নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শাজামুস জুলকারনাইন রতন

এস েজ রতন

একজন প্রতিশ্রুতিশীল তরুণ সংগীতশিল্পী, সুরকার, গীতিকার, অভিনয়শিল্পী, লেখক, বক্তা, প্রশিক্ষক ও উন্নয়নকর্মী এবং মানব কল্যাণে নিজেকে সমর্পণকারী একটি স্বর্গীয় পৃথিবী উপহারে নিবেদিত আত্মা।

এস েজ রতন › বিস্তারিত পোস্টঃ

মাওলানা ও তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী এবং রিসোর্টের একটি কক্ষ

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১:৩১

ইতোমধ্যে সোশ্যাল মিডিয়া, ইউটিউব প্ল্যাটফর্মে ভাইরাল একটিই ঘটনা, আর তা হচ্ছে মাওলানা মামুনুল হক তার দ্বিতীয় স্ত্রীকে নিয়ে রিসোর্টে থাকার ঘটনাটি। এই ঘটনাটি মনে হয় আর দেখার কেউ বাকি নেই এখন অবধি। অনেকেই আবার এই সুযোগে ইচ্ছেমতো ভিডিও বানিয়ে ছেড়ে দিচ্ছেন ইন্টারনেটে। কোনটা সত্য কোনটা মিথ্যে এগুলো যাচাই বাছাই না করেই যাচ্ছেতাই করে ঘটনাটিকে অন্যখাতে প্রবাহিত করার চেষ্টা চালাচ্ছেন। মামুনুল হক ও তার স্ত্রীকে নিয়ে রিসোর্টের ভিডিওগুলো দেখলেই বোঝা যাবে কী ঘটেছিল সেখানে। আল্লামা মামুনুলের প্রত্যেকটি কথা, জবাব আর যারা প্রশ্ন করছিলেন এগুলো বিশ্লেষণ করলেই বোঝা যাবে সত্যিকার অর্থে কী কী হচ্ছিল সেখানে।

মামুনুল সাহেব বার বার বলছিলেন তার দ্বিতীয় স্ত্রীকে নিয়ে তিনি সেই রিসোর্টে গেছেন। তার সাথেই সময় কাটাচ্ছিলেন। অমন পরহেজগার একজন মানুষের মুখে এমন কথা একবার শোনার সাথে সাথেই দ্বিতীয় আর কোন প্রশ্ন করার কোন সুযোগ অবশিষ্ট ছিল না। হেফাজতে ইসলাম ও এই দলের যারা পরিচালনায় রয়েছেন তারা বার বার একটি কথাই বলে থাকেন- ইসলাম ও মানুষের অধিকার আদায়ের স্বার্থ ছাড়া অন্য আর কোন স্বার্থে তারা আন্দোলন সংগ্রাম করে না।

একজন এমন নামী দামী মানুষকে মুহূর্তেই কেমন বেকুব বানানোর চেষ্টা করা হয়েছে সেখানে। মুহূর্মুহূ প্রশ্নবাণে জর্জরিত করে তাকে অপদস্ত করার সকল চেষ্টা করা হয়েছে। যারা প্রশ্ন করেছেন সেই সকল কচিকচি বয়সের প্রশ্নকারীরা কতোটা প্রশ্ন করার যোগ্যতা রাখেন মামুনুল হকের মতো একজন মাওলানার কাছে তা জানতে ইচ্ছে করে বড়। একজন জ্ঞানের পাহাড়, ইসলামের সাহসী এক সিপাহসালার, তার বিরুদ্ধে এমন জঘণ্যতা দেশের অন্যান্য সকল ঘৃণ্য কাজগুলোকেও হার মানিয়েছে।

দেশে যখন ধর্ষণ, পরকীয়া আর সামাজিক অবক্ষয় চরমে তখন বৈধ কোন সম্পর্ককে এমনভাবে ন্যাক্কারজনক অবস্থায় সোশ্যাল মিডিয়ায় উপস্থাপন করাকে সমাজের অধিকতর অবক্ষয়েরই ইঙ্গিত বহন করে। সেখানে এমন একজনকেও তো দেখলাম না যিনি বললেন- অ্যাই তোমরা থামো। হুজুর যদি অন্যায়ই করে থাকে। ব্যাভিচারই করে থাকে, তবে দেশের প্রচলিত আইন আছে সেই আইনের কাছেই তাকে সোপর্দ করা হবে। কিন্তু কোনভাবেই বাজে আচরণ করা যাবে না।

