নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নতুনভাবে নিজের চিন্তার শক্তি আর ভাবনার বিশ্লেষণ করার সামর্থ অর্জনের জায়গা হল ব্লগ। বিচিত্র ভাবনারাশির আলোয় নিজেকে আলোড়িত আর আলোকিত করার উদ্দেশেই আমরা ব্লগে আসি। অবসর সময়টাকে ভালোভাবে কাটানোর জন্য এর চেয়ে মোক্ষম উপায় আর নেই। তদুপরি বিনোদন এখানে উপরি পাওনা

এস এম ইসমাঈল

মুক্তমনা, সকল রকমের সংস্কার মুক্ত, আমি ধর্মভীরু হলেও ধর্মান্ধতা আমাকে কখনো গ্রাস করে নিতে পারেনি।আমি সুস্থ্য চিন্তা আর মানবিক মূল্যবোধে বিশ্বাসী। আমার শক্তি আমার আবেগ আবার সে আবেগ-ই আমার বিশেষ দুর্বলতা। নেহায়েত সখের বশে এক আধটু কাব্য চর্চা করি, এই আর কি। প্রিয় বিষয় সাহিত্য, ইতিহাস, ধর্ম, সংগীত, দর্শন, দেশ ভ্রমন আর গোয়েন্দা সিরিজের বই পড়া।ভীষণ ভোজন রসিক আমি। জন্ম যদিও চট্টগ্রামে কিন্তু ঢাকা শহরেই লেখা পড়া আর বেড়ে উঠা। আমার জীবনের গল্প তাই আর দশ জনের মতো খুবই সাদামাটা।

এস এম ইসমাঈল › বিস্তারিত পোস্টঃ

মৃত ব্যক্তির পক্ষ থেকে কুরবাণী দেয়ার বিধান

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৫

কোন মানুষ মারা গেলে তার আমলের দরজা বন্ধ হয়ে যায়। তবে সে তার পুত্র-কন্যা,পিতা-মাতা, আত্মীয়- স্বজন, ইতাদির পাঠানো নেক আমল সমূহের হাদিয়া গ্রহণ করে উপকৃত হতে পারে।। যেমন- নফল নামায-রোযা, কোরান তিলাওয়াত, দান খয়রাত, মসজিদ- মাদ্রাসা, রাস্তাঘাট, পানীয় জলের কুপ/পুকুর খনন, পুল-হাসপাতাল নির্মাণ ইত্যাদি জনহিতকর কাজের সওয়াব দ্বারা উপকৃত হতে পারে। কোন ব্যক্তি প্রচুর ধন সম্পদ রেখে মারা গেলে তার ওয়ারিশদের উচিত ঐ ব্যক্তির নামে কোরবানি দেয়া। এতে ঐ মৃত ব্যক্তি সওয়াবের ভাগীদার হবে।
নিজের মৃত পিতা-মাতা আত্মীয় স্বজন, পীর মুরশীদ, নবী বা কোন অলি আউলিয়ার তরফ থেকেও কুরবানী দেয়া যায়।। এক্ষেত্রে কুরবানী মৃত ব্যক্তির পক্ষ থেকে নফল সদকা হিসবে গণ্য হবে। ফলে ঐ মৃত ব্যক্তি উহার সওয়াব দ্বারা উপকৃত হবে। তাছাড়া
নাবালক সন্তানের পক্ষ থেকে সামর্থবান পিতা-মাতা কুরবানি দিতে পারেন।
তবে জীবিত কোন ব্যক্তির নামে কুরবানী দিতে হলে তার অনুমতি নেয়া দরকার।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.