নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মুক্তমনা, সকল রকমের সংস্কার মুক্ত, আমি ধর্মভীরু হলেও ধর্মান্ধতা আমাকে কখনো গ্রাস করে নিতে পারেনি।আমি সুস্থ্য চিন্তা আর মানবিক মূল্যবোধে বিশ্বাসী। আমার শক্তি আমার আবেগ আবার সে আবেগ-ই আমার বিশেষ দুর্বলতা। নেহায়েত সখের বশে এক আধটু কাব্য চর্চা করি, এই আর কি। প্রিয় বিষয় সাহিত্য, ইতিহাস, ধর্ম, সংগীত, দর্শন, দেশ ভ্রমন আর গোয়েন্দা সিরিজের বই পড়া।ভীষণ ভোজন রসিক আমি। জন্ম যদিও চট্টগ্রামে কিন্তু ঢাকা শহরেই লেখা পড়া আর বেড়ে উঠা। আমার জীবনের গল্প তাই আর দশ জনের মতো খুবই সাদামাটা।
প্রত্যেক সাবালক মুসলিম নর-নারীর পক্ষ থেকে যথা সময়ে পশু কুরবানী দেয়া ওয়াজিব। বর্ণিত আছে যে, বিদায় হজের সময় আমাদের নূর নবীজী সাল্লল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হযরত আলী রাদি কে তাঁর পক্ষ থেকে কুরবানী করার আদেশ দিয়েছিলন। এরপর থেকে হযরত আলী রাদি প্রতি বছর আমাদের নূর নবীজী সাল্লল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নামে পশু কোরবানি দিতেন। তাই আমাদের জন্যও নূর নবীজী সাল্লল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পক্ষ থেকে পশু কোরবানি দেয়া সুন্নত।
নিজের মৃত পিতা-মাতা আত্মীয় স্বজন, পীর মুরশীদ বা কোন অলি আউলিয়ার তরফ থেকেও কুরবানী দেয়া যায়।। নাবালক সন্তানের পক্ষ থেকে সামর্থবান পিতা-মাতা কুরবানি দিতে পারেন। তবে জীবিত কোন ব্যক্তির নামে কুরবানী দিতে হলে তার অনুমতি নেয়া দরকার।
©somewhere in net ltd.