনা। তবে আমি এটা নিশ্চয়তা দিতে পারি যে যদি ডেসটিনির কোন এ্যকটিভ ডিসর্টিবিউটর কোন কোম্পানির মার্কেটিংয়ে জয়েন করেন তবে ১০ বছর পর নিশ্চত তার বেতন ৫০০০০ টাকা হইব। আর কষ্টও অনেক কম হইব। কারণ তখন চাপাবাজি তুলনা মুলক একটু কম করলেও চলব। আর আজাইরা ট্রি-প্লানটেশন আর টাই দিয়া মানুষরে আই ওয়াশ করতে হইবনা।
আর ডসটিনির যে ৩০০ কোটি টাকার শেয়ার ছাড়ল এটা কার অনুমতি নিয়া ছাড়ছে। মার্কেটে শেয়ার ছাড়ার একটা নিয়ম কানুন আছে। মন্চাইল আর শেয়ার ছাড়লাম এমনটাতো মানা যায়না। এইডাকি আমারদের সরকার মহাশয়েদের নজরে আসে নাই!?
সর্বোপরি সবাই ডেসিটিনি নামক চরম বাটপারির থেকে ১০০০ হাত দুরে থাকপেন আর আমার জন্য দোয়া করবেন যাতে আল্লাহ আমার কানের সহ্য শক্তি বাড়ায়াদেয়। কারণ আমার ফুপাতো ভাইওতো এক জন্য ডিসট্রিবিউটর। আবার থাকে আমাদের বাসার কাছে। তাই সময়ে অসময়ে অনেক প্যাচাল শুনতে হয়।
২৮ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৪:৪৬
স্তব্ধতা' বলেছেন: সহমত।তবে শেয়ার ছাড়ার ব্যাপারটি সম্ভবত খুব বেশি গুরুত্বপূর্ণ নয়। কারন যে কোন কোম্পানীকে পাবলিক লিমিটেড কোম্পানী হিসেবে নিবন্ধন করিয়ে আপনি শেয়ার ছাড়তে পারেন।মূল কথা হলো, যে কোম্পানীর স্বচ্ছতা নেই, কর্মপদ্ধতি প্রশ্ন-বোধক, সেরকম কোম্পানী চলছেই বা কি করে, তার শেয়ারই বা মার্কেটে আসে কি করে? অনেক রুই কাতলারা বিক্রি হয়ে গেলেই কোন রকম জবাবদিহিতা ছাড়াই এরকম কর্মকান্ডের বিস্তার সম্ভব।
৭৬| ০৪ ঠা জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩১
আরিফ-বুলবুল বলেছেন:
ভালো লেগেছে। এতে অনেকের উপকার হবে। অবশ্য মূর্খ-লোভীদের উপকার করা কঠিন। প্রিয় ও প্লাস।
২৮ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৪:৪৭
স্তব্ধতা' বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ বুলবুল।আমি মাঝখানে উপস্থিত থাকতে পারিনি ব্যস্ততার কারনে, সে জন্য জবাব দিতে দেরী হলো ও আমি দু:খিত।
৭৭| ২৬ শে জুন, ২০১০ ভোর ৫:৩৬
সিষ্টেম ইন্জিনিয়ার বলেছেন: অনেক গুছানো লেখা, তারপরেও যদি লোকজন ডেসটিনির ভাওতাবাজি বুঝতে না পারে....। কয়েকদিন আগে বসুন্ধরায় লেভেল ৬ এ ডেসটিনির মত আর একটা প্রতিষ্ঠান দ্যাকলাম, ই-কমার্স না কি য্যানো। এদের পোডাক্ট হলো ব্রেসলেট। এই ব্রেসলেট পড়লে না কি অফিসে বা অন্যকোথাও কোন পরিশ্রম করলে কোন ক্লান্তি লাগে না। এই ব্যাবসায় আপনাকে ৩টা/১টা(সম্ভবত) ব্রেসলেট ১৩০০০ টাকা !!!!!!! দিয়া কিনতে হবে। একটা নিজের জন্য বাকী দুইটা বিক্রি করার জন্য। সেইখানে দ্যাখলাম প্রচুর ভিড়। বেশিরভাগই মনে হলো বেকার / ছাত্র। এদের জন্য মায়া লাগলো কিন্তু এরা অধিকাংশই আই ওয়াশড। চোখে স্বপ্ন। সুতরাং এদেরকে বোঝানো বা এদের জন্য কিছু করার স্কোপ নাই।
