নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মুক্তমনা, সকল রকমের সংস্কার মুক্ত, আমি ধর্মভীরু হলেও ধর্মান্ধতা আমাকে কখনো গ্রাস করে নিতে পারেনি।আমি সুস্থ্য চিন্তা আর মানবিক মূল্যবোধে বিশ্বাসী। আমার শক্তি আমার আবেগ আবার সে আবেগ-ই আমার বিশেষ দুর্বলতা। নেহায়েত সখের বশে এক আধটু কাব্য চর্চা করি, এই আর কি। প্রিয় বিষয় সাহিত্য, ইতিহাস, ধর্ম, সংগীত, দর্শন, দেশ ভ্রমন আর গোয়েন্দা সিরিজের বই পড়া।ভীষণ ভোজন রসিক আমি। জন্ম যদিও চট্টগ্রামে কিন্তু ঢাকা শহরেই লেখা পড়া আর বেড়ে উঠা। আমার জীবনের গল্প তাই আর দশ জনের মতো খুবই সাদামাটা।
কাদেরীগণের বিশেষত্ব ঃ
পাঞ্জাবের অধিকাংশ সুন্নী আলেমগণই ছিলেন এ সিলসিলার সাথে সম্পৃক্ত। কাদেরীয়গণ বাদ্যসহ সামা গানের বিরোধী ছিলেন। তাঁদের আসরে সামা সঙ্গীতকে খুব কমই গুরুত্ব দেয়া হতো।কাদেরীয়গণ সাধারণতঃ সবুজ পাগড়ী পরিধান করে থাকেন। তাঁদের পোষাকের কোন না কোন অংশ হালকা বাদামী তো হতোই। দরূদ শরীফকে তাঁরা সমধিক গুরুত্ব দিয়ে থাকেন।
তাঁদের নিকট জিকরে জলী ও যিকরে খফী দুটিই বৈধ। পৃ২০৪
তথ্যসূত্র -উপমহাদেশে ইসলামী শিক্ষা সংস্কৃতির ইতিহাস – ডঃ প্রফেসর শায়েখ মুহাম্মদ ইকরাম,অনুবাদ- মাওলানা জুলফিকার আহমদ কিসমতি, প্রকাশক- ইসলামিক ফাউন্ডেশন, অক্টোবর ২০০৪।
উচ প্রসংগে তিনি বলেন, “কিন্তু যখন পঞ্চদশ শতাব্দীর শেষ ভাগে সাইয়েদ মুহাম্মদ গাউস জিলানী এখানে এসে আবাস স্থাপণ করেন এবং সোহরাওয়ার্দীয়া সিলসিলা ছাড়াও কাদেরীয়া সিলসিলার কেন্দ্র হিসেবে এটি গড়ে উঠে তখন এর গুরুত্ব আরো বেড়ে যায়। এখানে মুলতান লাহোর এবং দিল্লীর মত কোন বুযুর্গের মাজারের উপর কোনরূপ বড় ধরণের সমাধি গড়ে উঠেনি বটে; তবুও উচের পবিত্র মাটিতে আধ্যাত্মিকতার এক বিশেষ আকর্ষণ পাওয়া যায়।
শায়খ আবদুল হক মুহাদ্দিসে দেহলভী (রহঃ) লিখেছেন, বলা হয়ে থাকে যে, উচের ভূমি ও তার প্রান্তরে এমন এক আধ্যাত্মিক পরিবেশ পরিস্থিতি বিরাজমান যা পৃথিবীর অনান্য স্থানে বিরল। প্রাগুক্ত পৃঃ ২৩২
©somewhere in net ltd.