নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মুক্তমনা, সকল রকমের সংস্কার মুক্ত, আমি ধর্মভীরু হলেও ধর্মান্ধতা আমাকে কখনো গ্রাস করে নিতে পারেনি।আমি সুস্থ্য চিন্তা আর মানবিক মূল্যবোধে বিশ্বাসী। আমার শক্তি আমার আবেগ আবার সে আবেগ-ই আমার বিশেষ দুর্বলতা। নেহায়েত সখের বশে এক আধটু কাব্য চর্চা করি, এই আর কি। প্রিয় বিষয় সাহিত্য, ইতিহাস, ধর্ম, সংগীত, দর্শন, দেশ ভ্রমন আর গোয়েন্দা সিরিজের বই পড়া।ভীষণ ভোজন রসিক আমি। জন্ম যদিও চট্টগ্রামে কিন্তু ঢাকা শহরেই লেখা পড়া আর বেড়ে উঠা। আমার জীবনের গল্প তাই আর দশ জনের মতো খুবই সাদামাটা।
<এ হল ইংরেজদের খাঁটি দালাল >
মাওলানা আশরফ আলী থানবী সাহেবের লিখিত “হেকায়তে আউলিয়া” কুতুবখানা দেওবন্দ থেকে প্রকাশিত, ৯৮পৃষ্ঠায় হেকায়ত নং- ৫৯ এ উল্লেখ আছে- তাকবিয়াতুল ঈমানের লেখক শাহ ইসমাঈল দেহলভী তার লিখিত কিতাবের প্রকাশনার জন্য তার দলের লোকজনকে একত্রিত করে তাদের সামনে “তাকবিয়াতুল ঈমান” বইটির পান্ডুলিপি উপস্থাপন করে বলল- আমি এই কিতাবটি লিখেছি। এর কোন কোন স্থানে কিছু শক্ত শব্দ এসে গেছে এবং কোন কোন স্থানে অতি শক্ত কথা (তাসাদ্দুদ) এসে গেছে। যেমন - যে জিনিষটি শিরকে খফি ছিল,তা আমি শিরকে জলি লিখে দিয়েছি। আমার ধারণা এটা প্রচার হওয়ার সাথে সাথে মুসলিম সমাজে একটা বিপর্যয় দেখা দিবে। উপস্থিত অনেকে এটাকে পরিবর্তন করে মারাত্বক কথাগুলো বাদ দিয়ে সাবলীল ভাষায় প্রকাশ করার পক্ষে মত দিল। আর কেউ কেউ পরিবর্তন না করে হুবহু ছাপানোর পক্ষে মত প্রকাশ করে। অবশেষে হুবহু ছাপানোর প্রস্তাবটিই সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয় এবং এভাবেই কিতাবটি প্রকাশিত হয়।(১ম প্রকাশ ১২৪০ হিজরী) এ বিররণ দ্বারা স্পষ্ট প্রমানিত হল - লেখক নিজেই স্বীকার করেছে যে, এই বইটি প্রকাশ হওয়ার সাথে সাথেই ভারত উপমাহাদেশের মুসলমানদের মধ্যে কোন্দল সৃষ্টি হবে এবং তাতে তদানিস্তন বৃটিশ সরকারই লাভবান হয়েছে।
©somewhere in net ltd.