নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নতুনভাবে নিজের চিন্তার শক্তি আর ভাবনার বিশ্লেষণ করার সামর্থ অর্জনের জায়গা হল ব্লগ। বিচিত্র ভাবনারাশির আলোয় নিজেকে আলোড়িত আর আলোকিত করার উদ্দেশেই আমরা ব্লগে আসি। অবসর সময়টাকে ভালোভাবে কাটানোর জন্য এর চেয়ে মোক্ষম উপায় আর নেই। তদুপরি বিনোদন এখানে উপরি পাওনা

এস এম ইসমাঈল

মুক্তমনা, সকল রকমের সংস্কার মুক্ত, আমি ধর্মভীরু হলেও ধর্মান্ধতা আমাকে কখনো গ্রাস করে নিতে পারেনি।আমি সুস্থ্য চিন্তা আর মানবিক মূল্যবোধে বিশ্বাসী। আমার শক্তি আমার আবেগ আবার সে আবেগ-ই আমার বিশেষ দুর্বলতা। নেহায়েত সখের বশে এক আধটু কাব্য চর্চা করি, এই আর কি। প্রিয় বিষয় সাহিত্য, ইতিহাস, ধর্ম, সংগীত, দর্শন, দেশ ভ্রমন আর গোয়েন্দা সিরিজের বই পড়া।ভীষণ ভোজন রসিক আমি। জন্ম যদিও চট্টগ্রামে কিন্তু ঢাকা শহরেই লেখা পড়া আর বেড়ে উঠা। আমার জীবনের গল্প তাই আর দশ জনের মতো খুবই সাদামাটা।

এস এম ইসমাঈল › বিস্তারিত পোস্টঃ

বালাকোটিদের সংক্ষিপ্ত ইতিকথা

১১ ই আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৭



১/ সৈয়দ আহমদ
বেরলভী এ উপমহাদেশের
নবী সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসল্লামের
সমালোচনাকারী মোহাম্মদ ইবনে আব্দুল
ওয়াহাব নজদীর ভারতীয় উপমহাদেশের
প্রতিনিধি। নিম্নে তাদের সম্পর্ক
উল্লেখ করা হল।
(এক) মাওলানা সৈয়দ আহমদ বেরলভী।
(দুই) মাওলানা কেরামত
আলী জৈনপুরী ও ইসমাইল দেহলভী।
(তিন) মাওলানা হাফিজ আহমদ
জৈনপুরী।
(চার) মাওলানা আবু ইউছুফ শাহ ইয়াকুব
বদরপুরী।
(পাঁচ) মাওলানা আব্দুল লতিফ
চৌধুরী ফুলতলী।
উপরোল্লেখিত পাঁচটি নামের প্রথম
স্থরের পীর হলেন সৈয়দ আহমদ
বেরলভী তার মলফুজাত
সিরাতে মুস্তাকিম অর্থাৎ সৈয়দ
সাহেবের বাণী এবং তার
খলিফা ইসমাঈল দেহলভীর লেখা।

১. উক্ত কিতাবের বাতিল
আক্বিদা সমূহ :(ক) নামাজের
মধ্যে নবীয়ে পাকের খেয়াল করা গরু-
গাধার খেয়ালে ডুবে থাকার চেয়েও
খারাপ এবং তাঁকে নামাযের
মধ্যে তা‘জিমের সঙ্গে খেয়াল
করা শিরক। (পৃষ্টা-১৬৭)

(খ) চোর ও জিনা কারীর ঈমান চুরি ও
জিনার সময় পৃথক হয়ে যায়। ঠিক
তেমনিভাবে মাজারশরীফে অবস্থান
করে দোয়া করার সময় অধিক
পরিমাণে ঈমান ধ্বংস হয়ে যায়।
অজ্ঞতার ওজর
না থাকলে তারা পরিষ্কার কাফের
হয়ে যেত।
জিয়ারতকারী ব্যক্তি যদি আলেম হয়,
দোয়া করার সময় নি:সন্দেহে কাফির।
(সিরাতে মুস্তাকিম পৃষ্টা-১০৫)