নিজেকে অনেক ক্ষেত্রেই অসহায় মনে হয় , ভালো থাকবেন।
২৮ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৪:৪৯
স্তব্ধতা' বলেছেন: আসলেই অসহায়।সব কিছুর সীমা আছে।জাতিগত ভাবে আমরা করে অসহায়ত্বের সীমার শেষ পর্যায়ে যাবো বলতে পারেন? আপনিও ভালো থাকবেন।
৭৮| ২৮ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৪:৫২
প্যাঁচনাই বলেছেন: প্রিয়তে ।।। ডেসটিনির আবালগুলার জালায় বাচি না ।।। নিজের খেয়ে খামাখা ঝগড়া করা লাগে !!! তারপরও আসে ।। পতিতারাও মনে হয় এত খারাপ না ।। এমএলএম -এর লোকগুলা কোন বেহায়া জাতি থেকে এসেছে ।।
২৯ শে জুন, ২০১০ ভোর ৫:৩৭
স্তব্ধতা' বলেছেন: ওদের দোষ দিয়ে লাভ নাই।বেহায়া এখানে গুটি কয়েক লোক।বাকীরা ট্র্যাপ্ড।ফাঁদে পড়লে যা হয়, তাদেরও তাই হয়েছে।লগ্নিকৃত টাকাটাতো ওঠাতে হবে।পড়ার জন্য ও প্রিয়তে নেবার জন্য ধন্যবাদ।
৭৯| ০৭ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১০:৪৭
প্রলেতারিয়েত বলেছেন: লেখক এবং আবুল সাবের ভাষার গভীরতা থেকেই বুজাহ যাবে কার জ্ঞান কতদূর।
এক ব্লগার পোস্ট দিসিলেনঃ ভিক্ষুক এবং ডেস্টিনি রোগীর মধ্যে পার্থক্য। পইড়া চরম মজা পাইসিলাম। সেখানে একটা পার্থক্য ছিলঃ ভিক্ষুক রা থালা বাসন্নিয়ে ছেড়া কাপড় পড়ে বাইরে বের হয় আর ডেসটিনি রোগীরা টাই পরে বের হয়। আমার কাছে ডেসটিনি রোগীদের চাইতে ক্ষেত লোক খুব কমই আসছে।
০৮ ই জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২১
স্তব্ধতা' বলেছেন: কষ্ট করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ প্রলেতারিয়েত।তবে আমি দু:খিত, আপনার নিকের সাথে আপনার দৃষ্টিভঙ্গীর অসামঞ্জস্যতা লক্ষ্য করছি।ভিক্ষুক, ডেসটিনির কর্মীরা, এদের পার্থক্য বলেছেন, কিন্তু এদের সবচাইতে বড় মিল কি বলুনতো? সেটা হলো এরা সবাই মানুষ।আর মানব হয়ে তাদের অমানবেতর যাপিত জীবনের সুযোগের সদ্ব্যবহার করছে ডেসটিনির মালিকেরা।তাই যারা ডেসটিনি করে তাদের নয়, তাদেরকে যারা ব্যবহার করছে তাদেরকে আমরা 'না' বলি।পোষ্টদাতা হিসেবে নিরপেক্ষতার সাথে মন্তব্য মডারেশনের দ্বায়িত্ববোধ থেকেই আমার এই মন্তব্য।আশা করি ভালো ভাবে নেবেন।ভালো থাকবেন।
৮০| ১৫ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১১:৩৩
এক্স বলেছেন: আসল মাইনাচ তো খাইবো বাঙ্গালীরা. এমএলএম না কি যেন এইসব ছাইছাতা বিজনেস সাধারনত ১০-১২ বছরের মধ্যে বেকুবদের মাথা ভেঙ্গে চম্পট দেয়. সাধারনত ১০-১২ বছরের মধ্যেই নাকি বেকুবদের বোধোদয় হয় তাই এই ১০-১২ বছরের রেসট্রিকশন. কিন্তু এরাতো পুরাই জুড়ে বসছে. মনে হয় ওরাও বুঝে গেসে বাঙ্গালীর কখনও বোধোদয় হয় না.
