নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ক খ গ ঘ ঙ

ক খ গ ঘ ঙ

সীমন্ত ইসলাম

আবার আসিব ফিরে ...

সীমন্ত ইসলাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঐতিহাসিক শহর রোম - অল্প কয়েকটা দিনে যেমনটা দেখেছি। সাথে কিছু ছবি থাকছে বোনাস হিসাবে।

০১ লা জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৩:০১

শুধু বেড়ানোর জন্য যদি রোমে আসেন, তবে ইটালিয়ান ভাষা না জানলে কিছুটা সমস্যা হতেই পারে যদি আপনি বংলা না জানেন। রোমানরা খুব একটা ইংরেজী বলে না। বাঙ্গালীদের অবশ্য এখানে ভাষাগত দিক থেকে অনেকটা সুবিধা আছে। রোমের রাস্তায় যত বেশি বাঙ্গালীর সাথে কথা বলবেন আপনি তত জন রোমানের সাথে কথা বলা হয়ে উঠবে না আপনার। রোমের রাস্তায় রাস্তায় যাদেরকে ফেরি করে জিনিস বিক্রি করতে দেখবেন তার মধ্যে বেশির ভাগই বাঙ্গালী। তাই রাস্তা চিনে নেয়ার জন্য বাংলা ভিন্ন অন্য কোন ভাষা না জানলেও আপনার কোন সমস্যা হবে না।



ইতিহাস বিখ্যাত স্মৃতিসৌধ, ভবন আর চত্তর (ইটালিয়ান ভাষায় পিয়েৎসা) ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে রোমে (ইটালিয়ান ভাষায় রোমা) অলিগলিতে। কালের সাক্ষি হয়ে দাঁড়িয়ে থাকা এতো বেশি পুরাকীর্তি সম্ভবতঃ আর কোন শহরে নেই।



পুরাকীর্তির কথা বলতে গেলে প্রথমেই বলতে হয় দু'হাজার বছরের পুরাতন রোমের কলোসিয়াম। গ্লাডিয়েটর দের যুদ্ধের স্মৃতি নিয়ে এখনো প্রায় অটুট স্ট্রাকচার নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে এই আ্যাম্ফিথিয়েটার। ৫০ হাজার দর্শক ধারন ক্ষমতা সম্পন্ন কলোসিয়ামে দর্শকদের মনোরঞ্জনের জন্য প্রায় পাঁচ লক্ষ মানুষ আর দশ লক্ষাধিক প্রানী জীবন দিয়েছে। অমানবিক সে ইতিহাস আজ লীন, হাজার হাজার পর্যটক প্রতিদিন এই কলোসিয়ামকে রোমানদের ঐতিহাসিক কীর্তি হিসাবেই দেখতে আসে।



বাইরে থেকে কলোসিয়ামঃ





কলোসিয়ামের ভিতরের দিকঃ





কলোসিয়ামের উপর থেকে রোমান ফোরামঃ





পরিকল্পনা করে দেখতে যান বা নাই যান আপনার চোখে পরবেই রাজা ভিট্টরিও ইমানুয়েল ২ এর স্মৃতিসৌধ। পিয়েৎসা ভেনিসিয়ায় অবস্থিত এই বিশাল আকৃতির সৌধটি রোমান আর্কেটেকচারের সমৃদ্ধ ইতিহাসকে স্মরন করিয়ে দেয়। এই পিয়েৎসাটি মুসোলিনীর জনসভার জন্যও বিখ্যাত। মুসোলিনীর ভাষনের পর আবেগ আক্রন্ত জনতা শ্লোগানে শ্লোগানে মুখর করে রাখতো এই পিয়েৎসা।



ভিট্টোরিও ইমানুয়েল ২ এর স্মৃতিসৌধঃ





পর্যটকদের ভীরে দাঁড়ানোর জায়গা পাওয়া দায় যে জায়গাটিতে তা হলো ট্রেভি ফাউন্টেন। প্রচলিত কথা হচ্ছে এই ঝরনায় একটি পয়সা ফেললে দ্বিতীয়বার রোমে বেড়াতে আসার স্বপ্ন পুরন হয়। ২য় এবং ৩য় পয়সা যথাক্রমে প্রেম আর বিয়ের জন্য। প্রায় চারশ বছরের পুরানো এই ফাউন্টেনে প্রতিদিন গড়ে তিন হাজার ইউরো জমা হয়।



