নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গন্ডারের চামড়া কাতু কাতু দিলে তিনদিন পর বুঝতে পারি তিন দিন আগে কেউ হয়তো কাতু কাতু দিয়েছে।
ঈদুল আজাহা শেষে বাড়ি থেকে ঢাকা ফেরার তারিখ ছিল ০৩ জুলাই সোমবার। অগ্রিম ট্রেনের টিকেট কেনা হয় ৩০ জুন ২০২৩। তিনটি টিকেটের দাম ২১০০ টাকা। বাধ্য হয়ে ব্লাকে টিকেট নিতে হয়েছিল। অতিরিক্ত টাকা গুণতে হয়েছে প্রতিটি টিকেটে ৪৫০ করে। ট্রেনের টিকেট কোনো সময়ই অবিক্রিত থাকে না। তাই এত সংকট। তবু ট্রেনের ব্যবসায় শুধু লোকসান আর লোকসাস। কালো বিড়ালের যে থলে রয়েছে তা অদৃশ থেকে যায়।
গল্পের সারমর্ম আমাদের সাথে অন্য একটি পরিবারও ঢাকায় ফিরছিল। খুব সংক্ষেপে বলতে গেলে সেই পরিবারের মহিলা সদস্য যখন টয়লেটে গেলেন। তখন টয়লেটে লাইট নেই, মোবাইল ফোন বের করে যখন জ্বালাতে গেলেন তখন তা পড়ে গেল কমোডে। ট্রেনের কমোড মানেই সরাসরি রেললাইন। এই হলো ট্রেনের ভেতরের সুবিধা।
যাক ভাগ্য ভালো ছিল সেই পরিবারের সদস্যরা বার বার মোবাইল রিং করাতে কেউ একজন রিসিভ করেছিলেন। পরে মোবাইলটি পাওয়া যায়। পুরুষ সদস্য পরবর্তীতে পরের স্টেশনে নেমে যান মোবাইল আনতে। পরে তিনি ময়মনসিংহ হয়ে ঢাকায় আসেন।
গফুরগাঁও আসার পর তো হুমড়ি খেয়ে সবাই ট্রেনে উঠে পড়েন। সিটে বসে থাকলে গায়ে উপর এসে পড়েন। এই সুবিধা নিয়ে মিলে মিশে আমাদের যাত্রার অবসান হয়। আমরা একটা বিশাল পরিবারের মধ্য দিয়ে এগিয়ে যাই।
এই বিশাল পরিবারে যে যার মতো করে সব করে যাই। সেই বিশাল পরিবারের সদস্য হিসেবে আমরা চলছি। এই চলা শেষ হওয়ার নয়। কিন্তু পরিবর্তনের মধ্যে ও নামের পার্থক্যে মেট্রোরেল ও বাংলাদেশ রেলওয়ে থেকে যায়।
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:১২
রাজীব নুর বলেছেন: দুঃখজনক।