২৩ শে জুলাই, ২০১০ সকাল ৮:০৩
স্তব্ধতা' বলেছেন: দেখা যাক কতদূর যায়।যাদের কপাল পুড়েছে তারাতো গেছেই।ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
৮১| ২৩ শে জুলাই, ২০১০ ভোর ৬:১৮
এসিমো বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ।
সবাই এত সুন্দর করে বযখযা করলেন খুভ ভাল লাগল ।
অনেক না পাওয়া ঊত্তর পেলাম ।
আমার এক পা ডেসটিনির গর্ত পর্ায় চলেই গিয়ছিল টাইন্যা নিয় আসলাম ।
২৩ শে জুলাই, ২০১০ সকাল ৮:০৪
স্তব্ধতা' বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।খুব ভালো কাজ করেছেন ও পথ না মাড়িয়ে।
৮২| ২৫ শে জুলাই, ২০১০ রাত ৩:৪৫
পিচ্চি পোলা বলেছেন: আমার এক খালাতো ভাই এই ফাদে পড়ছিল। আমারে কইলে সদস্য হইতে। আমি তারে সুন্দর করে বুঝিয়ে দিলাম এই বাটপাড়দের বাটপাড়ির কৌশল এবং পরে এই ফাদে পা দিলে পরিণতি কি হতে পারে সেই ব্যাপারে। বুঝলো আমারে বুঝিয়ে কাজ হবে না।
পরে একদিন এক পরিচিত ডেসটিনি আবুলের পাল্লায় পড়ে সে ওদের সেমিনারে গেল। আর যায় কোথায়!!! পরের দিনই ঘোষণা দিয়ে বসল দুই এক বছরের মধ্যে সেই-ই এলাকার সবচে বড়লোক হবে! এরপর কয়েক হাজার টাকার কোট-টাই-স্যুট, ২০০০ টাকা দামের কুচকুচে কালো রঙ্গের জুতা, জুতার পলিশ, পলিশ ব্রাশ, কোট ঝাড়ার ব্রাশ, শেভ করার দামি রেজার, শেভিং ক্রিম (জীবনে যা সে চোখেও দেখেনি) ইত্যাদি কিনে আনল। এরপর সেই কাকভোরে উঠে গোসল টোসল সেরে কলকাতার ফুলবাবুদের মতো সেজেগুজের কোথায় যায়। রাতে ফিরে আসে। কয়েকদিন পর সে ভাবীকে ডেসটিনির সদস্য বানালো! তার কয়েকদিন পর খালাকে সদস্য বানালো! এরপর শশুর বাড়ির শালা শ্যালিকা, তাদের পড়শিড়ের টার্গেট করল। তারপর খালাতো বোন ও বোনের দুই স্কুলপড়ুয়া ছেলেকেও সদস্য বানালো! পরে সে এমন বেপরোয়া হয়ে উঠল যে নিজেই ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে সেই টাকা মানুষকে ধার দিয়ে দিয়ে তাদের সদস্য বানাতে শুরু করল!!