ট্রেভি ফাউন্টেনঃ





আর একটি বিখ্যাত চত্তর হচ্ছে পিয়েৎসা নভোনা। খোলামেলা এই পিয়েৎসাটিতে আছে তিনটি ঝরনা। খ্রিষ্টীয় প্রথম শতকে এই পিয়েৎসাটি নির্মিত হয়েছিল মূলতঃ ক্রীড়া প্রতিযোগীতার জন্য। এখন পর্যটকদের কলরবে মুখর থাকে সবসময়। ক্রিটমাসের সময় এখানে চলে মাস ব্যপি মেলা।



পিয়েৎসা নভোনাঃ





উঁচু টিলার উপর চার্চ আর মাঝখানে ঝরনা নিয়ে পিয়েৎসা ইসপানা। আসে পাসে আছে অভিজাত বিপনী বিতান। সিঁড়ি ভেঙ্গে উপরে উঠলে চার্চের সামনে দেখতে পাবেন স্কেচ শীল্পিদের। ১০ থেকে ৩০ ইউরোর বিনিময়ে তারা মূহুর্তেই এঁকে দিবেন আপানর স্কেচ।



পিয়েৎসা ইসপানাঃ





খ্রীষ্টপূর্ব ১০ সালে মিশর থেকে নিয়ে আসা রামিসিস ২ এর ওবেলিস্ক আর সাথে চার্চ নিয়ে বিশাল বড় পিয়েৎসা ডেল পোপোলো। একসময় এখানে মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হতো। অবশ্য ১৮২৬ সালের পর এখানে কোন মৃত্যু দন্ড কার্যকর করা হয়নি।



পিয়েৎসা ডেল পোপোলোঃ





রোমান ইতিহাসের সবচেয়ে বড় ডোম নিয়ে যে ভবনটি তা হলো প্যান্থিয়ন। খ্রীষ্টপূর্ব ৮০ সালে যখন ভবনটি তৈরী করা হয়েছিল তখনকার উদ্দেশ্য জানা যায় না। ৭ম শতকের দিকে এটি চার্চ হিসাবে ব্যবহৃত হতো। রেনেসাঁর সময় থেকে এটি বিখ্যাত মানুষের কবর হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছে।



প্যান্থিয়নঃ





এবার আসা যাক রোমের মধ্যে স্বার্বভৌম দেশ ভ্যাটিকানের দিকে। ১১০ একর এলাকায় ৯০০ মানুষের বসবাসের এই দেশটির প্রধান হচ্ছেন পোপ। বিশাল আকৃতির সেন্ট পিটারস স্কয়ার, সেন্ট পিটার'স ব্যাসিলিকা (চার্চ) আর ভ্যাটিকান মিউজিয়াম নিয়েই এখানকার সব কিছু। ধর্ম প্রান খ্রীষ্টান সহ হাজার হাজার পর্যটক প্রতিদিন ভীর করে ভ্যাটিকানে। বিশাল আকৃতির এ চার্চের ভিতরটা দৃষ্টি নন্দন কারুকাজে ভরা। তাছাড়া এই চার্চেই আছে প্রথম থেকে শুরু করে সকল পোপের কবর।











রোমের পথে ঘাটে সবচেয়ে বেশি যে মানুষদের চোখে পরবে আপনার তারা হচ্ছে পর্যটক। এর পরই চোখে পরবে বাংলাদেশীদের। লক্ষাধিক বাংলাদেশীর বাস এই ইটালীতে। তার পরও যদি কোন রোমানকে বাংলাদেশের কথা বলেন, তবে দেখবেন তারা এই দেশটাকে চেনেই না অথবা না চিনার ভান করে। চেক ইনের সময়, হোটেলের রিসিপশনিষ্ট তো আমাকে বলেই বসলো, কম্পিউটার ডাটাবেজ এ তো এমন কোন দেশের নাম দেখছিনা।



