![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
3য় প্রকাশের পর:
চতুর্থ পর্ব:
এস কে শুভ
ছুটতে থাকলো নিযের জীবন বাঁচাতে যার যার মত করে। অনেকটাই
হুতাশ হয়ছিল লোকজন। বাতাসের গতি এতই বেরেছিল যার
শব্দটা চারদিক শুধু হুমহুম শোনা যেত। বৃক্ষ - লতা, কিট- পতঙ্গ, পশু
-পাখি সব কিছুই ভয়ে মাতয়ারা হয়ে পাগলের মত অবস্থা । মানুষ
গুলি ছুটাছুটি করে আস্রায় স্থলে আসতে শুরু করল। আমরা কয়েক বন্ধু
মিলে জীবোনকে বাজি রেখে তাদের জীবন বাঁচাতে প্রথম
তালা থেকে পঞ্চম তালা পয্ন্ত পৌছিয়ে ছিলাম।প্রথম তালা আর
পঞ্চম তালার দুরত্ব এমনি ছিল যা ঐ সময় অতিক্রম
করা জীবনটাকে বিপদে ঠেলে দেয়া একই রকম । এভাবে পূর্ণ পঁয়তাল্লিশ
মিনিট অতি বাহিত হতেনা হতেই শুরু হল পানি বন্যার হইচই। ভয়ে কাবু
হলাম। কখনো কারো কাছে খবর শুনি নদির পারের আশেপাশে যা কিছু
ছিল সব কিছু ধ্বংস। ভাগ্যের গতি ভাল ছিল বলে, আমােদর
কুয়াকাটা তেমন কোন ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি। আর পানি আনুমানিক পাঁচ
মিনিট ছিল। তাতেই ভেরি বাদের ওপাশের মালামাল, পশু -পাখি সব
ধ্বংস। ......
এখন আপনাদেরকে একটু আমাদের এলাকার বন্যায় প্লাবিত পশ্চিম
এলাকার ঘটনা বলব।
পাথর গাটা, বরগুনায় আমাদের পাশাপাশি এলাকা। আমাদের অঞ্চলের
চাইতে অধিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বিষেশ করে মানুষের মরণ বিনাশ
বেশি ঘটেছিল। খাল, বিল, বিভিন্ন জাগায় মরো দেহ পাওয়া গিয়েছিল।
আহ...করুণ সেই দৃশ্য আজো আমার চোখে তৃক্ত হয়ে ভাসে !
এমনটাই সপ্নের দেখেছিল আমার প্রিয় বন্ধু মোঃ অমিত রহমান।
সকাল সাকাল ঘুম ভাঙ্গতেই আমাকে সবব কিছু খুলে বলল অমিত।তাই
ওরকাছে খমাচাইলাম আর দুকলম লিখলাম। বাস্তবতা এর চাইতেও বড়
করুণ ও কঠিন।
সমা
©somewhere in net ltd.