প্রথম কিছুদিন কয়েক হাজার টাকাও কমিশনও পেল। এক পর্যায়ে তাকে ডেসিটিনির অফিসে মেডেল দিয়ে সংবর্ধনাও দিল! দেয়া হলো বিশাল এক সনদ (যাকে সে নোবেল সনদের চেয়ে মূল্যবান হিসেবে এলাকায় দেখিয়ে বেড়াতো)!!! গোল্ড ফোল্ড নাকি ডায়মন্ড কি সব জানি উপাধি পেয়ে গেল!! একজন এমএ পাস মানুষ এই কাজে ঝাপিয়ে পড়েছে দেখে এলাকার অনেকেই তাকে অনুসরণ করল। খালাতো ভাইয়ের দায়িত্ব ছিল তাদেরকে কেবল সেমিনার পর্যন্ত নিয়ে যাওয়া। তারপর সবকিছু ঘটবে ভানুমতির ইন্দ্রজালের মতো।
যাহোক, একজন চারিদিকে সুনসান নিরবতা। খালাতো ভাইটা লাখ লাখ টাকা দেনার বোঝা ঘাড়ে নিয়ে সারাদনি পালিয়ে বেড়ায়। পাওনাদারদের ভয়ে এবং যাদের হাইকোর্ট দেখিয়ে ডেসটিনির সদস্য বানিয়ে টাকা ওড়াতে উসকানি দিয়েছিল তাদের ভয়ে মোবাইল ২৪ ঘণ্টা বন্ধ রাখে। রাতের বেলা চুপচাপ বাড়ি ফিরে ঘাপটি মেরে শুয়ে থাকে। পরিচিত কারো সাথে দেখা হলে যে কোনো বেতনের একটা চাকরির জন্য কাকুতি মিনতি করে। শ্রীকান্তর সেই কোট- সুট -টাইগুলোতে ইদুর আর তেলাপোকারা বাসা ভাড়া নিয়েছে! দামি জুতোজোড়া খাটের নিচে কালের সাক্ষী হয়ে আছে!
আর তার মলিন মুখম্ডলে একজন শিক্ষিত যুবককে বিভ্রান্ত করে সুন্দর ভবিষ্যত ধ্বংস করে দেয়ার চিহ্ন আকা আছে!! শৃগালদের জয় হয়েছে, বেচারা হাঁস বলি হয়েছে!!!
২৫ শে জুলাই, ২০১০ সকাল ৭:১৬
স্তব্ধতা' বলেছেন: ইস্ কি করুণ চিত্র।আরেকটু বিষদ করে একটা পোষ্ট দিয়ে দিননা।সবাই জানুক।খুব খারাপ লাগছে ওনার জন্য কিন্তু কিছুই করার নেই।শুধু কামনা করতে পারি উনি আবার শক্ত হয়ে দাঁড়াক, ওনার মঙ্গল হোক।বলার সাথে সাথে এও বুঝতে পারছি কি শক্ত কঠিন এক অসম্ভবের কথা আমি বলছি।
৮৩| ২৬ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১১:৩০
হাম্বা বলেছেন: রেটিং বাটন দেখায় না কেন?
ভাই আমিও দুইটা লিখছিলাম
৮৪| ২৬ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১১:৩৪
হাম্বা বলেছেন: Click This Link
Click This Link
২৭ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১:২৮
স্তব্ধতা' বলেছেন: রেটিং বাটন কেন দেখায়না তাতো জানিনা হাম্বা ভাই।সামুই ভালো বলতে পারবে।আপনার লিঙ্কে যাচ্ছি।ধন্যবাদ।
৮৫| ২৭ শে জুলাই, ২০১০ দুপুর ১২:০৫
হাম্বা বলেছেন: লিংক কিন্তু দুইটা
২৭ শে জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৮
স্তব্ধতা' বলেছেন: দু:খিত, একটা মিস হয়ে গিয়েছিলো।ওখানে মন্তব্য করে এখানে আর ফেরত আসা হয়নি।শুভ কামনা।
৮৬| ১২ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:৪১
ডিসকো বান্দর বলেছেন: DESTINY = Desh ke Tiny banie charlo!