নিজেদের জাতীয়তা নিয়ে রোমানদের অহঙ্কার বোধ সর্বজন বিদিত। ইতিহাসের দিকে তাকালে বলা যায়, নিজেদের ইতিহাস বা ঐতিহ্য নিয়ে ওরা গর্ব করতেই পারে। তবে ওদের এই অহঙ্কার শুধু ইতিহাস কেন্দ্রিক এবং তা ওরা জানেও ভালো করেই। পশ্চিম ইউরোপের অন্যান্য দেশের সাথে, এমনকি উত্তর ইটালীর শহরগুলোর সাথে নিজেদের অর্থনীতির তুলনা করে কিছুটা হীনমন্যতায় যে ওরা ভোগে তা বেশ স্পষ্ট। বর্তমানকে নিয়ে রোমানদের সম্ভবতঃ গর্ব করার তেমন কিছু নেই, এটা তারাও জানে।



রোমের যোগাযোগ ব্যবস্থা আধুনিক হলেও, উন্নত শহরগুলোর সাথে এর তুলনা চলে না। পাবলিক ট্রান্সপোর্ট ব্যবহার করে কোথাও যেতে অনেক সময় লাগে। আবার নিজে ড্রাইভ করলে পার্কিং এর জায়গা পাওয়া কঠিন। পর্যটকদের জন্য অবশ্য ভালো সার্ভিস বাস আছে। তাছাড়া শহরে মধ্যে হেঁটে হেঁটেই বেশির ভাগ যায়গা দেখা যায়।



নিরাপত্তার কথা চিন্তা করলে বলতে হয় ইউরোপের অত্যন্ত বাজে শহরের একটি রোম। পূর্ব ইউরোপ, আফ্রিকা বা এশিয়ান অভিবাসি দের এলাকাতে তো বটেই, এমনকি এখানকার সবচেয়ে বড় রেল ষ্টেশান টারমিনিতেই পকেট মারের উৎপাত অনেক বেশি। ছিনতাই ও হয় শহরের বাইরের দিকে। মেশিনে টিকেট কাটতে গেলে তাই দেখবেন সতর্কবানী - পকেট সাবধান।



আপনাদের কমেন্ট দেখার পর মনে পড়লো একটা কথা বলতে ভুলে গেছি। আমার এই লিখা রোম এবং রোমানদের নিয়ে। রোমের বর্তমান অবস্থা কিন্তু ইটালীকে রিপ্রেজেন্ট করে না। মিলান অনেক আধুনিক শহর। উত্তর ইটালী অর্থনৈতিক দিক দিয়েও অনেক সমৃদ্ধ। ইটালীর অন্যান্য অংশ নিয়ে আরও পোষ্ট দেবার ইচ্ছা আছে।



মন ভালো করা কিছু ছবি - ক্যামেরার চোখে কায়রো: Click This Link



ছবিতে প্যারিস: Click This Link



মজার ছবি - জিব্রাল্টার এয়ার পোর্ট(???): Click This Link



মন্তব্য ৫৬ টি রেটিং +২৬/-০

মন্তব্য (৫৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৩:০৬

রোহান বলেছেন: সেরাম ঘুরাঘুরি দিসেন :) ফটু ও বর্ণনা দুটোই ভালো লাগছে :)

ঝরনায় কয় পয়সা দিলেন ;)

০১ লা জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৩:১৩

সীমন্ত ইসলাম বলেছেন: সত্যি কথাটাই বলি। পয়সা ফেলা দেখে আমার প্রথমেই মনে হয়েছিল, এক ইউরো মানে ১০০ টাকা। এতো টাকা তো আর জলে ফেলা যায় না!!!!!

