![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সংগঠক, অভিনেতা, ব্লগার, স্যোসাল মিডিয়া এক্টিভিস্ট, ডিজাইনার
জননেতা তোফায়েল আহমেদ: গুজব নয়, প্রার্থনা দরকার
সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া নানা ধরনের তথ্যের ভিড়ে একটি বিষয় স্পষ্ট হয়ে উঠছে—বর্ষিয়ান রাজনীতিবিদ, সাবেক মন্ত্রী ও জননেতা তোফায়েল আহমেদকে নিয়ে বিভ্রান্তিকর ও মিথ্যা খবর প্রচার করা হচ্ছে। এসব গুজব শুধু তাঁর পরিবার ও কাছের মানুষদের মানসিকভাবে কষ্ট দিচ্ছে না, বরং গোটা জাতির আবেগকেও আঘাত করছে।
চিকিৎসকদের পর্যবেক্ষণ
২৮ সেপ্টেম্বর (রোববার) থেকে তিনি রাজধানীর একটি হাসপাতালে লাইফ সাপোর্টে রয়েছেন।
** ফুসফুসে সংক্রমণের কারণে প্রথম দিকে তাঁর অক্সিজেনের প্রয়োজনীয়তা ছিল ১০০ শতাংশ। ধীরে ধীরে অবস্থার উন্নতি হওয়ায় সেটি কমে বর্তমানে ৩৫ শতাংশে নেমে এসেছে।
** রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখতে শুরুতে দুটি ওষুধ সর্বোচ্চ মাত্রায় প্রয়োগ করতে হয়েছিল। কিন্তু ২ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার) থেকে তা সর্বনিম্ন মাত্রায় নামিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে, কারণ ফুসফুসের সংক্রমণে কিছুটা উন্নতি দেখা দিয়েছে।
এখনও তিনি সংকটাপন্ন অবস্থায় আছেন। চিকিৎসাবিজ্ঞানে এমন পরিস্থিতি অনিশ্চিত—রোগীর অবস্থা ধীরে ধীরে সুস্থতার দিকে যেতে পারে, আবার হঠাৎ করেও জটিলতা দেখা দিতে পারে।
গুজব ছড়ানো থেকে বিরত থাকুন
এমতাবস্থায় সামাজিক মাধ্যমে তাঁর মৃত্যুর সংবাদ, ব্রেন ডেড হওয়ার গল্প কিংবা পরিবার লাইফ সাপোর্ট সরিয়ে ফেলছে—এমন সব খবর সম্পূর্ণ মিথ্যা, ভিত্তিহীন ও দায়িত্বজ্ঞানহীন। হাসপাতাল বা পরিবারের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক ঘোষণার বাইরে অন্য কোনো তথ্য প্রচার না করার জন্য সবার কাছে অনুরোধ করা হচ্ছে।
প্রার্থনার আহ্বান
জননেতা তোফায়েল আহমেদ বাংলাদেশের রাজনীতির এক উজ্জ্বল নক্ষত্র। আজ তিনি জীবনের কঠিনতম লড়াই লড়ছেন। এই সময়ে প্রয়োজন তাঁর জন্য দেশবাসীর আন্তরিক দোয়া, গুজব নয়।
আমরা সবাই মহান সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করি—তিনি যেন দ্রুত আরোগ্য লাভ করেন এবং আবারও দেশবাসীর ভালোবাসা ও আশীর্বাদের মাঝে ফিরে আসেন।
(আগের পোষ্টের জন্য দুঃখিত)
০৩ রা অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ১০:৩৬
এস.এম. আজাদ রহমান বলেছেন: নকিব সাহেব আগের পোস্টটি সম্পূর্ন পড়ে আসলে আপনার এতো কথা বলতে হতোনা । ওখানে সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে কোন রেফারেন্সে সেই লেখাটি লিখেছিলাম। আপনাকে ধণ্যবাদ। যারা তর্কবাজ তাড়া অবশ্য সেই রেফারেন্স ইগনোর করে তাদের মতো করে তর্কজুড়ে দিবেন।
২| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ১০:৪৬
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: নকিব সাহেব আগের পোস্টটি সম্পূর্ন পড়ে আসলে আপনার এতো কথা বলতে হতোনা । ওখানে সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে কোন রেফারেন্সে সেই লেখাটি লিখেছিলাম। আপনাকে ধণ্যবাদ। যারা তর্কবাজ তাড়া অবশ্য সেই রেফারেন্স ইগনোর করে তাদের মতো করে তর্কজুড়ে দিবেন।
আপনি যদি ব্লগার হইতেন তবে সত্য জাচাই করেই আপনার ব্লগে পোস্ট করতেন। রেফারেন্সের দোষ কেন দেন?