১২ ই আগস্ট, ২০১০ ভোর ৪:৫৩
স্তব্ধতা' বলেছেন:
সরকারের বোধ হয় বোধের উদয় হ্চ্ছে
এখানে ক্লিক করুন
৮৭| ১৫ ই আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৭
সত্তা বলেছেন: অনেক সহজ ভাবে ব্যাখা করেছেন। কিন্তু যাদের বোঝার দরকার তারা বুঝতে চাইবে??
১৬ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:৪৯
স্তব্ধতা' বলেছেন: স্বাগতম সত্তা।আলোচনাটা মূল পোষ্টের চেয়ে মন্তব্যগুলিতে আরও প্রান পেয়েছে আমার মনে হয়।সন্দেহবাদীদের জন্য মূল আলোচনা ছাড়াও মন্তব্য গুলি কাজে দেবার যথেষ্ট সম্ভাবনা আছে।আর যারা তাল গাছের গোড়া ধরে বসে আছে, তাদের জন্য কিছুই বলার নেই।তারা পিরামিডের উপরে বসে স্কীম খাচ্ছে, তাই তাদের জ্বলুনী কিছুটা বেশীইি হবে।
৮৮| ২০ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ১:৫৫
রেজা রাজকুমার বলেছেন: ধন্যবাদ। আমরা সতর্ক থাকব এবং সবাইরে সতর্ক করব।
২০ শে আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৫
স্তব্ধতা' বলেছেন: অবশ্যই রাজকুমার।মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৮৯| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫১
রেজা রাজকুমার বলেছেন: আরও কিছু ফলোআপ দেন।আমরা যারা দেশের বাইরে থাকি তাদের জন্য ভালো হয়।
২৬ শে আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৪
স্তব্ধতা' বলেছেন: আসলে ফলোআপ বলতে কি বোঝালেন বুঝলামনা।আমার পোষ্টটা মূলত: ডেসটিনি মুখোশের আড়ালে কিভাবে এমএলএম করছে সে বিষয়ে, সেটাকে কনসেপ্চুয়াল একটা স্ট্যান্ড থেকে দেখার চেষ্টা করেছি।আপনি যদি ফলোআপ বলতে বর্তমান কর্মকান্ড বুঝিয়ে থাকেন, উপরের মন্তব্য গুলি দেখুন সেখানে অনেক বর্তমান বিষয় আলোচিত হয়েছে।আর লেটেষ্ট হলো, মন্ত্রী সভায় এমএলএম এর বিষয়ে খতিয়ে দেখার সিদ্ধান্ত হয়েছে, যদিও এতে আমার কোন আস্থা নেই।একটা গোপন হ্যান্ডশেক, আবার যেই কে সেই হবে।
৯০| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১০:৫১
আরিফ থেকে আনা বলেছেন: বস ব্যাপক পোস্ট দিছেন। এই বিষয়ে আমিও একটা পোস্ট দিছিলাম।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:৩৬
স্তব্ধতা' বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ আরিফ থেকে আনা।আপনারটা দেখবো সময় করে।
৯১| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:২৯
শব্দরূপ বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:৩৭
স্তব্ধতা' বলেছেন: পড়ার জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ।দেরীতে জবাব দেবার জন্য আন্তরিক ভাবে দু:খিত।
৯২| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১০ সকাল ৮:৩২
আব্দুন নূর তুষার বলেছেন: অসাধারন পোষ্ট..কিন্তু গরীবের দেশে বড়লোক হবার স্বপ্ন বেচা সহজ বলে এদের কেউ কিছু করতে পারে না