এমন কেউ কি ছিল না সেখানে? প্রশ্নকারী ও যারা হুজুরকে ঘিরে ধরে অপদস্ত করছিল তাদের সকলকে একটি উদ্দেশ্য হাসিলের জন্যই যেন একত্রিত হয়ে হুজুরকে ঘিরে থাকতে দেখা গেছে। মাওলানা মামুনুল হককে একের পর এক একসাথে বেশকিছুজন মিলে আজে বাজে প্রশ্ন করে যাচ্ছিল। উনি কতজনের প্রশ্নের উত্তর দেবেন তখন? তার গায়ে হাত তুলতেও দেখা গেছে, গলার কাছে পাঞ্জাবী ধরে বোতমগুলো টেনে খুলে ফেলা হয়েছে। ঘাড়ের কাছে তাকে ধাক্কা দিতে দেখা গেছে। নিজের স্ত্রীকে নিয়ে যেকোন রিসোর্টে যেকেউই যাওয়ার অধিকার রাখে।

সেইজন্য কাউকে বিয়ের কাবিননামা, রেজিস্ট্রেশন কপি সাথে নিয়ে যেতে হবে এমনটা তো হবার কথা নয়। মাওলানা মামুনুল হক, সাধারণ কোন মানুষ নন। তাকে কেউ চেনেন না এমনটাও তো নয়। তিনি স্কুল পড়ুয়া বা সদ্য ভার্সিটিতে ভর্তি হয়ে প্রেম প্রেম খেলা করা কোন অপরিচিত যুবক নন। তার কাছ থেকে বিয়ের কাবিননামা দেখে তারপর প্রমাণ করতে হবে তারা বিবাহিত। এটা সাক্ষাৎ জঘণ্যতা। চরম অন্যায়। এর দৃষ্টান্তমূলক বিচার হওয়া উচিৎ। করা উচিৎ দুর্বার প্রতিবাদ। এমন পরিস্থিতিতে অনেকই ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করারও চেষ্টা চালাচ্ছেন। তারা বানাচ্ছেন বিভিন্ন ভিডিও।

একটি ভিডিওতে অডিও রের্কড জুড়ে দিয়ে বলা হচ্ছে- মামুনুল হক তার প্রথম স্ত্রীর সাথে সেলফোনে কথা বলছেন। সেখানে তিনি তার স্ত্রীকে বলছেন যে তার সাথে থাকা নারীটি তার স্ত্রী নয়, কোন এক রাজনৈতিক সহযোদ্ধার স্ত্রী। তিনি সেই সময়ের গ্যানজাম থেকে বাঁচতে তাৎক্ষণিকভাবে সেই নারীকে তার বিয়ে করা দ্বিতীয় স্ত্রী হিসেবে জানিয়েছেন।

আরেকটি ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে- মামুনুল হক যে দ্বিতীয় বিয়ে করেছেন তা তার রাজনৈতিক সহকর্মীরা বিশেষ করে ঊর্ধ্বতন রাজনৈতিক নেতার জানেন না। এইভাবে তাকে সোশ্যাল মিডিয়ায় একেবারে অপদস্ত ও অপাঙতেয় করার জন্য উঠেপড়ে লেগেছে কিছু ইউটিউবার ও ফেসবুকার। একজন নারী প্রশ্নকর্তা আবার তরুণী সেই নারীর অর্থাৎ মামুনুলের দ্বিতীয় স্ত্রীর সাক্ষাৎকার নিচ্ছিলেন। সেই মহিলার প্রশ্ন করার স্টাইল দেখে মনে হয়েছে তিনি বোধকরি কোন বেহায়া বেগানা নারীকে জীবনে এই প্রথম দেখলেন। তাকে প্রশ্ন করার স্টাইল এতটাই বাজে ছিল যে, মামুনুলের দ্বিতীয় স্ত্রী বলছিলেন যে তিনি তার দ্বিতীয় স্ত্রী। তারপরও যেন সন্দেহের গন্ধ ছিল সেই প্রশ্নগুলোতে। এইসকল ঘৃন্য অপচেষ্টা নিঃসন্দেহে বর্বরতা।