(গ) দূর-দূরন্ত
থেকে আউলিয়ায়ে কেরামের
মাজারশরীফ জিয়ারতের
উদ্দ্যেশ্যে সফর করে তথায় পৌছা মাত্রই
শিরকের অন্ধকারে নিমজ্জিত
হবে এবং আল্লাহ তায়ালার গজবের
ময়দানে পতিত হবে।
(সিরাতে মুস্তাকিম পৃষ্টা-১০২)
সিরাতে মুস্তাকিম কিতাবের লেখক ইসমাঈল দেহলভী যিনি হলেন কারামত আলী জৈনপুরী সাহেবের পীরভাই ও সৈয়দ আহমদ বেরলভীর খলিফা। তার প্রণীত “তাকবিয়াতুল ঈমান” নামক কিতাবের বাতিল আক্বিদা সমূহ :- (ক) হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের বড় ভাই সুতরাং তাঁকে বড় ভাইয়ের ন্যায় সম্মান করতে হবে। (তাকবীরাতুল ঈমান-৬০ পৃষ্টা)
গ) হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে স্বীয় উকিল ও সুপারিশকারী বলে আক্বিদা পোষণ করা (অর্থাৎ আল্লাহর হাবীব উম্মতকে শাফায়াত করবেন বলে আক্বিদা রাখা) কুফুরি এবং আল্লাহর রাসূলকে অল্লাহর বান্দা ও তাঁর সৃষ্টি বলে আক্বিদা রেখেও যদি কেহ আল্লাহর হাবীবের কাছে সুপারিশ বা শাফায়াত তলব করে সে আবু জেহেলের মত মুশরিক হবে। (তাকবীরাতুল ঈমান-১৫ পৃষ্টা)

ওহাবী তরিকা ও ওহাবী পীর সৈয়্যদ আহমদ বেরেলভী সম্পর্কে ইমামে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত শেরে বাংলা আল কাদেরীর মন্তব্য :
অত:পর তিনি ওহাবীদের অন্যতম পীর সৈয়দ আহমদ বেরেলভীর লিখিত ও সৈয়দ আহমদ বেরেলভীর মুরিদ সৈয়দ ইসমাইল কর্তৃক প্রকাশিত বই (" সিরাতুল মুস্তাকিম ") নামক পুস্তক টি জনসম্মুখে উপস্থাপন করেন।

উক্ত কিতাবে লিখিত -
(" আল্লাহ মিথ্যা কথা বলতে পারে, রাসুলের এলম/গেয়ান অপেক্ষা শয়তানের এলম বেশী,
নামাযের মধ্যে নবীর ধ্যান খেয়াল আসার চাইতে ও গাধা,খচ্চরের খেয়াল আসা উওম ")
নাউযুবিল্লাহ! ইত্যাদি কুফুরী ও ইমান বিধংসী উক্তি সমূহ জন সম্মুখে তুলে ধরেন।

তিনি বজ্র কন্ঠে ঘোষনা করেন-
" ওহাবী পীর সৈয়দ আহমদ বেরেলভী কাফের, সুতরাং সৈয়দ আহমদ বেরেলভীর সিলসিলাভুক্ত সকল পীর বাতিল বলে গন্য হবে।

বাংলাদেশে সৈয়দ আহমদ বেরেলভীর অনুসারী তরিকা গুলো হল-
(" ফুলতলী, ফুরফুরা,জৈনপুরী,দেওয়ান বাগী, কুতুব বাগী,সারসিনা,চরমোনাই,এনায়েত পুরী,
ফান্দাউক,মুহাম্মদীয়া ")

উক্ত তরিকা গুলো থেকে সকলকে দূরে থাকতে হবে ।

১/ সৈয়দ আহমদ
বেরলভী এ উপমহাদেশের
নবী সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসল্লামের
সমালোচনাকারী মোহাম্মদ ইবনে আব্দুল
ওয়াহাব নজদীর ভারতীয় উপমহাদেশের
প্রতিনিধি। নিম্নে তাদের সম্পর্ক
উল্লেখ করা হল।
(এক) মাওলানা সৈয়দ আহমদ বেরলভী।
(দুই) মাওলানা কেরামত
আলী জৈনপুরী ও ইসমাইল দেহলভী।
(তিন) মাওলানা হাফিজ আহমদ
জৈনপুরী।
(চার) মাওলানা আবু ইউছুফ শাহ ইয়াকুব
বদরপুরী।
(পাঁচ) মাওলানা আব্দুল লতিফ
চৌধুরী ফুলতলী।
উপরোল্লেখিত পাঁচটি নামের প্রথম
স্থরের পীর হলেন সৈয়দ আহমদ
বেরলভী তার মলফুজাত
সিরাতে মুস্তাকিম অর্থাৎ সৈয়দ
সাহেবের বাণী এবং তার
খলিফা ইসমাঈল দেহলভীর লেখা।