০৫ ই নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:০০
স্তব্ধতা' বলেছেন: ''গরীবের দেশে বড়লোক হবার স্বপ্ন বেচা সহজ বলে.......''.....ছোট্ট কথায় অনেক বলে ফেলেছেন।শুভেচ্ছা তুষার।পাঠে ও মন্তব্যে অনেক ধন্যবাদ।
৯৩| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৩১
মোহাম্মদ আনোয়ার বলেছেন:
আক্ষরিক অর্থে এম এল এম :
এম = মলম
এল = লাগাও
এম = মলম
বিশদ অর্থে এম এল এম :
এম এল এম বলতে আমি বুঝি, পণ্য বিক্রির উদ্দেশ্যে পাবলিকের গায়ে সুকৌশলে ও সুচতুরভাবে মলম লাগানো অর্থাৎ
এম এল এম = মলম লাগাও মলম।
৯৪| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৪৭
দু-পেয়ে গাধ বলেছেন: আপ্নারে অনেক অনেক ধইন্যা, কিন্তু বড় দেরি কইরা দিসেন। আমার তিন বন্ধু এবং আমি ইয়াদের সেমিনারে গিসিলাম। নিয়া গিসিল আমাদেরই আর এক বন্ধু(?) তারপর সবকিছু শুনার পরে আমি ত পিছলাইয়া পালাইলাম। (পালাইলাম, কারণ আমি বিজ্ঞানের ছাত্র হইলেও অর্থনীতির খবর রাখা আমার শখ। ব্যাচেলর লেভেলের অর্থনীতির বইগুলা সমান ভাবে গিলতাম।) কিন্তু আমার তিন বন্ধু বেবাক ধরা খাইল। কুনু মতেই আমার কথা কানে তুলল না। তাদের একজন দেনা কইরা টাকা জুটাইল তাপ্পর ভেড়ার দলে জয়েন কল্ল। আমাদের সেই পথপ্রদর্শক বন্ধু আমার কাছে দিন দুইবেলা ভজাইতে আসত। শ্যাসে একদিন তারে কইলাম, "ভাই, তর কাছেই ধার কইরা জয়েন করুম, তারপর কমিশন আইব তকুন ফেরত দিমু।" ব্যস, আর সে আইল না, আম্মো খালাস পাইলাম। কিন্তু আমার তিন বন্ধুই ব্যাবাক ফাঁসল। মাজেজা বুঝার পরে আকুন তারা কেউ আর টাই পিন্ধে না। নেহাত তারা অনেস্ট পুলা, তাই আসল কান্ড বুঝা মাত্রই ঘরে ফিরা আইচে,শুধু যে দল ছাড়ছে তাই না, অন্তত শ খানেক পরিবারের বাড়ি বাড়ি গিয়া থলির বিলাই আউট কইরা দিছে। অন্যের পকেটে টান দিয়া নিজের লোকশান পুরানোর চেষ্টা করেনাই। যদি তা করত তাহলে আরু কিছু বেকারের কপালে সর্বনাশ ছিল।
৯৫| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৯:২৮
মোঃ আবুল কালাম আজাদ বলেছেন: আপনার মতো অনেক নেগেটিভ ভাই মনের অজান্তে ডেসটিনির ফ্রি বিজ্ঞাপন করে দেন। তাতে ধন্যবাদ। কেমন? মনে করেনঃ-
সবাইতো আর আপনার মতো সবজান্তা শমসের না! তাই অনেকে ডেসটিনি ডেসটিনি শুনতে শুনতে আগ্রহী হয়ে প্লান দেখে জয়েন করেন। হু হু হা হা।
৯৬| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:০৪
আমি রুবেল বলেছেন: ++++
এটা কিনতু মাইনাস না- Click This Link
৯৭| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৪:১৮
মাকসুদ বদ্দ০০৭ বলেছেন: +++++++++++++++++++++++++
৯৮| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ২:৩৯
আজ কাল বলেছেন: আবুল তোমার টাই কই? ৬ মাস পর কমেন্ট কেন?