আয়ামীলীগের গুজব প্রচারকরা গুজব এম্প্লিফাই করবে এটাই তাদের বর্তমানের কাজ। আপনিও তাই করেছেন।
সহী আফসোসলীগের মতনই আচরন করেছেন আপনিঃ।
৩| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ১১:১২
আমি নই বলেছেন: গুজব ছরানোতে আপনারও অংশিদারিত্ব আছে। গত পোষ্টে আপনি ফেসবুকারদের মত একটা নিউজ ছরিয়েছিলেন, রেফারেন্স ছিল কি "আজকের কন্ঠ" হাহা, দেশে এত এত টপ পত্রিকা থাকতে আপনি রেফারেন্সে ব্যাবহার করলেন এমন একটা পত্রিকা যে পত্রিকার নাম ১% মানুষ জানে কিনা সন্দেহ আছে।
যাইহোক আপনি তোফায়েল আহমেদকে উজ্জল নক্ষত্র সহ অনেক কিছুই মনে করেন অথচ তার মৃত্যুর ব্যাপারে কোনো টপ পত্রিকায় নিউজ না থাকাটা আপনার কাছে অস্বাভাবিক মনে হয় নাই? নাকি জেনে বুঝেই গুজব ছরিয়েছিলেন?
৪| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ১১:২০
শাহ আজিজ বলেছেন: তোফায়েল ভাইয়ের নিউজ আমাদের রীতিমত কান মলে দিয়ে গেলো ।
৫| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ২:৪৪
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
আপনাকে বলেছিলাম, আপনি গার্বেজ লেখেন?
০৩ রা অক্টোবর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৫৪
এস.এম. আজাদ রহমান বলেছেন: এর আগেও আপনি গার্বেজ শব্দের অর্থ বলতে পারেননি, পক্ষান্তরে আপনাকে শুনতে হয়েছিল কপি পেস্ট মাস্টর, এভাবে হয়ে উঠেনেন গার্বেজ আলি, গনহারে সবাইকে গার্বেজ বলাই আপনার কাজ। ধন্যবাদ গার্বেজ ভাইয়্যা। ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন। যেটা আপনার মন মত হবে না সেটাকেই গার্বেজ বলুন।
তোফায়েল ভাইকে নিয়ে প্রথম পোস্টটি ক্লিয়ারলি ম্যানশন করা আছে পত্রিকার না, আর সেই ভুল যখন স্বিকার করে পোস্ট করলাম আপনার কাছে দুটোই গার্বেজ, আপলে গার্বেজ ছাড়া আর কিছুই আপনার মাথায় কি আসে না? ধন্যবাদ আবারো জনাব গার্বেজ আলী।
৬| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:০৯
রাজীব নুর বলেছেন: ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহে রাজিউন।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ১০:২২
নতুন নকিব বলেছেন:
অবশেষে, জীবিত তোফায়েল আহমদ এর মরদেহের দাফন সম্পন্ন করার প্রক্রিয়া গ্রহণ করায় এবং তা নিয়ে অনলাইনে বিতর্ক তৈরি করায় ধন্যবাদ না দিয়ে পারছি না!
নিতান্ত অনিচ্ছ সত্ত্বেও কিছু কথা বলতে হচ্ছে বলে দুঃখ প্রকাশ করছি- সঠিকভাবে তথ্য সম্মন্ধে নিশ্চিত না হয়ে ভূয়া উৎসের বরাতে ভূয়া সংবাদ ছড়িয়ে দিয়ে মানুষের মাঝে বিভ্রান্তি তৈরি করা জঘন্য কাজ। এসব বাজে কাজ করার পরে শুধু "দুঃখিত!" বলা কোনক্রমেই যথেষ্ট নয়। একইসাথে স্পষ্ট ভাষায় "ভবিষ্যতে আর এই জাতীয় অকাজের পুনরাবৃত্তি আমার দ্বারা হবে না" মর্মে অঙ্গীকারও ব্যক্ত করা দরকার।
এইসব বাজে কাজই বিগত ফ্যাসিবাদীরা ১৬/ ১৭ বছর যাবত দেশে ব্যাপকভাবে করে গিয়েছে। তবে দেশে এসব ডাহা মিথ্যাচারের দিন এখন আর তেমন একটা নেই। যদিও একই কুকর্ম, ফেক নিউজ ইত্যাদি এদের হয়ে সমানতালে চালিয়ে যাচ্ছে এদের প্রভূ দেশ ভারত।
ধন্যবাদ।