![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সংগঠক, অভিনেতা, ব্লগার, স্যোসাল মিডিয়া এক্টিভিস্ট, ডিজাইনার
বেয়াদপদের দল: এনসিপির মুখ যখন বিষ উগরে দেয়
সার্জিস আলম বুঝিয়ে দিলেন, তাঁর বক্তৃতা মানেই যেন জাতীয় গ্রিডে ওভারলোড। শুধু কি তাই? তিনি আরও বলেছিলেন:
“এই দেউলিয়াদের কলিজা ছিঁড়ে রাস্তায় ফেলে রাখব!”
বক্তব্য শুনে বোঝা গেল, তিনি না রাজনীতিবিদ—একজন সাহিত্যের তাত্ত্বিক কসাই। উপমার ধার এত তীক্ষ্ণ, বোঝা দায় কোনটা কবিতা, আর কোনটা হুমকি!
তবে কথায় কথায় "উপমা ব্যবহার" যে আজ মহাসমস্যা—এটা তিনিও স্বীকার করেছেন। বলেছেন,
“ক্ষোভ ঝাড়তে যে উপমা ব্যবহার করেছি, সেটা করা উচিত হয়নি।”
অন্তত এখানেই পাওয়া যায় কিছুটা আলোর রেখা—হয়তো আত্মশুদ্ধির, নয়তো ফিডব্যাক কমেন্ট পড়ে দিশাহারা হওয়ার।
এনসিপির নাম শুনলেই আজকাল সাধারণ মানুষ বুঝে যায়—কিছু বেয়াদপ লোক রাজনীতি না, ফেসবুক বচসার ভাষায় রাষ্ট্র চালাতে চায়।
নেতার নাম সাজিস আলম।
চেহারায় গম্ভীরতা, কথায় আগুন—আর মগজে যতটুকু আছে, তা দিয়ে উপমা বানায়, হুমকি দেয়, পরে আবার সেটা “কবিতা” বলে ক্ষমা চায়।
এই এক লাইনেই বুঝিয়ে দিয়েছেন, ওনার দল কোন স্তরের রাজনৈতিক শালীনতা নিয়ে চলে। একে বলে শরীরী হুমকির ছলে বর্বর রাজনীতি। যেটা গ্যাংস্টার মুভিতে চলে, রাষ্ট্রনায়কের মুখে না।
আর এর কয়েকদিন পর যখন লোকজন গালিগালাজ শুরু করল, তখন উনি বোল বদলে বললেন কবির মতো:
> “ক্ষোভ ঝাড়তে যে উপমা ব্যবহার করেছি, সেটা করা উচিত হয়নি।”
মানে, আগে গলা ফাটিয়ে হুমকি দিবে—পরে দেখে পরিস্থিতি গরম, তখন আবার মায়াকান্না!
সাজিসের চারপাশে যারা আছে—হাসনাত আবদুল্লাহসহ আরও অনেকে—তারাও সেনাবাহিনী ও রাষ্ট্রব্যবস্থাকে নিয়ে আগে- পরে নোংরা ইঙ্গিতপূর্ণ কথা বলেছে। কারও মুখে রুচি নেই, কারও ভাষায় শালীনতা নেই।
এই দলটাই এখন জাতিকে নীতি শেখায়?
---
মোদের দাবি: কলিজা ছিঁড়ে নয়, মুখের ভাষা ধুয়ে ফেলুন.
২| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৫:৪০
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
ভালো প্যাঁদানি দিয়েছে।
৩| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৮:৩১
লুধুয়া বলেছেন: এগুলি জামাতই+পাকি+ ইউএসএ জগাখিচুড়ি দালাল। স্বাধীনতা কমিরা একবার দাঁড়াল পালানোর পথ পাবেনা।
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৫:২৭
মিরোরডডল বলেছেন:
যে কথা ভদ্রভাবে বলা যায়, সে কথা বলতে মুখ খারাপ করে নোংরা ভাষা ব্যবহার করলে কি মানুষের মনে জায়গা করতে পারবে!!!
লোডশেডিং এর কারণে যে কলিজা ছিঁড়ে নেয়ার কথা বলে, ক্ষমতায় আসলে সে যে জনগণের কলিজা ছিঁড়ে নিবে না, সেই গ্যারান্টি কোথায়!!!
রাজনৈতিক জ্ঞান, সততা এবং দেশপ্রেমের পাশাপাশি একজন রাজনীতিবিদকে হতে হবে সৌম্য, ভদ্র, যৌক্তিক, পরিমিতিবোধ সম্পন্ন, আকর্ষণীয় ব্যক্তিত্ব। যার কথা শুনতে ভালো লাগে, যার ওপর ভরসা করা যায়, স্বস্তি পাওয়া যায়।
হতাশ হচ্ছি প্রতিনিয়ত!