২| ০১ লা জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৩:১৩

রিয়াজুল ইস্‌লাম বলেছেন: ভালো লিখেছেন। ভালো লেগেছে।

০১ লা জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৩:৩০

সীমন্ত ইসলাম বলেছেন: স্বাগতম রিয়াজ ভাই। ভালো লাগলো জেনে খুশি হলাম।

৩| ০১ লা জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৩:১৪

নাজনীন১ বলেছেন: ভালো-মন্দ সব মিলিয়ে জানা গেল, ধন্যবাদ। তবে নতুন করে বোধ হয় তারা গবেষণায় বা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ইনভেস্ট করছে। এখন তো অনেকেই পড়তে যাচ্ছে সেখানে। পদার্থ বিজ্ঞানের ভাল কিছু গবেষণাগার আছে মনে হয়। অবশ্য আমার জানায় ঘাটতি থাকতে পারে :)

০১ লা জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৩:৩৫

সীমন্ত ইসলাম বলেছেন: আপানর জানায় ঘটতি নাই। মিলান অনেক উন্নত শহর। এরকম আরও আছে। দেশ হিসাবে ইতালী অনেক উন্নত। তবে রোমের অবস্থা এরকমই। উত্তর ইতালীর লোকজন তাই দক্ষিনের (রোম, নেপলস, সিসিলি) মানুষদের নীচু চোখেই দেখে।

ধন্যবাদ।

৪| ০১ লা জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৩:১৪

জুল ভার্ন বলেছেন: লেখা এবং ছবি খুব সুন্দর হয়েছে।

০১ লা জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৩:৫১

সীমন্ত ইসলাম বলেছেন: আপনাকে স্বাগতম জুল ভার্ন। আপনার মন্তব্যে খুব খুশী হলাম।

৫| ০১ লা জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৩:১৫

সোহানা মাহবুব বলেছেন: লেখা ও ছবি দুটোই চমৎকার লাগলো।+++

০১ লা জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৪:৫৬

সীমন্ত ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ সোহানা। আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমিও খুব খুশী হলাম।

৬| ০১ লা জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৩:১৮

মুহাম্মদ মোহেব্বুর রহমান বলেছেন: রোমের পুরাকীর্তি সম্পর্কে আপনার ধারণা অত্যন্ত সমৃদ্ধ। আর ফটোগুলোও সেরা।
ধন্যবাদ। অপেক্ষায় ছিলাম।

০১ লা জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৫:১৩

সীমন্ত ইসলাম বলেছেন: আসলে রোমের পুরাকীর্তি সম্পর্কে আমার ধারনা খুব বেশি নয়। বেড়ানোর সাথে সাথে ইন্টারনেট ঘেটে যতটুকু জেনেছি, তাই।

আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।

৭| ০১ লা জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৩:১৮

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। ++++++++++++++++++++++++++++++++
রোমানদের বর্তমানকি একদম ফাঁকা ? তা মনে করি না। আপাতত শুধু বলে রাখি, তারা ফুটবলে বর্তমান বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন।
নিরাপত্তাহীনতার বিষয়ে একটা ভয়াবহ তথ্য বাদ গেছে- অপরাধ জগতের শিরোমনি ''মাফিয়া''র জন্মস্থান ও সদর দফতর ইতালিতে।

০১ লা জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৫:১৮

সীমন্ত ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ মোস্তফা কামাল।

আসলে রোমানদের বার্তমান ফাঁকা নয়। ইটালী অনেক সমৃদ্ধ দেশ। অর্থনৈতিক দিক থেকে উত্তর ইটালী অনেক এগিয়ে। রোমের অর্থনীতি মূলতঃ পর্যটন নির্ভর। ইটালীর অর্থনৈতিক রাজধানী হচ্ছে মিলান।