৯৯| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:২৯
স্তব্ধতা' বলেছেন: এই পোষ্টটি অনেক পুরোনো হয়ে যাওয়ায়, এবং বিষয় বস্তুর দিক থেকে আলোচনা ভিন্ন আঙ্গিক (ভন্ডামীর নতুন ডাইনামিক্স) দাবী করে বিধায় পোষ্টটিতে আর নতুন কোন মন্তব্য গ্রহণ করা হবেনা।
১০০| ১৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:০৮
আমি অবুঝ বলেছেন: পিচ্চি পোলা বলেছেন: আমার এক খালাতো ভাই এই ফাদে পড়ছিল। আমারে কইলে সদস্য হইতে। আমি তারে সুন্দর করে বুঝিয়ে দিলাম এই বাটপাড়দের বাটপাড়ির কৌশল এবং পরে এই ফাদে পা দিলে পরিণতি কি হতে পারে সেই ব্যাপারে। বুঝলো আমারে বুঝিয়ে কাজ হবে না।
পরে একদিন এক পরিচিত ডেসটিনি আবুলের পাল্লায় পড়ে সে ওদের সেমিনারে গেল। আর যায় কোথায়!!! পরের দিনই ঘোষণা দিয়ে বসল দুই এক বছরের মধ্যে সেই-ই এলাকার সবচে বড়লোক হবে! এরপর কয়েক হাজার টাকার কোট-টাই-স্যুট, ২০০০ টাকা দামের কুচকুচে কালো রঙ্গের জুতা, জুতার পলিশ, পলিশ ব্রাশ, কোট ঝাড়ার ব্রাশ, শেভ করার দামি রেজার, শেভিং ক্রিম (জীবনে যা সে চোখেও দেখেনি) ইত্যাদি কিনে আনল। এরপর সেই কাকভোরে উঠে গোসল টোসল সেরে কলকাতার ফুলবাবুদের মতো সেজেগুজের কোথায় যায়। রাতে ফিরে আসে। কয়েকদিন পর সে ভাবীকে ডেসটিনির সদস্য বানালো! তার কয়েকদিন পর খালাকে সদস্য বানালো! এরপর শশুর বাড়ির শালা শ্যালিকা, তাদের পড়শিড়ের টার্গেট করল। তারপর খালাতো বোন ও বোনের দুই স্কুলপড়ুয়া ছেলেকেও সদস্য বানালো! পরে সে এমন বেপরোয়া হয়ে উঠল যে নিজেই ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে সেই টাকা মানুষকে ধার দিয়ে দিয়ে তাদের সদস্য বানাতে শুরু করল!!
প্রথম কিছুদিন কয়েক হাজার টাকাও কমিশনও পেল। এক পর্যায়ে তাকে ডেসিটিনির অফিসে মেডেল দিয়ে সংবর্ধনাও দিল! দেয়া হলো বিশাল এক সনদ (যাকে সে নোবেল সনদের চেয়ে মূল্যবান হিসেবে এলাকায় দেখিয়ে বেড়াতো)!!! গোল্ড ফোল্ড নাকি ডায়মন্ড কি সব জানি উপাধি পেয়ে গেল!! একজন এমএ পাস মানুষ এই কাজে ঝাপিয়ে পড়েছে দেখে এলাকার অনেকেই তাকে অনুসরণ করল। খালাতো ভাইয়ের দায়িত্ব ছিল তাদেরকে কেবল সেমিনার পর্যন্ত নিয়ে যাওয়া। তারপর সবকিছু ঘটবে ভানুমতির ইন্দ্রজালের মতো।
যাহোক, একজন চারিদিকে সুনসান নিরবতা। খালাতো ভাইটা লাখ লাখ টাকা দেনার বোঝা ঘাড়ে নিয়ে সারাদনি পালিয়ে বেড়ায়। পাওনাদারদের ভয়ে এবং যাদের হাইকোর্ট দেখিয়ে ডেসটিনির সদস্য বানিয়ে টাকা ওড়াতে উসকানি দিয়েছিল তাদের ভয়ে মোবাইল ২৪ ঘণ্টা বন্ধ রাখে। রাতের বেলা চুপচাপ বাড়ি ফিরে ঘাপটি মেরে শুয়ে থাকে। পরিচিত কারো সাথে দেখা হলে যে কোনো বেতনের একটা চাকরির জন্য কাকুতি মিনতি করে। শ্রীকান্তর সেই কোট- সুট -টাইগুলোতে ইদুর আর তেলাপোকারা বাসা ভাড়া নিয়েছে! দামি জুতোজোড়া খাটের নিচে কালের সাক্ষী হয়ে আছে!