১. উক্ত কিতাবের বাতিল
আক্বিদা সমূহ :(ক) নামাজের
মধ্যে নবীয়ে পাকের খেয়াল করা গরু-
গাধার খেয়ালে ডুবে থাকার চেয়েও
খারাপ এবং তাঁকে নামাযের
মধ্যে তা‘জিমের সঙ্গে খেয়াল
করা শিরক। (পৃষ্টা-১৬৭)

(খ) চোর ও জিনা কারীর ঈমান চুরি ও
জিনার সময় পৃথক হয়ে যায়। ঠিক
তেমনিভাবে মাজারশরীফে অবস্থান
করে দোয়া করার সময় অধিক
পরিমাণে ঈমান ধ্বংস হয়ে যায়।
অজ্ঞতার ওজর
না থাকলে তারা পরিষ্কার কাফের
হয়ে যেত।
জিয়ারতকারী ব্যক্তি যদি আলেম হয়,
দোয়া করার সময় নি:সন্দেহে কাফির।
(সিরাতে মুস্তাকিম পৃষ্টা-১০৫)

(গ) দূর-দূরন্ত
থেকে আউলিয়ায়ে কেরামের
মাজারশরীফ জিয়ারতের
উদ্দ্যেশ্যে সফর করে তথায় পৌছা মাত্রই
শিরকের অন্ধকারে নিমজ্জিত
হবে এবং আল্লাহ তায়ালার গজবের
ময়দানে পতিত হবে।
(সিরাতে মুস্তাকিম পৃষ্টা-১০২)
সিরাতে মুস্তাকিম কিতাবের লেখক ইসমাঈল দেহলভী যিনি হলেন কারামত আলী জৈনপুরী সাহেবের পীরভাই ও সৈয়দ আহমদ বেরলভীর খলিফা। তার প্রণীত “তাকবিয়াতুল ঈমান” নামক কিতাবের বাতিল আক্বিদা সমূহ :- (ক) হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের বড় ভাই সুতরাং তাঁকে বড় ভাইয়ের ন্যায় সম্মান করতে হবে। (তাকবীরাতুল ঈমান-৬০ পৃষ্টা)
গ) হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে স্বীয় উকিল ও সুপারিশকারী বলে আক্বিদা পোষণ করা (অর্থাৎ আল্লাহর হাবীব উম্মতকে শাফায়াত করবেন বলে আক্বিদা রাখা) কুফুরি এবং আল্লাহর রাসূলকে অল্লাহর বান্দা ও তাঁর সৃষ্টি বলে আক্বিদা রেখেও যদি কেহ আল্লাহর হাবীবের কাছে সুপারিশ বা শাফায়াত তলব করে সে আবু জেহেলের মত মুশরিক হবে। (তাকবীরাতুল ঈমান-১৫ পৃষ্টা)

ওহাবী তরিকা ও ওহাবী পীর সৈয়্যদ আহমদ বেরেলভী সম্পর্কে ইমামে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত শেরে বাংলা আল কাদেরীর মন্তব্য :
অত:পর তিনি ওহাবীদের অন্যতম পীর সৈয়দ আহমদ বেরেলভীর লিখিত ও সৈয়দ আহমদ বেরেলভীর মুরিদ সৈয়দ ইসমাইল কর্তৃক প্রকাশিত বই (" সিরাতুল মুস্তাকিম ") নামক পুস্তক টি জনসম্মুখে উপস্থাপন করেন।

উক্ত কিতাবে লিখিত -
(" আল্লাহ মিথ্যা কথা বলতে পারে, রাসুলের এলম/গেয়ান অপেক্ষা শয়তানের এলম বেশী,
নামাযের মধ্যে নবীর ধ্যান খেয়াল আসার চাইতে ও গাধা,খচ্চরের খেয়াল আসা উওম ")
নাউযুবিল্লাহ! ইত্যাদি কুফুরী ও ইমান বিধংসী উক্তি সমূহ জন সম্মুখে তুলে ধরেন।

তিনি বজ্র কন্ঠে ঘোষনা করেন-
" ওহাবী পীর সৈয়দ আহমদ বেরেলভী কাফের, সুতরাং সৈয়দ আহমদ বেরেলভীর সিলসিলাভুক্ত সকল পীর বাতিল বলে গন্য হবে।

বাংলাদেশে সৈয়দ আহমদ বেরেলভীর অনুসারী তরিকা গুলো হল-
(" ফুলতলী, ফুরফুরা,জৈনপুরী,দেওয়ান বাগী, কুতুব বাগী,সারসিনা,চরমোনাই,এনায়েত পুরী,
ফান্দাউক,মুহাম্মদীয়া ")

উক্ত তরিকা গুলো থেকে সকলকে দূরে থাকতে হবে ।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.