এই পোস্টে আমি শুধু রোমের কথাই বলার চেষ্টা করেছি।

আপনাকে স্বাগতম আমার ব্লগে।

৮| ০১ লা জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৩:১৯

ইউনুস খান বলেছেন: বর্ণনা এবং ছবি চমৎকার লাগলো।

০১ লা জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৫:২৯

সীমন্ত ইসলাম বলেছেন: আপানাকে স্বাগতম ইউনুস খান।

অনেক অনেক খুশী হলাম ভালো লেগেছে জেনে।

৯| ০১ লা জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৩:২৫

মো: মোফাচ্ছির হোসেন বলেছেন: 'প্রচলিত কথা হচ্ছে এই ঝরনায় একটি পয়সা ফেললে দ্বিতীয়বার রোমে বেড়াতে আসার স্বপ্ন পুরন হয়। ২য় এবং ৩য় পয়সা যথাক্রমে প্রেম আর বিয়ের জন্য। প্রায় চারশ বছরের পুরানো এই ফাউন্টেনে প্রতিদিন গড়ে তিন হাজার ইউরো জমা হয়।'

...................................................................

এই একবিংশ শতাব্দীতেও আধুনিক সভ্যতার ধারক বাহক হওয়ার দাবীদার পশ্চিমা একটি দেশে এ ধরনের কুসংস্কার বিরাজমান- ভাবতেই অবাক লাগে।

অনেক কিছু জানতে পারলাম পোস্ট থেকে। অতএব পোস্টে প্লাস এবং ধন্যবাদ।

০১ লা জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৫:৪০

সীমন্ত ইসলাম বলেছেন: আপনাকে স্বাগতম মোফাচ্ছির ভাই।

পয়সা ফেলার ব্যপারটা একসময় কুসংস্কারই ছিল। তবে এখন এসব আর কেউ বিশ্বাস করে না। শুধু মজা করার জন্যই ওরা পয়সা ফেলে।

তবে এটা সত্য, ইউরোপিয়ানদের মধ্যে এখনো অনেক কুসংস্কার আছে।

১০| ০১ লা জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৩:২৭

যীশূ বলেছেন: দারুন ছবি, দারুন লেখা।

০১ লা জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৫:৪৮

সীমন্ত ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ যীশূ। আপনার কমেন্ট পড়ে উৎসাহ পেলাম।

১১| ০১ লা জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৩:৩০

শ।মসীর বলেছেন: বস অনেক ভাল লাগল।

Click This Link

০১ লা জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৫:৫৬

সীমন্ত ইসলাম বলেছেন: আপনার লিখাটি পড়ে খুব ভালো লাগলো। ধন্যবাদ লিংক দেয়ার জন্য।

১২| ০১ লা জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৩:৩৯

ঘাসফুল বলেছেন: দারুন...

০১ লা জুলাই, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:০০

সীমন্ত ইসলাম বলেছেন: আপনাকে স্বাগতম আমার ব্লগে।

খুব খুশী হলাম ....

১৩| ০১ লা জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৩:৪১

আনন্দ-উল্লাস বলেছেন:
চমৎকার পোস্ট .......... মনে হচ্ছে আমিও ঘুরে এসেছি।
ধন্যবাদ দিতেই হবে।

০১ লা জুলাই, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:১২

সীমন্ত ইসলাম বলেছেন: স্বাগতম আপনাকে আর পিচ্চি বাবুটাকে।

খুশী হলাম আপনার মন্তব্যের জন্য।

১৪| ০১ লা জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৩:৪১

আহমেদ রাকিব বলেছেন: হেভভী ঘুরাঘুরি দিলাম একখান। চমৎকার পোষ্ট।

০১ লা জুলাই, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:২৯

সীমন্ত ইসলাম বলেছেন: স্বাগতম রাকিব।

উৎসাহ পেলাম আরও কিছু লিখালেখি করার জন্য।

১৫| ০১ লা জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৩:৪৩

গোয়েবলস বলেছেন: রোমের কথা শুনলেই স্পার্টাকাসের কথা মনে আসে। সুন্দর লিখেছেন।

০১ লা জুলাই, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩৫

সীমন্ত ইসলাম বলেছেন: স্বাগতম গোয়েবলস। গোয়েবলীয় তত্ত্ব অনুসারেও যদি ভালো বলে থাকেন, তবুও খুশী হলাম।

১৬| ০১ লা জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৪:১৬

রুবাইয়াত ইসলাম সাদাত বলেছেন: জট্টিল!! থাকেন কোথায়?