একজন বুজুর্গ আলেমের প্রতি ঘৃণ্য ও জঘণ্য দূরভিসন্ধিমূলক অপপ্রচার। এতোই যদি সমাজের ব্যাভিচার, অবৈধ সম্পর্ক নিয়ে আপনাদের মাথাব্যথা, তবে কেন থামাতে পারছেন না ধর্ষণ, ব্যাভিচার, পরকীয়া, অন্যের বউ ভাগিয়ে নেয়ার মতো ঘটনার? তাই তো অনেকেই বলেছেন- মামুনুলের মতো বাঘের বাচ্চাদের চারটি বিয়ে করা উচিৎ। কারণ এমন মানুষদের ঔরস থেকে যত মানুষ জন্মাবে তারা হবে পরহেজগার আল্লাহওয়ালা। আর ইসলামের পথের কান্ডারির বৃদ্ধি ঘটানো আমাদের ঈমানী দায়িত্ব। তখন সেই সমাজেই থাকবে না কোন নারী নির্যাতন, ধর্ষণ, বেলাল্লাপনা, বেহায়াপনা, অবৈধ সম্পর্ক, ব্যাভিচার, পরকিয়া, অন্যের বউ ভাগিয়ে নিয়ে বিয়ে করা, ধর্ষণ ইত্যাদি সামাজিক জঘণ্য অপরাধগুলো।

যারা এখনো সন্দেহের মধ্যে আছেন তাদেরকে বলি- অপেক্ষা করুন। সত্যটা জানতে পারবেন। তখন বৈধ এই সম্পর্কে যে ঘটনাটা আপনারা ঘটালেন তার লজ্জা ঢাকবেন কি করে??

মন্তব্য ১৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১:৪৬

রাজীব নুর বলেছেন: সাফাই গাইতেছেন ক্যান?
মামুনুল ভন্ড। ওর বাপও ভন্ড ছিলো। এরা সমাজের শত্রু।

২| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১:৫৯

অধীতি বলেছেন: প্রথমত, কথা হল রাজনৈতিক কোন ব্যক্তিবর্গকে আমি বিশ্বাস করিনা। যদি তার প্রমান থাকে তো দেখাক।
দ্বিতয়ত, দুই দিন আগেই আন্দোল করে একটা রিসোর্টে আসাটা যৌক্তিক মনে করিনা। রিসোর্ট পার্ক এসব যায়গাকে তারা নরকের থেকেও বেশি ঘৃনা করে।

৩| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ২:০৭

জগতারন বলেছেন:
কী হলো মামুনুল হক, মামুন্না ?
এখন চিক্কুর দিয়া, গলার রগ ফুলাইয়া,
গলা ভাঙ্গা কর্কশ স্বরে কথা কও না কেন ?
তুমি সত্যবাদী হলে তুমি তা ঠিকই করতা।
এখন বিলাই-এর মতো ম্যাও, ম্যাও করে কথা কও যে, কারন কি ?

৪| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ২:১৫

নতুন বলেছেন: উনি মানুষকে রাস্তায় ডেকে এনে নিজে রিসোটে আরাম করতে গেছে এই ভন্ডামীর পরেও তার কথা বিশ্বাস করছেন?

উনার ওডিও তৌরির পেছনে যত টাইম লাগে তারচেয়ে সহজ তার ফোন ট্যাপ করে ওডিও বের করা। আয়ামীলীগ সেটাই করবে।

অডিও এর ৯৯.৯৯% সত্য হবার সম্ভবনা আছে B-))

৫| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৩:০৩

নেওয়াজ আলি বলেছেন: সত্য আর জানা যাবে মামুনুল হককে যে কোনো মূল্যে সরকার সাইজ করবে

৬| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৩:৫৫

দ্বিতীয় প্রহর বলেছেন: ধরা পড়ার পরে মাওলানার ভাবভঙ্গি একদম চোরের মত ছিল। এখন আবার মানবিক বিয়ের গল্প ফেঁদেছে। এইসব মাওলানারা বিয়ে করা ছাড়া একটা তালাকপ্রাপ্ত অসহায় মহিলার পাশে দাঁড়ানোর আর কোন রাস্তা চেনেনা।

৭| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৪:০২

ফয়াদ খান বলেছেন: রাতের আঁধারে গনিকালয়ে কন্ডোম দূর্ঘটনায় জন্মানো জারজ গুলোই কেবল আলেমদের সাথে এমন অসভ্যতা করতে পারে !!
আল্লামা মামুনুল হক্বকে অপদস্থকারি জানোয়ার গুলো সব জারজ
সংঘের সদস্য !!!

৮| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৪:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি কি ব্লগিং করছেন, নাকি তালেবানী লজিক দিচ্ছেন?