আর তার মলিন মুখম্ডলে একজন শিক্ষিত যুবককে বিভ্রান্ত করে সুন্দর ভবিষ্যত ধ্বংস করে দেয়ার চিহ্ন আকা আছে!! শৃগালদের জয় হয়েছে, বেচারা হাঁস বলি হয়েছে!!!
১০১| ২৪ শে জুন, ২০১১ দুপুর ১২:২২
নাবায়ীল আযীম বলেছেন: ভাই অনেক বর পোস্ট দিলেন। অনেক পরে হইলেও পরলাম। যুক্তি গুলা ভাল ছিল। ওরা এখন পরিকল্পনা change করসে।এখন তারা মানুষ কে ব্যংক র নাম করে টাকা ধান্দা করা শুরু করসে। আবার শেয়ার ও ছারবে ।
২৭ শে জুন, ২০১১ ভোর ৫:৩৫
স্তব্ধতা' বলেছেন: স্তব্ধতা' বলেছেন: এই পোষ্টটি অনেক পুরোনো হয়ে যাওয়ায়, এবং বিষয় বস্তুর দিক থেকে আলোচনা ভিন্ন আঙ্গিক (ভন্ডামীর নতুন ডাইনামিক্স) দাবী করে বিধায় পোষ্টটিতে আর নতুন কোন মন্তব্য গ্রহণ করা হবেনা।
১০২| ০৮ ই জুলাই, ২০১১ সকাল ১০:১৮
বাক স্বাধীনতা বলেছেন: এমএলএম এর কারণে কি করে মুদ্রাস্ফিতী হয় এতদিন সে ব্যাপারে ঠিক ক্লিয়ার ছিলাম না। আপনার পোস্ট পড়ে ক্লিয়ার হলাম। ধন্যবাদ। সাথে ভালো লাগা ফ্রী।
১০ ই জুলাই, ২০১১ ভোর ৪:৩০
স্তব্ধতা' বলেছেন: ধন্যবাদ বাক স্বাধীনতা।উপকৃত হলে আমি কৃতজ্ঞ।
১০৩| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ ভোর ৬:৪৭
blue_blood বলেছেন: awesome study...even u've included d fact of inflation...i've talked wid a few of dem abt these factors....bt they r stone headed...it seemz relatively less intelligent ppl get involved wid mlm n destiny
১০৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫৩
শামীম অহাম্মদ মজুমদার বলেছেন: ++++++++++++++++++++++++++
১০৫| ০২ রা জুন, ২০১২ সকাল ১০:৪৯
১১স্টার বলেছেন: ডেসটিনি নিয়ে এই লেখাটায় দেখেন আর এক ডেস্টিনি আবুল পাইছিলাম। এখন লেজ গুটাইছে।
১০৬| ১০ ই নভেম্বর, ২০১২ ভোর ৪:২৩
রাজুবিডি বলেছেন: আবুল ভাই ব্লগ বন্ধ করে চলে গেল। ২০১২ সাল ডেস্টিনির বিপ্লবকাল না হয়ে কেয়ামতকাল হয়ে গেছে আফসুস, আবুল ভাই তুমি কুথায়...
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:০২
জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: আবুল বাই ভ্যাপক বিনোদন।