ভ্যাটিকান মিউজিয়ামে যাননি, তাইনা?এনজেলস এন্ড ডেমনস এ দেয়া সব জায়গাই কি দেখেছেন? আপনার প্যানারোমিক ছবিটা খুব ভাল লাগলো।

০১ লা জুলাই, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৪৪

সীমন্ত ইসলাম বলেছেন: স্বাগতম রুবাইয়াত।

আমি আসলে অনেকটা যাযাবর টাইপ অবস্থায় আছি। ইটালীথেকে চলে এসেছি অনেক দিন হলো। ইচ্ছা থাকা সত্তেও সময়ের অভাবে অনেক কিছুই দেখা হয়ে ওঠেনি, ভ্যাটিকান মিউজিয়াম এর মধ্যে একটি। শুনেছি ইটালী দেখার জন্য নাকি এক বছরও যথেষ্ট নয়। :)

১৭| ০১ লা জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৪:১৬

অমাবশ্যার চাঁদ বলেছেন: লেখা+ছবি=চমৎকার।

০১ লা জুলাই, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৪৮

সীমন্ত ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ।

আপনার প্রোফাইল পিকচার কিন্তু অন্যকথা বলে, পূর্নিমার চাঁদ!!!

১৮| ০১ লা জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৫:১৪

সোহান বাশার বলেছেন: লেখা আর ছবি দেখে মনে হয় এখনই চলে যাই। তবে দুই এক বছরের মধ্যে যাওয়া হতে পারে।

আমার বান্ধবী গেল ৮ মাস হয়ে গেছে। ও বলে পড়তে আসলে আসতে পার তবে কামের জন্য না কারন কাম নাকি পাওয়া যায় না।

এটা সত্যি নাকি ভাই।

০১ লা জুলাই, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৫৬

সীমন্ত ইসলাম বলেছেন: আমারও মনে হয়েছে ইটালীতে ভালো কাজ পাওয়াটা খুব সমস্যা। ভাষা তো সমস্যা বটেই, তাছাড়া ইটালীয়ানরা বিদেশীদের সামাজিক ভাবে গ্রহন করার ব্যাপারে উদার নয়। এখন সময়টাও খুব খারাপ, ওরা নিজেরাই চাকরী নিয়ে বিপদের মধ্যে আছে।

আমার অল্প কিছুদিনের ইটালী অবস্থানের সময় কোন বাংলাদেশীকে সম্মান জনক কোন চাকরী করতে দেখিনি। যাঁরা অনেক দিন থেকে ইটালীতে আছেন তাঁরা অবশ্য ব্যবসা শুরু করেছেন।

ধন্যবাদ।

১৯| ০১ লা জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৫:৪৬

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: ছবি গুলো জোস হয়েছে!
ধন্যবাদ।

০১ লা জুলাই, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৫৮

সীমন্ত ইসলাম বলেছেন: স্বাগতম তায়েফ। ভালো লাগলো জেনে খুশী হলাম।

২০| ০১ লা জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৫:৫১

মাছিমারা কেরানি বলেছেন: ফ্লোরেন্স এর কিছু ফটো ব্লগান। শুনেছি সেটা নাকি অনেক সুন্দর শহর।

০১ লা জুলাই, ২০০৯ রাত ১১:১৩

সীমন্ত ইসলাম বলেছেন: স্বাগতম মাছিমারা কেরানি সাহেব।

যা শুনেছেন তা খুবই সত্যি। ফ্লোরেন্স খুবই সুন্দর শহর। ইচ্ছে আছে অন্য একটা পোস্টে ফ্লোরেন্সকে তুলে ধরার।

