![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একটাই ফিল্টার, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ফিল্টার এটা, দেশের উন্নয়নে মানবিকতার ও মুক্ত চিন্তার আদর্শের সৈনিক।
একটি সত্য ঘটনাকে যখন আল্লাহর নামে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন ধর্মীয় অপব্যখ্যা দ্বারা সত্য প্রমানের চেষ্টা করা হয়, সাধারণ ধর্মপ্রান মানুষ, তাদের কুট কৌশল বুঝিতে পারেন না, আল্লাহর কুদরত মনে করিয়া আমিন... আমিন... সুবহানাআল্লাহ ধ্বনিতে হৃদয়টি তৃপ্তির প্রশান্তিত আপ্লুত থাকেন।
ধর্মের নামে অপপ্রচারনাটি (আল্লাহর নামে মিথ্যা প্রচার শিরক) অনুভূতিতে আঘাত হিসেবে গণ্য করা হয় না কেন?
এত বড় শিরকের বিরুদ্ধ্যে কোন মোল্যা, মুন্সি বা মুফতিদের বয়ান কেন শুনতে পাই না? ইহারও একটি সহজ সরল উত্তর আছে, তারা বিশ্বাসের ভাইরাসে আক্রান্ত। যে সব অলৈকিক বা সহজে প্রমান পাওয়া যায় না এমন বিষয়গুলিকে আল্লাহর কুদরত বলিয়া তৃপ্তির ঢেকুর তুলেন, অনেক ধর্মিয়গুরু এই সুযোগটিকে নিজেদের স্রষ্টার কুদরত/অলৈকিক খেলা বলে প্রচারণার সুযোগ পেয়ে থাকেন। সহজ সরল ধর্মপ্রান মানুষগুলির মধ্যে #ধর্মিয়_উম্মাদ'না তৈরীতে নিম্মউক্ত ফেবু পেইজ বা আইডিগুলি অহরহ অপপ্রচার (Propaganda) চালিয়ে যাচ্ছে, আমিন না লিখে যাবেন না... অথবা আলহামুল্লিল্লাহ্ ইত্যাদি।
এমন আবদার হরহামেসাই চোখে পরে হয়তো! কিন্তু আইসিডি মন্ত্রনায়ণ ৫৭ ধারাটি, কেবল প্রগতিশীল যুক্তিবাদীদের বিরুদ্ধ্যে ব্যবহৃত হয়ে আসছে, প্রকৃত ধর্মদ্রোহী ও ধর্মের নামে অপ-ব্যখ্যাকারীরা থেকে যাচ্ছে ধরাছোঁয়ার বাইরে। যার ফলে সহজ সরল ধর্মপ্রাণ মানুষদের মাধে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন তথ্যগুলিকে সত্যরূপে বিশ্বাস করতে বাধ্য করানো হচ্ছে।
সালাহ উদ্দিন বাবু নামে এক এফবি ব্যবহাকারী লিখেছেন:-
পবিত্র কোরআন অবমানা করার জন্য আল্লাহ এই রূপ চেহারা করে দিয়েছেন ।
http://www.hoax-slayer.com/man-dog-face.shtml
শিল্পীর আঁকা একটি শিল্প কর্মে আল্লাহর ৯৯ নামকে জ্যান্ত গাছ বলে চালিয়ে দেয়ার প্রভাকান্ড নয় কি?
"কিট" নামের রাশিয়ান শিল্পীর তৈরীকৃত ছবিটি এই লিংকএ দেয়া আছে (যা ২০১৩ তে রাশিয়ান শিল্পীর আঁকা)
____ #সুবাহানাল্লাহ_____, মুসলিম বন্ধুরা বুঝতে পারলে দ্রুত উত্তর দিন। পাথর টি শূন্যে ভাসছে কার ইশারায় ----- ?
আল্লাহর নামে মিথ্যাবাদিদের কি আল্লাহ জান্নাতে নিবেন?
দেখু সত্য মিথ্যার প্রমান। ভন্ডদের পেইজ লিং https://www.facebook.com/banglanews/
পাথব শূন্য ভাসমান নয়, তবুও ধর্মান্ধদের ধোঁকা দেয়া ধর্মের একটি কুট কৌশল হয়ে দাঁড়িয়েছে, আমার ৫বছরে শিশুটিও এই ফটোশপের এডিটিং এ সিদ্ধহস্ত।
আইসিস এর কালোপতকা উড়িয়ে, স্যাকুলার বাংলার জমিনকে যাহারা কলঙ্কিত করতে চায়, এরা কারা? সরকার কি জবাব দিবেন?