৯| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৪:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনার লেভেল ঐ পঁচা লোকটি থেকেও একধাপ নীচে।

১০| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

দুই বিয়ে ইসলামে নিষিদ্ধ নয় আবার
স্ত্রীকে নিয়ে বেড়ানো ও নিষিদ্ধ নয়।
যারা এই ঘটনাকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত
করার অপচেষ্টা করছেন তাদের প্রতি
অনুরোধ ধর্ম কে প্রতিপক্ষ বানাবেন না্।
আওলাদে রসুল (সঃ) দের সম্মান করুন।

১১| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৬

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:



মামুনুল হক আওলাদে রসুল (সঃ) কি?

@নূর মোহাম্মদ নূরু ভাই।

১২| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:৩৫

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: মামুনুল হক আওলাদে রসুল (সঃ) কি?

রাসুলুল্লাহ (সা.) –এর পরিবারের সদস্য, সব নিকটাত্মীয় ও আওলাদে রাসুলেরা আহলে
বাইতের অন্তর্ভুক্ত ও বিশেষ মর্যাদার অধিকারী।
পবিত্র কুরআনেসূরা আলে ইমরানের ৩৩ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, ‘ইবরাহিমের বংশধরদের সমগ্র সৃষ্টির
ওপর শ্রেষ্ঠত্ব দেয়া হয়েছে।’ এখানে মহাসম্মানিত রাসূল (সাঃ) কে তার নিজের বংশধরদের
থেকে আলাদা করা হয়নি।

১৩| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:৫৪

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:




@নূর মোহাম্মদ নূরু ভাই।

মাওলানা মামুনুল হক সৈয়দ নন।

উনি সৈয়দ পরিবারের কেউ বলে তো শুনিনি!!!





১৪| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২১ ভোর ৫:৩২

জিকোব্লগ বলেছেন:







''হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব ও
ঢাকা মহানগরীর মহাসচিব মামুনুল হকের দাবি
করা দ্বিতীয় স্ত্রী জান্নাত আরা জান্নাত ওরফে
ঝরনার পরিচয় মিলেছে। উপজেলা জুড়ে এখন
ঝরনাকে নিয়েই চলছে আলোচনার ঝড়। তবে
জান্নাতের আগে বিয়ে হয়েছে, দুটি সন্তান আছে,
এ কথা সবাই জানলেও দ্বিতীয় বিয়ের কোনও
খবরই জানেন না এলাকাবাসী।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, জান্নাত আরা ঝরনার
গ্রামের বাড়ি ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা উপ-
জেলার গোপালপুর ইউনিয়নের কামারগ্রাম
-কুলধর গ্রামে। তার পিতার নাম ওয়ালিয়ার
রহমান। তিনি একজন বীরমুক্তিযোদ্ধা।কামার-
গ্রাম ৪ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি।

গোপালপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক
সভাপতি মনিরুজ্জামান ইকু জানান, ঝরনার
বাবা ওয়ালিয়ার রহমান একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা।
তিনি আমার সময়ের কমিটির কামারগ্রাম ৪ নম্বর
ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ছিলেন,
পরে তাকে সভাপতি করা হয়। বর্তমান কমিটিতে
উনি সভাপতির দায়িত্বে আছেন। তবে তিনিও
বিয়ের কথা শুনে আশ্চর্য হন।
আবার বিয়ে হইছে
তাতো শুনি নাই, গ্রামবাসী কেন, পরিবারের
সদস্যরাও জানে কিনা সন্দেহ আছে।

খবর: বাংলা ট্রিবিউন
''

মেয়ের মা -বাবা যেহেতু এই বিয়ের অনুমতি দেন
নি, ইসলামি শরীয়ত মোতাবেক এই মুতা বিয়ের
বৈধতা নিয়েও প্রশ্ন থেকে যায়।

১৫| ১০ ই মে, ২০২১ দুপুর ১২:৪০

এস েজ রতন বলেছেন: স্বাধীনভাবে মতামত প্রকাশের জন্য সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। তবে, কারো লেখার মর্মার্থ পছন্দ না হলে তাকে হেয় করা কোনভাবেই কাম্য নয়। আজ আপনি যে বিষয়ে মতভেদ করছেন, একদিন দেখা যেতে পারে সেই মতের পক্ষেই আপনার অবস্থান সবচেয়ে সুদৃঢ় হয়েছে। তাই সময়ের অপেক্ষা করুন। অন্যের মতামতকে শ্রদ্ধা করুন। শুদ্ধ, বিবেচক, সুন্দর মনের মানুষ হোন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.