২১| ০২ রা জুলাই, ২০০৯ রাত ১২:৩৫

অলস ছেলে বলেছেন: +

০২ রা জুলাই, ২০০৯ রাত ১:৩৩

সীমন্ত ইসলাম বলেছেন: স্বাগতম।

২২| ০২ রা জুলাই, ২০০৯ রাত ৩:৪২

সীমন্ত ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ সবাইকে।

২৩| ০২ রা জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৫:০৫

অপ্‌সরা বলেছেন: শহরটা যে সুন্দর তা বোঝা গেলো । ছবি আর বর্ণনায় তো ভ্রমন হয়ে গেলো অর্ধেক।

০২ রা জুলাই, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:২৯

সীমন্ত ইসলাম বলেছেন: ভালো কোন লিখা মাথায় আসছে না, তাই জমা রাখা ছবিগুলো দিয়েই চালিয়ে যাচ্ছি।
:)

২৪| ০৫ ই জুলাই, ২০০৯ দুপুর ১:২৯

হুমায়রা হারুন বলেছেন: প্রিয়তে রাখলাম। অসংখ্য ধন্যবাদ।

০৬ ই জুলাই, ২০০৯ দুপুর ২:০৬

সীমন্ত ইসলাম বলেছেন: স্বাগতম হুমায়রা হারুন।

খুব খুব খুশী হলাম।

২৫| ০৫ ই জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৪:১১

নিভৃত পথচারী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার লেখায় বেরিয়ে আসলাম সুদুর ইতালি থেকে। চমৎকার ভ্রমন হলো আপনার প্রাঞ্জল লেখনির যাদুতে।

০৬ ই জুলাই, ২০০৯ দুপুর ২:০৮

সীমন্ত ইসলাম বলেছেন: স্বাগতম নিভৃত পথচারী।

আপনার কমেন্টই বলে দেয় আপনার লিখাতেও যাদু আছে। :)

২৬| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:০৮

দূর আকাশের নীল তারা বলেছেন: ২০০৯এর ডিসেম্বরে ইটালী গিয়েছিলাম আমার ভাইয়ের কাছে। পাচঁটি শহর ঘুরলাম-রোম, বলনিয়া, পিসা, ফ্লোরেন্স, ভেনিস। এই ৫টি শহরে আমি মোট ৪টি হেলানো টাওয়ার দেখেছি - পিসায় ২টি, ফ্লোরেন্সে ১টি, বলনিয়ায় ১টি। পরিশেষে আমার ১টি কথাই মনে এসেছে - ইটালিয়ানদের সবকিছুই কি বাকাঁ?
ইটালিয়ানরা যে কত অসভ্য বর্বর ছিল, তা কলোসিয়াম দেখলেই বোঝা যায়। এখন এরা অসভ্য। কলোসিয়ামের পাশে রোমান পোশাকধারী কিছু সৈন্যের সাথে ২টি ছবি তোলার পর তারা ২০ইউরো দাবী করে। শেষপর্যন্ত ১০ইউরোতে দফারফা হয়। ৫০০মিলি কোকের দাম যেখানে ১.৫ইউরো, কলোসিয়ামের আশেপাশে তার দাম ৪ইউরো।

১০ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১:৫৪

সীমন্ত ইসলাম বলেছেন: :) :) :)

২৭| ০২ রা আগস্ট, ২০১০ রাত ৩:০৭

রকবাজ বলেছেন: সুন্দর ছবি।

১৭ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১০:৫৫

সীমন্ত ইসলাম বলেছেন: আপনার প্রফাইল পিকচারটা তো অসাধারন!!!! :)

২৮| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:৫২

সাই নির্ভয় বলেছেন: দারুন

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:০৯

সীমন্ত ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ :) :) :)

২৯| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩৮

সবুজ-ভাই বলেছেন: রোমান রা বাংলাদেশ চিনবে কিভাবে , যে এলাকায় অধিক বাংলাদেশীর বসবাস সেখানে ছাত্রলীগের দুগ্রুপের মারা মারির জন্যে বাংগালী একটা গালী। আর অধিকাংশ বাংলাদেশী নিজেদের ইন্ডিয়ান পরিচয় দেয়। ইউকে তে, জার্মানেও দেখেন রেস্তাওরান্ত ইন্ডিয়ান। বাংলাদেশ কি ম্যাপ দেখে চিনবে ?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.