সুবহানাল্লাহ, ভুলেও আমিন না লিখে যাবেন না এবং বলবেন কেমন লাগল?????
পাখিটির ডানাই আল্লাহ সুবহানাতায়ালা ও প্রিয় নবি হযরত মুহম্মদ সাঃ এর নাম লিখে দিয়েছেন । কত মিথ্যুক হলে এটা সম্ভব?
(আমার ৫ বছরের বাচ্চাও ফটোশপে এই রূপ এডিটিং করতে পারেন )
বাঁশের কেল্লার অপপ্রচার অব্যহত, কিন্তু ইষ্টিশন বন্ধ কেন?
পরিশেষে বলতে বাধ্য হচ্ছি এই যে, মহানবী শেষ নবী হলেও কিছু অন্ধ ধার্মিক যত্রতত্র নতুন নতুন ধর্মিও উক্তি ছড়িয়ে হাসিদ বা আল্লাহর কুদর বলে সৃষ্টিকে অবজ্ঞা করছেন এবং অহরবহ শিরক করছেন।
যদিও ধর্ম নিয়ে মানুষের মাধে মতবেদের অন্ত নাই, তার মধ্যে নিজেদের ধ্বংস নিজেরাই করছেন। তাতে কিন্তু অনুভূতিগুলি সোচ্চার না হয়ে তেনিয়ে যাচ্ছেন.. আপনাদের ধর্মিয় বিশ্বাস আও গোড়ামি সর্বদা প্রশ্নবিদ্ধ হয়েই বেঁচে থাকুক।
একবার বলুন - আমিন।
শেখ মিজান,
১০/১০/২০১৬
২০ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১:৫৮
শেখ মিজান বলেছেন: প্রিয় সৈকত, ক্লান্তি আর সহ্যের শেষ পর্যায় এসে দাড়িয়েছি, সরকার ৫৭ ধারা যখন দিলীপ রায়কে ধরেন, বদ্বীপ প্রকাশকে জেলে পুড়ুন, তখন বুঝতে বাকি থাকে না যে, তারা কোন পথে হাটছেন, তার বোট বক্স সংক্ষণে ব্যস্ত, তাই আমরাও কৌশলগত পরিবর্তন করে ধর্মীয় বিশ্লেষণের মধ্যমেরই ধর্মের অপব্যখ্যাগুলিকে ঠেকিয়ে দিতে পারলে, অন্তত কিছু প্রগতিশীল বন্ধুদের রাস্তা পরিস্কার হবে বলেই মনে করি।
তাই এই ক্ষুদ্র প্রয়াস মুশশাররাফ হোসেন সৈকত দাদা ভাই।
২| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১:৫৯
শেখ মিজান বলেছেন: প্রিয় সৈকত, ক্লান্তি আর সহ্যের শেষ পর্যায় এসে দাড়িয়েছি, সরকার ৫৭ ধারা যখন দিলীপ রায়কে ধরেন, বদ্বীপ প্রকাশকে জেলে পুড়ুন, তখন বুঝতে বাকি থাকে না যে, তারা কোন পথে হাটছেন, তার বোট বক্স সংক্ষণে ব্যস্ত, তাই আমরাও কৌশলগত পরিবর্তন করে ধর্মীয় বিশ্লেষণের মধ্যমেরই ধর্মের অপব্যখ্যাগুলিকে ঠেকিয়ে দিতে পারলে, অন্তত কিছু প্রগতিশীল বন্ধুদের রাস্তা পরিস্কার হবে বলেই মনে করি।
তাই এই ক্ষুদ্র প্রয়াস মুশশাররাফ হোসেন সৈকত দাদা ভাই।
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১:৪৩
মুশশাররাফ হোসেন সৈকত বলেছেন: একটাসময়ে আমি, দিগন্ত বাহার, সুরাইয়া ফেরদৌস, ইয়াসির রাহুলসহ আরো বহু নাস্তিক লেখক কর্মিরা ইসলামপন্থিদের করা ছবি এডিট গুজব মিথ্যাচার ধরাতাম সিরিয়াল আকারে। দিগন্ত বাহারের "শাহবাগের নামে জামাতি অপপ্রচার" ব্লগটি এখনো কিংবদন্তী হয়ে আছে। কিন্তু ২০১৪ সালে রেডিওমুন্না, রেডিওপদ্মা সিরিজের উত্থানের পর তাদের পরিমান ২০ গুন বেড়ে যাওয়ায় আমি ক্লান্ত হয়ে ছেড়ে দেই এই কাজক্ষেত্রটি।